শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শিশু পর্নো বাণিজ্যের কথা স্বীকার করেও খালাস পেলেন সেই টিপু

মাহবুব মমতাজী
অনলাইন ভার্সন
শিশু পর্নো বাণিজ্যের কথা স্বীকার করেও খালাস পেলেন সেই টিপু

প্রায় ১০ বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফির সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেও খালাস পেয়েছেন এক ব্যক্তি। তার নাম টি আই এম ফকরুজ্জামান ওরফে টিপু কিবরিয়া। একই সঙ্গে তার আরও তিন সহযোগীও খালাস পেয়েছেন। এ বিষয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কর্মকর্তারা বলছেন, তারা আদালতের ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। তবে আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে টিপু জানিয়েছিলেন, তিনি ২০০৫ সাল থেকে শিশুদের নগ্ন ছবি ধারণ ও ভিডিও করে আসছিলেন।

সিআইডিতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইন্টারপোলের দেওয়া তথ্যে ২০১৪ সালের ৯ জুন সিআইডি কর্মকর্তাদের হাতে গ্রেফতার হন টিপু কিবরিয়া। তবে তিনি শিশুসাহিত্যিক ও আলোকচিত্রী হিসেবেও পরিচিত। তিনি আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফি চক্রের সদস্য। টিপু কিবরিয়া ও তার তিন সহযোগী পথশিশুদের নগ্ন ছবি টাকার বিনিময়ে বিদেশে পাচার করে থাকেন। এর বিনিময়ে বিদেশ থেকে টাকা পান তারা। এ ঘটনায় সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক বাবুল ভূঁইয়া বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই বছরের ৩০ অক্টোবর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক শাহ আলম মিয়া। এতে অভিযুক্ত করা হয়েছে টি আই এম ফকরুজ্জামান ওরফে টিপু কিবরিয়া, নুরুল আমিন ওরফে নুরু মিয়া, নুরুল ইসলাম ও শাহারুল ইসলামকে। এরপর একই বছরের ৯ নভেম্বর আদালতে আরেকটি চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। এখানে শুধু নুরুল আমিন ওরফে নুরু মিয়াকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এদিকে আদালত সূত্র জানিয়েছে, এ মামলায় সাত পুলিশ সদস্য ও তিনজন ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়া নিরপেক্ষ আরও চারজন সাক্ষী দিয়েছেন। টিপু কিবরিয়া ও একই দিন গ্রেফতার নুরুল আমিন ওরফে নুরু মিয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। দুই দফায় চার দিন রিমান্ড শেষে ২০১৪ সালের ১৫ জুন টিপু কিবরিয়া ঢাকা মহানগর হাকিম অশোক কুমার দত্তের আদালতে জবানবন্দি দেন।

আগের দিন ঢাকা মহানগর হাকিম মেহের নিগার সূচনার আদালতে জবানবন্দি দেন শাহারুল ইসলাম। এ মামলায় পুলিশ এক পথশিশুকেও বিচারকের কাছে হাজির করে। কী করে এ চক্রের খপ্পরে পড়েছিল, সে সম্পর্কে শিশুটি বিস্তারিত বিবরণ দেয়। মামলার ছয় বছর পর গত বছর নভেম্বরে মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েশ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। তিনি আসামি টি আই এম ফকরুজ্জামাম ওরফে টিপু কিবরিয়া, নুরুল আমিন ওরফে নুরু মিয়া, নুরুল ইসলাম ও শাহারুল ইসলামকে খালাস দেন। কেন আসামিদের খালাস দিয়েছেন, সে সম্পর্কেও তিনি রায়ে উল্লেখ করেছেন।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন) এস এম আশরাফুল আলম এ প্রতিবেদককে জানান, তারা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। আপিলের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

তবে তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পর্নোগ্রাফি তৈরিতে যেসব ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার হয়েছিল, সেগুলোর ফরেনসিক করা হয়। সেসব তথ্য আদালতে দাখিল করা হয়েছিল।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘মামলাটি আমাদের কাছে চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে ছিল। মামলায় তথ্য-প্রমাণের ক্ষেত্রে আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, বিভিন্ন ফরেনসিক রিপোর্ট উপস্থাপন করা হয়েছে। এর পরও আদালত ত্রুটি-বিচ্যুতির কথা উল্লেখ করে রায় দিয়েছেন। তবে আমরা মাস তিনেক আগে আপিল করার জন্য পাবলিক প্রসিকিউটর বরাবর আবেদন দিয়েছি।’

সূত্র জানায়, বিচারকের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে এক ভুক্তভোগী শিশু জানিয়েছিল, একদিন সে স্টেশনে বসে তাল খাচ্ছিল। এমন সময় একটা বুড়া লোক এসে তার সঙ্গে ভাব জমান। জানতে চান, সে ভাত খেতে চায় কি না। ভাত খাওয়ার জন্য পকেট থেকে ৩০ টাকা বের করে দিয়ে একটা চাকরিরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। সেই বুড়া লোকটি ছিলেন নুরুল আমিন। শিশুটি নুরুলের হাত ধরে তার বাসায় যায়। কিন্তু বাসায় নিয়ে গেলে সে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়।

মামলার নথিপত্রে দেখা যায়, সিআইডির তৎকালীন অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আফতাব উদ্দীন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালান। ওই দিন বিকাল ৫টায় গোড়ান রেলক্রসিং এলাকায় তিনি টিপু কিবরিয়াকে গ্রেফতার করেন। তিনি পর্নোগ্রাফি তৈরি করার কথা স্বীকার করেন এবং জানান, তার বাসায় পর্নোগ্রাফি তৈরির সরঞ্জাম আছে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ টিপু কিবরিয়ার খিলগাঁওয়ের বাসা থেকে হার্ডডিস্ক ও কিছু যন্ত্রাংশ জব্দ করে। এই যন্ত্রাংশগুলো সাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দ করা হয়। পুলিশ সাক্ষীদের স্বাক্ষর নেয়।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে চারজন নিরপেক্ষ সাক্ষী হাজির করে। এই সাক্ষীদের সবাই বলেছেন, তাদের কাছ থেকে পুলিশ সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেন। তারা কোনো জবানবন্দি দেননি। আসামিদের কাছ থেকে কী কী জিনিস উদ্ধার হয়েছে, সে ব্যাপারে তারা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারেননি। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জবানবন্দিতে উল্লেখ করেছেন, তিনি মামলাটি তদন্ত করে চার্জশিট দিয়েছেন। কিন্তু আসামি পক্ষের জেরায় তিনি বলেছেন, কোনো শিশু বা ভুক্তভোগী কারও তথ্য সংগ্রহ করতে পারেননি। আসামিরা ইন্টারনেটে ছবি আপলোড করে বিদেশি ডলার আয় করতেন বলে তথ্য আছে চার্জশিটে। কিন্তু কোনো ব্যাংক হিসাব পাননি। এমনকি তদন্তের সময় এ মামলায় ভুক্তভোগী হিসেবে যে কিশোর বিচারকের কাছে বক্তব্য দিয়েছে, তাকেও আদালতে হাজির করা হয়নি। কোন কোন দেশে পাচার করা হয়েছিল, তা পুলিশ নিশ্চিত করতে পারেনি।

তবে টিপু কিবরিয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছিলেন, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করে সেবা প্রকাশনীর কিশোর পত্রিকার সহকারী সম্পাদক হিসেবে ১০ বছর চাকরি করেছেন। তার একটি ফটোগ্রাফিক সোসাইটি ছিল। সেবা প্রকাশনীতে চাকরির সময় তার ৫০টি কিশোর উপন্যাস বের হয়। ২০০৩ সাল থেকে তিনি ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতা শুরু করেন। নুরুল আমিনের সঙ্গে তার পরিচয় ২০০০ সালে মুগদা স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে গিয়ে। আলাপ-আলোচনায় তিনি বুঝতে পারেন, নুরুল ইসলাম অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করে থাকেন। পরে এই নুরুল আমিনের সঙ্গে তিনি জোট বাঁধেন। ঢাকা শহরের কল্যাণপুর রেলস্টেশন, সদরঘাট, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালসহ নানা জায়গা থেকে বাচ্চাদের ছবি তোলার কাজের কথা বলে নিয়ে আসতেন নুরুল। নুরুলকে নিয়ে টিপু কিবরিয়া শিশুদের ছবি তুলতেন এবং ভিডিও ফুটেজ তৈরি করতেন। তিনি নিয়মিত ইন্টারনেটে ওই সব ছবি ও ভিডিও আপলোডও করতেন। একটা সময় কয়েকজন বিদেশি তাকে শিশুদের নগ্ন ছবি পাঠাতে বলেন। বিনিময়ে তারা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে টাকা পাঠাতেন। ওই সব টাকা অথবা কারেন্সি তিনি মৌচাক, উত্তরা, মতিঝিলের ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে তুলেছেন। ২০০৫ সাল থেকে তিনি এভাবে নগ্ন ভিডিও করে আসছিলেন। তার মক্কেলরা জার্মানি ও সুইজারল্যান্ডের নাগরিক। যাদের কাছে তিনি এসব ছবি ও ভিডিও পাঠাতেন, তাদের ই-মেইল ঠিকানাও তার কম্পিউটারে আছে। প্রতি মাসে এ কাজ করে টিপু কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা পেতেন। ওই টাকা দিয়ে তিনি নিজে চলতেন, আর প্রতি সপ্তাহে নুরুল ইসলাম ও নুরুল আমিনদের ২ হাজার টাকা করে দিতেন। যে ছেলেদের যৌন নির্যাতন করা হতো, তাদের দিতেন ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা।

সিআইডি সূত্র বলছে, টিপু কিবরিয়া তার তৈরি পর্নোগ্রাফি ১৩টি দেশের ১৩ নাগরিকের কাছে পাঠাতেন। এসব দেশের মধ্যে আছে কানাডা, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা, মধ্য ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
সর্বশেষ খবর
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ
গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’
‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন
কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস
ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি
জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে
বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স
যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক