শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১০, শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বাংলাদেশেও উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশেও উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা

ঘুমের মধ্যে কিছু সময়ের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি রোগ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এটিকে বলা হয় স্লিপ অ্যাপনিয়া। এটি মানুষের জন্য কখনও কখনও গুপ্তঘাতক হতে পারে বলে দাবি চিকিৎসকদের।

ভারতীয় মিউজিশিয়ান বাপ্পি লাহিড়ীর মৃত্যুর কারণ হিসেবে দায়ী করা হয়েছে ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার সবচেয়ে সাধারণ ধরন ‘অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া’কে।

কিন্তু এই রোগটি সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষেরই ধারণা কম। এই রোগে ভুগলেও অনেক সময় ভূক্তভোগী বুঝতেই পারেন না।

ঢাকায় চিকিৎসকরা বলছেন, বাংলাদেশেও স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে চলেছে।

স্লিপ অ্যাপনিয়া কী?

যাদের স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, তাদের ক্ষেত্রে ঘুমের বারবার ব্যাঘাত ঘটে শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে।

জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, কোনও ব্যক্তির স্লিপ অ্যাপনিয়া যখন হয়, তখন সেই ব্যক্তি ঘুমানোর অল্প সময়ের মধ্যেই অনেক জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকেন।

তিনি বলেন, ওই ব্যক্তির শ্বাস নেওয়ার গতি অনেক বেড়ে গেলে এক পর্যায়ে হঠাৎ শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। তবে কিছুক্ষণ শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ থাকার পর আবার তা শুরু হয়।

এই যে শ্বাস-প্রশ্বাসে ব্যাঘাত ঘটছে, এটাকে অ্যাপনিয়া বলা হয় বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ।

কিন্তু প্রশ্ন হল, কেউ ঘুমের মধ্যে যখন জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিচ্ছে, তখন হঠাৎ করে শ্বাস-প্রশ্বাস পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় কেন?

এই প্রশ্নে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেছেন, বারবার যখন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া হয়, তখন যে বাতাস বের হয় তাতে শরীর থেকে মূলত কার্বন ডাই অক্সাইড বেরিয়ে যায়।

তিনি উল্লেখ করেন, কার্বন ডাই অক্সাইডের লেভেল কমে গেলে একজন মানুষের শরীরে থাকা সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়।

এরপর কিছুক্ষণ দম বন্ধ থাকার কারণে শরীরের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে আবার কার্বন ডাই অক্সাইডের লেভেল বেড়ে গেলে তখন নার্ভাস সিস্টেম আবার উজ্জীবিত হয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস ফিরে আসে।

অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেন, এই পরিস্থিতিটা বেশ জটিল এবং এক্ষেত্রে অনেকে সময় একজন মানুষের মৃত্যুও ঘটে।

অ্যাপনিয়ায় আক্রান্তের অভিজ্ঞতা কেমন

ঢাকায় একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত একজন নারী এই রোগের জন্য নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছেন গত দুই বছর ধরে।

নাম পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাজীবনে তার উচ্চতার তুলনায় শরীরের ওজন অনেক বেড়ে যায়। তখন ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা এবং জোরে জোরে নিঃশ্বাস নেওয়ার বিষয়টি তিনি বুঝতে পারেন।

কিন্তু ওই সময়ে তার দম বন্ধ হয়ে যেত না।

তবে বছর তিনেক আগে এক রাতে ওই নারী টের পান যে হঠাৎ করে তার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, ফলে তার ঘুম ভেঙে যায় এবং তিনি হুড়মুড় করে বিছানায় উঠে বসেন।

এরপর মাঝে মাঝেই এমন পরিস্থিতিতে তার ঘুমের ব্যাঘাত হতো।

আরেক রাতে তার একেবারে ভিন্ন ধরনের এক অভিজ্ঞতা হয়।

ওই নারী জানান, ঘুমের মধ্যে হঠাৎ তার দম বন্ধ হয়ে গেলে তার ঘুম ভেঙে যায়। কিন্তু তিনি অনুভবন করেন, বিছানায় শোয়া অবস্থা থেকে তার উঠে বসার এবং এমনকি কথা বলার শক্তি নেই।

বেশ কিছুটা সময় পর তার শ্বাস-প্রশ্বাস ফিরে এলে তিনি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হন।

এরপর তিনি দুই বছর ধরে চিকিৎসা করাচ্ছেন। তিনি ব্রেন বা নিউরো সমস্যা থেকে অ্যাপনিয়ায় ভুগছেন- এমনটাই চিকিৎসক চিহ্নিত করেছেন।

এখন তিনি নিয়মিত চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা ভাল আছেন। তবে তাকে আজীবন চিকিৎসা নিতে হবে।

অ্যাপনিয়া কত ধরনের হয়

নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, অবস্ট্রাকশন বা শ্বাস প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে বাধা তৈরি হলে তাকে ‘অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া’ বলা হয়।

গলায় টনসিল ফুলে গিয়ে এমনটা হতে পারে। শ্বাসনালী এবং গলার সংযোগ স্থলে অনেক সময় মাংসপেশী ফুলে যায়, যেটাকে অ্যাডনয়েড বলা হয়। এছাড়া অনেক সময় নাকের ভেতরে মাংসপেশী বড় হয়ে যায়।

এই সমস্যাগুলো শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা সৃষ্টি করে, যাকে অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ওজন বেশি বা শরীরে মেদ বেশি রয়েছে, এমন বয়স্ক মানুষ ও শিশু এই অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ায় বেশি ভোগে।

অধ্যাপক আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, হৃদপিণ্ড, ব্রেন এবং নিউরো সমস্যা থেকে একজনের শরীরের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে নানা ধরনের জটিলতা হয় এবং তখন ওই ব্যক্তি স্লিপ অ্যাপনিয়ায় ভুগতে পারেন। এই সমস্যা অনেক সময় জটিল এবং গুরুতর হয়।

তবে দুই ধরনের অ্যাপনিয়াতেই মৃত্যু ঝুঁকি রয়েছে।

নাক ডাকলেই তা স্লিপ অ্যাপনিয়া?

অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেছেন, ওজন বেশি হলে ঘুমের সময় শ্বাসনালীকে ঘিরে গলা এবং আশেপাশের জায়গাগুলো সরু হয়ে যায়। এছাড়া নাকের মাংসপেশী অনেক সময় বড় হয়ে যায়।

এসব ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে মুখ দিয়ে হা করে নিঃশ্বাস নিতে হয় এবং তখন নাক ডাকার শব্দ হয়।

তাই নাক ডাকলেই তাকে স্লিপ অ্যাপনিয়া বলা যায় না। তবে স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্তরাও নাক ডাকে।

তাদের ঘুমের মধ্যে সাধারণত জোরে জোরে শ্বাস নিতে হয় এবং দম আটকে আসায় ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে।

বুঝবেন কীভাবে?

অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, যেকোনও ধরনের স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির সমস্যাগুলো ঘুমের মধ্যে হয়, ফলে অনেকেই তা বুঝতে পারেন না।

তবে ওই ব্যক্তির পাশে কেউ যদি ঘুমায়, তিনি হয়তো বুঝতে পারবেন। রোগীর পাশে ঘুমানো ব্যক্তি রোগীর লক্ষণগুলো খেয়াল করে তার সন্দেহের কথা জানালে তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার ব্যবস্থা করা উচিত।

পলিস মনোগ্রাফি বা স্লিপ টেস্ট করানোর মাধ্যমে বাংলাদেশেই এখন সঠিকভাবে অ্যাপনিয়া পরীক্ষা করা যায় বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেছেন, এই রোগের চিকিৎসা করা না হলে মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড ও কিডনির ওপর চাপ পড়ে। তখন উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগসহ জটিল সব রোগ দেখা দিতে পারে।

আর আগে থেকে এসব রোগ থাকলে তা আরও খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করবে।

এই রোগে রাতের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে, তাই আক্রান্ত ব্যক্তির দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে বলে জানান এই চিকিৎসক।

চিকিৎসা কী আছে?

অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে দেখা হয় যে শ্বাসনালীকে কেন্দ্র করে কোন জায়গাগুলোতে বাধা আছে- পরে সেগুলো চিহ্নিত করে তা অপসারণ করতে হয়।

এমন ক্ষেত্রে অল্প সময়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।

কিন্তু জটিল স্লিপ অ্যাপনিয়া যেহেতু শরীরের অন্যান্য অনেক গুরুতর সমস্যা থেকে হয়, তাই এর চিকিৎসা আজীবন চালাতে হতে পারে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

প্রতিরোধ করা কী সম্ভব?

চিকিৎসকরা মনে করেন যে সতর্ক থাকলে এই রোগ এড়ানো সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন তারা।

প্রথমত, শরীরের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

দ্বিতীয়ত, নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

আর তৃতীয়ত, সুষম খাদ্যাভাস গড়তে হবে।

এছাড়া ঘুমের মধ্যে বারবার দম বন্ধ হয়ে এলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে ভাল থাকা সম্ভব বলে জানান চিকিৎসকেরা।

আরও পড়ুন: বাপ্পি লাহিড়ির মৃত্যু: অবসট্রাক্টিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া কী? জেনে নিন লক্ষণসমূহ

বিডিপ্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে
ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
প্রবীণদের ইস্যুগুলোকে সংস্কারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রবীণদের ইস্যুগুলোকে সংস্কারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ : গোয়েন লুইস
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ : গোয়েন লুইস
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হাসপাতালসমূহের প্রস্তুতি শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হাসপাতালসমূহের প্রস্তুতি শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়
সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা
বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক