শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১২, শুক্রবার, ০৪ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো মানবদেহে মেকানিক্যাল হার্ট, কীভাবে কাজ করে এটি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো মানবদেহে মেকানিক্যাল হার্ট, কীভাবে কাজ করে এটি?

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সফলভাবে একটি যন্ত্র বসানো হয়েছে মানবদেহে, যার নাম ‘মেকানিক্যাল হার্ট’। এটি মূলত একটি যন্ত্র, যা রক্তমাংসের হৃদপিণ্ডের বদলে রক্ত সঞ্চালনের কাজ করে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। 

৪২ বছর বয়সী এক নারীর শরীরে চলতি মাসের তারিখ বুধবার এই ‘মেকানিক্যাল হার্ট ইমপ্ল্যান্ট’ করা হয়। ঢাকার বেসরকারি ইউনাইটেড হাসপাতালের চিকিৎসকদের একটি দল চার ঘণ্টা সময় নিয়ে এই অস্ত্রোপচার করে।

যন্ত্রটির দামসহ সবমিলিয়ে এটি স্থাপনের খরচ হয়েছে সোয়া এক কোটি টাকার মত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ মারা যায় হৃদরোগ ও স্ট্রোকের কারণে। কিন্তু অঙ্গ প্রতিস্থাপনে দেশে ব্যাপক জটিলতা রয়েছে।

যেভাবে কাজ করে মেকানিক্যাল হার্ট?

এই অস্ত্রোপচারে অংশ নিয়েছেন কার্ডিয়াক সার্জন ডা. আরিফ আহমেদ মহিউদ্দিন।

তিনি জানান, ‘হৃদযন্ত্রের কাজ হচ্ছে বিরতিহীনভাবে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন করা। শরীরের সকল অঙ্গের সুস্থতার জন্য হৃদযন্ত্রের সুস্থতা খুবই জরুরি। হৃদযন্ত্রের ক্ষতি যে পর্যায়ে গেলে এই কাজটি আর করতে পারে না সেই কাজটি করে দেয় এই যন্ত্র।”

“সোজা ভাষায় বলতে গেলে এটি একটি রক্ত পাম্প করার বা হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালনের যন্ত্র। এতে করে হৃদযন্ত্র বিশ্রাম পায় এবং শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়ে আসে,” যোগ করেন তিনি।

এটি ব্যাটারি চালিত যা রীতিমতো মোবাইল ফোনের ব্যাটারির মতো চার্জ দিতে হয়। যে যন্ত্রটি বাংলাদেশে বসানো হয়েছে সেটি ‘হার্টমেট-থ্রি’। ডা. মহিউদ্দিন বলেন, এর ব্যাটারির চার্জ থাকে ছয় সাত ঘণ্টার মতো।

অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পাম্প করার অংশটি বাসানো হয় হার্টের নিচে বাঁদিকের অংশে। হৃদপিণ্ডের সাথে যন্ত্রটিকে টিউব দিয়ে সংযোগ করে দেওয়া হয়। এক ধরনের চুম্বক শক্তি দিয়ে যন্ত্রটি পাম্প করে।

পেটে ফুটো করে তার মাধ্যমে শরীরের বাইরের দিকে তার দিয়ে ব্যাটারি ও মনিটরের সাথে সংযোগ করে দেওয়া থাকে। এই অংশ স্ট্র্যাপ দিয়ে একটি ব্যাগে ভরে দেওয়া থাকে যা সারাক্ষণ বহন করতে হয়। সবমিলিয়ে এর বহনযোগ্য অংশের ওজন দেড় কেজির মতো।

মনিটর দিয়ে ব্যাটারির চার্জ ও যন্ত্রের কার্যক্রম সম্পর্কে জানা যায়।

তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান নয়। সাধারণত হৃদযন্ত্র পুরোপুরি বিকল হয়ে গেলে প্রতিস্থাপন করার প্রয়োজন হয়। সেটিই দীর্ঘমেয়াদি সমাধান। কিন্তু হৃদযন্ত্র দ্রুত মারাত্মক অবনতির দিকে গেলে, কোনওভাবেই আর ওষুধে কাজ না হলে, সুস্থ হৃদযন্ত্র পাওয়া না গেলে বা পেতে দেরি হলে এই যন্ত্রটি লাগানো হয়।

কতদিন, কতটা সুস্থভাবে বেঁচে থাকা যায়?

ডা. আরিফ আহমেদ মহিউদ্দিন বলছেন, “এই মডেলটি বাজারে এসেছে ২০১৭ সালে। এটি লেটেস্ট মডেলগুলোর একটি। আপনি কতদিন বাঁচবেন সেটিতো একদম হিসেব করে বলা মুশকিল। তবে এর ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ফল থেকে দেখা যাচ্ছে সাধারণত পাঁচ বছরের বেশি সময় সুস্থভাবে বাঁচা যায়। যন্ত্রটির স্থায়িত্ব আট থেকে দশ বছর।”

তিনি বলছেন, অস্ত্রোপচার করে যন্ত্রটি বসানোর পর হাসপাতালে থাকতে হয় তিন থেকে চার সপ্তাহ। এরপর তিনমাসের মতো সময় লাগতে পারে শরীরের সবকিছুর সাথে অভ্যস্ত হতে। “এটা এমন নয় যে একটি যন্ত্র বসিয়ে দিলাম আর সবকিছু ঠিক হয়ে গেল। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি রিহ্যাবিলিটেশনের বিষয়।”

বাড়তি কী সতর্কতা নিতে হয়?

ডা. মহিউদ্দিন জানান, যন্ত্রটি বসিয়ে দিলেও রাগীকে ওষুধ দেওয়া হয়। বিশেষ করে রক্ত পাতলা রাখার ওষুধ খুবই জরুরি। যার শরীরে যন্ত্রটি স্থাপন করা হয়েছে তিন চার মাসের মধ্যে একশ ভাগ না হলেও তিনি মোটামুটি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন।

“স্বাভাবিক কাজ যেমন বাইরে কোথাও যাওয়া, বাজার করা, অফিসিয়াল কাজ সবই সে স্বাভাবিকভাবে করতে পারবে। এই যন্ত্রের উদ্দেশ্য হচ্ছে একজন হার্টের রোগীকে যতটা সম্ভব স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সাহায্য করা। পশ্চিমা বিশ্বে এই যন্ত্র লাগিয়ে খেলাধুলা, বাইসাইকেল চালানো এমনকি বডি বিল্ডিং করার পর্যন্ত নজির আছে।”

তবে কিছু সাবধানতা অবশ্যই বজায় রাখতে হবে। যেমন ব্যাটারি বা মনিটর পুরোপুরি পানিতে ডোবানো যাবে না, সাতার কাটা যাবে না। যেহেতু যন্ত্রটির সংযোগ থাকবে শরীরের একটি অংশে ফুটোর মাধ্যমে, তাই সেখানে যাতে ঘা না হয় সেব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।

রোগীর শারীরিক অবস্থা, চিকিৎসকের পরামর্শ সঠিকভাবে মেনে চলা, সঠিকভাবে ওষুধ সেবন, সুসম খাদ্যাভ্যাস এই সবকিছুর উপর অনেকাংশেই নির্ভর করে রোগী কতদিন সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবেন।

ঝুঁকি আছে কোনও?

কোনও কিছুই ঝুঁকিবিহীন নয়। যেকোনও অস্ত্রোপচারের সাথে রক্তপাতের ঝুঁকি রয়েছে, এক্ষেত্রেও তাই। যেহেতু যন্ত্রটির কিছু অংশ শরীরের বাইরে থাকে, পেটে ফুটো করে সেটি বাইরে রাখা হয়, তাই জীবাণু দ্বারা ইনফেকশনের ঝুঁকি রয়েছে।

হৃদযন্ত্রের বাঁদিকে যন্ত্রটি বসানো থাকে। ফলে হৃদযন্ত্রের ডানদিকে অংশ দুর্বল হয় যেতে পারে। অনেক সময় স্ট্রোক হতে পারে। থ্রমবোসিস বা রক্ত জমাট বাধার সমস্যা হতে পারে।

যন্ত্রটিতে সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে যে হাসপাতালে যন্ত্রটি বসানো হয়েছে সেখানে এই ব্যাপারে সহায়তার ব্যবস্থা থাকে। 

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার ইমরান হায়দার
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
নির্বাচনের মধ্যদিয়ে গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলব : তারেক রহমান
নির্বাচনের মধ্যদিয়ে গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলব : তারেক রহমান
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সমমনা দল গুলোর সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময়
সমমনা দল গুলোর সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময়
পার্বত্য চট্টগ্রামে স্টারলিংক চালু করবে সরকার
পার্বত্য চট্টগ্রামে স্টারলিংক চালু করবে সরকার
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
দেশে একাধিক স্থায়ী হাসপাতাল বানাতে চায় চীন
দেশে একাধিক স্থায়ী হাসপাতাল বানাতে চায় চীন
এক বছরে জনপ্রশাসনে ৭৮৫ নিয়মিত পদোন্নতি , ভূতাপেক্ষ ৭৬৪ জনের
এক বছরে জনপ্রশাসনে ৭৮৫ নিয়মিত পদোন্নতি , ভূতাপেক্ষ ৭৬৪ জনের
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক
রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে
নবীনগরে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে নবীনগরে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে
কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান
মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ
গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ-দখলদাররা বিএনপির লোক না: দুদু
চাঁদাবাজ-দখলদাররা বিএনপির লোক না: দুদু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৭ জনের কারাদণ্ড
আখাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৭ জনের কারাদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক আঙুলে ১৪৪ কেজি ওজন তুলে চীনা যুবকের বিশ্বরেকর্ড
এক আঙুলে ১৪৪ কেজি ওজন তুলে চীনা যুবকের বিশ্বরেকর্ড

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘তথ্য গোপন’ করে সংগঠনে যুক্ত হওয়া তদন্তে কমিটি ঢাবি ছাত্রদলের
‘তথ্য গোপন’ করে সংগঠনে যুক্ত হওয়া তদন্তে কমিটি ঢাবি ছাত্রদলের

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মহালছড়িতে পানিবন্দি ২০০ পরিবার
মহালছড়িতে পানিবন্দি ২০০ পরিবার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাকিত্ব কাটাতে কী করবেন?
একাকিত্ব কাটাতে কী করবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘জামায়াত দুর্নীতি-চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসমুক্তকল্যাণকর দেশ গড়তে অঙ্গীকারবদ্ধ’
‘জামায়াত দুর্নীতি-চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসমুক্তকল্যাণকর দেশ গড়তে অঙ্গীকারবদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম -১০ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হেলালীর পক্ষে নির্বাচনী সমাবেশ
চট্টগ্রাম -১০ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হেলালীর পক্ষে নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে মাইক্রোবাস চাপায় জামায়াত নেতা নিহত
বরিশালে মাইক্রোবাস চাপায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কারাভোগ করে সিলেট সীমান্ত দিয়ে ফিরলেন ২২ জন
ভারতে কারাভোগ করে সিলেট সীমান্ত দিয়ে ফিরলেন ২২ জন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আখাউড়ায় চোলাই মদসহ গ্রেফতার ৪
আখাউড়ায় চোলাই মদসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভিন্ন নক্ষত্রমণ্ডল থেকে আসা ধূমকেতুর চমৎকার ছবি তুলল হাবল
ভিন্ন নক্ষত্রমণ্ডল থেকে আসা ধূমকেতুর চমৎকার ছবি তুলল হাবল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জ্বর হলে কী খাবেন
জ্বর হলে কী খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার নৌকা ডুবে ৮ জেলে নিখোঁজ
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার নৌকা ডুবে ৮ জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা
ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ
এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো দলের দখলের বিরুদ্ধে বিএনপি : নজরুল ইসলাম
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো দলের দখলের বিরুদ্ধে বিএনপি : নজরুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ
বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
তিন ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা
স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা
সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন দলের তিন প্রার্থী
তিন দলের তিন প্রার্থী

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল
চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল

মাঠে ময়দানে

পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’

শোবিজ

‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ
‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ

নগর জীবন

দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার
দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার

নগর জীবন

দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা
দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

আজ নওশাবার ‘আগুনি’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’

শোবিজ

পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা
পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!
টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!

মাঠে ময়দানে

জি কে শামীম ১০ বছর সাজা থেকে খালাস
জি কে শামীম ১০ বছর সাজা থেকে খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ
খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ

মাঠে ময়দানে

দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক

শোবিজ

মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ
মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ

মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!
এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!

মাঠে ময়দানে

দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা
দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা

খবর

লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি
লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি

মাঠে ময়দানে

স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫
স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার
জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার

নগর জীবন

ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫

শোবিজ