শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, বুধবার, ১৬ মার্চ, ২০২২

ক্ষোভ প্রকাশ ১৪ দল নেতাদের

গণভবনে বৈঠকে সবার কথা শুনলেন শেখ হাসিনা
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
ক্ষোভ প্রকাশ ১৪ দল নেতাদের

প্রায় তিন বছর পর গতকাল ১৪ দলের শীর্ষ শরিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন জোটপ্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে ‘ক্ষমতার বাইরে থাকা’ শরিকরা নিজেদের ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, জোটভুক্ত হয়ে ভোট করেছি, আমাদেরকে কেন বিরোধী দলে যেতে বলা হলো! এটা কতটা যুক্তিসংগত! তারা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, জোটের কর্মপরিধি কী হবে তা এখনই পরিষ্কার করা দরকার।  গতকাল গণভবনে বেলা ১১টা থেকে টানা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বৈঠক চলে। বৈঠকে ক্ষমতা পাওয়া না পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেও করোনাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য ও দক্ষ নেতৃত্বের প্রশংসা করেন শরিক দলের নেতারা। জোট নেতাদের নিরাশ করেননি শেখ হাসিনা। তিনি তাদের আশ্বস্ত করে বলেন, একসঙ্গে আছি, একসঙ্গেই থাকব। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ও সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে একসঙ্গেই লড়াই করব। জনগণের রায় নিয়ে ক্ষমতায় আসব। বৈঠকে জোটের শরিক দলের সিনিয়র নেতারা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে নিত্যপণ্যের দাম কমানোর তাগিদ দেন তারা। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। জোটপ্রধান ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন ১৪-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার, জাতীয় পার্টি (জেপি)

সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এস কে সিকদার, ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আইভি আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাৎ হোসেন, বাসদের রেজাউর রশিদ প্রমুখ। ১৪ দল থেকে ঘোষণা দিয়ে বের না হলেও শরিফ নুরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাসদ বৈঠকে অংশ নেয়নি।

বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দীর্ঘকাল করোনা থাকায় একসঙ্গে বসতে পারিনি। খুব কঠিন সময় গেছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে আমি ঘরবন্দি। এ অবস্থায় ফাইল সই করি, ফাইল দেখি। আমার বাসার নিচে রান্না হয়। কাজের লোক সিঁড়িতে দিয়ে যায়। পরে খাই। সব কাজ করেছি বাসায় বসে। স্বজনদেরও ঠিকমতো সরাসরি সাক্ষাৎ পাইনি। বাংলাদেশকে ডিজিটাল করতে পেরেছিলাম বলেই ভার্চুয়ালি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। মোবাইল ফোনে যাবতীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছি। এভাবেই জীবন কেটেছে। এ সময় করোনাকালে টিকা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করাসহ দুর্যোগে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখা নিয়ে কথা বলেন।
জোটপ্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সূচনা বক্তব্যের পর কথা বলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, আমরা জোট করলাম, ভোট করলাম একসঙ্গে কিন্তু আমাদের কেন বিরোধী দলে যেতে বলা হলো? এটা কতটা যুক্তিসংগত! সাবেক মন্ত্রী মেনন বলেন, মন্ত্রী হওয়া বড় কথা নয়, আমাদের একসঙ্গে থাকাটা হলো বড় কথা। সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সব বিষয় এখনই গুরুত্বের সঙ্গে দেখা দরকার।

সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ও দেশের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিয়েও কথা বলেন রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, আমরা যারা রাজনীতি করি, তারা যেন কোনোভাবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কাছে বন্দি না হয়ে যাই। পরিস্থিতি সেদিকেই কিন্তু যাচ্ছে। এ বিষয়ে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) গুরুত্ব দিতে হবে। নইলে আগামীতে বিষয়টি আরও খারাপের দিকে যাবে। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক বিষয়গুলো আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। বিশেষ করে তৃণমূল পর্যায়ে সাম্প্রদায়িক ঘটনার সঙ্গে আমাদের অনেক নেতা-কর্মী সরাসরি জড়িয়ে পড়ছেন। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাতে আমাদের কোনো নেতা-কর্মীর এমন ঘটনার সঙ্গে যুক্ত না হতে পারে। ১৪-দলীয় জোট নেতাদের সম্মান ও জোটের ঐক্যের বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়ে মেনন বলেন, আমাদের জোটে শরিক দলের যেসব নেতা রয়েছেন, তাদের যেন অসম্মান না হয় সেদিকে আপনাকে (প্রধানমন্ত্রী) নজর দিতে হবে। যেন আমাদের জোটের ঐক্য ভেঙে না যায়।

বৈঠকে আমলাতন্ত্র নিয়ে কথা বলেন সাবেক মন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়াও। তিনি বলেন, আমলারা ভোল পাল্টাতে সময় নেয় না। কাজেই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।

করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া পদক্ষেপের প্রসংশা করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, আন্তর্জাতিক নানা চাপ থাকা সত্ত্বেও আপনি (প্রধানমন্ত্রী) দেশের স্বার্থ রক্ষা করেছেন। সঠিক সময়ে করোনার টিকা সংগ্রহ, ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করতে সক্ষমতা দেখিয়েছেন। সাবেক তথ্যমন্ত্রী ইনু বলেন, ১৪ দলের বর্তমান কী ভূমিকা হওয়া দরকার, আগামী নির্বাচন কীভাবে হবে, সরকার গঠন করাসহ কিছু বিষয়ে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা বসে নেই। আমাদের বসে থাকলে চলবে না। ষড়যন্ত্রকারী হেফাজতী, জামায়াতিরা পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়। এ ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আইভি আহম্মেদ বলেন, আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং সময় উপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে আজ দেশের চেহারা বদলে গেছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠেছে। জনগণের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার অনুরোধ জানান তিনি।

জোট নেতাদের দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কথার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান আন্তর্জাতিক বিশ্বের পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো তার প্রভাব আমাদের দেশেও পড়েছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধমুখী চলমান সমস্যা নিয়ে তাঁর সরকার কাজ করছে। অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই এর রেজাল্ট পাওয়া যাবে।

জাতীয় পার্টি-জেপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু মন্ত্রীদের ‘অতিকথনের’ বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অনেকে লাগামহীন কথাবার্তা বলেন। এতে অনেক সময় বিতর্কের সৃষ্টি হয়। কে কোন বিষয়ে কথা বলবেন এটা ঠিক করে দেওয়া দরকার। তিনি বলেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪-দলীয় জোট গঠন হয়েছিল। সবাই কিন্তু এই দফাগুলোর সঙ্গে একমত নন। সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন, নেত্রী আপনার কাঁধে বন্দুক রেখে অনেকেই চলার চেষ্টা করছেন। এ ব্যাপারটিতে সজাগ থাকা প্রয়োজন। তবে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো মন্তব্য করেননি। ১৪ দলের বৈঠকে উপস্থিত ছিল না বাংলাদেশ জাসদের (আম্বিয়া) কোনো নেতা। এ বিষয়টি উল্লেখ করেন কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, এর আগে তো তাদের একটি সিট (আসন) ছিল। এবার সেটিও নেই। এ কারণে হয়তো অভিমান করেছেন। মিটিংয়ে তারা কেউ আসেননি। তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী তার বক্তব্যে বলেন, নেত্রী আপনিই আমাদের ভরসা। আপনি ছাড়া আমাদের অস্তিত্ব নেই। জেলা-উপজেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটিতে ১৪ দলের প্রতিনিধি রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতির সংলাপে যোগদান করায় ১৪ দলের নেতাদের ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি বিএনপির অংশ না নেওয়ার কঠোর সমালোচনা করে তাদের ‘নেতৃত্বের শূন্যতা’ তুলে ধরেন।

বৈঠকের একপর্যায়ে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের পরিকল্পনা কী হবে বা এ বিষয়ে কিছু ভাবছেন কি না জোট শরিক দলের এক নেতার এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, বিগত নির্বাচনের মতোই আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জোটগতভাবে অংশগ্রহণ করব। এ সময় উপস্থিত নেতাদের জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।

বৈঠক শেষে জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দল জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করবে। ১৪ দলের ঐক্য বজায় থাকবে। জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করা হবে। সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থানে ১৪ দলের যে ভূমিকা সেটিও অব্যাহত থাকবে।

নির্বাচনে আসন বণ্টনের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রবীণ এ নেতা বলেন, এখনই আসনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে না। এ জন্য আরও আলোচনা প্রয়োজন। অনেক বিষয়ের ওপর আসন বণ্টন নির্ভর করে। এ আলোচনা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরে হবে।

বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে তখন কি জোটবদ্ধ নির্বাচন হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আমু বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসবে না এটা তারা বলছে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে কী করবে এটা দেখার পর আমরা সিদ্ধান্ত নেব।

বিএনপির দেশব্যাপী আন্দোলনের বিরুদ্ধে ১৪ দল মাঠে নামবে জানিয়ে আমু বলেন, বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে ১৪ দল মাঠে নামবে। প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগকে যে নির্দেশ দেবেন, সে অনুযায়ী ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধ করে কাজ শুরু করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীকে মেননের বই উপহার : ১৪ দলের সভা শেষে গণভবনে শেখ হাসিনাকে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন তার লেখা আত্মজীবনী ‘এক জীবন (প্রথম পর্ব) স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ বইটি উপহার দেন।  

১৪ দলীয় জোটের বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক নেতা জানান, দীর্ঘদিন পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪-দলীয় জোটের আলোচনায় সব থেকে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে জোটকে মাঠ পর্যায়ের রাজনীতিতে সক্রিয় করা। মূলত দীর্ঘদিন ধরেই নিষ্ক্রিয় ১৪-দলীয় জোটের সাংগঠনিক কার্যক্রম।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ
কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক

প্রথম পৃষ্ঠা