শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, বুধবার, ১৬ মার্চ, ২০২২

ক্ষোভ প্রকাশ ১৪ দল নেতাদের

গণভবনে বৈঠকে সবার কথা শুনলেন শেখ হাসিনা
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
ক্ষোভ প্রকাশ ১৪ দল নেতাদের

প্রায় তিন বছর পর গতকাল ১৪ দলের শীর্ষ শরিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন জোটপ্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে ‘ক্ষমতার বাইরে থাকা’ শরিকরা নিজেদের ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, জোটভুক্ত হয়ে ভোট করেছি, আমাদেরকে কেন বিরোধী দলে যেতে বলা হলো! এটা কতটা যুক্তিসংগত! তারা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, জোটের কর্মপরিধি কী হবে তা এখনই পরিষ্কার করা দরকার।  গতকাল গণভবনে বেলা ১১টা থেকে টানা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বৈঠক চলে। বৈঠকে ক্ষমতা পাওয়া না পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেও করোনাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য ও দক্ষ নেতৃত্বের প্রশংসা করেন শরিক দলের নেতারা। জোট নেতাদের নিরাশ করেননি শেখ হাসিনা। তিনি তাদের আশ্বস্ত করে বলেন, একসঙ্গে আছি, একসঙ্গেই থাকব। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ও সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে একসঙ্গেই লড়াই করব। জনগণের রায় নিয়ে ক্ষমতায় আসব। বৈঠকে জোটের শরিক দলের সিনিয়র নেতারা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে নিত্যপণ্যের দাম কমানোর তাগিদ দেন তারা। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। জোটপ্রধান ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন ১৪-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার, জাতীয় পার্টি (জেপি)

সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এস কে সিকদার, ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আইভি আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাৎ হোসেন, বাসদের রেজাউর রশিদ প্রমুখ। ১৪ দল থেকে ঘোষণা দিয়ে বের না হলেও শরিফ নুরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাসদ বৈঠকে অংশ নেয়নি।

বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দীর্ঘকাল করোনা থাকায় একসঙ্গে বসতে পারিনি। খুব কঠিন সময় গেছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে আমি ঘরবন্দি। এ অবস্থায় ফাইল সই করি, ফাইল দেখি। আমার বাসার নিচে রান্না হয়। কাজের লোক সিঁড়িতে দিয়ে যায়। পরে খাই। সব কাজ করেছি বাসায় বসে। স্বজনদেরও ঠিকমতো সরাসরি সাক্ষাৎ পাইনি। বাংলাদেশকে ডিজিটাল করতে পেরেছিলাম বলেই ভার্চুয়ালি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। মোবাইল ফোনে যাবতীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছি। এভাবেই জীবন কেটেছে। এ সময় করোনাকালে টিকা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করাসহ দুর্যোগে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখা নিয়ে কথা বলেন।
জোটপ্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সূচনা বক্তব্যের পর কথা বলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, আমরা জোট করলাম, ভোট করলাম একসঙ্গে কিন্তু আমাদের কেন বিরোধী দলে যেতে বলা হলো? এটা কতটা যুক্তিসংগত! সাবেক মন্ত্রী মেনন বলেন, মন্ত্রী হওয়া বড় কথা নয়, আমাদের একসঙ্গে থাকাটা হলো বড় কথা। সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সব বিষয় এখনই গুরুত্বের সঙ্গে দেখা দরকার।

সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ও দেশের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিয়েও কথা বলেন রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, আমরা যারা রাজনীতি করি, তারা যেন কোনোভাবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কাছে বন্দি না হয়ে যাই। পরিস্থিতি সেদিকেই কিন্তু যাচ্ছে। এ বিষয়ে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) গুরুত্ব দিতে হবে। নইলে আগামীতে বিষয়টি আরও খারাপের দিকে যাবে। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক বিষয়গুলো আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। বিশেষ করে তৃণমূল পর্যায়ে সাম্প্রদায়িক ঘটনার সঙ্গে আমাদের অনেক নেতা-কর্মী সরাসরি জড়িয়ে পড়ছেন। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাতে আমাদের কোনো নেতা-কর্মীর এমন ঘটনার সঙ্গে যুক্ত না হতে পারে। ১৪-দলীয় জোট নেতাদের সম্মান ও জোটের ঐক্যের বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়ে মেনন বলেন, আমাদের জোটে শরিক দলের যেসব নেতা রয়েছেন, তাদের যেন অসম্মান না হয় সেদিকে আপনাকে (প্রধানমন্ত্রী) নজর দিতে হবে। যেন আমাদের জোটের ঐক্য ভেঙে না যায়।

বৈঠকে আমলাতন্ত্র নিয়ে কথা বলেন সাবেক মন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়াও। তিনি বলেন, আমলারা ভোল পাল্টাতে সময় নেয় না। কাজেই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।

করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া পদক্ষেপের প্রসংশা করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, আন্তর্জাতিক নানা চাপ থাকা সত্ত্বেও আপনি (প্রধানমন্ত্রী) দেশের স্বার্থ রক্ষা করেছেন। সঠিক সময়ে করোনার টিকা সংগ্রহ, ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করতে সক্ষমতা দেখিয়েছেন। সাবেক তথ্যমন্ত্রী ইনু বলেন, ১৪ দলের বর্তমান কী ভূমিকা হওয়া দরকার, আগামী নির্বাচন কীভাবে হবে, সরকার গঠন করাসহ কিছু বিষয়ে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা বসে নেই। আমাদের বসে থাকলে চলবে না। ষড়যন্ত্রকারী হেফাজতী, জামায়াতিরা পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়। এ ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আইভি আহম্মেদ বলেন, আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং সময় উপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে আজ দেশের চেহারা বদলে গেছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠেছে। জনগণের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার অনুরোধ জানান তিনি।

জোট নেতাদের দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কথার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান আন্তর্জাতিক বিশ্বের পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো তার প্রভাব আমাদের দেশেও পড়েছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধমুখী চলমান সমস্যা নিয়ে তাঁর সরকার কাজ করছে। অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই এর রেজাল্ট পাওয়া যাবে।

জাতীয় পার্টি-জেপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু মন্ত্রীদের ‘অতিকথনের’ বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অনেকে লাগামহীন কথাবার্তা বলেন। এতে অনেক সময় বিতর্কের সৃষ্টি হয়। কে কোন বিষয়ে কথা বলবেন এটা ঠিক করে দেওয়া দরকার। তিনি বলেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪-দলীয় জোট গঠন হয়েছিল। সবাই কিন্তু এই দফাগুলোর সঙ্গে একমত নন। সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন, নেত্রী আপনার কাঁধে বন্দুক রেখে অনেকেই চলার চেষ্টা করছেন। এ ব্যাপারটিতে সজাগ থাকা প্রয়োজন। তবে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো মন্তব্য করেননি। ১৪ দলের বৈঠকে উপস্থিত ছিল না বাংলাদেশ জাসদের (আম্বিয়া) কোনো নেতা। এ বিষয়টি উল্লেখ করেন কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, এর আগে তো তাদের একটি সিট (আসন) ছিল। এবার সেটিও নেই। এ কারণে হয়তো অভিমান করেছেন। মিটিংয়ে তারা কেউ আসেননি। তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী তার বক্তব্যে বলেন, নেত্রী আপনিই আমাদের ভরসা। আপনি ছাড়া আমাদের অস্তিত্ব নেই। জেলা-উপজেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটিতে ১৪ দলের প্রতিনিধি রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতির সংলাপে যোগদান করায় ১৪ দলের নেতাদের ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি বিএনপির অংশ না নেওয়ার কঠোর সমালোচনা করে তাদের ‘নেতৃত্বের শূন্যতা’ তুলে ধরেন।

বৈঠকের একপর্যায়ে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের পরিকল্পনা কী হবে বা এ বিষয়ে কিছু ভাবছেন কি না জোট শরিক দলের এক নেতার এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, বিগত নির্বাচনের মতোই আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জোটগতভাবে অংশগ্রহণ করব। এ সময় উপস্থিত নেতাদের জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।

বৈঠক শেষে জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দল জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করবে। ১৪ দলের ঐক্য বজায় থাকবে। জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করা হবে। সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থানে ১৪ দলের যে ভূমিকা সেটিও অব্যাহত থাকবে।

নির্বাচনে আসন বণ্টনের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রবীণ এ নেতা বলেন, এখনই আসনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে না। এ জন্য আরও আলোচনা প্রয়োজন। অনেক বিষয়ের ওপর আসন বণ্টন নির্ভর করে। এ আলোচনা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরে হবে।

বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে তখন কি জোটবদ্ধ নির্বাচন হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আমু বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসবে না এটা তারা বলছে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে কী করবে এটা দেখার পর আমরা সিদ্ধান্ত নেব।

বিএনপির দেশব্যাপী আন্দোলনের বিরুদ্ধে ১৪ দল মাঠে নামবে জানিয়ে আমু বলেন, বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে ১৪ দল মাঠে নামবে। প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগকে যে নির্দেশ দেবেন, সে অনুযায়ী ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধ করে কাজ শুরু করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীকে মেননের বই উপহার : ১৪ দলের সভা শেষে গণভবনে শেখ হাসিনাকে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন তার লেখা আত্মজীবনী ‘এক জীবন (প্রথম পর্ব) স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ বইটি উপহার দেন।  

১৪ দলীয় জোটের বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক নেতা জানান, দীর্ঘদিন পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪-দলীয় জোটের আলোচনায় সব থেকে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে জোটকে মাঠ পর্যায়ের রাজনীতিতে সক্রিয় করা। মূলত দীর্ঘদিন ধরেই নিষ্ক্রিয় ১৪-দলীয় জোটের সাংগঠনিক কার্যক্রম।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ
গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩
খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য
কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি
ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার
বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি
টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা
ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’
বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে আইফোন ফোল্ড, থাকবে যে চমকপ্রদ ফিচার
আসছে আইফোন ফোল্ড, থাকবে যে চমকপ্রদ ফিচার

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে