শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৬, সোমবার, ২১ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

অস্ত্র পরিহার করুন, না হলে টিকতে পারবেন না: হানিফ

রাঙামাটি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
অস্ত্র পরিহার করুন, না হলে টিকতে পারবেন না: হানিফ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, সন্ত্রাস দিয়ে পৃথিবীতে কেউ কোনো দিন শান্তি আনতে পারেনি। অস্ত্র দিয়ে কখনো শান্তি আসেনি। সন্ত্রাস এবং শান্তি একসাথে চলতে পারে না। যারা এখনো অস্ত্র দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে রাঙামাটির মানুষকে জিম্মি করে ঘুম হারাম করতে চাচ্ছেন, তাদেরকে অনুরোধ করবো আপনারা অস্ত্র পরিহার করুন। রাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘাতে জড়াবেন না। কারণ রাষ্টের শক্তি অনেক বড় শক্তি। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ করা হচ্ছে। আর না হয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করা হবে। তখন টিকতে পারবেন না। 

সোমবার রাঙামাটি শহরের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে জেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, যারাই অস্ত্রবাজি করছেন, তারা কোন উদ্দেশ্যে করছেন, কী কারণে করেছেন, তাদের লক্ষ্যটা কী, শুধুই কি চাঁদাবাজি? যারা অস্ত্র নিয়ে মানুষ খুন করে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছেন, তাদের পরিবারকেও নিরাপত্তাহীনতার মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। এটা কোনো স্বাভাবিক জীবন নয়। অস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের নামে যারা মানুষকে জিম্মি করে হুমকি দিচ্ছেন আপনারা দ্রুত অস্ত্র পরিহার করুন। সরকার সুযোগ দিয়েছে কাজে লাগান। এটা তো কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড হতে পারে না। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, সন্ত্রাস দিয়ে টিকে থাকা যায় না। এ পৃথিবীর বহুদেশে অনেকে সশস্ত্র বাহিনীর কথা বলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে, তারা কিন্তু নিঃশেষ হয়ে গেছে। কাজেই বলা যায়, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে কেউ কোনো দিন টিকে থাকতে পারে না। এখানে কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে টিকতে পারবে না। তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর পাহাড়ি এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগ নিয়েছিলেন। শান্তি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছিলেন, ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর শান্তিচুক্তি হয়েছে। তখনও বিরোধিতা হয়েছে। শান্তি চুক্তি হওয়ার আগে বেগম খালেদা জিয়া প্রকাশ্যে বললেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারতের অংশ হয়ে যাবে। তারা মিথ্যাচার করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু শান্তিচুক্তির ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুকন্যা অনড় ছিলেন। তিনি জানতেন সন্ত্রাসী বাহিনীকে শান্তির পথে না নিয়ে আসলে স্থিতিশীলতা আসবে না। 

হানিফ বলেন, এক সময় কুষ্টিয়া সন্ত্রাসের জনপদ ছিলো। মানুষকে জিম্মি করার জন্য অজস্র বাহিনী ছিলো। সন্ধ্যায় মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারতো না। শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১৯৯৯ সালে তাদেরকে স্যারেন্ডার করিয়েছিলাম। এক হাজার সন্ত্রাসী আত্মসমর্পণ করলেও ভালো অস্ত্র তারা লুকিয়ে রেখেছিলো। তারা এখন নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। সরকারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে টিকে থাকা যায় না। আমি রাঙ্গামাটি জেলার নেতা-কর্মীদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই, এ এলাকার সন্ত্রাসের  বিষয়টি আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানাবো, যাতে করে সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সর্বোচ্চ উদ্যোগ নেয়া হয়। 

হানিফ বলেন, জামায়াত এবং বিএনপি দু’টি দলই পাকিস্তানের তৈরি। এই দু’টি দলই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, তারা আমাদের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না। আমাদের অগ্রগতিতে তারা বিশ্বাস করে না। তাদের প্রতিটি কর্মকাণ্ডই চালিত হয় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্থ করতে। মানুষের সাধারণ জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করতে। এটা তারা রাজনৈতিকভাবেও করছে, আবার তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীকে দিয়েও করার চেষ্টা করছে। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি বলেন, আজকের এই জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে রাজাকার ছিলো। দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য আল বদর, আল শামস গঠন করেছিল। মানুষকে হত্যা থেকে শুরু করে লুটপাট, মা-বোনের ইজ্জতের ওপর হামলা থেকে শুরু করে এমন কোনো ঘৃণ্য কাজ নেই যা তারা করেনি। ২০১৩ সালে যখন বিচারের মাধ্যমে কসাই কাদের মোল্লা, আল বদরের আইনি প্রধান মতিউর রহমান নিজামি, আলী আহসান মুজাহিদদের যখন ফাঁসি হলো, পাকিস্তানের পার্লামেন্টে তখন নিন্দা প্রস্তাব হলো। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলি খান তখন পার্লামেন্টে বললেন, ‘‘মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত কাদের মোল্লা, মতিউর রহমান নিজামি, আলি আহসান মুজাহিদ পাকিস্তানের অকুতোভয় সৈনিক ছিলেন।’’ আমরা তো অবাক হলাম। একাত্তর সালে না হয় রাজাকার হিসেবে তারা পাকিস্তানের পক্ষের শক্তি ছিল, কিন্তু স্বাধীনতার ৪৩ বছর পরেও এরা কি করে পাকিস্তানের সৈনিক থাকে। এই নিন্দা প্রস্তাবের মাধ্যমে এটাই প্রমাণ হয়, এই দেশে যারা জামায়াতে ইসলামের রাজনীতি করে তারা ’৭১ সালে যেমন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো, এখনো তারা পাকিস্তানের পক্ষে, এখনো তারা রাজাকার-আলবদর হিসেবেই আছে। আর এদেরই দোসর বিএনপি। 

গত ১৩ বছরে শেখ হাসিনা দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের সময় বাংলাদেশ চরম দারিদ্রশীল দেশ ছিলো। আজ আমরা উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিলো ৪০ লাখ মেট্রিকটন। সেই খাদ্য ঘাটতি পূরণ করছেন শেখ হাসিনা। আজকে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বিদ্যুৎ উৎপাদন ২৪ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ পটুয়াখালীর পায়রায় দেশের সর্ববৃহৎ কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করেছেন। 

পর্যটনে রাঙামাটির সম্ভাবনার কথা ‍তুলে ধরে হানিফ বলেন, এই রাঙামাটি কক্সবাজারের পরে দেশের দ্বিতীয় পর্যটন কেন্দ্র হতে পারতো। কিন্তু তা হলো না। আজকে আমাদের শুনতে হয়, এখানকার মানুষ দরিদ্রসীমার নিচে বাস করছে। বাংলাদেশের মধ্যে এটা তো হওয়ার কথা নয়। এটা যদি পর্যটন নগরী হয়, তাহলে এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি আয়ের শহর হতো। আমার খারাপ লাগছে, আমাদের উন্নয়নের ছোঁয়া রাঙামাটির মানুষের কাছে অধরা মনে হচ্ছে। এখানে সব উন্নয়ন ম্লান হয়ে যাচ্ছে। এর পেছনে একটাই কারণ অস্থিতিশীলতা। পাহাড়ের সন্ত্রাসীদের কারণে উন্নয়ন বাধাগস্থ হয়েছে। 

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি’র সভাপতিত্বে তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দলের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুর সবুর, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। সভা সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. মুছা মাতব্বর।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'
'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা
লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা
মসজিদ কমিটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ কমিটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি
নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি
নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা বাড়ছে
সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে অপহরণের ২৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী
মুকসুদপুরে অপহরণের ২৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'
'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগানে কাজ করতে গিয়ে অপহৃত কৃষক, মুক্তিপণে মুক্ত
বাগানে কাজ করতে গিয়ে অপহৃত কৃষক, মুক্তিপণে মুক্ত

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্ত থেকে লাউডস্পিকার সরিয়ে উত্তেজনা কমাতে চাইছে দুই কোরিয়া
সীমান্ত থেকে লাউডস্পিকার সরিয়ে উত্তেজনা কমাতে চাইছে দুই কোরিয়া

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে মন্দিরের দেয়াল ধসে নিহত ৮
দিল্লিতে মন্দিরের দেয়াল ধসে নিহত ৮

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে শতাধিক এসএসসি কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
মেহেরপুরে শতাধিক এসএসসি কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৌলভীবাজারে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাকৃতিক হীরার চেয়েও শক্ত হীরক তৈরি করলেন চীনা বিজ্ঞানীরা
প্রাকৃতিক হীরার চেয়েও শক্ত হীরক তৈরি করলেন চীনা বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক তুহিনের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাভার প্রেসক্লাবের মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিনের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাভার প্রেসক্লাবের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কাঠালিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত করলো ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
কাঠালিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত করলো ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুহিন হত্যার বিচারসহ রাবি সাংবাদিকদের ৪ দফা দাবি
তুহিন হত্যার বিচারসহ রাবি সাংবাদিকদের ৪ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা
লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করতে ডিও লেটার দিলেন অর্থ উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করতে ডিও লেটার দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টানা বৃষ্টিতে সড়কে ধস হুমকিতে স্কুল ভবন
বগুড়ায় টানা বৃষ্টিতে সড়কে ধস হুমকিতে স্কুল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
রংপুরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে
রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির
কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির

শনিবারের সকাল

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা