শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৬, সোমবার, ২১ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

অস্ত্র পরিহার করুন, না হলে টিকতে পারবেন না: হানিফ

রাঙামাটি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
অস্ত্র পরিহার করুন, না হলে টিকতে পারবেন না: হানিফ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, সন্ত্রাস দিয়ে পৃথিবীতে কেউ কোনো দিন শান্তি আনতে পারেনি। অস্ত্র দিয়ে কখনো শান্তি আসেনি। সন্ত্রাস এবং শান্তি একসাথে চলতে পারে না। যারা এখনো অস্ত্র দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে রাঙামাটির মানুষকে জিম্মি করে ঘুম হারাম করতে চাচ্ছেন, তাদেরকে অনুরোধ করবো আপনারা অস্ত্র পরিহার করুন। রাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘাতে জড়াবেন না। কারণ রাষ্টের শক্তি অনেক বড় শক্তি। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ করা হচ্ছে। আর না হয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করা হবে। তখন টিকতে পারবেন না। 

সোমবার রাঙামাটি শহরের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে জেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, যারাই অস্ত্রবাজি করছেন, তারা কোন উদ্দেশ্যে করছেন, কী কারণে করেছেন, তাদের লক্ষ্যটা কী, শুধুই কি চাঁদাবাজি? যারা অস্ত্র নিয়ে মানুষ খুন করে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছেন, তাদের পরিবারকেও নিরাপত্তাহীনতার মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। এটা কোনো স্বাভাবিক জীবন নয়। অস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের নামে যারা মানুষকে জিম্মি করে হুমকি দিচ্ছেন আপনারা দ্রুত অস্ত্র পরিহার করুন। সরকার সুযোগ দিয়েছে কাজে লাগান। এটা তো কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড হতে পারে না। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, সন্ত্রাস দিয়ে টিকে থাকা যায় না। এ পৃথিবীর বহুদেশে অনেকে সশস্ত্র বাহিনীর কথা বলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে, তারা কিন্তু নিঃশেষ হয়ে গেছে। কাজেই বলা যায়, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে কেউ কোনো দিন টিকে থাকতে পারে না। এখানে কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে টিকতে পারবে না। তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর পাহাড়ি এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগ নিয়েছিলেন। শান্তি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছিলেন, ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর শান্তিচুক্তি হয়েছে। তখনও বিরোধিতা হয়েছে। শান্তি চুক্তি হওয়ার আগে বেগম খালেদা জিয়া প্রকাশ্যে বললেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারতের অংশ হয়ে যাবে। তারা মিথ্যাচার করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু শান্তিচুক্তির ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুকন্যা অনড় ছিলেন। তিনি জানতেন সন্ত্রাসী বাহিনীকে শান্তির পথে না নিয়ে আসলে স্থিতিশীলতা আসবে না। 

হানিফ বলেন, এক সময় কুষ্টিয়া সন্ত্রাসের জনপদ ছিলো। মানুষকে জিম্মি করার জন্য অজস্র বাহিনী ছিলো। সন্ধ্যায় মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারতো না। শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১৯৯৯ সালে তাদেরকে স্যারেন্ডার করিয়েছিলাম। এক হাজার সন্ত্রাসী আত্মসমর্পণ করলেও ভালো অস্ত্র তারা লুকিয়ে রেখেছিলো। তারা এখন নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। সরকারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে টিকে থাকা যায় না। আমি রাঙ্গামাটি জেলার নেতা-কর্মীদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই, এ এলাকার সন্ত্রাসের  বিষয়টি আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানাবো, যাতে করে সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সর্বোচ্চ উদ্যোগ নেয়া হয়। 

হানিফ বলেন, জামায়াত এবং বিএনপি দু’টি দলই পাকিস্তানের তৈরি। এই দু’টি দলই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, তারা আমাদের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না। আমাদের অগ্রগতিতে তারা বিশ্বাস করে না। তাদের প্রতিটি কর্মকাণ্ডই চালিত হয় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্থ করতে। মানুষের সাধারণ জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করতে। এটা তারা রাজনৈতিকভাবেও করছে, আবার তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীকে দিয়েও করার চেষ্টা করছে। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি বলেন, আজকের এই জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে রাজাকার ছিলো। দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য আল বদর, আল শামস গঠন করেছিল। মানুষকে হত্যা থেকে শুরু করে লুটপাট, মা-বোনের ইজ্জতের ওপর হামলা থেকে শুরু করে এমন কোনো ঘৃণ্য কাজ নেই যা তারা করেনি। ২০১৩ সালে যখন বিচারের মাধ্যমে কসাই কাদের মোল্লা, আল বদরের আইনি প্রধান মতিউর রহমান নিজামি, আলী আহসান মুজাহিদদের যখন ফাঁসি হলো, পাকিস্তানের পার্লামেন্টে তখন নিন্দা প্রস্তাব হলো। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলি খান তখন পার্লামেন্টে বললেন, ‘‘মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত কাদের মোল্লা, মতিউর রহমান নিজামি, আলি আহসান মুজাহিদ পাকিস্তানের অকুতোভয় সৈনিক ছিলেন।’’ আমরা তো অবাক হলাম। একাত্তর সালে না হয় রাজাকার হিসেবে তারা পাকিস্তানের পক্ষের শক্তি ছিল, কিন্তু স্বাধীনতার ৪৩ বছর পরেও এরা কি করে পাকিস্তানের সৈনিক থাকে। এই নিন্দা প্রস্তাবের মাধ্যমে এটাই প্রমাণ হয়, এই দেশে যারা জামায়াতে ইসলামের রাজনীতি করে তারা ’৭১ সালে যেমন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো, এখনো তারা পাকিস্তানের পক্ষে, এখনো তারা রাজাকার-আলবদর হিসেবেই আছে। আর এদেরই দোসর বিএনপি। 

গত ১৩ বছরে শেখ হাসিনা দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের সময় বাংলাদেশ চরম দারিদ্রশীল দেশ ছিলো। আজ আমরা উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিলো ৪০ লাখ মেট্রিকটন। সেই খাদ্য ঘাটতি পূরণ করছেন শেখ হাসিনা। আজকে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বিদ্যুৎ উৎপাদন ২৪ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ পটুয়াখালীর পায়রায় দেশের সর্ববৃহৎ কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করেছেন। 

পর্যটনে রাঙামাটির সম্ভাবনার কথা ‍তুলে ধরে হানিফ বলেন, এই রাঙামাটি কক্সবাজারের পরে দেশের দ্বিতীয় পর্যটন কেন্দ্র হতে পারতো। কিন্তু তা হলো না। আজকে আমাদের শুনতে হয়, এখানকার মানুষ দরিদ্রসীমার নিচে বাস করছে। বাংলাদেশের মধ্যে এটা তো হওয়ার কথা নয়। এটা যদি পর্যটন নগরী হয়, তাহলে এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি আয়ের শহর হতো। আমার খারাপ লাগছে, আমাদের উন্নয়নের ছোঁয়া রাঙামাটির মানুষের কাছে অধরা মনে হচ্ছে। এখানে সব উন্নয়ন ম্লান হয়ে যাচ্ছে। এর পেছনে একটাই কারণ অস্থিতিশীলতা। পাহাড়ের সন্ত্রাসীদের কারণে উন্নয়ন বাধাগস্থ হয়েছে। 

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি’র সভাপতিত্বে তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দলের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুর সবুর, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। সভা সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. মুছা মাতব্বর।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এনআইডি সার্ভার ডাউন
এনআইডি সার্ভার ডাউন
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির
দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট
আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল
জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন
গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক
ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু
তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এনআইডি সার্ভার ডাউন
এনআইডি সার্ভার ডাউন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’
‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান
আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে এক জেলে নিহত
টেকনাফে এক জেলে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকার সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক কিরণ
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকার সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক কিরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে