শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা নিয়ে রনির ৬ দফার ব্যাখ্যা দিল রেলওয়ে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা নিয়ে রনির ৬ দফার ব্যাখ্যা দিল রেলওয়ে

বাংলাদেশ রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা দূরীকরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী মহিউদ্দিন রনির ছয় দফা দাবিসহ স্মারকলিপি দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।  

বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এ বিজ্ঞপ্তিতে এ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়।

১. বাংলাদেশ রেলওয়ের কম্পিউটারাইজড টিকিটিং ১৯৯৪ সাল থেকে চালু রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ২৭টি স্টেশনে স্ট্যান্ড এলোন সিস্টেমে টিকিটিং চালু হলেও সময়ের পরিক্রমায় ও ডিজিটাল পদ্ধতির আধুনিকতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে সর্বাধুনিক টেকনোলজিক্যাল কৌশলের মাধ্যমে ৮৩টি স্টেশনে টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সহজ লিমিটেড জেভি বর্তমানে রেলওয়ের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বর্তমানে কাউন্টার, অনলাইন ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে যাত্রীদের টিকিট ইস্যু করা হচ্ছে।

টিকিট ইস্যুর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক নিয়মিত মনিটরিং করা হয় এবং যাত্রী হয়রানির কোনো অভিযোগ রেলওয়ের কোনো কর্মকর্তা/কর্মচারীর বিরুদ্ধে উত্থাপিত হলে তা তদন্তপূর্বক বিভাগীয় ব্যবস্থা বা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।  

বিগত ২৮ বছর ধরে চলমান সিস্টেমের যাত্রী চাহিদা বা প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে যখনই প্রয়োজন হয়েছে তখনই সিস্টেমটির মানোন্নয়ন করা হয়েছে, কারণ বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রী সেবা দেওয়ার জন্য দেশের নাগরিকদের কাছে দায়বদ্ধ। যদি রেলওয়ের টিকিটিং সিস্টেমের উন্নয়নে সুস্পষ্ট অভিমত, মতামত বা সুপারিশ পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে তা বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
 
২. বাংলাদেশ রেলওয়েতে টিকিট কালোবাজারির বিরুদ্ধে নানাবিধ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। টিকিটের ওপর যাত্রীর নাম, এনআইডি নম্বর, বয়স ও জেন্ডার উল্লেখ থাকে যাতে একজনের নামে ক্রয় করা টিকিটে অন্যজন ভ্রমণ করতে না পারে। তাছাড়া অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সাতদিনে সর্বোচ্চ দুইবারের বেশি রেলওয়ের টিকিট ক্রয় করতে না পারে টিকিটিং সিস্টেমে সে ব্যবস্থা রাখা আছে।  

‘টিকিট যার ভ্রমণ তার’ স্লোগান বাস্তবায়নে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থেকে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনের সার্ভারে সংরক্ষিত জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটা ভেরিফাই করে টিকিট ইস্যুর প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত ফি জমা দেওয়া হয়েছে। অচিরেই বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের এ সংক্রান্ত চুক্তি সই হবে। চুক্তি সইয়ের পর বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিং ব্যবস্থাপনায় জাতীয় পরিচয়পত্র ভেরিফাই করার প্রক্রিয়া চালু হয়ে যাবে, যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির বিভিন্ন নামে বা বিভিন্নভাবে টিকিট ক্রয়ের সুযোগ বন্ধ করা সম্ভব হবে। তাছাড়া রেলওয়ে পুলিশ কর্তৃক স্টেশন এলাকায় টিকিট কালোবাজারি প্রতিরোধে নানাবিধ উদ্যোগ ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে।

টিকিট কালোবাজারি প্রতিরোধে ইতোমধ্যে রেলওয়ের গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে টিকিট কালোবাজারি অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কারও যেকোন সুপরামর্শ পাওয়া গেলে বাংলাদেশ রেলওয়ে তা বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ রেলওয়ে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক রেলযোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যাত্রীসেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রেলওয়ের বিভিন্ন অনিয়ম সম্পর্কে অভিযোগ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীর বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে প্রচলিত আইনানুসারে তদন্তক্রমে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে।  

৩. বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিং সিস্টেমে বা প্রক্রিয়ায় অনলাইন কোটার টিকিট ব্লক করার বা টিকিট বুকিং করার কোন সুযোগ নেই। এছাড়াও অনলাইন বা কাউন্টার (অফলাইন) টিকিটিং এর দেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার রাখা রয়েছে। টিকিট প্রাপ্যতা সাপেক্ষে যে কোনো নাগরিক রেলওয়ে কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে টিকিট ক্রয় করতে পারে। বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিং সিস্টেমে টিকিট বৈষম্যের কোনো সুযোগ নেই।

৪. যাত্রী চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেনের সংখ্যা অনেক বাড়ানো হয়েছে। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার প্রাক্কালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করতো ২১৮টি। যার মধ্যে আন্তঃনগর ট্রেন ছিল ৬৪টি, আন্তঃদেশীয় ট্রেন দুটি এবং লোকাল/মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করতো ১৫২টি। বর্তমানে ২০২২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনের সংখ্যা ৩৬৬টি। যার মধ্যে আন্তঃনগর ট্রেন ১০৪টি, আন্তঃদেশীয় আটটি এবং লোকাল/মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেনের সংখ্যা ২৫৪টি। অর্থাৎ বিগত ১৩ বছরে যাত্রীবাহী ট্রেন বাড়ানো হয়েছে ১৪৮টি। যার মধ্যে আন্তঃনগর ট্রেন বাড়ানোর সংখ্যা ৪০টি, আন্তঃদেশীয় ট্রেন ছয়টি ও লোকাল/মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেন ১০২টি বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া রেলওয়ের নেটওয়ার্ক বাড়ানো ও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানোর বিভিন্ন প্রকল্প চলমান রয়েছে, এর ফলে অচিরেই আরও ১৬টি জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে।  

৫. বাংলাদেশ রেলওয়েতে দীর্ঘদিন নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ ছিল। সম্প্রতি নিয়োগ কার্যকম শুরু হয়েছে। লোকবল স্বল্পতার কারণে সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে যাত্রী সেবা দিতে বিঘ্ন ঘটে। উল্লেখ করা যায় যে, বাংলাদেশ রেলওয়েতে বর্তমান জনবল কাঠামো অনুযায়ী টিটিই পদমঞ্জুরী ৩৬৯টি, কর্মরত ১২২ জন, শূন্য ২৪৭টি পদ। টিসি পদমঞ্জুরী ৩৬৩টি, কর্মরত ১১৬ জন এবং শূন্য ২৪৭টি পদ। অর্থাৎ টিকিট চেকিং কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত অধিকাংশ পদ খালি থাকায় চেকিং কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। তবে বর্তমানে চলমান নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হলে ট্রেনে মনিটরিং কার্যক্রম আরও সুচারুভাবে সম্পন্ন করা যাবে।

৬. ট্রেনে খাবার সরবরাহের ব্যাপারে বিভিন্ন ট্রেনে ক্যাটারিং প্রতিষ্ঠান নিয়োজিত রয়েছে। রেলওয়েতে বর্তমান বাজারমূল্যের থেকে কমে খাবারের দাম নির্ধারিত রয়েছে। হ্রাসকৃত ও ন্যায্য মূল্যে খাবার সরবরাহ নিশ্চিত করণে বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাছাড়া আন্তঃনগর ট্রেনের প্রতিটি কোচে খাবারের মূল্য তালিকা টানানো থাকে এবং রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ফোন নম্বর উল্লেখ থাকে। যাত্রী হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেলে অথবা মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনাকালীন খাবারের মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত আদায় করা হলে প্রচলিত নিয়মানুযায়ী ক্যাটারিং প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়।

এছাড়াও, বিনামূল্যে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের নিমিত্তে বাংলাদেশ রেলওয়ের গুরুত্বপূর্ণ ও বড় বড় স্টেশনে বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে। একজন যাত্রী বিনামূল্যে বিশুদ্ধ পানি পান ও সংগ্রহ করতে পারেন।

তাছাড়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৬০টি স্টেশনে প্ল্যাটফর্ম উচ্চতা বাড়ানো, ফেন্সিং নির্মাণসহ স্যানিটেশন আধুনিকায়নের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের সম্মেলন যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের সম্মেলন যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরীক্ষামূলকভাবে চালু হবে ডিসেম্বরে
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরীক্ষামূলকভাবে চালু হবে ডিসেম্বরে
পবিত্রতা বজায় রেখে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনের আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
পবিত্রতা বজায় রেখে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনের আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে শিগগিরই শুরু হবে সমন্বিত প্রশিক্ষণ কোর্স’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে শিগগিরই শুরু হবে সমন্বিত প্রশিক্ষণ কোর্স’
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২৯তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২৯তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: ইসি
নিবন্ধনের শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: ইসি
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের হোটেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতের রহস্যজনক মৃত্যু
ফ্রান্সের হোটেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতের রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভৌতিক সিনেমায় ‘জম্বি’ চরিত্রে রণবীর!
এবার ভৌতিক সিনেমায় ‘জম্বি’ চরিত্রে রণবীর!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

নজর কেড়েছে মুগ ডালের দেবী দুর্গা
নজর কেড়েছে মুগ ডালের দেবী দুর্গা

দেশগ্রাম

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং
সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং

দেশগ্রাম

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন তিনজন
মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন তিনজন

খবর

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ