শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

নিরপেক্ষ ভোটের জন্য যা করণীয় তাই করবো : নতুন রাষ্ট্রপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নিরপেক্ষ ভোটের জন্য যা করণীয় তাই করবো : নতুন রাষ্ট্রপতি

নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, সকলে মুখে মুখে বলছেন, সামনের নির্বাচন অনেক ক্রুশিয়াল। আমি মনে করি, কোন কিছুই ক্রুশিয়াল না। আমাদের সংবিধান আছে, নির্বাচন নিয়ে কারও মাথা ঘামাবার দরকার নাই। একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একজন রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার যা কিছু করার আমি তা করবো। 

রবিবার দুপুরে গুলশানে একটি কনফারেন্স রুমে তার লেখা "এগিয়ে যাও বাংলাদেশ" বইটি  আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।   

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশের সংবিধান অনুযায়ী স্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি) একদম তাদের সর্বোচ্চ স্বাধীনতা প্রয়োগ করে সংবিধানের আলোকে একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে সক্ষম হবে। সেখানে রাষ্ট্রপতি একজন সুপ্রিম কমান্ডার হিসেবে আমার যেটুকু দায়িত্ব এই নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য, সমস্ত আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য জন্য যতটুকু প্রয়োজন করবো।  

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, সাহস না থাকলে রাজনীতি করা যায় না। রাজনীতি করতে হলে দৃঢ়চেতা হতে হবে। আমি যখন দুদকে কমিশনারের দায়িত্ব পালন করি, তখন সরকারের ভেতরে ছায়া সরকার ছিল। একজন সিনিয়র মন্ত্রী, তিনি প্রয়াত। আমি তাকে দেশপ্রেমিক বলি, ভাষা সৈনিক বলি। অবশ্যই তিনি দেশপ্রেমিক ও ভাষা সৈনিক। তিনি এবং আমাদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যা বলবে, তাই করতে হবে। আমি বললাম, হোয়াই? ওয়ার্ল্ড ব্যাংক কি আমাদের ফাদার-মাদার? আমার সঙ্গে তর্কবির্তকে আসুক। ওয়াল্ড ব্যাংক যা বলবে, আমি তা করতে পারবো না। আমরা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। আপনারা পারলে করে নেন। আমার একার দৃঢ়তার কারণে বিশ্ব ব্যাংকের এজেন্ডা পূরণ করতে দেইনি।  

হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি স্বাগত বক্তব্য দেন। গবেষক অধ্যাপক ড. এম.  আবদুল আলীম তার বইয়ের ওপর আলোচনা করেন। বই প্রকাশের অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন নতুন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের। ছাত্র জীবন, রাজনৈতিক জীবন, সংগ্রাম, আইন পেশা, দুদকের থাকার সময়ে চ্যালেঞ্জিং দায়িত্ব পালনসহ নানা বিষয়ে স্মৃতি চারণ করেন নতুন রাষ্ট্রপতি। 

১৯৯৬ সাল থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের লেখা একুশটি কলাম ও স্মৃতিচারণমূলক লেখা,তিনটি সাক্ষাৎকার এবং তার জীবন সম্পর্কিত একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ গ্রন্থটিতে স্থান পেয়েছে। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তার দুষ্প্রাপ্য। ঐতিহাসিক কিছু আলোকচিত্র বইটিতে যুক্ত করা হয়েছে।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাকে গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন। অনেকে চমক বলছেন। আমিও চমক বলি। আওয়ামী লীগের সংসদীয় দল-নেত্রীকে দায়িত্ব দিয়েছেন। নেত্রী আমাকে নির্বাচিত করেছেন। তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ-কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি কি ছিলাম, কেমন ছিলাম তা এই বইটা পড়লে সবকিছুই জানতে পারবেন।   

তিনি বলেন, আমি দুর্দান্ত প্রকৃতির ছিলাম। না হলে পায়ে ডাণ্ডাবেরি দেয় কেমনে? দুর্দান্ত না হলে, সাহস না থাকলে রাজনীতি করা যায় না। সাহসিকতার সঙ্গে পদ্মা সেতু ফেস করেছি আমি একা। কী অবস্থা তখন হয়েছে? একটা পত্রিকা আমাদের স্বপক্ষে লেখে না। সব ইলেকটনিক্স মিডিয়া ওয়াল্ড ব্যাংকের পক্ষে লেখে। এই হলো, ওই হলো। চিলে কান নিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। কেউ কানে হাত দেয়নি। আমি বলতাম, এসবগুলো কথাবার্তা বদমাইসি। আমার দুজন কমিশনার, একজন চেয়ারম্যান সাহেব হঠাৎ করে চুপ হয়ে গেলেন। কথা বলতে হয় আমাকে। আমি বিচার বিভাগ থেকে এসেছি, ড. কামাল হোসেনের আইন দ্বারা আমাকে পরাস্থ করা যাবে না। ড. কামাল হোসেন আর বন্ধু রশিদের আইন দ্বারা কি পরাস্থ করা যাবে? উনারা ছিলেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টিমের উপদেষ্টা। উনারা জানেন কোম্পানি আইন, শ্রম আইন, উনারা কি  পেনাল কোড জানেন? সিআরপিসি জানেন? পেনাল কোড , সিআরপিসি যারা জানেন, তারাই মাত্র বুঝতে পারবে পদ্মা সেতুতের কি দুর্নীতি হয়েছে কিনা? সে কারণেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম।  

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি যখন দুদকের কমিশনার ছিলাম, আমার একার দৃঢ়তার কারণে বিশ্ব ব্যাংকের এজেন্ডা পূরণ করতে দেয়নি। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলাম, সরকারের ভেতরে ছায়া সরকার আপনার বিরোধীতা করেছে। তারপরও আপনি জিতেছেন। কারণ আপনি বলেছেন, পদ্মা সেতু করবো। আমি দেড় বছর আগে রিপোর্ট দিয়েছি, কোন কিছু নেই। তখন টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, এখনই কেন দুদক রিপোর্ট দিয়ে দিল? হোয়াই? আমরা তো স্বাধীন দেশ, স্বাধীন সংস্থা। বলতে কোন সমস্যা আছে? আমরা দেড় বছর ধরে তদন্ত করে পেলাম, কিছুই নেই। রিপোর্ট দিয়েছিলাম। তখন একজন রিপোর্টার বললেন, তাহলে কী রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল? আমি বলেছিলাম, অবশ্যই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। আমরা যা বলেছিলাম, কানাডার কোর্ট অব জাস্ট্রিট দেড় বছর পরই একই কথা বলেছে। তারাও বলেছেন, চায়ের কাপের ঝড় তোলার মতো। যে কারণে ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো আমার কার্টুন ছেপেছে। আমার ব্যাঙ্গাত্মক ছবি দিয়ে লিখেছে দুদক। আমি সত্যের পথে আছি। আমরা যা দেড় বছর আগে দিয়েছিলাম, কানাডার কোর্ট সে রকমই রিপোর্ট দিয়েছিল দেড় বছর পরে।  

‘এগিয়ে যাও বাংলাদেশ’ বইয়ের লেখক সাহাবুদ্দিন বলেন, এই বইটা আমি কেন রাষ্ট্রপতি হলাম, সেটা পরিস্কার হবে। তখন সবাই বলবে, প্রধানমন্ত্রীর চয়েস রাইট ছিল। ড. মসিউর রহমান হয়নি, অমুক হয়নি, তমুক হয়নি, সাহাবুদ্দিন হয়েছে, ঠিকই যথার্থ মানুষই হয়েছে। যদিও আমি নিজেকে যথার্থ মনে করি না। কিন্তু যিনি বাছাই করেছেন, তার চয়েসকে যথাযথই মনে করি। তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা আলোর দিশারী। বাংলাদেশ আজকে গর্বে গর্বিত। বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। যিনি আমাকে চয়েস করতে দ্বিধান্বিত হননি, সংকোচ বোধ করেননি, কোন সমালোচনার স্বীকার হবেন সেটাও ভাবেননি। আমি মনে করি, তিনি যথাযর্থই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

আমি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হয়েছি চার বছর আগে। এই আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদে ঠাঁই হয়েছে, যেখানে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদের মতো বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ আছেন। আমাকে দলের প্রচার-প্রকাশনা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান করা হলো। যেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন এইচটি ইমাম। উনি রাজনৈতিক উপদেষ্টাও ছিলেন। 

আওয়ামী লীগের সম্মেলনে আমাকে নির্বাচন কমিশনার বানিয়ে দিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক একটি দলে নির্বাচন কমিশনার হয়েছি এটাও আমার বড় পাওয়া। রাষ্ট্রপতি হওয়ার তিন মাস আগে প্রধানমন্ত্রীকে সালাম করতে গেলে উনি সালাম নিতেন না। আমি মন খারাপ করতাম, প্রধানমন্ত্রীর চরণধূলি পাই না। এজন্য আমার মনের ভেতরে চরম মিশ্র প্রতিক্রিয়া হচ্ছে। কিন্তু তখন যে রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার নাম ‘প্রধানমন্ত্রীর মনে প্রতিথ হয়ে গেছে’ সেটা জানা ছিল না। আমার সালাম নিতে বিব্রত কর মনে করতাম, সেটা তো পরে বুঝতাম। উনি আমাকে গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন, আমিও চমক বলছি। 

তিনি বলেন, কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমরা চিনি, কিন্তু দেশবাসী তো তাকে চেনেন না। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উনি একজন দেশপ্রেমিক, মুক্তিযোদ্ধা, প্রচারবিমুখ মানুষ। সে কারণে হয়তো অনেকেই চোনেন না। টকশোতে অনেকই কথা শুনেছি। বেশির ভাগ ভালোই শুনেছি। একটা টকশো দেখেছিলাম, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকনের জন্মদিনে উইস করেছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক আসিফ নজরুল অনেক কিছুই বললেন। খোকনের জন্মদিনের উইস করা নাকি আমার যোগ্যতার মাপকাঠি। এ নিয়ে আমি আর কথা বাড়াতে চাই না। 

তিনি বলেন, আমি শুধু জেলার নেতা ছিলাম না। আমি জাতীয় নেতাও ছিলাম। বাংলাদেশের নেতাও ছিলাম। এমন কোন স্ট্রেজ নাই, যা আমি পার করে আসিনি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ১৯৬৬ সালে যদি দেখা না হতো তাহলে হয়তো আমার ইতিহাস অন্য ধারায় লেখা হতো। জাতির পিতার ৬ দফা নিয়ে পাবনাতে গেলেন, প্রচার করতে। আমাকে বললেন, মাঠে আয়। আমি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনলাম। আমার মন থেকে বের হলো শিক্ষা-শান্তি-প্রগতি। এটা ছাত্রলীগের স্লোগান। সিনিয়র নেতারা আমাকে ছাত্রলীগের সদস্য হতে বললেন। ১৯৭০ সালে আমি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আমি সভাপতি, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হলে আমি আহ্বায়ক, পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করি ২৩ মার্চ। এরপর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে প্রতিরোধ যুদ্ধে টিকতে না পারে ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ নেই। কলকাতায় পাকিস্তানি ডেপুটি হাইকমিশনার ছিলেন পাবনার। উনিও পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহ করে মুজিব সরকার- ১৭ এপ্রিল যখন মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়, তখন আমিও ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুুদ্ধে আমার অবস্মরণীয় অবদান। 

আমি রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলাম। বঙ্গবন্ধু যখন বাকশাল গঠন করলেন, তখন পাবনায় আমাকে জয়েন সেক্রেটারি করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা। একমাত্র টেলিভিশনে দেখলাম, আমার নাম। এরপর শানে নুযূল জানার চেষ্টার করলাম। সে সময়ে আমি একটা কলেজের প্রভাষক। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এম মনসুর আলীকে জিজ্ঞেস করলাম, আমাকে কেন করল? উনি বললেন, তোমার মাস্টার্স এবং আইনের ডিগ্রিটাকেই প্রাধান্য দিয়েছে। কারণ তুমি তো পড়ালেখা জানো। এরপর ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। প্রয়াত মোহাম্মদ নাসিমের মাধ্যমে খবরটি পাওয়ার পর আমরা প্রতিবাদ মিছিল বের করলাম। এরপর জেলার এসপি আমাকে বললেন, ঢাকায় বস বাহিনী মুশতাক সরকারের অনুগত স্বীকার করেছে। তোমরা আত্মগোপনে চলে যাও। এরপর ভারত চলে গেলাম। ফিরে এসে গ্রেফতার হলাম। আমি আমি একাই নয়, আমার স্ত্রী এবং ৬ মাসের সন্তান রনিকেও নিয়ে আসা হলো। আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি রনিকে কেন নিয়ে এসেছো? সে বলেছিল, এই জন্যই আসছি, ও যত কাঁদবে, পুলিশ তত বেশি দরদি হবে। দুদিন রেখে সত্যিই ওকে ছেড়ে দিয়েছিল।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন
বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত এক আসামির আপিল
বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত এক আসামির আপিল
সিআইডির সাবেক প্রধান মোহাম্মদ আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সিআইডির সাবেক প্রধান মোহাম্মদ আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জনগণের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে সবকিছু করা হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
জনগণের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে সবকিছু করা হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
সর্বশেষ খবর
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

৪৯ মিনিট আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১
টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে জয়পুরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে জয়পুরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত বিষয়ে এনসিপির দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন নাহিদ
সাত বিষয়ে এনসিপির দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা