শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

নিরপেক্ষ ভোটের জন্য যা করণীয় তাই করবো : নতুন রাষ্ট্রপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নিরপেক্ষ ভোটের জন্য যা করণীয় তাই করবো : নতুন রাষ্ট্রপতি

নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, সকলে মুখে মুখে বলছেন, সামনের নির্বাচন অনেক ক্রুশিয়াল। আমি মনে করি, কোন কিছুই ক্রুশিয়াল না। আমাদের সংবিধান আছে, নির্বাচন নিয়ে কারও মাথা ঘামাবার দরকার নাই। একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একজন রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার যা কিছু করার আমি তা করবো। 

রবিবার দুপুরে গুলশানে একটি কনফারেন্স রুমে তার লেখা "এগিয়ে যাও বাংলাদেশ" বইটি  আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।   

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশের সংবিধান অনুযায়ী স্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি) একদম তাদের সর্বোচ্চ স্বাধীনতা প্রয়োগ করে সংবিধানের আলোকে একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে সক্ষম হবে। সেখানে রাষ্ট্রপতি একজন সুপ্রিম কমান্ডার হিসেবে আমার যেটুকু দায়িত্ব এই নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য, সমস্ত আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য জন্য যতটুকু প্রয়োজন করবো।  

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, সাহস না থাকলে রাজনীতি করা যায় না। রাজনীতি করতে হলে দৃঢ়চেতা হতে হবে। আমি যখন দুদকে কমিশনারের দায়িত্ব পালন করি, তখন সরকারের ভেতরে ছায়া সরকার ছিল। একজন সিনিয়র মন্ত্রী, তিনি প্রয়াত। আমি তাকে দেশপ্রেমিক বলি, ভাষা সৈনিক বলি। অবশ্যই তিনি দেশপ্রেমিক ও ভাষা সৈনিক। তিনি এবং আমাদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যা বলবে, তাই করতে হবে। আমি বললাম, হোয়াই? ওয়ার্ল্ড ব্যাংক কি আমাদের ফাদার-মাদার? আমার সঙ্গে তর্কবির্তকে আসুক। ওয়াল্ড ব্যাংক যা বলবে, আমি তা করতে পারবো না। আমরা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। আপনারা পারলে করে নেন। আমার একার দৃঢ়তার কারণে বিশ্ব ব্যাংকের এজেন্ডা পূরণ করতে দেইনি।  

হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি স্বাগত বক্তব্য দেন। গবেষক অধ্যাপক ড. এম.  আবদুল আলীম তার বইয়ের ওপর আলোচনা করেন। বই প্রকাশের অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন নতুন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের। ছাত্র জীবন, রাজনৈতিক জীবন, সংগ্রাম, আইন পেশা, দুদকের থাকার সময়ে চ্যালেঞ্জিং দায়িত্ব পালনসহ নানা বিষয়ে স্মৃতি চারণ করেন নতুন রাষ্ট্রপতি। 

১৯৯৬ সাল থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের লেখা একুশটি কলাম ও স্মৃতিচারণমূলক লেখা,তিনটি সাক্ষাৎকার এবং তার জীবন সম্পর্কিত একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ গ্রন্থটিতে স্থান পেয়েছে। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তার দুষ্প্রাপ্য। ঐতিহাসিক কিছু আলোকচিত্র বইটিতে যুক্ত করা হয়েছে।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাকে গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন। অনেকে চমক বলছেন। আমিও চমক বলি। আওয়ামী লীগের সংসদীয় দল-নেত্রীকে দায়িত্ব দিয়েছেন। নেত্রী আমাকে নির্বাচিত করেছেন। তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ-কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি কি ছিলাম, কেমন ছিলাম তা এই বইটা পড়লে সবকিছুই জানতে পারবেন।   

তিনি বলেন, আমি দুর্দান্ত প্রকৃতির ছিলাম। না হলে পায়ে ডাণ্ডাবেরি দেয় কেমনে? দুর্দান্ত না হলে, সাহস না থাকলে রাজনীতি করা যায় না। সাহসিকতার সঙ্গে পদ্মা সেতু ফেস করেছি আমি একা। কী অবস্থা তখন হয়েছে? একটা পত্রিকা আমাদের স্বপক্ষে লেখে না। সব ইলেকটনিক্স মিডিয়া ওয়াল্ড ব্যাংকের পক্ষে লেখে। এই হলো, ওই হলো। চিলে কান নিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। কেউ কানে হাত দেয়নি। আমি বলতাম, এসবগুলো কথাবার্তা বদমাইসি। আমার দুজন কমিশনার, একজন চেয়ারম্যান সাহেব হঠাৎ করে চুপ হয়ে গেলেন। কথা বলতে হয় আমাকে। আমি বিচার বিভাগ থেকে এসেছি, ড. কামাল হোসেনের আইন দ্বারা আমাকে পরাস্থ করা যাবে না। ড. কামাল হোসেন আর বন্ধু রশিদের আইন দ্বারা কি পরাস্থ করা যাবে? উনারা ছিলেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টিমের উপদেষ্টা। উনারা জানেন কোম্পানি আইন, শ্রম আইন, উনারা কি  পেনাল কোড জানেন? সিআরপিসি জানেন? পেনাল কোড , সিআরপিসি যারা জানেন, তারাই মাত্র বুঝতে পারবে পদ্মা সেতুতের কি দুর্নীতি হয়েছে কিনা? সে কারণেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম।  

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি যখন দুদকের কমিশনার ছিলাম, আমার একার দৃঢ়তার কারণে বিশ্ব ব্যাংকের এজেন্ডা পূরণ করতে দেয়নি। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলাম, সরকারের ভেতরে ছায়া সরকার আপনার বিরোধীতা করেছে। তারপরও আপনি জিতেছেন। কারণ আপনি বলেছেন, পদ্মা সেতু করবো। আমি দেড় বছর আগে রিপোর্ট দিয়েছি, কোন কিছু নেই। তখন টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, এখনই কেন দুদক রিপোর্ট দিয়ে দিল? হোয়াই? আমরা তো স্বাধীন দেশ, স্বাধীন সংস্থা। বলতে কোন সমস্যা আছে? আমরা দেড় বছর ধরে তদন্ত করে পেলাম, কিছুই নেই। রিপোর্ট দিয়েছিলাম। তখন একজন রিপোর্টার বললেন, তাহলে কী রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল? আমি বলেছিলাম, অবশ্যই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। আমরা যা বলেছিলাম, কানাডার কোর্ট অব জাস্ট্রিট দেড় বছর পরই একই কথা বলেছে। তারাও বলেছেন, চায়ের কাপের ঝড় তোলার মতো। যে কারণে ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো আমার কার্টুন ছেপেছে। আমার ব্যাঙ্গাত্মক ছবি দিয়ে লিখেছে দুদক। আমি সত্যের পথে আছি। আমরা যা দেড় বছর আগে দিয়েছিলাম, কানাডার কোর্ট সে রকমই রিপোর্ট দিয়েছিল দেড় বছর পরে।  

‘এগিয়ে যাও বাংলাদেশ’ বইয়ের লেখক সাহাবুদ্দিন বলেন, এই বইটা আমি কেন রাষ্ট্রপতি হলাম, সেটা পরিস্কার হবে। তখন সবাই বলবে, প্রধানমন্ত্রীর চয়েস রাইট ছিল। ড. মসিউর রহমান হয়নি, অমুক হয়নি, তমুক হয়নি, সাহাবুদ্দিন হয়েছে, ঠিকই যথার্থ মানুষই হয়েছে। যদিও আমি নিজেকে যথার্থ মনে করি না। কিন্তু যিনি বাছাই করেছেন, তার চয়েসকে যথাযথই মনে করি। তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা আলোর দিশারী। বাংলাদেশ আজকে গর্বে গর্বিত। বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। যিনি আমাকে চয়েস করতে দ্বিধান্বিত হননি, সংকোচ বোধ করেননি, কোন সমালোচনার স্বীকার হবেন সেটাও ভাবেননি। আমি মনে করি, তিনি যথাযর্থই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

আমি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হয়েছি চার বছর আগে। এই আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদে ঠাঁই হয়েছে, যেখানে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদের মতো বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ আছেন। আমাকে দলের প্রচার-প্রকাশনা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান করা হলো। যেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন এইচটি ইমাম। উনি রাজনৈতিক উপদেষ্টাও ছিলেন। 

আওয়ামী লীগের সম্মেলনে আমাকে নির্বাচন কমিশনার বানিয়ে দিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক একটি দলে নির্বাচন কমিশনার হয়েছি এটাও আমার বড় পাওয়া। রাষ্ট্রপতি হওয়ার তিন মাস আগে প্রধানমন্ত্রীকে সালাম করতে গেলে উনি সালাম নিতেন না। আমি মন খারাপ করতাম, প্রধানমন্ত্রীর চরণধূলি পাই না। এজন্য আমার মনের ভেতরে চরম মিশ্র প্রতিক্রিয়া হচ্ছে। কিন্তু তখন যে রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার নাম ‘প্রধানমন্ত্রীর মনে প্রতিথ হয়ে গেছে’ সেটা জানা ছিল না। আমার সালাম নিতে বিব্রত কর মনে করতাম, সেটা তো পরে বুঝতাম। উনি আমাকে গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন, আমিও চমক বলছি। 

তিনি বলেন, কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমরা চিনি, কিন্তু দেশবাসী তো তাকে চেনেন না। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উনি একজন দেশপ্রেমিক, মুক্তিযোদ্ধা, প্রচারবিমুখ মানুষ। সে কারণে হয়তো অনেকেই চোনেন না। টকশোতে অনেকই কথা শুনেছি। বেশির ভাগ ভালোই শুনেছি। একটা টকশো দেখেছিলাম, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকনের জন্মদিনে উইস করেছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক আসিফ নজরুল অনেক কিছুই বললেন। খোকনের জন্মদিনের উইস করা নাকি আমার যোগ্যতার মাপকাঠি। এ নিয়ে আমি আর কথা বাড়াতে চাই না। 

তিনি বলেন, আমি শুধু জেলার নেতা ছিলাম না। আমি জাতীয় নেতাও ছিলাম। বাংলাদেশের নেতাও ছিলাম। এমন কোন স্ট্রেজ নাই, যা আমি পার করে আসিনি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ১৯৬৬ সালে যদি দেখা না হতো তাহলে হয়তো আমার ইতিহাস অন্য ধারায় লেখা হতো। জাতির পিতার ৬ দফা নিয়ে পাবনাতে গেলেন, প্রচার করতে। আমাকে বললেন, মাঠে আয়। আমি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনলাম। আমার মন থেকে বের হলো শিক্ষা-শান্তি-প্রগতি। এটা ছাত্রলীগের স্লোগান। সিনিয়র নেতারা আমাকে ছাত্রলীগের সদস্য হতে বললেন। ১৯৭০ সালে আমি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আমি সভাপতি, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হলে আমি আহ্বায়ক, পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করি ২৩ মার্চ। এরপর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে প্রতিরোধ যুদ্ধে টিকতে না পারে ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ নেই। কলকাতায় পাকিস্তানি ডেপুটি হাইকমিশনার ছিলেন পাবনার। উনিও পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহ করে মুজিব সরকার- ১৭ এপ্রিল যখন মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়, তখন আমিও ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুুদ্ধে আমার অবস্মরণীয় অবদান। 

আমি রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলাম। বঙ্গবন্ধু যখন বাকশাল গঠন করলেন, তখন পাবনায় আমাকে জয়েন সেক্রেটারি করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা। একমাত্র টেলিভিশনে দেখলাম, আমার নাম। এরপর শানে নুযূল জানার চেষ্টার করলাম। সে সময়ে আমি একটা কলেজের প্রভাষক। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এম মনসুর আলীকে জিজ্ঞেস করলাম, আমাকে কেন করল? উনি বললেন, তোমার মাস্টার্স এবং আইনের ডিগ্রিটাকেই প্রাধান্য দিয়েছে। কারণ তুমি তো পড়ালেখা জানো। এরপর ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। প্রয়াত মোহাম্মদ নাসিমের মাধ্যমে খবরটি পাওয়ার পর আমরা প্রতিবাদ মিছিল বের করলাম। এরপর জেলার এসপি আমাকে বললেন, ঢাকায় বস বাহিনী মুশতাক সরকারের অনুগত স্বীকার করেছে। তোমরা আত্মগোপনে চলে যাও। এরপর ভারত চলে গেলাম। ফিরে এসে গ্রেফতার হলাম। আমি আমি একাই নয়, আমার স্ত্রী এবং ৬ মাসের সন্তান রনিকেও নিয়ে আসা হলো। আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি রনিকে কেন নিয়ে এসেছো? সে বলেছিল, এই জন্যই আসছি, ও যত কাঁদবে, পুলিশ তত বেশি দরদি হবে। দুদিন রেখে সত্যিই ওকে ছেড়ে দিয়েছিল।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
‘রাসুল (সা.) এর সিরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে’
‘রাসুল (সা.) এর সিরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে’
আমিরাতে ভিসা বন্ধের বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
আমিরাতে ভিসা বন্ধের বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
রাসুল (সা.)-এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুল (সা.)-এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য : ধর্ম উপদেষ্টা
বি‌সি‌বি সভাপ‌তির চি‌ঠি নিয়ে এবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
বি‌সি‌বি সভাপ‌তির চি‌ঠি নিয়ে এবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকার নদীগুলোকে বাঁচানো সম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকার নদীগুলোকে বাঁচানো সম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে নেই বাধা
বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে নেই বাধা
দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপকে ৫০০ কেজি করে চাল দেবে সরকার
দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপকে ৫০০ কেজি করে চাল দেবে সরকার
সর্বশেষ খবর
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাসুল (সা.) এর সিরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে’
‘রাসুল (সা.) এর সিরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন
জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু
সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে বন্ধ থাকা হল খুলে দেওয়ার দাবি
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে বন্ধ থাকা হল খুলে দেওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদক জয় তাসিনের
রাশিয়ায় জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদক জয় তাসিনের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেমিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান
সেমিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্লিনে লাল-সবুজের পতাকা হাতে আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে শিব শংকর
বার্লিনে লাল-সবুজের পতাকা হাতে আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে শিব শংকর

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমাজসেবা অধিদপ্তরকে ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
সমাজসেবা অধিদপ্তরকে ধূমপানমুক্ত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতে ভিসা বন্ধের বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
আমিরাতে ভিসা বন্ধের বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার অ্যাপ বিতর্কে প্রথমবার মুখ খুললেন মিমি
জুয়ার অ্যাপ বিতর্কে প্রথমবার মুখ খুললেন মিমি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে গভীর নলকূপ স্থাপন প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ
হবিগঞ্জে গভীর নলকূপ স্থাপন প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডিজ সিরিজে অনিশ্চিত পান্ত
উইন্ডিজ সিরিজে অনিশ্চিত পান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছর কারাদণ্ড
অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস