শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রংধনুর রফিক ও তার ভাইয়ের নির্দেশে শিশু স্বাধীনকে হত্যা, আহাজারি স্বজনদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রংধনুর রফিক ও তার ভাইয়ের নির্দেশে শিশু স্বাধীনকে হত্যা, আহাজারি স্বজনদের

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে নামমাত্র মূল্যে বসতভিটা বিক্রি না করার জেরে রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও তার ভাই মিজানুর রহমানের নির্দেশে ওসমান গণি স্বাধীন নামে ৯ বছরের এক শিশুকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে শিশুটির পরিবার।  

স্বজনদের দাবি, শিশুটির মরদেহ যেন শনাক্ত করা না যায় এজন্য থেঁতলে দেওয়া হয়েছে তার মুখ, এসিডে ঝলসে দেওয়া হয়েছে শরীর।এমনকি মরদেহ গুম করতে হত্যার পর তা ফেলে দেওয়া হয় নদীতে।

অভিযুক্তরা প্রভাবশালী হওয়ায় হত্যা মামলা না নিয়ে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে অভিযোগ করে স্বাধীনের পরিবার বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলে ধরে শিশুটির পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনের বাবা শাহিনুর রহমান শাহীন, মা উম্মে হানি মুন্নী ও দাদা রেজাউল করিম। তারা নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের নাওড়া গ্রামের বাসিন্দা।

শাহিনুর রহমান শাহীন বলেন, গত ৪ ডিসেম্বর ইদারকান্দি গ্রামে নির্মাণাধীন ব্রিজের নিচে বালু নদী থেকে ৯ বছরের একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়। আমি সেই শিশুটির হতভাগ্য পিতা। আমার অবুঝ সন্তানের মৃত্যুটি স্বাভাবিক ছিল না, তাকে নৃশংসভাবে খুন করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।

প্রভাবশালীর নির্দেশে শিশু স্বাধীনকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমার সন্তানের হত্যাকারী আমাদের ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও রংধনু গ্রুপের মালিক রফিকুল ইসলাম ওরফে আন্ডা রফিক এবং তার ভাই মিজানুর রহমান ওরফে কুত্তা মিজান। তারা এত প্রভাবশালী যে, সন্তানকে কবর দেওয়ার পর আমরা বাড়িতে থাকতে পারি না। আর বিচার কীভাবে পাব?

‘তাদের লোকজন আমার সন্তানের হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বললে আমাদেরও মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। বাড়িতে পাহারা বসিয়েছে। নিজেদের জীবন বাঁচাতে বাড়ি থেকে আমরা পালিয়ে বেড়াচ্ছি। সন্তান হত্যার বিচার পেতে আমরা মামলাও করতে পারিনি, থানা পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মামলা না দিয়ে অপমৃত্যুর মামলার পরামর্শ দেয়। ’

হত্যাকাণ্ডের কারণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম গত দুই মাস আগে আমাদের বাড়ি নামমাত্র দামে কিনতে তার বোনকে পাঠান। তার সঙ্গে আরেকজন নারীও ছিলেন। তারা আমাদের বাড়িটি রফিকুল ইসলাম কিনতে চান বলে জানালে আমার বাবা রেজাউল করিম বলেন, বাড়ি বিক্রি করলে আমরা থাকবো কই। তারপরও যদি কখনো বিক্রি করি আমি নিজেই রফিক সাহেবের বাড়িতে গিয়ে দিয়ে আসবো, তোমাদের আর কষ্ট করে আসতে হবে না।  

‘বাড়ি বিক্রি করতে রাজি না হওয়ার পর থেকে রফিকুল ইসলাম ক্যাডার বাহিনী দিয়ে হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন, চাঁদাবাজি শুরু করেন। তারা একাধিকবার আমাদের বাড়িতে হামলা করেছেন। আমাদের দোকানে দুই দফা হামলা এবং আমার বাবা ও আমার ওপর হামলা করেন। পরে আমার নাওড়া পাড়ার মুদি দোকানটি বন্ধ করে দিয়েছেন। তারপরও আমরা বাড়িটি বিক্রি করতে রাজি হইনি।’

শাহীন বলেন, আমার সন্তানকে হত্যার এক সপ্তাহ আগে রফিকুলের ভাই মিজানুর রহমান ‘উচিত শিক্ষা দেবেন’ বলে বাড়িতে এসে হুমকি দিয়ে যান। ঠিক এক সপ্তাহ পরে আমার সন্তানটি নিখোঁজ হয়। এরপর আমরা স্বাধীনের বীভৎস লাশ পাই।

তিনি আরও বলেন, আমাদের বাড়িটি রফিকুল ইসলামকে দিয়ে দিলে আমার শিশু সন্তানটির এমন করুণ পরিণতি হতো না। রফিকুল ইসলাম আমার জায়গার জন্য এমন জঘন্য কাজ করবেন, সেটা বুঝতে পারলে অনেক আগেই বাড়িটা দিয়ে দিতাম।

স্বাধীনের বাবা আরও বলেন, শিশু সন্তানের লাশ যাতে শনাক্ত না করা যায়, সেজন্য পুরো মুখ থেঁতলে দেওয়া হয়েছে। পুরো শরীর এসিড জাতীয় কিছু দিয়ে ঝলসে দেওয়া হয়েছে। পরনের প্যান্ট দেখে আমরা ওসমান গণিকে শনাক্ত করি।

তিনি বলেন, গত ১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় আমার স্বাধীন নিখোঁজ হলে আত্মীয়-স্বজনরা মিলে অনেক খোঁজাখুজির পরও তাকে পাইনি। এরপর রাত ৮টার দিকে তার সন্ধান চেয়ে মাইকিং শুরু করলে রফিকুল ইসলামের লোকজন বাধা দেয়। তারা বলে, রফিকুল ইসলামের নির্দেশ এ বিষয়ে কোনো মাইকিং করা যাবে না।

‘এছাড়া রফিকুল ইসলামের লোকজন লাশ উদ্ধারের আগ পর্যন্ত আমাদের বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করতে থাকে। একবার বলে অমুক জায়গায় দেখছি, আবার বলে অন্য জায়গায় দেখেছি। এখন তারা সব জায়গায় বলে বেড়াচ্ছে, আমার সুস্থ-সবল সন্তানটি নাকি প্রতিবন্ধী ছিল। সে পানিতে পড়ে মরে গেছে। ’

শাহীন বলেন, আমার সন্তানের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে বাড়ি নিয়ে আসি। বাড়িতে এসে দেখি রফিকুলের লোকজন হুজুর নিয়ে অপেক্ষা করছে। বাড়িতে গাড়ি আসার পর তারা স্বাধীনের কাছে আর আমাদের যেতে দেয়নি। আমার সন্তানের মরদেহটাও শেষবারের মত কাউকে দেখতে দেয়নি। রফিকুল ইসলামের নির্দেশে পরিবারের অনুমতি না নিয়েই রাতের অন্ধকারে আমার শিশুটিকে কবর দেয়।

হতভাগ্য এ বাবা বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। প্রধানমন্ত্রী এমন দৃষ্টান্তমূলক বিচার করুন, যাতে এসব বর্বর, জানোয়ার, পাষণ্ড মানুষ নামের পশুগুলো আর কারও অবুঝ সন্তানকে খুন করার সাহস না পায়। আর কারও মায়ের বুক যাতে খালি না হয়।

তিনি বলেন, এ হত্যাকাণ্ডে আমাদের করা অভিযোগটি আমরা চাই সিআইডি নতুবা পিবিআই তদন্ত করুক। আমাদের বিশ্বাস সিআইডি বা পিবিআই তদন্ত করলে হত্যাকাণ্ডের আসল রহস্য উদঘাটন হবে ও প্রকৃত অপরাধীরা শনাক্ত হবে।

স্বাধীনের দাদা রেজাউল করিম বলেন, আমার বাড়ির পাশে একটি মুদি দোকান আছে। রাতে দোকানে শুয়ে আছি, আড়াইটা-তিনটার দিকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কিছু লোক এসে আমার দোকানে ভাঙচুর করে, দোকানের শাটারে শাবল দিয়ে আঘাত করে। বাড়ি গিয়ে গালিগালাজ করে আমার ছেলেকে বের হয়ে আসতে বলে। তখন আমার স্ত্রী ছেলেকে বলছিল তারা এমন করছে কেন, মিজানকে ফোন দে। তখন তারা বলে আমরা কি মিজানের অর্ডার ছাড়া এখানে আসছি নাকি? তারা আমার ছেলেকে ঘর থেকে বের করেছে। আমার স্ত্রী এসে তাদের পা ধরে মাফ করে দিতে বলছে।

রেজাউল করিম জানান, ওই ঘটনার ১০-১৫ দিন পর তার ছেলেকে দোকানে গিয়ে মারধর করা হয়। এছাড়া, প্রায়ই তারা এসে টাকা নিয়ে যেতো, দোকানের মালামাল নিয়ে যেতো। ১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় শিশু স্বাধীন পাশের বাড়ি থেকে বিয়ের দাওয়াত খেয়ে আসে। এসে স্বাধীন তার দাদীর সঙ্গে কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়।  

এরপর আর তার নাতির খোঁজ নেই বলে কাঁদতে থাকেন এই বৃদ্ধ।

তিনি বলেন, আমি আমার নাতি হত্যার বিচার চাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে। রফিকের লোকজনের অত্যাচারে এলাকার কতো হিন্দু-মুসলমান এখন ঘরছাড়া। সবাই তাদের কাছে জিম্মি। একটা মানুষও ভয়ে কথা বলতে পারে না। আমি আমার নাতির হত্যার বিচার চাই।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, তাদের ৩৫ শতাংশ একটা বাড়ি আছে যেটা বাপ-দাদার কাছ থেকে পাওয়া। আরেকটা বাড়ি আছে পৌনে ৮ শতাংশ, যেটা তিনি নিজে কিনেছেন।  

রেজাউল করিম কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমার বাড়ির জন্য তারা আমার শিশু নাতিটাকে মেরে ফেললো।

স্বাধীনের মা উম্মে হানি মুন্নী কাঁদতে কাঁদতে বলেন, 'তারা আমার এই শিশুটারে কেন মারলো, তার কী অপরাধ ছিলো। সে তো কিছু বোঝে না। একটা শিশুরে এমন কইরা মানুষ কেমনে মারতে পারে? রফিক ও তার ভাই মিজান গুণ্ডাবাহিনী দিয়া আমার পোলাটারে মারছে।'

এক প্রশ্নের জবাবে শাহীন বলেন, বাড়িতে হামলা চালানো সবাই রফিক ও মিজানের লোকজন। বাড়ি না দেওয়ার কারণে তারা আমাকে মারধর করে। এলাকায় এমন আরও ঘটনা ঘটলেও ভয়ে কেউ মামলা করার সাহস করে না। থানাও মামলা নেয় না।

এমনকি শিশু স্বাধীন নিখোঁজ হওয়ার পর তার লোকজন মসজিদের মাইক দিয়ে মাইকিংও করতে দেয়নি অভিযোগ করে শাহীন বলেন, মসজিদের হুজুর বলেছেন, রফিক-মিজানের লোকেরা তাকে মাইকিং করতে দিতে নিষেধ করেছে। 

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম