শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রংধনুর রফিক ও তার ভাইয়ের নির্দেশে শিশু স্বাধীনকে হত্যা, আহাজারি স্বজনদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রংধনুর রফিক ও তার ভাইয়ের নির্দেশে শিশু স্বাধীনকে হত্যা, আহাজারি স্বজনদের

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে নামমাত্র মূল্যে বসতভিটা বিক্রি না করার জেরে রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও তার ভাই মিজানুর রহমানের নির্দেশে ওসমান গণি স্বাধীন নামে ৯ বছরের এক শিশুকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে শিশুটির পরিবার।  

স্বজনদের দাবি, শিশুটির মরদেহ যেন শনাক্ত করা না যায় এজন্য থেঁতলে দেওয়া হয়েছে তার মুখ, এসিডে ঝলসে দেওয়া হয়েছে শরীর।এমনকি মরদেহ গুম করতে হত্যার পর তা ফেলে দেওয়া হয় নদীতে।

অভিযুক্তরা প্রভাবশালী হওয়ায় হত্যা মামলা না নিয়ে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে অভিযোগ করে স্বাধীনের পরিবার বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলে ধরে শিশুটির পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনের বাবা শাহিনুর রহমান শাহীন, মা উম্মে হানি মুন্নী ও দাদা রেজাউল করিম। তারা নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের নাওড়া গ্রামের বাসিন্দা।

শাহিনুর রহমান শাহীন বলেন, গত ৪ ডিসেম্বর ইদারকান্দি গ্রামে নির্মাণাধীন ব্রিজের নিচে বালু নদী থেকে ৯ বছরের একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়। আমি সেই শিশুটির হতভাগ্য পিতা। আমার অবুঝ সন্তানের মৃত্যুটি স্বাভাবিক ছিল না, তাকে নৃশংসভাবে খুন করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।

প্রভাবশালীর নির্দেশে শিশু স্বাধীনকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমার সন্তানের হত্যাকারী আমাদের ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও রংধনু গ্রুপের মালিক রফিকুল ইসলাম ওরফে আন্ডা রফিক এবং তার ভাই মিজানুর রহমান ওরফে কুত্তা মিজান। তারা এত প্রভাবশালী যে, সন্তানকে কবর দেওয়ার পর আমরা বাড়িতে থাকতে পারি না। আর বিচার কীভাবে পাব?

‘তাদের লোকজন আমার সন্তানের হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বললে আমাদেরও মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। বাড়িতে পাহারা বসিয়েছে। নিজেদের জীবন বাঁচাতে বাড়ি থেকে আমরা পালিয়ে বেড়াচ্ছি। সন্তান হত্যার বিচার পেতে আমরা মামলাও করতে পারিনি, থানা পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মামলা না দিয়ে অপমৃত্যুর মামলার পরামর্শ দেয়। ’

হত্যাকাণ্ডের কারণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম গত দুই মাস আগে আমাদের বাড়ি নামমাত্র দামে কিনতে তার বোনকে পাঠান। তার সঙ্গে আরেকজন নারীও ছিলেন। তারা আমাদের বাড়িটি রফিকুল ইসলাম কিনতে চান বলে জানালে আমার বাবা রেজাউল করিম বলেন, বাড়ি বিক্রি করলে আমরা থাকবো কই। তারপরও যদি কখনো বিক্রি করি আমি নিজেই রফিক সাহেবের বাড়িতে গিয়ে দিয়ে আসবো, তোমাদের আর কষ্ট করে আসতে হবে না।  

‘বাড়ি বিক্রি করতে রাজি না হওয়ার পর থেকে রফিকুল ইসলাম ক্যাডার বাহিনী দিয়ে হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন, চাঁদাবাজি শুরু করেন। তারা একাধিকবার আমাদের বাড়িতে হামলা করেছেন। আমাদের দোকানে দুই দফা হামলা এবং আমার বাবা ও আমার ওপর হামলা করেন। পরে আমার নাওড়া পাড়ার মুদি দোকানটি বন্ধ করে দিয়েছেন। তারপরও আমরা বাড়িটি বিক্রি করতে রাজি হইনি।’

শাহীন বলেন, আমার সন্তানকে হত্যার এক সপ্তাহ আগে রফিকুলের ভাই মিজানুর রহমান ‘উচিত শিক্ষা দেবেন’ বলে বাড়িতে এসে হুমকি দিয়ে যান। ঠিক এক সপ্তাহ পরে আমার সন্তানটি নিখোঁজ হয়। এরপর আমরা স্বাধীনের বীভৎস লাশ পাই।

তিনি আরও বলেন, আমাদের বাড়িটি রফিকুল ইসলামকে দিয়ে দিলে আমার শিশু সন্তানটির এমন করুণ পরিণতি হতো না। রফিকুল ইসলাম আমার জায়গার জন্য এমন জঘন্য কাজ করবেন, সেটা বুঝতে পারলে অনেক আগেই বাড়িটা দিয়ে দিতাম।

স্বাধীনের বাবা আরও বলেন, শিশু সন্তানের লাশ যাতে শনাক্ত না করা যায়, সেজন্য পুরো মুখ থেঁতলে দেওয়া হয়েছে। পুরো শরীর এসিড জাতীয় কিছু দিয়ে ঝলসে দেওয়া হয়েছে। পরনের প্যান্ট দেখে আমরা ওসমান গণিকে শনাক্ত করি।

তিনি বলেন, গত ১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় আমার স্বাধীন নিখোঁজ হলে আত্মীয়-স্বজনরা মিলে অনেক খোঁজাখুজির পরও তাকে পাইনি। এরপর রাত ৮টার দিকে তার সন্ধান চেয়ে মাইকিং শুরু করলে রফিকুল ইসলামের লোকজন বাধা দেয়। তারা বলে, রফিকুল ইসলামের নির্দেশ এ বিষয়ে কোনো মাইকিং করা যাবে না।

‘এছাড়া রফিকুল ইসলামের লোকজন লাশ উদ্ধারের আগ পর্যন্ত আমাদের বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করতে থাকে। একবার বলে অমুক জায়গায় দেখছি, আবার বলে অন্য জায়গায় দেখেছি। এখন তারা সব জায়গায় বলে বেড়াচ্ছে, আমার সুস্থ-সবল সন্তানটি নাকি প্রতিবন্ধী ছিল। সে পানিতে পড়ে মরে গেছে। ’

শাহীন বলেন, আমার সন্তানের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে বাড়ি নিয়ে আসি। বাড়িতে এসে দেখি রফিকুলের লোকজন হুজুর নিয়ে অপেক্ষা করছে। বাড়িতে গাড়ি আসার পর তারা স্বাধীনের কাছে আর আমাদের যেতে দেয়নি। আমার সন্তানের মরদেহটাও শেষবারের মত কাউকে দেখতে দেয়নি। রফিকুল ইসলামের নির্দেশে পরিবারের অনুমতি না নিয়েই রাতের অন্ধকারে আমার শিশুটিকে কবর দেয়।

হতভাগ্য এ বাবা বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। প্রধানমন্ত্রী এমন দৃষ্টান্তমূলক বিচার করুন, যাতে এসব বর্বর, জানোয়ার, পাষণ্ড মানুষ নামের পশুগুলো আর কারও অবুঝ সন্তানকে খুন করার সাহস না পায়। আর কারও মায়ের বুক যাতে খালি না হয়।

তিনি বলেন, এ হত্যাকাণ্ডে আমাদের করা অভিযোগটি আমরা চাই সিআইডি নতুবা পিবিআই তদন্ত করুক। আমাদের বিশ্বাস সিআইডি বা পিবিআই তদন্ত করলে হত্যাকাণ্ডের আসল রহস্য উদঘাটন হবে ও প্রকৃত অপরাধীরা শনাক্ত হবে।

স্বাধীনের দাদা রেজাউল করিম বলেন, আমার বাড়ির পাশে একটি মুদি দোকান আছে। রাতে দোকানে শুয়ে আছি, আড়াইটা-তিনটার দিকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কিছু লোক এসে আমার দোকানে ভাঙচুর করে, দোকানের শাটারে শাবল দিয়ে আঘাত করে। বাড়ি গিয়ে গালিগালাজ করে আমার ছেলেকে বের হয়ে আসতে বলে। তখন আমার স্ত্রী ছেলেকে বলছিল তারা এমন করছে কেন, মিজানকে ফোন দে। তখন তারা বলে আমরা কি মিজানের অর্ডার ছাড়া এখানে আসছি নাকি? তারা আমার ছেলেকে ঘর থেকে বের করেছে। আমার স্ত্রী এসে তাদের পা ধরে মাফ করে দিতে বলছে।

রেজাউল করিম জানান, ওই ঘটনার ১০-১৫ দিন পর তার ছেলেকে দোকানে গিয়ে মারধর করা হয়। এছাড়া, প্রায়ই তারা এসে টাকা নিয়ে যেতো, দোকানের মালামাল নিয়ে যেতো। ১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় শিশু স্বাধীন পাশের বাড়ি থেকে বিয়ের দাওয়াত খেয়ে আসে। এসে স্বাধীন তার দাদীর সঙ্গে কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়।  

এরপর আর তার নাতির খোঁজ নেই বলে কাঁদতে থাকেন এই বৃদ্ধ।

তিনি বলেন, আমি আমার নাতি হত্যার বিচার চাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে। রফিকের লোকজনের অত্যাচারে এলাকার কতো হিন্দু-মুসলমান এখন ঘরছাড়া। সবাই তাদের কাছে জিম্মি। একটা মানুষও ভয়ে কথা বলতে পারে না। আমি আমার নাতির হত্যার বিচার চাই।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, তাদের ৩৫ শতাংশ একটা বাড়ি আছে যেটা বাপ-দাদার কাছ থেকে পাওয়া। আরেকটা বাড়ি আছে পৌনে ৮ শতাংশ, যেটা তিনি নিজে কিনেছেন।  

রেজাউল করিম কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমার বাড়ির জন্য তারা আমার শিশু নাতিটাকে মেরে ফেললো।

স্বাধীনের মা উম্মে হানি মুন্নী কাঁদতে কাঁদতে বলেন, 'তারা আমার এই শিশুটারে কেন মারলো, তার কী অপরাধ ছিলো। সে তো কিছু বোঝে না। একটা শিশুরে এমন কইরা মানুষ কেমনে মারতে পারে? রফিক ও তার ভাই মিজান গুণ্ডাবাহিনী দিয়া আমার পোলাটারে মারছে।'

এক প্রশ্নের জবাবে শাহীন বলেন, বাড়িতে হামলা চালানো সবাই রফিক ও মিজানের লোকজন। বাড়ি না দেওয়ার কারণে তারা আমাকে মারধর করে। এলাকায় এমন আরও ঘটনা ঘটলেও ভয়ে কেউ মামলা করার সাহস করে না। থানাও মামলা নেয় না।

এমনকি শিশু স্বাধীন নিখোঁজ হওয়ার পর তার লোকজন মসজিদের মাইক দিয়ে মাইকিংও করতে দেয়নি অভিযোগ করে শাহীন বলেন, মসজিদের হুজুর বলেছেন, রফিক-মিজানের লোকেরা তাকে মাইকিং করতে দিতে নিষেধ করেছে। 

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
সর্বশেষ খবর
ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়
ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
কুতুবদিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসি লেক ঘিরে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ডিসি লেক ঘিরে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিরামপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বিরামপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরাগ নদ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
তুরাগ নদ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সহিংসতার ঘটনায় নতুন মামলা
ভাঙ্গায় সহিংসতার ঘটনায় নতুন মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সংস্কারবিহীন নির্বাচন হবে জুলাই চেতনা পরিপন্থী’
‘সংস্কারবিহীন নির্বাচন হবে জুলাই চেতনা পরিপন্থী’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
মাদারীপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পাঁচ দফা দাবিতে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পাঁচ দফা দাবিতে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুয়ালালামপুর মাতাবেন মনির খান ও লুইপা
কুয়ালালামপুর মাতাবেন মনির খান ও লুইপা

২১ মিনিট আগে | পরবাস

লাকসামে সঙ্গীত একাডেমীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
লাকসামে সঙ্গীত একাডেমীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্রসহ আটক ২
বরিশালে অস্ত্রসহ আটক ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকচাপায় চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকচাপায় চালক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে গণপিটুনিতে একজন নিহত
টাঙ্গাইলে গণপিটুনিতে একজন নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৫ শতাধিক মন্ডপে দুর্গাপূজা আয়োজন
নেত্রকোনায় ৫ শতাধিক মন্ডপে দুর্গাপূজা আয়োজন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা জুলাই সনদ: অ্যাডভোকেট জুবায়ের
দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা জুলাই সনদ: অ্যাডভোকেট জুবায়ের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানিকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার
জোহরান মামদানিকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ৪
শ্রীপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল
যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি
কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ