শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৫, শুক্রবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কক্সবাজার-১ : অভিযোগের অন্ত নেই স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফরের বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজার-১ : অভিযোগের অন্ত নেই স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফরের বিরুদ্ধে

স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সাংসদ জাফর আলমের নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ কক্সবাজার-১ আসনের চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার পাঁচ লক্ষাধিক মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে তার জুলুম অত্যাচারে এলাকার মানুষ মুখ না খুললেও এখন খুলতে শুরু করেছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলমের বিরুদ্ধে সরকারি বনভূমি দখল, জমি দখল, চিংড়ি ঘের দখলের অনেক অভিযোগ রয়েছে।

এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার বিরুদ্ধে আলোচনায় এসেছে চিংড়িঘের দখল, গরু চুরি, সাধারণ মানুষের জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ। তার এসব কারণে সরকার মুখ ফিরিয়ে নিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেয়নি। এবার তাকে প্রতিহত করতে এ দুই উপজেলার মানুষ এখন ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।

স্থানীয়রা বলছেন, জাফর আলমের দুর্নীতির কারণে এবার বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক নির্বাচনি দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন।

জানা যায়, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য জাফর আলম। এমপি হওয়ার পর গত পাঁচ বছরে ফুলে ফেঁপে উঠেছে তার সম্পদ। বেড়েছে স্ত্রী ও পুত্রের সম্পদও। চকরিয়া-পেকুয়ায় তার কথাই যেন আইন! রয়েছে নিজস্ব বাহিনী। পাহাড় কাটা, নদী দখল ও অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ওই বাহিনীকে কাজে লাগান তিনি। গত বছরের ১৫ আগস্ট অস্ত্রধারীর পাশে দাঁড়িয়ে মিছিলে নেতৃত্ব দিয়ে আলোচনায় আসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলম। স্ত্রী শাহেদা বেগমের নামে কেনা জমি দখল নিতে সোহেল নামে এক ছাত্রলীগ নেতা নিহত হন।

এ পর্যন্ত জাফর আলমের নেতৃত্বে মিছিল থেকে তার বাহিনী গুলি চালিয়ে প্রতিপক্ষের অন্তত ৫ জন রাজনীতিক কর্মীকে হত্যা করেছে। তার ভাতিজা জিয়াবুল হক ও ভাগিনা মিজানুর রহমান গড়ে তুলেছেন নিজস্ব বাহিনী। এই বাহিনীর নেতৃত্বে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় অপরাধ জগত নিয়ন্ত্রণ করছেন।

জাফর আলম গত ১৯ ডিসেম্বর পেকুয়ার একটি নির্বাচনি সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে সমালোচনায় তার চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতিও পান। ২০১৮ সালে প্রথম সাংসদ নির্বাচিত হন। অল্প সময়ে মালিক হয়েছেন বিপুল অর্থ সম্পদের। এমপি হওয়ার পাঁচ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে দশ গুণ। তার স্ত্রী শাহেদা বেগম স্কুল শিক্ষিকা। স্বামী এমপি হওয়ার পর ফুলে ফেঁপে উঠেছে তার সম্পদও। এবারের নির্বাচনি হলফনামায় তার সম্পদের পরিমাণ উঠে এসেছে।

অবৈধভাবে বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এমপি জাফর আলম ও তার পরিবারের তিন সদস্যের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর অংশ হিসেবে গত বছরের সেপ্টেম্বরে দুদকের কক্সবাজার কার্যালয়ে জাফর আলম, তার স্ত্রী শাহেদা বেগম, ছেলে তানভির সিদ্দিকী তুহিন ও মেয়ে তানিয়া আফরিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

দুদকের একটি সূত্র বলছে, জাফর আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সরকারি জমি ও জলমহাল দখল, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে বালু বিক্রি করে ২৩টি দলিলে ২৪ একর জমি নামে-বেনামে কিনে নেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া চকরিয়া ও পেকুয়ায় তিনটি মার্কেট রয়েছে তার, গাড়ি রয়েছে কয়েকটি। সব মিলিয়ে প্রায় শতকোটি টাকার সম্পদের মালিক তিনি।

দখল, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এমপি জাফর আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন দুদকের কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন।

২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় তার বার্ষিক আয়, অস্থাবর ও স্থাবর সম্পদ ছিল ১ কোটি ৫৯ লাখ ৮০ হাজার ৯৯৩ টাকা। যেখানে তার নিজের নামে ছিল ৯৭ লাখ ৪০ হাজার ৪৯৩ টাকার সম্পদ আর স্ত্রীর নামে ছিল ৬২ হাজার ৪০ টাকার ৫০০ টাকার সম্পদ। যৌথ মালিকানা বা তার আয়ের ওপর নির্ভরশীলদের কোনো আয় ছিল না।

২০২৩ সালে এসে তার বার্ষিক আয়, অস্থাবর ও স্থাবর সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১৬ কোটি ৫৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৫ টাকা। যেখানে রয়েছে তার নিজের নামে ১০ কোটি ৭৮ লাখ ৬৩ হাজার ৮৯ টাকার সম্পদ। তার স্ত্রীর নামে রয়েছে ২ কোটি ২১ লাখ ৭১ হাজার ২৫৪ টাকা, যৌথ মালিকানায় রয়েছে ৩ কোটি ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩৫৭ টাকা এবং তার আয়ের ওপর নির্ভরশীলদের রয়েছে ৩৩ লাখ ৯ হাজার ৬০৩ টাকার সম্পদ।

হলফনামার তথ্য বলছে, এমপি জাফর আলমের পাঁচ বছরে সম্পদ বেড়েছে ১০ দশমিক ৩৭ গুণ।

এমপি জাফর আলম পেকুয়ায় সরকারি জলাশয় ও ড্রেন ভরাট করে তার মেয়ে তানিয়া আফরিন ও মেয়ের স্বামীর নামে নিউমার্কেট নির্মাণ করেছেন। যার বাজার মূল্য প্রায় আট কোটি টাকা। এই মার্কেট নির্মাণে সদর ইউনিয়নের বাইম্যাখালীর মো. আলমগীরের এক একর জায়গা দখলের অভিযোগ রয়েছে এই সাংসদের বিরুদ্ধে।

মো. আলমগীর বলেন, ‘২০১৫ সালে জায়গাটি ক্রয় করি। পাঁচ বছর আমার ভোগদখলে ছিল। জাফর আলম এমপি হওয়ার পর ২০২০ সালে আমার সেই জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ শুরু করেন। তার ক্যাডার বাহিনীর কাছে তখন অসহায় ছিলাম। পরে এ ব্যাপারে আদালতে মামলা করি।’

এই মার্কেট নির্মাণে পেকুয়া ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন ৬০০ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৫ মিটার প্রস্থের রাস্তাটিও দখল করার অভিযোগ উঠেছে এমপির বিরুদ্ধে। এতে ১২-১৫টি পরিবার অবরূদ্ধ হয়ে পড়েছে।

অন্যের জমি দখল করে চকরিয়া পৌরসভা ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ছেলে তুহিন ও মেয়ে তানিয়ার নামে আরেকটি মার্কেট নির্মাণ করছেন এমপি জাফর আলম, যার বাজারমূল্য দুই কোটি টাকা। তিনি পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডে তানিয়া আফরিনের নামে দুই একর জমি কিনে তা ভরাট করে দখলে নিয়েছেন। এটির মূল্য দুই কোটি টাকার বেশি। তানিয়া আফরিন ও তুহিনের নামে পৌরসভার চিরিংগার বিভিন্ন স্থানে জায়গা কিনেছেন। এসব জমি অনেকটা জমির মালিককে বিপদে ফেলে কিনে থাকেন। সিস্টেমপ্লাজা নামে আরেকটি মার্কেট রয়েছে তার, যার বাজার মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। স্ত্রী শাহেদা বেগমের নামে রয়েছে শপিংমল শাহেদা কমপ্লেক্স। এছাড়া ছেলে তুহিনের নামে তিনি তিনটি বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন বলে জানান স্থানীয়রা।

এমপি জাফরের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ হলো- তিনি চকরিয়া বাস টার্মিনালের পূর্ব পাশে জলাশয় দখল ও ভরাট করে কয়েকজনের কাছে বিক্রি করেছেন। রামপুর মৌজায় গ্রামীণ ব্যাংকের নামে বরাদ্দ ৩০০ একরের চিংড়ি প্রজেক্ট এক চেয়ারম্যানকে দিয়ে রাতারাতি দখল করে নিয়েছেন। বরইতলী-মগনামা সড়কে নবনির্মিত বানৌজা শেখ হাসিনা ঘাঁটি সড়কে মাটি দেওয়ার নাম করে মছনিয়া কাটা এলাকায় সাবাড় করেছেন বিশাল পাহাড়।

অভিযোগ রয়েছে, মতের অমিল হলে দলের লোককেও ছাড় দেন না সংসদ সদস্য জাফর আলম। তার কারণে চকরিয়া-পেকুয়ায় আওয়ামী লীগে বিভক্তি। বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোটে জয়ী হলেও এখন দলের নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেন না তিনি।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য এস এম গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘গেল ইউপি নির্বাচনে এমপি জাফরের কারণেই নৌকার অধিকাংশ প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। চকরিয়া-পেকুয়ার আওয়ামী লীগে বিভক্তি হয়েছে তার কারণে।’

চকরিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপিত ফজলুল করিম সাঈদীর অভিযোগ, ‘চকরিয়া-পেকুয়ার আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মীকে বাদ দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের লোকজন নিয়ে নিজস্ব বলয় তৈরি করেছেন এমপি জাফর আলম। তাদের দিয়ে এমন কোনো অপকর্ম নেই, যা তিনি করছেন না।’

ফজলুল করিম সাঈদী আরও বলেন, ‘এমপি তার বাহিনী দিয়ে শতকোটি টাকার জমি দখল করেছেন। প্যারাবন কেটে দখল করেছেন প্রায় দুই হাজার একর চিংড়ি চাষের জমি। নদীতে অবৈধভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করছেন।’

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন আহমেদ সিআইপি বলেন, ‘জাফর আলম এমপি হওয়ার পর চকরিয়া-পেকুয়ার সন্ত্রাসী-অস্ত্রধারী ও ডাকাতদের নিয়ে ‘জাফর লীগ’ গঠন করেছেন। জায়গা দখল, পাহাড় কাটা ও নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে তার বাহিনী। এমন কোনো অপরাধ নেই যেটি তার বাহিনী করছে না। ভয়ে কেউ মুখও খুলতে পারছেন না।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান
দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার
দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে
মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল
মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল
প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে
প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে
নুরের সুস্থ হতে সময় লাগতে পারে ৪-৬ সপ্তাহ : ঢামেক পরিচালক
নুরের সুস্থ হতে সময় লাগতে পারে ৪-৬ সপ্তাহ : ঢামেক পরিচালক
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারের জরুরি নির্দেশনা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারের জরুরি নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
চিরিরবন্দরে অটো চালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ৩
চিরিরবন্দরে অটো চালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ৩

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ
দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন-১৭ সিরিজ লঞ্চিং ইভেন্টে থাকছে যেসব চমক
আইফোন-১৭ সিরিজ লঞ্চিং ইভেন্টে থাকছে যেসব চমক

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলার ঘটনায় শীর্ষ নৌ-ডাকাত গ্রেপ্তার
গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলার ঘটনায় শীর্ষ নৌ-ডাকাত গ্রেপ্তার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচার চক্রের ৫ জন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার
এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচার চক্রের ৫ জন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে বামজোটের প্যানেল ঘোষণা
রাকসুতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে বামজোটের প্যানেল ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে সেলিব্রেটিদের সংহতি
নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে সেলিব্রেটিদের সংহতি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্য বিক্রিতে প্রতারণা ও মূল্য তালিকা না থাকায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
পণ্য বিক্রিতে প্রতারণা ও মূল্য তালিকা না থাকায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ
রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান
জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার
ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার
এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী
কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর
খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে আনসার’র মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী
হবিগঞ্জে আনসার’র মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে গ্যারেজ মালিক খুন, গ্রেপ্তার ২
চট্টগ্রামে গ্যারেজ মালিক খুন, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা