শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৯, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

চট্টগ্রাম বিভাগের নেতাদের নিয়ে বৈঠক

কোন্দল নিরসনে কঠোর বার্তা আওয়ামী লীগের

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কোন্দল নিরসনে কঠোর বার্তা আওয়ামী লীগের

আওয়ামী লীগের মাঠের কোন্দল নিরসনে বৈঠকে মিলল দ্বন্দ্বের ভয়াবহ চিত্র। গতকাল সকালে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে চট্টগ্রাম বিভাগের দলীয় নেতাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের বৈঠক হয়। এতে গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এমপিদের সঙ্গে স্থানীয়দের একাংশ এবং কেন্দ্রীয় নেতা-নেত্রীদের সঙ্গে জেলা নেতাদের অনেকের দ্বন্দ্বের চিত্র উঠে এসেছে। তবে বৈঠকে বলা হয়েছে, এখন আর কোনো কোন্দল রাখা যাবে না। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে চলার কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে নেতাদের। দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে জেলা নেতাদের ঢাকায় ডেকে বৈঠক করে দ্বন্দ্ব নিরসনে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে। দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়া উভয় পক্ষকেই মিলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গত শনিবার রংপুর ও গতকাল রবিবার চট্টগ্রাম বিভাগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন আওয়ামী   লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। গতকালের বৈঠকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের পরিচালনায় সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, ত্রাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ওয়াসিকা আয়েশা খান, ধর্ম সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান, সদস্য আনিসুর রহমান প্রমুখ। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগের সব জেলা-মহানগরের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, দলীয় ও স্বতন্ত্র এমপিরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে চাঁদপুরের নেতারা এক কেন্দ্রীয় নেত্রীর তীব্র সমালোচনা করেন। কুমিল্লা উত্তর আওয়ামী লীগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে দ্বন্দ্ব শুরু হয় তার জের এখনো শেষ হয়নি। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন জট নিয়েও আলোচনা হয়। বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে তৈরি হওয়া বিভক্তি, নেতৃত্বের কোন্দল, কমিটি গঠন নিয়ে সমস্যাসহ অভ্যন্তরীণ সমস্যা মেটাতে তৃণমূলের প্রতি কঠোর বার্তা দেয় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। ব্যক্তিগত বা উপদলীয় কোন্দলের কারণে কোনো পর্যায়েই কমিটি ভেঙে দেওয়া কিংবা পাল্টাপাল্টি বহিষ্কারসহ গঠনতন্ত্র বহির্ভূত পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ বা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা থেকে বিরত থাকতে মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে প্রথমে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বক্তব্য রাখেন। এরপর শুরু হয় রূদ্ধদ্বার বৈঠক। তখন জেলা নেতারা বিভিন্ন সংকটের কথা বলেন। সাংগঠনিক চিত্র তুলে ধরেন। কেন্দ্রীয় নেতারা তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং সমাধানের পথ দেখিয়ে দেন। বৈঠক সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কোন্দল ভুলে যেতে হবে। বিশেষ প্রয়োজনে সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী রাখা হয়েছিল। তারা আমাদের দলেরই লোক। নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য করতে নেত্রীই এই নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এখন কোনো দ্বন্দ্ব রাখা যাবে না। ঘরের ভিতরে ঘর তৈরি করা যাবে না। সূত্র জানায়, কুমিল্লার কোন্দল সামনে আনেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ম. রুহুল আমিন। তিনি বলেন, জেলায় কোন্দল বিরাজমান। বিশেষ করে সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও উত্তর জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার করেছি। তার জবাবে বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ আবুল কালাম আজাদকে শোকজ দিয়েছে। উনি শোকজের জবাবও দিয়েছেন। বহিষ্কার করার ক্ষমতা জেলার নেই। তার শোকজের জবাবে কেন্দ্র সšুÍষ্ট হলে পদ ফিরে পেতে পারেন, সন্তুষ্ট না হলে অব্যাহতি পেতে পারেন। জেলা আওয়ামী লীগের এখানে কিছু করার নেই। এ সময় তিনি জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের কোন্দলে না জড়াতে নির্দেশনা দেন। চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম দুলাল পাটোয়ারি এক কেন্দ্রীয় নেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, একজন কেন্দ্রীয় নেত্রী যার এমপি হতে হবে। মন্ত্রী হতে হবে। কিন্তু স্থানীয় আওয়ামী লীগকে কোনো ধরনের সহযোগিতা করবেন না। জেলা নেতাদের কোণঠাসা করে রাখতে সব করবেন। অনেক থানার সম্মেলন হয়েছে। সেই থানাগুলোর কমিটি অনুমোদন আমাদের দিতে দেবেন না। প্রভাব খাটাবেন। আমাদের বিদায় করবেন তারপর কমিটি অনুমোদন করার সুযোগ দেবেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিভাগীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বর্তমান কমিটির অধীনেই জেলার সব উপজেলা কমিটির অনুমোদন হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে উপজেলাগুলোর পূর্ণাঙ্গ কমিটি করবেন। চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি দ্রুত করার তাগিদ দেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ অনেকটা অগোছালো। এই সংগঠনকে দ্রুত সম্মেলনের মাধ্যমে চাঙা করতে হবে। এ সময় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির বলেন, আমরা অনেকগুলো থানা ও ওয়ার্ডের সম্মেলন করেছি। বাকিগুলোর সম্মেলন করেই মহানগরের সম্মেলন করতে চাই। জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, নতুন কমিটি এসেই ওয়ার্ড-থানার সম্মেলন করবে। জবাবে নাছির বলেন, আমরা প্রস্তুত, আপনারা যখন নির্দেশনা দেবেন, আমরা তখনই সম্মেলন দিতে পারব। বৈঠক প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যেসব জেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি, সেগুলো দ্রুত করার নির্দেশনা দিয়েছি। একই সঙ্গে মেয়াদোত্তীর্ণ থানা-উপজেলার সম্মেলন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল থাকলে সেগুলো নিরসন করতে বলা হয়েছে। ঐক্যবদ্ধভাবে দলীয় কর্মসূচি পালনের জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৫৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭
ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের
সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা