শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪

রিসিভার নিয়োগে শিল্প আরো রুগ্‌ণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রিসিভার নিয়োগে শিল্প আরো রুগ্‌ণ

বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দেশে শিল্পপ্রতিষ্ঠানে রিসিভার নিয়োগের অসংখ্য নজির রয়েছে। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রায় প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই পরিণতি ভালো হয়নি। রিসিভার নিয়োগের পর রুগ্‌ণ প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠিত শিল্প গ্রুপ।

এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের কষ্ট করে দাঁড় করানো ব্যবসায় রিসিভার/প্রশাসক নিয়োগের পর উদ্ভাবন ও বিপণনের ধারাবাহিতা না থাকায় দেখা গেছে, উদ্যোগগুলো ধ্বংসের মুখে পড়েছে।

এতে ঋণ আদায় কিংবা পাওনা পরিশোধ আরো অনিশ্চিত হয়ে গেছে। সম্প্রতি দেশের ১০টি শিল্প গ্রুপে রিসিভার নিয়োগের গুজব ওঠায় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মালিক ও শ্রমিক সবাই।

জানা গেছে, স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫৩ বছরে দেশের অর্থনীতিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য এসেছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকগুলোতে প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে সামনের সারিতে বাংলাদেশ।

এই সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছে ব্যবসায়ী ও বৃহৎ শিল্পের অসামান্য অবদান। শুধু অর্থনীতি নয়, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া কিছু দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ীদের হেনস্তা করার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের শিল্প খাত ও অর্থনীতি। ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন, কোনো ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি কিংবা অপরাধ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নিতে হবে।

কিন্তু ব্যক্তিকে শাস্তি দিতে গিয়ে প্রতিষ্ঠান, কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেটা দেখতে হবে। দেশ ও অর্থনীতির স্বার্থে ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। তা না হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সংশ্লিষ্ট খাতের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মুনাফা করলেও করপোরেশনের অধীন থাকা বেশির ভাগ কারখানা তা পারছে না। এমনকি কারখানা বন্ধ থাকলেও বছরের পর বছর লোকসান গুনছে একাধিক করপোরেশন।

ফলে সরকারকে প্রতিবছর বিপুল অঙ্কের লোকসানের দায় নিতে হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানগুলো টিকিয়ে রাখতে জনগণের করের টাকায় ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে এই দায় বহনের সুযোগ নেই।
 
যেসব প্রতিষ্ঠানে প্রশাসক/রিসিভার নিয়োগ
অপরাধলব্ধ সম্পদগুলো যেন নষ্ট না হয় এবং চূড়ান্ত রায়ের পর সম্পদগুলো যেন সহজেই রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা যায়, সে কারণেই আদালত রিসিভার নিয়োগ দেয় বলে জানিয়েছেন দুদকের সাবেক মহাপরিচালক ও সাবেক জেলা জজ মো. মঈদুল ইসলাম। তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, রিসিভাররা সংশ্লিষ্ট সম্পত্তির আয় ও ব্যয়ের হিসাব আদালতে জমা দেবেন। কোনো কারণে সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হলে রিসিভার দায়ী থাকবেন। এ ছাড়া চূড়ান্ত রায়ে কোনো কারণে আসামি খালাস পেলে তাঁকে তাঁর সম্পত্তি ফেরত দিতে হবে। ফলে ক্রোককৃত সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় সবাইকে আরো দায়িত্বশীল হতে হবে।

বেক্সিমকো : শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি সংযুক্ত করে তা ব্যবস্থাপনায় ছয় মাসের জন্য একজন রিসিভার নিয়োগ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তবে রিসিভার নিয়োগে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে বেক্সিমকো গ্রুপ আপিল করায় বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডে রিসিভার নিয়োগ স্থগিত হয়ে যায়। তবে গ্রুপের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে রিসিভার নিয়োগের আদেশ বহাল থাকবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি এখন কারাবন্দি। জানা গেছে, সম্প্রতি বেতন দিতে না পারায় বেক্সিমকো গ্রুপের একাধিক কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে।

নগদ : ডাক বিভাগের মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ‘নগদ’-এ প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ১৫ দিন পরই গত ২১ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম অফিসে কর্মরত পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদারকে নগদের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

তবে প্রশাসক নিয়োগের পর নগদের লেনদেন আগের চেয়ে কমে গেছে, প্রাতিষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া স্থবির হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে।

প্রিমিয়ার লিজিং : ২০২০ সালে আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে না পারায় ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সে প্রশাসক নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলে এ রকম বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অবসায়ন চেয়ে গ্রাহকরা উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন বিভিন্ন সময়ে।

হলমার্ক গ্রুপ : ২০১১ সালে হলমার্কসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠান সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (হোটেল শেরাটন) শাখা থেকে ঋণের নামে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়, যা নিয়ে তখন বড় আলোচনা তৈরি হয়। সেই ঘটনার বিচারকাজ এখনো চলছে। টাকাও আদায় করতে পারছে না সোনালী ব্যাংক। এই ঘটনায় উভয় পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ ব্যাংকও তার পুরো টাকা ফেরত পায়নি। আবার ব্যবসাও ধ্বংস হয়ে গেছে হলমার্কের।

২০২২ সালে সোনালী ব্যাংকের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আতাউর রহমান প্রধান বলেছিলেন, ‘হলমার্কের যেসব সম্পদ আছে তা আদালতের রায়ের মাধ্যমে ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। আমরা চিন্তা করছি এটি কিভাবে নিষ্পত্তি করা যায়।’

হলমার্ক গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক শামীম আল মামুন বলেন, ‘এখানে কী হয়েছে তা সবাই জানেন। প্রায় ১৩৭ একর জায়গাজুড়ে নির্মিত হলমার্ক গ্রুপের বিশাল শিল্প পার্কে ৪৩টি কারখানায় প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক কাজ করত। তবে সেখানে এখন আর কিছুই নেই। সব বিক্রি করে দিয়েছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। জমি দখলের পর এখন চলছে বিক্রির অপচেষ্টা।’

সোনালী ব্যাংকের ঢাকা জোনের একটি শাখাপ্রধান কালের কণ্ঠকে জানান, হলমার্ক গ্রুপ এখন একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রতিষ্ঠান। তাদের ব্যবসাও নষ্ট হয়েছে। ব্যাংকও তার ঋণ ফেরত পায়নি। এমনকি তাদের সম্পত্তি নিলামে তুললে আইনি জটিলতার ভয়ে কেউ সেই সম্পত্তি কিনতে চায় না।

এননটেক্স : এদিকে ঋণখেলাপের পরিপ্রেক্ষিতে জনতা ব্যাংকের গ্রাহক এননটেক্স গ্রুপও রুগ্‌ণ শিল্পে পরিণত হয়েছে। অনিয়ম, জালিয়াতি ও তথ্য গোপন করে এননটেক্স গ্রুপের ২২ প্রতিষ্ঠানকে ২০০৮ থেকে ২০১৪ সাল সময়ে বিপুল অঙ্কের ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। অনারোপিত সুদ বাদে এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে ব্যাংকের পাওনা রয়েছে ছয় হাজার ৫৫০ কোটি টাকা।

এননটেক্স গ্রুপের একজন সাবেক কর্মকর্তা জানান, টঙ্গীতে তাঁদের কারখানা ছিল ২২টি।  রহস্যজনক আগুনে পুড়ে দুটি কারখানা তিন-চার বছর আগে বন্ধ হয়েছে। অর্থাভাবে দিন দিন কারখানা কমতে থাকে। এখন চালু রয়েছে মাত্র চার-পাঁচটি কারখানা। কারখানার মালিক ৫ আগস্টের আগে দেশে ছেড়ে যান।

বিসমিল্লাহ গ্রুপ : হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর ব্যাংকিং খাতে আরেকটি আলোচিত ঘটনা ছিল টেরিটাওয়েল (তোয়ালেজাতীয় পণ্য) উৎপাদক প্রতিষ্ঠান বিসমিল্লাহ গ্রুপের ঋণ কেলেঙ্কারি। ২০১২ ও ২০১৩ সালে বিসমিল্লাহ গ্রুপ ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে প্রায় এক হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ভুয়া এলসির মাধ্যমে তা বিদেশে পাচার করে।

বিসমিল্লাহ গ্রুপের প্রতিষ্ঠিত কারখানাগুলোর মধ্যে একমাত্র গাজীপুরের শ্রীপুর পৌর এলাকার বহেরারচালা এলাকায় সাহরিস কম্পোজিট টাওয়েল মিলস লিমিটেড কারখানাই চালু রয়েছে। তবে দিন দিন শ্রমিক-কর্মচারী কমিয়ে উৎপাদন সীমিত রেখে কারখানাটি নামে মাত্র চালু রাখা হয়েছে।

ই-ভ্যালি : ই-কমার্সে ব্যাপক অনিয়মের কারণে পর্ষদ ভেঙে দেওয়ায় ছন্দঃপতন ঘটে অনলাইন মাধ্যমে পরিচালিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ই-ভ্যালিতেও। এখন পর্যন্ত সেই প্রতিষ্ঠান আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। আবার টাকাও ফেরত পাইনি হাজার হাজার গ্রাহক।

হাইকোর্টের নির্দেশে ২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর ই-ভ্যালির পরিচালনার দায়িত্ব নেয় আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ। ওই পর্ষদ গত তিন মাসে ৯টি বোর্ড সভা করে সফলতা অর্জন করতে না পেরে পর্ষদের সব সদস্য পদত্যাগ করেন।

জাতীয়করণের অভিজ্ঞতাও ভালো নয়
মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সব কিছু জাতীয় করা হয়। আদমজীসহ আরো ৮২টি বেসরকারি পাটকল জাতীয় করে এগুলোর ব্যবস্থাপনার জন্য ১৯৭৪ সালে বিজেএমসি গঠন করা হয়। তাতে কোনো ফল আসেনি। ২০০২ সালে সরকার আদমজী জুট মিল বন্ধ ঘোষণা করে সব শ্রমিক-কর্মচারীকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে বিদায় করে।

আদমজী জুট মিলের মতোই ২০২০ সালের ১ জুলাই সরকারি মালিকানাধীন ২৬টি পাটকল বন্ধের ঘোষণা এসেছে। আদমজী জুট মিলের মতোই এই পাটকলগুলো বছরের পর বছর লোকসান দিয়ে আসছিল।

বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের (বিজেএমসি) অধীন ২৬টি পাটকল ২০২০ সালে বন্ধ করে দেয় সরকার। পাটকল বন্ধ হলেও বিজেএমসির লোকসান বেড়েছে। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে করপোরেশনটির লোকসান ছিল প্রায় ২১৩ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত লোকসান বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২৫ কোটি টাকায়।

চীনে ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি : মাঝেমধ্যেই চীনে দুর্নীতি দমনের ধুয়া তুলে ব্যক্তি খাতের ওপর নানা আক্রমণ চলে। আস্থা হারায় বিনিয়োগকারীরা। ২০২০ সালের শেষ দিকে তাদের সরকার বিভিন্ন প্রযুক্তি কম্পানির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। তাদের নজরদারি ও বিধি-নিষেধের প্রধান বলি ছিল দেশটির শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স কম্পানি আলিবাবা, শীর্ষস্থানীয় গেম নির্মাতা কম্পানি টেনসেন্ট, ফুড ডেলিভারির কম্পানি মাইতুয়ান, সার্চ ইঞ্জিন কম্পানি বাইদু এবং ই-কমার্স কম্পানি জেডি ডটকম।

সে সময় ব্যাবসায়িক ক্ষেত্রে একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করার অভিযোগে কম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হয়। সরকারি এই নিয়ন্ত্রণ ১৮ মাস বজায় থাকে। চীনের শীর্ষ পাঁচ প্রযুক্তি কম্পানির শেয়ারমূল্য ৪০.৪ শতাংশ থেকে ৭১ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে কম্পানিগুলো সম্মিলিতভাবে বাজার থেকে হারায় ১.১ ট্রিলিয়ন ডলার। এতে নতুন উদ্ভাবনের মাত্রা কমতে থাকে। অনেক কর্মী চাকরিও হারায়।

পোশাক খাতেও প্রশাসক নিয়োগ?
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর গত তিন মাসে বকেয়া বেতন-ভাতা, বোনাসসহ নানা দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলনে অস্থির শিল্পাঞ্চল। নানা উদ্যোগ সত্ত্বেও বন্ধ হচ্ছে না এই অস্থিরতা। এমন পরিস্থিতিতে বকেয়া বেতন পরিশোধে মালিকপক্ষের সমস্যা পেলে প্রশাসক নিয়োগের হুঁশিয়ারি দিয়েছে সরকার।

নতুন করে মন্ত্রণালয় পুনর্গঠনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময়সভায় ওই হুঁশিয়ারি দেন।

মালিকরা কী বলছেন?
কর্ণফুলী ইপিজেডের ‘ডেনিম এক্সপার্ট’ গার্মেন্টসের মালিক ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন রুবেলের মতে, ‘ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান যেখানে মালিক আছে সেখানে এভাবে দিয়ে কতটুকু পজিটিভ রেজাল্ট আসবে সেখানে মালিক হিসেবে আমি সন্দেহ পোষণ করি।’

ডিসিসিআইর সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভালো নেই ব্যবসা-বাণিজ্য। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদের হার এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির সার্বিক প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতে। এর মধ্যে বেসরকারি কোনো কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মালিকরা রাজনৈতিক আক্রোশে পড়েছেন। লাল তালিকাভুক্ত হয়েছেন। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানে প্রশাসক নিয়োগের আশঙ্কায় মনোবল হারাচ্ছেন তাঁরা।’

নিট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘রাজনৈতিক মতাদর্শ যা-ই হোক না কেন, একজন উদ্যোক্তাকে রাজনৈতিক ব্যক্তির পরিবর্তে ব্যবসায়ী হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। বিচার ছাড়াই যদি মিডিয়া ট্রায়ালে আমরা দেশীয় শিল্প ধ্বংস করে ফেলি, তাহলে তা অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বেক্সিমকো কয়েক মাস ধরে শ্রমিকদের মজুরি দিতে পারছিল না। সরকার তাদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে। গ্রুপটিকে সচল করতে এখন সেখানে রিসিভার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বেক্সিমকোতে রিসিভার দেওয়া মানে বন্ধ নয়; বরং এটা সচল করা হচ্ছে। যেকোনো কম্পানি বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা চলছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা চাই না, কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা শিল্প বন্ধ হয়ে যাক। কারণ সেখানে অনেক কর্মসংস্থান রয়েছে। আবার কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের হিসাব জব্দ করা হয়নি, হবেও না।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

এই মাত্র | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ
ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে আহত: দুই দিনে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪১, ভর্তি ২০৭
কোরবানি দিতে গিয়ে আহত: দুই দিনে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪১, ভর্তি ২০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তাণ্ডব’ চলাকালে কারিগরি ত্রুটি, রাজবাড়ীতে সিনেমা হলে ভাঙচুর
‘তাণ্ডব’ চলাকালে কারিগরি ত্রুটি, রাজবাড়ীতে সিনেমা হলে ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কলম্বিয়ার গুলিবিদ্ধ সেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কলম্বিয়ার গুলিবিদ্ধ সেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে হতদরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ
জামালপুরে হতদরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দেশের নাগরিকদের ওপর ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সোমবারই
১২ দেশের নাগরিকদের ওপর ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সোমবারই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে ব্রিটিশ সেনা গ্রেপ্তার
কেনিয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে ব্রিটিশ সেনা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!
গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট
কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন
৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক