শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার : আবদুল হান্নান মাসুদ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নয়

অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নয়

আবদুল হান্নান মাসুদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক। জুলাই আন্দোলনের শীর্ষস্থানীয় নেতারা যখন ডিবি কার্যালয়ে আটক ছিলেন, তখন আন্দোলন চালিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন তিনি। নতুন রাজনৈতিক দল, জাতীয় নির্বাচনসহ সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মিরাজ উদ্দিন


প্রশ্ন: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে দেশের মানুষ কেমন আছে বলে মনে করেন?

হান্নান মাসুদ : জুলাই অভ্যুত্থানের আগের চেয়ে বর্তমানে মানুষ শান্তিতে আছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে, রাজনৈতিক দলের সভাসমাবেশ করার স্বাধীনতা আছে। রমজানে বাজারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার ষড়যন্ত্রও চলছে।

সেদিক থেকে সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তার পরও আমরা আশাবাদী। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামীর বাংলাদেশ হবে নিরাপদ বাংলাদেশ।

প্রশ্ন : এই সময়ে এসে আপনারা কেন রাজনৈতিক দল গঠন করলেন?

হান্নান মাসুদ : রাজনৈতিক দল যে কেউ গঠন করতে পারে, এটা নাগরিক অধিকার। নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করা, রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা, সমালোচনা করতে পারাও নাগরিকদের অধিকার। সে জায়গা থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়ার পর আমরা দেশের মানুষকে নতুন স্বপ্নের কথা বলেছি। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে আমাদের নেতৃত্বে আসা প্রয়োজন।

নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রয়োজন। যে রাজনৈতিক দলের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন আসবে। দেশের মানুষকে সাংবিধানিক পরাধীনতা থেকে বের করতে হলে ৫৪ বছরের ব্যর্থ রাষ্ট্রকে ঠিক করতে হবে। দেশের মানুষের সেই আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতেই আমাদের এই রাজনৈতিক দল গঠন।
 

প্রশ্ন : বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দল থাকতে সাধারণ মানুষ কেন আপনাদের ভোট দেবে?

হান্নান মাসুদ :  এই একই প্রশ্ন তো অন্য দলকেও করা যায়। বিএনপিকে কেন মানুষ ভোট দেবে? জামায়াতকে কেন ভোট দেবে? অন্য যত ছোট দল আছে তাদের কেন ভোট দেবে? আসলে মানুষ কেন ভোট দেবে সেটা আমাদের কর্মফলের ওপর নির্ভর করবে। মানুষের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, সেটা যদি আমরা লালন করতে পারি, তাহলে মানুষ অবশ্যই আমাদের ভোট দেবে। আত্মপ্রকাশের দিনই স্পষ্ট হয়েছে যে, আমরা এ দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেছি এবং মানুষও আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেছে। এই জায়গায় সফল হতে পারলে মানুষ আমাদের ভোট দেবে।
 
প্রশ্ন :  জাতীয় নির্বাচনের আগে আপনারা স্থানীয় নির্বাচন কেন চাচ্ছেন?

হান্নান মাসুদ : দেখেন, জাতীয় নির্বাচন কবে হবে সেটা একটি  আপেক্ষিক বিষয়। আমরা এখনই বলতে পারছি না এই নির্বাচন কবে হবে। আমরা বলছি যে, আগে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষ হতে হবে। পাশাপাশি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যাযজ্ঞের বিচার হতে হবে। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো তৈরি করতে হবে। মৌলিক সংস্কারগুলো অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে। জুলাই প্রক্লামেশন করতে হবে। এই শর্তগুলো জাতীয় নির্বাচন হওয়ার পূর্ব শর্ত। তারপর জাতীয় নির্বাচনের দিকে যেতে পারি। আমরা বলছি এই আকাঙ্ক্ষাগুলো বাস্তবায়নে নতুন সংবিধান প্রয়োজন। এর জন্য অবশ্যই নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রয়োজন। নতুন একটি প্রজাতন্ত্র প্রয়োজন। আমরা সেই নতুন প্রজাতন্ত্র নিশ্চিতের জন্য মনে করি, সংসদ নির্বাচনের পাশাপাশি একই সঙ্গে গণপরিষদ নির্বাচনটাও জরুরি। আমরা দেখছি প্রশাসন নিরপেক্ষ নয়। বড় একটি রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণে চলছে বর্তমান প্রশাসন। এই প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। জাতীয় নির্বাচন হলো ফাইনাল ম্যাচ। তার আগে আপনাকে প্রাথমিক ম্যাচগুলো খেলতে হবে। তার জন্য আপনাকে স্থানীয় নির্বাচন আগে দিয়ে তা দেখতে হবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে বোঝা যাবে সরকার নিরপেক্ষ আছে কি না।

 
প্রশ্ন : গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে বলেছিলেন, তিনি আপনাদের এনসিপিতে যোগ দিচ্ছেন। এদিকে ওই দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলছেন, আপনি মনগড়া বক্তব্য দিয়েছেন। আসল বিষয়টি কী?

হান্নান মাসুদ :  রাশেদ ভাই প্রথমিকভাবে বলেছিলেন আমি মনগড়া বলেছি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে একটি টক শোতে তিনি যখন ছিলেন, তখন স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, আমাদের আলাপ-আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কোনো সমাধান হয়নি। আমি যে মনগড়া বলেছি, সেটা তিনি বলতে পারেননি। ওনারা আমাদের সঙ্গে বারবার আলোচনায় বসছেন কিন্তু সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেননি বলে আসতে পারছেন না। ভবিষ্যতে আমাদের দলে চলে আসতে পারেন।

 
প্রশ্ন : অভিযোগ আছে, দেশের বন্দরগুলো আপনার নিয়ন্ত্রণে এবং সেখান থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা পাচ্ছেন আপনি।

হান্নান মাসুদ : সাংগঠনিকভাবে বন্দর শ্রমিক, রিকশা শ্রমিকসহ মোটামুটি সব শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে আমাকে রাখা হয়েছে। কিন্তু শুধু বন্দরকে সামনে নিয়ে আসার কারণ হলো আমাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা।

যেহেতু আমাদের নতুন দল আসছে তারা আমাদের দলের হয়ে কাজ করবে। এ জন্য আমি বন্দর শ্রমিক সংগঠনের উপদেষ্টা হয়েছি। আপনারা জানেন, এনসিপির আমি সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক। আমার কাজ হলো দলের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন গড়ে তোলা। সে জায়গা থেকে বিভিন্ন বন্দর, রিকশা শ্রমিক, গার্মেন্টসকর্মীসহ যত ধরনের শ্রমিক সংগঠন আছে এসবের দায়িত্ব আমার কাঁধে এসে পড়েছে। যেমন—ঢাকা শহরে এক লাখ রিকশা আছে, তার মধ্যে ৫০০ রিকশা শ্রমিক নিয়ে আমার কাজ, তাহলে  আমি পুরো রিকশা শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করছি—এমনটা বলা যাবে না। তেমনি চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় দেড় লাখ শ্রমিক কাজ করছে। সেখানে ৫০০ জন শ্রমিকের সংগঠনে আমাকে উপদেষ্টা বানানো হলে চট্টগ্রাম বন্দর, মোংলা বন্দর পুরোটা আমার নিয়ন্ত্রণে—এমনটা বলা যাবে না। ফলে এটা মনগড়া একটা অপপ্রচার, যার কোনো ভিত্তি নেই।

প্রশ্ন : সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা হচ্ছে আপনি এলজিবিটিকিউ সমর্থন করেন।

হান্নান মাসুদ : দেখুন, এলজিবিটিকিউর প্রতি সমর্থনের কোনো সুযোগ নেই। এটা আমাদের সংস্কৃতি, ধর্মীয় পাশাপাশি এই ভূ-খণ্ডের সভ্যতার পুরোপুরি বিপরীত। সুতরাং এটাকে সমর্থন করার সুযোগ নেই।

প্রশ্ন : এখন তো আপনারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন, আপনাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থাকবে কি?

হান্নান মাসুদ : নাহিদ ভাইয়ের খণ্ডিত একটি বক্তব্য নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। আমাদের এই প্ল্যাটফর্মটি থাকবে, কিন্তু সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া যাবে না।
 

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
সর্বশেষ খবর
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে
আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না
মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত
থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ
ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা
মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি
সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা