শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার : আবদুল হান্নান মাসুদ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নয়

অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নয়

আবদুল হান্নান মাসুদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক। জুলাই আন্দোলনের শীর্ষস্থানীয় নেতারা যখন ডিবি কার্যালয়ে আটক ছিলেন, তখন আন্দোলন চালিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন তিনি। নতুন রাজনৈতিক দল, জাতীয় নির্বাচনসহ সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মিরাজ উদ্দিন


প্রশ্ন: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে দেশের মানুষ কেমন আছে বলে মনে করেন?

হান্নান মাসুদ : জুলাই অভ্যুত্থানের আগের চেয়ে বর্তমানে মানুষ শান্তিতে আছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে, রাজনৈতিক দলের সভাসমাবেশ করার স্বাধীনতা আছে। রমজানে বাজারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার ষড়যন্ত্রও চলছে।

সেদিক থেকে সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তার পরও আমরা আশাবাদী। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামীর বাংলাদেশ হবে নিরাপদ বাংলাদেশ।

প্রশ্ন : এই সময়ে এসে আপনারা কেন রাজনৈতিক দল গঠন করলেন?

হান্নান মাসুদ : রাজনৈতিক দল যে কেউ গঠন করতে পারে, এটা নাগরিক অধিকার। নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করা, রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা, সমালোচনা করতে পারাও নাগরিকদের অধিকার। সে জায়গা থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়ার পর আমরা দেশের মানুষকে নতুন স্বপ্নের কথা বলেছি। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে আমাদের নেতৃত্বে আসা প্রয়োজন।

নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রয়োজন। যে রাজনৈতিক দলের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন আসবে। দেশের মানুষকে সাংবিধানিক পরাধীনতা থেকে বের করতে হলে ৫৪ বছরের ব্যর্থ রাষ্ট্রকে ঠিক করতে হবে। দেশের মানুষের সেই আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতেই আমাদের এই রাজনৈতিক দল গঠন।
 

প্রশ্ন : বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দল থাকতে সাধারণ মানুষ কেন আপনাদের ভোট দেবে?

হান্নান মাসুদ :  এই একই প্রশ্ন তো অন্য দলকেও করা যায়। বিএনপিকে কেন মানুষ ভোট দেবে? জামায়াতকে কেন ভোট দেবে? অন্য যত ছোট দল আছে তাদের কেন ভোট দেবে? আসলে মানুষ কেন ভোট দেবে সেটা আমাদের কর্মফলের ওপর নির্ভর করবে। মানুষের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, সেটা যদি আমরা লালন করতে পারি, তাহলে মানুষ অবশ্যই আমাদের ভোট দেবে। আত্মপ্রকাশের দিনই স্পষ্ট হয়েছে যে, আমরা এ দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেছি এবং মানুষও আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেছে। এই জায়গায় সফল হতে পারলে মানুষ আমাদের ভোট দেবে।
 
প্রশ্ন :  জাতীয় নির্বাচনের আগে আপনারা স্থানীয় নির্বাচন কেন চাচ্ছেন?

হান্নান মাসুদ : দেখেন, জাতীয় নির্বাচন কবে হবে সেটা একটি  আপেক্ষিক বিষয়। আমরা এখনই বলতে পারছি না এই নির্বাচন কবে হবে। আমরা বলছি যে, আগে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষ হতে হবে। পাশাপাশি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যাযজ্ঞের বিচার হতে হবে। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো তৈরি করতে হবে। মৌলিক সংস্কারগুলো অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে। জুলাই প্রক্লামেশন করতে হবে। এই শর্তগুলো জাতীয় নির্বাচন হওয়ার পূর্ব শর্ত। তারপর জাতীয় নির্বাচনের দিকে যেতে পারি। আমরা বলছি এই আকাঙ্ক্ষাগুলো বাস্তবায়নে নতুন সংবিধান প্রয়োজন। এর জন্য অবশ্যই নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রয়োজন। নতুন একটি প্রজাতন্ত্র প্রয়োজন। আমরা সেই নতুন প্রজাতন্ত্র নিশ্চিতের জন্য মনে করি, সংসদ নির্বাচনের পাশাপাশি একই সঙ্গে গণপরিষদ নির্বাচনটাও জরুরি। আমরা দেখছি প্রশাসন নিরপেক্ষ নয়। বড় একটি রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণে চলছে বর্তমান প্রশাসন। এই প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। জাতীয় নির্বাচন হলো ফাইনাল ম্যাচ। তার আগে আপনাকে প্রাথমিক ম্যাচগুলো খেলতে হবে। তার জন্য আপনাকে স্থানীয় নির্বাচন আগে দিয়ে তা দেখতে হবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে বোঝা যাবে সরকার নিরপেক্ষ আছে কি না।

 
প্রশ্ন : গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে বলেছিলেন, তিনি আপনাদের এনসিপিতে যোগ দিচ্ছেন। এদিকে ওই দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলছেন, আপনি মনগড়া বক্তব্য দিয়েছেন। আসল বিষয়টি কী?

হান্নান মাসুদ :  রাশেদ ভাই প্রথমিকভাবে বলেছিলেন আমি মনগড়া বলেছি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে একটি টক শোতে তিনি যখন ছিলেন, তখন স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, আমাদের আলাপ-আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কোনো সমাধান হয়নি। আমি যে মনগড়া বলেছি, সেটা তিনি বলতে পারেননি। ওনারা আমাদের সঙ্গে বারবার আলোচনায় বসছেন কিন্তু সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেননি বলে আসতে পারছেন না। ভবিষ্যতে আমাদের দলে চলে আসতে পারেন।

 
প্রশ্ন : অভিযোগ আছে, দেশের বন্দরগুলো আপনার নিয়ন্ত্রণে এবং সেখান থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা পাচ্ছেন আপনি।

হান্নান মাসুদ : সাংগঠনিকভাবে বন্দর শ্রমিক, রিকশা শ্রমিকসহ মোটামুটি সব শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে আমাকে রাখা হয়েছে। কিন্তু শুধু বন্দরকে সামনে নিয়ে আসার কারণ হলো আমাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা।

যেহেতু আমাদের নতুন দল আসছে তারা আমাদের দলের হয়ে কাজ করবে। এ জন্য আমি বন্দর শ্রমিক সংগঠনের উপদেষ্টা হয়েছি। আপনারা জানেন, এনসিপির আমি সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক। আমার কাজ হলো দলের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন গড়ে তোলা। সে জায়গা থেকে বিভিন্ন বন্দর, রিকশা শ্রমিক, গার্মেন্টসকর্মীসহ যত ধরনের শ্রমিক সংগঠন আছে এসবের দায়িত্ব আমার কাঁধে এসে পড়েছে। যেমন—ঢাকা শহরে এক লাখ রিকশা আছে, তার মধ্যে ৫০০ রিকশা শ্রমিক নিয়ে আমার কাজ, তাহলে  আমি পুরো রিকশা শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করছি—এমনটা বলা যাবে না। তেমনি চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় দেড় লাখ শ্রমিক কাজ করছে। সেখানে ৫০০ জন শ্রমিকের সংগঠনে আমাকে উপদেষ্টা বানানো হলে চট্টগ্রাম বন্দর, মোংলা বন্দর পুরোটা আমার নিয়ন্ত্রণে—এমনটা বলা যাবে না। ফলে এটা মনগড়া একটা অপপ্রচার, যার কোনো ভিত্তি নেই।

প্রশ্ন : সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা হচ্ছে আপনি এলজিবিটিকিউ সমর্থন করেন।

হান্নান মাসুদ : দেখুন, এলজিবিটিকিউর প্রতি সমর্থনের কোনো সুযোগ নেই। এটা আমাদের সংস্কৃতি, ধর্মীয় পাশাপাশি এই ভূ-খণ্ডের সভ্যতার পুরোপুরি বিপরীত। সুতরাং এটাকে সমর্থন করার সুযোগ নেই।

প্রশ্ন : এখন তো আপনারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন, আপনাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থাকবে কি?

হান্নান মাসুদ : নাহিদ ভাইয়ের খণ্ডিত একটি বক্তব্য নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। আমাদের এই প্ল্যাটফর্মটি থাকবে, কিন্তু সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া যাবে না।
 

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে: আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে: আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস
উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”
বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা
জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে
‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ
গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা