শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

বিশেষ প্রতিবেদন
অনলাইন ভার্সন
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রাজার বিরুদ্ধে ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ফরিদুর রহমান খান নামে হাসপাতালের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। 

মামলার আসামিরা হলেন ইউনাইটেড হাসপাতালের চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রাজা, মোস্তাক আহমেদ (পরিচালক, ইউনাইটেড হাসপাতাল), সাব্বির আহমেদ (পরিচালক, ইউনাইটেড হাসপাতাল) ও মোস্তাফিজুর রহমান (পরিচালক, ইউনাইটেড হাসপাতাল)। 

মামলাটি তদন্ত করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপ পুলিশ পরিদর্শক আবদুল মোত্তালেব হোসেন। সংশ্লিষ্ট মামলা সূত্রে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য জানা গেছে।

পুলিশ জানায়, আসামি হাসান মাহমুদ রাজা গত ৪ বছর ধরে আত্মসাৎকৃত এই শেয়ারের লভ্যাংশও হাতিয়ে নিচ্ছেন। পরিকল্পিতভাবে ওই শেয়ারের মালিক ও মামলার বাদী ফরিদুর রহমান খানকে হাসপাতাল থেকেও বের করে দিয়েছেন। ফরিদুর রহমান খান ইউনাইটেড হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।  

অভিযোগ আছে, রাজা শেয়ার আত্মসাৎ করে তা যৌথমূলধনী কোম্পানি ও ফার্মসমুহের পরিদপ্তরে (আরজেএসসি) জমা দেন। 

এই ঘটনায় মামলার বাদী ফরিদুর রহমান খান বলেন, আসামিরা এখনো প্রতিনিয়ত তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। প্রথমে মামলা না করার জন্য হুমকি দিয়েছেন। বলছে, মামলা করলে রাস্তায় লাশ ফেলে রাখবে। এখন মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। ২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এই ঘটনা ঘটে।

পিবিআই তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে, মামলার বাদী ও আসামি দু’জনের মধ্যে একসময় খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সে সূত্রে তাদের ব্যবসায়িক পথচলা। হাসান মাহমুদ রাজা, ফরিদুর রহমান খান, আবুল কালাম আজাদ, আহমেদ ইসমাইল হোসেন, খন্দকার মাইনুদ্দিন আহসান শামীম, আকতার মাহমুদ রানা এই ৬ বন্ধু মিলে তাদের ইউনাইটেড গ্রুপ এর পরিচালক ও শেয়ার হোল্ডার। ইউনাইটেড গ্রুমের মূল নাম হচ্ছে ইউনাইটেড এন্টারপ্রাইজ এন্ড কোম্পানি লিমিটেড। বাদীর অক্লান্ত পরিশ্রমে ইউনাইটেড গ্রুপ আজ হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদে পরিণত হয়েছে। এ কোম্পানির সিস্টার কর্নসার্ন ছিল ইউনাইটেড হসপিটাল। ফরিদুর রহমান খান কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর থেকে গত ১৫ বছর যাবত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার হাত ধরে বিশ্বের দরবারে খ্যাতি অর্জন করেছে ইউনাইটেড হাসপাতাল। কিন্তু এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান রাজা ফরিদুর রহমানের এই খ্যাতি মেনে নিতে পারেননি।

পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে ফরিদুর রহমান খান ইউনাইটেড হাসপাতালের ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৯টি শেয়ারের মালিক। ২০২০ সালের করোনা মহামারি চলাকালে ইউনাইটেড হাসপাতালের চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রাজার নেতৃত্বে চারজন পরিচালক যোগসাজসে বাদীকে জোরপূর্বক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হতে পদত্যাগ করতে বাধ্য করান। এ সময় ফরিদ পদত্যাগ করতে অস্বীকার করলে রাজা তাকে হুমকি দিয়ে বলেন ‘জীবনের মায়া থাকলে তুই পদত্যাগ করবি, না থাকলে পদত্যাগ করবি না এটাই সিদ্ধান্ত’। এরপর প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক তার কাছ থেকে স্বাক্ষর করিয়ে সে পদত্যাগ পত্র বোর্ড সভায় উত্থাপন না করেই ফরিদুর রহমানকে ছুটিতে পাঠিয়ে দেন। একই সঙ্গে আসামি রাজার নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা জোরপূর্বক ফরিদুর রহমানের শেয়ারগুলো হস্তান্তর পত্রে স্বাক্ষর করে নেন। 

২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে আসামিরা দ্বিতীয় দফায় প্রতারণার মাধ্যমে প্রতিটি শেয়ারের দাম ১ হাজার টাকা নির্ধারণ করে ফরিদুর রহমানকে ১২ কোটি ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা দিবে বলে ফরম-১১৭ এ স্বাক্ষর করতে বলেন। বাদী ফরম ১১৭-এ স্বাক্ষর করতে গিয়ে দেখেন শেয়ার প্রতি দাম লেখা ১শ’ টাকা। বাদী ফরম-১১৭ এ স্বাক্ষর করলেও আসামিদের জানান পুরো টাকা বুঝে পাবার পরও তিনি কেবল আরজেএসসি‘র ফরমে স্বাক্ষর করবেন। কিন্তু আসামিরা ফরিদুর রহমানকে কোনো টাকা না দিয়ে সব শেয়ার হস্তান্তরের জন্য আরজেএসসিতে কাজপত্র পাঠিয়ে দেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা বিষয়টি জানার জন্য আরজেএসসিতে চিঠি দেন। উত্তরে আরজেএসসি থেকে জানানো হয় ফরিদুর রহমানের শেয়ার হস্তান্তর প্রস্তাবটি এ পরিদপ্তরে এখনো রেকর্ডভুক্ত হয়নি। 

তদন্তকাররী সংস্থা আরজেএসসিতে পাঠানো ২০২০ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত শেয়ার হোল্ডারদের দলিল দস্তাবেজ পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেন ফরিদুর রহমানের শেয়ার ২০২০ সালে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৯টি হলেও ২০২৩ সালে দেখানো হয় ৩৯ হাজার ৬২৪টি। বাকী শেয়ারের মধ্যে আসামি হাসান মাহমুদ রাজা আত্মসাৎ করেন ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৭৪টি। এছাড়া আহমেদ ইসমাইল হোসেনের নামে ১১৬২টি, আক্তার মাহমুদ রানার নামে ১১৬২টি, আবুল কালাম আজাদের নামে ১৬৭টি দেখানো হয়। সর্বমোট ১ লাখ ২০ হাজার ১৬৫টি শেয়ার আত্মসাৎ করেন আসামি রাজা। এছাড়া আসামিরা ফরিদুর রহমানের শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ হিসেবে পাওয়া শেয়ারও আত্মসাৎ করেন। 

এ প্রসঙ্গে হাসপাতালের অন্যতম পরিচালক আবুল কালাম আজাদ পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, ফরিদুর রহমান খানের কাছ থেকে তিনি কিভাবে ১৬৭টি শেয়ার পেয়েছেন কিছুই জানেন না। অপর পরিচালক ইসমাইল হোসেনও পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে কিভাবে তিনি ১১৬২টি শেয়ার পেয়েছেন তাও জানেন না। তারা জানিয়েছেন, শেয়ার হস্তান্তর করতে হলে বোর্ড সভার অনুমোদন নিতে হয়। তারা বলেছেন, এরকম কোনো বোর্ড সভা হয়নি, বা বোর্ড সভায় এ ধরনের কোনো এজেন্ডাও কখনো ছিল বলে তাদের মনে পড়ছে না। 

এ বিষয়ে গত ১০ জুলাই ২০২৪ সালে বাদী ফরিদুর রহমান খান আরজেএসসিতে একটি অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। সেখানে তিনি জানান, ইউনাইটেড হাসপাতালে তার মোট শেয়ারের পরিমাণ ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৯টি। তিনি এখন পর্যন্ত কোনো শেয়ার হস্তান্তর করেননি। তবে আসামিরা জোরপূর্বক তার কাছ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার ১৬৫টি শেয়ার হস্তান্তর করেছেন বলে স্বাক্ষর নিয়েছেন। তিনি এই শেয়ারের বিপরীতেও কোনো টাকা পাননি।

এ বিষয়ে তদন্তকারী সংস্থা ইউনাইটেড হাসপাতালের কাছে লিখিত চিঠি দিলেও আসামি হাসান মাহমুদ রাজার কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো চিঠির উত্তর পাননি বলে জানান। তদন্তকারী সংস্থা ইতোমধ্যে তদন্ত রিপোর্ট আদালতে হস্তান্তর করেছেন। তদন্ত রিপোর্টে আসামি হাসান মাহমুদ রাজার বিরুদ্ধে ফরিদুর রহমান খানের আনিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। 

হাসপাতালের অডিট রিপোর্ট ও প্রতারণার মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে বলে তদন্ত রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। এই অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অডিট ফার্ম হুদাবাসি জড়িত বলে তদন্ত রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়।

এ প্রসঙ্গে বক্তব্য নেওয়ার জন্য ইউনাইটেড গ্রুপের হাসান মাহমুদ রাজার মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। গ্রুপ সূত্রে জানা গেছে-বর্তমানে তিনি দেশের বাইরে আছেন। গ্রুপের পিআর কোম্পানিকে বিষয়টি জানিয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য জানালেও তারা দেয়নি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা