শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

♦ অভিনব কৌশলে জালিয়াতির মাধ্যমে ৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ ♦ নাবিল গ্রুপের ১৭৮ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত ♦ ইসলামী ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে ১৩ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা ঋণ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

নতুন ঋণের টাকায় পুরোনো ঋণের কিস্তি শোধ করা ছিল বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমানের প্রিয় কাজ। ক্ষমতার অপব্যবহার করে কৈয়ের তেলে কৈ ভাজতে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। এখন সেই সালমানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন রাজশাহীভিত্তিক নাবিল গ্রুপের এমডি আমিনুল ইসলাম স্বপন। বড় কোনো উৎপাদনমুখী শিল্প বা জামানত দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত সম্পদ না থাকলেও দেদার ঋণ পাচ্ছেন তিনি। ইসলামী ব্যাংক থেকে ৮০০ কোটি ঋণ নিয়ে পুরোনো ঋণের কিস্তি পরিশোধের অভিযোগ পাওয়া গেছে গ্রুপটির বিরুদ্ধে।

ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাবিল গ্রুপের এমডির দাবি তার নামে নেওয়া সব ঋণ নিয়মিত আছে। খেলাপি হয়নি। কিন্তু তার মাধ্যমে বেনামি কোম্পানি খুলে যেসব ঋণ নেওয়া হয়েছে বা এস আলম গ্রুপ নিয়ে গেছে সেগুলোর দায় নিচ্ছেন না তিনি। ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের মধ্যে তিনিই এখন সবচেয়ে শক্তিশালী।

ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, সরকার পরিবর্তনের পর ইসলামী ব্যাংক থেকে তিনি নতুন করে ৮০০ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম খুঁজে পায়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও নাবিল গ্রুপ তার ঋণের কিস্তি নিয়মিত পরিশোধ করে যাচ্ছে বলেও জানিয়েছে একাধিক সূত্র।

সূত্র জানায়, অভিনব জালিয়াতির মাধ্যমে ৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে নাবিল গ্রুপ। যার বেশির ভাগই বেনামি। আরও ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণের মধ্যেও আছে নানান অনিয়ম। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জামানত জালিয়াতি। সাধারণত জামানত দেওয়ার পর ঋণ দেওয়া হয়।

কিন্তু এ ক্ষেত্রে আগে ঋণ পরে নেওয়া হয়েছে জামানত। ঋণের টাকায় খোলা এফডিআর ওই ঋণের জামানত হিসেবে বন্ধক রাখা হয়েছে। ঋণখেলাপি হলে এফডিআর ভেঙে ডাউন পেমেন্টের মাধ্যমে নবায়ন করা হয়েছে। এতে সহায়তা করেছেন ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তারা। এ ছাড়া ঋণের বিপরীতে জামানতের মূল্য খুবই কম। ঋণ জালিয়াতির টাকায় গ্রুপটি ১ হাজার একর জমি কিনেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার অনুযায়ী ঋণের টাকায় জমি কেনা নিষিদ্ধ।

অভিযোগ আছে, তিনটি ব্যাংক থেকে নেওয়া এসব ঋণের টাকা কয়েক হাত ঘুরে এস আলমের হিসাবে গেছে। যা পরে বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

নাবিল গ্রুপের জালিয়াতির বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও সিআইডি তদন্ত করছে।

গত ২৪ মার্চ নাবিল গ্রুপের এমডি আমিনুল ইসলাম, তার স্ত্রী ইসরাত জাহান ও তাদের চার প্রতিষ্ঠানের ১৭৮ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পদ রাজশাহীর পবা উপজেলার তেকাটাপাড়ায়।

দুদকের আবেদন সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ থাকায় এদিন তাদের সম্পদ জব্দের আবেদন করে দুদক। পরে বিচারক তা মঞ্জুর করেন।

সম্পদের মধ্যে আমিনুল ইসলামের নামে ১৩২ বিঘা, তার স্ত্রী ইসরাত জাহানের নামে ২৩ বিঘা, নাবিল ফার্মা লিমিটেডের নামে ১৩ বিঘা, আনোয়ার ফিড মিলস লিমিটেডের নামে প্রায় এক বিঘা, নাবিল গ্রেট হোমস লিমিটেডের নামে প্রায় ৯ বিঘা এবং নাবিল নাবা ফুডসের নামে ৮ শতক জমি রয়েছে।

নাবিল গ্রুপের ১৪ কর্মী ও সুবিধাভোগীর নামে খোলা ৯টি কোম্পানিকে ৯ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক। এই ১৪ জনের সবাই নাবিল গ্রুপ থেকে প্রতি মাসে বেতন ও সম্মানী পান। বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তারা নিশ্চিত হয়েছেন, এই বেনামি ঋণের সুবিধাভোগী মূলত নাবিল গ্রুপ। এর মধ্যে নাবিল গ্রেইন ক্রপস নামে একটি কোম্পানির মালিক গ্রুপটির কর্মী শাকিল হোসেন ও রায়হানুল ইসলাম। নাবিল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকও এই কোম্পানিতে আছেন। কোম্পানির নামের সঙ্গে নাবিল শব্দটি থাকলেও গ্রুপের ওয়েবসাইটে কোম্পানিটির নাম রাখা হয়নি। এই কোম্পানিকে ১ হাজার ৭৭ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক।

রাজশাহীভিত্তিক দেশের অন্যতম ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান নাবিল গ্রুপ। ইসলামী ব্যাংকে প্রতিষ্ঠানটির নামে-বেনামে মোট ঋণের পরিমাণ ১৩ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় পুরোটা দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে, বিশেষত ২০২২ সালে। এসব ঋণ ফেরত আসছে না; আবার অন্তর্বর্তী সরকারের এই সময়েও তা খেলাপি হচ্ছে না।

নাবিল গ্রুপের কর্ণধার আমিনুল ইসলাম স্বপন। বর্তমান সরকারের সময়ে গ্রুপটি দেশের চতুর্থ বৃহত্তম ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ২০২২ ও ২০২৩ সালে ভোগ্যপণ্য আমদানিতে এর অবস্থান ছিল পঞ্চম।

ব্যবসায়ী স্বপনের এই শক্তির উৎস খুঁজতে গিয়ে জানা গেছে, গত ১৮ জানুয়ারি রাজশাহীতে জামায়াতে ইসলামীর সম্মেলন মঞ্চে নেতাদের সঙ্গে তাকে দেখা গেছে। এ নিয়ে সমালোচনা হলে রাজশাহী মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা কেরামত আলী এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, তার অজ্ঞাতসারে নাবিল গ্রুপের এমডি মঞ্চে উঠে পড়েন। তিনি জামায়াতের কোনো পর্যায়ের কর্মী নন।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শেখ হাসিনার পরিবার এবং ১০টি ব্যবসায়ী গ্রুপের ব্যাংক জালিয়াতি, অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে চারটি সরকারি সংস্থার সমন্বয়ে ১১টি কমিটি করা হয়। এই ১০ কোম্পানির তালিকায়ও নাবিল গ্রুপের নাম আছে।

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে গত সেপ্টেম্বরে নাবিল গ্রুপের এমডি আমিনুল ইসলাম, স্ত্রী ইসরাত জাহান, পিতা নাবিল গ্রুপের চেয়ারম্যান জাহান বক্স মণ্ডল, মা ও গ্রুপের পরিচালক আনোয়ারা বেগম, দুই সন্তান এজাজ আবরার ও আফরা ইবনাথের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। তবে তাদের কোম্পানির হিসাব পরিচালনায় বাধা নেই।

ইসলামী ব্যাংক সূত্র জানায়, নাবিল গ্রুপের এসব প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকের বর্তমান ঋণ স্থিতি অনুমোদিত সীমার ওপরে চলে গেছে। সময়মতো পরিশোধ না করার পরও তাদের আরও ঋণ দেওয়ায় এই সীমা অতিক্রম করে। ব্যাংকটির বিভিন্ন শাখায় এসব কোম্পানির ঋণসীমা ৮ হাজার ১১২ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ২০ মার্চ পর্যন্ত ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী একটি ব্যাংক তার মূলধনের সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ একক ব্যক্তি বা গ্রুপকে ঋণ দিতে পারে। এর মধ্যে ফান্ডেড তথা সরাসরি ঋণ দেওয়া যায় ১৫ শতাংশ। ইসলামী ব্যাংক এখন মূলধন ঘাটতিতে রয়েছে। এর আগে ব্যাংকটির ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন ছিল। ওই সময় একক গ্রাহককে সর্বোচ্চ আড়াই হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার সুযোগ ছিল। নাবিল গ্রুপকে নামে-বেনামে এর ৫ গুণের বেশি ঋণ দেওয়া হয়।

গত ৫ আগস্টের পর নাবিল গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকে ৩০০ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। এই অর্থ দেওয়া হয়েছে সমপরিমাণ অর্থের এলসি খোলার শর্তে। এর বাইরে কোনো অর্থ জমা দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও ঋণ উদ্ধারে কোনো পদক্ষেপের কথা শোনা যায়নি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, যে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ফরেনসিক অডিট করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সে তালিকায় রয়েছে ইসলামী ব্যাংক। সেখানে যার যত ধরনের অনিয়ম হয়েছে, গুরুত্ব বিবেচনায় প্রতি ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে ঋণের শ্রেণিমান যা, অবশ্যই তা দেখাতে হবে। কোনো ব্যাংক ছাড় পাবে না। নিয়ম মেনে কেউ কিস্তি পরিশোধ কিংবা পুনঃ তফসিল করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেখানে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।

নাবিল গ্রুপ মূলত উত্তরাঞ্চলে ভোগ্যপণ্য সরবরাহের জন্য পরিচিত ছিল। বেশ আগ থেকে গ্রুপটি ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক হলেও হঠাৎ করে ঋণ বেড়েছে ২০২২ সালের মার্চের পর। ইসলামী ব্যাংকের রাজশাহী শাখায় নাবিল গ্রুপের নামে বর্তমানে ঋণ রয়েছে ২ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা। আর নাবিল গ্রুপের চেয়ারম্যান জাহান বক্সের নামে নিবন্ধিত এ জে ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের ঋণ আছে ১ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা। ঋণটি বর্তমানে সাবস্ট্যান্ডার্ড ও সন্দেহজনক মানে শ্রেণীকৃত হয়ে আছে। এর মানে নাবিল পরিবারের নামে এখন ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ৮০ কোটি টাকা।

২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংকের রাজশাহী শাখায় নাবিল গ্রুপের ঋণ ছিল ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। ওই বছর শেষে এসে ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা ও রাজশাহীর ছয়টি শাখায় বেনামিসহ ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা।

নাবিল গ্রুপের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাদের গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৫টি। নাবিল ট্রেডিং, এনজিআই ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, নাবিল ফিড মিলস, শিপুল এন্টারপ্রাইজ, আইএনএনএ এগ্রোটেক, নাবা ক্রপ কেয়ার, নাবিল অটো ফ্লাওয়ার মিলস, নাবিল অটো রাইস মিলস, নাবিল ডাল মিলস, নাবিল এডিবল অয়েল, ফুডেলা ব্র্যান্ডের ভোগ্যগণ্য, নাবিল ট্রান্সপোর্ট, নাবিল কোল্ড স্টোরেজ, রেজা কোল্ড স্টোরেজ এবং অনুরা-জাহান বক্স ফাউন্ডেশন।

নাবিল গ্রেইন ক্রপসসহ কর্মচারীদের নামে খোলা কোম্পানিগুলোর নাম এই ওয়েবসাইটে নেই। এ কারণে এ কোম্পানিগুলোর নামে নেওয়া ৯ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকার ঋণকে বেনামি বলছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
সর্বশেষ খবর
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার
জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ
নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩
ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম ধাপের পরমাণু আলোচনা
রোমে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম ধাপের পরমাণু আলোচনা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাওনা টাকা চাওয়ার জেরে মারধর, ৬ দিন পর মৃত্যু
পাওনা টাকা চাওয়ার জেরে মারধর, ৬ দিন পর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!
এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’
‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক আরোপের আগেই প্রবৃদ্ধি বেড়েছে জার্মানির
শুল্ক আরোপের আগেই প্রবৃদ্ধি বেড়েছে জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ
১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রংপুরে বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে বৃক্ষরোপণ
রংপুরে বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি
রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় পোস্টার লাগানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ১
নেত্রকোনায় পোস্টার লাগানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার
কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম‌ রব
সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম‌ রব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাভারে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
সাভারে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না'
'আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা