শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৩, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

জিয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক : কাদের গনি চৌধুরী

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জিয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক : কাদের গনি চৌধুরী

বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শহীদ জিয়ার অবদান এদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তিনি স্বীয় কীর্তিতে অমর ইতিহাসের মহানায়ক।

শুক্রবার দুপুরে স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)-এর ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রাইভেট ব্যাংকার্স ও ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিতে তিনি একথা বলেন।

রোকেয়া সরণি এলাকায় এ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রাইভেট ব্যাংকার্স ও ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনর আহ্বায়ক শেখ মুহাম্মদ জায়েদ আল ফাত্তাহ (শেখ সাব্বির), ব্যাংকার এম এ সাঈদ চৌধুরী, শেখ তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, রাইসুল আলম, আলিমুল বিন আজিজ, এইচ এম মিজানুর রহমান প্রমুখ।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, সততা, নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, পরিশ্রমপ্রিয়তা ও নেতৃত্বের দৃঢ়তাসহ প্রভৃতি গুণাবলী এদেশের গণমানুষের হৃদয় স্পর্শ করেছিল। দেশে ঐক্যের রাজনীতি চালু করে সবাইকে এক কাতারে নিয়ে আসেন তিনি।প্রেসিডেন্ট জিয়া বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন, বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন। অল্প সময়ের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেয়ে জিয়া বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন এবং তলাবিহীন ঝুঁড়ির অপবাদ থেকে দেশ-জাতিকে মুক্ত করেন। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সাহস জোগান। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে নতুনভাবে ঢেলে সাজিয়েছিলেন। ঢাকায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত তার স্মরণকালের নামাজে জানাজায় প্রমাণিত তিনি কত জনপ্রিয় ছিলেন।

জিয়াকে আমাদের জাতিসত্তার রূপকার উল্লেখ করে সাংবাদিকদের এ নেতা বলেন, শহীদ জিয়া প্রকৃত অর্থে গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের একমাত্র স্টেটম্যান। স্বাধীনতা উত্তর শ্বাপদসঙ্কূল রাজনৈতিক, সামরিক পথপরিক্রমা, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে দিশাহীন জাতিকে দেখিয়েছিলেন আলোর পথ। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়েছেন কৃষি, শিল্প, মানবসম্পদ উন্নয়ন খাতে স্বনির্ভরতার দিকে। দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ।

জিয়ার বিভিন্ন কীর্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, শহীদ জিয়া প্রকৃত অর্থে গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের একমাত্র স্টেটম‍্যান। স্বাধীনতা উত্তর শ্বাপদসঙ্কূল রাজনৈতিক, সামরিক পথপরিক্রমা, দেশী বিদেশি ষড়যন্ত্রে দিশাহীন জাতিকে দেখিয়েছিলেন আলোর পথ। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়েছেন কৃষি, শিল্প, মানবসম্পদ উন্নয়ন খাতে স্বনির্ভরতার দিকে। দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। মহান স্বাধীনতার ঘোষক। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তিনি আধুনিক ও স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্থপতি। বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রতিষ্ঠাতা। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার। স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর প্রথম সামরিক ব্রিগেড জেড ফোর্সের অধিনায়ক। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে পারস্পরিক সহযোগিতামূলক শীর্ষ সংগঠন সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা। একজন ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতীক ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক। জিয়াউর রহমানকে যে বিশেষণেই বিশেষায়িত করা হোক না কেন, তাতে তাঁর যোগ্যতার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে না, কারণ তাঁর কীর্তি বাস্তবিকই বিপুল ও বিশাল। জাতির প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে তিনি বারবার দাঁড়িয়েছেন নির্ভয়ে মাথা উঁচু করে। অসীম সাহসিকতা, দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা ও দেশপ্রেম নিয়ে তিনি সময়ের প্রয়োজনে আলোর দ্যুতি নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। বিপর্যস্ত জাতিকে রক্ষা করেছেন সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে। আমাদের অহংকার অধ্যায়কে তিনি আলোকিত ও সমৃদ্ধ করেছেন। অল্প জীবনে বিশাল তাঁর অর্জন। মাত্র ৪৫ বছর বয়সে তিনি কর্মগুণে জ্যোতির্ময় হতে পেরেছিলেন; যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে দেশের সব রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করে গণবিমুখ একদলীয় বাকশালী ব্যবস্থা চালু করেন। সে দিনগুলোতে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, রাজনৈতিক মতপ্রকাশের কোনো স্বাধীনতা ছিল না। গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয়। একদল, এক ব্যক্তিশাসনে গোটা দেশ এক জিন্দানখানায় (বন্দিশালা) পরিণত হয়েছিল। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর গণতন্ত্রের দরজা উন্মুক্ত করে দেন। তিনি উপলব্ধি করেন যে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে হলে অবশ্যই মত ও পথের শতফুল ফুটতে দিতে হবে। এই লক্ষ্য ও মানসেই তিনি ১৯৭৬ সালে ‘রাজনৈতিক দল বিধি ১৯৭৬’ জারি করেন। এর ফলে দেশে সব রাজনৈতিক দলের পুনরুজ্জীবনের সুযোগ ঘটে।

বিএনপি শহীদ জিয়ার এক অনন্য সৃষ্টি উল্লেখ করে সাংবাদিকদের এ নেতা বলেন, সকল বাধা বিঘ্ন অতিক্রম করে বিএনপি পৌঁছে গেছে সাফল্যের শীর্ষতম বিন্দুতে। বিএনপি, জিয়া ও বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে এক ও অভিন্ন সত্তায়। দেশের এক ক্রান্তিকালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠন করেন। যখন আধিপত্যবাদী শক্তি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব খর্ব করতে তৎপর ছিল। যখন দেশের তৎকালীন ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী স্বাধীনতাত্তোর তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য গণতন্ত্রকে হত্যা করে একদলীয় কর্তৃত্বমূলক শাসন জারি করে মানুষের বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, মানবাধিকার কেড়ে নেয়। যখন হত্যা ও খুনের রাজনীতি জাতীয় জীবনের অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়ায়। মানুষের জীবন ও নিরাপত্তা যখন চরমভাবে বিপন্ন ঠিক সেই অরাজক সময়ে বিএনপির জন্ম। অর্জিত স্বাধীনতাকে আর কেউ যাতে বিপন্ন করতে না পারে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে যেন কোন অপশক্তি ধ্বংস করতে না পারে, সেই দৃঢ়প্রত্যয় নিয়েই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর শাসনামলে সামাজিক সুবিচার ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কারণে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি আন্তর্জাতিক মর্যাদা লাভ করে। দারিদ্র ও দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশ ইমার্জিন টাইগারে পরিণত হয়। তিনি বিএনপিকে গণতন্ত্র, উন্নয়ন, উৎপাদন ও জাতীয় স্বার্থরক্ষার উপযুক্ত করে গড়ে তোলেন।

তিনি আরও বলেন, নেতাপূজা, তোষামোদি ও স্লোগান নির্ভর বিদ্যমান রাজনীতির পরিবর্তে তিনি উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতি চালু করেন। দলের নেতাকর্মী ও জনগণকে তিনি সম্পৃক্ত করেন খাল খনন, নিরক্ষরতা দূরীকরণ অভিযান, রাস্তাঘাট নির্মাণ প্রভূতি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে। অলস পড়ে থাকা কলকারখানাগুলোতে আবার কাজ শুরু হয়। এমনকি কোন কোন কারখানা দুই শিফটেও কাজ চলে। জিয়া রাজনীতিকে প্রাসাদ বন্দী না করে ছড়িয়ে দেন সারাদেশ। জিয়ার প্রতি জনগণের ভালবাসার কারণে বিএনপি শুরু থেকেই জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তীতে বিএনপি গণমুখী কর্মকাণ্ডের কারণে দলটি মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়। তাই জনগণ যখনই ভোট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ পেয়েছে, তখনই বিএনপিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ: গ্রেফতার শিশুদের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ: গ্রেফতার শিশুদের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট
আসিয়ানের সদস্যপদ পেতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিয়ানের সদস্যপদ পেতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
স্বাস্থ্যখাতের টেকসই সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যখাতের টেকসই সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
এনটিআরসিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম
এনটিআরসিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে জুলাই বিপ্লবে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান
শ্রীপুরে জুলাই বিপ্লবে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার
৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি
ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি

১৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল
বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্ররা দুর্নীতির কাছে আত্মসমর্পণ করেছে : মেজর হাফিজ
ছাত্ররা দুর্নীতির কাছে আত্মসমর্পণ করেছে : মেজর হাফিজ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীকে হত্যার অভিযোগে স্ত্রী গ্রেফতার
স্বামীকে হত্যার অভিযোগে স্ত্রী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপহরণ-ধর্ষণে ২ জনের যাবজ্জীবন
নওগাঁয় অপহরণ-ধর্ষণে ২ জনের যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে একজন আটক
শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে একজন আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ফটিকছড়িতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ: গ্রেফতার শিশুদের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ: গ্রেফতার শিশুদের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আসিয়ানের সদস্যপদ পেতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিয়ানের সদস্যপদ পেতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর দেখানো পথে আল নাসরে ফেলিক্স
রোনালদোর দেখানো পথে আল নাসরে ফেলিক্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা
মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় সড়কে প্রাণ গেল হাসপাতাল কর্মীর
কুমিল্লায় সড়কে প্রাণ গেল হাসপাতাল কর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালী পৌরসভায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে জলাবদ্ধতা, বাড়ছে দুর্ভোগ
নোয়াখালী পৌরসভায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে জলাবদ্ধতা, বাড়ছে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত বিলম্ব হবে, আধিপত্যবাদী শক্তি ততই ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করবে : প্রিন্স
নির্বাচন যত বিলম্ব হবে, আধিপত্যবাদী শক্তি ততই ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীকে লাইভে রেখে ওমান প্রবাসী স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে লাইভে রেখে ওমান প্রবাসী স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরের মাঠে অনুকূল উইকেটের বদলে চ্যালেঞ্জিং পিচে খেলা জরুরি : নান্নু
ঘরের মাঠে অনুকূল উইকেটের বদলে চ্যালেঞ্জিং পিচে খেলা জরুরি : নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে গাঁজা-ইয়াবা উদ্ধার
কুড়িগ্রামে গাঁজা-ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে