শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৩, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

জিয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক : কাদের গনি চৌধুরী

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জিয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক : কাদের গনি চৌধুরী

বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শহীদ জিয়ার অবদান এদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তিনি স্বীয় কীর্তিতে অমর ইতিহাসের মহানায়ক।

শুক্রবার দুপুরে স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)-এর ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রাইভেট ব্যাংকার্স ও ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিতে তিনি একথা বলেন।

রোকেয়া সরণি এলাকায় এ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রাইভেট ব্যাংকার্স ও ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনর আহ্বায়ক শেখ মুহাম্মদ জায়েদ আল ফাত্তাহ (শেখ সাব্বির), ব্যাংকার এম এ সাঈদ চৌধুরী, শেখ তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, রাইসুল আলম, আলিমুল বিন আজিজ, এইচ এম মিজানুর রহমান প্রমুখ।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, সততা, নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, পরিশ্রমপ্রিয়তা ও নেতৃত্বের দৃঢ়তাসহ প্রভৃতি গুণাবলী এদেশের গণমানুষের হৃদয় স্পর্শ করেছিল। দেশে ঐক্যের রাজনীতি চালু করে সবাইকে এক কাতারে নিয়ে আসেন তিনি।প্রেসিডেন্ট জিয়া বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন, বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন। অল্প সময়ের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেয়ে জিয়া বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন এবং তলাবিহীন ঝুঁড়ির অপবাদ থেকে দেশ-জাতিকে মুক্ত করেন। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সাহস জোগান। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে নতুনভাবে ঢেলে সাজিয়েছিলেন। ঢাকায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত তার স্মরণকালের নামাজে জানাজায় প্রমাণিত তিনি কত জনপ্রিয় ছিলেন।

জিয়াকে আমাদের জাতিসত্তার রূপকার উল্লেখ করে সাংবাদিকদের এ নেতা বলেন, শহীদ জিয়া প্রকৃত অর্থে গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের একমাত্র স্টেটম্যান। স্বাধীনতা উত্তর শ্বাপদসঙ্কূল রাজনৈতিক, সামরিক পথপরিক্রমা, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে দিশাহীন জাতিকে দেখিয়েছিলেন আলোর পথ। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়েছেন কৃষি, শিল্প, মানবসম্পদ উন্নয়ন খাতে স্বনির্ভরতার দিকে। দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ।

জিয়ার বিভিন্ন কীর্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, শহীদ জিয়া প্রকৃত অর্থে গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের একমাত্র স্টেটম‍্যান। স্বাধীনতা উত্তর শ্বাপদসঙ্কূল রাজনৈতিক, সামরিক পথপরিক্রমা, দেশী বিদেশি ষড়যন্ত্রে দিশাহীন জাতিকে দেখিয়েছিলেন আলোর পথ। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়েছেন কৃষি, শিল্প, মানবসম্পদ উন্নয়ন খাতে স্বনির্ভরতার দিকে। দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। মহান স্বাধীনতার ঘোষক। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তিনি আধুনিক ও স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্থপতি। বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রতিষ্ঠাতা। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার। স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর প্রথম সামরিক ব্রিগেড জেড ফোর্সের অধিনায়ক। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে পারস্পরিক সহযোগিতামূলক শীর্ষ সংগঠন সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা। একজন ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতীক ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক। জিয়াউর রহমানকে যে বিশেষণেই বিশেষায়িত করা হোক না কেন, তাতে তাঁর যোগ্যতার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে না, কারণ তাঁর কীর্তি বাস্তবিকই বিপুল ও বিশাল। জাতির প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে তিনি বারবার দাঁড়িয়েছেন নির্ভয়ে মাথা উঁচু করে। অসীম সাহসিকতা, দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা ও দেশপ্রেম নিয়ে তিনি সময়ের প্রয়োজনে আলোর দ্যুতি নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। বিপর্যস্ত জাতিকে রক্ষা করেছেন সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে। আমাদের অহংকার অধ্যায়কে তিনি আলোকিত ও সমৃদ্ধ করেছেন। অল্প জীবনে বিশাল তাঁর অর্জন। মাত্র ৪৫ বছর বয়সে তিনি কর্মগুণে জ্যোতির্ময় হতে পেরেছিলেন; যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে দেশের সব রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করে গণবিমুখ একদলীয় বাকশালী ব্যবস্থা চালু করেন। সে দিনগুলোতে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, রাজনৈতিক মতপ্রকাশের কোনো স্বাধীনতা ছিল না। গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয়। একদল, এক ব্যক্তিশাসনে গোটা দেশ এক জিন্দানখানায় (বন্দিশালা) পরিণত হয়েছিল। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর গণতন্ত্রের দরজা উন্মুক্ত করে দেন। তিনি উপলব্ধি করেন যে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে হলে অবশ্যই মত ও পথের শতফুল ফুটতে দিতে হবে। এই লক্ষ্য ও মানসেই তিনি ১৯৭৬ সালে ‘রাজনৈতিক দল বিধি ১৯৭৬’ জারি করেন। এর ফলে দেশে সব রাজনৈতিক দলের পুনরুজ্জীবনের সুযোগ ঘটে।

বিএনপি শহীদ জিয়ার এক অনন্য সৃষ্টি উল্লেখ করে সাংবাদিকদের এ নেতা বলেন, সকল বাধা বিঘ্ন অতিক্রম করে বিএনপি পৌঁছে গেছে সাফল্যের শীর্ষতম বিন্দুতে। বিএনপি, জিয়া ও বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে এক ও অভিন্ন সত্তায়। দেশের এক ক্রান্তিকালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠন করেন। যখন আধিপত্যবাদী শক্তি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব খর্ব করতে তৎপর ছিল। যখন দেশের তৎকালীন ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী স্বাধীনতাত্তোর তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য গণতন্ত্রকে হত্যা করে একদলীয় কর্তৃত্বমূলক শাসন জারি করে মানুষের বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, মানবাধিকার কেড়ে নেয়। যখন হত্যা ও খুনের রাজনীতি জাতীয় জীবনের অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়ায়। মানুষের জীবন ও নিরাপত্তা যখন চরমভাবে বিপন্ন ঠিক সেই অরাজক সময়ে বিএনপির জন্ম। অর্জিত স্বাধীনতাকে আর কেউ যাতে বিপন্ন করতে না পারে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে যেন কোন অপশক্তি ধ্বংস করতে না পারে, সেই দৃঢ়প্রত্যয় নিয়েই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর শাসনামলে সামাজিক সুবিচার ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কারণে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি আন্তর্জাতিক মর্যাদা লাভ করে। দারিদ্র ও দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশ ইমার্জিন টাইগারে পরিণত হয়। তিনি বিএনপিকে গণতন্ত্র, উন্নয়ন, উৎপাদন ও জাতীয় স্বার্থরক্ষার উপযুক্ত করে গড়ে তোলেন।

তিনি আরও বলেন, নেতাপূজা, তোষামোদি ও স্লোগান নির্ভর বিদ্যমান রাজনীতির পরিবর্তে তিনি উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতি চালু করেন। দলের নেতাকর্মী ও জনগণকে তিনি সম্পৃক্ত করেন খাল খনন, নিরক্ষরতা দূরীকরণ অভিযান, রাস্তাঘাট নির্মাণ প্রভূতি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে। অলস পড়ে থাকা কলকারখানাগুলোতে আবার কাজ শুরু হয়। এমনকি কোন কোন কারখানা দুই শিফটেও কাজ চলে। জিয়া রাজনীতিকে প্রাসাদ বন্দী না করে ছড়িয়ে দেন সারাদেশ। জিয়ার প্রতি জনগণের ভালবাসার কারণে বিএনপি শুরু থেকেই জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তীতে বিএনপি গণমুখী কর্মকাণ্ডের কারণে দলটি মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়। তাই জনগণ যখনই ভোট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ পেয়েছে, তখনই বিএনপিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি
বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি
দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে: নৌ উপদেষ্টা
দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে: নৌ উপদেষ্টা
জুলাই জাদুঘরের জন‍্য স্মারক সংগ্রহ শুরু
জুলাই জাদুঘরের জন‍্য স্মারক সংগ্রহ শুরু
অপসংস্কৃতি বিবেকের দরজায় তালা লাগায় : কাদের গনি চৌধুরী
অপসংস্কৃতি বিবেকের দরজায় তালা লাগায় : কাদের গনি চৌধুরী
গ্যাস সংকট নিয়ে শিল্প মালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : জ্বালানি উপদেষ্টা
গ্যাস সংকট নিয়ে শিল্প মালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : জ্বালানি উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
তিন দিনের সফরে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী
তিন দিনের সফরে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
বাকশালের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন শেখ মুজিব: দুলু
বাকশালের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন শেখ মুজিব: দুলু

এই মাত্র | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে আপনার ফোনে? তালিকায় কি আছে আপনার মডেল?
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে আপনার ফোনে? তালিকায় কি আছে আপনার মডেল?

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন
কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন
খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা
মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দুর্দান্ত ড্র করল বাংলাদেশের মেয়েরা
ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দুর্দান্ত ড্র করল বাংলাদেশের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তায় বাড়ছে পানি, বন্যার শঙ্কায় চরের লোকজন
তিস্তায় বাড়ছে পানি, বন্যার শঙ্কায় চরের লোকজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেট কম হলেই ছবি বেশি সুপারহিট : ফারাহ খান
বাজেট কম হলেই ছবি বেশি সুপারহিট : ফারাহ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনগণ বিএনপিকে ভোট দিবে জেনেই নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে : জুয়েল
জনগণ বিএনপিকে ভোট দিবে জেনেই নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে : জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের সাথে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুর
মায়ের সাথে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা
মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরজুড়ে জলাবদ্ধতা, তলিয়ে গেছে তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চল
টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরজুড়ে জলাবদ্ধতা, তলিয়ে গেছে তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লুটপাটের ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লুটপাটের ঘটনায় গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রেমিক
বিশ্বনাথে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রেমিক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে যুবকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : শামীম
ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : শামীম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চুয়াডাঙ্গায বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন
চুয়াডাঙ্গায বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বজ্রপাতে নিহত ১
ময়মনসিংহে বজ্রপাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি
বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় দুই মাদক কারবারি আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বিরুদ্ধে মাকে হত্যার অভিযোগ
ছেলের বিরুদ্ধে মাকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেডিও ক্যাপিটাল-এর ব্যবস্থাপনায় চালু হলো দুই ইউটিউব চ্যানেল
রেডিও ক্যাপিটাল-এর ব্যবস্থাপনায় চালু হলো দুই ইউটিউব চ্যানেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে: নৌ উপদেষ্টা
দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে: নৌ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা