শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগ আসবে না

মাসুদ রুমী
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগ আসবে না

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগে স্থবিরতা কাটবে না বলে মনে করেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, নতুন বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি। প্রবৃদ্ধি কম হবে, সেটা মেনে নিতে হবে। 

 

প্রশ্ন : সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলোর অবস্থা কী? 
ড. ফাহমিদা খাতুন : সরকার পতনের পর সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব কটি সূচকই নেতিবাচক ছিল। তখন থেকে কিছু কিছু সূচকে উন্নতি হচ্ছে, যদিও সেটা ধীরগতিতে। মূল্যস্ফীতির হার এখনো বেশি। কর-জিডিপির হার কম।

দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ কম। জ্বালানির দাম অনেক বেশি। নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে। বিদেশি ঋণের দায়দেনা বেশি।
 
গত ৯ মাসে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য হলেও কমছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতনমুখী ধারা থামানো গেছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি এ বছর এবং আগামী বছর কম হবে। আগে তথ্যের গোঁজামিল ছিল।

জুলাই-আগস্ট মাসের আগে-পরে রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ একেবারেই হচ্ছে না। উচ্চ সুদহার ও জ্বালানির উচ্চমূল্য উদ্যোক্তাদের চাপের মধ্যে রেখেছে। ব্যবসায়ীদের উৎপাদন খরচ অনেকখানি বেড়ে গেছে। অর্থনৈতিক সূচকগুলোর পতন থামানো এবং অর্জনগুলোকে সংহত করার একটা প্রক্রিয়া চলছে।
কিন্তু সেখানে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে কেউ বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে না। এতে দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মূল্যস্ফীতিতে লাগাম টানতে নীতিসুদ হার বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে ঋণের সুদহার বেড়ে গেছে। যাঁরা ব্যবসা করছেন, উৎপাদন বাড়াচ্ছেন, তাঁদের বেশি খরচে ঋণ নিতে হচ্ছে। 

প্রশ্ন : গতানুগতিক বাজেট দিয়ে এই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা যাবে কি? 

ড. ফাহমিদা খাতুন : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা নতুন বাজেটের মূল লক্ষ্য। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সরকারি ব্যয় যদি কমে যায় তাহলে আরো কর্মসংস্থান কমে যাবে। বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বেকারত্বের হার বাড়ছে। বিনিয়োগ না হলে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড না বাড়লে প্রবৃদ্ধিও হবে না। ব্যয়ের চাহিদা অনেকখানি আছে। সরকারের প্রশাসনিক ব্যয়ও কম নয়। মানুষের অনেক প্রত্যাশা আছে। ভৌত অবকাঠামো, জ্বালানি, কৃষি, শিল্প—সব জায়গায় চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ব্যয়টা মেটাতে হলে রাজস্ব আয় প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের যে রাজস্ব আয় হচ্ছে, তা অনেক কম। আমাদের কর জিডিপি হার এখনো ৮ শতাংশের নিচে। কম আয় দিয়ে বিপুল ব্যয়ের চাহিদা মেটানো আমাদের বাজেটের বড় চ্যালেঞ্জ। 

প্রশ্ন : বাজেট বাস্তবায়নে প্রধান চ্যালেঞ্জ কী?

ড. ফাহমিদা খাতুন : আগে ভৌত অবকাঠামোয় বেশি নজর দিতে গিয়ে সামাজিক অবকাঠামো অবজ্ঞা করা হয়েছে। বরাদ্দ ব্যবস্থাপনাও বাজেটের চ্যালেঞ্জ। একদিকে টাকার অভাব, অন্যদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। এমন পরিস্থিতিতে সরকারকে ব্যালান্স করে খরচ করতে হবে। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বজায় আছে, কিন্তু সরকারের খরচ যদি বেড়ে যায় তখন এই মুদ্রানীতি কাজ করবে না। তখন আর মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও সংকোচনমূলক রাজস্বনীতি—এই দুইয়ের মধ্যে সমন্বয় ঘটাতে হবে।

প্রশ্ন : এনবিআর বিভক্ত করার কারণে রাজস্ব আদায়ে ঝুঁকি আছে কি না?

ড. ফাহমিদা খাতুন : অবশ্যই। এখন পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ের যে ধারা দেখা গেছে, সেটা চলতে থাকলে একটা বিরাট ঘাটতি দেখা দেবে। গত মার্চ পর্যন্ত আমাদের যে রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিয়েছে সেটা করোনার সময় ছাড়া গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন চলার কারণে রাজস্ব আদায়ের ওপরও প্রভাব পড়ছে। এটা সার্বিক রাজস্ব আদায়ে তো প্রভাব পড়বেই। 

প্রশ্ন : আইএমএফের শর্ত মেনে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব পদক্ষেপ মানুষ ও স্থানীয় শিল্পের ওপর কী প্রভাব ফেলতে পারে?
   
ড. ফাহমিদা খাতুন : এরই মধ্যে দেশের ব্যবসার ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবসায়ীসমাজ তাদের সমস্যার কথাগুলো বলছে। সুদের হার বৃদ্ধি, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং দুর্নীতির কারণে ব্যবসার খরচ অনেক বেশি বেড়ে গেছে। সেটার প্রভাব পুরো অর্থনীতিকে বহন করতে হবে। উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই আগামী বছর কিভাবে ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায় সে ধরনের পদক্ষেপের দিকে নজর দিতে হবে। 

প্রশ্ন : ব্যবসায়ীরা নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের উপায় কী?

ড. ফাহমিদা খাতুন : এই মুহূর্তে সুদের হারের দিকে হাত না দিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু যেটা এখন চাইলে সরকার করতে পারে, সেটা হলো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন করা। যেমন—আন্দোলনের কারণে রাস্তাঘাট বন্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা মালপত্র আনা-নেওয়া করতে পারেন না। এটা ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নয়। তাই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইন-শৃঙ্খলা উন্নত করা এখন সরকারের প্রধান কাজ হওয়া উচিত।

প্রশ্ন : নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেই কি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরবে?

ড. ফাহমিদা খাতুন : অনেকাংশেই। কারণ বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন না। ব্যবসায় রিটার্ন আসতে পাঁচ থেকে সাত বছর সময় লেগে যায়। তাই তাঁরা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেখতে চান। যদিও বলা হচ্ছে যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে; কিন্তু মানুষের মনে অনিশ্চয়তা কাজ করছে। তারিখ ঘোষণা করলে একটা ধারণা আসে; যেটা ব্যবসা ও অর্থনৈতিক অবস্থার দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন : কর্মসংস্থান বাড়াতে বাজেটে কী ধরনের পদক্ষেপ থাকা দরকার?

ড. ফাহমিদা খাতুন : গতানুগতিক বাজেট দিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা মোটেই সম্ভব নয়। সরকারি বিনিয়োগ দিয়ে কর্মসংস্থান করা যায় না। সে জন্য যে প্রকল্পগুলো আগে হাতে নেওয়া হয়েছে সেগুলো শেষ হলে আরো ভালো হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে (এসএমই) কিছু প্রণোদনা দরকার। কারণ এখানে অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হয়। এ ছাড়া কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার। গ্রামে বিনিয়োগ করলে অনেক কর্মসংস্থান হয়। আর প্রযুক্তি খাতে নতুন উদ্যোক্তাদের (স্টার্টআপ) সহযোগিতা করা দরকার। 

প্রশ্ন : সরকারের সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে আপনার পরামর্শ কী? 

ড. ফাহমিদা খাতুন : যেসব সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তার মধ্যে স্বল্পমেয়াদি সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এগুলো বাস্তবায়ন করে ফেলা উচিত। দারিদ্র্য বাড়া, কর্মসংস্থান কমা ও মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে, তাদের জীবন স্বাভাবিক বা স্মুথ করার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীটা বাড়ানো এবং খোলাবাজারে ওএমএসের কার্যক্রম বাড়ানো প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
গোপালগঞ্জে অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কোস্ট গার্ড
গোপালগঞ্জে অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কোস্ট গার্ড
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
জুলাই চেতনাকে ধারণ করে ‘বাংলা এডিশন’-এর যাত্রা শুরু
জুলাই চেতনাকে ধারণ করে ‘বাংলা এডিশন’-এর যাত্রা শুরু
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদ দিবস পালিত
বাউবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদ দিবস পালিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের
তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০
ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড
মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?
ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’
আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন
গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩
ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা