শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

জুলাই আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের দাবি থেকে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আন্দোলন সর্বব্যাপী এবং সরকার পরিবর্তনে সর্বাত্মক আন্দোলনে রূপ নেয়। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রব্যবস্থার বৈষম্যমুক্তি এবং রাষ্ট্র সংস্কারের আন্দোলন হিসেবে ব্যাপকতা লাভ করে এ আন্দোলন।

সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। গড়ে ওঠে স্বৈরাচারবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল, সংস্কৃতি কর্মী, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী এ আন্দোলন নিয়ে যান চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীও আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকে আন্দোলন পৌঁছে যায় চূড়ান্ত বিজয়ের বন্দরে।

এ আন্দোলনে তাই সশস্ত্র বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে ততই এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব যেন দখল করছেন কয়েকজন। ফলে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী স্বতঃস্ফূর্ত শক্তির মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী যেন এ আন্দোলন কুক্ষিগত করছেন। এ আন্দোলন শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছিল-এ রকম একটি আবহ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, আন্দোলনে আহতরাও এখন গুরুত্বহীন, মূল্যহীন।

সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যেন এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব দখল করেছে। অন্যদের খাটো করা হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়নি। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ আন্দোলন, ত্যাগ, বেগম জিয়ার ত্যাগ, কারাবরণ, বহু মানুষের বঞ্চনা, নিপীড়ন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কারও অবদান মূল্যায়ন না করে শুধু কতিপয় ছাত্রের প্রতি পক্ষপাত দেখাচ্ছে। এ সরকার যেন সবার নয়, শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।

প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, ‘ছাত্ররা আমার নিয়োগকর্তা।’ সরকারের কাজেও তার প্রতিফলন ঘটছে। ফলে এ সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা। নানান পেশার মানুষ এখন মনে করছেন জুলাই বিপ্লব তার মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

শেষ পর্যায়ে জুলাই আন্দোলন পাল্টে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এ দেশের নারীসমাজ। গৃহিণী, বোনেরা স্বৈরাচারের পতনের জন্য রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের উপস্থিতিই আন্দোলন নিয়ে গিয়েছিল চূড়ান্ত বিজয়ের দিকে। এখন এ নারীসমাজই সবচেয়ে হতাশ। গত ১০ মাসে নারীরা ভীষণ অনিরাপদ। নারী নির্যাতন, হয়রানি বেড়েছে। রাস্তাঘাটে নারীদের লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। পোশাকের কারণে নারীদের করা হচ্ছে অপদস্থ। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ঘটছে প্রতিনিয়ত। নারীর জন্য সমাজ যেন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে সাধারণ নারীদের আর্তনাদ সমাজমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায়।

জুলাই আন্দোলনে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখ করার মতো। মূলত এ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ে যখন সংস্কৃতি কর্মীরা মাঠে নামেন। শুধু জুলাই বিপ্লব নয়, বাংলাদেশের যে কোনো গণ আন্দোলন, অভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি যে সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছেন তখন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় আমরা দেখেছি সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছিলেন তখন পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছিল। ঠিক তেমনিভাবে জুলাই বিপ্লবে যখন সংস্কৃতি কর্মীদের একটি বড় অংশ তৎকালীন সরকারের দমনপীড়ন-নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছিল, তখন সাধারণ মানুষও উদ্বুদ্ধ হয়েছিল এবং তারা মাঠে নেমেছিল।

জুলাই বিপ্লবে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের মধ্যে আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মমসহ বেশ কিছু শিল্পী-কলাকুশলী আলোচিত। জুলাই বিপ্লবের পর তাঁদের প্রায় সবাই এখন হতাশ। সমাজমাধ্যমে তাঁরা তাঁদের হতাশা প্রকাশ করতে কার্পণ্য করছেন না। আজমেরী হক বাঁধন ইতোমধ্যে একাধিক পোস্টে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের বেদনার কথা জানিয়েছেন। জাকিয়া বারী মমকে জুলাই বিপ্লবের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলচ্চিত্র পান্ডুলিপি বাছাই কমিটিতে নেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন। তিনি হতাশার জানান দেন ফেসবুকে। শুধু এ দুজনই নন, আজাদ আবুল কালাম পাভেলসহ বিভিন্ন সংস্কৃতি কর্মী যাঁরা জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, তাঁরা এখন প্রায় সবাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন।

একা একা হতাশা প্রকাশ করছেন অথবা তাঁরা সমাজমাধ্যমে বেদনার কথা বলছেন। এর একটি বড় কারণ হলো জুলাই বিপ্লবের পর শিল্পী-কলাকুশলীদের বিরুদ্ধে ঢালাও মিথ্যা, হয়রানিমূলক হত্যা মামলা। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং যদিও তাঁকে এক দিন পর ছেড়ে দেয়। কিন্তু এটি শিল্পী-কলাকুশলীদের মধ্যে একটা ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইরেশ যাকের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় থাকলেও তিনি একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি। বিভিন্ন শিল্পী-কলাকুশলীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নিয়েও এখন শিল্পীসমাজ সরব হচ্ছেন। সংস্কৃতি কর্মীরা মনে করেন মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা এখন হুমকির মুখে। বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়া হচ্ছে। মেহজাবীন, বিদ্যা সিনহা মিমসহ বহু অভিনয়শিল্পীর অনুষ্ঠান উগ্রবাদীদের বাধার মুখে বাতিল করতে হয়েছে। শিল্পকলা একাডেমিতেও ঘটেছে মব সন্ত্রাস।

জুলাই বিপ্লবের একটি বড় অনুষঙ্গ ছিলেন আইনজীবীরা। বিশেষ করে নিরপেক্ষ আইনজীবীরা একটা পর্যায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়কদের ডিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তখন তাঁদের মুক্তির জন্য হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন কয়েকজন আইনজীবী। সেসব আইনজীবীর বেশির ভাগই এখন হতাশ। যাঁরা এ সময় সক্রিয়ভাবে জুলাই বিপ্লবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, আইনি সহায়তা দিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম ব্যারিস্টার সারা হোসেন। জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই তিনি ঢালাও মিথ্যা মামলাগুলো নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করছেন। জামিন না দেওয়া নিয়ে তিনি আপত্তি প্রকাশ করছেন।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তীতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের কঠোর সমালোচনা করছেন। এ সময় আরেকজন আলোচিত মানবাধিকার আইনজীবী ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনিও এখন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের কথা সরাসরি প্রকাশ করছেন বিভিন্ন টকশোতে, লেখালেখিতে। জুলাই বিপ্লবের পর প্রথম স্বপ্নভঙ্গের বেদনার জানান জেড আই খান পান্না। যিনি ডিবি হেফাজতে থাকা ছাত্রদের মুক্ত করার জন্য আদালতে লড়াই করেছিলেন। বার্ধক্যের কোঠায় থাকা এ আইনজীবীর বিরুদ্ধেও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। জুলাই আন্দোলনে একটি বড় সমর্থন জুগিয়ে ছিল দেশের শিক্ষকসমাজ। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের পর শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শিক্ষার্থীদের যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তার প্রতিবাদ করেছিলেন শিক্ষকরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানাতে গঠিত হয়েছিল ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। ড. আনু মুহাম্মদ ছিলেন শিক্ষক নেটওয়ার্কের একজন অন্যতম উদ্যোক্তা। এ ছাড়া বেশ কিছু শিক্ষক সে সময় শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের প্রায় প্রত্যেকেই এখন হতাশ। আনু মুহাম্মদ নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জুলাই বিপ্লব কীভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং জুলাই বিপ্লব কীভাবে লক্ষ্যচ্যুত হয়েছে সে কথা প্রতিদিনই বলছেন আনু মুহাম্মদসহ শিক্ষক নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা। একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা থেকে আরেকটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে বলেও তাঁরা মনে করছেন।

জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন শিক্ষককে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয়েছিল। পরে তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনাগুলো শিক্ষকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক বছর আগে অবসর নেওয়া সত্তরোর্ধ্ব একজন শিক্ষিকাকে ভুয়া মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করার বিষয়টি শিক্ষকসমাজের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। যদিও তাঁকে পরে জামিন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ ঘটনাটি শিক্ষকদের মধ্যে নেতিবাচক অবস্থান সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের উত্থান এবং জুলাই বিপ্লব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবীদের একটি বড় ভূমিকা ছিল। সুশীল এবং বুদ্ধিজীবী মহল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শুধু প্রেরণাই দেননি, তাঁরা বিভিন্ন টকশো এবং সমাজমাধ্যমে সরব হয়ে আন্দোলনের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এসব ব্যক্তি এবং সংগঠনের মধ্যেও এখন প্রচ হতাশা লক্ষ করা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে জুলাই বিপ্লবে শক্ত সমর্থনদানকারী ড. শাহদীন মালিক নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। তাঁকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন। এরপর তাঁর কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যাচ্ছে না।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এখন সরকারের কট্টর সমালোচক। সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি এখন সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। জুলাই বিপ্লবে গণমাধ্যমের একটি বড় ভূমিকা ছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব তৎকালের আওয়ামী লীগ সরকারের দমনপীড়নের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সেসব বরেণ্য সাংবাদিকও এখন হতাশ। তাঁরা সমাজমাধ্যমে সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করছেন। সে সময় যাঁরা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ছিলেন তাঁদের মধ্যে মতিউর রহমান চৌধুরী, নূরুল কবীর অন্যতম।

মতিউর রহমান চৌধুরী বহু আগে থেকেই বলছেন এখন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই। সবাই আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। নূরুল কবীর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মকান্ডের সমালোচনা করছেন। প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রের স্বার্থের বদলে নিজের স্বার্থ প্রাধান্য দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নূরুল কবীর। উপদেষ্টাম লীর সমালোচনা করে তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই সম্পাদক। তাঁরা যে জনবিচ্ছিন্ন সে বক্তব্য তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে ঝুঁকি নিয়ে বক্তব্য দিতেন সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল, এম এ আজিজসহ আরও অনেকে।

তাঁরা এখন সরকারের কঠোর সমালোচনায় মুখর। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে জুলাই বিপ্লবে যেসব ক্রিয়াশীল শক্তির সহযোগিতা এবং সমর্থনের কারণে এ আন্দোলনটি সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল, তাঁরা কেউই এখন ১০ মাস ধরে যেভাবে দেশ চলছে তাতে সন্তুষ্ট নন। জুলাই আন্দোলন যেন এখন মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কাছে বন্দি। সর্বস্তরের মানুষ যারা এ আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারা শুধু হতাশ। তারা মনে করছেন এ আন্দোলন ব্যর্থ। জুলাই বিপ্লব থেকে লাভবান হয়েছে মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী।

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল
বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল
আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ
আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ
আপিল বিভাগে দুটি চেম্বার জজ আদালতে শুনানি চলবে
আপিল বিভাগে দুটি চেম্বার জজ আদালতে শুনানি চলবে
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
সর্বশেষ খবর
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০
আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে
গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যা, তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যা, তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি

সম্পাদকীয়

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা
৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা
এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ছয় বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী
গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদী সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়
মুজিববাদী সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়

নগর জীবন