শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

জুলাই আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের দাবি থেকে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আন্দোলন সর্বব্যাপী এবং সরকার পরিবর্তনে সর্বাত্মক আন্দোলনে রূপ নেয়। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রব্যবস্থার বৈষম্যমুক্তি এবং রাষ্ট্র সংস্কারের আন্দোলন হিসেবে ব্যাপকতা লাভ করে এ আন্দোলন।

সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। গড়ে ওঠে স্বৈরাচারবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল, সংস্কৃতি কর্মী, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী এ আন্দোলন নিয়ে যান চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীও আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকে আন্দোলন পৌঁছে যায় চূড়ান্ত বিজয়ের বন্দরে।

এ আন্দোলনে তাই সশস্ত্র বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে ততই এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব যেন দখল করছেন কয়েকজন। ফলে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী স্বতঃস্ফূর্ত শক্তির মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী যেন এ আন্দোলন কুক্ষিগত করছেন। এ আন্দোলন শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছিল-এ রকম একটি আবহ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, আন্দোলনে আহতরাও এখন গুরুত্বহীন, মূল্যহীন।

সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যেন এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব দখল করেছে। অন্যদের খাটো করা হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়নি। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ আন্দোলন, ত্যাগ, বেগম জিয়ার ত্যাগ, কারাবরণ, বহু মানুষের বঞ্চনা, নিপীড়ন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কারও অবদান মূল্যায়ন না করে শুধু কতিপয় ছাত্রের প্রতি পক্ষপাত দেখাচ্ছে। এ সরকার যেন সবার নয়, শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।

প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, ‘ছাত্ররা আমার নিয়োগকর্তা।’ সরকারের কাজেও তার প্রতিফলন ঘটছে। ফলে এ সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা। নানান পেশার মানুষ এখন মনে করছেন জুলাই বিপ্লব তার মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

শেষ পর্যায়ে জুলাই আন্দোলন পাল্টে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এ দেশের নারীসমাজ। গৃহিণী, বোনেরা স্বৈরাচারের পতনের জন্য রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের উপস্থিতিই আন্দোলন নিয়ে গিয়েছিল চূড়ান্ত বিজয়ের দিকে। এখন এ নারীসমাজই সবচেয়ে হতাশ। গত ১০ মাসে নারীরা ভীষণ অনিরাপদ। নারী নির্যাতন, হয়রানি বেড়েছে। রাস্তাঘাটে নারীদের লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। পোশাকের কারণে নারীদের করা হচ্ছে অপদস্থ। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ঘটছে প্রতিনিয়ত। নারীর জন্য সমাজ যেন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে সাধারণ নারীদের আর্তনাদ সমাজমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায়।

জুলাই আন্দোলনে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখ করার মতো। মূলত এ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ে যখন সংস্কৃতি কর্মীরা মাঠে নামেন। শুধু জুলাই বিপ্লব নয়, বাংলাদেশের যে কোনো গণ আন্দোলন, অভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি যে সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছেন তখন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় আমরা দেখেছি সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছিলেন তখন পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছিল। ঠিক তেমনিভাবে জুলাই বিপ্লবে যখন সংস্কৃতি কর্মীদের একটি বড় অংশ তৎকালীন সরকারের দমনপীড়ন-নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছিল, তখন সাধারণ মানুষও উদ্বুদ্ধ হয়েছিল এবং তারা মাঠে নেমেছিল।

জুলাই বিপ্লবে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের মধ্যে আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মমসহ বেশ কিছু শিল্পী-কলাকুশলী আলোচিত। জুলাই বিপ্লবের পর তাঁদের প্রায় সবাই এখন হতাশ। সমাজমাধ্যমে তাঁরা তাঁদের হতাশা প্রকাশ করতে কার্পণ্য করছেন না। আজমেরী হক বাঁধন ইতোমধ্যে একাধিক পোস্টে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের বেদনার কথা জানিয়েছেন। জাকিয়া বারী মমকে জুলাই বিপ্লবের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলচ্চিত্র পান্ডুলিপি বাছাই কমিটিতে নেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন। তিনি হতাশার জানান দেন ফেসবুকে। শুধু এ দুজনই নন, আজাদ আবুল কালাম পাভেলসহ বিভিন্ন সংস্কৃতি কর্মী যাঁরা জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, তাঁরা এখন প্রায় সবাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন।

একা একা হতাশা প্রকাশ করছেন অথবা তাঁরা সমাজমাধ্যমে বেদনার কথা বলছেন। এর একটি বড় কারণ হলো জুলাই বিপ্লবের পর শিল্পী-কলাকুশলীদের বিরুদ্ধে ঢালাও মিথ্যা, হয়রানিমূলক হত্যা মামলা। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং যদিও তাঁকে এক দিন পর ছেড়ে দেয়। কিন্তু এটি শিল্পী-কলাকুশলীদের মধ্যে একটা ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইরেশ যাকের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় থাকলেও তিনি একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি। বিভিন্ন শিল্পী-কলাকুশলীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নিয়েও এখন শিল্পীসমাজ সরব হচ্ছেন। সংস্কৃতি কর্মীরা মনে করেন মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা এখন হুমকির মুখে। বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়া হচ্ছে। মেহজাবীন, বিদ্যা সিনহা মিমসহ বহু অভিনয়শিল্পীর অনুষ্ঠান উগ্রবাদীদের বাধার মুখে বাতিল করতে হয়েছে। শিল্পকলা একাডেমিতেও ঘটেছে মব সন্ত্রাস।

জুলাই বিপ্লবের একটি বড় অনুষঙ্গ ছিলেন আইনজীবীরা। বিশেষ করে নিরপেক্ষ আইনজীবীরা একটা পর্যায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়কদের ডিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তখন তাঁদের মুক্তির জন্য হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন কয়েকজন আইনজীবী। সেসব আইনজীবীর বেশির ভাগই এখন হতাশ। যাঁরা এ সময় সক্রিয়ভাবে জুলাই বিপ্লবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, আইনি সহায়তা দিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম ব্যারিস্টার সারা হোসেন। জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই তিনি ঢালাও মিথ্যা মামলাগুলো নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করছেন। জামিন না দেওয়া নিয়ে তিনি আপত্তি প্রকাশ করছেন।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তীতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের কঠোর সমালোচনা করছেন। এ সময় আরেকজন আলোচিত মানবাধিকার আইনজীবী ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনিও এখন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের কথা সরাসরি প্রকাশ করছেন বিভিন্ন টকশোতে, লেখালেখিতে। জুলাই বিপ্লবের পর প্রথম স্বপ্নভঙ্গের বেদনার জানান জেড আই খান পান্না। যিনি ডিবি হেফাজতে থাকা ছাত্রদের মুক্ত করার জন্য আদালতে লড়াই করেছিলেন। বার্ধক্যের কোঠায় থাকা এ আইনজীবীর বিরুদ্ধেও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। জুলাই আন্দোলনে একটি বড় সমর্থন জুগিয়ে ছিল দেশের শিক্ষকসমাজ। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের পর শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শিক্ষার্থীদের যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তার প্রতিবাদ করেছিলেন শিক্ষকরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানাতে গঠিত হয়েছিল ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। ড. আনু মুহাম্মদ ছিলেন শিক্ষক নেটওয়ার্কের একজন অন্যতম উদ্যোক্তা। এ ছাড়া বেশ কিছু শিক্ষক সে সময় শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের প্রায় প্রত্যেকেই এখন হতাশ। আনু মুহাম্মদ নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জুলাই বিপ্লব কীভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং জুলাই বিপ্লব কীভাবে লক্ষ্যচ্যুত হয়েছে সে কথা প্রতিদিনই বলছেন আনু মুহাম্মদসহ শিক্ষক নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা। একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা থেকে আরেকটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে বলেও তাঁরা মনে করছেন।

জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন শিক্ষককে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয়েছিল। পরে তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনাগুলো শিক্ষকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক বছর আগে অবসর নেওয়া সত্তরোর্ধ্ব একজন শিক্ষিকাকে ভুয়া মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করার বিষয়টি শিক্ষকসমাজের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। যদিও তাঁকে পরে জামিন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ ঘটনাটি শিক্ষকদের মধ্যে নেতিবাচক অবস্থান সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের উত্থান এবং জুলাই বিপ্লব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবীদের একটি বড় ভূমিকা ছিল। সুশীল এবং বুদ্ধিজীবী মহল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শুধু প্রেরণাই দেননি, তাঁরা বিভিন্ন টকশো এবং সমাজমাধ্যমে সরব হয়ে আন্দোলনের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এসব ব্যক্তি এবং সংগঠনের মধ্যেও এখন প্রচ হতাশা লক্ষ করা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে জুলাই বিপ্লবে শক্ত সমর্থনদানকারী ড. শাহদীন মালিক নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। তাঁকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন। এরপর তাঁর কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যাচ্ছে না।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এখন সরকারের কট্টর সমালোচক। সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি এখন সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। জুলাই বিপ্লবে গণমাধ্যমের একটি বড় ভূমিকা ছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব তৎকালের আওয়ামী লীগ সরকারের দমনপীড়নের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সেসব বরেণ্য সাংবাদিকও এখন হতাশ। তাঁরা সমাজমাধ্যমে সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করছেন। সে সময় যাঁরা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ছিলেন তাঁদের মধ্যে মতিউর রহমান চৌধুরী, নূরুল কবীর অন্যতম।

মতিউর রহমান চৌধুরী বহু আগে থেকেই বলছেন এখন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই। সবাই আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। নূরুল কবীর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মকান্ডের সমালোচনা করছেন। প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রের স্বার্থের বদলে নিজের স্বার্থ প্রাধান্য দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নূরুল কবীর। উপদেষ্টাম লীর সমালোচনা করে তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই সম্পাদক। তাঁরা যে জনবিচ্ছিন্ন সে বক্তব্য তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে ঝুঁকি নিয়ে বক্তব্য দিতেন সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল, এম এ আজিজসহ আরও অনেকে।

তাঁরা এখন সরকারের কঠোর সমালোচনায় মুখর। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে জুলাই বিপ্লবে যেসব ক্রিয়াশীল শক্তির সহযোগিতা এবং সমর্থনের কারণে এ আন্দোলনটি সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল, তাঁরা কেউই এখন ১০ মাস ধরে যেভাবে দেশ চলছে তাতে সন্তুষ্ট নন। জুলাই আন্দোলন যেন এখন মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কাছে বন্দি। সর্বস্তরের মানুষ যারা এ আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারা শুধু হতাশ। তারা মনে করছেন এ আন্দোলন ব্যর্থ। জুলাই বিপ্লব থেকে লাভবান হয়েছে মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী।

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যাকাণ্ড থামেনি: আজাদ মজুমদার
সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যাকাণ্ড থামেনি: আজাদ মজুমদার
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে থেমে থেমে যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে থেমে থেমে যানজট
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের আন্দোলন স্থগিত
মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের আন্দোলন স্থগিত
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সর্বশেষ খবর
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৩৫ মিনিট আগে | হাটের খবর

রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র সংঘর্ষে ৫ নিহত: মামলা, বাস জব্দ, চালক পলাতক
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র সংঘর্ষে ৫ নিহত: মামলা, বাস জব্দ, চালক পলাতক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেম করে বিয়ে, দেড় বছর পর লাশ হলেন রিপা
প্রেম করে বিয়ে, দেড় বছর পর লাশ হলেন রিপা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে চাঁদার দাবিতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার অভিযোগ
নোয়াখালীতে চাঁদার দাবিতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যাকাণ্ড থামেনি: আজাদ মজুমদার
সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যাকাণ্ড থামেনি: আজাদ মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির সতর্কতা
সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
বোয়ালমারীতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু
রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ
বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন
কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫
জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক
যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক