শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

জুলাই আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের দাবি থেকে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আন্দোলন সর্বব্যাপী এবং সরকার পরিবর্তনে সর্বাত্মক আন্দোলনে রূপ নেয়। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রব্যবস্থার বৈষম্যমুক্তি এবং রাষ্ট্র সংস্কারের আন্দোলন হিসেবে ব্যাপকতা লাভ করে এ আন্দোলন।

সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। গড়ে ওঠে স্বৈরাচারবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল, সংস্কৃতি কর্মী, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী এ আন্দোলন নিয়ে যান চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীও আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকে আন্দোলন পৌঁছে যায় চূড়ান্ত বিজয়ের বন্দরে।

এ আন্দোলনে তাই সশস্ত্র বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে ততই এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব যেন দখল করছেন কয়েকজন। ফলে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী স্বতঃস্ফূর্ত শক্তির মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী যেন এ আন্দোলন কুক্ষিগত করছেন। এ আন্দোলন শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছিল-এ রকম একটি আবহ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, আন্দোলনে আহতরাও এখন গুরুত্বহীন, মূল্যহীন।

সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যেন এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব দখল করেছে। অন্যদের খাটো করা হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়নি। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ আন্দোলন, ত্যাগ, বেগম জিয়ার ত্যাগ, কারাবরণ, বহু মানুষের বঞ্চনা, নিপীড়ন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কারও অবদান মূল্যায়ন না করে শুধু কতিপয় ছাত্রের প্রতি পক্ষপাত দেখাচ্ছে। এ সরকার যেন সবার নয়, শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।

প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, ‘ছাত্ররা আমার নিয়োগকর্তা।’ সরকারের কাজেও তার প্রতিফলন ঘটছে। ফলে এ সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা। নানান পেশার মানুষ এখন মনে করছেন জুলাই বিপ্লব তার মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

শেষ পর্যায়ে জুলাই আন্দোলন পাল্টে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এ দেশের নারীসমাজ। গৃহিণী, বোনেরা স্বৈরাচারের পতনের জন্য রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের উপস্থিতিই আন্দোলন নিয়ে গিয়েছিল চূড়ান্ত বিজয়ের দিকে। এখন এ নারীসমাজই সবচেয়ে হতাশ। গত ১০ মাসে নারীরা ভীষণ অনিরাপদ। নারী নির্যাতন, হয়রানি বেড়েছে। রাস্তাঘাটে নারীদের লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। পোশাকের কারণে নারীদের করা হচ্ছে অপদস্থ। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ঘটছে প্রতিনিয়ত। নারীর জন্য সমাজ যেন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে সাধারণ নারীদের আর্তনাদ সমাজমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায়।

জুলাই আন্দোলনে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখ করার মতো। মূলত এ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ে যখন সংস্কৃতি কর্মীরা মাঠে নামেন। শুধু জুলাই বিপ্লব নয়, বাংলাদেশের যে কোনো গণ আন্দোলন, অভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি যে সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছেন তখন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় আমরা দেখেছি সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছিলেন তখন পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছিল। ঠিক তেমনিভাবে জুলাই বিপ্লবে যখন সংস্কৃতি কর্মীদের একটি বড় অংশ তৎকালীন সরকারের দমনপীড়ন-নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছিল, তখন সাধারণ মানুষও উদ্বুদ্ধ হয়েছিল এবং তারা মাঠে নেমেছিল।

জুলাই বিপ্লবে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের মধ্যে আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মমসহ বেশ কিছু শিল্পী-কলাকুশলী আলোচিত। জুলাই বিপ্লবের পর তাঁদের প্রায় সবাই এখন হতাশ। সমাজমাধ্যমে তাঁরা তাঁদের হতাশা প্রকাশ করতে কার্পণ্য করছেন না। আজমেরী হক বাঁধন ইতোমধ্যে একাধিক পোস্টে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের বেদনার কথা জানিয়েছেন। জাকিয়া বারী মমকে জুলাই বিপ্লবের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলচ্চিত্র পান্ডুলিপি বাছাই কমিটিতে নেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন। তিনি হতাশার জানান দেন ফেসবুকে। শুধু এ দুজনই নন, আজাদ আবুল কালাম পাভেলসহ বিভিন্ন সংস্কৃতি কর্মী যাঁরা জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, তাঁরা এখন প্রায় সবাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন।

একা একা হতাশা প্রকাশ করছেন অথবা তাঁরা সমাজমাধ্যমে বেদনার কথা বলছেন। এর একটি বড় কারণ হলো জুলাই বিপ্লবের পর শিল্পী-কলাকুশলীদের বিরুদ্ধে ঢালাও মিথ্যা, হয়রানিমূলক হত্যা মামলা। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং যদিও তাঁকে এক দিন পর ছেড়ে দেয়। কিন্তু এটি শিল্পী-কলাকুশলীদের মধ্যে একটা ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইরেশ যাকের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় থাকলেও তিনি একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি। বিভিন্ন শিল্পী-কলাকুশলীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নিয়েও এখন শিল্পীসমাজ সরব হচ্ছেন। সংস্কৃতি কর্মীরা মনে করেন মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা এখন হুমকির মুখে। বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়া হচ্ছে। মেহজাবীন, বিদ্যা সিনহা মিমসহ বহু অভিনয়শিল্পীর অনুষ্ঠান উগ্রবাদীদের বাধার মুখে বাতিল করতে হয়েছে। শিল্পকলা একাডেমিতেও ঘটেছে মব সন্ত্রাস।

জুলাই বিপ্লবের একটি বড় অনুষঙ্গ ছিলেন আইনজীবীরা। বিশেষ করে নিরপেক্ষ আইনজীবীরা একটা পর্যায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়কদের ডিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তখন তাঁদের মুক্তির জন্য হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন কয়েকজন আইনজীবী। সেসব আইনজীবীর বেশির ভাগই এখন হতাশ। যাঁরা এ সময় সক্রিয়ভাবে জুলাই বিপ্লবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, আইনি সহায়তা দিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম ব্যারিস্টার সারা হোসেন। জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই তিনি ঢালাও মিথ্যা মামলাগুলো নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করছেন। জামিন না দেওয়া নিয়ে তিনি আপত্তি প্রকাশ করছেন।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তীতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের কঠোর সমালোচনা করছেন। এ সময় আরেকজন আলোচিত মানবাধিকার আইনজীবী ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনিও এখন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের কথা সরাসরি প্রকাশ করছেন বিভিন্ন টকশোতে, লেখালেখিতে। জুলাই বিপ্লবের পর প্রথম স্বপ্নভঙ্গের বেদনার জানান জেড আই খান পান্না। যিনি ডিবি হেফাজতে থাকা ছাত্রদের মুক্ত করার জন্য আদালতে লড়াই করেছিলেন। বার্ধক্যের কোঠায় থাকা এ আইনজীবীর বিরুদ্ধেও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। জুলাই আন্দোলনে একটি বড় সমর্থন জুগিয়ে ছিল দেশের শিক্ষকসমাজ। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের পর শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শিক্ষার্থীদের যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তার প্রতিবাদ করেছিলেন শিক্ষকরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানাতে গঠিত হয়েছিল ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। ড. আনু মুহাম্মদ ছিলেন শিক্ষক নেটওয়ার্কের একজন অন্যতম উদ্যোক্তা। এ ছাড়া বেশ কিছু শিক্ষক সে সময় শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের প্রায় প্রত্যেকেই এখন হতাশ। আনু মুহাম্মদ নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জুলাই বিপ্লব কীভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং জুলাই বিপ্লব কীভাবে লক্ষ্যচ্যুত হয়েছে সে কথা প্রতিদিনই বলছেন আনু মুহাম্মদসহ শিক্ষক নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা। একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা থেকে আরেকটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে বলেও তাঁরা মনে করছেন।

জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন শিক্ষককে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয়েছিল। পরে তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনাগুলো শিক্ষকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক বছর আগে অবসর নেওয়া সত্তরোর্ধ্ব একজন শিক্ষিকাকে ভুয়া মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করার বিষয়টি শিক্ষকসমাজের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। যদিও তাঁকে পরে জামিন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ ঘটনাটি শিক্ষকদের মধ্যে নেতিবাচক অবস্থান সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের উত্থান এবং জুলাই বিপ্লব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবীদের একটি বড় ভূমিকা ছিল। সুশীল এবং বুদ্ধিজীবী মহল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শুধু প্রেরণাই দেননি, তাঁরা বিভিন্ন টকশো এবং সমাজমাধ্যমে সরব হয়ে আন্দোলনের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এসব ব্যক্তি এবং সংগঠনের মধ্যেও এখন প্রচ হতাশা লক্ষ করা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে জুলাই বিপ্লবে শক্ত সমর্থনদানকারী ড. শাহদীন মালিক নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। তাঁকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন। এরপর তাঁর কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যাচ্ছে না।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এখন সরকারের কট্টর সমালোচক। সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি এখন সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। জুলাই বিপ্লবে গণমাধ্যমের একটি বড় ভূমিকা ছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব তৎকালের আওয়ামী লীগ সরকারের দমনপীড়নের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সেসব বরেণ্য সাংবাদিকও এখন হতাশ। তাঁরা সমাজমাধ্যমে সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করছেন। সে সময় যাঁরা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ছিলেন তাঁদের মধ্যে মতিউর রহমান চৌধুরী, নূরুল কবীর অন্যতম।

মতিউর রহমান চৌধুরী বহু আগে থেকেই বলছেন এখন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই। সবাই আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। নূরুল কবীর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মকান্ডের সমালোচনা করছেন। প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রের স্বার্থের বদলে নিজের স্বার্থ প্রাধান্য দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নূরুল কবীর। উপদেষ্টাম লীর সমালোচনা করে তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই সম্পাদক। তাঁরা যে জনবিচ্ছিন্ন সে বক্তব্য তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে ঝুঁকি নিয়ে বক্তব্য দিতেন সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল, এম এ আজিজসহ আরও অনেকে।

তাঁরা এখন সরকারের কঠোর সমালোচনায় মুখর। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে জুলাই বিপ্লবে যেসব ক্রিয়াশীল শক্তির সহযোগিতা এবং সমর্থনের কারণে এ আন্দোলনটি সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল, তাঁরা কেউই এখন ১০ মাস ধরে যেভাবে দেশ চলছে তাতে সন্তুষ্ট নন। জুলাই আন্দোলন যেন এখন মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কাছে বন্দি। সর্বস্তরের মানুষ যারা এ আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারা শুধু হতাশ। তারা মনে করছেন এ আন্দোলন ব্যর্থ। জুলাই বিপ্লব থেকে লাভবান হয়েছে মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা