শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

রাজনীতি এখন কোন পথে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি এখন কোন পথে?

রাজনীতির চালিকাশক্তি হলো রাজনৈতিক দলগুলো। নাম ও প্যাডসর্বস্ব শতের উপরে রাজনৈতিক দল থাকলেও বিগত দুই দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি আবর্তিত হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে ঘিরে। তবে বিগত সময়ে দেখা গেছে নির্বাচন এলেই জাতীয় পার্টি ও জামায়াত একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। জামায়াত-বিএনপি এখনো একই মায়ের দুই সন্তান হিসেবে আছে, তারেক রহমানের ঘোষণা ও বাস্তবতার মধ্যে কোনো অমিল নেই। অন্যদিকে ২০০৮ সাল থেকে মহাজোটের শরিক হিসেবে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে তারা এখন সংসদে বিরোধী দল। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেন দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করার চেষ্টা করেছিলেন তার রহস্য এখনো পরিষ্কার হয়নি। এখন জাতীয় পার্টি মোটামুটি স্থির আছে বলা যায়। কিন্তু ঠিক নেই। স্বামী-স্ত্রী এক গাড়িতে না চলার কারণে যানজটে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ইফতার পার্টিতে যোগ দিতে পারেননি বেগম রওশান এরশাদ। দুই গাড়ি আবার দুই দিকে ঘুরে গেলেই বিপত্তি ঘটবে, জাতীয় পার্টি আর থাকবে না। তবে বৃদ্ধ বয়সে জেনারেল এরশাদ এতবড় ঝুঁকি নেবেন বলে মনে হয় না। জামায়াত আছে এখন মহাবিপদে। তাদের সব বড় নেতা এখন অগস্ত্যযাত্রার অপেক্ষায়। ইতিমধ্যে দুজন অগস্ত্যযাত্রায় চলে গেছেন। বাকিরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। কার কখন ডাক আসে সেই দিনক্ষণ গণনায় জামায়াত-শিবিরের নেতারা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তাদের উগ্র ধর্মান্ধ ওয়াহাবি তন্ত্রের রাজনীতি বাংলাদেশে আদৌ টিকে থাকবে কিনা, সে চিন্তাও জামায়াতিদের মাথায় রাখতে হচ্ছে। আমেরিকা ও ইউরোপে বিরাট প্রভাবশালী ব্যক্তি ও লবিস্ট ফার্মের পিছনে কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করেও কোনো লাভ হয়নি, নেতাদের অগস্ত্যযাত্রা ঠেকানো যায়নি। জামায়াতের শেষ ভরসা ছিল আরব বিশ্বের ওয়াহাবি রাজশক্তি। কিন্তু সম্প্রতি গোপন তথ্য ফাঁস হওয়াতে জানা গেল সেখানে তারা গত পাঁচ বছর যাবৎ শত চেষ্টা করেও যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর পক্ষে সমর্থন আদায়ে ব্যর্থ হয়েছেন। আজকের বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি জামায়াতের অনুকূলে নেই। এমতাবস্থায় জামায়াতের রাজনীতি বলতে আপাতত আর কিছু নেই। তবে তাদের শেষ ভরসার একটা জায়গা আছে। সেটি হলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তাদের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ আছে। এই টাকার দ্বারা তারা দুটি কাজ করার চেষ্টা করতে পারে। প্রথমত, বাংলাদেশে এখন টাকায় নাকি সব কিছু হয়। সুতরাং এই বিশাল অঙ্কের টাকা দিয়ে তারা কোরামিনের ব্যবস্থা করতে পারেন এবং চূড়ান্ত শবযাত্রাকে দীর্ঘায়িত করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, মরার আগে চূড়ান্ত কামড় দেওয়ার চেষ্টা করবেন। টাকার বিনিময়ে জঙ্গি সন্ত্রাসীদের দ্বারা ব্যাপকভাবে জনবিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারেন। সে প্রচেষ্টায় বড় শরিক বিএনপিকে সঙ্গী করতে পারলে সরকারকে একটা বড় ঝাঁকুনি দেওয়া সম্ভব হবে, যেমনটি তারা করেছিলেন 'দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসি আদেশের পর ২০১৩ সালের মার্চ মাসে'। পরস্পর আদান-প্রদানের হিসাবে বিএনপির সমর্থন জামায়াত প্রত্যাশা করতে পারে। কারণ ২০১৪ ও ২০১৫ সালের বছর শুরুতে দুই দফায় বিএনপির দেশব্যাপী আগুন জ্বালাও এবং পেট্রলবোমার অভিযানে বিএনপিকে জামায়াত-শিবির অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে।

রাজনীতি এখন কোন পথে তা বলার জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কথা লিখে কলামের পাতা পূর্ণ করা যায়। তবে প্রাসঙ্গিকতার কারণে বামপন্থি দলগুলোর 'উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলার আগুনের মধ্যে পড়ার তত্ত্ব সম্পর্কে দু-একটি কথা বলা প্রয়োজন। কমিউনিস্ট পার্টিসহ প্রগতিশীল বাম রাজনীতি যারা করেন তাদের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি ইতিবাচক। এটাই তাদের একমাত্র সম্বল। এটাকে অবলম্বন করে তারা এখন পত্রিকায় কলাম লিখেন আর টেলিভিশনের টকশোতে যোগ দেন। জনমানুষের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। ভোটে দাঁড়ালে সব জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। স্বাধীনতার পর গত ৪৪ বছরের খতিয়ানে দেশের জন্য তাদের অবদান দুরবিন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কথায় বামরা জামায়াতের বিনাশ চাইলেও নিজামী, মুজাহিদের মতো গণহত্যাকারীদের যারা মন্ত্রী বানায় সেই বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে যখন একই পাল্লায় মাপা হয় তখন প্রকারান্তরে জামায়াতের পক্ষই অবলম্বন করা হয়। এতে জামায়াতের আয়ু বাড়ে এ কথা তারা বেমালুম কেন ভুলে যান মানুষ তা বুঝতে পারে না। বামরা ভুলে যান যে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট পুনরায় ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ এতদিনে আরেকটি পাকিস্তান, আফগানিস্তান বা ইরাক হতো। বাম নেতাদের পত্রিকায় কলাম লেখা এবং টেলিভিশনের টকশোতে কথা বলা তো দূরের কথা, মাটির ওপরে তাদের অবস্থান থাকত কিনা সেটাই সন্দেহ। নিজেদের ভুল রাজনীতির কারণেই তারা আজ জনবিচ্ছিন্ন এবং অস্তিত্বহীন। সুতরাং বলা যায় রাজনীতির পথ নির্ধারণে বামদের ভূমিকা এখন জিরো।

বিএনপি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এই দলের জন্ম। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তৃতীয় বিশ্বের দেশে দেশে সামরিক শাসকদের হাতে জন্ম নেওয়া সব রাজনৈতিক দল ওই নির্দিষ্ট সামরিক শাসকের মৃত্যুর পর আর টিকে থাকেনি। পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, আর্জেন্টিনা, চিলি, থাইল্যান্ড, মিসর, ইরাক, লিবিয়িা সর্বত্রই একই উদাহরণ। তাই বিএনপির সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তারা আজ অবধি ৩৫ বছর টিকে আছে। শুধু টিকে থাকা নয়, গত শতকের নব্বই দশকের শুরু থেকে এ পর্যন্ত পূর্ণ দুই মেয়াদে তারা ১০ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকেছে। তবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনায় সীমাহীন ব্যর্থতা, উগ্র ধর্মান্ধদের সঙ্গে অতিরিক্ত মাখামাখি এবং তার রেশ ধরে দেশের অভ্যন্তরে উগ্র জঙ্গিবাদী সন্ত্রাসীদের ভয়াবহ উত্থান এবং ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে হারার পর থেকে এ পর্যন্ত একের পর এক ভুল ও হঠকারী রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে ২০১৫ সালে এসে বিএনপি এখন একেবারে দিশাহীন হয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে লজ্জাজনক দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিচ্ছে। সম্প্রতি নিজেদের অঙ্গসংগঠন ও জোটের দলগুলোর ইফতার পার্টিতে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে বিদ্বেষপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্য রেখেছেন সেগুলো অনুষ্ঠানের পবিত্রতা রক্ষায় বেমানান। অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে এমনটি দেখা যায়নি। এর আগে অন্য বছরগুলোতে ইফতারের মতো একান্ত ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়াকেও এমন পরচর্চা, পরনিন্দাসূচক আক্রমণাত্দক বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি। পবিত্র ইফতারের আগ মুহূর্তে দোয়া কবুলের সময়ে এমন বিদ্বেষপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্যকে চরম অস্থিরতা এবং হতাশার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখছেন মানুষ। বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা-কর্মীদের মধ্যে গোপন টেলি কথোপকথনের সারমর্ম ফাঁস হওয়ার পর যা শোনা গেছে তাতে দলের অভ্যন্তরের বিশৃঙ্খলা, নড়বড়ে অবস্থা ও হতাশাজনক অবস্থার কথা আর কাউকে বলতে হয় না, এমনিতেই সবাই বুঝতে পারে। বিএনপির পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানদের নামে মিথ্যা ও নকল বিবৃতি প্রচার, ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহের টেলিফোন করা সম্পর্কিত মিথ্যাচার দেখে মনে হয়েছে নিজেদের শক্তিতে বিএনপির আর বিশ্বাস নেই। তারপর গত বছর ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করার জন্য একটা স্বাধীন দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে হোটেলে ছুটে গেলেন এবং সর্বশেষ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে নতজানু হয়ে যেসব নালিশ দিলেন তাতে দলের চরম রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের চিত্রই ফুটে ওঠেছে। শোনা যাচ্ছে বিএনপি এখন সংগঠন গোছানোর দিকে নজর দেবে এবং নিবেদিত নেতা-কর্মীদের নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া দলকে পুনর্গঠন করবেন। এটা রাজনীতির জন্য ভালো খবর। তবে সেই পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় জামায়াতকে না ছাড়লে এবং ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা ত্যাগ না করলে যেই লাউ সেই কদু স্টাইলের পুনর্গঠন করে বিএনপির কোনো লাভ হবে না। বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের বাস্তবতায় বিএনপিকে বুঝতে হবে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির দিন শেষ। বিএনপির জন্য এখন একটি ক্রান্তিকাল এবং উপযুক্ত সময়ও বটে। তারা ইচ্ছা করলে জামায়াত ত্যাগ করে প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনের রাজনীতিতে ফিরে আসতে পারে, আর নয়তো আগের পথেই পড়ে থাকতে পারে। আগের পথে থাকলে সামরিক শাসকদের গড়া দলের ঐতিহ্য ধরে অস্তিত্বহীন হয়ে যেতে পারে, আর পুনর্গঠন করে সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের দর্শনে ফিরে এলে আগামীতে আবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম হতে পারে।

আওয়ামী লীগ দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম দল। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে বিজয় অর্জনসহ স্বাধীনতা প্রাপ্তি এবং বাংলাদেশের বড় বড় সব অর্জনে এই দলের একচ্ছত্র অবিস্মরণীয় ভূমিকা রয়েছে। এ কারণেই এই দলের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি এবং একটুতেই এই দলের বিরুদ্ধে মানুষ কঠিন সমালোচনামুখর হয়ে ওঠে। তাদের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যর্থতা, যে কারণেই হোক তারা উগ্রবাদী ধর্মান্ধ রাজনীতির উত্থান ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। এ দায় তাদের ওপর বর্তাবে, কারণ বাংলাদেশে আর কোনো রাজনৈতিক দল নেই যাদের ওপর মানুষ এই বিষয়ে ভরসা রাখতে পারে। দুই মেয়াদে একনাগাড়ে প্রায় ছয় বছরের অধিক আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছে। বিরাজমান অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিকে সামনে রেখে সার্বিক তথ্য-উপাত্তসহ মূল্যায়ন করলে গত ছয় বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পারফরমেন্সকে অবশ্যই হাই রেটিংয়ে ফেলতে হবে। একনাগাড়ে গত ছয় বছর ধরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের সব সূচক ঊর্ধ্বমুখী আছে। যার ফলে সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের ঘোষণা অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন নিম্ন-মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হলো। বিশাল ব্যাপার। কিন্তু এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো এই উন্নয়নকে টেকসই করার জন্য, অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত ও ষড়যন্ত্রকারীদের দুরভিসন্ধি মোকাবিলা করার জন্য দল হিসেবে আওয়ামী লীগ গত ছয় বছরে কতটুকু সুসংগঠিত হয়েছে? শোনা যায় বিএনপি-জামায়াতের লোক এখন আওয়ামী লীগে ঢুকছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের নেতারা যেন মোশতাক ও শফিউল আলম প্রধানের কথা মনে রাখেন। এতদিনে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা কতটুকু রাজনৈতিক পরিপক্বতা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করেছে সে সম্পর্কে আশাব্যঞ্জক কোনো চিত্র দেখি না। বাজেট সেশন সদ্য শেষ হলো। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, জাতীয় স্বার্থ এবং নিরাপত্তার জন্য বড় বড় যে চ্যালেঞ্জগুলো আছে সেগুলোর মোকাবিলায় করণীয় সম্পর্কে মন্ত্রী-এমপিদের বক্তৃতায় গভীর তাৎপর্যপূর্ণ কোনো কথা শুনতে পেলাম না। একটি সরকারের ইতিবাচক অর্জনগুলোকে সুসংহত করার জন্য দলের তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের যে ভূমিকা থাকার কথা সেটি বর্তমান সময়ে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলোর মধ্যে তো নেই, বরং উল্টো ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মকাণ্ডে সরকারের বড় বড় অর্জন অনেক সময় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের যাত্রার শুরুতে বিডিআর হত্যাকাণ্ডসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব এবং সর্বশেষ ২০১৪-২০১৫-এর শুরুতে দুই দফায় বিএনপি-জামায়াতের সম্মিলিত ধ্বংসযজ্ঞকে মোকাবিলা করে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা যেভাবে অব্যাহত আছে, তাতে বলা যায় এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এখন একেকটি এসিড টেস্টের মধ্য দিয়ে এগোচ্ছেন। এই এসিড টেস্টে শেখ হাসিনার স্কোরিং ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী।

শেখ হাসিনা এখন যে কোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। তাই প্রখ্যাত কলামিস্ট ও সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী লিখেছেন- শেখ হাসিনাকে এখন একটি দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিতে হবে। সেই বিপ্লবে আওয়ামী লীগসহ দেশের রাজনীতি পরিশুদ্ধ হবে। বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ হয়েই তবে রাজনীতি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন সেই রাস্তায়ই চলছে বলে মনে করি। তবে পথ কণ্টকহীন নয়। পঁচাত্তরের শত্রুরা সক্রিয়। যাত্রীরা সবাই সাবধান ও সতর্ক থাকুন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে