শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

রাজনীতি এখন কোন পথে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি এখন কোন পথে?

রাজনীতির চালিকাশক্তি হলো রাজনৈতিক দলগুলো। নাম ও প্যাডসর্বস্ব শতের উপরে রাজনৈতিক দল থাকলেও বিগত দুই দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি আবর্তিত হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে ঘিরে। তবে বিগত সময়ে দেখা গেছে নির্বাচন এলেই জাতীয় পার্টি ও জামায়াত একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। জামায়াত-বিএনপি এখনো একই মায়ের দুই সন্তান হিসেবে আছে, তারেক রহমানের ঘোষণা ও বাস্তবতার মধ্যে কোনো অমিল নেই। অন্যদিকে ২০০৮ সাল থেকে মহাজোটের শরিক হিসেবে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে তারা এখন সংসদে বিরোধী দল। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেন দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করার চেষ্টা করেছিলেন তার রহস্য এখনো পরিষ্কার হয়নি। এখন জাতীয় পার্টি মোটামুটি স্থির আছে বলা যায়। কিন্তু ঠিক নেই। স্বামী-স্ত্রী এক গাড়িতে না চলার কারণে যানজটে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ইফতার পার্টিতে যোগ দিতে পারেননি বেগম রওশান এরশাদ। দুই গাড়ি আবার দুই দিকে ঘুরে গেলেই বিপত্তি ঘটবে, জাতীয় পার্টি আর থাকবে না। তবে বৃদ্ধ বয়সে জেনারেল এরশাদ এতবড় ঝুঁকি নেবেন বলে মনে হয় না। জামায়াত আছে এখন মহাবিপদে। তাদের সব বড় নেতা এখন অগস্ত্যযাত্রার অপেক্ষায়। ইতিমধ্যে দুজন অগস্ত্যযাত্রায় চলে গেছেন। বাকিরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। কার কখন ডাক আসে সেই দিনক্ষণ গণনায় জামায়াত-শিবিরের নেতারা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তাদের উগ্র ধর্মান্ধ ওয়াহাবি তন্ত্রের রাজনীতি বাংলাদেশে আদৌ টিকে থাকবে কিনা, সে চিন্তাও জামায়াতিদের মাথায় রাখতে হচ্ছে। আমেরিকা ও ইউরোপে বিরাট প্রভাবশালী ব্যক্তি ও লবিস্ট ফার্মের পিছনে কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করেও কোনো লাভ হয়নি, নেতাদের অগস্ত্যযাত্রা ঠেকানো যায়নি। জামায়াতের শেষ ভরসা ছিল আরব বিশ্বের ওয়াহাবি রাজশক্তি। কিন্তু সম্প্রতি গোপন তথ্য ফাঁস হওয়াতে জানা গেল সেখানে তারা গত পাঁচ বছর যাবৎ শত চেষ্টা করেও যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর পক্ষে সমর্থন আদায়ে ব্যর্থ হয়েছেন। আজকের বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি জামায়াতের অনুকূলে নেই। এমতাবস্থায় জামায়াতের রাজনীতি বলতে আপাতত আর কিছু নেই। তবে তাদের শেষ ভরসার একটা জায়গা আছে। সেটি হলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তাদের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ আছে। এই টাকার দ্বারা তারা দুটি কাজ করার চেষ্টা করতে পারে। প্রথমত, বাংলাদেশে এখন টাকায় নাকি সব কিছু হয়। সুতরাং এই বিশাল অঙ্কের টাকা দিয়ে তারা কোরামিনের ব্যবস্থা করতে পারেন এবং চূড়ান্ত শবযাত্রাকে দীর্ঘায়িত করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, মরার আগে চূড়ান্ত কামড় দেওয়ার চেষ্টা করবেন। টাকার বিনিময়ে জঙ্গি সন্ত্রাসীদের দ্বারা ব্যাপকভাবে জনবিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারেন। সে প্রচেষ্টায় বড় শরিক বিএনপিকে সঙ্গী করতে পারলে সরকারকে একটা বড় ঝাঁকুনি দেওয়া সম্ভব হবে, যেমনটি তারা করেছিলেন 'দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসি আদেশের পর ২০১৩ সালের মার্চ মাসে'। পরস্পর আদান-প্রদানের হিসাবে বিএনপির সমর্থন জামায়াত প্রত্যাশা করতে পারে। কারণ ২০১৪ ও ২০১৫ সালের বছর শুরুতে দুই দফায় বিএনপির দেশব্যাপী আগুন জ্বালাও এবং পেট্রলবোমার অভিযানে বিএনপিকে জামায়াত-শিবির অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে।

রাজনীতি এখন কোন পথে তা বলার জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কথা লিখে কলামের পাতা পূর্ণ করা যায়। তবে প্রাসঙ্গিকতার কারণে বামপন্থি দলগুলোর 'উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলার আগুনের মধ্যে পড়ার তত্ত্ব সম্পর্কে দু-একটি কথা বলা প্রয়োজন। কমিউনিস্ট পার্টিসহ প্রগতিশীল বাম রাজনীতি যারা করেন তাদের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি ইতিবাচক। এটাই তাদের একমাত্র সম্বল। এটাকে অবলম্বন করে তারা এখন পত্রিকায় কলাম লিখেন আর টেলিভিশনের টকশোতে যোগ দেন। জনমানুষের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। ভোটে দাঁড়ালে সব জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। স্বাধীনতার পর গত ৪৪ বছরের খতিয়ানে দেশের জন্য তাদের অবদান দুরবিন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কথায় বামরা জামায়াতের বিনাশ চাইলেও নিজামী, মুজাহিদের মতো গণহত্যাকারীদের যারা মন্ত্রী বানায় সেই বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে যখন একই পাল্লায় মাপা হয় তখন প্রকারান্তরে জামায়াতের পক্ষই অবলম্বন করা হয়। এতে জামায়াতের আয়ু বাড়ে এ কথা তারা বেমালুম কেন ভুলে যান মানুষ তা বুঝতে পারে না। বামরা ভুলে যান যে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট পুনরায় ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ এতদিনে আরেকটি পাকিস্তান, আফগানিস্তান বা ইরাক হতো। বাম নেতাদের পত্রিকায় কলাম লেখা এবং টেলিভিশনের টকশোতে কথা বলা তো দূরের কথা, মাটির ওপরে তাদের অবস্থান থাকত কিনা সেটাই সন্দেহ। নিজেদের ভুল রাজনীতির কারণেই তারা আজ জনবিচ্ছিন্ন এবং অস্তিত্বহীন। সুতরাং বলা যায় রাজনীতির পথ নির্ধারণে বামদের ভূমিকা এখন জিরো।

বিএনপি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এই দলের জন্ম। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তৃতীয় বিশ্বের দেশে দেশে সামরিক শাসকদের হাতে জন্ম নেওয়া সব রাজনৈতিক দল ওই নির্দিষ্ট সামরিক শাসকের মৃত্যুর পর আর টিকে থাকেনি। পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, আর্জেন্টিনা, চিলি, থাইল্যান্ড, মিসর, ইরাক, লিবিয়িা সর্বত্রই একই উদাহরণ। তাই বিএনপির সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তারা আজ অবধি ৩৫ বছর টিকে আছে। শুধু টিকে থাকা নয়, গত শতকের নব্বই দশকের শুরু থেকে এ পর্যন্ত পূর্ণ দুই মেয়াদে তারা ১০ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকেছে। তবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনায় সীমাহীন ব্যর্থতা, উগ্র ধর্মান্ধদের সঙ্গে অতিরিক্ত মাখামাখি এবং তার রেশ ধরে দেশের অভ্যন্তরে উগ্র জঙ্গিবাদী সন্ত্রাসীদের ভয়াবহ উত্থান এবং ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে হারার পর থেকে এ পর্যন্ত একের পর এক ভুল ও হঠকারী রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে ২০১৫ সালে এসে বিএনপি এখন একেবারে দিশাহীন হয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে লজ্জাজনক দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিচ্ছে। সম্প্রতি নিজেদের অঙ্গসংগঠন ও জোটের দলগুলোর ইফতার পার্টিতে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে বিদ্বেষপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্য রেখেছেন সেগুলো অনুষ্ঠানের পবিত্রতা রক্ষায় বেমানান। অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে এমনটি দেখা যায়নি। এর আগে অন্য বছরগুলোতে ইফতারের মতো একান্ত ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়াকেও এমন পরচর্চা, পরনিন্দাসূচক আক্রমণাত্দক বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি। পবিত্র ইফতারের আগ মুহূর্তে দোয়া কবুলের সময়ে এমন বিদ্বেষপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্যকে চরম অস্থিরতা এবং হতাশার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখছেন মানুষ। বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা-কর্মীদের মধ্যে গোপন টেলি কথোপকথনের সারমর্ম ফাঁস হওয়ার পর যা শোনা গেছে তাতে দলের অভ্যন্তরের বিশৃঙ্খলা, নড়বড়ে অবস্থা ও হতাশাজনক অবস্থার কথা আর কাউকে বলতে হয় না, এমনিতেই সবাই বুঝতে পারে। বিএনপির পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানদের নামে মিথ্যা ও নকল বিবৃতি প্রচার, ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহের টেলিফোন করা সম্পর্কিত মিথ্যাচার দেখে মনে হয়েছে নিজেদের শক্তিতে বিএনপির আর বিশ্বাস নেই। তারপর গত বছর ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করার জন্য একটা স্বাধীন দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে হোটেলে ছুটে গেলেন এবং সর্বশেষ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে নতজানু হয়ে যেসব নালিশ দিলেন তাতে দলের চরম রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের চিত্রই ফুটে ওঠেছে। শোনা যাচ্ছে বিএনপি এখন সংগঠন গোছানোর দিকে নজর দেবে এবং নিবেদিত নেতা-কর্মীদের নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া দলকে পুনর্গঠন করবেন। এটা রাজনীতির জন্য ভালো খবর। তবে সেই পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় জামায়াতকে না ছাড়লে এবং ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা ত্যাগ না করলে যেই লাউ সেই কদু স্টাইলের পুনর্গঠন করে বিএনপির কোনো লাভ হবে না। বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের বাস্তবতায় বিএনপিকে বুঝতে হবে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির দিন শেষ। বিএনপির জন্য এখন একটি ক্রান্তিকাল এবং উপযুক্ত সময়ও বটে। তারা ইচ্ছা করলে জামায়াত ত্যাগ করে প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনের রাজনীতিতে ফিরে আসতে পারে, আর নয়তো আগের পথেই পড়ে থাকতে পারে। আগের পথে থাকলে সামরিক শাসকদের গড়া দলের ঐতিহ্য ধরে অস্তিত্বহীন হয়ে যেতে পারে, আর পুনর্গঠন করে সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের দর্শনে ফিরে এলে আগামীতে আবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম হতে পারে।

আওয়ামী লীগ দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম দল। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে বিজয় অর্জনসহ স্বাধীনতা প্রাপ্তি এবং বাংলাদেশের বড় বড় সব অর্জনে এই দলের একচ্ছত্র অবিস্মরণীয় ভূমিকা রয়েছে। এ কারণেই এই দলের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি এবং একটুতেই এই দলের বিরুদ্ধে মানুষ কঠিন সমালোচনামুখর হয়ে ওঠে। তাদের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যর্থতা, যে কারণেই হোক তারা উগ্রবাদী ধর্মান্ধ রাজনীতির উত্থান ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। এ দায় তাদের ওপর বর্তাবে, কারণ বাংলাদেশে আর কোনো রাজনৈতিক দল নেই যাদের ওপর মানুষ এই বিষয়ে ভরসা রাখতে পারে। দুই মেয়াদে একনাগাড়ে প্রায় ছয় বছরের অধিক আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছে। বিরাজমান অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিকে সামনে রেখে সার্বিক তথ্য-উপাত্তসহ মূল্যায়ন করলে গত ছয় বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পারফরমেন্সকে অবশ্যই হাই রেটিংয়ে ফেলতে হবে। একনাগাড়ে গত ছয় বছর ধরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের সব সূচক ঊর্ধ্বমুখী আছে। যার ফলে সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের ঘোষণা অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন নিম্ন-মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হলো। বিশাল ব্যাপার। কিন্তু এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো এই উন্নয়নকে টেকসই করার জন্য, অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত ও ষড়যন্ত্রকারীদের দুরভিসন্ধি মোকাবিলা করার জন্য দল হিসেবে আওয়ামী লীগ গত ছয় বছরে কতটুকু সুসংগঠিত হয়েছে? শোনা যায় বিএনপি-জামায়াতের লোক এখন আওয়ামী লীগে ঢুকছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের নেতারা যেন মোশতাক ও শফিউল আলম প্রধানের কথা মনে রাখেন। এতদিনে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা কতটুকু রাজনৈতিক পরিপক্বতা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করেছে সে সম্পর্কে আশাব্যঞ্জক কোনো চিত্র দেখি না। বাজেট সেশন সদ্য শেষ হলো। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, জাতীয় স্বার্থ এবং নিরাপত্তার জন্য বড় বড় যে চ্যালেঞ্জগুলো আছে সেগুলোর মোকাবিলায় করণীয় সম্পর্কে মন্ত্রী-এমপিদের বক্তৃতায় গভীর তাৎপর্যপূর্ণ কোনো কথা শুনতে পেলাম না। একটি সরকারের ইতিবাচক অর্জনগুলোকে সুসংহত করার জন্য দলের তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের যে ভূমিকা থাকার কথা সেটি বর্তমান সময়ে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলোর মধ্যে তো নেই, বরং উল্টো ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মকাণ্ডে সরকারের বড় বড় অর্জন অনেক সময় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের যাত্রার শুরুতে বিডিআর হত্যাকাণ্ডসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব এবং সর্বশেষ ২০১৪-২০১৫-এর শুরুতে দুই দফায় বিএনপি-জামায়াতের সম্মিলিত ধ্বংসযজ্ঞকে মোকাবিলা করে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা যেভাবে অব্যাহত আছে, তাতে বলা যায় এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এখন একেকটি এসিড টেস্টের মধ্য দিয়ে এগোচ্ছেন। এই এসিড টেস্টে শেখ হাসিনার স্কোরিং ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী।

শেখ হাসিনা এখন যে কোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। তাই প্রখ্যাত কলামিস্ট ও সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী লিখেছেন- শেখ হাসিনাকে এখন একটি দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিতে হবে। সেই বিপ্লবে আওয়ামী লীগসহ দেশের রাজনীতি পরিশুদ্ধ হবে। বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ হয়েই তবে রাজনীতি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন সেই রাস্তায়ই চলছে বলে মনে করি। তবে পথ কণ্টকহীন নয়। পঁচাত্তরের শত্রুরা সক্রিয়। যাত্রীরা সবাই সাবধান ও সতর্ক থাকুন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

sikder52@gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার

পূর্ব-পশ্চিম