শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

রাজনীতি এখন কোন পথে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতি এখন কোন পথে?

রাজনীতির চালিকাশক্তি হলো রাজনৈতিক দলগুলো। নাম ও প্যাডসর্বস্ব শতের উপরে রাজনৈতিক দল থাকলেও বিগত দুই দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি আবর্তিত হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে ঘিরে। তবে বিগত সময়ে দেখা গেছে নির্বাচন এলেই জাতীয় পার্টি ও জামায়াত একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। জামায়াত-বিএনপি এখনো একই মায়ের দুই সন্তান হিসেবে আছে, তারেক রহমানের ঘোষণা ও বাস্তবতার মধ্যে কোনো অমিল নেই। অন্যদিকে ২০০৮ সাল থেকে মহাজোটের শরিক হিসেবে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে তারা এখন সংসদে বিরোধী দল। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কেন দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করার চেষ্টা করেছিলেন তার রহস্য এখনো পরিষ্কার হয়নি। এখন জাতীয় পার্টি মোটামুটি স্থির আছে বলা যায়। কিন্তু ঠিক নেই। স্বামী-স্ত্রী এক গাড়িতে না চলার কারণে যানজটে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ইফতার পার্টিতে যোগ দিতে পারেননি বেগম রওশান এরশাদ। দুই গাড়ি আবার দুই দিকে ঘুরে গেলেই বিপত্তি ঘটবে, জাতীয় পার্টি আর থাকবে না। তবে বৃদ্ধ বয়সে জেনারেল এরশাদ এতবড় ঝুঁকি নেবেন বলে মনে হয় না। জামায়াত আছে এখন মহাবিপদে। তাদের সব বড় নেতা এখন অগস্ত্যযাত্রার অপেক্ষায়। ইতিমধ্যে দুজন অগস্ত্যযাত্রায় চলে গেছেন। বাকিরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। কার কখন ডাক আসে সেই দিনক্ষণ গণনায় জামায়াত-শিবিরের নেতারা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তাদের উগ্র ধর্মান্ধ ওয়াহাবি তন্ত্রের রাজনীতি বাংলাদেশে আদৌ টিকে থাকবে কিনা, সে চিন্তাও জামায়াতিদের মাথায় রাখতে হচ্ছে। আমেরিকা ও ইউরোপে বিরাট প্রভাবশালী ব্যক্তি ও লবিস্ট ফার্মের পিছনে কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করেও কোনো লাভ হয়নি, নেতাদের অগস্ত্যযাত্রা ঠেকানো যায়নি। জামায়াতের শেষ ভরসা ছিল আরব বিশ্বের ওয়াহাবি রাজশক্তি। কিন্তু সম্প্রতি গোপন তথ্য ফাঁস হওয়াতে জানা গেল সেখানে তারা গত পাঁচ বছর যাবৎ শত চেষ্টা করেও যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর পক্ষে সমর্থন আদায়ে ব্যর্থ হয়েছেন। আজকের বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি জামায়াতের অনুকূলে নেই। এমতাবস্থায় জামায়াতের রাজনীতি বলতে আপাতত আর কিছু নেই। তবে তাদের শেষ ভরসার একটা জায়গা আছে। সেটি হলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তাদের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ আছে। এই টাকার দ্বারা তারা দুটি কাজ করার চেষ্টা করতে পারে। প্রথমত, বাংলাদেশে এখন টাকায় নাকি সব কিছু হয়। সুতরাং এই বিশাল অঙ্কের টাকা দিয়ে তারা কোরামিনের ব্যবস্থা করতে পারেন এবং চূড়ান্ত শবযাত্রাকে দীর্ঘায়িত করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, মরার আগে চূড়ান্ত কামড় দেওয়ার চেষ্টা করবেন। টাকার বিনিময়ে জঙ্গি সন্ত্রাসীদের দ্বারা ব্যাপকভাবে জনবিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারেন। সে প্রচেষ্টায় বড় শরিক বিএনপিকে সঙ্গী করতে পারলে সরকারকে একটা বড় ঝাঁকুনি দেওয়া সম্ভব হবে, যেমনটি তারা করেছিলেন 'দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসি আদেশের পর ২০১৩ সালের মার্চ মাসে'। পরস্পর আদান-প্রদানের হিসাবে বিএনপির সমর্থন জামায়াত প্রত্যাশা করতে পারে। কারণ ২০১৪ ও ২০১৫ সালের বছর শুরুতে দুই দফায় বিএনপির দেশব্যাপী আগুন জ্বালাও এবং পেট্রলবোমার অভিযানে বিএনপিকে জামায়াত-শিবির অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে।

রাজনীতি এখন কোন পথে তা বলার জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কথা লিখে কলামের পাতা পূর্ণ করা যায়। তবে প্রাসঙ্গিকতার কারণে বামপন্থি দলগুলোর 'উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলার আগুনের মধ্যে পড়ার তত্ত্ব সম্পর্কে দু-একটি কথা বলা প্রয়োজন। কমিউনিস্ট পার্টিসহ প্রগতিশীল বাম রাজনীতি যারা করেন তাদের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি ইতিবাচক। এটাই তাদের একমাত্র সম্বল। এটাকে অবলম্বন করে তারা এখন পত্রিকায় কলাম লিখেন আর টেলিভিশনের টকশোতে যোগ দেন। জনমানুষের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। ভোটে দাঁড়ালে সব জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। স্বাধীনতার পর গত ৪৪ বছরের খতিয়ানে দেশের জন্য তাদের অবদান দুরবিন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কথায় বামরা জামায়াতের বিনাশ চাইলেও নিজামী, মুজাহিদের মতো গণহত্যাকারীদের যারা মন্ত্রী বানায় সেই বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে যখন একই পাল্লায় মাপা হয় তখন প্রকারান্তরে জামায়াতের পক্ষই অবলম্বন করা হয়। এতে জামায়াতের আয়ু বাড়ে এ কথা তারা বেমালুম কেন ভুলে যান মানুষ তা বুঝতে পারে না। বামরা ভুলে যান যে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট পুনরায় ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ এতদিনে আরেকটি পাকিস্তান, আফগানিস্তান বা ইরাক হতো। বাম নেতাদের পত্রিকায় কলাম লেখা এবং টেলিভিশনের টকশোতে কথা বলা তো দূরের কথা, মাটির ওপরে তাদের অবস্থান থাকত কিনা সেটাই সন্দেহ। নিজেদের ভুল রাজনীতির কারণেই তারা আজ জনবিচ্ছিন্ন এবং অস্তিত্বহীন। সুতরাং বলা যায় রাজনীতির পথ নির্ধারণে বামদের ভূমিকা এখন জিরো।

বিএনপি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এই দলের জন্ম। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তৃতীয় বিশ্বের দেশে দেশে সামরিক শাসকদের হাতে জন্ম নেওয়া সব রাজনৈতিক দল ওই নির্দিষ্ট সামরিক শাসকের মৃত্যুর পর আর টিকে থাকেনি। পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, আর্জেন্টিনা, চিলি, থাইল্যান্ড, মিসর, ইরাক, লিবিয়িা সর্বত্রই একই উদাহরণ। তাই বিএনপির সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তারা আজ অবধি ৩৫ বছর টিকে আছে। শুধু টিকে থাকা নয়, গত শতকের নব্বই দশকের শুরু থেকে এ পর্যন্ত পূর্ণ দুই মেয়াদে তারা ১০ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকেছে। তবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনায় সীমাহীন ব্যর্থতা, উগ্র ধর্মান্ধদের সঙ্গে অতিরিক্ত মাখামাখি এবং তার রেশ ধরে দেশের অভ্যন্তরে উগ্র জঙ্গিবাদী সন্ত্রাসীদের ভয়াবহ উত্থান এবং ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে হারার পর থেকে এ পর্যন্ত একের পর এক ভুল ও হঠকারী রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে ২০১৫ সালে এসে বিএনপি এখন একেবারে দিশাহীন হয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে লজ্জাজনক দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিচ্ছে। সম্প্রতি নিজেদের অঙ্গসংগঠন ও জোটের দলগুলোর ইফতার পার্টিতে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে বিদ্বেষপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্য রেখেছেন সেগুলো অনুষ্ঠানের পবিত্রতা রক্ষায় বেমানান। অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে এমনটি দেখা যায়নি। এর আগে অন্য বছরগুলোতে ইফতারের মতো একান্ত ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়াকেও এমন পরচর্চা, পরনিন্দাসূচক আক্রমণাত্দক বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি। পবিত্র ইফতারের আগ মুহূর্তে দোয়া কবুলের সময়ে এমন বিদ্বেষপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্যকে চরম অস্থিরতা এবং হতাশার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখছেন মানুষ। বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা-কর্মীদের মধ্যে গোপন টেলি কথোপকথনের সারমর্ম ফাঁস হওয়ার পর যা শোনা গেছে তাতে দলের অভ্যন্তরের বিশৃঙ্খলা, নড়বড়ে অবস্থা ও হতাশাজনক অবস্থার কথা আর কাউকে বলতে হয় না, এমনিতেই সবাই বুঝতে পারে। বিএনপির পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানদের নামে মিথ্যা ও নকল বিবৃতি প্রচার, ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহের টেলিফোন করা সম্পর্কিত মিথ্যাচার দেখে মনে হয়েছে নিজেদের শক্তিতে বিএনপির আর বিশ্বাস নেই। তারপর গত বছর ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করার জন্য একটা স্বাধীন দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে হোটেলে ছুটে গেলেন এবং সর্বশেষ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে নতজানু হয়ে যেসব নালিশ দিলেন তাতে দলের চরম রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের চিত্রই ফুটে ওঠেছে। শোনা যাচ্ছে বিএনপি এখন সংগঠন গোছানোর দিকে নজর দেবে এবং নিবেদিত নেতা-কর্মীদের নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া দলকে পুনর্গঠন করবেন। এটা রাজনীতির জন্য ভালো খবর। তবে সেই পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় জামায়াতকে না ছাড়লে এবং ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা ত্যাগ না করলে যেই লাউ সেই কদু স্টাইলের পুনর্গঠন করে বিএনপির কোনো লাভ হবে না। বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের বাস্তবতায় বিএনপিকে বুঝতে হবে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির দিন শেষ। বিএনপির জন্য এখন একটি ক্রান্তিকাল এবং উপযুক্ত সময়ও বটে। তারা ইচ্ছা করলে জামায়াত ত্যাগ করে প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনের রাজনীতিতে ফিরে আসতে পারে, আর নয়তো আগের পথেই পড়ে থাকতে পারে। আগের পথে থাকলে সামরিক শাসকদের গড়া দলের ঐতিহ্য ধরে অস্তিত্বহীন হয়ে যেতে পারে, আর পুনর্গঠন করে সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের দর্শনে ফিরে এলে আগামীতে আবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম হতে পারে।

আওয়ামী লীগ দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম দল। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে বিজয় অর্জনসহ স্বাধীনতা প্রাপ্তি এবং বাংলাদেশের বড় বড় সব অর্জনে এই দলের একচ্ছত্র অবিস্মরণীয় ভূমিকা রয়েছে। এ কারণেই এই দলের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি এবং একটুতেই এই দলের বিরুদ্ধে মানুষ কঠিন সমালোচনামুখর হয়ে ওঠে। তাদের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যর্থতা, যে কারণেই হোক তারা উগ্রবাদী ধর্মান্ধ রাজনীতির উত্থান ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। এ দায় তাদের ওপর বর্তাবে, কারণ বাংলাদেশে আর কোনো রাজনৈতিক দল নেই যাদের ওপর মানুষ এই বিষয়ে ভরসা রাখতে পারে। দুই মেয়াদে একনাগাড়ে প্রায় ছয় বছরের অধিক আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছে। বিরাজমান অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিকে সামনে রেখে সার্বিক তথ্য-উপাত্তসহ মূল্যায়ন করলে গত ছয় বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পারফরমেন্সকে অবশ্যই হাই রেটিংয়ে ফেলতে হবে। একনাগাড়ে গত ছয় বছর ধরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের সব সূচক ঊর্ধ্বমুখী আছে। যার ফলে সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের ঘোষণা অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন নিম্ন-মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হলো। বিশাল ব্যাপার। কিন্তু এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো এই উন্নয়নকে টেকসই করার জন্য, অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত ও ষড়যন্ত্রকারীদের দুরভিসন্ধি মোকাবিলা করার জন্য দল হিসেবে আওয়ামী লীগ গত ছয় বছরে কতটুকু সুসংগঠিত হয়েছে? শোনা যায় বিএনপি-জামায়াতের লোক এখন আওয়ামী লীগে ঢুকছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের নেতারা যেন মোশতাক ও শফিউল আলম প্রধানের কথা মনে রাখেন। এতদিনে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা কতটুকু রাজনৈতিক পরিপক্বতা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করেছে সে সম্পর্কে আশাব্যঞ্জক কোনো চিত্র দেখি না। বাজেট সেশন সদ্য শেষ হলো। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, জাতীয় স্বার্থ এবং নিরাপত্তার জন্য বড় বড় যে চ্যালেঞ্জগুলো আছে সেগুলোর মোকাবিলায় করণীয় সম্পর্কে মন্ত্রী-এমপিদের বক্তৃতায় গভীর তাৎপর্যপূর্ণ কোনো কথা শুনতে পেলাম না। একটি সরকারের ইতিবাচক অর্জনগুলোকে সুসংহত করার জন্য দলের তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের যে ভূমিকা থাকার কথা সেটি বর্তমান সময়ে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলোর মধ্যে তো নেই, বরং উল্টো ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মকাণ্ডে সরকারের বড় বড় অর্জন অনেক সময় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের যাত্রার শুরুতে বিডিআর হত্যাকাণ্ডসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব এবং সর্বশেষ ২০১৪-২০১৫-এর শুরুতে দুই দফায় বিএনপি-জামায়াতের সম্মিলিত ধ্বংসযজ্ঞকে মোকাবিলা করে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা যেভাবে অব্যাহত আছে, তাতে বলা যায় এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এখন একেকটি এসিড টেস্টের মধ্য দিয়ে এগোচ্ছেন। এই এসিড টেস্টে শেখ হাসিনার স্কোরিং ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী।

শেখ হাসিনা এখন যে কোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। তাই প্রখ্যাত কলামিস্ট ও সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী লিখেছেন- শেখ হাসিনাকে এখন একটি দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিতে হবে। সেই বিপ্লবে আওয়ামী লীগসহ দেশের রাজনীতি পরিশুদ্ধ হবে। বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ হয়েই তবে রাজনীতি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন সেই রাস্তায়ই চলছে বলে মনে করি। তবে পথ কণ্টকহীন নয়। পঁচাত্তরের শত্রুরা সক্রিয়। যাত্রীরা সবাই সাবধান ও সতর্ক থাকুন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

sikder52@gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম