শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০

একে ‌অন্যকে হারাতে গিয়ে দিনশেষে সবাই মিলে হারছেন!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
একে ‌অন্যকে হারাতে গিয়ে দিনশেষে সবাই মিলে হারছেন!

আমি যখন ফোর্থ ইয়ারে ; জলিল ভাই তখন পার্টির সেক্রেটারি। উনি খুব কর্মীবান্ধব নেতা ছিলেন। মাঝে মাঝেই উনার বাসায় যেতাম। এমনই এক সকালের ঘটনা। উনার এলাকার দুই নেতা এসেছেন একজনকে সাথে করে নিয়ে। সে বিরাট মেধাবী, আমেরিকায় জামাইয়ের কাছে যাবে। জলিল ভাইয়ের কাছে তাদের আবদার ভাই যেন পার্টির প্যাডে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট/সেক্রেটারি কে লিখে দেন ঐ আপু কতটা নিবেদিত প্রাণ নেতা, তার কত অবদান এবং তাকে পূনর্বাসনের যাবতীয় ব্যবস্থা যেন উনারা গ্রহন করেন। ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করলেন মেয়েটাকে চেনো? ও কি তোমাদের সাথে ছাত্রলীগ করে? আমি বললাম উনাকে চিনি কিন্তু উনি তো আই হেট পলিটিক্সদের দলে(আপুটা প্রচন্ড স্বার্থপর, সারাদিন লাইট বন্ধ করা, কাপড় শুকানো এসব নিয়ে রুমমেটদের সাথে ঝগড়া করতো। ডাইনিং, কেন্টিন, দোকান, পেপার রুম, রিডিংরুম, টিভিরুম সর্বত্রই শুধু ঝগড়া করতো। আর আমরা যারা পলিটিক্স করতাম তাদের দিকে অদ্ভুত চোখে তাকাতো)। আমি উনাদের পেছনে ছিলাম। মাথা ঘুরিয়ে আমাকে দেখেই সুড়সুড় করে কেটে পড়লো।

একটা নিউজ পোর্টালে কাজ করার সুবাদে অনেক হোমড়া চোমড়াদের সাথে প্রতিনিয়ত দেখা হয়, কথা হয়। অধিকাংশের মধ্যেই তীব্র ছাত্রলীগ বিদ্বেষ দেখতে পাই। অবশ্য এরা প্রায় প্রত্যেকেই বলে তারা ছাত্রলীগ করতো এবং অনেক হ্যাডমওয়ালা নেতা ছিল। জার্নালিজমে পড়ার সময় আমার শিক্ষকরা একটা জিনিস খুব ভালোভাবে মাথায় গেঁথে দিয়েছেন-সেটা হলো ক্রস চেক না করে কোন ইনফরমেশন কে ফাইনাল হিসেবে না ধরতে। তাই আমার মধ্যে ঝালিয়ে দেখার একটা ভীষণ কৌতুহল কাজ করে। আমি শুরুতেই খুব গদগদ হয়ে বলি তাই নাকি ভাই? বেশ বেশ। তা আপনার সময়ের অমুক ভাই তো আমার পরিচিত। আপনি কি উনার নেতা ছিলেন? উনি তখন চেয়ার দুলিয়ে ভ্রু কুঁচকে যা বলেন- তার সারমর্ম হল, উনি অনেক ব্রাইট ছিলেন। উনার কি আর মিছিল মিটিং করার মত এত সময় ছিল। এসব তো সব ছোটলোক আর বাউন্ডুলেদের কাজ। আরো খোঁজ নিয়ে যেটা জেনেছি এদের চৌদ্দগোষ্ঠীতেও কেউ কখনো আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল না। কেউ কেউ আবার আমার কথার প্যাচে পড়ে শেষপর্যন্ত স্বীকার করেছেন- না সেইভাবে মিছিল মিটিং এ যাই নি কিন্তু মনে মনে সমর্থন করতাম।
আপনাদের চোখে যারা বাউন্ডুলে, চাষা, ছোটলোক তারাই কিন্তু একাত্তরে একটা পতাকার জন্য জীবনবাজি রেখেছিলেন। আবার কোন সংকট আসলে আপনারা পালিয়ে বাঁচবেন। আর সামনে থেকে লড়াই করবেন তারা যাদেরকে আপনারা করুণার চোখে দেখেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১ তম সমাবর্তনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ অনেকটা খেদোক্তি করেই বলেন, ‘গরীবের বউ সবার ভাউজ (ভাবী)!! রাজনীতির অবস্থাটা ও আজ ভাউজের (ভাবীর) মত হয়ে গেছে।

এত বছর রাজনীতি করি কিন্তু আমি যদি আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এসব বিভাগে অধ্যাপক হতে চাই কিংবা হাসপাতালে যেয়ে ডাক্তারী করতে চাই করতে পারবো না, সবাই হাসাহাসি করবে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা শেষ করে ৬৫ বছর বয়সে অনেকে রাজনীতিতে আসতে চান, সরকারি আমলারাও চান, সেনাবাহিনীর অফিসাররাও চান, চিকিৎসকরাও চান, প্রকৌশলীরাও চান, এমনকি পুলিশেরও অনেক ডিআইজি, আইজি'রা ও চান!

বিষয়টা সকল রাজনৈতিক দলগুলোর ভেবে দেখা উচিত। যদি কোন ক্ষেত্রে স্পেশালিষ্ট প্রয়োজন হয় তখন তাদের উপদেষ্টা হিসাবে রাখা যেতে পারে। রাজনীতিতে আসতে চাইলে পাশ করার পর চাকরি না করে রাজনীতিতে চলে আসবেন। হুট করে রাজনীতিবিদ হওয়া ঠিক না।’

করোনা মোকাবেলায় সরকার যে আমলানির্ভর হয়ে পড়ছে, তা এখন স্পষ্টই দৃশ্যমান। এর আরেকটি প্রমাণ পাওয়া যায় পবিত্র রমজান উপলক্ষে রেস্টুরেন্ট খুলে দেয়ার অনুমতি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক সময়ের একটি উক্তিতে। গণমাধ্যম কর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি রেস্টুরেন্টে ইফতার বিক্রির সিদ্ধান্তের বিষয়ে এখনো কিছু জানি না। আমি একটু জেনে নিই। সচিব বা ডিজির সঙ্গে কথা হয়েছে কিনা, তা জেনে নিই।’ তার এই কথা শুনে মনে না করার কোন কারণ নেই যে, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে এখন জনপ্রতিনিধিদের কোন হাত নেই। করোনা নিয়ন্ত্রণের সব ভার যেন আমলাদের কাঁধেই ভর করেছে। তারা মন্ত্রীকে জানাবেন কিনা, সেটি তাদের এখতিয়ার! অন্যথায় মন্ত্রী মহোদয় নিজেই তাদের কাছ থেকে জেনে নেবেন।

আমলা, বুদ্ধিজীবী, সুশীল, খেলোয়াড়, শিল্পী, অন্য পেশাজীবী এরা তো সরকারের সর্বোচ্চ সুবিধাভোগী। একজন ভিসি, আইজিপি, বাহিনীপ্রধান, সচিব উনারা তো উনাদের কাজের সর্বোচ্চ পুরস্কার পেয়েছেনই তারপরও কেন আবার তাদেরকেই প্রমোট করা?

জাতীয় দলের খেলোয়াড়, অভিনেতা/অভিনেত্রী, গায়ক/গায়িকা। এরা নানা ভাবে প্রমোটেড। আমি বিশ্বাস করি শেখ হাসিনা কর্মীদের মনের কথা বোঝেন। একজন নেতা ২০/২৫ বছর ধরে রাজনীতি করার পর সে মনোনয়নের স্বপ্ন দেখে। কিন্তু দিনশেষে যখন মনোনয়ন পায় কোন সাবেক আমলা, খেলোয়াড় বা অভিনেত্রী তখন কিন্তু কর্মীদের মনোবল ভেঙ্গে যায়।
অতীত অভিজ্ঞতা বলে আপনার দয়ায় পাওয়া টিকিটের তারা চরম অপব্যবহার করে। প্রথমেই তারা আপনার আওয়ামী লীগটাকে ভেঙে কয়েক খন্ড করে। তারপর আপনার দুর্দিনের কর্মীদেরকে সাইজ করে। এরপর তারা আওয়ামী বিরোধী আর সুশীলদের কে নিয়ে নিজস্ব বলয় তৈরি করে।
হ্যাঁ, উনারা হয়তো অনেক মেধাবী। উনাদের মেধাকে অন্য কোন কাজে লাগান। কিন্তু রাজনীতি টা রাজনীতিবিদদের দিয়েই করান প্লিজ।

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ আস্তে আস্তে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকে হারিয়ে ফেলছে। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৫ সালের ২৬ মার্চ জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘সরকারী কর্মচারীদের বলি, মনে রেখো, এটা স্বাধীন দেশ। এটা ব্রিটিশের কলোনী নয়। পাকিস্তানের কলোনী নয়। যে লোককে দেখবে, তার চেহারাটা তোমার বাবার মত, তোমার ভাইয়ের মত। ওরই পরিশ্রমের পয়সায় তুমি মাইনে পাও। ওরাই সম্মান বেশী পাবে। কারণ, ওরা নিজেরা কামাই করে খায়।’

‘আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনে দেয় ঐ গরীব কৃষক। আপনার মাইনে দেয় ঐ গরীব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। আমরা গাড়ি চড়ি ঐ টাকায়। ওদের সম্মান করে কথা বলুন, ইজ্জত করে কথা বলুন। ওরাই মালিক। ওদের দ্বারাই আপনার সংসার চলে।"

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় যারা দেশের প্রকৃত মালিক তারাই আজ সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। আমলাতন্ত্রের ফাঁকা আস্ফালনে সর্বত্রই নাভিশ্বাস উঠছে।জনমনে স্বস্তি নেই।

দলীয় নেতাকর্মীরা একে অন্যের কাপড় খোলার নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে। ছোট মুখে একটা বড় কথা বলি। খুউব সুপরিকল্পিতভাবে সবগুলো উইং কে দুর্বল বা ধ্বংস করা হচ্ছে। কালিমালেপন করা হচ্ছে। শুরুটা ছাত্রলীগ দিয়ে তারপর যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মূল দলের সম্মেলনে বিতর্কিতদের প্রমোশন অথবা পূনর্বাসন, যুবমহিলা লীগ। এরপর কে বা কোন উইং?
কাঁদা ছোড়াছুড়ি না করে একটু ভাবুন। কিসের মোহে ছুটছেন? কাকে ধরতে দৌড়াচ্ছেন? নাকি কেউ আড়াল থেকে আপনাদের একজনের পেছনে অন্যকে লেলিয়ে দিচ্ছে? ছুটতে ছুটতে ক্লান্ত হচ্ছেন। একে অন্যকে হারাতে গিয়ে দিনশেষে সবাই মিলে হারছেন!

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার নির্দেশে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার নির্দেশে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা