শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১১, সোমবার, ২৫ মে, ২০২০

মগের মুল্লুকে আমাদের বসবাস?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মগের মুল্লুকে আমাদের বসবাস?

কেমন যেন তালগোল পাকিয়ে ফেলছি আমরা। ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল করে প্রমাণ দিচ্ছি যে সুচিন্তিত, পরিপক্ক সিদ্ধান্ত দেওয়ায় আমাদের ঘাটতি আছে। একবার বলছি, ঢাকায় কেউ ঢুকতে পারবে না, বেরোতেও পারবে না। পুলিশ ব্যারিকেড আছে। সবাইকে আটকাবে। 

পরক্ষণেই ঘোষণা, আপনার কি ব্যক্তিগত গাড়ি আছে? তাহলে আপনি ঈদ উপলক্ষে গ্রামে যেতে পারবেন। ব্যস, অমনি গ্রামে যাওয়ার ধুম লেগে গেল। ভাড়ায়চালিত মাইক্রোবাস আর ছোট গাড়িও রাতারাতি ব্যক্তিগত গাড়ির মর্যাদা পেয়ে গেল, ক্ষেত্রবিশেষ পুলিশের বদান্যতায়। ফেরিঘাট, মহাসড়কগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। 

কীসের সামাজিক দূরত্ব। কীসের স্বাস্থ্যবিধি। আর কীসের করোনা ভীতি। এক একজন যে রীতিমতো মৃত্যুদূত হয়ে ফিরছেন গ্রামে। কিন্তু কারো মধ্যে সেই অপরাধবোধ, সচেতনতা কিংবা লজ্জাবোধ নেই। নেই নাগরিক দায়িত্ব পালনের কোনো তাগিদ।

করোনা কাণ্ডের পর একের পর এক স্ববিরোধী আর বিভ্রান্তিমূলক সিদ্ধান্ত আসছে। নির্বাচিত, রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নির্ভর হয়ে চলছে সবকিছু। কোথায় যেন একটা ছন্দ পতনের সুর আছে। 

শুনেছি বাংলাদেশে এক সময় মগদের খুব উপদ্রুব ছিল। সে প্রায় ৪০০ বছর আগের কথা। আজকের মিয়ানমার থেকে আসা মগ জলদস্যুরা সে সময় বাংলাদেশের এক বিস্তীর্ণ এলাকায় রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব বানিয়ে রাখে। ফরাসি পর্যটক বার্নিয়ের সে কথা বর্ণনা করে লুণ্ঠন ও অত্যাচারের যে বিবরণ দিয়েছেন তা পড়লে যে কারোরই রক্ত হিম হয়ে আসবে। ১৬৬৬ সালে শায়েস্তা খান চট্টগ্রাম জয় করার পর মগদের সন্ত্রাসের অবসান হয়। 

প্রয়াত মন্ত্রী, সাংসদ, সংবিধান বিশেষজ্ঞ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একবার (২০১৪ সালে) অভিযোগের সুরে বলেছিলেন, দেশটা একদম মগের মুল্লুক হয়ে উঠেছে। নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুনের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অকর্মন্যতার দিকে আঙ্গুল তুলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন, মানুষ অভিযোগ নিয়ে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর কাছে যাচ্ছে, আর তারা বসে বসে হিসাব-নিকাশ করছে কার অভিযোগ নেবে, কারটা নেবে না। ‘এটা কি মগের মুল্লুক?’

আমাদের আলোচ্য বিষয় অবশ্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকাণ্ড নয়। বরং করোনা পরবর্তী বাংলাদেশের ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, দুর্বল ব্যবস্থাপনা, হাসপাতাল ঘুরে ঘুরে কোভিড-১৯ আক্রান্ত নন এমন রোগীও বিনা চিকিৎসায় মারা যাওয়া এবং স্ববিরোধী কিছু প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়েই কথা বলতে চাই।

২৩ মে চট্টগ্রামের একটি খবরের কাগজে দেখলাম আমেরিকা প্রবাসী হিমাংশু কুমার দাস চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে বিনা চিকিৎসায় হাসপাতালের গেটেই মারা গেছেন। তিনি হৃদরোগ আক্রান্ত ছিলেন কোনোভাবেই কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত ছিলেন না। 

তার মেয়ে আইনজীবী দিতি দাস গণমাধ্যমকে বলেছেন, জরুরি ভিত্তিতে বাবাকে আইসিইউতে নেয়ার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী নিয়ে হাসপাতালের ভেতরেই তাদের ঢুকতে দেয়নি। জবাবে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক অসীম কুমার নাথ নিয়মের দোহাই দিয়েছেন। বলেছেন, রোগীকে জরুরি বিভাগে না নিয়ে সরাসরি আইসিইউতে আসায় ভর্তি করা যায়নি।

কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন সরকারের অতিরিক্ত সচিব গৌতম আইচ সরকার। তিনিও কার্যত মারা গেছেন বিনা চিকিৎসায়। নির্ধারিত বা পছন্দের একাধিক হাসপাতালে ভর্তি না নেওয়ায় কোভিড-১৯ আক্রান্তদের জন্য নির্ধারিত কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তির পর মৃত্যু হয় পদস্থ এই সরকারি কর্মকর্তার। তার চিকিৎসক কন্যা সুস্মিতা আইচের বক্তব্য অনুযায়ী, ল্যাবএইড হাসপাতালে ডায়ালাইসিসের সময় প্রেসার বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট শুরু হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের ফোন করে। তখন ল্যাবএইড হাসপাতালে রোগীকে ভর্তি করতে বললে জানানো হয়, তাদের কনসালটেন্ট নেই। আইসিইউ সাপোর্ট দেওয়া যাবে না। এই রোগী এখানে ভর্তি সম্ভব নয়। 

ডায়ালাইসিস করে রোগীকে ছেড়ে দিলে তাকে ভর্তির জন্য আনা হয় ইউনাইটেড হাসপাতালে। তারা ভর্তি নেয়নি। এরপর রোগীকে নেওয়া হয় ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজে। 

ইউনিভার্সেল মেডিকেল হাসপাতাল নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার অজুহাতে স্কয়ার হাসপাতালে রোগীকে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে। সেখানেও রোগী ভর্তি নেয়নি, তারা নন কোভিড সার্টিফিকেট চায় ও নানা প্রশ্ন করতে থাকে। এরপর একে একে স্কয়ার হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, মিরপুরের রিজেন্ট হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘুরে কোথাও অতিরিক্ত সচিব গৌতম আইচ সরকারকে ভর্তি করানো যায়নি। 

কার্যত এভাবেই চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন সরকারের অতিরিক্ত এই সচিব। তার মতো একই পরিস্থিতির শিকার বহু পরিবার। কিছু কিছু ঘটনা পত্রিকার পাতায়, টেলিভিশন, নিউজ পোর্টাল ও সামাজিক গণমাধ্যমের কারণে আমরা জানতে পারছি। কিন্তু আড়ালে থেকে যাচ্ছে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর এমন অসংখ্য কাহিনী। যার সবগুলোই হৃদয়বিদারক, মর্মস্পর্শী, করুন, অমানবিক এবং মহান পেশা চিকিৎসা সেবার আদর্শের পরিপন্থী।

গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্রে একের পর এক বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু এটা কি কোন স্বাভাবিক ঘটনা? এটা কি কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায়? একের পর এক এ ধরনের অমানবিক ঘটনার কোন বিহিত, সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোন ব্যবস্থাও কি নিতে দেখেছি আমরা? না কোন দৃষ্টান্ত নেই।

বাগাড়ম্বর, বক্তৃতা, বিবৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন নীতিনির্ধারকেরা। কেন এই ছাড় দেওয়া, কেন এই উদাসীনতা! সত্যিই বোঝা দূরূহ।

২৯ এপ্রিল গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের মধ্যে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও প্রাইভেট চেম্বারগুলো থেকে রোগীরা সেবা না পেয়ে ফিরে গেলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, ‘প্রাইভেট হাসপাতাল কাজ কম করছে। ক্লিনিক ও চেম্বারগুলো অনেকাংশে বন্ধ আছে। আমরা সামাজিক গণমাধ্যমে জানতে পারছি। আমরা নিজেরাও দেখতে পাচ্ছি। আমরা কিন্তু বিষয়টি লক্ষ্য রাখছি। পরবর্তীকালে যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেওয়া হবে- এই ছিল আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ার। 

কিন্তু মন্ত্রী এই হুঁশিয়ারিতে ভয় পেয়ে যে সংশ্লিষ্টরা নড়েচড়ে একটু বসবেন এমন ঘটনা ঘটেনি। এটাই অবাক করার মতো। তার মানে, সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হয়তো জানে যে, মন্ত্রী একটু আধটু এরকম বলবেন ঠিকই। কিন্তু আদতে কোন ব্যবস্থাই নেওয়া হবে না।

নীতি নির্ধারকদের কথা ও কাজে যদি মিল পাওয়া না যায় এবং সে কারণে সাধারণ মানুষ যদি ভুক্তভোগী হয় তাহলে সার্বিকভাবে যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়। তার সুদূর প্রসারী নেতিবাচক ফলাফল ভোগ করতে হয় কিন্তু ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলকেই। ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি কোভিড-১৯ এর সামাজিক সংক্রমণ এখন ব্যাপকতা পেয়েছে। সংক্রমণ যাতে কম ছড়ায় সেজন্য প্রতিটি নাগরিকের যেমন দায়িত্ব রয়েছে তেমনি নাগরিককে বাধ্য করার সর্বাত্মক দায়ও রাষ্ট্রের। আমাদের সরকার প্রধানের শতভাগ আন্তরিকতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা আর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সত্ত্বেও করোনা কাণ্ডে আমাদের দুর্বল ব্যবস্থাপনা ভাবিয়ে তুলছে সবাইকে।
 
সম্ভবত বাংলাদেশই বিশ্বে একমাত্র দেশ যে করোনাভাইরাসের পর দীর্ঘ সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলেও আনুষ্ঠানিকভাবে লকডাউন ঘোষণা দেয়নি। ফলে শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা ঢিলেঢালা ভাব ছিল। এরপর তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ, খোলা রাখা নিয়ে কত কাণ্ড। বিপন্ন শ্রমিকদের গায়ে গা ঠেসে গ্রামে ফেরা আবার কর্মস্থলে ফেরার সেসব দৃশ্য আমরা গণমাধ্যম আর সামাজিক গণমাধ্যমে দেখেছি। এরপর শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। এরপর এলো ঈদ উপলক্ষে মার্কেট, দোকানপাট খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত। 

দিন কয়েক বলা হলো, ঢাকা থেকে আর কেউ বের হতে পারবে না, ঢাকায় ঢুকতেও দেওয়া হবে না কাউকে। কারণ এতে করোনা সামাজিক সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে। 

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, শিমুলিয়া-কাঁঠালিয়া ঘাটে ফেরিও বন্ধ থাকলো ১/২ দিন। এরপর মহাসমারোহে ঘোষণা করা হলো, ঈদে অবশ্যই গ্রামে যেতে পারবেন যদি আপনার ব্যক্তিগত গাড়ি থাকে। ব্যস, শুরু হয়ে গেল ধুন্ধমার। দুর্বার গতিতে গ্রামে ছুটলেন আমাদের প্রিয় নাগরিকেরা। ঢিলেঢালা প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে বেপরোয়া নাগরিকদের রুখবে সাধ্য কার!

সরকার শক্ত হলে, প্রকৃতই লকডাউন থাকলে নাগরিকদের এই বেপরোয়া হওয়ার সুযোগ থাকতো কি? মৃত্যুদূত হয়ে এই যে ছুটে চলা সেটা অন্তত বন্ধ থাকতো। কোভিড-১৯ আক্রান্তরা হাসপাতালে ভর্তি হলে প্রকৃত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন কি-না তা নিয়ে শুরু থেকেই নানা প্রশ্ন রয়েছে। এরপর কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত নন এমন রোগীরাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিকিৎসা পাচ্ছেন না, হাসপাতালে ভর্তি হতে পারছেন না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয় কার্যত নতজানু হয়ে আছে। 

যার যা খুশি সে তাই করছে। করতে পারছে। যখন ইচ্ছে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সিদ্ধান্ত বদল করছে। একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের জনসম্পৃক্ত বিষয়গুলোতে সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় একচেটিয়া প্রাধান্য যখন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদেরই থাকে তখন এমন ঘন ঘন সিদ্ধান্ত অদল বদল হয়তো স্বাভাবিক। এমন সিদ্ধান্তে আমাদের যে নানামুখী সংকট হতে পারে তা কি সংশ্লিষ্টরা ভেবে দেখেছেন? চারিদিকে যা হচ্ছে, যেভাবে হচ্ছে তাতে আসলেই মনে হচ্ছে আমরা মগের মুল্লুকেই বসবাস করছি।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।  

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা