শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১১, সোমবার, ২৫ মে, ২০২০

মগের মুল্লুকে আমাদের বসবাস?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মগের মুল্লুকে আমাদের বসবাস?

কেমন যেন তালগোল পাকিয়ে ফেলছি আমরা। ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল করে প্রমাণ দিচ্ছি যে সুচিন্তিত, পরিপক্ক সিদ্ধান্ত দেওয়ায় আমাদের ঘাটতি আছে। একবার বলছি, ঢাকায় কেউ ঢুকতে পারবে না, বেরোতেও পারবে না। পুলিশ ব্যারিকেড আছে। সবাইকে আটকাবে। 

পরক্ষণেই ঘোষণা, আপনার কি ব্যক্তিগত গাড়ি আছে? তাহলে আপনি ঈদ উপলক্ষে গ্রামে যেতে পারবেন। ব্যস, অমনি গ্রামে যাওয়ার ধুম লেগে গেল। ভাড়ায়চালিত মাইক্রোবাস আর ছোট গাড়িও রাতারাতি ব্যক্তিগত গাড়ির মর্যাদা পেয়ে গেল, ক্ষেত্রবিশেষ পুলিশের বদান্যতায়। ফেরিঘাট, মহাসড়কগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। 

কীসের সামাজিক দূরত্ব। কীসের স্বাস্থ্যবিধি। আর কীসের করোনা ভীতি। এক একজন যে রীতিমতো মৃত্যুদূত হয়ে ফিরছেন গ্রামে। কিন্তু কারো মধ্যে সেই অপরাধবোধ, সচেতনতা কিংবা লজ্জাবোধ নেই। নেই নাগরিক দায়িত্ব পালনের কোনো তাগিদ।

করোনা কাণ্ডের পর একের পর এক স্ববিরোধী আর বিভ্রান্তিমূলক সিদ্ধান্ত আসছে। নির্বাচিত, রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নির্ভর হয়ে চলছে সবকিছু। কোথায় যেন একটা ছন্দ পতনের সুর আছে। 

শুনেছি বাংলাদেশে এক সময় মগদের খুব উপদ্রুব ছিল। সে প্রায় ৪০০ বছর আগের কথা। আজকের মিয়ানমার থেকে আসা মগ জলদস্যুরা সে সময় বাংলাদেশের এক বিস্তীর্ণ এলাকায় রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব বানিয়ে রাখে। ফরাসি পর্যটক বার্নিয়ের সে কথা বর্ণনা করে লুণ্ঠন ও অত্যাচারের যে বিবরণ দিয়েছেন তা পড়লে যে কারোরই রক্ত হিম হয়ে আসবে। ১৬৬৬ সালে শায়েস্তা খান চট্টগ্রাম জয় করার পর মগদের সন্ত্রাসের অবসান হয়। 

প্রয়াত মন্ত্রী, সাংসদ, সংবিধান বিশেষজ্ঞ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একবার (২০১৪ সালে) অভিযোগের সুরে বলেছিলেন, দেশটা একদম মগের মুল্লুক হয়ে উঠেছে। নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুনের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অকর্মন্যতার দিকে আঙ্গুল তুলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন, মানুষ অভিযোগ নিয়ে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর কাছে যাচ্ছে, আর তারা বসে বসে হিসাব-নিকাশ করছে কার অভিযোগ নেবে, কারটা নেবে না। ‘এটা কি মগের মুল্লুক?’

আমাদের আলোচ্য বিষয় অবশ্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকাণ্ড নয়। বরং করোনা পরবর্তী বাংলাদেশের ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, দুর্বল ব্যবস্থাপনা, হাসপাতাল ঘুরে ঘুরে কোভিড-১৯ আক্রান্ত নন এমন রোগীও বিনা চিকিৎসায় মারা যাওয়া এবং স্ববিরোধী কিছু প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়েই কথা বলতে চাই।

২৩ মে চট্টগ্রামের একটি খবরের কাগজে দেখলাম আমেরিকা প্রবাসী হিমাংশু কুমার দাস চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে বিনা চিকিৎসায় হাসপাতালের গেটেই মারা গেছেন। তিনি হৃদরোগ আক্রান্ত ছিলেন কোনোভাবেই কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত ছিলেন না। 

তার মেয়ে আইনজীবী দিতি দাস গণমাধ্যমকে বলেছেন, জরুরি ভিত্তিতে বাবাকে আইসিইউতে নেয়ার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী নিয়ে হাসপাতালের ভেতরেই তাদের ঢুকতে দেয়নি। জবাবে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক অসীম কুমার নাথ নিয়মের দোহাই দিয়েছেন। বলেছেন, রোগীকে জরুরি বিভাগে না নিয়ে সরাসরি আইসিইউতে আসায় ভর্তি করা যায়নি।

কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন সরকারের অতিরিক্ত সচিব গৌতম আইচ সরকার। তিনিও কার্যত মারা গেছেন বিনা চিকিৎসায়। নির্ধারিত বা পছন্দের একাধিক হাসপাতালে ভর্তি না নেওয়ায় কোভিড-১৯ আক্রান্তদের জন্য নির্ধারিত কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তির পর মৃত্যু হয় পদস্থ এই সরকারি কর্মকর্তার। তার চিকিৎসক কন্যা সুস্মিতা আইচের বক্তব্য অনুযায়ী, ল্যাবএইড হাসপাতালে ডায়ালাইসিসের সময় প্রেসার বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট শুরু হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের ফোন করে। তখন ল্যাবএইড হাসপাতালে রোগীকে ভর্তি করতে বললে জানানো হয়, তাদের কনসালটেন্ট নেই। আইসিইউ সাপোর্ট দেওয়া যাবে না। এই রোগী এখানে ভর্তি সম্ভব নয়। 

ডায়ালাইসিস করে রোগীকে ছেড়ে দিলে তাকে ভর্তির জন্য আনা হয় ইউনাইটেড হাসপাতালে। তারা ভর্তি নেয়নি। এরপর রোগীকে নেওয়া হয় ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজে। 

ইউনিভার্সেল মেডিকেল হাসপাতাল নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার অজুহাতে স্কয়ার হাসপাতালে রোগীকে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে। সেখানেও রোগী ভর্তি নেয়নি, তারা নন কোভিড সার্টিফিকেট চায় ও নানা প্রশ্ন করতে থাকে। এরপর একে একে স্কয়ার হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, মিরপুরের রিজেন্ট হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘুরে কোথাও অতিরিক্ত সচিব গৌতম আইচ সরকারকে ভর্তি করানো যায়নি। 

কার্যত এভাবেই চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন সরকারের অতিরিক্ত এই সচিব। তার মতো একই পরিস্থিতির শিকার বহু পরিবার। কিছু কিছু ঘটনা পত্রিকার পাতায়, টেলিভিশন, নিউজ পোর্টাল ও সামাজিক গণমাধ্যমের কারণে আমরা জানতে পারছি। কিন্তু আড়ালে থেকে যাচ্ছে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর এমন অসংখ্য কাহিনী। যার সবগুলোই হৃদয়বিদারক, মর্মস্পর্শী, করুন, অমানবিক এবং মহান পেশা চিকিৎসা সেবার আদর্শের পরিপন্থী।

গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্রে একের পর এক বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু এটা কি কোন স্বাভাবিক ঘটনা? এটা কি কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায়? একের পর এক এ ধরনের অমানবিক ঘটনার কোন বিহিত, সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোন ব্যবস্থাও কি নিতে দেখেছি আমরা? না কোন দৃষ্টান্ত নেই।

বাগাড়ম্বর, বক্তৃতা, বিবৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন নীতিনির্ধারকেরা। কেন এই ছাড় দেওয়া, কেন এই উদাসীনতা! সত্যিই বোঝা দূরূহ।

২৯ এপ্রিল গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের মধ্যে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও প্রাইভেট চেম্বারগুলো থেকে রোগীরা সেবা না পেয়ে ফিরে গেলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, ‘প্রাইভেট হাসপাতাল কাজ কম করছে। ক্লিনিক ও চেম্বারগুলো অনেকাংশে বন্ধ আছে। আমরা সামাজিক গণমাধ্যমে জানতে পারছি। আমরা নিজেরাও দেখতে পাচ্ছি। আমরা কিন্তু বিষয়টি লক্ষ্য রাখছি। পরবর্তীকালে যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেওয়া হবে- এই ছিল আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ার। 

কিন্তু মন্ত্রী এই হুঁশিয়ারিতে ভয় পেয়ে যে সংশ্লিষ্টরা নড়েচড়ে একটু বসবেন এমন ঘটনা ঘটেনি। এটাই অবাক করার মতো। তার মানে, সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হয়তো জানে যে, মন্ত্রী একটু আধটু এরকম বলবেন ঠিকই। কিন্তু আদতে কোন ব্যবস্থাই নেওয়া হবে না।

নীতি নির্ধারকদের কথা ও কাজে যদি মিল পাওয়া না যায় এবং সে কারণে সাধারণ মানুষ যদি ভুক্তভোগী হয় তাহলে সার্বিকভাবে যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়। তার সুদূর প্রসারী নেতিবাচক ফলাফল ভোগ করতে হয় কিন্তু ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলকেই। ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি কোভিড-১৯ এর সামাজিক সংক্রমণ এখন ব্যাপকতা পেয়েছে। সংক্রমণ যাতে কম ছড়ায় সেজন্য প্রতিটি নাগরিকের যেমন দায়িত্ব রয়েছে তেমনি নাগরিককে বাধ্য করার সর্বাত্মক দায়ও রাষ্ট্রের। আমাদের সরকার প্রধানের শতভাগ আন্তরিকতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা আর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সত্ত্বেও করোনা কাণ্ডে আমাদের দুর্বল ব্যবস্থাপনা ভাবিয়ে তুলছে সবাইকে।
 
সম্ভবত বাংলাদেশই বিশ্বে একমাত্র দেশ যে করোনাভাইরাসের পর দীর্ঘ সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলেও আনুষ্ঠানিকভাবে লকডাউন ঘোষণা দেয়নি। ফলে শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা ঢিলেঢালা ভাব ছিল। এরপর তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ, খোলা রাখা নিয়ে কত কাণ্ড। বিপন্ন শ্রমিকদের গায়ে গা ঠেসে গ্রামে ফেরা আবার কর্মস্থলে ফেরার সেসব দৃশ্য আমরা গণমাধ্যম আর সামাজিক গণমাধ্যমে দেখেছি। এরপর শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। এরপর এলো ঈদ উপলক্ষে মার্কেট, দোকানপাট খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত। 

দিন কয়েক বলা হলো, ঢাকা থেকে আর কেউ বের হতে পারবে না, ঢাকায় ঢুকতেও দেওয়া হবে না কাউকে। কারণ এতে করোনা সামাজিক সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে। 

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, শিমুলিয়া-কাঁঠালিয়া ঘাটে ফেরিও বন্ধ থাকলো ১/২ দিন। এরপর মহাসমারোহে ঘোষণা করা হলো, ঈদে অবশ্যই গ্রামে যেতে পারবেন যদি আপনার ব্যক্তিগত গাড়ি থাকে। ব্যস, শুরু হয়ে গেল ধুন্ধমার। দুর্বার গতিতে গ্রামে ছুটলেন আমাদের প্রিয় নাগরিকেরা। ঢিলেঢালা প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে বেপরোয়া নাগরিকদের রুখবে সাধ্য কার!

সরকার শক্ত হলে, প্রকৃতই লকডাউন থাকলে নাগরিকদের এই বেপরোয়া হওয়ার সুযোগ থাকতো কি? মৃত্যুদূত হয়ে এই যে ছুটে চলা সেটা অন্তত বন্ধ থাকতো। কোভিড-১৯ আক্রান্তরা হাসপাতালে ভর্তি হলে প্রকৃত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন কি-না তা নিয়ে শুরু থেকেই নানা প্রশ্ন রয়েছে। এরপর কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত নন এমন রোগীরাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিকিৎসা পাচ্ছেন না, হাসপাতালে ভর্তি হতে পারছেন না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয় কার্যত নতজানু হয়ে আছে। 

যার যা খুশি সে তাই করছে। করতে পারছে। যখন ইচ্ছে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সিদ্ধান্ত বদল করছে। একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের জনসম্পৃক্ত বিষয়গুলোতে সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় একচেটিয়া প্রাধান্য যখন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদেরই থাকে তখন এমন ঘন ঘন সিদ্ধান্ত অদল বদল হয়তো স্বাভাবিক। এমন সিদ্ধান্তে আমাদের যে নানামুখী সংকট হতে পারে তা কি সংশ্লিষ্টরা ভেবে দেখেছেন? চারিদিকে যা হচ্ছে, যেভাবে হচ্ছে তাতে আসলেই মনে হচ্ছে আমরা মগের মুল্লুকেই বসবাস করছি।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।  

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
হাসিনার নির্দেশে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার নির্দেশে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা