শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩১, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

ফিরছে পাটের সোনালি দিন

ড. ফারুক উল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ফিরছে পাটের সোনালি দিন

এবার পাটের সোনালি দিনকে ফেরানোর পালা। পৃথিবীর ১ নম্বর পাট রাপ্তানিকারক হিসেবে আমাদের আজ খুব বেশি গর্ব করা ঠিক কিনা তা ভেবে দেখা উচিত। এ হতে পারে পাটকে সোনালি পণ্য না করতে পারার ব্যর্থতা। সাধারণ পাটপণ্যের দাম কমলেও বহুমুখী ফ্যাশনযুক্ত, নতুন পাটপণ্যের দাম বিশ্ববাজারে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়াও ভবিষ্যতে পলিথিন বর্জনের বিশ্ব-অভিমত আরো জোরালো হলে প্রাকৃতিক তন্তুর মূল্য বহুগুণ বেড়ে যাবে। 

সাম্প্রতিককালে মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে পাট সাব-সেক্টরের যে তিনটি মূল বাধা চিহ্নিত হয়েছে তা হলো : ১. পাটের আঁশ সংগ্রহের পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা। ২. ছোট ও বড়ো পাটপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতা । ৩. পাটকাঠিকে আরো উন্নত পণ্যে পরিণত করতে না পারা।

ইতোমধ্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের নানা উদ্যোগ পাট সাব-সেক্টরের আধুনিকায়ন করে যাচ্ছে। পাটের আঁশের গুণগত মান উন্নয়নই বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রচলিত পাট পচানোর পদ্ধতি শ্রমঘন ও ব্যয়বহুল আর এতে সময়ও ব্যয় হয় অনেক, যার পরিবর্তন আনা জরুরি। প্রচলিত পদ্ধতিতে পাটকাটা ও পচানোর জন্য একজন চাষীর বিঘা প্রতি ২০০০ টাকা ব্যয় হয় (লালমনিরহাট জেলার তথ্য)। পাটচাষী ও একাজের সাথে সংশ্লিষ্টরা এই পদ্ধতির মধ্যে একটি যুগান্তকারী আমূল পরিবর্তন আনা দরকার বলে মনে করছেন। মূল সমস্যাটির অনেক দিক আছে। যেমন, পাট পচানোর পদ্ধতিটিতে ঝুঁকিপূর্ণ অস্বাস্থ্যকর শ্রম প্রয়োজন যা দূর করা জরুরি। এছাড়াও আছে পাট পচানোর পানির স্বল্পতা আর পাটকাঠিকে লাভজনক ইন্ডাস্ট্রি পণ্যে রূপান্তর করতে না পারার ব্যর্থতা। পাটকাঠির  মতো একটি অতি মূল্যবান জিনিসকে শুধুমাত্র জ্বালানি ও বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা এক ধরনের বিলাসিতা। কারণ, বিশ্ববাজারে এর বহুমুখী ব্যবহার ও মূল্য আছে। 

প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামের একটি প্রযুক্তিভিত্তিক আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা, ‘কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড’ (যারা পাটপণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক প্রাপ্ত), আরডিআরএস নামের একটি সুপরিচিত জাতীয় পর্যায়ের উন্নয়ন সংস্থা এবং রংপুর চেম্বার অব কমার্সের যৌথ উদ্যোগে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় (রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম) পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

শতশত বছর ধরে চাষি যেভাবে পাট কেটে জাক দেয়, লম্বা গোটা পাটকাঠি রাস্তায়, উঠানে শুকাতে দেয়- এবার আর সেরকম নয়। যুগের চাহিদায় তা আজ বদলে ফেলতে হচ্ছে। পুরো পাট গাছের (ছালসহ গোটা পাট গাছ) পরিবর্তে জাক দিচ্ছে শুধু পাটকাঠি থেকে ছড়ানো ছাল যা পরিমাণে ও ওজনে অনেক কম। এ সমস্যা উত্তরণের পথিকৃতরা ধান, গম, ভূট্টার মতো পাটের একটা নতুন সেমি অটোমেটিক ফাইবার এক্সট্রাকশন মেশিনের (আঁশকল) ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন উত্তরবঙ্গসহ সারাদেশে। তারা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বলছেন, ভালো মানের পাটের আঁশ তৈরি করতে না পারলে ভালো পাটপণ্য তৈরি সম্ভব নয়।
 
মেশিনটির প্রথম স্বল্পপরিসরে পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু করে ‘কারুপণ্য’ ২০১৫ সালে। পরবর্তী সময়ে ২০১৭ (ফেব্রুয়ারি) সালে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশনের অর্থ জোগানে এটিকে পাটচাষীর উপযোগী করে তোলার জন্য মেশিনটির ফেব্রিকেশন, টেকনিক্যাল ইম্প্রুভমেন্টের কাজ করেছে ‘করুপণ্য’, আরডিআরএস ও প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এটিকে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় পাট চাষিদের কাছে নিয়ে গেছে বাস্তবে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে।  
আমরা দেখেছি আগাম বন্যার আঘাত নদীতীরবর্তী এলাকায় পাটচাষীকে আগাম পাট কাটতে বাধ্য করে যা আঁশের গুণাগুণের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়া অনেক পাটের জাক ভেসে গিয়ে চাষীর ক্ষতি হয়। পাটক্ষেতে পানির গভীরতা বেশি হলে পাট কাটতে অসুবিধা হয়, যা কষ্টসাধ্য। (এক্ষেত্রে ভবিষ্যতে ছোট কোনো পাট কাটার যন্ত্রের কথা ভাবা যেতে পারে)। 

অতীতে পাটচাষিরা পাটের আঁশের মান উন্নয়নের নানা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেননি কারণ বস্তা, দড়ি বানানোর জন্য তো বেশি উন্নত আঁশ দরকার ছিল না। কিন্তু পাটের পণ্য নিয়ে যখন তাকে বিশ্ববাজারে লড়তে হচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, চীন এসব দেশের সাথে তখন তাকে অবশ্যই উন্নত পদ্ধতিতে উন্নত মানের আঁশ সংগ্রহের কথা ভাবতেই হচ্ছে। পাটের আঁশের মান উন্নয়ন ছাড়াও আরও একটি বিষয় এখন গুরুত্বের সাথে ভাবা দরকার আর  তা হলো পাটকাঠি এবং পাটের পাতার বহুবিধ ব্যবহার ও এদেরকে ইন্ডাস্ট্রির মূল্যবান কাঁচামালে পরিণত করা। পাটকাঠিকে শুধুই চুলা জ্বালানো আর ঘরের বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা যাবে না। 

চাষীরা বুঝতে পারছে, এটি চলে যাবে পার্টিক্যাল বোর্ড ইন্ডাস্ট্রিতে পার্টিক্যাল বোর্ড তৈরির জন্য। পাটকাঠি ব্যবহার করা হয় গাড়ি ও নভোযানের বডি, ঢেউটিন তৈরির উপাদান হিসেবে। আর পাটকাঠির ছাই থেকে তৈরি হয় কম্পিউটার প্রিন্টার ও ফটোকপি মেশিনের কালি, ব্যাটারির কার্বন ইত্যাদি। এছাড়াও পাটপাতা দিয়ে পানীয় এবং পাটপাতা পচিয়ে জৈবসার তৈরি করা যায়। পাটগাছ থেকে পলিমার ব্যাগ ইত্যাদিও তৈরি শুরু হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে পাটকে কেবল সোনালি আঁশ নয়, একটি বহুমূল্যবান ‘গ্রিনপণ্য’ প্রোডাক্ট হিসেবে নতুন করে পরিচিত করছে। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে এই বিষয়গুলোর উপর নানা উদ্যোগ বাস্তবায়নের তাগিদ দেখা যাচ্ছে। যা পাটের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে মাইলস্টোন হিসাবে কাজ করবে। 

উত্তরাঞ্চলে ১৫টি ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরির সাথে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এই কাজ শুরু করেছে। যারা ৭০-৮০ জন লোকের কর্মসংস্থান করছে এবং পাটপণ্য স্থানীয় ও বিদেশের বাজারে রপ্তানি করছে। এই ফ্যাক্টরিগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে তারা বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত নয়। বড় ফ্যাক্টরি ও রপ্তানিকারকদের সাথে এই ফ্যাক্টরিগুলোর একধরনের বিচ্ছিন্নতা এদের বিকাশের অন্তরায়। তাই জুটমিল, বড় পাটপণ্য উৎপাদনকারী, ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরি, পাটপণ্য বহুমুখীকরণ সংস্থা, পাট ও পাটপণ্য ক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা, রপ্তানিকারকের সাথে একটি কার্যকর যোগাযোগ খুবই জরুরি। 

আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের মতো পাটের বাণিজ্য সম্প্রসারণের সাথে সাথে এতে নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যু হতে পারে। একটি বিষয় আবারো জোর দিয়ে বলতে হয়, তা হলো আমাদের জাতীয় পর্যায় থেকে পরিবেশবান্ধব বহুমুখী পাটপণ্য তৈরির প্রতি অগ্রাধিকার নির্ধারণ জরুরি। এবং যেটি বাস্তবায়নের জন্য পাটের তন্তু ও দড়ি/বস্তা রপ্তানির উপর মনোযোগ কমানো উচিত।

সরকারি নীতিমালাকে পাটের আঁশের মান উন্নয়ন, উন্নত প্রযুক্তিতে স্পিনিং, উন্নত ধরনের উইভিং এবং বহুমুখীপণ্য তৈরিতে আরও সহায়ক করতে হবে এবং এজন্য কার্যকরি পদক্ষেপ প্রয়োজন। নতুন আঁশকল, নতুন স্পিনিং মেশিন বসানো, নতুন পাটপণ্য তৈরিতে কারখানাগুলোতে প্রণোদনা দেয়া জরুরি। ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরিগুলোর ব্যবস্থাপনার জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ আজ খুবই জরুরী। 

পাটের বৃহৎ প্রেক্ষাপট :  পাট সাব-সেক্টরের সাথে জড়িত আছে বাংলাদেশের তিন কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা। দুই লক্ষ লোক পাটকলে বা পাটপণ্য শিল্পে কাজ করে। এক লক্ষ লোক জড়িত আছে পাটের ব্যবসার সাথে। সারাদেশে প্রায় সাত থেকে আট লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ করেন ৩৫ লক্ষ পাট চাষী (৩.৫ মিলিয়ন চাষী)। বিশ্বে আমরা পাট উৎপাদনকারী হিসেবে দ্বিতীয় তবে পাট ও পাটতন্তু রপ্তানিতে প্রথম। বর্তমান সরকারের নুতন পাট নীতিমালা যে তিনটি কার্যকর বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়েছে তা হলো : ১. পাট উৎপাদন বাড়ানো। ২. বহুমুখী মানসম্পন্ন পাটপণ্য উৎপাদনের ক্ষমতা। ৩. রপ্তানি আয় বাড়ানো।

পাট সাব-সেক্টরের আছে এক বিপুল সম্ভাবনা, যা বর্তমান আকার থেকে ৩০০% বৃদ্ধি পেতে পারে। ২০১৪-১৫ সালে বাংলাদেশ ৮৬৮ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে পাট থেকে যা কমছে না বরং বাড়ছে। সরকারের অগ্রাধিকারের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশ পাট গবেষণাকেন্দ্র (বিজেআরআই), প্রাইভেট সেক্টর অনেক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিচ্ছে যেমন কেনাফ জাতের পাটের উপর গবেষণা, বীজ বিতরণ, পাটের ছাল ছড়ানোর মেশিনের উন্নয়নের উপর কাজ করা, চারকোল উৎপাদন, পলিমার ব্যাগ, গৃহসামগ্রী উৎপাদনে পাট ব্যবহার ইত্যাদি। 

বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন দক্ষ কর্মসংস্থান ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি পাটশিল্প কারখানাকে সহায়তা করে যাচ্ছে ‘প্রিজম’ নামে একটি প্রকল্পে অর্থয়ানের আওতায়। এটি পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনকে বিশ্ববাজারমুখী করে তুলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

পাট মৌসুমের অভিজ্ঞতা : পাট গবেষণা ও পণ্য উৎপাদনকারী, উন্নয়ন সংস্থারা পাটের উন্নত ছাল ছাড়ানো ও পচানোর পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে (বিজেআরআই, সিআইজিআর ২০১৫)। যদি আমরা বর্তমানে স্বলপমেয়াদি জরুরি পদক্ষেপ বিবেচনা করি তা হলে চারটি বিষয় অগ্রাধিকার পায় : ১. অধিক উৎপাদনশীল ও সাদা রংয়ের পাট জাতের সম্প্রসারণ (যেমন - কেনাফ)। ২. সেমি-অটোমেটিক  শক্তি চালিত আঁশ ছাড়ানোর যন্ত্র গ্রহণ (এডপশন), সম্প্রসারণ ও বিতরণ (ডিস্ট্রিবিউশন)। ৩. পাটজাক দেয়ার পদ্ধতির মধ্যে পরিবর্তন আনা। ৪. বহুমুখী পাটপণ্যের রপ্তানিবাজার সম্প্রসারণ, পাটের গ্রেড সচেতনতা বাড়ানো ও পাটকাঠির বহুমুখী বাজার নিশ্চিত করা। 

যে বড় সমাধানটি বর্তমানে মাঠে বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা হলো  ১৪৪ টি সেমি-অটোমেটিক পাটের আঁশ ছাড়ানোর (আঁশকল) মেশিন ৪টি  জেলায় বিতরণ করা হয়েছে, যা ২৫০০০ চাষীকে সুফল দিচ্ছে। একটি মেশিন দিয়ে একমাসে ১৫০-১৭০ জন চাষীকে সেবা দেয়া সম্ভব। মেশিনটি দিনে ৭-৮ ঘণ্টা চালানো যায় এবং কমপক্ষে ৩ বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে পারে। মেশিন মালিক চাষীদের কাছে বিঘা প্রতি ১৫০০ টাকা সার্ভিসিং চার্জ নিচ্ছে। এটি প্রচলিত নিয়মে চাষীর এই কাজের খরচের চেয়ে বিঘাপ্রতি ৬০০-৮০০ টাকা সাশ্রয় করছে। সাত থেকে আট ঘণ্টায় জ্বালানী বা ডিজেল লেগেছে ৪-৫ লিটার। আর দুজন মালিকসহ চারজন লোক দিয়ে মেশিনটি চালানো যায়। তিন বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে ৪৫০০ টাকা সার্ভিস চার্জ পাওয়া যায়  যা থেকে জ্বালানি খরচ, শ্রমমূল্য বাদ দিলেও কমপক্ষে ১৭০০-২০০০ টাকা লাভ থাকে। যদি মেশিনটির বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা যায় তাহলে মেশিনটির ক্রয়মূল্য রিকভার করে ১ বছরের মধ্যে এটিকে একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করা সম্ভব। 

পাটের ছাল ছড়ানো ছাড়া সারা বছর মেশিনটির নানাবিধ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। মেশিনটি দিয়ে সেচ প্রদান, ছোটখাট পরিবহণ কাজ ও ভুট্টার কাণ্ড ক্রাসিং করা যেতে পারে। আশা করা যাচ্ছে, যে এই মেশিনটি যেমন গ্রামে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করছে তেমনি পাটচাষিকে ১০% অধিক পাটের মূল্য পেতে সহায়তা করবে। প্রাকটিক্যাল অ্যাকশন পাটকাঠির বহুমূখী ব্যবহারের জন্য চারটি চারকোল মেশিনের ইম্প্রুভমেন্ট করেছে। যার সাহায্যে পাটকাটির টুকরো কিছু চিটাধান, তুষ অথবা কুড়ার সাথে মিশিয়ে স্মারট ফুয়েল বা চারকোল তৈরি করা হয়।

লালমনিরহাট জেলার পাটচাষী নুরুল হক ২০১৮ সালে ৯৪ শতক জমিতে কেনাফ ও তোষা দুই জাতের পাট চাষ করেছিলেন। ১৫-১৬ ফুট লম্বা, মোটা সতেজ কেনাফ পাটগাছগুলো দেখে নুরুল হক খুবই খুশি। তিনি জানালেন, এই জাতের ফলন বেশি আর আঁশগুলো বেশি সাদা। এবার গ্রামে আনা নতুন আঁশকলে তিনি  পাটকাঠি থেকে পাটের ছাল থেকে ছাড়িয়েছেন। তারপর এক নতুন  পদ্ধতিতে বাঁশের মাচা করে অল্প জায়গায় পাটছালগুলো পুকুরে জাক দিয়েছেন। এর আগে কখনো তিনি এ পদ্ধতি প্রয়োগ করেননি। এ এক নতুন অভিজ্ঞতা। 

তিনি বললেন, ১০-১২ দিনেই পাটের আঁশ পঁচে যায়। আর মেশিন ব্যবহার করার ফলে শ্রম ও সময় খুব কম লেগেছে। বিঘাপ্রতি খরচও কমেছে। ৯৪ শতকে দুই জাত মিলিয়ে এবার গত বছরের চেয়ে ২৮০ কেজি পাট বেশি পেয়েছেন। সবচেয়ে নতুন অভিজ্ঞতা হলো মেশিন ব্যবহারের ফলে পাটকাঠিগুলো এবার আর গোটা নেই, ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে গেছে। সেই ভেজা টুকরা ৫৫ মণ পাটকাঠি  তিনি এক স্থানীয় ট্রেডারের কাছে বিক্রি করেছেন ৪৪০০ টাকায়। ভাঙা পাটকাঠি এখন অন্য এক ধরনের বিকল্প পণ্য। পাটের অতিরিক্ত ফলন,  শ্রম সাশ্রয় আর পাটকাঠির মূল্যসহ  তিনি এবার ১৪০০০ টাকা বেশি লাভ আশা করছেন। 

নতুন এ-পদ্ধতির বিশেষ দিক হলো, কম শ্রম, কম সময়, কম পানি দূষণ, পাটের ভালো আঁশ ও বেশি লাভ। পাটকাঠি ভাঙা নিয়ে চাষীর নেতিবাচক মনোভাব আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। কারণ, এটি একটি নতুন পণ্য হিসেবে বাজারে স্থান করে নিচ্ছে। একজন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা বলেছেন, একজন কৃষক চাইলে মোট পাটজমির ৪-৫ শতকের পাটআঁশ প্রচলিত নিয়মে ছাড়িয়ে প্রাপ্ত গোটা পাটকাঠি জ্বালানি ও  অন্য কাজে ব্যবহার  করতে পারেন। জেলায় কৃষি বিভাগের অনেক  পাটচাষীদল আছে তারাও আগামী বছর এই মেশিন ও জাক দেয়ার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করবেন বলে কর্মকর্তা আশা প্রকাশ করছেন।

লেখক : কৃষিবিদ, প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামক যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি আর্ন্তজাতিক সংস্থা (কৃষি ও অন্যান্য উন্নয়ন কাজের সাথে ২৪ বছর যাবত সম্পৃক্ত)
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক/মাসুদ/পাভেল

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা