শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩১, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

ফিরছে পাটের সোনালি দিন

ড. ফারুক উল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ফিরছে পাটের সোনালি দিন

এবার পাটের সোনালি দিনকে ফেরানোর পালা। পৃথিবীর ১ নম্বর পাট রাপ্তানিকারক হিসেবে আমাদের আজ খুব বেশি গর্ব করা ঠিক কিনা তা ভেবে দেখা উচিত। এ হতে পারে পাটকে সোনালি পণ্য না করতে পারার ব্যর্থতা। সাধারণ পাটপণ্যের দাম কমলেও বহুমুখী ফ্যাশনযুক্ত, নতুন পাটপণ্যের দাম বিশ্ববাজারে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়াও ভবিষ্যতে পলিথিন বর্জনের বিশ্ব-অভিমত আরো জোরালো হলে প্রাকৃতিক তন্তুর মূল্য বহুগুণ বেড়ে যাবে। 

সাম্প্রতিককালে মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে পাট সাব-সেক্টরের যে তিনটি মূল বাধা চিহ্নিত হয়েছে তা হলো : ১. পাটের আঁশ সংগ্রহের পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা। ২. ছোট ও বড়ো পাটপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতা । ৩. পাটকাঠিকে আরো উন্নত পণ্যে পরিণত করতে না পারা।

ইতোমধ্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের নানা উদ্যোগ পাট সাব-সেক্টরের আধুনিকায়ন করে যাচ্ছে। পাটের আঁশের গুণগত মান উন্নয়নই বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রচলিত পাট পচানোর পদ্ধতি শ্রমঘন ও ব্যয়বহুল আর এতে সময়ও ব্যয় হয় অনেক, যার পরিবর্তন আনা জরুরি। প্রচলিত পদ্ধতিতে পাটকাটা ও পচানোর জন্য একজন চাষীর বিঘা প্রতি ২০০০ টাকা ব্যয় হয় (লালমনিরহাট জেলার তথ্য)। পাটচাষী ও একাজের সাথে সংশ্লিষ্টরা এই পদ্ধতির মধ্যে একটি যুগান্তকারী আমূল পরিবর্তন আনা দরকার বলে মনে করছেন। মূল সমস্যাটির অনেক দিক আছে। যেমন, পাট পচানোর পদ্ধতিটিতে ঝুঁকিপূর্ণ অস্বাস্থ্যকর শ্রম প্রয়োজন যা দূর করা জরুরি। এছাড়াও আছে পাট পচানোর পানির স্বল্পতা আর পাটকাঠিকে লাভজনক ইন্ডাস্ট্রি পণ্যে রূপান্তর করতে না পারার ব্যর্থতা। পাটকাঠির  মতো একটি অতি মূল্যবান জিনিসকে শুধুমাত্র জ্বালানি ও বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা এক ধরনের বিলাসিতা। কারণ, বিশ্ববাজারে এর বহুমুখী ব্যবহার ও মূল্য আছে। 

প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামের একটি প্রযুক্তিভিত্তিক আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা, ‘কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড’ (যারা পাটপণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক প্রাপ্ত), আরডিআরএস নামের একটি সুপরিচিত জাতীয় পর্যায়ের উন্নয়ন সংস্থা এবং রংপুর চেম্বার অব কমার্সের যৌথ উদ্যোগে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় (রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম) পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

শতশত বছর ধরে চাষি যেভাবে পাট কেটে জাক দেয়, লম্বা গোটা পাটকাঠি রাস্তায়, উঠানে শুকাতে দেয়- এবার আর সেরকম নয়। যুগের চাহিদায় তা আজ বদলে ফেলতে হচ্ছে। পুরো পাট গাছের (ছালসহ গোটা পাট গাছ) পরিবর্তে জাক দিচ্ছে শুধু পাটকাঠি থেকে ছড়ানো ছাল যা পরিমাণে ও ওজনে অনেক কম। এ সমস্যা উত্তরণের পথিকৃতরা ধান, গম, ভূট্টার মতো পাটের একটা নতুন সেমি অটোমেটিক ফাইবার এক্সট্রাকশন মেশিনের (আঁশকল) ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন উত্তরবঙ্গসহ সারাদেশে। তারা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বলছেন, ভালো মানের পাটের আঁশ তৈরি করতে না পারলে ভালো পাটপণ্য তৈরি সম্ভব নয়।
 
মেশিনটির প্রথম স্বল্পপরিসরে পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু করে ‘কারুপণ্য’ ২০১৫ সালে। পরবর্তী সময়ে ২০১৭ (ফেব্রুয়ারি) সালে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশনের অর্থ জোগানে এটিকে পাটচাষীর উপযোগী করে তোলার জন্য মেশিনটির ফেব্রিকেশন, টেকনিক্যাল ইম্প্রুভমেন্টের কাজ করেছে ‘করুপণ্য’, আরডিআরএস ও প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এটিকে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় পাট চাষিদের কাছে নিয়ে গেছে বাস্তবে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে।  
আমরা দেখেছি আগাম বন্যার আঘাত নদীতীরবর্তী এলাকায় পাটচাষীকে আগাম পাট কাটতে বাধ্য করে যা আঁশের গুণাগুণের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়া অনেক পাটের জাক ভেসে গিয়ে চাষীর ক্ষতি হয়। পাটক্ষেতে পানির গভীরতা বেশি হলে পাট কাটতে অসুবিধা হয়, যা কষ্টসাধ্য। (এক্ষেত্রে ভবিষ্যতে ছোট কোনো পাট কাটার যন্ত্রের কথা ভাবা যেতে পারে)। 

অতীতে পাটচাষিরা পাটের আঁশের মান উন্নয়নের নানা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেননি কারণ বস্তা, দড়ি বানানোর জন্য তো বেশি উন্নত আঁশ দরকার ছিল না। কিন্তু পাটের পণ্য নিয়ে যখন তাকে বিশ্ববাজারে লড়তে হচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, চীন এসব দেশের সাথে তখন তাকে অবশ্যই উন্নত পদ্ধতিতে উন্নত মানের আঁশ সংগ্রহের কথা ভাবতেই হচ্ছে। পাটের আঁশের মান উন্নয়ন ছাড়াও আরও একটি বিষয় এখন গুরুত্বের সাথে ভাবা দরকার আর  তা হলো পাটকাঠি এবং পাটের পাতার বহুবিধ ব্যবহার ও এদেরকে ইন্ডাস্ট্রির মূল্যবান কাঁচামালে পরিণত করা। পাটকাঠিকে শুধুই চুলা জ্বালানো আর ঘরের বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা যাবে না। 

চাষীরা বুঝতে পারছে, এটি চলে যাবে পার্টিক্যাল বোর্ড ইন্ডাস্ট্রিতে পার্টিক্যাল বোর্ড তৈরির জন্য। পাটকাঠি ব্যবহার করা হয় গাড়ি ও নভোযানের বডি, ঢেউটিন তৈরির উপাদান হিসেবে। আর পাটকাঠির ছাই থেকে তৈরি হয় কম্পিউটার প্রিন্টার ও ফটোকপি মেশিনের কালি, ব্যাটারির কার্বন ইত্যাদি। এছাড়াও পাটপাতা দিয়ে পানীয় এবং পাটপাতা পচিয়ে জৈবসার তৈরি করা যায়। পাটগাছ থেকে পলিমার ব্যাগ ইত্যাদিও তৈরি শুরু হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে পাটকে কেবল সোনালি আঁশ নয়, একটি বহুমূল্যবান ‘গ্রিনপণ্য’ প্রোডাক্ট হিসেবে নতুন করে পরিচিত করছে। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে এই বিষয়গুলোর উপর নানা উদ্যোগ বাস্তবায়নের তাগিদ দেখা যাচ্ছে। যা পাটের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে মাইলস্টোন হিসাবে কাজ করবে। 

উত্তরাঞ্চলে ১৫টি ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরির সাথে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এই কাজ শুরু করেছে। যারা ৭০-৮০ জন লোকের কর্মসংস্থান করছে এবং পাটপণ্য স্থানীয় ও বিদেশের বাজারে রপ্তানি করছে। এই ফ্যাক্টরিগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে তারা বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত নয়। বড় ফ্যাক্টরি ও রপ্তানিকারকদের সাথে এই ফ্যাক্টরিগুলোর একধরনের বিচ্ছিন্নতা এদের বিকাশের অন্তরায়। তাই জুটমিল, বড় পাটপণ্য উৎপাদনকারী, ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরি, পাটপণ্য বহুমুখীকরণ সংস্থা, পাট ও পাটপণ্য ক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা, রপ্তানিকারকের সাথে একটি কার্যকর যোগাযোগ খুবই জরুরি। 

আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের মতো পাটের বাণিজ্য সম্প্রসারণের সাথে সাথে এতে নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যু হতে পারে। একটি বিষয় আবারো জোর দিয়ে বলতে হয়, তা হলো আমাদের জাতীয় পর্যায় থেকে পরিবেশবান্ধব বহুমুখী পাটপণ্য তৈরির প্রতি অগ্রাধিকার নির্ধারণ জরুরি। এবং যেটি বাস্তবায়নের জন্য পাটের তন্তু ও দড়ি/বস্তা রপ্তানির উপর মনোযোগ কমানো উচিত।

সরকারি নীতিমালাকে পাটের আঁশের মান উন্নয়ন, উন্নত প্রযুক্তিতে স্পিনিং, উন্নত ধরনের উইভিং এবং বহুমুখীপণ্য তৈরিতে আরও সহায়ক করতে হবে এবং এজন্য কার্যকরি পদক্ষেপ প্রয়োজন। নতুন আঁশকল, নতুন স্পিনিং মেশিন বসানো, নতুন পাটপণ্য তৈরিতে কারখানাগুলোতে প্রণোদনা দেয়া জরুরি। ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরিগুলোর ব্যবস্থাপনার জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ আজ খুবই জরুরী। 

পাটের বৃহৎ প্রেক্ষাপট :  পাট সাব-সেক্টরের সাথে জড়িত আছে বাংলাদেশের তিন কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা। দুই লক্ষ লোক পাটকলে বা পাটপণ্য শিল্পে কাজ করে। এক লক্ষ লোক জড়িত আছে পাটের ব্যবসার সাথে। সারাদেশে প্রায় সাত থেকে আট লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ করেন ৩৫ লক্ষ পাট চাষী (৩.৫ মিলিয়ন চাষী)। বিশ্বে আমরা পাট উৎপাদনকারী হিসেবে দ্বিতীয় তবে পাট ও পাটতন্তু রপ্তানিতে প্রথম। বর্তমান সরকারের নুতন পাট নীতিমালা যে তিনটি কার্যকর বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়েছে তা হলো : ১. পাট উৎপাদন বাড়ানো। ২. বহুমুখী মানসম্পন্ন পাটপণ্য উৎপাদনের ক্ষমতা। ৩. রপ্তানি আয় বাড়ানো।

পাট সাব-সেক্টরের আছে এক বিপুল সম্ভাবনা, যা বর্তমান আকার থেকে ৩০০% বৃদ্ধি পেতে পারে। ২০১৪-১৫ সালে বাংলাদেশ ৮৬৮ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে পাট থেকে যা কমছে না বরং বাড়ছে। সরকারের অগ্রাধিকারের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশ পাট গবেষণাকেন্দ্র (বিজেআরআই), প্রাইভেট সেক্টর অনেক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিচ্ছে যেমন কেনাফ জাতের পাটের উপর গবেষণা, বীজ বিতরণ, পাটের ছাল ছড়ানোর মেশিনের উন্নয়নের উপর কাজ করা, চারকোল উৎপাদন, পলিমার ব্যাগ, গৃহসামগ্রী উৎপাদনে পাট ব্যবহার ইত্যাদি। 

বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন দক্ষ কর্মসংস্থান ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি পাটশিল্প কারখানাকে সহায়তা করে যাচ্ছে ‘প্রিজম’ নামে একটি প্রকল্পে অর্থয়ানের আওতায়। এটি পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনকে বিশ্ববাজারমুখী করে তুলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

পাট মৌসুমের অভিজ্ঞতা : পাট গবেষণা ও পণ্য উৎপাদনকারী, উন্নয়ন সংস্থারা পাটের উন্নত ছাল ছাড়ানো ও পচানোর পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে (বিজেআরআই, সিআইজিআর ২০১৫)। যদি আমরা বর্তমানে স্বলপমেয়াদি জরুরি পদক্ষেপ বিবেচনা করি তা হলে চারটি বিষয় অগ্রাধিকার পায় : ১. অধিক উৎপাদনশীল ও সাদা রংয়ের পাট জাতের সম্প্রসারণ (যেমন - কেনাফ)। ২. সেমি-অটোমেটিক  শক্তি চালিত আঁশ ছাড়ানোর যন্ত্র গ্রহণ (এডপশন), সম্প্রসারণ ও বিতরণ (ডিস্ট্রিবিউশন)। ৩. পাটজাক দেয়ার পদ্ধতির মধ্যে পরিবর্তন আনা। ৪. বহুমুখী পাটপণ্যের রপ্তানিবাজার সম্প্রসারণ, পাটের গ্রেড সচেতনতা বাড়ানো ও পাটকাঠির বহুমুখী বাজার নিশ্চিত করা। 

যে বড় সমাধানটি বর্তমানে মাঠে বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা হলো  ১৪৪ টি সেমি-অটোমেটিক পাটের আঁশ ছাড়ানোর (আঁশকল) মেশিন ৪টি  জেলায় বিতরণ করা হয়েছে, যা ২৫০০০ চাষীকে সুফল দিচ্ছে। একটি মেশিন দিয়ে একমাসে ১৫০-১৭০ জন চাষীকে সেবা দেয়া সম্ভব। মেশিনটি দিনে ৭-৮ ঘণ্টা চালানো যায় এবং কমপক্ষে ৩ বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে পারে। মেশিন মালিক চাষীদের কাছে বিঘা প্রতি ১৫০০ টাকা সার্ভিসিং চার্জ নিচ্ছে। এটি প্রচলিত নিয়মে চাষীর এই কাজের খরচের চেয়ে বিঘাপ্রতি ৬০০-৮০০ টাকা সাশ্রয় করছে। সাত থেকে আট ঘণ্টায় জ্বালানী বা ডিজেল লেগেছে ৪-৫ লিটার। আর দুজন মালিকসহ চারজন লোক দিয়ে মেশিনটি চালানো যায়। তিন বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে ৪৫০০ টাকা সার্ভিস চার্জ পাওয়া যায়  যা থেকে জ্বালানি খরচ, শ্রমমূল্য বাদ দিলেও কমপক্ষে ১৭০০-২০০০ টাকা লাভ থাকে। যদি মেশিনটির বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা যায় তাহলে মেশিনটির ক্রয়মূল্য রিকভার করে ১ বছরের মধ্যে এটিকে একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করা সম্ভব। 

পাটের ছাল ছড়ানো ছাড়া সারা বছর মেশিনটির নানাবিধ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। মেশিনটি দিয়ে সেচ প্রদান, ছোটখাট পরিবহণ কাজ ও ভুট্টার কাণ্ড ক্রাসিং করা যেতে পারে। আশা করা যাচ্ছে, যে এই মেশিনটি যেমন গ্রামে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করছে তেমনি পাটচাষিকে ১০% অধিক পাটের মূল্য পেতে সহায়তা করবে। প্রাকটিক্যাল অ্যাকশন পাটকাঠির বহুমূখী ব্যবহারের জন্য চারটি চারকোল মেশিনের ইম্প্রুভমেন্ট করেছে। যার সাহায্যে পাটকাটির টুকরো কিছু চিটাধান, তুষ অথবা কুড়ার সাথে মিশিয়ে স্মারট ফুয়েল বা চারকোল তৈরি করা হয়।

লালমনিরহাট জেলার পাটচাষী নুরুল হক ২০১৮ সালে ৯৪ শতক জমিতে কেনাফ ও তোষা দুই জাতের পাট চাষ করেছিলেন। ১৫-১৬ ফুট লম্বা, মোটা সতেজ কেনাফ পাটগাছগুলো দেখে নুরুল হক খুবই খুশি। তিনি জানালেন, এই জাতের ফলন বেশি আর আঁশগুলো বেশি সাদা। এবার গ্রামে আনা নতুন আঁশকলে তিনি  পাটকাঠি থেকে পাটের ছাল থেকে ছাড়িয়েছেন। তারপর এক নতুন  পদ্ধতিতে বাঁশের মাচা করে অল্প জায়গায় পাটছালগুলো পুকুরে জাক দিয়েছেন। এর আগে কখনো তিনি এ পদ্ধতি প্রয়োগ করেননি। এ এক নতুন অভিজ্ঞতা। 

তিনি বললেন, ১০-১২ দিনেই পাটের আঁশ পঁচে যায়। আর মেশিন ব্যবহার করার ফলে শ্রম ও সময় খুব কম লেগেছে। বিঘাপ্রতি খরচও কমেছে। ৯৪ শতকে দুই জাত মিলিয়ে এবার গত বছরের চেয়ে ২৮০ কেজি পাট বেশি পেয়েছেন। সবচেয়ে নতুন অভিজ্ঞতা হলো মেশিন ব্যবহারের ফলে পাটকাঠিগুলো এবার আর গোটা নেই, ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে গেছে। সেই ভেজা টুকরা ৫৫ মণ পাটকাঠি  তিনি এক স্থানীয় ট্রেডারের কাছে বিক্রি করেছেন ৪৪০০ টাকায়। ভাঙা পাটকাঠি এখন অন্য এক ধরনের বিকল্প পণ্য। পাটের অতিরিক্ত ফলন,  শ্রম সাশ্রয় আর পাটকাঠির মূল্যসহ  তিনি এবার ১৪০০০ টাকা বেশি লাভ আশা করছেন। 

নতুন এ-পদ্ধতির বিশেষ দিক হলো, কম শ্রম, কম সময়, কম পানি দূষণ, পাটের ভালো আঁশ ও বেশি লাভ। পাটকাঠি ভাঙা নিয়ে চাষীর নেতিবাচক মনোভাব আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। কারণ, এটি একটি নতুন পণ্য হিসেবে বাজারে স্থান করে নিচ্ছে। একজন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা বলেছেন, একজন কৃষক চাইলে মোট পাটজমির ৪-৫ শতকের পাটআঁশ প্রচলিত নিয়মে ছাড়িয়ে প্রাপ্ত গোটা পাটকাঠি জ্বালানি ও  অন্য কাজে ব্যবহার  করতে পারেন। জেলায় কৃষি বিভাগের অনেক  পাটচাষীদল আছে তারাও আগামী বছর এই মেশিন ও জাক দেয়ার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করবেন বলে কর্মকর্তা আশা প্রকাশ করছেন।

লেখক : কৃষিবিদ, প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামক যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি আর্ন্তজাতিক সংস্থা (কৃষি ও অন্যান্য উন্নয়ন কাজের সাথে ২৪ বছর যাবত সম্পৃক্ত)
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক/মাসুদ/পাভেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা