শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩১, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

ফিরছে পাটের সোনালি দিন

ড. ফারুক উল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ফিরছে পাটের সোনালি দিন

এবার পাটের সোনালি দিনকে ফেরানোর পালা। পৃথিবীর ১ নম্বর পাট রাপ্তানিকারক হিসেবে আমাদের আজ খুব বেশি গর্ব করা ঠিক কিনা তা ভেবে দেখা উচিত। এ হতে পারে পাটকে সোনালি পণ্য না করতে পারার ব্যর্থতা। সাধারণ পাটপণ্যের দাম কমলেও বহুমুখী ফ্যাশনযুক্ত, নতুন পাটপণ্যের দাম বিশ্ববাজারে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়াও ভবিষ্যতে পলিথিন বর্জনের বিশ্ব-অভিমত আরো জোরালো হলে প্রাকৃতিক তন্তুর মূল্য বহুগুণ বেড়ে যাবে। 

সাম্প্রতিককালে মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে পাট সাব-সেক্টরের যে তিনটি মূল বাধা চিহ্নিত হয়েছে তা হলো : ১. পাটের আঁশ সংগ্রহের পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা। ২. ছোট ও বড়ো পাটপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতা । ৩. পাটকাঠিকে আরো উন্নত পণ্যে পরিণত করতে না পারা।

ইতোমধ্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের নানা উদ্যোগ পাট সাব-সেক্টরের আধুনিকায়ন করে যাচ্ছে। পাটের আঁশের গুণগত মান উন্নয়নই বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রচলিত পাট পচানোর পদ্ধতি শ্রমঘন ও ব্যয়বহুল আর এতে সময়ও ব্যয় হয় অনেক, যার পরিবর্তন আনা জরুরি। প্রচলিত পদ্ধতিতে পাটকাটা ও পচানোর জন্য একজন চাষীর বিঘা প্রতি ২০০০ টাকা ব্যয় হয় (লালমনিরহাট জেলার তথ্য)। পাটচাষী ও একাজের সাথে সংশ্লিষ্টরা এই পদ্ধতির মধ্যে একটি যুগান্তকারী আমূল পরিবর্তন আনা দরকার বলে মনে করছেন। মূল সমস্যাটির অনেক দিক আছে। যেমন, পাট পচানোর পদ্ধতিটিতে ঝুঁকিপূর্ণ অস্বাস্থ্যকর শ্রম প্রয়োজন যা দূর করা জরুরি। এছাড়াও আছে পাট পচানোর পানির স্বল্পতা আর পাটকাঠিকে লাভজনক ইন্ডাস্ট্রি পণ্যে রূপান্তর করতে না পারার ব্যর্থতা। পাটকাঠির  মতো একটি অতি মূল্যবান জিনিসকে শুধুমাত্র জ্বালানি ও বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা এক ধরনের বিলাসিতা। কারণ, বিশ্ববাজারে এর বহুমুখী ব্যবহার ও মূল্য আছে। 

প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামের একটি প্রযুক্তিভিত্তিক আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা, ‘কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড’ (যারা পাটপণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক প্রাপ্ত), আরডিআরএস নামের একটি সুপরিচিত জাতীয় পর্যায়ের উন্নয়ন সংস্থা এবং রংপুর চেম্বার অব কমার্সের যৌথ উদ্যোগে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় (রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম) পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

শতশত বছর ধরে চাষি যেভাবে পাট কেটে জাক দেয়, লম্বা গোটা পাটকাঠি রাস্তায়, উঠানে শুকাতে দেয়- এবার আর সেরকম নয়। যুগের চাহিদায় তা আজ বদলে ফেলতে হচ্ছে। পুরো পাট গাছের (ছালসহ গোটা পাট গাছ) পরিবর্তে জাক দিচ্ছে শুধু পাটকাঠি থেকে ছড়ানো ছাল যা পরিমাণে ও ওজনে অনেক কম। এ সমস্যা উত্তরণের পথিকৃতরা ধান, গম, ভূট্টার মতো পাটের একটা নতুন সেমি অটোমেটিক ফাইবার এক্সট্রাকশন মেশিনের (আঁশকল) ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন উত্তরবঙ্গসহ সারাদেশে। তারা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বলছেন, ভালো মানের পাটের আঁশ তৈরি করতে না পারলে ভালো পাটপণ্য তৈরি সম্ভব নয়।
 
মেশিনটির প্রথম স্বল্পপরিসরে পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু করে ‘কারুপণ্য’ ২০১৫ সালে। পরবর্তী সময়ে ২০১৭ (ফেব্রুয়ারি) সালে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশনের অর্থ জোগানে এটিকে পাটচাষীর উপযোগী করে তোলার জন্য মেশিনটির ফেব্রিকেশন, টেকনিক্যাল ইম্প্রুভমেন্টের কাজ করেছে ‘করুপণ্য’, আরডিআরএস ও প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এটিকে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় পাট চাষিদের কাছে নিয়ে গেছে বাস্তবে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে।  
আমরা দেখেছি আগাম বন্যার আঘাত নদীতীরবর্তী এলাকায় পাটচাষীকে আগাম পাট কাটতে বাধ্য করে যা আঁশের গুণাগুণের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়া অনেক পাটের জাক ভেসে গিয়ে চাষীর ক্ষতি হয়। পাটক্ষেতে পানির গভীরতা বেশি হলে পাট কাটতে অসুবিধা হয়, যা কষ্টসাধ্য। (এক্ষেত্রে ভবিষ্যতে ছোট কোনো পাট কাটার যন্ত্রের কথা ভাবা যেতে পারে)। 

অতীতে পাটচাষিরা পাটের আঁশের মান উন্নয়নের নানা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেননি কারণ বস্তা, দড়ি বানানোর জন্য তো বেশি উন্নত আঁশ দরকার ছিল না। কিন্তু পাটের পণ্য নিয়ে যখন তাকে বিশ্ববাজারে লড়তে হচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, চীন এসব দেশের সাথে তখন তাকে অবশ্যই উন্নত পদ্ধতিতে উন্নত মানের আঁশ সংগ্রহের কথা ভাবতেই হচ্ছে। পাটের আঁশের মান উন্নয়ন ছাড়াও আরও একটি বিষয় এখন গুরুত্বের সাথে ভাবা দরকার আর  তা হলো পাটকাঠি এবং পাটের পাতার বহুবিধ ব্যবহার ও এদেরকে ইন্ডাস্ট্রির মূল্যবান কাঁচামালে পরিণত করা। পাটকাঠিকে শুধুই চুলা জ্বালানো আর ঘরের বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা যাবে না। 

চাষীরা বুঝতে পারছে, এটি চলে যাবে পার্টিক্যাল বোর্ড ইন্ডাস্ট্রিতে পার্টিক্যাল বোর্ড তৈরির জন্য। পাটকাঠি ব্যবহার করা হয় গাড়ি ও নভোযানের বডি, ঢেউটিন তৈরির উপাদান হিসেবে। আর পাটকাঠির ছাই থেকে তৈরি হয় কম্পিউটার প্রিন্টার ও ফটোকপি মেশিনের কালি, ব্যাটারির কার্বন ইত্যাদি। এছাড়াও পাটপাতা দিয়ে পানীয় এবং পাটপাতা পচিয়ে জৈবসার তৈরি করা যায়। পাটগাছ থেকে পলিমার ব্যাগ ইত্যাদিও তৈরি শুরু হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে পাটকে কেবল সোনালি আঁশ নয়, একটি বহুমূল্যবান ‘গ্রিনপণ্য’ প্রোডাক্ট হিসেবে নতুন করে পরিচিত করছে। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে এই বিষয়গুলোর উপর নানা উদ্যোগ বাস্তবায়নের তাগিদ দেখা যাচ্ছে। যা পাটের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে মাইলস্টোন হিসাবে কাজ করবে। 

উত্তরাঞ্চলে ১৫টি ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরির সাথে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এই কাজ শুরু করেছে। যারা ৭০-৮০ জন লোকের কর্মসংস্থান করছে এবং পাটপণ্য স্থানীয় ও বিদেশের বাজারে রপ্তানি করছে। এই ফ্যাক্টরিগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে তারা বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত নয়। বড় ফ্যাক্টরি ও রপ্তানিকারকদের সাথে এই ফ্যাক্টরিগুলোর একধরনের বিচ্ছিন্নতা এদের বিকাশের অন্তরায়। তাই জুটমিল, বড় পাটপণ্য উৎপাদনকারী, ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরি, পাটপণ্য বহুমুখীকরণ সংস্থা, পাট ও পাটপণ্য ক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা, রপ্তানিকারকের সাথে একটি কার্যকর যোগাযোগ খুবই জরুরি। 

আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের মতো পাটের বাণিজ্য সম্প্রসারণের সাথে সাথে এতে নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যু হতে পারে। একটি বিষয় আবারো জোর দিয়ে বলতে হয়, তা হলো আমাদের জাতীয় পর্যায় থেকে পরিবেশবান্ধব বহুমুখী পাটপণ্য তৈরির প্রতি অগ্রাধিকার নির্ধারণ জরুরি। এবং যেটি বাস্তবায়নের জন্য পাটের তন্তু ও দড়ি/বস্তা রপ্তানির উপর মনোযোগ কমানো উচিত।

সরকারি নীতিমালাকে পাটের আঁশের মান উন্নয়ন, উন্নত প্রযুক্তিতে স্পিনিং, উন্নত ধরনের উইভিং এবং বহুমুখীপণ্য তৈরিতে আরও সহায়ক করতে হবে এবং এজন্য কার্যকরি পদক্ষেপ প্রয়োজন। নতুন আঁশকল, নতুন স্পিনিং মেশিন বসানো, নতুন পাটপণ্য তৈরিতে কারখানাগুলোতে প্রণোদনা দেয়া জরুরি। ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরিগুলোর ব্যবস্থাপনার জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ আজ খুবই জরুরী। 

পাটের বৃহৎ প্রেক্ষাপট :  পাট সাব-সেক্টরের সাথে জড়িত আছে বাংলাদেশের তিন কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা। দুই লক্ষ লোক পাটকলে বা পাটপণ্য শিল্পে কাজ করে। এক লক্ষ লোক জড়িত আছে পাটের ব্যবসার সাথে। সারাদেশে প্রায় সাত থেকে আট লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ করেন ৩৫ লক্ষ পাট চাষী (৩.৫ মিলিয়ন চাষী)। বিশ্বে আমরা পাট উৎপাদনকারী হিসেবে দ্বিতীয় তবে পাট ও পাটতন্তু রপ্তানিতে প্রথম। বর্তমান সরকারের নুতন পাট নীতিমালা যে তিনটি কার্যকর বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়েছে তা হলো : ১. পাট উৎপাদন বাড়ানো। ২. বহুমুখী মানসম্পন্ন পাটপণ্য উৎপাদনের ক্ষমতা। ৩. রপ্তানি আয় বাড়ানো।

পাট সাব-সেক্টরের আছে এক বিপুল সম্ভাবনা, যা বর্তমান আকার থেকে ৩০০% বৃদ্ধি পেতে পারে। ২০১৪-১৫ সালে বাংলাদেশ ৮৬৮ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে পাট থেকে যা কমছে না বরং বাড়ছে। সরকারের অগ্রাধিকারের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশ পাট গবেষণাকেন্দ্র (বিজেআরআই), প্রাইভেট সেক্টর অনেক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিচ্ছে যেমন কেনাফ জাতের পাটের উপর গবেষণা, বীজ বিতরণ, পাটের ছাল ছড়ানোর মেশিনের উন্নয়নের উপর কাজ করা, চারকোল উৎপাদন, পলিমার ব্যাগ, গৃহসামগ্রী উৎপাদনে পাট ব্যবহার ইত্যাদি। 

বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন দক্ষ কর্মসংস্থান ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি পাটশিল্প কারখানাকে সহায়তা করে যাচ্ছে ‘প্রিজম’ নামে একটি প্রকল্পে অর্থয়ানের আওতায়। এটি পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনকে বিশ্ববাজারমুখী করে তুলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

পাট মৌসুমের অভিজ্ঞতা : পাট গবেষণা ও পণ্য উৎপাদনকারী, উন্নয়ন সংস্থারা পাটের উন্নত ছাল ছাড়ানো ও পচানোর পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে (বিজেআরআই, সিআইজিআর ২০১৫)। যদি আমরা বর্তমানে স্বলপমেয়াদি জরুরি পদক্ষেপ বিবেচনা করি তা হলে চারটি বিষয় অগ্রাধিকার পায় : ১. অধিক উৎপাদনশীল ও সাদা রংয়ের পাট জাতের সম্প্রসারণ (যেমন - কেনাফ)। ২. সেমি-অটোমেটিক  শক্তি চালিত আঁশ ছাড়ানোর যন্ত্র গ্রহণ (এডপশন), সম্প্রসারণ ও বিতরণ (ডিস্ট্রিবিউশন)। ৩. পাটজাক দেয়ার পদ্ধতির মধ্যে পরিবর্তন আনা। ৪. বহুমুখী পাটপণ্যের রপ্তানিবাজার সম্প্রসারণ, পাটের গ্রেড সচেতনতা বাড়ানো ও পাটকাঠির বহুমুখী বাজার নিশ্চিত করা। 

যে বড় সমাধানটি বর্তমানে মাঠে বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা হলো  ১৪৪ টি সেমি-অটোমেটিক পাটের আঁশ ছাড়ানোর (আঁশকল) মেশিন ৪টি  জেলায় বিতরণ করা হয়েছে, যা ২৫০০০ চাষীকে সুফল দিচ্ছে। একটি মেশিন দিয়ে একমাসে ১৫০-১৭০ জন চাষীকে সেবা দেয়া সম্ভব। মেশিনটি দিনে ৭-৮ ঘণ্টা চালানো যায় এবং কমপক্ষে ৩ বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে পারে। মেশিন মালিক চাষীদের কাছে বিঘা প্রতি ১৫০০ টাকা সার্ভিসিং চার্জ নিচ্ছে। এটি প্রচলিত নিয়মে চাষীর এই কাজের খরচের চেয়ে বিঘাপ্রতি ৬০০-৮০০ টাকা সাশ্রয় করছে। সাত থেকে আট ঘণ্টায় জ্বালানী বা ডিজেল লেগেছে ৪-৫ লিটার। আর দুজন মালিকসহ চারজন লোক দিয়ে মেশিনটি চালানো যায়। তিন বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে ৪৫০০ টাকা সার্ভিস চার্জ পাওয়া যায়  যা থেকে জ্বালানি খরচ, শ্রমমূল্য বাদ দিলেও কমপক্ষে ১৭০০-২০০০ টাকা লাভ থাকে। যদি মেশিনটির বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা যায় তাহলে মেশিনটির ক্রয়মূল্য রিকভার করে ১ বছরের মধ্যে এটিকে একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করা সম্ভব। 

পাটের ছাল ছড়ানো ছাড়া সারা বছর মেশিনটির নানাবিধ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। মেশিনটি দিয়ে সেচ প্রদান, ছোটখাট পরিবহণ কাজ ও ভুট্টার কাণ্ড ক্রাসিং করা যেতে পারে। আশা করা যাচ্ছে, যে এই মেশিনটি যেমন গ্রামে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করছে তেমনি পাটচাষিকে ১০% অধিক পাটের মূল্য পেতে সহায়তা করবে। প্রাকটিক্যাল অ্যাকশন পাটকাঠির বহুমূখী ব্যবহারের জন্য চারটি চারকোল মেশিনের ইম্প্রুভমেন্ট করেছে। যার সাহায্যে পাটকাটির টুকরো কিছু চিটাধান, তুষ অথবা কুড়ার সাথে মিশিয়ে স্মারট ফুয়েল বা চারকোল তৈরি করা হয়।

লালমনিরহাট জেলার পাটচাষী নুরুল হক ২০১৮ সালে ৯৪ শতক জমিতে কেনাফ ও তোষা দুই জাতের পাট চাষ করেছিলেন। ১৫-১৬ ফুট লম্বা, মোটা সতেজ কেনাফ পাটগাছগুলো দেখে নুরুল হক খুবই খুশি। তিনি জানালেন, এই জাতের ফলন বেশি আর আঁশগুলো বেশি সাদা। এবার গ্রামে আনা নতুন আঁশকলে তিনি  পাটকাঠি থেকে পাটের ছাল থেকে ছাড়িয়েছেন। তারপর এক নতুন  পদ্ধতিতে বাঁশের মাচা করে অল্প জায়গায় পাটছালগুলো পুকুরে জাক দিয়েছেন। এর আগে কখনো তিনি এ পদ্ধতি প্রয়োগ করেননি। এ এক নতুন অভিজ্ঞতা। 

তিনি বললেন, ১০-১২ দিনেই পাটের আঁশ পঁচে যায়। আর মেশিন ব্যবহার করার ফলে শ্রম ও সময় খুব কম লেগেছে। বিঘাপ্রতি খরচও কমেছে। ৯৪ শতকে দুই জাত মিলিয়ে এবার গত বছরের চেয়ে ২৮০ কেজি পাট বেশি পেয়েছেন। সবচেয়ে নতুন অভিজ্ঞতা হলো মেশিন ব্যবহারের ফলে পাটকাঠিগুলো এবার আর গোটা নেই, ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে গেছে। সেই ভেজা টুকরা ৫৫ মণ পাটকাঠি  তিনি এক স্থানীয় ট্রেডারের কাছে বিক্রি করেছেন ৪৪০০ টাকায়। ভাঙা পাটকাঠি এখন অন্য এক ধরনের বিকল্প পণ্য। পাটের অতিরিক্ত ফলন,  শ্রম সাশ্রয় আর পাটকাঠির মূল্যসহ  তিনি এবার ১৪০০০ টাকা বেশি লাভ আশা করছেন। 

নতুন এ-পদ্ধতির বিশেষ দিক হলো, কম শ্রম, কম সময়, কম পানি দূষণ, পাটের ভালো আঁশ ও বেশি লাভ। পাটকাঠি ভাঙা নিয়ে চাষীর নেতিবাচক মনোভাব আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। কারণ, এটি একটি নতুন পণ্য হিসেবে বাজারে স্থান করে নিচ্ছে। একজন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা বলেছেন, একজন কৃষক চাইলে মোট পাটজমির ৪-৫ শতকের পাটআঁশ প্রচলিত নিয়মে ছাড়িয়ে প্রাপ্ত গোটা পাটকাঠি জ্বালানি ও  অন্য কাজে ব্যবহার  করতে পারেন। জেলায় কৃষি বিভাগের অনেক  পাটচাষীদল আছে তারাও আগামী বছর এই মেশিন ও জাক দেয়ার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করবেন বলে কর্মকর্তা আশা প্রকাশ করছেন।

লেখক : কৃষিবিদ, প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামক যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি আর্ন্তজাতিক সংস্থা (কৃষি ও অন্যান্য উন্নয়ন কাজের সাথে ২৪ বছর যাবত সম্পৃক্ত)
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক/মাসুদ/পাভেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ