শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৫, সোমবার, ০১ জুন, ২০২০ আপডেট:

করোনাতে কি শিক্ষা হবে মানবজাতির?

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
করোনাতে কি শিক্ষা হবে মানবজাতির?

সমগ্র বিশ্ব জুড়ে বর্তমানে আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতিমধ্যে বহু মানুষের এই ভাইরাস মৃত্যু হয়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর সংখ্যা ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭২ জন। সেই সঙ্গে সারা বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা ৬১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৬৪ জন। তবে এই করোনাই প্রথম নয় এর আগেও  বহু মহামারীর মুখোমুখি হয়েছে সমগ্র বিশ্ব।

১. খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩০ অব্দ: এথেন্স
পেলোপনেসিয়ান যুদ্ধের সময় খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩০ অব্দে একটি রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। বর্তমানের লিবিয়া, ইথিওপিয়া ও মিসর ঘুরে তা গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ রোগে ওই অঞ্চলের মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের মৃত্যু হয়। ওই রোগের মূল লক্ষণ ছিল জ্বর, প্রচণ্ড তেষ্টা, গলা ও জীব রক্তাক্ত হওয়া, ত্বক লালচে হয়ে যাওয়া ও ক্ষত সৃষ্টি। ধারণা করা হয়, এটি ছিল টাইফয়েড জ্বর। বলা হয়ে থাকে, এমন মহামারির কারণেই স্পার্টানদের কাছে যুদ্ধে হারতে হয়েছিল এথেনিয়ানদের।

২. ৫৪১ খ্রিষ্টাব্দ: জাস্টিনিয়ান প্লেগ
মিসরে প্রথম এই রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে ফিলিস্তিন ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এই মহামারি। পরে পুরো ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে এই প্লেগ তাণ্ডব চালায়। সম্রাট জাস্টিনিয়ান ওই সময় রোমান সাম্রাজ্যের সঙ্গে বাইজেন্টাইনকে একীভূত করার পরিকল্পনা করছিলেন। মহামারিতে সব ভেস্তে যায়। শুরু হয় অর্থনৈতিক সংকট। এই রোগ পরবর্তী আরও দুই শতাব্দী ধরে বিভিন্ন সময়ে মহামারি আকার নিয়েছিল। মারা গিয়েছিল প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ। তখনকার হিসাবে এটি ছিল পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২৬ শতাংশ। এই প্লেগের মূল বাহক ছিল ইঁদুর। মূলত মানুষের চলাচলের মাধ্যমে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে।

৩. একাদশ শতাব্দী: কুষ্ঠ
কুষ্ঠরোগের অস্তিত্ব ছিল আগে থেকেই। কিন্তু মধ্যযুগে ইউরোপে এই রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। কুষ্ঠ ব্যাকটেরিয়াজনিত একটি রোগ। অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত কুষ্ঠ ছিল প্রাণঘাতী রোগ। বর্তমানেও বছরে লাখ লাখ লোক কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার আর এই রোগে মানুষের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে না।

৪. দ্য ব্ল্যাক ডেথ: ১৩৫০ সাল
এই মহামারিতে তৎকালীন সময়ে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশের মৃত্যু হয়েছিল। একে বলা হয় একধরনের বুবোনিক প্লেগ। একটি নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়া এ রোগের জন্য দায়ী। দ্য ব্ল্যাক ডেথ নামে খ্যাতি পাওয়া এই মহামারি প্রথমে এশিয়া অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। পরে তা পশ্চিমে ছড়ায়। একপর্যায়ে পুরো ইউরোপ এই মহামারিতে আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত এলাকায় প্রাণহানির ঘটনা এতই বেড়ে যায় যে রাস্তাঘাটে পড়ে ছিল মানুষের লাশ। এসব লাশ পচে-গলে আরেক দুঃসহ সংকট সৃষ্টি করে। শুধু এই মহামারির কারণে ওই সময়ে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স যুদ্ধ থেমে যায়। এই প্লেগে জনমিতিগত ও অর্থনৈতিক ব্যাপক পরিবর্তন হওয়ায় ধসে পড়েছিল ব্রিটিশ সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থা।

৫. দ্য গ্রেট প্লেগ অব লন্ডন: ১৬৬৫ সাল
এটিও ছিল বুবোনিক প্লেগ। এতে লন্ডনের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশের মৃত্যু হয়। প্রাথমিকভাবে রোগের উৎস হিসেবে কুকুর-বিড়ালের কথা ভাবা হয়েছিল। রোগের আতঙ্কে তখন নির্বিচারে শহরের কুকুর-বিড়াল মেরে ফেলা হয়। লন্ডনের বন্দর এলাকায় এই প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে।

৬. প্রথম কলেরা মহামারি: ১৮১৭ সাল
কলেরা রোগের প্রথম মহামারির শুরুটা হয়েছিল রাশিয়ায়। সেখানে এতে প্রায় ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। দূষিত পানির মাধ্যমে এই রোগ পরে ব্রিটিশ সেনাদের মধ্যে ছড়ায়। পরে তা ভারতে ছড়ায়, যাতে ১০ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোতেও কলেরা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। স্পেন, আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপান, ইতালি, জার্মানি ও আমেরিকায়ও কলেরা ছড়িয়ে পড়ে মহামারি আকারে। এসব অঞ্চলে প্রায় দেড় লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। সব মিলিয়ে ২২-২৩ লাখ লোক মারা যায়। এখানেই শেষ নয়, পরবর্তী আরও দেড় শ বছর ধরে কলেরা বিভিন্ন সময়ে কয়েক দফায় মহামারি আকারে দেখা দিয়েছিল।

৭. তৃতীয় প্লেগ মহামারি: ১৮৫৫ সাল
চীন থেকে এর সূত্রপাত হয়েছিল। পরে তা ভারত ও হংকংয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রায় দেড় কোটি মানুষ এই মহামারির শিকার হয়েছিল। ভারতে এই মহামারি সবচেয়ে প্রাণঘাতী রূপ নিয়েছিল। ইতিহাসবিদেরা বলে থাকেন, এই মহামারিকে উপলক্ষ হিসেবে নিয়ে ভারতে ব্রিটিশ শাসকেরা নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ নেয় এবং সেসবের মাধ্যমে বিদ্রোহ দমন করে।

৯.১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লুয়ের তাড়নাতেও প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল বিশ্বের জনসংখ্যা ৷ জানা যায়, প্রায় ৫০০ মিলিয়ান মানুষের প্রাণ গিয়েছিল এই স্প্যানিশ ফ্লুয়ে আক্রান্ত হয়ে ৷ তবে করোনার জন্ম যেমন চীনে, তেমন অবশ্য স্প্যানিশ ফ্লু ঠিক কোথা থেকে আসে তা জানা যায় না ৷ স্প্যানিশ নামকরণ হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে, এই ভাইরাস প্রথম পাওয়া যায় স্প্যানিশ এক সেনাবাহিনীর সেনাদের শরীরে ৷ আর তা থেকে স্প্যানিশ ফ্লুয়ের নামকরণ ৷ যা চলতি কথায় ইনফ্লয়েঞ্জা! জানা যায়, শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই সেই সময় প্রাণ গিয়েছিল প্রায় ৫০ মিলিয়ন মানুষের ৷ শোনা যায়, এই স্প্যানিশ ফ্লুতে সে সময় সবচেয়ে বেশি প্রাণ গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রেই ৷ সে সময়ও এই ভাইরাসের সঙ্গে লড়তে অনেকটাই দেরি করে ফেলেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৷ উড়িয়ে দিয়েছিল এই ভাইরাসের শক্তিকে ৷ তারপরই নামে মৃত্যুর অন্ধকার ৷ গোটা বিশ্বেই ভেঙে পড়েছিল চিকিৎসা ব্যবস্থা ৷ আজও সেই মহামারীর ছবি দেখতে পাওয়া যায় বিভিন্ন প্রতিবেদনে ৷

১০. এশিয়ান ফ্লু: ১৯৫৭ সাল
হংকং থেকে এই রোগ চীনে ছড়িয়ে পড়ে। পরে তা ছয় মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র হয়ে যুক্তরাজ্যে ব্যাপকভাবে ছড়ায়। এ কারণে প্রায় ১৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়ে। ১৯৫৮ সালের শুরুর দিকে এশিয়ান ফ্লু দ্বিতীয়বারের মতো মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। ওই সময় এশিয়ান ফ্লুতে বিশ্বব্যাপী প্রায় ১১ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই মারা গিয়েছিল ১ লাখ ১৬ হাজার মানুষ। পরে ভ্যাকসিন দিয়ে ওই মহামারি প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছিল।

তাহলে কী ইতিহাস থেকে আমরা কিছুই শিখতে পারিনি, বা শিক্ষা নেইনি!

বিজ্ঞানীদের মতে করোনা জৈবাস্ত্র। বরাবরের মত এবারও আঙুল উঠেছে চীনের দিকে। যদি বিশ্বের অভিযোগ মেনে নেয়া হয় তাহলে এটাই কি প্রথম জৈবাস্ত্র ‘যুদ্ধ’। ধার্মিকরা বলছে ধর্মের দৃষ্টিতে মহামারী মানবজাতির উপার্জিত। পাপের ফসল। পৃথিবীতে যখন অশ্লীলতা, নাফরমানি, পাপাচার, ব্যভিচার বেড়ে যায় তখন মহামারী দেখা দেয়। আল্লাহ আজাব হিসেবেও পৃথিবীতে এই মহামারী পাঠান। পরিবেশবিদ বলছেন, পরিবেশ বিপর্যয় জলবায়ুর পরিবর্তন আর মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার ব্যাপারটি পরস্পর সম্পর্কিত। বার বার এভাবেই হেরে যাচ্ছে মানব সভ্যতা! প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের যে কোনও লড়াই চলে না, তা নিয়ে যেন আরও কঠোরভাবে ভাবার সময় এসেছে। জলবায়ুর পরিবর্তন, পরমাণু যুদ্ধ, মহামারী কিংবা মহাকাশ থেকে ছুটে আসা অ্যাস্টরয়েড বা গ্রহাণুর আঘাত। এর যে কোন একটিই পৃথিবী থেকে মানবজাতিকে নিশ্চিহ্ণ করে দিতে পারে।

লেখক: ফটোসাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাজ্য থেকে এক কার্গো এলএনজি আসবে, ব্যয় ৬২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা
যুক্তরাজ্য থেকে এক কার্গো এলএনজি আসবে, ব্যয় ৬২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা