শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০ আপডেট:

শত সহস্র মৃত্যু ছুঁয়ে রেড জোনে বাংলাদেশ!

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
শত সহস্র মৃত্যু ছুঁয়ে রেড জোনে বাংলাদেশ!

মহামারী করোনা মোকাবেলায় গ্রীন—ইয়েলো নয় শত সহস্র মৃত্যু ছুঁয়ে সরাসরি রেড জোনে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। আজ পর্যন্ত কোভিড আক্রান্ত রোগীর শনাক্তের সংখ্যা ৭৫ হাজার এবং মৃত্যু হয়েছে হাজারের উপর মানুষের। আমরা দেখতে পাচ্ছি ৫৬ হাজার বর্গমাইল জুড়ে দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। অথচ সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত ও সমন্বয় থাকলে সরকারি -বেসরকারি  সম্মিলিত কার্যক্রমের মাধ্যমে চীন, ইতালি, স্পেন, আমেরিকা থেকে শিক্ষা নিয়ে গ্রীন জোনে থাকতে পারতাম আমরা। আজ সাধারণ রোগীকে বিনা চিকিৎসায় মরতে হত না। সচল রাখতে পারতাম কোটি কোটি মানুষের জীবন ও জীবিকা। সত্যি অদ্ভুত আঁধার আজ মানব জাতিকে ঘিরে ধরেছে। একটি অচেনা প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কাছে পরাজিত হতে চলেছে মানব জাতির সমস্ত আস্ফালন ও অর্জন। 

ভাবতে কষ্ট হয় কত অসহায় হলে শ্রেষ্ঠ জীব দাবি করা মানুষেরা শুধু সংখ্যায় পরিণত হয়! পিতা-মাতার মৃত্যুর কারণ হয় সন্তান। নিজের অজান্তে মৃত্যুকে ফেরিকরে চলেছে এক স্বজন থেকে আরেক স্বজন! কেউ কেউ আবার আক্রান্ত হতে পারে জেনেও অনান্য মানুষের ঘাতক হয়ে উঠছে। কোথাও দেখছি সভ্য সমাজের রক্ষাকারী দাবি করা রাষ্ট্রের অবহেলা ও উদাসীনতায় ছড়িয়ে পড়ছে এই মহামারী। উদাসীনতা ও অবহেলার মাত্রা অতিক্রম করে মানুষের জীবনকে তুচ্ছ ভেবে করণীয় ঠিক করছে এইসব রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারকগণ! তার কারণও আমাদের অজানা নয়। সামাজিক মূল্যবোধ, নীতি-নৈতিকতা, আদর্শ ও জীবনবোধকে ভুলে ক্ষমতার লোভে কিছু মানুষের করায়ত্বের কারণে আধুনিক পৃথিবী আজ চরম সংকটের মুখোমুখি। অথচ যে মহৎ মানুষগুলোর অন্তরে মানুষকে ভালোবাসা তথা দেশপ্রেমের এক সহজাত অনুভব, উজ্জ্বল আলোর মতো জেগে আছে তারা আজ অবহেলিত, উপেক্ষিত।

ইতিমধ্যে বাংলাদেশ করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার ৩ মাস অতিক্রম করলো। ৮ ই মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু বিগত তিনমাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে করোনা দুর্যোগ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ব্যর্থতার চিত্র সবখানে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। দেশবাসীর কাছে অনাস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে তারা। আমাদের স্বাস্থ্য বিভাগ যে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে কিংবা এই সংক্রমণের ভয়াবহতা সম্পর্কে তাদের কোন ধারণাই ছিল না, অথবা তারা বিষয়টি লুকিয়ে রাখতে চেয়েছিল। হয়তো বিজ্ঞানকে ভুলে তারা এই ভাইরাস কাফেরদের হয়; মুসলমানদের হয়না, এই ভাইরাস এত এত তাপমাত্রায় ছড়ায় না, এই ভাইরাস আল্লাহর সৈনিক এমন নানা রঙের তত্ত্বে বিশ্বাস করেছেন। জনস্বাস্থ্য নিয়ে যে চরম উদাসীনতা ও অপরাধ করেছে ভেবেছিলাম তার শাস্তি নিশ্চিত করা হবে কিন্তু দেখলাম ভিন্ন চিত্র স্বাস্থ্য সচিবকে বরং প্রমোশন দিয়ে করা হল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব! করোনা দুর্যোগের শুরু থেকেই যে অনিয়ম অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি দেখা মিলছে তা এক আমলাতান্ত্রিক রাজত্ব কায়েমের চিত্র ছাড়া অন্যকিছু নয়। 

আমারা যারা করোনা দুর্যোগ নিয়ে লিখেছি, সতর্ক করছি স্বাস্থ্য বিভাগ সেসব কথার কথা পাত্তাই দেয়নি বরং  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যে বলল, টেস্ট টেস্ট এবং টেস্ট তাদের এই কথাকেও আমলে নেয়নি সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। তারা মিডিয়ার সামনে দিনের পর দিন বলল, ‘আমরা প্রস্তুত’। কেউ কেউ আবার একধাপ এগিয়ে বলতে চাইলো বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রের চেয়েও আমাদের প্রস্তুতি ভালো! 

তাহলে তাদের এই মিথ্যাচার ও ধৃষ্টতা কি শুধু জবাবদিহিতাহীন রাষ্ট্রের আমলাতান্ত্রিক লুটপাটের রাজত্ব না গভীর ষড়যন্ত্র! ষড়যন্ত্র কেন বলছি তা বলতে চাই, আমরা বিগত সময়ে দেখেছি  ঘরে-বাইরের ষড়যন্ত্র, দেখেছি আজীবন লড়াকু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সকল অর্জন ও কর্মপ্রচেষ্টাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মরিয়া একটি সুবিধাভোগি মহল। তারা দেশের জনগণ ও প্রধানমন্ত্রীকে একপ্রকার জিম্মি করে ব্যবসার নামে লুটপাট করতে চেয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম দেখলাম না। করোনাকে সামনে রেখে মাস্ক, পিপিই, গ্লাভস, গগজ, টেস্ট কিট ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি কেনাকাটার যে দুর্নীতি ও লুটপাটের ধান্দায় ব্যস্ত সেই মহল। সরকারের সকল সংস্থা জেনেও না জানার ভান করে আছে, কিন্তু কেন? সরকার প্রধান শেখ হাসিনাকে বিব্রত করাই কি তাদের প্রধান লক্ষ্য নাকি পুরো দেশটাকেই পৃথিবী থেকে আইসোলেটেড করতে চায় তারা? 

সারাদেশে কত হাসপাতাল আছে, কোন কোন জেলায় সংক্রমণ বেশি বেশি বা কম, কোভিড ও নন-কোভিড চিকিৎসার ধরন কী হবে, জীবন ও জীবিকা কিভাবে চলবে সেই ভাবনা স্বাস্থ্য বিভাগ সঠিকভাবে চিন্তা করেনি। এখনো স্বাস্থ্য বিভাগের প্রকৃত তথ্যের সঙ্গে বাস্তবতার অনেক গড়মিল রয়েছে। মহামারী নিয়ে সরকারের সংস্থার কাছ থেকে তথ্যে লুকোচুরি বা বিকৃতি ভীষণ দুঃখজনক ও দুর্ভাগ্যজনক।

মহামারী বিশেষজ্ঞদের মতে প্রথম থেকে যদি সর্বোচ্চ পর্যায়ে টেস্টের ব্যবস্থা করতে পারত। আক্রান্তদের বাছাই করতে পারতো এবং দুর্নীতি ও অনিয়ম দূর করে সঠিক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় সেবা দিতে পারলে আক্রান্ত রোগী আজ ৭৫ হাজার ছাড়াতো না। বিশেষজ্ঞ অনেকের প্রশ্ন এখন ৫২টি ল্যাবে পরীক্ষা করছেন, এটা আগে করলেন না কেন? তিন মাস সময় পেলেন, ৬৪ জেলায় ৬৪টি ল্যাব বসালেন না কেন? দেশের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার মেশিন ছিল, এগুলো কাজে লাগালেন না কেন?

আমরা দেখলাম জাতির এই ক্রান্তিকালে একেকটি মেশিন (আরটিপিসিআর) তিন গুণ দামে কেনা হয়েছে। আবার ২০২০ সালে এসে ২০০৯ সালের মেশিন কিনছেন। এই পুরোনো মডেলের মেশিনে ভালো ফল পাচ্ছেন না। তখন যদি আধুনিক মেশিন কিনতেন, কম দামেই কিনতে পারতেন। আবার চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় পেতেন।

এই মহা দুর্যোগে শুধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা নয় সরকারের ত্রাণ ব্যবস্থাপনাসহ কয়েকটি সেক্টরে হযবরল-এর চিত্র ফুটে উঠেছে। মহামারীকে তুচ্ছ ভেবে ইচ্ছেমত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং বারবার পরিবর্তন করেছেন। সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভুল বার্তা দেয়া হয়েছে। কখনো শ্রমিকদের ঢাকায় ডেকে আনলাম, আবার কখনো বাড়ি পাঠিয়ে দিলাম। বিদেশ ফেরতদের নিয়েও শুরু থেকে নাটকীয় সব ঘটনা ঘটেছে। যখনই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার থেকে হস্তক্ষেপ করেছে, তখন পরিস্থিতি একটু বদলেছে। কিন্তু ততক্ষণে ক্ষতি যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। এক কথায় দারুণ ভাবে সারাদেশে মহামারী ছড়িয়ে দিতে যা যা করণীয় আমরা তা সফলভাবে শেষ করলাম। যার কারণে করোনাকালে ফ্রন্টফাইটার ডাক্তারসহ সাধারণ মানুষ অসুস্থ হলে কোথাও চিকিৎসা পাচ্ছেন না। এ হাসপাতাল ও হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে রাস্তায় মরতে হচ্ছে তাদের। আইসিইউ বা অক্সিজেন পাওয়া যাচ্ছে না কোথাও। এমন দুর্যোগে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার এমন চিত্র দিনদিন মানুষকে হতাশ ও আতঙ্কগ্রস্থ করে তুলেছে।

এদিকে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি বলছেন, লকডাউনের প্রথম ৬৬ দিনে কর্মহীন হয়েছে ৩.৬ কোটি লোক, অর্থনীতিবিদের মতে বর্তমানে দরিদ্রসীমায় ৪১.৬% মানুষ। তার মানে শুধু কোভিড আক্রান্তে রেড জোনে নয় অর্থনীতি ও সামাজিক নিরাপত্তায় বিপর্যয়ের শঙ্কা তৈরী হয়েছে। 

করোনার কারণে আয় কমে যাওয়ায় দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। ফলে সার্বিকভাবে দারিদ্র্যের হার ৩৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এর পাশাপাশি আয় ও ভোগের বৈষম্যও বেড়েছে। এমনটাই দাবি বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)।

করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত আমাদের পৃথিবীতে বহু ‘অজানা চ্যালেঞ্জ’ দেখা দেবে এবং ক্ষিপ্রতার সঙ্গে এই নতুন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই আসছে বাজেটে শুধু চিরাচরিত গতানুগতিক আয়-ব্যয়, অর্থবরাদ্দ-অর্থসংস্থান, জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার, ঘাটতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলোর বাইরে বেরিয়ে এসে এমন কিছু আমরা দেখতে চাই, যেন আমাদের মনোবল চাঙ্গা এবং আমরা আশার আলো দেখতে পাই। 

বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে বাজেটের প্রধান লক্ষ্য হওয়া দরকার  করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশব্যাপী কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। স্বাস্থ্য খাতসহ বিভিন্ন জায়গায় অব্যবস্থাপনা কঠোর হস্তে নিয়ন্ত্রণ না করে শুধু বরাদ্দ বাড়িয়ে কোনো লাভ হবে বলে আমি মনে করি না। সকল শঙ্কা ও সঙ্কটকে মোকাবেলা করতে এবারের বাজেট হোক করোনাকালে ক্ষতি হওয়া অর্থনীতি পূনরুদ্ধারের। দরিদ্র মানুষের খাদ্য ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তার  সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পাস হোক বাজেট। 

এখনো সময় হাতে আছে, সময়ের সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে মহামারী বিশেষজ্ঞের প্রস্তাবিত কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন করে সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা একান্ত প্রয়োজন। ভুলে গেলে চলবে না জনস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা আমাদের সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের সব আবেদন নিবেদন আপনাকেই করতে হয়। একহাতে একজন মানুষ কতদিকে সামাল দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে পারে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শুধু আপনি। আমাদের কি দুর্ভাগ্য আপনার সাথে থেকে আপনার দর্শনে বিশ্বাস করে দেশ গড়ার কাজে উপযুক্ত ও যোগ্য সহযোদ্ধা আপনার পাশে দেখতে পাই না। কোন যোগ্যতায় আপনার মন্ত্রী পরিষদের সদস্য হয় এমন অথর্ব অযোগ্যরা তা নিয়ে মাঝে মাঝে নিজেই বিভ্রান্ত হই। আমাদের বিশ্বাস এইসব অথর্বরা আপনার পছন্দের তালিকার নয়, কোন লোভী অশুভ শক্তির ইশারা এখানে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। 

প্রিয় প্রধানমন্ত্রী আজ বলা যেতে পারে অর্থনীতি তখনই পূর্ণোদ্যমে সচল হবে, যখন দেশের মানুষ অনেকটা নির্ভয়ে কর্মক্ষেত্র ও সমাজজীবনে ফিরতে পারবেন। যারা শ্রমিক ও কর্মী, তাদের স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে তারা কাজে ফিরতে পারবেন না বা ফিরলেও উৎপাদনশীলতা ব্যহত হবে। দেশের ক্রান্তিলগ্নে সাধারণ মানুষ শুধু আপনার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। বাকিদের কেউ বিশ্বাস করে না। লোভ আর মোহের কাছে বিক্রি হওয়া এইসব আমলা, ব্যবসায়ী ও নেতাদের বিশ্বাস করার মত আচার-আচরণও আমরা দেখতে পাই না। বাংলাদেশের পরিস্থিতি খুব দ্রুত বদলাচ্ছে। বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাস ছড়ানোর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনে লকডাউন কিংবা জরুরি অবস্থা জারি করতে হবে। মানুষকে বাঁচাতে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিকল্প নেই। আপনার নেতৃত্বে খাদ্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জাতীয় তহবিল এর পাশাপাশি সম্মিলিত দুর্যোগ তহবিল গঠন করা হোক। ব্যক্তিক পর্যায়ে যারা শত থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক আছে তাদের প্রত্যেকের ১০ শতাংশ অর্থ কর্তন করে রাষ্ট্রীয় তহবিলে যুক্ত করে ওয়ার্ড, গ্রাম ও ইউনিয়ন ভিত্তিক সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নেয়া হোক। বিশ্বাস করতে চাই, সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত ও সম্মিলিত কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ। 

লেখক :  সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম। সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ‘৭১’।

বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
সর্বশেষ খবর
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা
বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন
চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ
মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান
অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত
বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি
নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ
শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল
কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই
বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে
রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন

শনিবারের সকাল

সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে
সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে

নগর জীবন

মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি
চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি

শোবিজ

পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ
পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ

নগর জীবন

বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত
বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত

নগর জীবন

ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ
ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের
অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির
বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির

নগর জীবন

শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না নারী পাচার
থামছেই না নারী পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!
জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স
নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স

মাঠে ময়দানে

১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য
১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে
লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু

শোবিজ

আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন

পেছনের পৃষ্ঠা

কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ
কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না
খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা