শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৫, সোমবার, ২২ জুন, ২০২০ আপডেট:

“সবার উপরে মানুষ সত্য”

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
“সবার উপরে মানুষ সত্য”

বর্ণবাদ ও বৈষম্য মানব সভ্যতার এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। সভ্যতার শুরু থেকেই এই কলঙ্ক বয়ে চলেছে মানবসমাজ। যুগের পরিক্রমায় মানুষ সভ্য হয়েছে বটে, জ্ঞান বিজ্ঞানে উৎকর্ষ সাধন করেছে বটে, তবে বর্ণবাদ নামক কলঙ্ক থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বর্ণবাদ নামক ভাইরাস সমাজে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে যখন মানুষ করোনা নামক অদৃশ্য ভাইরাসের বিরুদ্ধে নিজের অস্তিত্ত্ব রক্ষার লড়াইয়ে লিপ্ত ঠিক সেই সময়েও আমরা দেখেছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বর্ণবাদের এক বীভৎস রূপ।

সর্বপ্রথম যে বিষয়টি আমাদের জানা প্রয়োজন তা হচ্ছে বর্ণবাদ কি? বর্ণবাদ হচ্ছে সেই দৃষ্টিভঙ্গি, চর্চা এবং ক্রিয়াকলাপ যেখানে বিশ্বাস করা হয় যে মানুষ বৈজ্ঞানিকভাবেই অনেকগুলো গোষ্ঠীতে বিভক্ত এবং একই সাথে বিশ্বাস করা হয় যে কোনো কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীর চেয়ে নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য উঁচু অথবা নিচু; কিংবা তার উপর কর্তৃত্ব করার অধিকারী; অথবা বেশি যোগ্য কিংবা অযোগ্য।

তবে এই কথাও সত্য যে বর্ণবাদের সঠিক সংজ্ঞা নির্ধারণ করাটা কঠিন। কারণ, গবেষকদের মধ্যে গোষ্ঠী ধারণাটি নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। এছাড়াও কোনটি বৈষম্য এবং কোনটি বৈষম্য নয় সেটি নিয়েও সবাই একমত নন। বর্ণবাদ কখনও গায়ের চামড়ার রং দিয়ে হতে পারে, কখনও আঞ্চলিকতা দিয়ে হতে পারে, কখনও গোত্র দিয়ে হতে পারে, কখনও বর্ণ দিয়ে হতে পারে। কিছু কিছু সংজ্ঞা অনুসারে, কোনো মানুষের আচরণ যদি কখনো তার জাতি বা বর্ণ দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটি অন্য কারো জন্য ক্ষতিকর না হলেও তাকে বর্ণবাদ বলা হবে। 

অন্যান্য সংজ্ঞায় শুধুমাত্র বর্ণবাদ দিয়ে প্রভাবিত হয়ে শোষণ এবং অত্যাচার করাই বর্ণবাদ। তবে এই কথাও অস্বীকার করা যায় না যে বর্ণবাদের সঠিক সংজ্ঞা নির্ধারিত না হবার ফলে সমাজে কিছু কিছু বর্ণবাদী আচরণ স্থান পেয়ে যায়। 

পৃথিবীকে কথায় কথায় মানবাধিকারের ছবক দেয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বর্ণবাদের  ঘটনা কি এই প্রথম? উত্তর হবে একেবারেই না। যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবাদের শুরু ষোড়শ শতকে। সেই সময় কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকানদের দাস হিসেবে ব্যবহারের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া শুরু হয়েছিল। এরপর প্রায় এক কোটি ২০ লাখ কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকানকে দাস হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়। তবে দিন দিন যুক্তরাষ্ট্র জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় সাফল্য লাভ করেছে বটে, তবে তাদের আচরণের পরিবর্তন হয়নি। 

সিএনএনের ভাষ্যমতে, ২০১৮ সালে দেশটিতে মোট গ্রেফতারের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার ৯৬০টি। অর্থাৎ গড়ে প্রতি ৩২ মার্কিন নাগরিকের একজন গ্রেফতার হয়েছে। আর এই গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে শারীরিক শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে এমন ব্যক্তির মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গরাই এগিয়ে। 

আর ২০১৬ সালে আমেরিকান জার্নাল অব হেলথে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের তৎপরতার কারণে শ্বেতাঙ্গদের চেয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের নিহত হওয়ার ঝুঁকি তিনগুণ বেশি। 

লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড প্রিজন ব্রিফের দেওয়া তথ্যমতে, কয়েদি সংখ্যার দিক থেকেও যুক্তরাষ্ট্র সবার ওপরে। দেশটির জেলখানাগুলোয় ২০ লাখের বেশি কয়েদি রয়েছে, যা ওয়াশিংটন ডিসি, মিয়ামি ও বোস্টনের মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। এই কয়েদিদের এক–তৃতীয়াংশই কৃষ্ণাঙ্গ। অথচ. দেশটির মোট জনসংখ্যার ১৩ শতাংশের কিছু বেশি অংশ কৃষ্ণাঙ্গ।

শুধু বর্ণবাদের অভিযোগ যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ঘিরে তা কিন্তু নয়। মানবাধিকারের তীর্থভুমি বলে খ্যাত ইউরোপও এই অভিযোগ থেকে মুক্ত নয়। ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের সাবেক অধ্যাপক রবার্ট ডেভিসের মতে, ১৫শ' থেকে ১৮শ' শতকের মধ্যে ১০ লাখের বেশি মুসলমানকে ইউরোপে দাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়।    

২০০৫ সালে বুনা তাওহে ও জিয়েঁদ বিনা নামের দুই কিশোর পুলিশের তাড়া খেয়ে পালাতে গিয়ে একটি সাবস্টেশনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা পড়ে। যে ঘটনার জেরে পুরো ফ্রান্সে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। ওই বছরই জার্মানির ডেসাউয়ে পুলিশ সেলে গুলিতে সিয়েরা লিওনের শরণার্থী ওউরি জালহ মারা যায়। ২০১১ সালে পুলিশের গুলিতে মার্ক ডুগান নামে এক কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি নিহতের ঘটনায় লন্ডন বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল। শুধু সাধারণ মানুষ নন, নেইমার কিংবা ওজিলের মত বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তিদেরও ইউরোপে বর্ণবাদী আচরণের স্বীকার হতে হয়েছে। 

শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপ নয়, পৃথিবীর এমন কোনো অংশ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যেখানে বর্ণবাদ তার বিষাক্ত ছোবল ফেলেনি। ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের সাবেক অধ্যাপক রবার্ট ডেভিস আরও বলেন, ১৫শ' থেকে ১৮শ' শতকের মধ্যে উত্তর আফ্রিকা এবং তুরস্ক, মিশর ও পশ্চিম এশিয়ায় প্রায় ২০ লাখ খ্রিস্টানকে দাস করা হয়েছিল। অষ্টম শতকে উত্তর আফ্রিকার মুররা স্পেন ও পর্তুগালের একটি অংশ দখল করার পরে শ্বেতাঙ্গ খ্রিস্টানদের দাস হিসেবে ব্যবহার শুরু করে। ১৫শ’ শতকে ইউরোপ থেকে বিতাড়িত হওয়ার আগ পর্যন্ত সেই রীতি চালু ছিল। 

তবে এ কথাও সত্য যে এই বর্ণবাদ বৈষম্যকে সমাজ থেকে উৎখাত করতে মানুষ অবিরত লড়াই করে গেছে। মার্টিন লুথার কিং, নেলসন ম্যান্ডেলা কিংবা মহাত্মা গান্ধীর মত বিশ্ববরেণ্য নেতারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে গেছেন এই বর্ণবাদ বৈষম্যর বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে। 

জাতিসংঘও বিভিন্ন সময়ে এই বর্ণবাদ বৈষম্যর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে-  Universal Declaration of Human Rights 1948, International Covenant on Civil and Political Rights 1966, International Convention on the Elimination of All Forms of Racial Discrimination 1965 প্রভৃতি।

এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে জর্জ ফ্লয়েড হত্যার পর যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের বিরুদ্ধে চলে আসা বর্ণবাদ বৈষম্য, অন্যায়, অবিচারের তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ। মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটকে এক বছর সময়ের মধ্যে তদন্ত করে ওই প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। 

এত আন্দোলন-সংগ্রাম, আইন-কানুন প্রণয়নের পরেও সমাজ থেকে নির্মূল করা যায়নি বর্ণবাদ বৈষম্য। আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি কেন নির্মূল করা যায়নি? এর কারণ সমাজে মানবিকতা ও মনুষ্যত্ববোধের চরম অভাব। সমাজে মানুষের প্রথম পরিচয় মানুষ নয় বরং ধর্ম, বর্ন গোত্র প্রভৃতি বিষয়গুলো বেশী গুরুত্ব পাচ্ছে। যার কারণে সমাজে প্রকট হচ্ছে শ্রেণী বৈষম্য, বাড়ছে সংঘাত এবং সমাজের রন্ধে রন্ধে প্রবেশ করছে বর্ণবাদের ভয়ংকর বিষবাষ্প।

আমাদের মনে রাখতে হবে, যে সমাজ মানুষকে তার সর্বপ্রথম পরিচয় মানুষ না শিখিয়ে ধর্ম, বর্ন, গোত্র প্রভৃতির ভিত্তিতে বিভক্ত করতে শেখায় সেই সমাজ কখনো সভ্য সমাজ হতে পারে না। নিজেদের সভ্যতার আলোয় আলোকিত করতে হলে ধর্ম, বর্ন, গোত্রের ঊর্ধ্বে উঠে মানুষকে একমাত্র মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করতে হবে। তাই সমাজ থেকে বর্ণবাদ বৈষম্য নামক মহামারী নির্মূল করতে হলে আমাদের একমাত্র মূলমন্ত্র হতে হবে “সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই”।

লেখক : শিক্ষক, আইন বিভাগ, ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
সর্বশেষ খবর
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চালু
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চালু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন: গোলাম পরওয়ার
নির্বাচনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন: গোলাম পরওয়ার

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরের অগ্নিকাণ্ডে ৫০ হাজার মুরগিসহ মেশিনারীজ ভস্মীভূত
যশোরের অগ্নিকাণ্ডে ৫০ হাজার মুরগিসহ মেশিনারীজ ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি
মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে
রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি
সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকা থেকে ৩১
কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার
সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকা থেকে ৩১ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতন
চুরির অপবাদে যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন
নবীনগরে মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের অর্থায়নে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি পঞ্চগড়ে স্থাপনের দাবি
চীনের অর্থায়নে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি পঞ্চগড়ে স্থাপনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে দুটি অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন, 
আগুন প্রতিরোধে সুপারিশ
সুন্দরবনে দুটি অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন,  আগুন প্রতিরোধে সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামান্থার আক্ষেপ!
সামান্থার আক্ষেপ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ি থেকে ডেকে নেওয়ার পর মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন
বাড়ি থেকে ডেকে নেওয়ার পর মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বৃষ্টিতে নাগরিক জীবনে স্বস্তি
চট্টগ্রামে বৃষ্টিতে নাগরিক জীবনে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএসএফের গুলিতে নিহত হাসিবুলের লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত
বিএসএফের গুলিতে নিহত হাসিবুলের লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ