শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৫, সোমবার, ২২ জুন, ২০২০ আপডেট:

“সবার উপরে মানুষ সত্য”

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
“সবার উপরে মানুষ সত্য”

বর্ণবাদ ও বৈষম্য মানব সভ্যতার এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। সভ্যতার শুরু থেকেই এই কলঙ্ক বয়ে চলেছে মানবসমাজ। যুগের পরিক্রমায় মানুষ সভ্য হয়েছে বটে, জ্ঞান বিজ্ঞানে উৎকর্ষ সাধন করেছে বটে, তবে বর্ণবাদ নামক কলঙ্ক থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বর্ণবাদ নামক ভাইরাস সমাজে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে যখন মানুষ করোনা নামক অদৃশ্য ভাইরাসের বিরুদ্ধে নিজের অস্তিত্ত্ব রক্ষার লড়াইয়ে লিপ্ত ঠিক সেই সময়েও আমরা দেখেছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বর্ণবাদের এক বীভৎস রূপ।

সর্বপ্রথম যে বিষয়টি আমাদের জানা প্রয়োজন তা হচ্ছে বর্ণবাদ কি? বর্ণবাদ হচ্ছে সেই দৃষ্টিভঙ্গি, চর্চা এবং ক্রিয়াকলাপ যেখানে বিশ্বাস করা হয় যে মানুষ বৈজ্ঞানিকভাবেই অনেকগুলো গোষ্ঠীতে বিভক্ত এবং একই সাথে বিশ্বাস করা হয় যে কোনো কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীর চেয়ে নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য উঁচু অথবা নিচু; কিংবা তার উপর কর্তৃত্ব করার অধিকারী; অথবা বেশি যোগ্য কিংবা অযোগ্য।

তবে এই কথাও সত্য যে বর্ণবাদের সঠিক সংজ্ঞা নির্ধারণ করাটা কঠিন। কারণ, গবেষকদের মধ্যে গোষ্ঠী ধারণাটি নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। এছাড়াও কোনটি বৈষম্য এবং কোনটি বৈষম্য নয় সেটি নিয়েও সবাই একমত নন। বর্ণবাদ কখনও গায়ের চামড়ার রং দিয়ে হতে পারে, কখনও আঞ্চলিকতা দিয়ে হতে পারে, কখনও গোত্র দিয়ে হতে পারে, কখনও বর্ণ দিয়ে হতে পারে। কিছু কিছু সংজ্ঞা অনুসারে, কোনো মানুষের আচরণ যদি কখনো তার জাতি বা বর্ণ দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটি অন্য কারো জন্য ক্ষতিকর না হলেও তাকে বর্ণবাদ বলা হবে। 

অন্যান্য সংজ্ঞায় শুধুমাত্র বর্ণবাদ দিয়ে প্রভাবিত হয়ে শোষণ এবং অত্যাচার করাই বর্ণবাদ। তবে এই কথাও অস্বীকার করা যায় না যে বর্ণবাদের সঠিক সংজ্ঞা নির্ধারিত না হবার ফলে সমাজে কিছু কিছু বর্ণবাদী আচরণ স্থান পেয়ে যায়। 

পৃথিবীকে কথায় কথায় মানবাধিকারের ছবক দেয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বর্ণবাদের  ঘটনা কি এই প্রথম? উত্তর হবে একেবারেই না। যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবাদের শুরু ষোড়শ শতকে। সেই সময় কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকানদের দাস হিসেবে ব্যবহারের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া শুরু হয়েছিল। এরপর প্রায় এক কোটি ২০ লাখ কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকানকে দাস হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়। তবে দিন দিন যুক্তরাষ্ট্র জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় সাফল্য লাভ করেছে বটে, তবে তাদের আচরণের পরিবর্তন হয়নি। 

সিএনএনের ভাষ্যমতে, ২০১৮ সালে দেশটিতে মোট গ্রেফতারের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার ৯৬০টি। অর্থাৎ গড়ে প্রতি ৩২ মার্কিন নাগরিকের একজন গ্রেফতার হয়েছে। আর এই গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে শারীরিক শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে এমন ব্যক্তির মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গরাই এগিয়ে। 

আর ২০১৬ সালে আমেরিকান জার্নাল অব হেলথে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের তৎপরতার কারণে শ্বেতাঙ্গদের চেয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের নিহত হওয়ার ঝুঁকি তিনগুণ বেশি। 

লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড প্রিজন ব্রিফের দেওয়া তথ্যমতে, কয়েদি সংখ্যার দিক থেকেও যুক্তরাষ্ট্র সবার ওপরে। দেশটির জেলখানাগুলোয় ২০ লাখের বেশি কয়েদি রয়েছে, যা ওয়াশিংটন ডিসি, মিয়ামি ও বোস্টনের মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। এই কয়েদিদের এক–তৃতীয়াংশই কৃষ্ণাঙ্গ। অথচ. দেশটির মোট জনসংখ্যার ১৩ শতাংশের কিছু বেশি অংশ কৃষ্ণাঙ্গ।

শুধু বর্ণবাদের অভিযোগ যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ঘিরে তা কিন্তু নয়। মানবাধিকারের তীর্থভুমি বলে খ্যাত ইউরোপও এই অভিযোগ থেকে মুক্ত নয়। ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের সাবেক অধ্যাপক রবার্ট ডেভিসের মতে, ১৫শ' থেকে ১৮শ' শতকের মধ্যে ১০ লাখের বেশি মুসলমানকে ইউরোপে দাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়।    

২০০৫ সালে বুনা তাওহে ও জিয়েঁদ বিনা নামের দুই কিশোর পুলিশের তাড়া খেয়ে পালাতে গিয়ে একটি সাবস্টেশনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা পড়ে। যে ঘটনার জেরে পুরো ফ্রান্সে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। ওই বছরই জার্মানির ডেসাউয়ে পুলিশ সেলে গুলিতে সিয়েরা লিওনের শরণার্থী ওউরি জালহ মারা যায়। ২০১১ সালে পুলিশের গুলিতে মার্ক ডুগান নামে এক কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি নিহতের ঘটনায় লন্ডন বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল। শুধু সাধারণ মানুষ নন, নেইমার কিংবা ওজিলের মত বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তিদেরও ইউরোপে বর্ণবাদী আচরণের স্বীকার হতে হয়েছে। 

শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপ নয়, পৃথিবীর এমন কোনো অংশ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যেখানে বর্ণবাদ তার বিষাক্ত ছোবল ফেলেনি। ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের সাবেক অধ্যাপক রবার্ট ডেভিস আরও বলেন, ১৫শ' থেকে ১৮শ' শতকের মধ্যে উত্তর আফ্রিকা এবং তুরস্ক, মিশর ও পশ্চিম এশিয়ায় প্রায় ২০ লাখ খ্রিস্টানকে দাস করা হয়েছিল। অষ্টম শতকে উত্তর আফ্রিকার মুররা স্পেন ও পর্তুগালের একটি অংশ দখল করার পরে শ্বেতাঙ্গ খ্রিস্টানদের দাস হিসেবে ব্যবহার শুরু করে। ১৫শ’ শতকে ইউরোপ থেকে বিতাড়িত হওয়ার আগ পর্যন্ত সেই রীতি চালু ছিল। 

তবে এ কথাও সত্য যে এই বর্ণবাদ বৈষম্যকে সমাজ থেকে উৎখাত করতে মানুষ অবিরত লড়াই করে গেছে। মার্টিন লুথার কিং, নেলসন ম্যান্ডেলা কিংবা মহাত্মা গান্ধীর মত বিশ্ববরেণ্য নেতারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে গেছেন এই বর্ণবাদ বৈষম্যর বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে। 

জাতিসংঘও বিভিন্ন সময়ে এই বর্ণবাদ বৈষম্যর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে-  Universal Declaration of Human Rights 1948, International Covenant on Civil and Political Rights 1966, International Convention on the Elimination of All Forms of Racial Discrimination 1965 প্রভৃতি।

এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে জর্জ ফ্লয়েড হত্যার পর যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের বিরুদ্ধে চলে আসা বর্ণবাদ বৈষম্য, অন্যায়, অবিচারের তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ। মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটকে এক বছর সময়ের মধ্যে তদন্ত করে ওই প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। 

এত আন্দোলন-সংগ্রাম, আইন-কানুন প্রণয়নের পরেও সমাজ থেকে নির্মূল করা যায়নি বর্ণবাদ বৈষম্য। আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি কেন নির্মূল করা যায়নি? এর কারণ সমাজে মানবিকতা ও মনুষ্যত্ববোধের চরম অভাব। সমাজে মানুষের প্রথম পরিচয় মানুষ নয় বরং ধর্ম, বর্ন গোত্র প্রভৃতি বিষয়গুলো বেশী গুরুত্ব পাচ্ছে। যার কারণে সমাজে প্রকট হচ্ছে শ্রেণী বৈষম্য, বাড়ছে সংঘাত এবং সমাজের রন্ধে রন্ধে প্রবেশ করছে বর্ণবাদের ভয়ংকর বিষবাষ্প।

আমাদের মনে রাখতে হবে, যে সমাজ মানুষকে তার সর্বপ্রথম পরিচয় মানুষ না শিখিয়ে ধর্ম, বর্ন, গোত্র প্রভৃতির ভিত্তিতে বিভক্ত করতে শেখায় সেই সমাজ কখনো সভ্য সমাজ হতে পারে না। নিজেদের সভ্যতার আলোয় আলোকিত করতে হলে ধর্ম, বর্ন, গোত্রের ঊর্ধ্বে উঠে মানুষকে একমাত্র মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করতে হবে। তাই সমাজ থেকে বর্ণবাদ বৈষম্য নামক মহামারী নির্মূল করতে হলে আমাদের একমাত্র মূলমন্ত্র হতে হবে “সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই”।

লেখক : শিক্ষক, আইন বিভাগ, ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
সর্বশেষ খবর
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন
সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন
বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের
ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি
জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা
আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু
চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে
নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে

৪৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের
সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের
নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে
হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক
গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ
মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার
বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত
রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ
শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে ফোন কল পাওয়ার কথা জানালেন ম্যাক্রোঁ
ইরানের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে ফোন কল পাওয়ার কথা জানালেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি দিয়ে সড়ক ছাড়লেন ইউআইইউ শিক্ষার্থীরা
নতুন কর্মসূচি দিয়ে সড়ক ছাড়লেন ইউআইইউ শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল