শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২২, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০

সৈয়দ জাফর সাজ্জাদ খিচ্চু : তুমি কি কেবলই ছবি, শুধু পটে লিখা

আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ জাফর সাজ্জাদ খিচ্চু : তুমি কি কেবলই ছবি, শুধু পটে লিখা

জাসদ পরিবারে আমাদের সবার প্রিয় খিচ্চু ভাইয়ের ছবি হয়ে যাওয়ার ১০ বছর হলো আজ ১৬ জুলাই। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর ছাত্র নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শ্রমিক নেতা, জননেতা ও জাসদের দুই মেয়াদের সাধারণ সম্পাদক। ২০১০ সালের এইদিন রাতে মিরপুর রূপনগরে বাসায় আকস্মিকভাবে মারাত্মক হার্টঅ্যাটাকে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান। তাঁর হার্টে সামান্য সমস্যা ছিল; এজন্য একটা স্টেন্টও বসানো হয়েছিল; তারপর ভালই ছিলেন; কার্ডিওলজিস্টের সাথে নিয়মিত ফলো-আপ করতেন। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য— দীঘল দেহের মানুষটিকে আমরা হারিয়ে ফেললাম। পৃথিবীতে সব শূন্যস্থানই পূর্ণ হয় সময়ের সাথে। কিন্তু কিছু শূন্যস্থান পূর্ণ হবার পরও শূন্য হবার দাগচিহ্ন থেকে যায়। 

জাসদের রাজনীতি ও সংগঠনে খিচ্চু ভাই চলে যাওয়ার শূন্যস্থানে অমোচনীয় দাগচিহ্ন থেকে গেছে। কারণটা কী? খিচ্চু ভাই ছিলেন দলকেন্দ্রীক মানুষ, সাধারণ কর্মীকেন্দ্রীক মানুষ, দলের অফিসকেন্দ্রীক মানুষ। সহজেই দলের যে কেউ খিচ্চু ভাইয়ের কাছে যেতে পারতেন। নির্ভয়ে কথা বলতে পারতেন। এর জন্য কোনো আনুষ্ঠানিকতা লাগতো না, আয়োজন করা লাগতো না, ঘটা করাও লাগতো না। যে কারণে কথা— তার সহজ উত্তর ও সরল সমাধান পেতেও সময় লাগতো না। কারণ, খিচ্চু ভাই রাজনীতি ও দল করাকে জটিল-কঠিনভাবে দেখতেন না। 

তাঁর কাছে রাজনীতি করা ও দল করার মানেই ছিল দলের বক্তব্য ও কর্মসূচি নিয়ে মানুষের কাছে যাওয়া, মানুষকে বুঝিয়ে তাদের সমর্থন আদায় করা। মানুষের বিপদে-সংকটে পাশে-সাথে থাকা। মানুষের মনের মধ্যে যে কথাগুলো ঘুরপাক খায়— সেগুলো যেন তারা গুছিয়ে বলতে পারেন সেটা শিখিয়ে দেয়া। এটুকু করতে পারলেই রাজনীতি ও দলের কাজ করা শুরু হয়ে গেলো। এটা করার সিদ্ধান্ত নেয়া আর লেগে থাকাটাই হচ্ছে কঠিন। যিনি পারেন— তিনি নিজের ক্ষুদ্র পরিসরে কর্মী আর কর্মী থেকে নেতা হন— ধীরে ধীরে তাঁর পরিসর বাড়ে— বড় নেতা হন। তিনি বলতেন নেতা মানে পদ না, দায়িত্ব।

খিচ্চু ভাইয়ের মনের চিন্তা, মুখের কথা, বক্তৃতার ভাষা, কাজ, আচরণ, চালচলন ও জীবনযাপনের এক ও অভিন্ন দর্শন ছিল। আর তা হলো— দেশপ্রেম ও সমাজতন্ত্র। তিনি অত্যন্ত সহজ সরল সাদামাটা জীবনযাপন করতেন। তিনি অকৃতদার ছিলেন। তাঁর জীবনযাপনের চাহিদা ছিল খুব সামান্য ও সাধারণ। খিচ্চু ভাই ব্যক্তিগত সম্পদ ও সম্পত্তির মালিক হবার সকল লোভের ঊর্ধ্বে ছিলেন। তাঁর এই জীবনদর্শনের ভিত্তি ছিল সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নে খিচ্চু ভাইয়ের কোনো ছাড় ছিল না।  

জাসদের প্রতিষ্ঠাতা, পিতৃপুরুষ ও বড় বড় নেতারা তাদের নিজেদের দলকে পরিত্যাগ-পরিত্যক্ত করে নিজেদের সুবিধামতো দল করেছেন, বিভিন্ন দলে চলে গিয়েছেন। কিন্তু খিচ্চুভাই জাসদকে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত বুক দিয়ে আগলে রেখেছিলেন। 

কীভাবে তাঁর এই জীবনের শুরু?
১৯৪৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার রতুয়ায় নানাবাড়িতে তাঁর জন্ম। জন্মের ১৮ মাস পর মা শেখ সাইরুন্নেসা তাঁকে নিয়ে চলে আসেন পাকশিতে স্বামী সৈয়দ শামসাদ আলীর কাছে। খিচ্চু ভাইরা ছিলেন ৫ ভাই ও ৩ বোন। তাঁর বাবা রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির কন্ট্রাক্টর ছিলেন। খিচ্চু ভাইয়ের বাবা-দাদার আদিবাড়ি পশ্চিমবঙ্গ— অধুনা ঝাড়খন্ডের রাজমহলে। তাঁর বাবা রেলওয়ের কন্ট্রাক্টরি ব্যবসার কারণে পাকশিতে চলে আসেন ১৯৩৫ সালে। পাকশি কেন বিখ্যাত সবারই জানা। পদ্মা নদীর উপর ব্রিটিশরাজ নির্মিত হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পাকশিতেই। আর এই ব্রিজকে কেন্দ্র করে বৃটিশ আমল থেকেই পাকশি একটি রেল সিটি। আধুনিক শিল্প নগরী। 

খিচ্চু ভাইয়ের বাবা ছিলেন স্বদেশী আন্দোলনের জেলখাটা কর্মী। তাঁর দাদা সৈয়দ গওহর আলী ও দাদার বাবা সৈয়দ আনোয়ার আলী ছিলেন রাজমহলে বড় ভূস্বামী। তারা মালদা শহরে একটি বড় বাসভবন নির্মাণ করে সেখানেই বসবাস করতেন। বর্তমানে মালদা জেলা সার্কিট হাউস ভবনটিই ছিল খিচ্চু ভাইয়ের দাদার বাসভবন। 

পাকশির নাগরিক পরিবেশেই খিচ্চু ভাইয়ে শৈশব-বাল্য-কৈশোর-যৌবন কেটেছে। পাকশির চন্দ্ররভা স্কুলে তিনি লেখা পড়া করেন। ৯ম শ্রেণিতে পড়ার সময় ১৯৬৫ সালে ছাত্রলীগে যোগদান করেন। সে বছরই পুলিশি নিষেধাজ্ঞা ভেঙে একুশের প্রভাতফেরি করতে গিয়ে গ্রেফতার হন এবং কারাবরণ করেন। ১৯৬৬ সালে মাধ্যমিক পাস করে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজে ভর্তি হন। সেখান থেকে তিনি উচ্চমাধ্যমিক ও বি.কম. পাস করেন। ১৯৬৮-৬৯ শিক্ষাবর্ষে ঈশ্বরদী কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগ মনোনীত প্যানেল থেকে ভিপি পদে নির্বাচন করে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। 

ষাটের দশকে ঈশ্বরদী ছিল চীনপন্থী বাম অধ্যুষিত এলাকা। এ এলাকায় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ করা অত্যন্ত দরূহ ছিল। খিচ্চু ভাইয়ের হাত ধরেই ঈশ্বরদীতে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের উত্থান ঘটে।  

১৯৭০ সালের ৭ জুন স্বাধীকার দিবসে ছাত্রলীগ কর্তৃক জয়বাংলা বাহিনীর মার্চপাস্টে প্রথম প্রদর্শনের পর ১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব স্বাধীনতার পতাকা প্রদর্শন করেন। তার দু’দিন পর ৪ মার্চ পাকশি রেলওয়ে ময়দানে খিচ্চু ভাই স্থানীয়ভাবে স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন। 

১৯৭১ এর ২৯ মার্চ পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঈশ্বরদীর বাঁশের বাধা নামক স্থানে সম্মুখ যুদ্ধের মাধ্যমে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। এ যুদ্ধে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি সৈন্য হতাহত হয় এবং খিচ্চু ভাইয়ের সহযোদ্ধা রঞ্জু ও গফুর শহীদ হন। এরপর তিনি সহযোদ্ধাদের নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে রিট্রিট করে ভারতে চলে যান। 

ভারতে এফএফ-এর ট্রেনিং নিয়ে ৩০ জনের ট্রুপস নিয়ে আবার দেশের অভ্যন্তের প্রবেশ করেন। তিনি এফএফ ঈশ্বরদী থানার কমান্ডারের দায়িত্ব পান। পরবর্তীতে বিএলএফ-ও তাকে ঈশ্বরদী থানার কমান্ডারের দায়িত্ব দেয়। মুক্তিযুদ্ধে খিচ্চু ভাইসহ মাত্র কয়েকজন ব্যতিক্রম আছেন— যাঁরা একই ব্যক্তি হিসেবে এফএফ ও বিএলএফ দুই বাহিনীর থানা কমান্ডারের দায়িত্ব পান; এবং এসব ক্ষেত্রে দুই বাহিনী একই কমান্ডে মুক্তিযুদ্ধ করে। 

খিচ্চু ভাইয়ের দুর্ভাগ্য সদ্য স্বাধীন দেশে তিনি বেশিদিন এলাকায় থাকতে পারেননি। আওয়ামী লীগ ও চীনপন্থী আলাউদ্দিন বাহিনী তাঁকে হত্যা করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। এরকম পরিস্থিতিতে দলের নির্দেশে ১৯৭৩ সালে তিনি ঢাকায় চলে আসেন। মোহাম্মদ শাহজাহান ও রুহুল আমিন ভুইয়ার সাথে শ্রমিক লীগের কাজের সাথে যুক্ত হন। জাসদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি হলে তিনি তাতে শ্রম বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৯৮৩ সালে জাসদের ভাঙণ হলে তিনি জাসদ (রব) গ্রপের সাথে যুক্ত ছিলেন। 

১৯৯৭ সালে জাসদ ঐক্যবদ্ধ হবার পর তিনি দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। ২০০২ সাল এবং ২০০৫ সালের কাউন্সিলে পরপর দুইবার জাসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি ১৪ দল গঠনের উদ্যোগের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং ১৪ দলে জাসদের প্রতিনিধি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান পিপলস ফোরাম-বিবিপিপিএফ-এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সাধারণ থেকে রাজনীতিতে অসাধারণ হবার অনন্য নজির খিচ্চু ভাই। জাসদের সংগ্রামী রাজনীতি ও গণমানুষের রাজনীতির প্রতীক হয়েছিলেন তিনি। 

ভুলি নাই, ভুলবো না— খিচ্চু ভাই।
অভিবাদন আপনাকে। 
আপনি আমাদের কাছে এখন শুধু ছবি নন। একজন আদর্শ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

এই মাত্র | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা