শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্টের কালোরাতে পাশের বাড়িতে যেমন ছিলেন আমিনুল হক বাদশা ও বদরুন্নেসার মেয়ে নাসরিন!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আগস্টের কালোরাতে পাশের বাড়িতে যেমন ছিলেন আমিনুল হক বাদশা ও বদরুন্নেসার মেয়ে নাসরিন!

পনেরো আগস্টের রাতে মুহূর্মুহু গুলির গর্জনে ঘুম ভেঙে ছিল পাশের বাড়ির বাসিন্দাদের। সেদিন ঘাতকদের মুখোমুখি হতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর প্রেসসচিব সাংবাদিক আমিনুল হক বাদশা ও বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের পরিবারকে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনের পূর্বপাশের বাড়িটির দোতলার বাসিন্দা ছিলেন বন ও মৎস পশুসম্পদ সচিব নূরউদ্দিন আহমদ। সরকারি সফরে দেশের বাইরে ছিলেন। তাঁর বড়মেয়ে নাসরিন আহমদকে ঘাতকদের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়।

তার মা প্রয়াত বেগম বদরুন্নেসা আহমেদ মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী ও বঙ্গবন্ধু সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। স্বভাবতই টার্গেট ছিল বাড়িটির ওপরে। নাসরিনের স্বামী ইমরান আহমদ তখন সিলেটে। ওদিনে বাড়িতেই ছিলেন নূরউদ্দিন- বদরুন্নেসা দম্পতির দু'কন্যা নাসরিন, শান্তা এবং দু'পুত্র রঞ্জন, গর্জন। পনেরো আগস্টের কালোরাতে হঠাৎ গুলির শব্দে ঘুম থেকে জাগেন। 

নাসরিনের এক নিবন্ধে ফুটে উঠে সেদিনের রাতের দৃশ্যাবলী। নাসরিনের ভাষায় ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি আসছিল। দেয়াল ভেদ করে বুঝি গায়ে লাগবে। হামাগুড়ি অবস্থা। কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তখনই ফোন বেজে উঠল। রিসিভার তুললাম। এক আত্মীয় রাজু আহমেদের স্ত্রী, টুকু ভাবীর কন্ঠ। সে জানাল, 'শেখ মনিকে মেরে ফেলা হয়েছে।' বুঝলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়ি আক্রমণের কারণ কি! আচমকা দরজা জানালা কাঁপিয়ে একটা মর্টার পড়ল। আমার গলায় হ্রদ পিন্ডের কাঁপণ তখন। মাথার দু'ধারে শিরা যেন ছিঁড়ে যাচ্ছিল। কানে ধক্ ধক্ আওয়াজ। হঠাৎ কয়েক সেকেন্ড নীরবতা। আমাদের দরজায় প্রচন্ড আঘাত। বিকট শব্দ।  উঁচু গলার নির্দেশ 'বেরিয়ে এসো, -ভেতরে যারা আছো, বেরিয়ে এসো।' এই মূহুর্তে বেরিয়ে না এলে সবাইকে গুলি করে মারব। 

কে খুলবে দরজা, ভীতসন্ত্রস্ত সবাই। আমি দরজা খুললাম। চিৎকার করে কালো পোশাকধারী একটা লোক বললো, দরজা খুলছিলে না কেন? বললাম ভয়ে। আরেকজন নিজেকে মেজর পরিচয় দিয়ে বললো, কিসের ভয়? এরপর বললো, লাইন করে দাঁড়াও। আমার শিশুপুত্র বুনোকে বুকে জড়িয়ে মিনতি করে বললাম, আমাদের মারবেন না প্লিজ। এর মধ্যে আরো কালো পোশাকধারী লোক জড়ো হলো। 

আমাদের সবাইকে পেছনের বাড়িটিতে নিয়ে গেলো। এই বাড়িটি আমার মা বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় মারা যাবার পর বাড়িটিতে কেউ থাকে না। ধূলোর আস্তরণ। তার মধ্যে আমাদের বসতে হলো। গুলি আর মটারের শব্দে মনে হয়েছিল সবাইকে হত্যা করে  বঙ্গবন্ধুর বাড়ি বুঝি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা লাইন দিয়ে মেঝেতে বসে আছি। সেন্ট্রি বন্দুক হাতে আমাদের দুদিকে। 

অস্ত্রধারী একজন আমাদের জিজ্ঞেস করলো, শেখ কামালকে চিনতে? বললাম হ্যাঁ চিনতাম। রাতে সে বাড়িতে ছিলো? জানি না। পরে আবার জিজ্ঞেস করলো শেখ জামাল?  জানিনা। শেখ কামালের স্ত্রী? দেখেছি। সে নাকি খুবই সুন্দরী? এবার বাদশা ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে সে বললো আপনার নাম? আমিনুল হক বাদশা। কি করেন? সাংবাদিকতা। ওরে বাবা, তাহলে-তো আমাদের খুব ভালো ব্যবহার করতে হবে। 

এই সময় জোয়ানদের হৈচৈ চিৎকার চেঁচামেচি ভেসে আসছিল। আমাদের বারান্দায় নিয়ে আসা হল। স্পষ্ট মহিলা কন্ঠের আর্তনাদ শুনতে পেলাম। হুহু করে কান্নার শব্দ। গুম্ গুম্ শব্দে গুলির আওয়াজ। কান্না থেমে গেলো। কিছুক্ষণের নিস্তব্ধতা। গোটা বাড়ি কালো পোশাকধারীদের দখলে। আমাদের দুই বাড়ির মাঝে ছোট একটি দেয়াল, মাঝে ছোট্ট গেইট, সেই গেইট দিয়ে আমরা এ বাড়ি- ও বাড়ি যাওয়া আসা করতাম। এরপর কানে এলো অদ্ভুত শব্দ। ট্যাংকের ঘড় ঘড় শব্দ, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির মুখে। আমাদের যে লোকটা প্রশ্ন করছিল, সে বললো, "এবার খেলা শুরু হবে। " আঁৎকে উঠলাম। নির্বিকার হয়ে গেলাম। যে কোন মূহুর্তে মারা যাবো। এটাই ধরে নিলাম। 

একটা লোক এলো। হাতে স্টেনগান। কোমরে আঁটা রিভলবার। উত্তেজিত হয়ে পরিচয় দিল- মেজর বজলুল হুদা। বাদশা ভাইকে ডেকে, অস্ত্রটা মাটিতে ঠুকতে ঠুকতে, আপনার নাম?  আমিনুল হক বাদশা। মাথাটা হঠাৎ নামিয়ে মৃদুস্বরে বললো, বাদশা ভাই আমি আপনাকে চিনি। বাদশা ভাই বললেন, আমিও তোমাকে চিনি। সঙ্গে সঙ্গে মুখাবয়বে পরিবর্তন দেখা গেলো। বললো, আমি তো জানি এটা কার বাড়ি। যান, যান আপনারা বাসার ভেতরে চলে যান। স্বাভাবিক হন। আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। আমাদের যে দুইটা লোক পাহাড়ায়, তাদের একজন বললো, "আরে রেডিও খোলেন। মজার ঘটনা আছে।" অপর লোকটি বললো, "সব শেষ করে দিয়েছে। কাউকে রাখেনি। " 

সময়ের হিসাব হারিয়ে ফেলেছিলাম। এমন সময় ফোন বেজে উঠলো। ধরলাম আমি। "বঙ্গভবন থেকে রাষ্ট্রপতি, নূরউদ্দিন সাহেবকে চাইছেন।" চমকে উঠলাম রাষ্ট্রপতি? বললাম -উনি তো নেই, দেশের বাইরে। কে কথা বলছেন? আমি উনার বড় মেয়ে। একটু অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণপর সে বলল, রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ, জানতে চাইছেন আপনারা কেমন আছেন।- জ্বী আমরা সবাই ভালো আছি। আপনার পরিচয়...?  তাজুল ইসলাম। 

বাদশা ভাইকে চাইলো। বাদশা ভাই কথা বললেন। তাকে বঙ্গভবনে যোগাযোগ করতে বলা হলো। হ্যাঁ ও না করে করে কোনমতে এড়িয়ে গেলেন বাদশা ভাই। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এলো। হঠাৎ কানে শুনি ঠক্ ঠক্ করে কাঠের ওপর পেরেক ঠোকার শব্দ। দোতলার দক্ষিণমুখো ঘরের জানালা দিয়ে তাকাই। দেখি, বঙ্গবন্ধুর গেইটের ঠিক সামনে, লেকের পাড়ে, অনেক কাঠের তক্তা। সেই কাঠে পেরেক ঠোকা হচ্ছে। কফিনের বাক্ম। শব্দ বুকে এমনভাবে বিঁধেছিল, আজও সেই ঠক্ ঠক্ শব্দ কানে শুনতে পাই।  

১৬ আগস্ট বাসায় এলেন আমাদের দূরসম্পর্কের মামা কর্নেল আতিক (পরে সেনাবাহিনী প্রধান)। এর আগে কর্নেল মুজিব নামেও বড়ভাইয়ের মতো এক ভাই এসেছিলেন। তারা অভয় দিলেন। দুইদিনের জন্য আমাদের অন্যত্র নিয়েও রেখেছিলেন। দু'টো গাড়িতে করে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে দিয়ে। দেখতে পেলাম খোলা গেইটের ভেতরে রাখা আছে একটা কাঠের কফিন। আর তারপাশে স্তূপীকৃত বরফ। ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছে বাংলার বুক? ঘাতকরা চিরতরে ছিনিয়ে নিয়েছে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে। কি সহজেই না সব শেষ হয়ে গেলো! বেগম মুজিব, শেখ কামাল, শেখ জামাল, আমাদের আদরের রাসেল, খুকী, রোজী সবাই। 


অনুলেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে