শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্টের কালোরাতে পাশের বাড়িতে যেমন ছিলেন আমিনুল হক বাদশা ও বদরুন্নেসার মেয়ে নাসরিন!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আগস্টের কালোরাতে পাশের বাড়িতে যেমন ছিলেন আমিনুল হক বাদশা ও বদরুন্নেসার মেয়ে নাসরিন!

পনেরো আগস্টের রাতে মুহূর্মুহু গুলির গর্জনে ঘুম ভেঙে ছিল পাশের বাড়ির বাসিন্দাদের। সেদিন ঘাতকদের মুখোমুখি হতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর প্রেসসচিব সাংবাদিক আমিনুল হক বাদশা ও বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের পরিবারকে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনের পূর্বপাশের বাড়িটির দোতলার বাসিন্দা ছিলেন বন ও মৎস পশুসম্পদ সচিব নূরউদ্দিন আহমদ। সরকারি সফরে দেশের বাইরে ছিলেন। তাঁর বড়মেয়ে নাসরিন আহমদকে ঘাতকদের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়।

তার মা প্রয়াত বেগম বদরুন্নেসা আহমেদ মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী ও বঙ্গবন্ধু সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। স্বভাবতই টার্গেট ছিল বাড়িটির ওপরে। নাসরিনের স্বামী ইমরান আহমদ তখন সিলেটে। ওদিনে বাড়িতেই ছিলেন নূরউদ্দিন- বদরুন্নেসা দম্পতির দু'কন্যা নাসরিন, শান্তা এবং দু'পুত্র রঞ্জন, গর্জন। পনেরো আগস্টের কালোরাতে হঠাৎ গুলির শব্দে ঘুম থেকে জাগেন। 

নাসরিনের এক নিবন্ধে ফুটে উঠে সেদিনের রাতের দৃশ্যাবলী। নাসরিনের ভাষায় ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি আসছিল। দেয়াল ভেদ করে বুঝি গায়ে লাগবে। হামাগুড়ি অবস্থা। কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তখনই ফোন বেজে উঠল। রিসিভার তুললাম। এক আত্মীয় রাজু আহমেদের স্ত্রী, টুকু ভাবীর কন্ঠ। সে জানাল, 'শেখ মনিকে মেরে ফেলা হয়েছে।' বুঝলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়ি আক্রমণের কারণ কি! আচমকা দরজা জানালা কাঁপিয়ে একটা মর্টার পড়ল। আমার গলায় হ্রদ পিন্ডের কাঁপণ তখন। মাথার দু'ধারে শিরা যেন ছিঁড়ে যাচ্ছিল। কানে ধক্ ধক্ আওয়াজ। হঠাৎ কয়েক সেকেন্ড নীরবতা। আমাদের দরজায় প্রচন্ড আঘাত। বিকট শব্দ।  উঁচু গলার নির্দেশ 'বেরিয়ে এসো, -ভেতরে যারা আছো, বেরিয়ে এসো।' এই মূহুর্তে বেরিয়ে না এলে সবাইকে গুলি করে মারব। 

কে খুলবে দরজা, ভীতসন্ত্রস্ত সবাই। আমি দরজা খুললাম। চিৎকার করে কালো পোশাকধারী একটা লোক বললো, দরজা খুলছিলে না কেন? বললাম ভয়ে। আরেকজন নিজেকে মেজর পরিচয় দিয়ে বললো, কিসের ভয়? এরপর বললো, লাইন করে দাঁড়াও। আমার শিশুপুত্র বুনোকে বুকে জড়িয়ে মিনতি করে বললাম, আমাদের মারবেন না প্লিজ। এর মধ্যে আরো কালো পোশাকধারী লোক জড়ো হলো। 

আমাদের সবাইকে পেছনের বাড়িটিতে নিয়ে গেলো। এই বাড়িটি আমার মা বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় মারা যাবার পর বাড়িটিতে কেউ থাকে না। ধূলোর আস্তরণ। তার মধ্যে আমাদের বসতে হলো। গুলি আর মটারের শব্দে মনে হয়েছিল সবাইকে হত্যা করে  বঙ্গবন্ধুর বাড়ি বুঝি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা লাইন দিয়ে মেঝেতে বসে আছি। সেন্ট্রি বন্দুক হাতে আমাদের দুদিকে। 

অস্ত্রধারী একজন আমাদের জিজ্ঞেস করলো, শেখ কামালকে চিনতে? বললাম হ্যাঁ চিনতাম। রাতে সে বাড়িতে ছিলো? জানি না। পরে আবার জিজ্ঞেস করলো শেখ জামাল?  জানিনা। শেখ কামালের স্ত্রী? দেখেছি। সে নাকি খুবই সুন্দরী? এবার বাদশা ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে সে বললো আপনার নাম? আমিনুল হক বাদশা। কি করেন? সাংবাদিকতা। ওরে বাবা, তাহলে-তো আমাদের খুব ভালো ব্যবহার করতে হবে। 

এই সময় জোয়ানদের হৈচৈ চিৎকার চেঁচামেচি ভেসে আসছিল। আমাদের বারান্দায় নিয়ে আসা হল। স্পষ্ট মহিলা কন্ঠের আর্তনাদ শুনতে পেলাম। হুহু করে কান্নার শব্দ। গুম্ গুম্ শব্দে গুলির আওয়াজ। কান্না থেমে গেলো। কিছুক্ষণের নিস্তব্ধতা। গোটা বাড়ি কালো পোশাকধারীদের দখলে। আমাদের দুই বাড়ির মাঝে ছোট একটি দেয়াল, মাঝে ছোট্ট গেইট, সেই গেইট দিয়ে আমরা এ বাড়ি- ও বাড়ি যাওয়া আসা করতাম। এরপর কানে এলো অদ্ভুত শব্দ। ট্যাংকের ঘড় ঘড় শব্দ, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির মুখে। আমাদের যে লোকটা প্রশ্ন করছিল, সে বললো, "এবার খেলা শুরু হবে। " আঁৎকে উঠলাম। নির্বিকার হয়ে গেলাম। যে কোন মূহুর্তে মারা যাবো। এটাই ধরে নিলাম। 

একটা লোক এলো। হাতে স্টেনগান। কোমরে আঁটা রিভলবার। উত্তেজিত হয়ে পরিচয় দিল- মেজর বজলুল হুদা। বাদশা ভাইকে ডেকে, অস্ত্রটা মাটিতে ঠুকতে ঠুকতে, আপনার নাম?  আমিনুল হক বাদশা। মাথাটা হঠাৎ নামিয়ে মৃদুস্বরে বললো, বাদশা ভাই আমি আপনাকে চিনি। বাদশা ভাই বললেন, আমিও তোমাকে চিনি। সঙ্গে সঙ্গে মুখাবয়বে পরিবর্তন দেখা গেলো। বললো, আমি তো জানি এটা কার বাড়ি। যান, যান আপনারা বাসার ভেতরে চলে যান। স্বাভাবিক হন। আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। আমাদের যে দুইটা লোক পাহাড়ায়, তাদের একজন বললো, "আরে রেডিও খোলেন। মজার ঘটনা আছে।" অপর লোকটি বললো, "সব শেষ করে দিয়েছে। কাউকে রাখেনি। " 

সময়ের হিসাব হারিয়ে ফেলেছিলাম। এমন সময় ফোন বেজে উঠলো। ধরলাম আমি। "বঙ্গভবন থেকে রাষ্ট্রপতি, নূরউদ্দিন সাহেবকে চাইছেন।" চমকে উঠলাম রাষ্ট্রপতি? বললাম -উনি তো নেই, দেশের বাইরে। কে কথা বলছেন? আমি উনার বড় মেয়ে। একটু অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণপর সে বলল, রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ, জানতে চাইছেন আপনারা কেমন আছেন।- জ্বী আমরা সবাই ভালো আছি। আপনার পরিচয়...?  তাজুল ইসলাম। 

বাদশা ভাইকে চাইলো। বাদশা ভাই কথা বললেন। তাকে বঙ্গভবনে যোগাযোগ করতে বলা হলো। হ্যাঁ ও না করে করে কোনমতে এড়িয়ে গেলেন বাদশা ভাই। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এলো। হঠাৎ কানে শুনি ঠক্ ঠক্ করে কাঠের ওপর পেরেক ঠোকার শব্দ। দোতলার দক্ষিণমুখো ঘরের জানালা দিয়ে তাকাই। দেখি, বঙ্গবন্ধুর গেইটের ঠিক সামনে, লেকের পাড়ে, অনেক কাঠের তক্তা। সেই কাঠে পেরেক ঠোকা হচ্ছে। কফিনের বাক্ম। শব্দ বুকে এমনভাবে বিঁধেছিল, আজও সেই ঠক্ ঠক্ শব্দ কানে শুনতে পাই।  

১৬ আগস্ট বাসায় এলেন আমাদের দূরসম্পর্কের মামা কর্নেল আতিক (পরে সেনাবাহিনী প্রধান)। এর আগে কর্নেল মুজিব নামেও বড়ভাইয়ের মতো এক ভাই এসেছিলেন। তারা অভয় দিলেন। দুইদিনের জন্য আমাদের অন্যত্র নিয়েও রেখেছিলেন। দু'টো গাড়িতে করে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে দিয়ে। দেখতে পেলাম খোলা গেইটের ভেতরে রাখা আছে একটা কাঠের কফিন। আর তারপাশে স্তূপীকৃত বরফ। ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছে বাংলার বুক? ঘাতকরা চিরতরে ছিনিয়ে নিয়েছে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে। কি সহজেই না সব শেষ হয়ে গেলো! বেগম মুজিব, শেখ কামাল, শেখ জামাল, আমাদের আদরের রাসেল, খুকী, রোজী সবাই। 


অনুলেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর

৩৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার
সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী
ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা