শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্টের কালোরাতে পাশের বাড়িতে যেমন ছিলেন আমিনুল হক বাদশা ও বদরুন্নেসার মেয়ে নাসরিন!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আগস্টের কালোরাতে পাশের বাড়িতে যেমন ছিলেন আমিনুল হক বাদশা ও বদরুন্নেসার মেয়ে নাসরিন!

পনেরো আগস্টের রাতে মুহূর্মুহু গুলির গর্জনে ঘুম ভেঙে ছিল পাশের বাড়ির বাসিন্দাদের। সেদিন ঘাতকদের মুখোমুখি হতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর প্রেসসচিব সাংবাদিক আমিনুল হক বাদশা ও বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের পরিবারকে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনের পূর্বপাশের বাড়িটির দোতলার বাসিন্দা ছিলেন বন ও মৎস পশুসম্পদ সচিব নূরউদ্দিন আহমদ। সরকারি সফরে দেশের বাইরে ছিলেন। তাঁর বড়মেয়ে নাসরিন আহমদকে ঘাতকদের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়।

তার মা প্রয়াত বেগম বদরুন্নেসা আহমেদ মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী ও বঙ্গবন্ধু সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। স্বভাবতই টার্গেট ছিল বাড়িটির ওপরে। নাসরিনের স্বামী ইমরান আহমদ তখন সিলেটে। ওদিনে বাড়িতেই ছিলেন নূরউদ্দিন- বদরুন্নেসা দম্পতির দু'কন্যা নাসরিন, শান্তা এবং দু'পুত্র রঞ্জন, গর্জন। পনেরো আগস্টের কালোরাতে হঠাৎ গুলির শব্দে ঘুম থেকে জাগেন। 

নাসরিনের এক নিবন্ধে ফুটে উঠে সেদিনের রাতের দৃশ্যাবলী। নাসরিনের ভাষায় ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি আসছিল। দেয়াল ভেদ করে বুঝি গায়ে লাগবে। হামাগুড়ি অবস্থা। কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তখনই ফোন বেজে উঠল। রিসিভার তুললাম। এক আত্মীয় রাজু আহমেদের স্ত্রী, টুকু ভাবীর কন্ঠ। সে জানাল, 'শেখ মনিকে মেরে ফেলা হয়েছে।' বুঝলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়ি আক্রমণের কারণ কি! আচমকা দরজা জানালা কাঁপিয়ে একটা মর্টার পড়ল। আমার গলায় হ্রদ পিন্ডের কাঁপণ তখন। মাথার দু'ধারে শিরা যেন ছিঁড়ে যাচ্ছিল। কানে ধক্ ধক্ আওয়াজ। হঠাৎ কয়েক সেকেন্ড নীরবতা। আমাদের দরজায় প্রচন্ড আঘাত। বিকট শব্দ।  উঁচু গলার নির্দেশ 'বেরিয়ে এসো, -ভেতরে যারা আছো, বেরিয়ে এসো।' এই মূহুর্তে বেরিয়ে না এলে সবাইকে গুলি করে মারব। 

কে খুলবে দরজা, ভীতসন্ত্রস্ত সবাই। আমি দরজা খুললাম। চিৎকার করে কালো পোশাকধারী একটা লোক বললো, দরজা খুলছিলে না কেন? বললাম ভয়ে। আরেকজন নিজেকে মেজর পরিচয় দিয়ে বললো, কিসের ভয়? এরপর বললো, লাইন করে দাঁড়াও। আমার শিশুপুত্র বুনোকে বুকে জড়িয়ে মিনতি করে বললাম, আমাদের মারবেন না প্লিজ। এর মধ্যে আরো কালো পোশাকধারী লোক জড়ো হলো। 

আমাদের সবাইকে পেছনের বাড়িটিতে নিয়ে গেলো। এই বাড়িটি আমার মা বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় মারা যাবার পর বাড়িটিতে কেউ থাকে না। ধূলোর আস্তরণ। তার মধ্যে আমাদের বসতে হলো। গুলি আর মটারের শব্দে মনে হয়েছিল সবাইকে হত্যা করে  বঙ্গবন্ধুর বাড়ি বুঝি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা লাইন দিয়ে মেঝেতে বসে আছি। সেন্ট্রি বন্দুক হাতে আমাদের দুদিকে। 

অস্ত্রধারী একজন আমাদের জিজ্ঞেস করলো, শেখ কামালকে চিনতে? বললাম হ্যাঁ চিনতাম। রাতে সে বাড়িতে ছিলো? জানি না। পরে আবার জিজ্ঞেস করলো শেখ জামাল?  জানিনা। শেখ কামালের স্ত্রী? দেখেছি। সে নাকি খুবই সুন্দরী? এবার বাদশা ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে সে বললো আপনার নাম? আমিনুল হক বাদশা। কি করেন? সাংবাদিকতা। ওরে বাবা, তাহলে-তো আমাদের খুব ভালো ব্যবহার করতে হবে। 

এই সময় জোয়ানদের হৈচৈ চিৎকার চেঁচামেচি ভেসে আসছিল। আমাদের বারান্দায় নিয়ে আসা হল। স্পষ্ট মহিলা কন্ঠের আর্তনাদ শুনতে পেলাম। হুহু করে কান্নার শব্দ। গুম্ গুম্ শব্দে গুলির আওয়াজ। কান্না থেমে গেলো। কিছুক্ষণের নিস্তব্ধতা। গোটা বাড়ি কালো পোশাকধারীদের দখলে। আমাদের দুই বাড়ির মাঝে ছোট একটি দেয়াল, মাঝে ছোট্ট গেইট, সেই গেইট দিয়ে আমরা এ বাড়ি- ও বাড়ি যাওয়া আসা করতাম। এরপর কানে এলো অদ্ভুত শব্দ। ট্যাংকের ঘড় ঘড় শব্দ, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির মুখে। আমাদের যে লোকটা প্রশ্ন করছিল, সে বললো, "এবার খেলা শুরু হবে। " আঁৎকে উঠলাম। নির্বিকার হয়ে গেলাম। যে কোন মূহুর্তে মারা যাবো। এটাই ধরে নিলাম। 

একটা লোক এলো। হাতে স্টেনগান। কোমরে আঁটা রিভলবার। উত্তেজিত হয়ে পরিচয় দিল- মেজর বজলুল হুদা। বাদশা ভাইকে ডেকে, অস্ত্রটা মাটিতে ঠুকতে ঠুকতে, আপনার নাম?  আমিনুল হক বাদশা। মাথাটা হঠাৎ নামিয়ে মৃদুস্বরে বললো, বাদশা ভাই আমি আপনাকে চিনি। বাদশা ভাই বললেন, আমিও তোমাকে চিনি। সঙ্গে সঙ্গে মুখাবয়বে পরিবর্তন দেখা গেলো। বললো, আমি তো জানি এটা কার বাড়ি। যান, যান আপনারা বাসার ভেতরে চলে যান। স্বাভাবিক হন। আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। আমাদের যে দুইটা লোক পাহাড়ায়, তাদের একজন বললো, "আরে রেডিও খোলেন। মজার ঘটনা আছে।" অপর লোকটি বললো, "সব শেষ করে দিয়েছে। কাউকে রাখেনি। " 

সময়ের হিসাব হারিয়ে ফেলেছিলাম। এমন সময় ফোন বেজে উঠলো। ধরলাম আমি। "বঙ্গভবন থেকে রাষ্ট্রপতি, নূরউদ্দিন সাহেবকে চাইছেন।" চমকে উঠলাম রাষ্ট্রপতি? বললাম -উনি তো নেই, দেশের বাইরে। কে কথা বলছেন? আমি উনার বড় মেয়ে। একটু অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণপর সে বলল, রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ, জানতে চাইছেন আপনারা কেমন আছেন।- জ্বী আমরা সবাই ভালো আছি। আপনার পরিচয়...?  তাজুল ইসলাম। 

বাদশা ভাইকে চাইলো। বাদশা ভাই কথা বললেন। তাকে বঙ্গভবনে যোগাযোগ করতে বলা হলো। হ্যাঁ ও না করে করে কোনমতে এড়িয়ে গেলেন বাদশা ভাই। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এলো। হঠাৎ কানে শুনি ঠক্ ঠক্ করে কাঠের ওপর পেরেক ঠোকার শব্দ। দোতলার দক্ষিণমুখো ঘরের জানালা দিয়ে তাকাই। দেখি, বঙ্গবন্ধুর গেইটের ঠিক সামনে, লেকের পাড়ে, অনেক কাঠের তক্তা। সেই কাঠে পেরেক ঠোকা হচ্ছে। কফিনের বাক্ম। শব্দ বুকে এমনভাবে বিঁধেছিল, আজও সেই ঠক্ ঠক্ শব্দ কানে শুনতে পাই।  

১৬ আগস্ট বাসায় এলেন আমাদের দূরসম্পর্কের মামা কর্নেল আতিক (পরে সেনাবাহিনী প্রধান)। এর আগে কর্নেল মুজিব নামেও বড়ভাইয়ের মতো এক ভাই এসেছিলেন। তারা অভয় দিলেন। দুইদিনের জন্য আমাদের অন্যত্র নিয়েও রেখেছিলেন। দু'টো গাড়িতে করে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে দিয়ে। দেখতে পেলাম খোলা গেইটের ভেতরে রাখা আছে একটা কাঠের কফিন। আর তারপাশে স্তূপীকৃত বরফ। ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছে বাংলার বুক? ঘাতকরা চিরতরে ছিনিয়ে নিয়েছে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে। কি সহজেই না সব শেষ হয়ে গেলো! বেগম মুজিব, শেখ কামাল, শেখ জামাল, আমাদের আদরের রাসেল, খুকী, রোজী সবাই। 


অনুলেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
সর্বশেষ খবর
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণহত্যার জন্য শুধু হাসিনা নয়, আ. লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার জন্য শুধু হাসিনা নয়, আ. লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস
৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে
সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ
স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত
বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম
যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!
মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার
নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা
ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী
আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?
দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন
বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯
ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে
সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন
বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি
রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন