শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, বুধবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আলজাজিরার ষড়যন্ত্রের মুখোশ উন্মোচন

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
আলজাজিরার ষড়যন্ত্রের মুখোশ উন্মোচন

গত দুই দিনে কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল ‘আলজাজিরা’য় বাংলাদেশের ওপর করা অনুষ্ঠানগুলো দেখে মাথায় অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো- এখানে কত টাকার খেলা চলছে? বিজ্ঞজনদের সুচিন্তিত ধারণা, এ অনুষ্ঠানগুলো করার জন্য এবং অনুষ্ঠান প্রস্তুতির জন্য যে সময় তারা ব্যয় করেছে, তাতে টাকার অঙ্ক কয়েক মিলিয়ন ডলারের নিচে হতে পারে না। বাজারে যে কথাটি চাউর হয়ে গেছে, সেটি হলো- বিএনপি-জামায়াত এ টাকাগুলোর ব্যবস্থা করেছে এবং তাদের উদ্দেশ্য হলো, বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণতান্ত্রিক সরকারকে অসাংবিধানিকভাবে, বেআইনিভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা। এ ব্যাপারে তাদের বিশ্বস্ত বন্ধু পেতে ষড়যন্ত্রকারীদের  কোনোই অসুবিধা হয়নি। কেননা ড. কামাল হোসেনের মেয়ে ব্যারিস্টার সারা হোসেনের স্বামী ডেভিড বার্গম্যান তো সদাই হাজির হুজুর।

নির্ভরযোগ্য খবর বলছে, এই ডেভিড বার্গম্যানই আলজাজিরার অনুষ্ঠানগুলোর নীলনকশা তৈরি করেছেন এবং অনুষ্ঠানগুলো যে কজনের চিন্তার ফসল, ডেভিড বার্গম্যান তাদেরই একজন। এ কুচক্রীরা যে দীর্ঘ সময় ধরে এ অনুষ্ঠানগুলো তৈরির ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

এ অনুষ্ঠানগুলোর পেছনে যে ষড়যন্ত্র নিহিত রয়েছে তা উদঘাটনের জন্যই প্রয়োজন ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচন। যাতে সবাই বুঝতে পারেন এরা কারা? কী-ই বা তাদের অতীত, কী-ই বা তাদের উদ্দেশ্য।

ডেভিড বার্গম্যান ছিলেন যুক্তরাজ্যের অতি নগণ্য পর্যায়ের একজন সাংবাদিক। তিনি কয়েক বছর আগে হঠাৎ বিলেতে এক টেলিভিশন চ্যানেলে আমাদের দেশের ’৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের ওপর প্রামাণ্যচিত্র করার সময় সেখানকার বাঙালি মহলের কাছে পরিচিত হন। এরপর ড. কামাল হোসেনতনয়া ব্যারিস্টার সারা হোসেনের স্বামী হিসেবে তিনি বাংলাদেশে আসার পরপরই জামায়াতি যুদ্ধাপরাধীদের টাকা গিলে ফেলে তাদের সুরেই গান গাইতে শুরু করেন। অর্থাৎ যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে সাংবাদিকতা করতে শুরু করেন। শুধু তিনি একাই নন, তিনি তার শ্বশুর ড. কামাল এবং তার স্ত্রী সারা হোসেনকে এমনভাবে প্রভাবিত করেন যে, যেই ড. কামাল ১৯৭৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের সাজা দেওয়ার জন্য আইন প্রণয়নের সময় বঙ্গবন্ধুর একজন মন্ত্রী ছিলেন, সেই ড. কামাল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ের সময় মুখে কুলুপ দিয়ে পরোক্ষভাবে তাদের পক্ষই অবলম্বন করেন।

ডেভিড বার্গম্যান জামায়াতিদের দ্বারা এতই প্রভাবিত হন যে, আপিল বিভাগে যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার আপিল শুনানিকালে তিনি আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে থাকাকালে আমি সেই মামলার একজন বিচারপতি হিসেবে তাকে আদালত থেকে বের করে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। ডেভিড বার্গম্যানের ষড়যন্ত্র চলতে থাকে জামায়াতিদের সঙ্গে। পরবর্তীতে এক পর্যায়ে তার ভিসার মেয়াদ শেষ হলে তিনি লন্ডন ফিরে গিয়ে জামায়াতি নেতা ব্যারিস্টার রাজ্জাক, যিনি দেশে থাকাকালে যুদ্ধাপরাধীদের আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন, তার সঙ্গে মিলিত হয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জোট সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য অশুভ তৎপরতা চালিয়ে যেতে থাকেন। লন্ডনে বসবাসরত এমন কিছু রাষ্ট্রদ্রোহী প্রাক্তন সামরিক, বেসামরিক ব্যক্তির সঙ্গে, যারা তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হলে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন, এই ষড়যন্ত্রকারীদের সখ্য গড়ে ওঠে। বিলেতে তারা আর্থিক দিক থেকে বেশ ভালো অবস্থায়ই আছেন, কাটাচ্ছেন বিলাসী জীবন।

আলজাজিরার অনুষ্ঠানগুলো দেখে আমার মনে হয়েছে, ‘জেমস বন্ড ০০৭’-এর অনুষ্ঠান দেখছি। যার সবকিছুই কাল্পনিক। তাদের কোনো দাবির পক্ষেই কোনো তথ্য-উপাত্ত নেই। সবই মনগড়া। অনুষ্ঠানগুলো বিশ্বাসযোগ্যতার মাপকাঠিতে শূন্যের কোঠায়। তারা আমাদের সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে যেসব হেঁয়ালিপূর্ণ কথা বলার চেষ্টা করেছেন, সেগুলো একান্তই বালসুলভ। দেশের সেনাপ্রধানের ছেলের বিয়েতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি যাবেন, এটা যদি কেউ অস্বাভাবিক মনে করেন তাহলে তার চিন্তা-চেতনা কতখানি সুস্থ সেটি বিরাট প্রশ্ন বইকি। আর মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা কোনো ভিভিআইপি একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলে সেখানে তাকে ঘিরে অনেকেই ছবি তুলে থাকেন। কে বা কারা তার সঙ্গে ছবি তুলেছেন, সেটা যাচাই করা নিশ্চয়ই ভিভিআইপি ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব নয়।

জেনারেল আজিজের ভাই-ই যে মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে ক্ষমা লাভ করেছেন তা নতুন কিছু নয়। বহু বছর আগে জিয়াউর রহমান সাত খুনের জন্য সাজাপ্রাপ্ত শফিউল আলম প্রধানকে বাংলাদেশ সৃষ্টির পর প্রথম ক্ষমা করেছিলেন। এরপর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাষ্ট্রপতি বহুজনকে ক্ষমা করেছেন। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খুনের জন্য দন্ডপ্রাপ্ত সুইডেনে পলাতক এক লোককে খালেদা জিয়া এবং তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেবের পরামর্শক্রমে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন সাহেব ক্ষমা করেছিলেন। সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে এই বিশেষ ক্ষমতাটি দিয়েছে। এ জন্য যে, তিনি সবকিছু বিবেচনার পর যদি মনে করেন বিচারে কোনো ত্রুটি থেকে থাকতে পারে, তাহলে ন্যায়ের স্বার্থেই মহামান্য রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করতে পারেন। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এ বিধান রয়েছে। জেনারেল আজিজের ভাই হারিস তার ভাইয়ের নাম ভাঙিয়ে, তার অবস্থানের সুযোগ নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছেন বলে যে কথা আলজাজিরায় বলা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ কল্পনাপ্রসূত। এ দাবির পক্ষে তারা ন্যূনতম প্রমাণ দিতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী জেনারেল আজিজকে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছেন, তাদের এই অর্বাচীন উক্তির পক্ষে তারা কোনো প্রমাণই দেখাতে পারেনি। তারা এক ব্যক্তিকে হাঙ্গেরির এক কর্মকর্তা বলে উপস্থাপন করেছে। অথচ ওই ব্যক্তি যে সত্যি সত্যিই হাঙ্গেরিয়ান কর্মকর্তা তার পক্ষে সমর্থনসূচক কোনো প্রমাণ তারা দেখাতে পারেনি। তুরস্কসহ বেশ কিছু দেশ আজ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার এবং উন্নয়নের চেষ্টা করলেও বাংলাদেশের অবস্থান অত্যন্ত দৃঢ়। কোনো অবস্থায়ই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়। অথচ আলজাজিরা এই মর্মে ভুয়া কথা বলল যে, বাংলাদেশ নাকি ইসরায়েল থেকে গোয়েন্দা যন্ত্রপাতি কিনছে। এ কথা যে সর্বৈব অসত্য তা আলজাজিরার অনুষ্ঠানই প্রমাণ করে। কেননা তাদের তথ্য থেকেই বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশ গোয়েন্দা যন্ত্রপাতি কিনেছে হাঙ্গেরি থেকে।

আলজাজিরার মিথ্যাচার নতুন নয়। মিথ্যা সংবাদ প্রচারের কারণে সৌদি আরব, মিসর, বাহরাইন, আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশ আলজাজিরার অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করেছে। এ টেলিভিশনটি যে জঙ্গি মৌলবাদী সংস্থা ইসলামিক ব্রাদারহুডের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাও কারও অজানা নয়। সুতরাং মৌলবাদ প্রচার করে বাংলাদেশসহ গণতান্ত্রিক দেশসমূহে অসাংবিধানিকভাবে সরকারের পতন ঘটানোর জন্য তারা সদাপ্রস্তুত এবং এ উদ্দেশ্যেই তাদের এই দুই দিনের অপপ্রয়াস। তাদের এ কর্মকান্ডের সঙ্গে নিশ্চিতভাবে জেনারেল সোহরাওয়ার্দীর সাম্প্রতিক কিছু বক্তব্য, বিদেশে পদচ্যুত রাষ্ট্রদ্রোহী কিছু সাবেক সেনা কর্মকর্তা যথা মেজর দেলোয়ার, কর্নেল শহিদুদ্দিন খান, যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যাওয়া সাংবাদিক কনক সরওয়ার, ইস্তাম্বুলে থাকা মাহমুদুর রহমান, সুইডেনে বসবাসরত তাসিমিন খলিল গং কয়েক বছর ধরে যেসব মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে আলজাজিরার অনুষ্ঠান তারই ধারাবাহিকতায় প্রচারিত হচ্ছে। যে ৪২ জন মুখচেনা ব্যক্তি নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে উদ্ভট এবং আইন-অসমর্থিত কথা বলছেন, সেটিও এ ষড়যন্ত্রেরই অংশ। তাদের মনে রাখা উচিত, বর্তমানে নির্বাচিত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের ও দেশের উন্নয়নের জন্য সারা বিশ্বের রোল মডেল হওয়ার কারণে, অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তা বিরাজমান, তাতে এই কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হতে বাধ্য। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে-বিদেশে যে ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন তার প্রজ্ঞা, দেশপ্রেম এবং গণতন্ত্রের প্রতি একনিষ্ঠতার কারণে তা আলজাজিরার ষড়যন্ত্রকারীরা ক্ষুণœ করতে পারবে না।

১৯৭১-এর পরাজিত অপশক্তিরাই যে এ ষড়যন্ত্রের মূল হোতা এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। তারা এখনো চেষ্টা করছে আমাদের গৌরবের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির। কিন্তু তারা ভুলে যাচ্ছে আমাদের দেশপ্রেমিক সেনা সদস্যরা এই ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তির কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার নয়।

দুই দিন ধরে সব মানুষের মনেই একটি প্রশ্ন- এত টাকা এই ষড়যন্ত্রকারীরা কোথা থেকে পাচ্ছে? সবার দাবি, তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা অপরিহার্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা
বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা
বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার
স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি
স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে
রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট
কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত
‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান
বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম