শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৯, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

দোষারোপ করার পরিবর্তে পাশের ব্যক্তির জন্য কী করলাম সেই চিন্তা করি

ড. মুহাম্মদ মোর্শেদ
অনলাইন ভার্সন
দোষারোপ করার পরিবর্তে পাশের ব্যক্তির জন্য কী করলাম সেই চিন্তা করি

কোভিড ভাইরাস সারা পৃথিবীকে যে পরিস্থিতির মুখোমুখি করে দিয়েছে, একজন ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট এবং গবেষণা বিজ্ঞানী হিসাবে গত ৩৫ বছরে কখনোই এই ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হইনি। ২০২০ সালের জানুয়ারির শুরুর দিকে, আমরা সবাই এই ভাইরাসটিকে হালকাভাবেই নিয়েছিলাম। "এটি একটি সাধারণ  ফ্লু ভাইরাস"; "গ্রীষ্ম এটিকে  প্রতিহত করবে " "কয়েক মাসের মধ্যে এটি অন্যান্য ভাইরাসের মতো মারা যাবে" – এই ধরনের কথাবার্তাই সেই সময় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হয়েছে। তারপরে যখন চীন এই ভাইরাসটির আসল চেহারা দেখতে পেল, সেই সময় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা সবাইকে সতর্ক করে ২০২০ সালের জানুয়ারির গোড়ার দিকে পুরো জিনোম এর সিকুয়েন্সটি  সকলের সাথে শেয়ার করেছিল। এর ফলশ্রুতিতে রেকর্ড সময়ে আমরা সকলেই ডায়াগনস্টিক পিসিআর পরীক্ষা সেটআপ করার সুযোগ পাই। রোগ এক দেশ থেকে অন্য দেশে এবং তারপরে মহাদেশগুলিতে ঝাঁপিয়ে পড়া শুরু করে। সংক্রমণ হার এবং মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিটি দেশে রেকর্ড হারে বাড়তে শুরু করে। একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, আমরা ৩০ মিলিয়নেরও বেশি রোগ সনাক্তকরণ এবং ৫ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মৃত্যুর খবর দেখেছি । বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা SARS CoV-2 এর কদর্য মুখ দেখতে শুরু করে এবং তারা যা কিছু করতে পারে তার যথাসাধ্য চেষ্টা করে। আমার দীর্ঘ পেশাজীবনে আমি এই ভাইরাসটিকে বুঝতে এবং লড়াই করার জন্য এমন বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি কখনই দেখিনি।

১৯৮৫ সালে বাংলাদেশের টেকনাফের পল্লী অঞ্চলে সংক্রামক রোগ নির্ণয়ের কাজ শুরু করি। ১৯৯৪ সালে জাপান থেকে মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজিতে পিএইচডি করে পুরোপুরি নিজেকে ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজি এবং জনস্বাস্থ্যের সাথে নিযুক্ত করি। গত ২৪  বছর ধরে ব্রিটিশ কলম্বিয়া সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরিতে ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট হিসাবে কাজ করছি এবং অনেক প্রাদুর্ভাব যেমন ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস, জিকা ভাইরাস, সিফিলিস, লাইম রোগের প্রতিরোধে কাজ করার  সুযোগ পেয়েছি। দীর্ঘ সময় ধরে উত্তর আমেরিকার অন্যতম সেরা জনস্বাস্থ্য পরীক্ষাগারে কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। তবে আমি ভাবতেও পারি না যে গত ১৬ মাস ধরে আমরা কি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এই SARS CoV -2 ভাইরাস বা কোভিড -১৯ রোগ বা মহামারীর  জন্য।

আমার জানা মতে, ২০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানএই ভাইরাসের একটি ভ্যাকসিন বের করার কাজে সক্রিয় হয়ে পড়ে। পৃথিবীর কয়েক মিলিয়ন চিকিৎসক এই রোগটি নিবারণের জন্য বিভিন্ন ওষুধের মিশ্রণ চেষ্টা করছিলেন এবং শত শত সংস্থা এই রোগ থেকে নিরাময়ের জন্য নতুন ওষুধ আবিষ্কার করার চেষ্টা করছে। এগুলি নিঃসন্দেহে অনুকরণীয়! ফলস্বরূপ, রেকর্ড সময়ে কয়েক শত পিসিআর, অ্যান্টিজেন এবং অ্যান্টিবডি পরীক্ষা আমাদের ব্যবহারের জন্য বাজারজাত করা হয়। ১৩টি ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য জরুরি অনুমোদন পেয়েছে। চিকিত্সার জন্য অনেক পণ্য জরুরি অনুমোদন যেমন অ্যান্টিভাইরাল রিমিডিসিভির, monoclonal  অ্যান্টিবডি ভিত্তিক পণ্য যেমন রেজনারন; অনুসন্ধানী কনভলেসেন্ট প্লাজমা থেরাপি এবং তারা সংক্রামিত ব্যক্তিদের থেকে SARS CoV-২ ভাইরাস হ্রাস বা সম্পূর্ণরূপে হ্রাস করতে অত্যন্ত কার্যকর হয়ে ওঠে। যদিও এই সমস্ত প্রচেষ্টা যথাযথভাবে রয়েছে, তবে সময়মতো পাওয়া অনেকের জন্য  চ্যালেঞ্জ। উদাহরণস্বরূপ, যেভাবে ভ্যাকসিনটি নিম্ন-মধ্য আয়ের দেশগুলিতে পৌঁছে যাচ্ছে এবং যদি আমরা কোনও সমস্যার  মুখোমুখি না হই; প্রত্যেককে টিকা দেওয়ার জন্য কমপক্ষে ২০২৩ পর্যন্ত সময় লাগবে। আমার মনে প্রশ্ন আসে,বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক লোকের জন্য দিনের শেষে যখন খাবার আনতে চ্যালেঞ্জ হয় তখন লোকেরা কীভাবে অত্যন্ত ব্যয়বহুল ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা এবং পাশাপাশি ব্যয়বহুল চিকিৎসাগ্রহণ করতে পারে? এমনকি যদি সকলকে বিনা মূল্যে ঔষধ ও যাবতীয় হাসপাতালের সুবিধা সরবরাহ করা হয় তবে আমরা কী নিরাপদ থাকব?

সত্যটা কি? আমরা কি ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি? এর সহজ উত্তরটি হল না। ভাইরাসটি সবসময়ই আমাদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকছে। যখন আমরা ভেবেছিলাম আমাদের এই ভাইরাসের উপর একটি ভাল গ্রিপ রয়েছে তখন SARS CoV -২ বিভিন্ন রূপ (variant) তৈরি করে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। এই রূপগুলি আরও সংক্রমণযোগ্য, এবং আরও ক্ষতিকারক, ক্ষেত্রবিশেষে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতাকে চ্যালেঞ্জ করতে সক্ষম। এই সমস্যা কি কেবল দরিদ্র এবং মধ্য আয়ের দেশে দেখছি? উত্তর না। বাংলাদেশের যেমন এই রোগের বিস্তৃতি হয়েছে বা হচ্ছে, তেমনি অনেক ইউরোপীয়, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার ধনী দেশগুলিরও একইভাবে বিস্তৃতি হয়েছে বা হচ্ছে যদিও এদের অনেক উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। এই দেশগুলির অনেকগুলিই তৃতীয় বা চতুর্থ ওয়েভ এর মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কাজেই দোষারোপের সময় এটা না। মূল কথা, আমাদের ভবিষ্যত গোলাপী বা রঙিন নয়, SARS CoV-২ তোয়াক্কা করে না আমরা  কারা, আমরা কোথায় থাকি, এবং আমরা কেমন দেখতে, আমাদের ধর্ম কী বা আমরা ধনী  না দরিদ্র।

যারা আমরা বিদেশে বাস করি, আমাদের সকলের হৃদয়ের একটি বড় অংশ সবসময় বাংলাদেশে ঘুরে বেড়ায় এবং আমরা আমাদের মাতৃভূমি, পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে সবসময় উদ্বিগ্ন থাকি। প্রতিদিন ফোনে যখন কারো মৃত্যুর সংবাদ শুনি, হাসপাতালে শয্যা পাওয়া যাচ্ছে না, মৃত্যুর সংখ্যা আবার বাড়ছে- এইসব খবর শুনি তখন মন  খুব খারাপ হয়ে যায়। বিশেষ করে যখন আপনি আপনার প্রিয়জন থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরে থাকেন তখন সেই অনুভূতি আরো তীব্রতর হয়ে উঠে।

তাহলে এই পরিস্থিতিতে আমরা কি করবো? আমি মনে করি এখন আমাদের বেঁচে থাকার জন্য একসাথে লড়াই করার  সময় এসেছে। যেমন জেএফ কেনেডি একবার বলেছিলেন যে "আপনার দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে তা জিজ্ঞাসা করবেন না - আপনি আপনার দেশের জন্য কী করতে পারেন তা জিজ্ঞাসা করুন" আমি তার প্রবাদটি বদলিয়ে বলবো, সরকারকে বা অন্য কাউকে দোষারোপ করার পরিবর্তে, আসুন আমরা সবাই -আমার জন্য কেউ  কিছু করলো কিনা তা চিন্তা না করে আমি আমার পাশের ব্যক্তির জন্য কি করলাম সেই চিন্তা করি। সবার প্রতি অনুরোধ, আসুন আমরা যথাযথ ভাবে মাস্ক  ব্যবহার করি এবং আমাদের সন্তান, পিতা-মাতা, ভাই-বোন, প্রতিবেশীদের একই কাজ করতে বাধ্য করি। একই সাথে আমরা হাত ধোয়া অনুশীলন করব এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করি। সর্বোপরি, আসুন আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই এই বিধিগুলি মেনে চলার জন্য।  মাস্ক এবং হাত ধোয়ার ব্যবহারগুলি খুব সহজ বলে মনে হলেও বিশ্বাস করুন, এই সাধারণ অনুশীলনটি আমাদের জন্য যাদুকর ফল দিতে পারে।

লেখক: ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট
প্রবাসী ফেলো, বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি

ইমেল: muhammad.morshed @bccdc.ca

(এটি লেখকের নিজস্ব মতামত; এই নিবন্ধে প্রকাশিত মতামতের সাথে বিসিসিডিসি বা ইউবিসির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক