শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৯, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

দোষারোপ করার পরিবর্তে পাশের ব্যক্তির জন্য কী করলাম সেই চিন্তা করি

ড. মুহাম্মদ মোর্শেদ
অনলাইন ভার্সন
দোষারোপ করার পরিবর্তে পাশের ব্যক্তির জন্য কী করলাম সেই চিন্তা করি

কোভিড ভাইরাস সারা পৃথিবীকে যে পরিস্থিতির মুখোমুখি করে দিয়েছে, একজন ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট এবং গবেষণা বিজ্ঞানী হিসাবে গত ৩৫ বছরে কখনোই এই ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হইনি। ২০২০ সালের জানুয়ারির শুরুর দিকে, আমরা সবাই এই ভাইরাসটিকে হালকাভাবেই নিয়েছিলাম। "এটি একটি সাধারণ  ফ্লু ভাইরাস"; "গ্রীষ্ম এটিকে  প্রতিহত করবে " "কয়েক মাসের মধ্যে এটি অন্যান্য ভাইরাসের মতো মারা যাবে" – এই ধরনের কথাবার্তাই সেই সময় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হয়েছে। তারপরে যখন চীন এই ভাইরাসটির আসল চেহারা দেখতে পেল, সেই সময় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা সবাইকে সতর্ক করে ২০২০ সালের জানুয়ারির গোড়ার দিকে পুরো জিনোম এর সিকুয়েন্সটি  সকলের সাথে শেয়ার করেছিল। এর ফলশ্রুতিতে রেকর্ড সময়ে আমরা সকলেই ডায়াগনস্টিক পিসিআর পরীক্ষা সেটআপ করার সুযোগ পাই। রোগ এক দেশ থেকে অন্য দেশে এবং তারপরে মহাদেশগুলিতে ঝাঁপিয়ে পড়া শুরু করে। সংক্রমণ হার এবং মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিটি দেশে রেকর্ড হারে বাড়তে শুরু করে। একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, আমরা ৩০ মিলিয়নেরও বেশি রোগ সনাক্তকরণ এবং ৫ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মৃত্যুর খবর দেখেছি । বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা SARS CoV-2 এর কদর্য মুখ দেখতে শুরু করে এবং তারা যা কিছু করতে পারে তার যথাসাধ্য চেষ্টা করে। আমার দীর্ঘ পেশাজীবনে আমি এই ভাইরাসটিকে বুঝতে এবং লড়াই করার জন্য এমন বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি কখনই দেখিনি।

১৯৮৫ সালে বাংলাদেশের টেকনাফের পল্লী অঞ্চলে সংক্রামক রোগ নির্ণয়ের কাজ শুরু করি। ১৯৯৪ সালে জাপান থেকে মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজিতে পিএইচডি করে পুরোপুরি নিজেকে ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজি এবং জনস্বাস্থ্যের সাথে নিযুক্ত করি। গত ২৪  বছর ধরে ব্রিটিশ কলম্বিয়া সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরিতে ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট হিসাবে কাজ করছি এবং অনেক প্রাদুর্ভাব যেমন ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস, জিকা ভাইরাস, সিফিলিস, লাইম রোগের প্রতিরোধে কাজ করার  সুযোগ পেয়েছি। দীর্ঘ সময় ধরে উত্তর আমেরিকার অন্যতম সেরা জনস্বাস্থ্য পরীক্ষাগারে কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। তবে আমি ভাবতেও পারি না যে গত ১৬ মাস ধরে আমরা কি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এই SARS CoV -2 ভাইরাস বা কোভিড -১৯ রোগ বা মহামারীর  জন্য।

আমার জানা মতে, ২০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানএই ভাইরাসের একটি ভ্যাকসিন বের করার কাজে সক্রিয় হয়ে পড়ে। পৃথিবীর কয়েক মিলিয়ন চিকিৎসক এই রোগটি নিবারণের জন্য বিভিন্ন ওষুধের মিশ্রণ চেষ্টা করছিলেন এবং শত শত সংস্থা এই রোগ থেকে নিরাময়ের জন্য নতুন ওষুধ আবিষ্কার করার চেষ্টা করছে। এগুলি নিঃসন্দেহে অনুকরণীয়! ফলস্বরূপ, রেকর্ড সময়ে কয়েক শত পিসিআর, অ্যান্টিজেন এবং অ্যান্টিবডি পরীক্ষা আমাদের ব্যবহারের জন্য বাজারজাত করা হয়। ১৩টি ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য জরুরি অনুমোদন পেয়েছে। চিকিত্সার জন্য অনেক পণ্য জরুরি অনুমোদন যেমন অ্যান্টিভাইরাল রিমিডিসিভির, monoclonal  অ্যান্টিবডি ভিত্তিক পণ্য যেমন রেজনারন; অনুসন্ধানী কনভলেসেন্ট প্লাজমা থেরাপি এবং তারা সংক্রামিত ব্যক্তিদের থেকে SARS CoV-২ ভাইরাস হ্রাস বা সম্পূর্ণরূপে হ্রাস করতে অত্যন্ত কার্যকর হয়ে ওঠে। যদিও এই সমস্ত প্রচেষ্টা যথাযথভাবে রয়েছে, তবে সময়মতো পাওয়া অনেকের জন্য  চ্যালেঞ্জ। উদাহরণস্বরূপ, যেভাবে ভ্যাকসিনটি নিম্ন-মধ্য আয়ের দেশগুলিতে পৌঁছে যাচ্ছে এবং যদি আমরা কোনও সমস্যার  মুখোমুখি না হই; প্রত্যেককে টিকা দেওয়ার জন্য কমপক্ষে ২০২৩ পর্যন্ত সময় লাগবে। আমার মনে প্রশ্ন আসে,বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক লোকের জন্য দিনের শেষে যখন খাবার আনতে চ্যালেঞ্জ হয় তখন লোকেরা কীভাবে অত্যন্ত ব্যয়বহুল ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা এবং পাশাপাশি ব্যয়বহুল চিকিৎসাগ্রহণ করতে পারে? এমনকি যদি সকলকে বিনা মূল্যে ঔষধ ও যাবতীয় হাসপাতালের সুবিধা সরবরাহ করা হয় তবে আমরা কী নিরাপদ থাকব?

সত্যটা কি? আমরা কি ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি? এর সহজ উত্তরটি হল না। ভাইরাসটি সবসময়ই আমাদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকছে। যখন আমরা ভেবেছিলাম আমাদের এই ভাইরাসের উপর একটি ভাল গ্রিপ রয়েছে তখন SARS CoV -২ বিভিন্ন রূপ (variant) তৈরি করে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। এই রূপগুলি আরও সংক্রমণযোগ্য, এবং আরও ক্ষতিকারক, ক্ষেত্রবিশেষে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতাকে চ্যালেঞ্জ করতে সক্ষম। এই সমস্যা কি কেবল দরিদ্র এবং মধ্য আয়ের দেশে দেখছি? উত্তর না। বাংলাদেশের যেমন এই রোগের বিস্তৃতি হয়েছে বা হচ্ছে, তেমনি অনেক ইউরোপীয়, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার ধনী দেশগুলিরও একইভাবে বিস্তৃতি হয়েছে বা হচ্ছে যদিও এদের অনেক উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। এই দেশগুলির অনেকগুলিই তৃতীয় বা চতুর্থ ওয়েভ এর মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কাজেই দোষারোপের সময় এটা না। মূল কথা, আমাদের ভবিষ্যত গোলাপী বা রঙিন নয়, SARS CoV-২ তোয়াক্কা করে না আমরা  কারা, আমরা কোথায় থাকি, এবং আমরা কেমন দেখতে, আমাদের ধর্ম কী বা আমরা ধনী  না দরিদ্র।

যারা আমরা বিদেশে বাস করি, আমাদের সকলের হৃদয়ের একটি বড় অংশ সবসময় বাংলাদেশে ঘুরে বেড়ায় এবং আমরা আমাদের মাতৃভূমি, পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে সবসময় উদ্বিগ্ন থাকি। প্রতিদিন ফোনে যখন কারো মৃত্যুর সংবাদ শুনি, হাসপাতালে শয্যা পাওয়া যাচ্ছে না, মৃত্যুর সংখ্যা আবার বাড়ছে- এইসব খবর শুনি তখন মন  খুব খারাপ হয়ে যায়। বিশেষ করে যখন আপনি আপনার প্রিয়জন থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরে থাকেন তখন সেই অনুভূতি আরো তীব্রতর হয়ে উঠে।

তাহলে এই পরিস্থিতিতে আমরা কি করবো? আমি মনে করি এখন আমাদের বেঁচে থাকার জন্য একসাথে লড়াই করার  সময় এসেছে। যেমন জেএফ কেনেডি একবার বলেছিলেন যে "আপনার দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে তা জিজ্ঞাসা করবেন না - আপনি আপনার দেশের জন্য কী করতে পারেন তা জিজ্ঞাসা করুন" আমি তার প্রবাদটি বদলিয়ে বলবো, সরকারকে বা অন্য কাউকে দোষারোপ করার পরিবর্তে, আসুন আমরা সবাই -আমার জন্য কেউ  কিছু করলো কিনা তা চিন্তা না করে আমি আমার পাশের ব্যক্তির জন্য কি করলাম সেই চিন্তা করি। সবার প্রতি অনুরোধ, আসুন আমরা যথাযথ ভাবে মাস্ক  ব্যবহার করি এবং আমাদের সন্তান, পিতা-মাতা, ভাই-বোন, প্রতিবেশীদের একই কাজ করতে বাধ্য করি। একই সাথে আমরা হাত ধোয়া অনুশীলন করব এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করি। সর্বোপরি, আসুন আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই এই বিধিগুলি মেনে চলার জন্য।  মাস্ক এবং হাত ধোয়ার ব্যবহারগুলি খুব সহজ বলে মনে হলেও বিশ্বাস করুন, এই সাধারণ অনুশীলনটি আমাদের জন্য যাদুকর ফল দিতে পারে।

লেখক: ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট
প্রবাসী ফেলো, বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি

ইমেল: muhammad.morshed @bccdc.ca

(এটি লেখকের নিজস্ব মতামত; এই নিবন্ধে প্রকাশিত মতামতের সাথে বিসিসিডিসি বা ইউবিসির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন