শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

সময়ের থিওরি থেকে বেরিয়ে আসুক মানুষ

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সময়ের থিওরি থেকে বেরিয়ে আসুক মানুষ

পৃথিবীর পরিবর্তনগুলো কি আমরা লক্ষ্য করি। কখনো কখনো এই পরিবর্তন ধীরে ধীরে ঘটে। আবার কখনো কখনো এই পরিবর্তন দ্রুত ঘটে যায়।  তবে এই পরিবর্তনগুলো থেকে মানুষের অনেক শেখার বিষয় থাকলেও মানুষ তা শিখে না। যতক্ষণ মানুষ তার জীবন হাতে নিয়ে মাটির উপর দাঁড়িয়ে থাকে ততক্ষন মানুষ ভাবে তার থেকে আর শক্তিশালী মানুষ পৃথিবীতে নেই। অথচ মানুষ যদি উল্টো করে ভাবতো তবে মানুষ পৃথিবীর পরবর্তনগুলো দেখতে পেতো। সে পরিবর্তন থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে পাল্টে ফেলতে পারতো।

মানুষের চোখের সামনে সময়ের একটু একটু করে পরিবর্তন ঘটে। পরিবর্তনগুলো দৃশ্যমান হয়। সময় সে পরিবর্তনের প্রভাব মানুষের উপর ফেলে মানুষকে পরখ করার পরিবেশ তৈরী করে। অথচ মানুষ সে সময় থেকে যেটা জানতে পারতো সেটা জানার চেষ্টা করে না। সময়ের খেলা খুব অদ্ভুত। সময়ের খেলায় কেউ রাজা হয়, কেউ ভিখারি হয়। সময় মানুষকে সন্মান দেয়, মর্যাদা দেয়। আবার এই সময়ই নির্মম হয়ে মানুষের সন্মান ও মর্যাদা কেড়ে নেয়। সময় সময়ের আগেই মানুষের মৃত্যুর খবর আনে। আবার দুঃসহ জীবন নিয়ে যে বেঁচে থাকতে চায়না তার মৃত্যুর খবরটা জানাতে সময় এতটা দেরি করে যে সে মানুষটার কাছে বেঁচে থাকাটা মরে যাবার থেকেও কঠিন হয়। সময়ে অনেক কিছু হারিয়ে যায়, আবার অনেক নতুন উপাদানের জন্ম হয়। সবাই নতুনটাকে দেখে। নতুনের প্রেমে পড়ে যায়। অথচ হারিয়ে যাওয়া পুরাতনের মধ্যেও যে মহামূল্যবান সম্পদ থাকে মানুষ তা জানতেও চায় না। তবে সময়ের পরীক্ষাটা খুব কঠিন। সবাই এই পরীক্ষায় জিততে পারে না। তবে আমরা যেভাবে মানুষের  জয় পরাজয় দেখি। সময়ের জয় পরাজয় তেমনটা না। 

আমরা যাদের হারতে দেখছি হয়তো সময়ের পরীক্ষায় তারা জিতছে। আর যাদের জিততে দেখছি তারা হয়তো সময়ের পরীক্ষায় হারছে। সালভাদর দালির বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘দ্য পারসিস্ট্যান্স অব মেমোরি'তে এক একটা বিলুপ্ত সময়কে তুলে ধরা হয়েছে। অনেকটা বিলুপ্ত ডাইনোসারের মতো। এ ছবির প্রধান চরিত্র ঘড়ি। যে ঘড়িগুলো এখন অতীত সময়ের চিহ্ন বহন করছে। যেখানে ঘড়ির কাটায় আটকানো সময়গুলো কাপড়ের  মতো ঝুলে পড়েছে শূন্যতায়। কখনো মরা গাছে ঠাই নিয়েছে সময়। কখনো কাঠের তৈরী ডাইনিং টেবিলের গা বেয়ে পানির মতো গড়িয়ে পড়েছে সময়। কখনো পিঁপড়াদের আক্রমণের শিকার হয়েছে রসে ভেজা চমচমের মতো লোভনীয় সময়। পাহাড়, আকাশ, সাগর যেন সে সময়ের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বোবার মতো। যারা জানতো সে সময়টা একসময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এখন নেই। 

সব সময় ইতিহাস হয় না, সব মানুষ সময়ের সাথে অমরত্ব পায় না। হয়তো যে সময়টা ইতিহাস হয় না, যে মানুষরা সময়কে জয় করে মৃত্যুঞ্জয়ী হয়না, সে সময়ের কল্পনা করেছেন সালভাদর দালি। সময় এমন করেই সময়কে অতিক্রম করে হয়তোবা। মানুষকে এক সময়ের গন্ডি পেরিয়ে আরেক সময়ে যাত্রী হবার পথ দেখায়। সবাই সে পথ দেখতে পায় না। কারণ সে পথ চোখ দিয়ে দেখা যায় না। সে পথ জীবনবোধের মূল্য দিয়ে দেখতে হয়। সে সময় ত্যাগ দিয়ে দেখতে হয়। সে সময় মানবিক মূল্যবোধ দিয়ে দেখতে হয়। যেখানে জীবন, ত্যাগ আর মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি সময়কে অতিক্রম করে সময়ের চেয়ে মানুষকে মূল্যবান করে তুলে। সেখানে সময়ের শক্তির চেয়ে মানুষের নান্দনিকতার শক্তি অনেক বেশি। 

ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জুলিয়ান বারবার আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্বের উপর কলোগন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। দার্শনিক সেন্ট অগাস্টিনের মতো তিনিও তার মতো যুক্তি দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করেন সময় বলে আসলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই, এটি শুধুমাত্র মস্তিষ্কের কল্পনা। ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত তার “The End of Time” বইয়ের মাধ্যমে তিনি সময়ের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে নতুন মতবাদ গড়ার চেষ্টা করেন। আবার অ্যারিস্টটল, গ্যালিলিও, নিউটন, আইনস্টাইন সময়ের অস্তিত্বে বিশ্বাসী হলেও তাদের সময়কে নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। তাহলে সময় থাকা না থাকা নিয়ে একটা ঠান্ডা লড়াই পৃথিবীতে আছে। 

অথচ সময়কে আটকে রাখতে মানুষের ঘড়ি বানানোর যাত্রাটা চলেছে সেই প্রাচীন কাল থেকে। মিশরীয়রা আবিষ্কার করেন সূর্য ঘড়ি বা ছায়া ঘড়ি। জার্মানরা আবিষ্কার করেন তারা ঘড়ি। খ্রীষ্ট পূর্ব ১৪০০ সাল নাগাদ মিশরীয়রা আবার পানি ঘড়ি আবিস্কার করেন। সময়ের আবর্তনে প্রায় বারোশ বছর আগে বালুঘড়ি আবিষ্কৃত হয়। এরপর চীনদেশে আবিষ্কৃত হলো মোমঘড়ি। সে সময় প্রকৃতি ও প্রকৃতির উপাদান ছিল সময় যাচাইয়ের মাধ্যম। অথচ একসময় প্রকৃতির হাত ছেড়েছে মানুষ। হাত ধরেছে যান্ত্রিকতার। বানিয়েছে যন্ত্র ঘড়ি। এসেছে যান্ত্রিক সময়। যাত্রীকে মানুষ। সময় তার প্রয়োজনে মানুষের হাতে বন্দি হয়েছে নাকি সময় তার প্রয়োজনে মানুষের হাতে তাকে বন্দি করেছে, কে জানে। কেইবা বলতে পারে। হয়তো সময় সব সময় স্বাধীন থেকেছে। মানুষকে অভিনয় করে দেখাচ্ছে সে মানুষের হাতে বন্দি। সময় হয়তো এভাবে স্বপ্রনোদিত হয়ে বন্দি হয়ে মানুষকে পরখ করছে। নির্বাক হয়ে তাকিয়ে দেখছে, মানুষ সময়ের লাগাম টেনে কতটা সীমা অতিক্রম করতে পারে। কতটা প্রতারক হতে পারে। কতটা স্বার্থপর হতে পারে। যদি বলি সময় ছিলোনা কিন্তু মানুষ তার প্রয়োজনে সময় বানিয়েছে। সময়ের সে না থাকাটাই হয়তো সময়, সেটাই সময়ের শেকড়, সময়ের শক্তি। আর মানুষের বানানো সময়টা মানুষের মতোই অসুস্থ, সেটা অনেকটা স্বাধীন সময়ের শেকড়ের কাছে গজিয়ে উঠা আগাছা পরগাছার মতো। যে সময় স্বাধীন সে সময় মানুষকে প্রভাবিত না করে মানুষকে সময়ের চেয়ে বড় হবার সুযোগ দেয়। 

যে সময় মানুষের হাতে গড়া সে সময় মানুষকে মানুষের  হাতের খেলার পুতুল বানায়। মানুষকে ছোট করে। মানুষকে পিরামিডের ভিতর ভরে রেখে মমি বানায়। মানুষ প্রতিদিন মমি হয়ে মৃত মানুষের চিহ্ন হোক এটাই তো আমরা চাইনা। আমরা চাই সে মানুষ যে মানুষ সময়কে পিছে ফেলে প্রতিদিন মানুষের মতো মানুষ হবে। যে মানুষ থেমে যাবেনা বরং স্থিরতার ইটপাথরের ঢালাইকে বরফ বানিয়ে পানিতে রূপান্তর করবে। যেখানে কঠিন হবে তরল। তরল হবে বায়বীয়। সেখানে মানুষ ডানা ছাড়া উড়বে নিজের শক্তিতে। দ্য টাইম মেশিন হারবার্ট জর্জ ওয়েলস রচিত বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর একটি বইটি। যা ১৮৯৫ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৬০  সালে মার্কিন পরিচালক জর্জ পাল এটিকে চলচিত্রে রূপ দেন। 

কাহিনীটা মোটামুটি এরকম: ১৯০০ সালের ৫ জানুয়ারি ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ড-এর একজন বিজ্ঞানী টাইম মেশিন নামের  যন্ত্রটি আবিষ্কার করেন। সে যন্ত্রের মাধ্যমে যে কোনো সময়ে ভ্রমণ করা যায়। সেটা হতে পারে অতীত কিংবা ভবিষ্যত। যন্ত্রটি ব্যবহার করে বিজ্ঞানী ভবিষ্যতে চলে যান। ভবিষ্যতের কোনো একটা পর্যায়ে গিয়ে তিনি দেখতে পান মানবজাতির বংশধরেরা দুই প্রজাতিতে বিভক্ত হয়, এক প্রজাতি শিশুদের মত দেখতে এলয় এবং আরেক প্রজাতি ভূ-অভ্যন্তরবাসী মর্লক যারা এলয়দের খেয়ে বেঁচে থাকে। মর্লক ও এলয়দের সম্পর্ক প্রভু ও ভৃত্যের মতো  নয় বরং খাদক ও খাদ্যবস্তুর মতো। খুব অদ্ভুত একটা দর্শনতত্ত্ব যেখানে মানুষ মানুষকে খায়। হয়তো পুরো বিষয়টা প্রতীকী। যার অন্য কোনো ভাবার্থ আছে। তবে এমন মনোভাবটাই তো এখন মানুষের ভিতর তৈরী হয়েছে। কখনো মানুষ মানুষের  দ্বারা শোষিত হচ্ছে। কখনো মানুষের রঙ্গলীলার শিকার হচ্ছে মানুষ। কখনো দুর্নীতিবাজদের করাল গ্রাসে নিপতিত হচ্ছে মানুষ। কখনো দেশের  টাকা বিদেশে পাচার হয়ে মানুষের দ্বারা বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। কখনো অন্ধত্বের বেড়াজালে আটক পড়ছে মানুষ। কখনো মন্দ সেজে, কখনো ভালো সেজে মানুষ মানুষকে নিয়ে খেলছে। টাকায় মানুষ  কেনা বেচা হচ্ছে। কখনো গোষ্ঠীবদ্ধতার জোরে, কখনো পেশিশক্তির জোরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ছে মানুষ। কখনো লোভ, স্বার্থপরতা, অহংকার, কুসংস্কারের শিকার হচ্ছে মানুষ। এই অন্ধকারের রোগ ছড়িয়ে পড়েছে সারা পৃথিবীতে। সারা পৃথিবীর মানুষের ভিতরে। সব দায় কি সময়ের। নাকি মানুষের। সেটা ভাবতে হবে মানুষকেই। কারণ পৃথিবী থাকলেই মানুষ থাকবে। মানুষ থাকলেই সময় থাকবে। সময় যা জানে মানুষ তা জানে না, মানুষ যা জানে সময় তা জানে না। এই জানা-অজানাটা একটা বিন্দুতে এসে মিলতে হবে। তবেই হয়তো অদেখা সমীকরণটা মিলবে। তখন সেটা থিওরি না থেকে বাস্তবতা হয়ে যাবে। 

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা