শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৯, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

এ মুক্তি নবযাত্রার

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
এ মুক্তি নবযাত্রার

একজন রাজনৈতিক নেতার ক্ষমতা, রাজপথ ও কারাগার সমান্তরাল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তার যৌবনে ২৪ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন এদেশের মানুষের মুক্তির জন্য। তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার চলার পথও কখনও মসৃণ ছিল না। তাকেও পদে পদে বাধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু ২০০৭ সালের গ্রেফতার ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপট। তখনকার ক্ষমতাসীনদের আকাঙ্ক্ষা ছিল ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করা। সে জন্যই তাদের টার্গেট ছিল শেখ হাসিনা। প্রথম পরিকল্পনা ছিল দুই নেত্রীকে বিদেশে চলে যেতে বাধ্য করা।

১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস। ২০০৮ সালের এইদিনে ১০ মাস ২৫ দিন কারাভোগের পর তিনি মুক্ত হয়েছিলেন। মঈন উদ্দিন-ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশকে বিরাজনৈতিকীকরণের উদ্দেশ্যে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য ১৬ জুলাই ২০০৭ সালে ভোররাতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তার বাসভবন সুধাসদন থেকে গ্রেফতার করে। কিছু ভুয়া সাজানো চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র করা হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পূর্বে দেশত্যাগের জন্য ভয়ভীতিসহ বহু ধরনের চাপ প্রয়োগ করা হয়। কিন্তু দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোভাবের কারণে সরকার ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে। মিথ্যা মামলা সাজিয়ে গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

শেখ হাসিনা যখন চিকিৎসা ও পারিবারিক কাজে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় যান তখন সরকার দেশে আসতে বাধা দিয়ে হুলিয়া জারি করে। আল জাজিরা টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে তখন দেশরত্ন শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের মাটিতে আমার জন্ম ঐ মাটিতেই আমার মৃত্যু হবে। যেকোনো ভয়ভীতি আমাকে দেশে ফেরা থেকে বিরত রাখতে পারবে না’। সকল বাধা উপেক্ষা করে ৭ মে দেশে ফিরে আসেন। সেদিন নেত্রীকে বরণ করতে সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বিমানবন্দর থেকে সুধাসদন পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ জনতার ঢল নেমেছিল।

জনস্রোত দেখে সরকার ভীত হয়ে যায়। তারা বুঝে যায় শেখ হাসিনাকে বাইরে রেখে তাদের স্বার্থসিদ্ধি হাসিল হবে না। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিকল্প চিন্তা শুরু করে। শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। মিথ্যা দুর্নীতি, চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে চরিত্রহননের চেষ্টা করা হয়। জাতীয় নির্বাচনে যাতে অযোগ্য ঘোষণা করে রাজনৈতিকভাবে যাতে মাইনাস করা যায়। একদম পাকিস্তানি স্টাইল। ঢাকার দুইজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হোটেল ওয়েস্টিনের মালিক ও আদম ব্যবসায়ী নুর আলী এবং প্রাইম ব্যাংকের অন্যতম কর্ণধার আজম জে চৌধুরীকে দিয়ে জোর করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নামে চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানা ও তেজগাঁও থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়। এই মামলায় অন্য আসামি ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ হেলাল উদ্দিন ও শেখ হেলাল উদ্দিনের স্ত্রী।

গণতন্ত্রকামী নেত্রী হিসেবে জনগণের পক্ষে কথা বলার ‘অপরাধে’ শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন সময়ে এর আগেও গ্রেফতার অথবা কারাবরণ করতে হয়েছে। ১৯৮৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ছাত্রহত্যার প্রতিবাদে ও সাংবিধানিক ধারা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে যখন আন্দোলন করেন তৎকালীন এরশাদ সরকার ক্যান্টনমেন্টে আটক রাখে এবং ১ মার্চ মুক্তি দেয়া হয়। ওই বছরের ২৭ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য মহাখালীতে নিজ বাসায় গৃহবন্দী করে রাখে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলন করতে গিয়ে গৃহবন্দী ছিলেন একমাস। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর হাতে সপরিবারে গৃহবন্দী ছিলেন নয় মাস। সবগুলোই ছিল রাজনৈতিক কারাবরণ।

২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল বিবিসি’র সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমি আমার দেশের মানুষের কাছে ফিরে যেতে চাই। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে আগামীকাল (২৫ এপ্রিল ২০০৭) ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ করবেন। বিবিসির সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা আরও বলেন, বিদেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। তার সাথে আলাপকালে প্রথমেই ঢাকায় তার না ফেরার ব্যাপারে আজ যে খবর প্রকাশিত হয়েছে সে সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, এই সংবাদ কে দিল? এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। আমি তো কালকে রওয়ানা হচ্ছি। আমি যাচ্ছি ঢাকায়। আমি ঢাকা যাব।

বিবিসি : আপনি এখনো সেই সিদ্ধান্তে অটল?

শেখ হাসিনা : আমার সিদ্ধান্তে আমি অটল। আমি আমার দেশের মানুষের কাছে যাব। আমি জাতির জনকের কন্যা। আমি আমার দেশের মানুষকে ছেড়ে বেশিদিন থাকতে পারি না। আমার মানুষের কাছে আমাকে যেতে হবে।

বিবিসি : আর একটি কথা রটেছে। আপনি ব্রিটেন বা আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করতে পারেন।

শেখ হাসিনা : প্রশ্নই ওঠে না। এখন রাজনৈতিক আশ্রয় নেব কেন? তবে দুর্ভাগ্য, আমার সাথে এ ধরনের আচরণ করবে বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার এটা আমি ভাবতেই পারি না। এটা আমার কল্পনার বাইরে। আমি এসেছিলাম এক মাসের জন্য। উপদেষ্টাদের অনেকের সাথে আমার কথাও হয়েছিল। তারা ভালো করেই জানেন, আমি আমার অসুস্থ পুত্রবধূকে দেখতে এসেছি। আমার মেয়েকে দেখতে এসেছি। কারণ আমার মেয়ের বাচ্চা হবে আগামী জুলাইর প্রথম সপ্তাহে। আমাকে আবার আসতে হবে। হঠাৎ আমি শুনলাম, আমাকে যেতে দেয়া হবে না। আমি যখন ওয়াশিংটনে আমার টিকিট চেকিং করতে গেলাম তখন ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ থেকে আমাকে জানানো হলো, আপনি কি জানেন আপনার ওপর এ ধরনের এম্বারগো আছে? বললাম, হ্যাঁ, আমি শুনেছি। যা হোক আমি লন্ডন পর্যন্ত এসে পৌঁছলাম। কালকে শুনেছি। যা হোক আমি লন্ডন পর্যন্ত এসে পৌঁছলাম। কালকে আমি যাব এয়ারপোর্টে। আমি আশা করব আমাদের সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। এই এম্বারগো তারা তুলে নেবে। আমাকে বাধা দেবে না দেশে যেতে। যদি বাধা দেয় তবে যেভাবে হোক আমাকে দেশে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার সিদ্ধান্ত দূরের কথা, আমি এরকম কোনও চিন্তাই করি না।

শেখ হাসিনা আল জাজিরা টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারকালে জানিয়েছেন, ‘এটা অনৈতিক, অগণতান্ত্রিক ও বেআইনি। আমার দেশে আমি ফিরব, তারা আটকাবে কেন? তারা মামলায় জড়িয়েছে, আমি মোকাবেলা করব। তারা জেলে ভরবে আমি জেলে যাব। কী করবে আমাকে? মেরে ফেলবে? বুলেট খরচ করবে? গ্রেনেড হামলা চালাবে? আল্লাহর ইচ্ছে থাকলে বেঁচে থাকব, না হলে চলে যাব। কিন্তু আমি দেশে ফিরব না কেন? আশ্চর্যজনকভাবে স্পর্শকাতর সময়ে বিশ্বখ্যাত সাংবাদিক ডেভিট ফ্রস্টের আবির্ভাব ঘটে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সেই বিখ্যাত সাক্ষাৎকারের কথা অনেকের মনে থাকবে হয়তো। বঙ্গবন্ধুকে ডেভিট ফ্রস্ট জিজ্ঞেস করেছিলেন, মি. মুজিব আপনার যোগ্যতা কি? বঙ্গবন্ধুর তাৎক্ষণিক উত্তর: আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি। পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার অযোগ্যতা কি? বঙ্গবন্ধুর সাবলীল উত্তর, আমি আমার জনগণকে বেশি ভালোবাসি।

চার দশক পর শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন সেই ডেভিট ফ্রস্ট। শেখ হাসিনাকে ডেভিট ফ্রস্ট প্রশ্ন করলেন : আপনি কি আবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চান?

শেখ হাসিনার উত্তর : এটা জনগণের ওপর নির্ভর করবে। আমাদের জনগণ যদি চায়, তবেই হতে পারি। এটা জনগণই ঠিক করতে পারে। আমি কীভাবে বলতে পারি।

এটা ঠিক, আমি জনগণের সেবা করতে চাই। আর আপনি জানেন, জনগণের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছি। কারণ আমাদের জনগণ খুবই গরিব, তারা সমস্যায় জর্জরিত। এ মুহূর্তে তাদের রাজনৈতিক অধিকার নেই। তাদের কথা বলার অধিকার নেই। তারা অর্থনৈতিক সমস্যায় ভুগছে। তাই আমি তাদের পাশে দাঁড়াতে চাই। কারণ আপনি জানেন, আমার পিতার একটা স্বপ্ন ছিল; তিনি দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন। আমার আদর্শ একই রকম এবং আমার বাবাকে অনুসরণ করতে চাই। কারণ বাংলাদেশের মানুষ এজন্য লড়ছে। তারা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মৌলিক অধিকারের জন্য লড়ছে।

পরে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয়ের মাধ্যমে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি তার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগসহ মহাজোট সরকার গঠিত হয়। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনাও টানা তৃতীয়বারসহ চতুর্থ বারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এদিকে প্রতিবছর নানা আয়োজনে দিনটি পালন করে থাকে আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলো।

কিন্তু এ বছর বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে সৃষ্ট সংকটে শেখ হাসিনার নির্দেশে সব ধরনের জনসমাগমপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিহার করায় কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করছে না দলটি। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যার যার জায়গা থেকে শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে পরম করুণাময়ের কাছে দেশবাসীকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে সব বাঙালি হৃদয়ে দেশপ্রেমের বহ্নিশিখা প্রজ্বালিত করে সংকট জয়ের ঐক্যবদ্ধ সুরক্ষা ব্যূহ সৃষ্টি করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকারকে সহযোগিতা করারও অনুরোধ জানিয়েছে দলটি। 

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ২০০৮ সালের এই দিনে শেখ হাসিনার মুক্তির মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্রের মুক্তি পেয়েছিল। গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা হিসেবে তিনি মুক্ত হয়েছিলেন। তিনি কারামুক্ত হয়েছিলেন বলেই আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। তিনিও আজ দেশরত্ন থেকে বিশ্বনেত্রীতে পরিণত হয়েছেন। আমাদেরকে জাতি হিসাবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে সম্মানপ্রাপ্তির সুযোগ করে দিয়েছেন। এই দিনে মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে কায়ামনোবাক্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ী কামনা করছি। তার হাতকে আরো শক্তিশালী করতেই আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাবো, ইনশাআল্লাহ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম এবং পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা