শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৯, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

এ মুক্তি নবযাত্রার

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
এ মুক্তি নবযাত্রার

একজন রাজনৈতিক নেতার ক্ষমতা, রাজপথ ও কারাগার সমান্তরাল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তার যৌবনে ২৪ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন এদেশের মানুষের মুক্তির জন্য। তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার চলার পথও কখনও মসৃণ ছিল না। তাকেও পদে পদে বাধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু ২০০৭ সালের গ্রেফতার ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপট। তখনকার ক্ষমতাসীনদের আকাঙ্ক্ষা ছিল ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করা। সে জন্যই তাদের টার্গেট ছিল শেখ হাসিনা। প্রথম পরিকল্পনা ছিল দুই নেত্রীকে বিদেশে চলে যেতে বাধ্য করা।

১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস। ২০০৮ সালের এইদিনে ১০ মাস ২৫ দিন কারাভোগের পর তিনি মুক্ত হয়েছিলেন। মঈন উদ্দিন-ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশকে বিরাজনৈতিকীকরণের উদ্দেশ্যে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য ১৬ জুলাই ২০০৭ সালে ভোররাতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তার বাসভবন সুধাসদন থেকে গ্রেফতার করে। কিছু ভুয়া সাজানো চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র করা হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পূর্বে দেশত্যাগের জন্য ভয়ভীতিসহ বহু ধরনের চাপ প্রয়োগ করা হয়। কিন্তু দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোভাবের কারণে সরকার ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে। মিথ্যা মামলা সাজিয়ে গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

শেখ হাসিনা যখন চিকিৎসা ও পারিবারিক কাজে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় যান তখন সরকার দেশে আসতে বাধা দিয়ে হুলিয়া জারি করে। আল জাজিরা টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে তখন দেশরত্ন শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের মাটিতে আমার জন্ম ঐ মাটিতেই আমার মৃত্যু হবে। যেকোনো ভয়ভীতি আমাকে দেশে ফেরা থেকে বিরত রাখতে পারবে না’। সকল বাধা উপেক্ষা করে ৭ মে দেশে ফিরে আসেন। সেদিন নেত্রীকে বরণ করতে সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বিমানবন্দর থেকে সুধাসদন পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ জনতার ঢল নেমেছিল।

জনস্রোত দেখে সরকার ভীত হয়ে যায়। তারা বুঝে যায় শেখ হাসিনাকে বাইরে রেখে তাদের স্বার্থসিদ্ধি হাসিল হবে না। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিকল্প চিন্তা শুরু করে। শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। মিথ্যা দুর্নীতি, চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে চরিত্রহননের চেষ্টা করা হয়। জাতীয় নির্বাচনে যাতে অযোগ্য ঘোষণা করে রাজনৈতিকভাবে যাতে মাইনাস করা যায়। একদম পাকিস্তানি স্টাইল। ঢাকার দুইজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হোটেল ওয়েস্টিনের মালিক ও আদম ব্যবসায়ী নুর আলী এবং প্রাইম ব্যাংকের অন্যতম কর্ণধার আজম জে চৌধুরীকে দিয়ে জোর করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নামে চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানা ও তেজগাঁও থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়। এই মামলায় অন্য আসামি ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ হেলাল উদ্দিন ও শেখ হেলাল উদ্দিনের স্ত্রী।

গণতন্ত্রকামী নেত্রী হিসেবে জনগণের পক্ষে কথা বলার ‘অপরাধে’ শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন সময়ে এর আগেও গ্রেফতার অথবা কারাবরণ করতে হয়েছে। ১৯৮৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ছাত্রহত্যার প্রতিবাদে ও সাংবিধানিক ধারা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে যখন আন্দোলন করেন তৎকালীন এরশাদ সরকার ক্যান্টনমেন্টে আটক রাখে এবং ১ মার্চ মুক্তি দেয়া হয়। ওই বছরের ২৭ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য মহাখালীতে নিজ বাসায় গৃহবন্দী করে রাখে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলন করতে গিয়ে গৃহবন্দী ছিলেন একমাস। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর হাতে সপরিবারে গৃহবন্দী ছিলেন নয় মাস। সবগুলোই ছিল রাজনৈতিক কারাবরণ।

২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল বিবিসি’র সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমি আমার দেশের মানুষের কাছে ফিরে যেতে চাই। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে আগামীকাল (২৫ এপ্রিল ২০০৭) ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ করবেন। বিবিসির সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা আরও বলেন, বিদেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। তার সাথে আলাপকালে প্রথমেই ঢাকায় তার না ফেরার ব্যাপারে আজ যে খবর প্রকাশিত হয়েছে সে সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, এই সংবাদ কে দিল? এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। আমি তো কালকে রওয়ানা হচ্ছি। আমি যাচ্ছি ঢাকায়। আমি ঢাকা যাব।

বিবিসি : আপনি এখনো সেই সিদ্ধান্তে অটল?

শেখ হাসিনা : আমার সিদ্ধান্তে আমি অটল। আমি আমার দেশের মানুষের কাছে যাব। আমি জাতির জনকের কন্যা। আমি আমার দেশের মানুষকে ছেড়ে বেশিদিন থাকতে পারি না। আমার মানুষের কাছে আমাকে যেতে হবে।

বিবিসি : আর একটি কথা রটেছে। আপনি ব্রিটেন বা আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করতে পারেন।

শেখ হাসিনা : প্রশ্নই ওঠে না। এখন রাজনৈতিক আশ্রয় নেব কেন? তবে দুর্ভাগ্য, আমার সাথে এ ধরনের আচরণ করবে বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার এটা আমি ভাবতেই পারি না। এটা আমার কল্পনার বাইরে। আমি এসেছিলাম এক মাসের জন্য। উপদেষ্টাদের অনেকের সাথে আমার কথাও হয়েছিল। তারা ভালো করেই জানেন, আমি আমার অসুস্থ পুত্রবধূকে দেখতে এসেছি। আমার মেয়েকে দেখতে এসেছি। কারণ আমার মেয়ের বাচ্চা হবে আগামী জুলাইর প্রথম সপ্তাহে। আমাকে আবার আসতে হবে। হঠাৎ আমি শুনলাম, আমাকে যেতে দেয়া হবে না। আমি যখন ওয়াশিংটনে আমার টিকিট চেকিং করতে গেলাম তখন ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ থেকে আমাকে জানানো হলো, আপনি কি জানেন আপনার ওপর এ ধরনের এম্বারগো আছে? বললাম, হ্যাঁ, আমি শুনেছি। যা হোক আমি লন্ডন পর্যন্ত এসে পৌঁছলাম। কালকে শুনেছি। যা হোক আমি লন্ডন পর্যন্ত এসে পৌঁছলাম। কালকে আমি যাব এয়ারপোর্টে। আমি আশা করব আমাদের সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। এই এম্বারগো তারা তুলে নেবে। আমাকে বাধা দেবে না দেশে যেতে। যদি বাধা দেয় তবে যেভাবে হোক আমাকে দেশে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার সিদ্ধান্ত দূরের কথা, আমি এরকম কোনও চিন্তাই করি না।

শেখ হাসিনা আল জাজিরা টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারকালে জানিয়েছেন, ‘এটা অনৈতিক, অগণতান্ত্রিক ও বেআইনি। আমার দেশে আমি ফিরব, তারা আটকাবে কেন? তারা মামলায় জড়িয়েছে, আমি মোকাবেলা করব। তারা জেলে ভরবে আমি জেলে যাব। কী করবে আমাকে? মেরে ফেলবে? বুলেট খরচ করবে? গ্রেনেড হামলা চালাবে? আল্লাহর ইচ্ছে থাকলে বেঁচে থাকব, না হলে চলে যাব। কিন্তু আমি দেশে ফিরব না কেন? আশ্চর্যজনকভাবে স্পর্শকাতর সময়ে বিশ্বখ্যাত সাংবাদিক ডেভিট ফ্রস্টের আবির্ভাব ঘটে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সেই বিখ্যাত সাক্ষাৎকারের কথা অনেকের মনে থাকবে হয়তো। বঙ্গবন্ধুকে ডেভিট ফ্রস্ট জিজ্ঞেস করেছিলেন, মি. মুজিব আপনার যোগ্যতা কি? বঙ্গবন্ধুর তাৎক্ষণিক উত্তর: আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি। পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার অযোগ্যতা কি? বঙ্গবন্ধুর সাবলীল উত্তর, আমি আমার জনগণকে বেশি ভালোবাসি।

চার দশক পর শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন সেই ডেভিট ফ্রস্ট। শেখ হাসিনাকে ডেভিট ফ্রস্ট প্রশ্ন করলেন : আপনি কি আবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চান?

শেখ হাসিনার উত্তর : এটা জনগণের ওপর নির্ভর করবে। আমাদের জনগণ যদি চায়, তবেই হতে পারি। এটা জনগণই ঠিক করতে পারে। আমি কীভাবে বলতে পারি।

এটা ঠিক, আমি জনগণের সেবা করতে চাই। আর আপনি জানেন, জনগণের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছি। কারণ আমাদের জনগণ খুবই গরিব, তারা সমস্যায় জর্জরিত। এ মুহূর্তে তাদের রাজনৈতিক অধিকার নেই। তাদের কথা বলার অধিকার নেই। তারা অর্থনৈতিক সমস্যায় ভুগছে। তাই আমি তাদের পাশে দাঁড়াতে চাই। কারণ আপনি জানেন, আমার পিতার একটা স্বপ্ন ছিল; তিনি দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন। আমার আদর্শ একই রকম এবং আমার বাবাকে অনুসরণ করতে চাই। কারণ বাংলাদেশের মানুষ এজন্য লড়ছে। তারা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মৌলিক অধিকারের জন্য লড়ছে।

পরে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয়ের মাধ্যমে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি তার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগসহ মহাজোট সরকার গঠিত হয়। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনাও টানা তৃতীয়বারসহ চতুর্থ বারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এদিকে প্রতিবছর নানা আয়োজনে দিনটি পালন করে থাকে আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলো।

কিন্তু এ বছর বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে সৃষ্ট সংকটে শেখ হাসিনার নির্দেশে সব ধরনের জনসমাগমপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিহার করায় কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করছে না দলটি। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যার যার জায়গা থেকে শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে পরম করুণাময়ের কাছে দেশবাসীকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে সব বাঙালি হৃদয়ে দেশপ্রেমের বহ্নিশিখা প্রজ্বালিত করে সংকট জয়ের ঐক্যবদ্ধ সুরক্ষা ব্যূহ সৃষ্টি করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকারকে সহযোগিতা করারও অনুরোধ জানিয়েছে দলটি। 

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ২০০৮ সালের এই দিনে শেখ হাসিনার মুক্তির মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্রের মুক্তি পেয়েছিল। গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা হিসেবে তিনি মুক্ত হয়েছিলেন। তিনি কারামুক্ত হয়েছিলেন বলেই আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। তিনিও আজ দেশরত্ন থেকে বিশ্বনেত্রীতে পরিণত হয়েছেন। আমাদেরকে জাতি হিসাবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে সম্মানপ্রাপ্তির সুযোগ করে দিয়েছেন। এই দিনে মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে কায়ামনোবাক্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ী কামনা করছি। তার হাতকে আরো শক্তিশালী করতেই আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাবো, ইনশাআল্লাহ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম এবং পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
সর্বশেষ খবর
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন