শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, শুক্রবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেয় কে?

ড. আলী রীয়াজ
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেয় কে?

বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য নিয়োগ এবং ওই সব পদের অধিষ্ঠিতদের আচরণ বিষয়ে একাধিক সময়ে আমি সংবাদপত্রে লিখেছি। শাহ্জালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আমার বক্তব্যেও আমি উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়া বিষয়ে আমার অবস্থান বলেছি। এইবার এবং আগেও যখন আমি এই বিষয়ে মত প্রকাশ করেছি তখন অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান– প্রেসিডেন্ট– কে নিয়োগ দেয়, কীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই প্রশ্ন অনেকের, সে কারণে তাদের আলাদা করে উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতার আলোকে এই প্রক্রিয়াটি সংক্ষেপে তুলে ধরার তাগিদ অনুভব করলাম। 

২০০২ সালে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ধরনের কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তদুপরি আমি রাজনীতি ও সরকারের বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দশ বছর (২০০৭-২০১৭) দায়িত্ব পালন করেছি। সেই সুবাদে এখানকার প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে কাছে থেকে দেখতে পেরেছি।

যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটিগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, এগুলো স্বায়ত্ত্বশাসিত। এগুলোর পরিচালনা পদ্ধতি প্রায় একই ধরনের, একেবারে একই রকমের না হলেও। এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কাঠামো হচ্ছে বোর্ড অব ট্রাস্টি/বোর্ড অব রিজেন্ট। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টির সদস্য আটজন। এদের মধ্যে সাতজনকে গভর্নর মনোনয়ন দেন। তাদের কনফারমেশন হয় রাজ্যের সিনেটে। তাদের মেয়াদ ছয় বছর। এরা কেউ রাজনৈতিক দলের সদস্য নন। স্থানীয় ব্যবসায়ী, আইনজীবী, বিভিন্ন পেশাজীবী এবং সমাজকর্মীদের মধ্যে থেকে এদের বেছে নেওয়া হয়। বোর্ডে একজন শিক্ষার্থী সদস্য থাকেন– তিনি সরাসরি শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত হন, তার মেয়াদ এক বছর। প্রেসিডেন্ট পদ শূন্য হবে বা হলে ট্রাস্টি বোর্ড একটি হায়ারিং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে যে তারা এই পদের বিজ্ঞাপন দেওয়া, প্রাথমিক বাছাই করা, সম্ভাব্য প্রার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং প্রার্থীদের আনা-নেওয়া ইত্যাদি কাজ করে। সহজ ভাষায় এদের কাজ লজিস্টিকাল সাপোর্ট দেওয়া।

প্রেসিডেন্ট পদের প্রার্থীদের যাচাই-বাছাই করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সার্চ কমিটি তৈরি করা হয় যাতে শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে জানানো হয় তারা এই কমিটিতে অংশ নিতে আগ্রহী কিনা। তাদের সেই আগ্রহের ভিত্তিতে এবং ক্ষেত্র বিশেষে নির্বাচিতদের মধ্য থেকে একটি বড় আকারের সার্চ কমিটি তৈরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে সকলের প্রতিনিধি আছে। ফলে এতে সকলের মত প্রতিফলিত হয়।

ইতিমধ্যে ওই হায়ারিং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তালিকা থেকে এই কমিটি একটি ছোট আকারে তালিকা করে– সাধারণত পাঁচ/সাতজনের। তাদেরকে শহরের নিকটস্থ এয়ারপোর্টে আনা হয় এবং সেখানে তার ইন্টারভিউ করেন প্রশাসনের দুই-একজন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের কয়েকজন, এবং সার্চ কমিটির কয়েকজন। একে বলে এয়ারপোর্ট ইন্টারভিউ। তাদের এই ইন্টারভিউয়ের রিপোর্টের ভিত্তিতে বড় কমিটি কমপক্ষে তিনজন প্রার্থীকে ক্যাম্পাসে আমন্ত্রণ জানান। এই সময় এই তিনজনের নাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলকে জানানো হয়। তাদের সিভি সকলের জন্যে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

এই প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে এসে কমপক্ষে দুটি পাবলিক অনুষ্ঠানে তাদের ভিশন, কেন তিনি এই চাকরি চাইছেন, তার যোগ্যতা কী, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ও দুর্বলতা কী সেই বিষয়ে বলেন এবং সকলের প্রশ্নের উত্তর দেন। এতে শিক্ষার্থীরাও অংশ নেন। এর একটি এমনকি স্থানীয় জনসাধারণের জন্যও উন্মুক্ত থাকে। এই সব অনুষ্ঠানে উপস্থিত এবং যারা কেবল মাত্র সিভি দেখেছেন তারা সকলে নির্ধারিত ফর্মে তাদের মন্তব্য এবং রেটিং দেন। সেগুলো পাঠানো হয় কমিটির কাছে। 

প্রার্থী এর বাইরে ট্রাস্টি বোর্ড প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং ডিনদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বর্তমান প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেন। সার্চ কমিটির একটি ছোট সাব কমিটি তাকে ইন্টারভিউ করে। 

এই সব বৈঠক, প্রেজেন্টেশনের প্রেক্ষিতে সকলের কাছ থেকে প্রাপ্ত মন্তব্যের ভিত্তিতে সার্চ কমিটি তাদের সুপারিশ পাঠান বোর্ড অব ট্রাস্টির কাছে। তারা এই সব বিবেচনা করে একজনকে এই পদের জন্যে নির্বাচন করেন। বেতন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনায় ঐকমত্য হলে ওই প্রার্থীকে নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্টের মেয়াদ চার বছরের, তবে যে কোনও ধরনের বিচ্যুতির জন্য ট্রাস্টি বোর্ড তাকে যেকোনও সময় পদচ্যুত করতে পারে। 

উল্লেখ করা দরকার যে, প্রতি বছর তার কাজের মূল্যায়ন হয়। এই মূল্যায়ন হয় লিখিত, তাতে অংশ নেন শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা। এই মূল্যায়নের দায়িত্ব হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের। এই প্রতিবেদনের সার অংশ সকলকে জানানো হয়। ট্রাস্টি বোর্ড বিস্তারিত রিপোর্ট পায়। এর বাইরে চতুর্থ বছরে আরও বড় আকারের প্রক্রিয়ায় প্রেসিডেন্টের কাজের মূল্যায়ন করা হয়।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভারের একটা অংশ আসে রাজ্যের বাজেট থেকে, তার মানে আসে জনগণের করের অর্থ থেকে। বাকিটা বিশ্ববিদ্যালয় যোগাড় করে শিক্ষার্থীদের টিউশন, গবেষণা প্রকল্প এবং অন্যান্য খাত থেকে। প্রেসিডেন্টের একটা কাজ হচ্ছে রাজ্যের আইন প্রণয়নকারীদের বোঝানো কেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এই খাতে এই টাকা দরকার। সেজন্য তাকে কমপক্ষে বছরে একবার আইন প্রণেতাদের সামনে গিয়ে জবাবদিহি করতে হয়।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধানের এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থাকা, প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা, সকলের অংশগ্রহণ এবং যোগ্যতা বিচারের বিভিন্ন ধরনের মাপকাঠির ব্যবহার। নিযুক্ত হবার পর প্রেসিডেন্টকে জবাবদিহির একাধিক প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকতে হয়। 

উল্লেখ করা দরকার যে, এটি যে কেবল প্রেসিডেন্টের জন্য কার্যকর তা নয়, যেকোন ধরনের প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োগের প্রক্রিয়া এবং দায়িত্ব পালনকালে জবাবদিহির ব্যবস্থাও প্রায় একই ধরনের।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে