শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, শুক্রবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেয় কে?

ড. আলী রীয়াজ
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেয় কে?

বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য নিয়োগ এবং ওই সব পদের অধিষ্ঠিতদের আচরণ বিষয়ে একাধিক সময়ে আমি সংবাদপত্রে লিখেছি। শাহ্জালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আমার বক্তব্যেও আমি উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়া বিষয়ে আমার অবস্থান বলেছি। এইবার এবং আগেও যখন আমি এই বিষয়ে মত প্রকাশ করেছি তখন অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান– প্রেসিডেন্ট– কে নিয়োগ দেয়, কীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই প্রশ্ন অনেকের, সে কারণে তাদের আলাদা করে উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতার আলোকে এই প্রক্রিয়াটি সংক্ষেপে তুলে ধরার তাগিদ অনুভব করলাম। 

২০০২ সালে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ধরনের কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তদুপরি আমি রাজনীতি ও সরকারের বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দশ বছর (২০০৭-২০১৭) দায়িত্ব পালন করেছি। সেই সুবাদে এখানকার প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে কাছে থেকে দেখতে পেরেছি।

যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটিগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, এগুলো স্বায়ত্ত্বশাসিত। এগুলোর পরিচালনা পদ্ধতি প্রায় একই ধরনের, একেবারে একই রকমের না হলেও। এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কাঠামো হচ্ছে বোর্ড অব ট্রাস্টি/বোর্ড অব রিজেন্ট। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টির সদস্য আটজন। এদের মধ্যে সাতজনকে গভর্নর মনোনয়ন দেন। তাদের কনফারমেশন হয় রাজ্যের সিনেটে। তাদের মেয়াদ ছয় বছর। এরা কেউ রাজনৈতিক দলের সদস্য নন। স্থানীয় ব্যবসায়ী, আইনজীবী, বিভিন্ন পেশাজীবী এবং সমাজকর্মীদের মধ্যে থেকে এদের বেছে নেওয়া হয়। বোর্ডে একজন শিক্ষার্থী সদস্য থাকেন– তিনি সরাসরি শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত হন, তার মেয়াদ এক বছর। প্রেসিডেন্ট পদ শূন্য হবে বা হলে ট্রাস্টি বোর্ড একটি হায়ারিং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে যে তারা এই পদের বিজ্ঞাপন দেওয়া, প্রাথমিক বাছাই করা, সম্ভাব্য প্রার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং প্রার্থীদের আনা-নেওয়া ইত্যাদি কাজ করে। সহজ ভাষায় এদের কাজ লজিস্টিকাল সাপোর্ট দেওয়া।

প্রেসিডেন্ট পদের প্রার্থীদের যাচাই-বাছাই করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সার্চ কমিটি তৈরি করা হয় যাতে শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে জানানো হয় তারা এই কমিটিতে অংশ নিতে আগ্রহী কিনা। তাদের সেই আগ্রহের ভিত্তিতে এবং ক্ষেত্র বিশেষে নির্বাচিতদের মধ্য থেকে একটি বড় আকারের সার্চ কমিটি তৈরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে সকলের প্রতিনিধি আছে। ফলে এতে সকলের মত প্রতিফলিত হয়।

ইতিমধ্যে ওই হায়ারিং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তালিকা থেকে এই কমিটি একটি ছোট আকারে তালিকা করে– সাধারণত পাঁচ/সাতজনের। তাদেরকে শহরের নিকটস্থ এয়ারপোর্টে আনা হয় এবং সেখানে তার ইন্টারভিউ করেন প্রশাসনের দুই-একজন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের কয়েকজন, এবং সার্চ কমিটির কয়েকজন। একে বলে এয়ারপোর্ট ইন্টারভিউ। তাদের এই ইন্টারভিউয়ের রিপোর্টের ভিত্তিতে বড় কমিটি কমপক্ষে তিনজন প্রার্থীকে ক্যাম্পাসে আমন্ত্রণ জানান। এই সময় এই তিনজনের নাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলকে জানানো হয়। তাদের সিভি সকলের জন্যে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

এই প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে এসে কমপক্ষে দুটি পাবলিক অনুষ্ঠানে তাদের ভিশন, কেন তিনি এই চাকরি চাইছেন, তার যোগ্যতা কী, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ও দুর্বলতা কী সেই বিষয়ে বলেন এবং সকলের প্রশ্নের উত্তর দেন। এতে শিক্ষার্থীরাও অংশ নেন। এর একটি এমনকি স্থানীয় জনসাধারণের জন্যও উন্মুক্ত থাকে। এই সব অনুষ্ঠানে উপস্থিত এবং যারা কেবল মাত্র সিভি দেখেছেন তারা সকলে নির্ধারিত ফর্মে তাদের মন্তব্য এবং রেটিং দেন। সেগুলো পাঠানো হয় কমিটির কাছে। 

প্রার্থী এর বাইরে ট্রাস্টি বোর্ড প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং ডিনদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বর্তমান প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেন। সার্চ কমিটির একটি ছোট সাব কমিটি তাকে ইন্টারভিউ করে। 

এই সব বৈঠক, প্রেজেন্টেশনের প্রেক্ষিতে সকলের কাছ থেকে প্রাপ্ত মন্তব্যের ভিত্তিতে সার্চ কমিটি তাদের সুপারিশ পাঠান বোর্ড অব ট্রাস্টির কাছে। তারা এই সব বিবেচনা করে একজনকে এই পদের জন্যে নির্বাচন করেন। বেতন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনায় ঐকমত্য হলে ওই প্রার্থীকে নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্টের মেয়াদ চার বছরের, তবে যে কোনও ধরনের বিচ্যুতির জন্য ট্রাস্টি বোর্ড তাকে যেকোনও সময় পদচ্যুত করতে পারে। 

উল্লেখ করা দরকার যে, প্রতি বছর তার কাজের মূল্যায়ন হয়। এই মূল্যায়ন হয় লিখিত, তাতে অংশ নেন শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা। এই মূল্যায়নের দায়িত্ব হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের। এই প্রতিবেদনের সার অংশ সকলকে জানানো হয়। ট্রাস্টি বোর্ড বিস্তারিত রিপোর্ট পায়। এর বাইরে চতুর্থ বছরে আরও বড় আকারের প্রক্রিয়ায় প্রেসিডেন্টের কাজের মূল্যায়ন করা হয়।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভারের একটা অংশ আসে রাজ্যের বাজেট থেকে, তার মানে আসে জনগণের করের অর্থ থেকে। বাকিটা বিশ্ববিদ্যালয় যোগাড় করে শিক্ষার্থীদের টিউশন, গবেষণা প্রকল্প এবং অন্যান্য খাত থেকে। প্রেসিডেন্টের একটা কাজ হচ্ছে রাজ্যের আইন প্রণয়নকারীদের বোঝানো কেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এই খাতে এই টাকা দরকার। সেজন্য তাকে কমপক্ষে বছরে একবার আইন প্রণেতাদের সামনে গিয়ে জবাবদিহি করতে হয়।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধানের এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থাকা, প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা, সকলের অংশগ্রহণ এবং যোগ্যতা বিচারের বিভিন্ন ধরনের মাপকাঠির ব্যবহার। নিযুক্ত হবার পর প্রেসিডেন্টকে জবাবদিহির একাধিক প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকতে হয়। 

উল্লেখ করা দরকার যে, এটি যে কেবল প্রেসিডেন্টের জন্য কার্যকর তা নয়, যেকোন ধরনের প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োগের প্রক্রিয়া এবং দায়িত্ব পালনকালে জবাবদিহির ব্যবস্থাও প্রায় একই ধরনের।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা