শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৩, মঙ্গলবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২২

সন্তানের জীবনে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব যেন না পড়ে

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের জীবনে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব যেন না পড়ে

'বিচ্ছেদ'- শব্দটি যেন কোন সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভীষণ রকমের বেদনাময়। যা জীবনের অনেক কিছু এলোমেলো করে দেয় এক নিমিষেই। বিশেষ করে পারিবারিক সম্পর্কে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব পড়ে সন্তানদের উপর। বিচ্ছেদের আগে এবং পরে সন্তান যে মানসিক যন্ত্রণাতে থাকে তা হয়তো তোয়াক্কাই করে না মা-বাবা নিজেদের ইগোর কারণে।

বিচ্ছেদের আগে তারা নিজেদের পারস্পরিক দোষগুলো নিয়ে করে লড়াই। যা দেখে বাচ্চারা হয় আতঙ্কগ্রস্ত। আবার বিচ্ছেদের পর দু'জনেই সন্তানদের মনে করে তাদের নিজের সম্পদ। আর তাই যে যার নিজের মত করে কাছে রাখতে চায় সন্তানকে তার কাছে। আইন আর আবেগের এ লড়াইয়ে সন্তানরা বুঝতে পারে না কে ভালো কে মন্দ। এ অবস্থায় তারা বাবা-মায়ের থেকে দূরে সরে নিজেদের মতো করে একটা মনোজগৎ তৈরি করে নেয়। যার পরিণতির ছাপ পড়ে সন্তানের ভবিষ্যৎ জীবনে।   

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে যখন বিচ্ছেদ আসে তখন সন্তানদের বিষয়ে দু'জনকে সচেতন হবে। মনে রাখতে হবে  তাদের সম্পর্কের তিক্ততার ফলে সন্তান পরিবার সমাজে প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। তাই এ সময় সন্তানের মনোবল দৃঢ় রাখার বিষয়ে ভারতের বিশিষ্ট মনোবিদ ডা. কেদাররঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় বাবা-মাকে কিছু বিশেষ পরামর্শ দেন-   

১. স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে যখন ডিভোর্স ছাড়া আর কোন পথ নেই অবস্থার সৃষ্টি হলে সন্তানের সাথে বিষয়টা শেয়ার করতে হবে দু'জনকে। কোন পরিস্থিতির চাপে পড়ে তারা আলাদা থাকতে হচ্ছে তা বলতে হবে। কিন্তু তাই বলে সন্তান তাদের কাছে হেলাফেলার বিষয় নয়। আর বিচ্ছেদের জন্য সন্তান দায়ী নয় এটা জানাতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় মা-বাবা সন্তানের সামনেই নিজেদের ঝগড়াতে সন্তানকে ইস্যু করে। যার নেতিবাচক প্রভাবে সন্তান অপরাধ প্রবণতাতে ভোগে।          

২. একই ভাবে দু'জনকেই আশ্বস্ত করতে হবে সন্তান যার কাছেই থাকুক, থাকবে আদরে-যত্নে। কোনও ক্ষতি বা অসুবিধা তারা হতে দেবেন না। সন্তান চাইলে আলাদা করে মা-বাবার কাছেও থাকতে পারে। যদিও এ রকম ঘটনা খুব কমই ঘটে। একসঙ্গে বসতে না চাইলে আলাদাভাবে সন্তানের সঙ্গে কথা বলে নিবে মা-বাবা। কিন্তু দু'জনের বক্তব্য যেন এক থাকে তা লক্ষ্য রাখতে হবে। 

৩. বিচ্ছেদের কারণে পরিবারের সবার সঙ্গে এক সাথে থাকার নিয়মের ব্যতয় ঘটে সন্তানের। বাবা বা মা কে ছেড়ে একা হয়ে যাওয়ার কারণে বাচ্চাদের কিছু মানসিক সংকট দেখা দিতে পারে। কনডাক্ট ডিজ-অর্ডার, হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিজ-অর্ডার, বিহেভিয়ারাল প্রবলেম (যেমন- ট্রুয়েন্সি, স্কুল রিফিউজাল, অপজিশনাল ডিফিয়েন্ট ডিজ-অর্ডার ইত্যাদি), ইমপালস কন্ট্রোল ডিজ-অর্ডার, অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজ-অর্ডারের মতো মনোবিকার। কনডাক্ট ডিজ-অর্ডারে শিশুর মধ্যে অপরাধমূলক কাজের প্রতি আগ্রহ দেখা দেয়। ১৮ বছরের পরেও এই স্বভাব থেকে গেলে সম্তান হয়ে ওঠে সমাজবিরোধী। হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিজ-অর্ডারে শিশু অতিরিক্ত চঞ্চল হয়ে ওঠে। আবার হয়তো একবারেই চুপ করে যায়। বিহেভিয়েরাল প্রবলেমে দেখা যায় শিশু বাড়ি থেকে পালাচ্ছে, স্কুলে যেতে চাইছে না, বড়রা যা বলছেন তার ঠিক উল্টো পথে হাঁটছে। বন্ধুদের বুদ্ধিই তখন বেশি গ্রহণযোগ্য। ইমপালস কন্ট্রোল ডিজ-অর্ডারে অকারণেই বাচ্চা রেগে ওঠে। অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজ-অর্ডারে ক্ষুদেরাও শুচিবাইগ্রস্ত হয়ে ওঠে বড়দের মতো।

এক্ষেত্রে হাল ধরতে হবে মাকে। ঠান্ডা মাথায়, সহানুভূতির সঙ্গে বোঝাতে হবে, কোনটা করা উচিত। কোনটা নয়। মা কর্মরত হলে, কাজের ফাঁকে সঙ্গ দিতে হবে। সন্তানকে বুঝতে হবে। বোঝাতে হবে, ‘বিচ্ছেদ’কে মেনে নিয়েও স্বাভাবিক জীবনযাপন করা যায়। ভুলেও প্রতিপক্ষের নামে কোনও অপমানসূচক কথা বলা চলবে না। কেউ বললে তার কাছ থেকে বাচ্চাকে সরিয়ে আনতে হবে। পরিবারের অন্য সদস্যরাও বাচ্চাকে বোঝাতে সাহায্য করবেন। নিতান্তই অপারগ হলে দ্বারস্থ হতে হবে মনোবিদের। 

৪. বিচ্ছেদের কারণকে নিজেদের দুর্বলতা মনে করে সন্তানকে অতিরিক্ত আদর, তার বায়না আবদার মেটাতে চেষ্টা করা ভুল। তাই স্বাভাবিক জীবনে অভ্যস্ত করতে হলে- অতিরিক্ত প্রশ্রয়, আদর, শাসন কোনওটাই করবেন না। স্বাভাবিক আচরণ করুন। ঘরোয়া কাজে সন্তানকে জড়িয়ে নিন। ছোট ছোট দায়িত্ব পালন করতে দিন তাকে। আবার নতুন ভাবে সংসার করতে চাইলে সন্তানকে আগে থেকে নতুন মানুষটির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে রাখুন। কারণ একটু বড় বাচ্চা চট করে নতুন কাউকে মানতে পারে না। দু'জনকে একান্তে মেলামেশার সুযোগ করে দিন। এতে বন্ডিং তৈরি হবে। আচমকা ‘নতুন বাবা, মা’য়ের মুখোমুখি দাঁড় করালে সন্তান বিব্রতবোধ করতে পারে। 

অনেক সময় সন্তান বড় হয়ে এই দুর্ঘটনার সুযোগ নিয়ে স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করতে পারে। একে বলে ম্যানুপুলেটিক বিহেভিয়ার্স। এ বিষয় থেকে রেহাই পেতে হলে বিচ্ছেদের শুরু থেকে সন্তানকে নিজের অবস্থান পরিস্কার করতে হবে। 

সর্বোপরি, সাবালক হলে সন্তান অন্যপক্ষের কাছে ফিরে যেতে পারে এ বাস্তবতার সঙ্গে আপনাকেও মানিয়ে নিতে হবে। 

সন্তানের জন্মে বাবা-মায়ের নিজেদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ঠিক একইভাবে বাবা-মায়ের প্রধান ও অন্যতম দায়িত্ব সন্তানদের সুষ্ঠু সুন্দর জীবন গড়া। তাদের ভুলে গেলে চলবে না বিচ্ছেদ নামের শব্দটি দিয়ে সবার আগে বিপর্যস্ত হয় তাদেরই সন্তানদের জীবন। তাই আইনগত ও সামাজিক অবস্থানকে বিবেচনায় রেখে সন্তানদের স্বচ্ছ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে বাবা-মাকে। কারণ তাদের দাম্পত্য জীবনের বিচ্ছেদের   দায় সন্তানদের নয়।

লেখক: কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন
এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন

এই মাত্র | রাজনীতি

ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার
মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব
কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম
শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম

নগর জীবন

শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন