শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৩, মঙ্গলবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২২

সন্তানের জীবনে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব যেন না পড়ে

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের জীবনে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব যেন না পড়ে

'বিচ্ছেদ'- শব্দটি যেন কোন সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভীষণ রকমের বেদনাময়। যা জীবনের অনেক কিছু এলোমেলো করে দেয় এক নিমিষেই। বিশেষ করে পারিবারিক সম্পর্কে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব পড়ে সন্তানদের উপর। বিচ্ছেদের আগে এবং পরে সন্তান যে মানসিক যন্ত্রণাতে থাকে তা হয়তো তোয়াক্কাই করে না মা-বাবা নিজেদের ইগোর কারণে।

বিচ্ছেদের আগে তারা নিজেদের পারস্পরিক দোষগুলো নিয়ে করে লড়াই। যা দেখে বাচ্চারা হয় আতঙ্কগ্রস্ত। আবার বিচ্ছেদের পর দু'জনেই সন্তানদের মনে করে তাদের নিজের সম্পদ। আর তাই যে যার নিজের মত করে কাছে রাখতে চায় সন্তানকে তার কাছে। আইন আর আবেগের এ লড়াইয়ে সন্তানরা বুঝতে পারে না কে ভালো কে মন্দ। এ অবস্থায় তারা বাবা-মায়ের থেকে দূরে সরে নিজেদের মতো করে একটা মনোজগৎ তৈরি করে নেয়। যার পরিণতির ছাপ পড়ে সন্তানের ভবিষ্যৎ জীবনে।   

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে যখন বিচ্ছেদ আসে তখন সন্তানদের বিষয়ে দু'জনকে সচেতন হবে। মনে রাখতে হবে  তাদের সম্পর্কের তিক্ততার ফলে সন্তান পরিবার সমাজে প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। তাই এ সময় সন্তানের মনোবল দৃঢ় রাখার বিষয়ে ভারতের বিশিষ্ট মনোবিদ ডা. কেদাররঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় বাবা-মাকে কিছু বিশেষ পরামর্শ দেন-   

১. স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে যখন ডিভোর্স ছাড়া আর কোন পথ নেই অবস্থার সৃষ্টি হলে সন্তানের সাথে বিষয়টা শেয়ার করতে হবে দু'জনকে। কোন পরিস্থিতির চাপে পড়ে তারা আলাদা থাকতে হচ্ছে তা বলতে হবে। কিন্তু তাই বলে সন্তান তাদের কাছে হেলাফেলার বিষয় নয়। আর বিচ্ছেদের জন্য সন্তান দায়ী নয় এটা জানাতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় মা-বাবা সন্তানের সামনেই নিজেদের ঝগড়াতে সন্তানকে ইস্যু করে। যার নেতিবাচক প্রভাবে সন্তান অপরাধ প্রবণতাতে ভোগে।          

২. একই ভাবে দু'জনকেই আশ্বস্ত করতে হবে সন্তান যার কাছেই থাকুক, থাকবে আদরে-যত্নে। কোনও ক্ষতি বা অসুবিধা তারা হতে দেবেন না। সন্তান চাইলে আলাদা করে মা-বাবার কাছেও থাকতে পারে। যদিও এ রকম ঘটনা খুব কমই ঘটে। একসঙ্গে বসতে না চাইলে আলাদাভাবে সন্তানের সঙ্গে কথা বলে নিবে মা-বাবা। কিন্তু দু'জনের বক্তব্য যেন এক থাকে তা লক্ষ্য রাখতে হবে। 

৩. বিচ্ছেদের কারণে পরিবারের সবার সঙ্গে এক সাথে থাকার নিয়মের ব্যতয় ঘটে সন্তানের। বাবা বা মা কে ছেড়ে একা হয়ে যাওয়ার কারণে বাচ্চাদের কিছু মানসিক সংকট দেখা দিতে পারে। কনডাক্ট ডিজ-অর্ডার, হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিজ-অর্ডার, বিহেভিয়ারাল প্রবলেম (যেমন- ট্রুয়েন্সি, স্কুল রিফিউজাল, অপজিশনাল ডিফিয়েন্ট ডিজ-অর্ডার ইত্যাদি), ইমপালস কন্ট্রোল ডিজ-অর্ডার, অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজ-অর্ডারের মতো মনোবিকার। কনডাক্ট ডিজ-অর্ডারে শিশুর মধ্যে অপরাধমূলক কাজের প্রতি আগ্রহ দেখা দেয়। ১৮ বছরের পরেও এই স্বভাব থেকে গেলে সম্তান হয়ে ওঠে সমাজবিরোধী। হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিজ-অর্ডারে শিশু অতিরিক্ত চঞ্চল হয়ে ওঠে। আবার হয়তো একবারেই চুপ করে যায়। বিহেভিয়েরাল প্রবলেমে দেখা যায় শিশু বাড়ি থেকে পালাচ্ছে, স্কুলে যেতে চাইছে না, বড়রা যা বলছেন তার ঠিক উল্টো পথে হাঁটছে। বন্ধুদের বুদ্ধিই তখন বেশি গ্রহণযোগ্য। ইমপালস কন্ট্রোল ডিজ-অর্ডারে অকারণেই বাচ্চা রেগে ওঠে। অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজ-অর্ডারে ক্ষুদেরাও শুচিবাইগ্রস্ত হয়ে ওঠে বড়দের মতো।

এক্ষেত্রে হাল ধরতে হবে মাকে। ঠান্ডা মাথায়, সহানুভূতির সঙ্গে বোঝাতে হবে, কোনটা করা উচিত। কোনটা নয়। মা কর্মরত হলে, কাজের ফাঁকে সঙ্গ দিতে হবে। সন্তানকে বুঝতে হবে। বোঝাতে হবে, ‘বিচ্ছেদ’কে মেনে নিয়েও স্বাভাবিক জীবনযাপন করা যায়। ভুলেও প্রতিপক্ষের নামে কোনও অপমানসূচক কথা বলা চলবে না। কেউ বললে তার কাছ থেকে বাচ্চাকে সরিয়ে আনতে হবে। পরিবারের অন্য সদস্যরাও বাচ্চাকে বোঝাতে সাহায্য করবেন। নিতান্তই অপারগ হলে দ্বারস্থ হতে হবে মনোবিদের। 

৪. বিচ্ছেদের কারণকে নিজেদের দুর্বলতা মনে করে সন্তানকে অতিরিক্ত আদর, তার বায়না আবদার মেটাতে চেষ্টা করা ভুল। তাই স্বাভাবিক জীবনে অভ্যস্ত করতে হলে- অতিরিক্ত প্রশ্রয়, আদর, শাসন কোনওটাই করবেন না। স্বাভাবিক আচরণ করুন। ঘরোয়া কাজে সন্তানকে জড়িয়ে নিন। ছোট ছোট দায়িত্ব পালন করতে দিন তাকে। আবার নতুন ভাবে সংসার করতে চাইলে সন্তানকে আগে থেকে নতুন মানুষটির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে রাখুন। কারণ একটু বড় বাচ্চা চট করে নতুন কাউকে মানতে পারে না। দু'জনকে একান্তে মেলামেশার সুযোগ করে দিন। এতে বন্ডিং তৈরি হবে। আচমকা ‘নতুন বাবা, মা’য়ের মুখোমুখি দাঁড় করালে সন্তান বিব্রতবোধ করতে পারে। 

অনেক সময় সন্তান বড় হয়ে এই দুর্ঘটনার সুযোগ নিয়ে স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করতে পারে। একে বলে ম্যানুপুলেটিক বিহেভিয়ার্স। এ বিষয় থেকে রেহাই পেতে হলে বিচ্ছেদের শুরু থেকে সন্তানকে নিজের অবস্থান পরিস্কার করতে হবে। 

সর্বোপরি, সাবালক হলে সন্তান অন্যপক্ষের কাছে ফিরে যেতে পারে এ বাস্তবতার সঙ্গে আপনাকেও মানিয়ে নিতে হবে। 

সন্তানের জন্মে বাবা-মায়ের নিজেদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ঠিক একইভাবে বাবা-মায়ের প্রধান ও অন্যতম দায়িত্ব সন্তানদের সুষ্ঠু সুন্দর জীবন গড়া। তাদের ভুলে গেলে চলবে না বিচ্ছেদ নামের শব্দটি দিয়ে সবার আগে বিপর্যস্ত হয় তাদেরই সন্তানদের জীবন। তাই আইনগত ও সামাজিক অবস্থানকে বিবেচনায় রেখে সন্তানদের স্বচ্ছ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে বাবা-মাকে। কারণ তাদের দাম্পত্য জীবনের বিচ্ছেদের   দায় সন্তানদের নয়।

লেখক: কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক