শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

যোগফল শূন্য, হাতে থাকছে হতাশা

আলী হাবিব
অনলাইন ভার্সন
যোগফল শূন্য, হাতে থাকছে হতাশা

সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে সরকার পতনের লক্ষ্যে বিএনপির চলমান আন্দোলন বলতে গেলে ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার গঠনের পর থেকেই শুরু। দেড় দশক ধরে চালিয়ে আসা আন্দোলন থেকে তারা শেষ পর্যন্ত কী পেল, সে উত্তর খোঁজার সময় বিএনপির সামনে তো বটেই, তাদের সঙ্গীদের সামনেও চলে এসেছে। কারণ আরো একটি সাধারণ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। কারো কারো মতে, আউটার সিগন্যালে সবুজ বাতি জ্বলছে।

সময়ের অপেক্ষা মাত্র, নির্বাচনী ট্রেন প্ল্যাটফরমে ঢুকবে। সেই যাত্রায় অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি সঙ্গী হবে কি না সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়কের নামে ‘চেপে বসা’ সরকারের দুই বছরের দুঃশাসনকাল পেরিয়ে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের সেই নির্বাচনে দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলই জোটবদ্ধ হয়ে অংশগ্রহণ করে। মহাজোটের নেতৃত্বে ছিল আওয়ামী লীগ। চারদলীয় জোটের নেতৃত্বে ছিল বিএনপি। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পায় ২৩০টি আসন। আর বিএনপি আসন পেয়েছিল মাত্র ৩০টি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি বিএনপি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে নেতা ভাড়া করে আনার পরও জনগণ তাদের ওপর আস্থা রাখেনি।

বহুদিন আগে থেকেই দেশের মানুষ শুনে আসছে- ‘সরকারের সময় শেষ’, ‘আর একটু জোরে ধাক্কা দিলেই সরকার পড়ে যাবে’, ‘সরকার পতনে একটা টোকাই যথেষ্ট’, ‘ধাক্কা কিংবা টোকা নয়, একটু ফুঁ দিলেই সরকার উড়ে যাবে’। কিন্তু কাউকে ‘ধাক্কা’ দিতে দেখা গেল না। ‘টোকা’ দেওয়ার মতো কাউকে এখন পর্যন্ত বোধ হয় আবিষ্কার করা যায়নি। যেমন পাওয়া যায়নি ফুঁ দেওয়ার মতো কোনো গুনিন।

এই অবস্থায় নিজেদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য বিএনপি ও সমমনাদের কৌশলী হতে হয়েছে। ‘অসারের তর্জন-গর্জন সার’ হলেও নিতে হয়েছে নানা কর্মসূচি। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ খেলার মাঠ থেকে ১০ দফা দাবির একটি রূপরেখা দেয় বিএনপি। দুই সপ্তাহ পার না হতেই ২৭ দফার ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখা’ ঘোষণা করে তারা। শুরু হয় রাজনীতির সাজানো কথার মালা গাঁথা। বিএনপি জানিয়ে দিল, এবার শুরু তাদের এক দফার আন্দোলন। সেই এক দফাটি হচ্ছে সরকার পতনের আন্দোলন। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবে না তারা।
 
কিন্তু সরকার পতনের পর দেশ চালাবে কে? তাহলে কি বিএনপি আরেকটি ওয়ান-ইলেভেন চাইছে? সংবিধানবহির্ভূত ব্যবস্থায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাইছে? বিএনপি সংসদে নেই। আওয়ামী লীগ যেহেতু সংসদে সংখ্যাগুরু, তারা তো আর ওপথে যাবে না। তাহলে বিএনপি ও সমমনাদের সহায়ক শক্তি কে হবে?

বিএনপি তাকিয়ে ছিল বাইরের শক্তির দিকে। গত ঈদুল আজহার পর বিএনপির সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করার কথা ছিল। সরকার পতনের লক্ষ্যে এক দফা ঘোষণা করারও কথা ছিল। কিন্তু তারা সেই ঘোষণা থেকে পিছিয়ে আসে। কেন? কারণ তত দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি করে প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফর স্থির হয়ে গেছে। বিএনপি দেখতে চেয়েছে এই দুই প্রতিনিধিদল কী করে। 

বিএনপি বোধ হয় ধারণা করেছিল, এই দুই প্রতিনিধিদল সরকারকে বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে ফেলবে, এমনকি সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে বাধ্য করবে। গণমাধ্যমে এমন খবর এসেছে যে এই সফর থেকে পশ্চিমা দেশগুলো কী ধরনের কৌশল ঠিক করে তার ওপর ভিত্তি করে বিএনপির পথনকশা চূড়ান্ত করা হবে। তাদের ধারণা ছিল, প্রতিনিধিদলগুলো বাংলাদেশের নির্বাচন ও রাজনীতি নিয়ে বার্তা দিয়ে যাবে।

কিন্তু ঘটল তার ঠিক উল্টোটা। এই সফরে গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে গড়ে ওঠা দুই দেশের চমৎকার অংশীদারি নিয়ে আলোচনা হয়েছে- এমন তথ্য জানিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডারসেক্রেটারি আজরা জেয়া বলে গেলেন, নির্বাচন কখন হবে তা বাংলাদেশই ঠিক করবে। আমরা সবাই সংলাপের পক্ষে। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের সরাসরি কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

মার্কিন আন্ডারসেক্রেটারি আরো জানালেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারিকে স্বীকৃতি দিতে তার এখানে আসা। যুক্তরাষ্ট্র এই সম্পর্ককে আরো নিবিড় করতে চায়। তাঁকে উদ্ধৃত করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস যে বার্তা দিয়েছে, সেটি হচ্ছে এই যে ‘আরো উন্মুক্ত ও অবাধ ইন্দো-প্যাসিফিক গড়তে আমাদের যে লক্ষ্য তার অর্জন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ এক অপরিহার্য অংশীদার।’ অর্থাৎ এই সফরটি ছিল বিএনপির জন্য একেবারেই হতাশার। সাঁইজির সেই গানের মতো বিএনপির ‘আশা পূর্ণ হলো না’।

বিএনপি বোধ হয় এটা আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিল। আর সে কারণেই ১২ জুলাই সমাবেশ ডেকে এক দফার ঘোষণা দিয়ে দিল। পরদিন সংবাদ সম্মেলন ডেকে ৩১ দফা ঘোষণা করল। কিন্তু পাশে তারা কাকে পাচ্ছে? 

গত শনিবার ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এফবিসিসিআইয়ের ব্যবসায়ী সম্মেলনে বক্তব্য দিতে গিয়ে দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে দেশ পরিচালনায় যে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন, তাতে আগামী দিনেও তাঁকেই প্রয়োজন। শেখ হাসিনার বিকল্প শুধুই শেখ হাসিনা। আর এ জন্য ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার সঙ্গে রয়েছে। সম্মেলনটি যে সরকার ও সরকারপ্রধানের প্রতি ব্যবসায়ীদের ম্যান্ডেট, সেটাও উল্লেখ করেছেন তিনি।  ২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন সরকারের কথা উল্লেখ করে তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানে কি আবার সেই এক-এগারোর সরকার? এই স্বপ্ন কেউ দেখে থাকলে ব্যবসায়ীরাই সেটা প্রতিহত করবেন, এ কথাও উচ্চারণ করেছেন তিনি। জানিয়েছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখে আর কারো কোনো লাভ নেই।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিএনপিকে পাশে টানছে না। দেশের সচেতন নাগরিক সমাজও কি তাদের পক্ষে আছে? আওয়ামী লীগ ও বর্তমান সরকারের পক্ষে ব্যবসায়ীদের অবস্থান। রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের সঙ্গী জামায়াতও বিএনপির সঙ্গ ছেড়েছে। তাহলে বিএনপির হাতে থাকল কী? একটা জোকস দিয়ে শেষ করা যাক। অঙ্কে দুর্বল এক শিশুর জন্য গৃহশিক্ষক রাখা হলো। শিক্ষক তাকে যোগ অঙ্ক শেখাচ্ছেন। ১৫-এর সঙ্গে ১৫ কিভাবে যোগ করতে হবে। শিক্ষক বলছেন, ৫ আর ৫ যোগ করলে ১০। এই ১০-এর শূন্য নিচে বসবে। হাতে থাকল কী, ১। সেই ১-এর সঙ্গে এখানে থাকা দুটো ১ যোগ করলে হবে ৩। যোগফল ৩০। তিনি একাধিকবার অঙ্কটি বুঝিয়ে ছাত্রকে সেটা করতে বললেন। ছাত্র তো আর এগোতে পারে না। শিক্ষক বললেন, দেখো ৫ আর ৫ যোগ করলে ১০। এই ১০-এর শূন্য নিচে বসাও। ছাত্রটি লিখল শূন্য (০)। শিক্ষক প্রশ্ন করলেন, এবার হাতে থাকল কত? ছাত্রটি উত্তর দিল, কাঠপেন্সিল। বিস্মিত শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে যোগফল কত। ছাত্রের উত্তর শূন্য।

বিএনপির ১০ দফা, ২৭ দফা, এক দফা ও সব শেষে ৩১ দফা যোগ করলে পলিটিক্যাল নিউমারোলজি বা রাজনৈতিক সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী যোগফল হচ্ছে শূন্য। হাতে থাকছে হতাশা।

লেখক : সাংবাদিক, ছড়াকার।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে