শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

যোগফল শূন্য, হাতে থাকছে হতাশা

আলী হাবিব
অনলাইন ভার্সন
যোগফল শূন্য, হাতে থাকছে হতাশা

সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে সরকার পতনের লক্ষ্যে বিএনপির চলমান আন্দোলন বলতে গেলে ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার গঠনের পর থেকেই শুরু। দেড় দশক ধরে চালিয়ে আসা আন্দোলন থেকে তারা শেষ পর্যন্ত কী পেল, সে উত্তর খোঁজার সময় বিএনপির সামনে তো বটেই, তাদের সঙ্গীদের সামনেও চলে এসেছে। কারণ আরো একটি সাধারণ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। কারো কারো মতে, আউটার সিগন্যালে সবুজ বাতি জ্বলছে।

সময়ের অপেক্ষা মাত্র, নির্বাচনী ট্রেন প্ল্যাটফরমে ঢুকবে। সেই যাত্রায় অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি সঙ্গী হবে কি না সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়কের নামে ‘চেপে বসা’ সরকারের দুই বছরের দুঃশাসনকাল পেরিয়ে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের সেই নির্বাচনে দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলই জোটবদ্ধ হয়ে অংশগ্রহণ করে। মহাজোটের নেতৃত্বে ছিল আওয়ামী লীগ। চারদলীয় জোটের নেতৃত্বে ছিল বিএনপি। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পায় ২৩০টি আসন। আর বিএনপি আসন পেয়েছিল মাত্র ৩০টি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি বিএনপি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে নেতা ভাড়া করে আনার পরও জনগণ তাদের ওপর আস্থা রাখেনি।

বহুদিন আগে থেকেই দেশের মানুষ শুনে আসছে- ‘সরকারের সময় শেষ’, ‘আর একটু জোরে ধাক্কা দিলেই সরকার পড়ে যাবে’, ‘সরকার পতনে একটা টোকাই যথেষ্ট’, ‘ধাক্কা কিংবা টোকা নয়, একটু ফুঁ দিলেই সরকার উড়ে যাবে’। কিন্তু কাউকে ‘ধাক্কা’ দিতে দেখা গেল না। ‘টোকা’ দেওয়ার মতো কাউকে এখন পর্যন্ত বোধ হয় আবিষ্কার করা যায়নি। যেমন পাওয়া যায়নি ফুঁ দেওয়ার মতো কোনো গুনিন।

এই অবস্থায় নিজেদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য বিএনপি ও সমমনাদের কৌশলী হতে হয়েছে। ‘অসারের তর্জন-গর্জন সার’ হলেও নিতে হয়েছে নানা কর্মসূচি। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ খেলার মাঠ থেকে ১০ দফা দাবির একটি রূপরেখা দেয় বিএনপি। দুই সপ্তাহ পার না হতেই ২৭ দফার ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখা’ ঘোষণা করে তারা। শুরু হয় রাজনীতির সাজানো কথার মালা গাঁথা। বিএনপি জানিয়ে দিল, এবার শুরু তাদের এক দফার আন্দোলন। সেই এক দফাটি হচ্ছে সরকার পতনের আন্দোলন। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবে না তারা।
 
কিন্তু সরকার পতনের পর দেশ চালাবে কে? তাহলে কি বিএনপি আরেকটি ওয়ান-ইলেভেন চাইছে? সংবিধানবহির্ভূত ব্যবস্থায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাইছে? বিএনপি সংসদে নেই। আওয়ামী লীগ যেহেতু সংসদে সংখ্যাগুরু, তারা তো আর ওপথে যাবে না। তাহলে বিএনপি ও সমমনাদের সহায়ক শক্তি কে হবে?

বিএনপি তাকিয়ে ছিল বাইরের শক্তির দিকে। গত ঈদুল আজহার পর বিএনপির সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করার কথা ছিল। সরকার পতনের লক্ষ্যে এক দফা ঘোষণা করারও কথা ছিল। কিন্তু তারা সেই ঘোষণা থেকে পিছিয়ে আসে। কেন? কারণ তত দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি করে প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফর স্থির হয়ে গেছে। বিএনপি দেখতে চেয়েছে এই দুই প্রতিনিধিদল কী করে। 

বিএনপি বোধ হয় ধারণা করেছিল, এই দুই প্রতিনিধিদল সরকারকে বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে ফেলবে, এমনকি সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে বাধ্য করবে। গণমাধ্যমে এমন খবর এসেছে যে এই সফর থেকে পশ্চিমা দেশগুলো কী ধরনের কৌশল ঠিক করে তার ওপর ভিত্তি করে বিএনপির পথনকশা চূড়ান্ত করা হবে। তাদের ধারণা ছিল, প্রতিনিধিদলগুলো বাংলাদেশের নির্বাচন ও রাজনীতি নিয়ে বার্তা দিয়ে যাবে।

কিন্তু ঘটল তার ঠিক উল্টোটা। এই সফরে গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে গড়ে ওঠা দুই দেশের চমৎকার অংশীদারি নিয়ে আলোচনা হয়েছে- এমন তথ্য জানিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডারসেক্রেটারি আজরা জেয়া বলে গেলেন, নির্বাচন কখন হবে তা বাংলাদেশই ঠিক করবে। আমরা সবাই সংলাপের পক্ষে। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের সরাসরি কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

মার্কিন আন্ডারসেক্রেটারি আরো জানালেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারিকে স্বীকৃতি দিতে তার এখানে আসা। যুক্তরাষ্ট্র এই সম্পর্ককে আরো নিবিড় করতে চায়। তাঁকে উদ্ধৃত করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস যে বার্তা দিয়েছে, সেটি হচ্ছে এই যে ‘আরো উন্মুক্ত ও অবাধ ইন্দো-প্যাসিফিক গড়তে আমাদের যে লক্ষ্য তার অর্জন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ এক অপরিহার্য অংশীদার।’ অর্থাৎ এই সফরটি ছিল বিএনপির জন্য একেবারেই হতাশার। সাঁইজির সেই গানের মতো বিএনপির ‘আশা পূর্ণ হলো না’।

বিএনপি বোধ হয় এটা আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিল। আর সে কারণেই ১২ জুলাই সমাবেশ ডেকে এক দফার ঘোষণা দিয়ে দিল। পরদিন সংবাদ সম্মেলন ডেকে ৩১ দফা ঘোষণা করল। কিন্তু পাশে তারা কাকে পাচ্ছে? 

গত শনিবার ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এফবিসিসিআইয়ের ব্যবসায়ী সম্মেলনে বক্তব্য দিতে গিয়ে দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে দেশ পরিচালনায় যে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন, তাতে আগামী দিনেও তাঁকেই প্রয়োজন। শেখ হাসিনার বিকল্প শুধুই শেখ হাসিনা। আর এ জন্য ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার সঙ্গে রয়েছে। সম্মেলনটি যে সরকার ও সরকারপ্রধানের প্রতি ব্যবসায়ীদের ম্যান্ডেট, সেটাও উল্লেখ করেছেন তিনি।  ২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন সরকারের কথা উল্লেখ করে তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানে কি আবার সেই এক-এগারোর সরকার? এই স্বপ্ন কেউ দেখে থাকলে ব্যবসায়ীরাই সেটা প্রতিহত করবেন, এ কথাও উচ্চারণ করেছেন তিনি। জানিয়েছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখে আর কারো কোনো লাভ নেই।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিএনপিকে পাশে টানছে না। দেশের সচেতন নাগরিক সমাজও কি তাদের পক্ষে আছে? আওয়ামী লীগ ও বর্তমান সরকারের পক্ষে ব্যবসায়ীদের অবস্থান। রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের সঙ্গী জামায়াতও বিএনপির সঙ্গ ছেড়েছে। তাহলে বিএনপির হাতে থাকল কী? একটা জোকস দিয়ে শেষ করা যাক। অঙ্কে দুর্বল এক শিশুর জন্য গৃহশিক্ষক রাখা হলো। শিক্ষক তাকে যোগ অঙ্ক শেখাচ্ছেন। ১৫-এর সঙ্গে ১৫ কিভাবে যোগ করতে হবে। শিক্ষক বলছেন, ৫ আর ৫ যোগ করলে ১০। এই ১০-এর শূন্য নিচে বসবে। হাতে থাকল কী, ১। সেই ১-এর সঙ্গে এখানে থাকা দুটো ১ যোগ করলে হবে ৩। যোগফল ৩০। তিনি একাধিকবার অঙ্কটি বুঝিয়ে ছাত্রকে সেটা করতে বললেন। ছাত্র তো আর এগোতে পারে না। শিক্ষক বললেন, দেখো ৫ আর ৫ যোগ করলে ১০। এই ১০-এর শূন্য নিচে বসাও। ছাত্রটি লিখল শূন্য (০)। শিক্ষক প্রশ্ন করলেন, এবার হাতে থাকল কত? ছাত্রটি উত্তর দিল, কাঠপেন্সিল। বিস্মিত শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে যোগফল কত। ছাত্রের উত্তর শূন্য।

বিএনপির ১০ দফা, ২৭ দফা, এক দফা ও সব শেষে ৩১ দফা যোগ করলে পলিটিক্যাল নিউমারোলজি বা রাজনৈতিক সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী যোগফল হচ্ছে শূন্য। হাতে থাকছে হতাশা।

লেখক : সাংবাদিক, ছড়াকার।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা