শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

তৃণমূল কংগ্রেস ভেঙে যাচ্ছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
তৃণমূল কংগ্রেস ভেঙে যাচ্ছে?

ভারতের অন্যতম আঞ্চলিক দল পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় তৃণমূল কংগ্রেস ভাঙনের পথে! অতি সম্প্রতি কলকাতায় তৃণমূল দলের জেলা কর্মকর্তাদের ডেকে মমতা বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে বছর দুই আগে থাকতেই। নব-তৃণমূল, আদি তৃণমূলের মধ্যে পরস্পরের প্রতি ক্ষমতার দ্বন্দ্ব। মমতা তার ভাষণে দলের সাধারণ সম্পাদক তার ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে খানিকটা দাবিয়ে দিয়ে বলেছেন, প্রবীণরাই দল চালাবেন, নবীনরা নয়। মমতার এ উক্তিতেই প্রবীণদের বুকে একটু বল ফিরেছে। কারণ আস্তে আস্তে দল থেকে প্রবীণদের যিনি ছেঁটে ফেলেছিলেন, তিনি আর কেউ নন, মমতার ভাইপো। যত কেচ্ছা এই ভাইপোকে নিয়ে। হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিতে তদন্তকারী এজেন্সিগুলো ভাইপোকেই ডাকছে। কয়লা থেকে মিডডে মিল কী নেই সেই দুর্নীতির তালিকায়। তাতেই তাদের দলের প্রবীণদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। দলটি কে চালাবে? পিসি, না ভাইপো? পিসি দলের ওই সভায় ভাইপোকে ডাকেননি। এমনকি সভাস্থলে তার কোনো ছবিও রাখা হয়নি। দিদি তার জনসভায় স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি বিজেপিকে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু গান্ধী হত্যাকারী আরএসএস-কে বিশ্বাস করেন। তার এ বক্তব্যে সারা ভারতে প্রশ্ন উঠেছে, মমতা কি তাহলে এতদিন আরএসএসের সাহায্যেই নির্বাচনে জিতে আসছিলেন? গান্ধী হত্যাকারী, স্বাধীনতা আন্দোলনবিরোধী আরএসএসকেই মমতা এখন সম্বল করতে চাইছেন। শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, ইন্ডিয়া জোটের মধ্যেও আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। একই দিনে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত জেলা উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূলের এক প্রভাবশালী নেত্রী প্রকাশ্যে বলেছেন- বাংলাদেশ থেকে যে কয়েক হাজার লোক এপারে আশ্রয় নিয়েছেন তাদের সবাইকে ভোটার আইডেন্টিটি কার্ড করে দিচ্ছি এবং দেব। এ দুটি মন্তব্য নিয়েই বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। ইন্ডিয়া জোটের সবাই একবাক্যে বলছেন, মমতা নিজের কথা নিজেই ফাঁস করে দিলেন? পশ্চিমবঙ্গের সিপিএম সম্পাদক মুহম্মদ সেলিম সরাসরি মমতাকে আক্রমণ করে বলেছেন- মমতা কী করে গোপনে গোপনে আরএসএসের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছিলেন? এ কথা আমরা আগেই বহুবার বলেছি। ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৪২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মমতা যে আবার আরএসএসকে নিয়ে চলবে সেটা এখন পানির মতো পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেছেন, গোড়া থেকেই মমতাকে এ জোটে নেওয়ার বিরোধী ছিলেন তিনি। এখনো আছেন। সুতরাং আগামী লোকসভা নির্বাচনে মমতা আরএসএস ধরেই এগোতে চাইছেন। গান্ধী হত্যাকারী নাথুরাম গডসেকেও মমতা এখন ঊর্ধ্ব আসনে বসিয়ে তার পূজা করতে শুরু করেছেন। ভারতের মানুষ মমতার এ দুমুখো নীতি মানছে না, মানবে না। পিসিকে আক্রমণ করার জন্য ভাইপো আসরে নামিয়েছে দলের মুখপাত্র কুনাল ঘোষকে। নেতাজি ইন্দোরে হয় তৃণমূলের এ বিশেষ অধিবেশন। তার আগে কিছু মতপার্থক্যের কারণে দলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে সরে থাকার ইঙ্গিত ছিল অভিষেককে ঘিরে। দলের এ অধিবেশনের প্রস্তুতি ঘিরে সেই সরে থাকার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছিল। এবার তা সামনে নিয়ে এসেছেন কুনাল ঘোষ। একবারে শীর্ষস্তরে যে সিদ্ধান্ত হচ্ছে- তার জেরে সরকারকে আদালতে ধাক্কা খেতে হচ্ছে এবং শাসক দলের মুখপাত্র হিসেবে সে সবের পক্ষে সওয়াল করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

প্রবীণদের গুরুত্ব দেওয়া মানে কি পদ আঁকড়ে থাকা, নেতাজি ইন্দোরের সভায় কেন অভিষেকদের কোনো ছবি ছিল না, এসব প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। দল ও সরকার সম্পর্কে এ প্রশ্নগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। কারণ এসব সিদ্ধান্তের বেশির ভাগই তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেওয়া। স্বভাবতই শাসক শিবিরের অন্দরে প্রশ্ন- কুনালরা প্রকাশ্যে যা বলছেন, তার নেপথ্যে কি মেঘের আড়ালে কোনো মেঘনাদ আছেন? দলের একাংশের মতে, কুনালের তোলা প্রশ্নে অভিষেক শিবিরের ক্ষোভের প্রতিধ্বনি আছে। শাসক দলের সবচেয়ে সরব মুখপত্রের ভিন্ন সুরের পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের তরফে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আসেনি। তবে দলের অপর এক সাংসদ তথা আইনজীবী নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কে কী বলছেন, জানি না। যা নিজে শুনিনি, তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। আমাদের দল একটা পরিবারের মতো। সেখানে মমতা ব্যানার্জিই প্রথম ও শেষ কথা। এ নিয়ে কোথাও কোনো বিভ্রান্তির জায়গা নেই। কয়েক বছর ধরে তৃণমূলে নবীন ও প্রবীণদের টানাপোড়েন ছিল। অভিষেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নেওয়ার পর দল ও সরকারে নবীনদের উত্থান গুরুত্ব পায়। কোণঠাসা হয়ে পড়েন প্রবীণদের একটা বড় অংশ। সেদিকে ইঙ্গিত করে নেতাজি ইন্দোরের সভায় মমতা বুঝিয়ে দিয়েছেন, প্রবীণদের সঙ্গে নিয়েই চলতে হবে। বয়সের কারণে কেউ যেন বাদ না পড়েন। সেই সঙ্গে তার খোঁচা দেহত্যাগ না করলে পদত্যাগ নয়, ও তো ভালো কথা নয়। তার আরও মন্তব্য- আমি নিজে আর কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাই না। দলকেও তা জানিয়ে দিয়েছি। সারদা কাজে পুলিশকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য জোগাড় করা হয়েছিল, তা নিয়েও সরব হন কুনাল ঘোষ। জেলযাত্রার ১০ বছরপূর্তিতে এ নিয়ে কুনাল সমাজিকমাধ্যমে যা পোস্ট করেছিলেন তাতে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল।

দলের পাশাপাশি সরকারের কাজকর্ম নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিজেপির সমাবেশে আপত্তি করে রাজ্য সরকার যে প্রশাসনিক ও আইনি লড়াইয়ে এগিয়েছে তাও অগণতান্ত্রিক বলে মন্তব্য করেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র। তার কথায় কিছু কিছু বিষয়ে মুখপাত্র হিসেবে সরকারের কাজ সমর্থন করাও কঠিন হয়ে পড়ছে। যেটা বিষয় নয়, সেটাও প্রচারের বিষয় হয়ে যাচ্ছে। যারাই সরকারকে এরকম পরামর্শ দেন না কেন? এরকম হলে মুখপাত্র হিসেবে সরকারের পক্ষে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে যায়। বিগত শতকে ১৯৯৭ সালে কংগ্রেস ভেঙে বিজেপির হাত ধরে মমতা দিল্লি পৌঁছেছিলেন। সে সময় যারা তাকে মদদ দেন, তাদের অনেকেই এখন তৃণমূলে। তারা সবাই প্রবীণ। এই ডিসেম্বর মাসেই বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। মমতা তখনো বলেছিলেন, আরএসএস একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ দল। সিপিএম/কংগ্রেসের মতো তারা হারমাদ নয়। মততা ক্ষমতায় এসে আরএসএসকে ঢালাও সুবিধাও দিয়েছেন। যে বিজেপি আরএসএসের নামও পশ্চিমবঙ্গে কেউ জানত না, তাদের কোনো অস্তিত্বই সেভাবে ছিল না, সেই আরএসএসকে পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে ৮০০-এর অধিক স্কুল খোলার সুযোগ করে দিয়েছেন মমতা স্বয়ং। পিসি-ভাইপোর দ্বন্দ্ব কি আদৌ মিটবে? নাকি অভিষেক মমতার মতোই মূল দল ভেঙে আরেকটি দল করবেন- এ প্রশ্ন নিয়ে এখন গোটা বাংলা তোলপাড়।

লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সর্বশেষ খবর
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

আর্চারিতে এলো না সোনা
আর্চারিতে এলো না সোনা

মাঠে ময়দানে