শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

তৃণমূল কংগ্রেস ভেঙে যাচ্ছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
তৃণমূল কংগ্রেস ভেঙে যাচ্ছে?

ভারতের অন্যতম আঞ্চলিক দল পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় তৃণমূল কংগ্রেস ভাঙনের পথে! অতি সম্প্রতি কলকাতায় তৃণমূল দলের জেলা কর্মকর্তাদের ডেকে মমতা বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে বছর দুই আগে থাকতেই। নব-তৃণমূল, আদি তৃণমূলের মধ্যে পরস্পরের প্রতি ক্ষমতার দ্বন্দ্ব। মমতা তার ভাষণে দলের সাধারণ সম্পাদক তার ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে খানিকটা দাবিয়ে দিয়ে বলেছেন, প্রবীণরাই দল চালাবেন, নবীনরা নয়। মমতার এ উক্তিতেই প্রবীণদের বুকে একটু বল ফিরেছে। কারণ আস্তে আস্তে দল থেকে প্রবীণদের যিনি ছেঁটে ফেলেছিলেন, তিনি আর কেউ নন, মমতার ভাইপো। যত কেচ্ছা এই ভাইপোকে নিয়ে। হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিতে তদন্তকারী এজেন্সিগুলো ভাইপোকেই ডাকছে। কয়লা থেকে মিডডে মিল কী নেই সেই দুর্নীতির তালিকায়। তাতেই তাদের দলের প্রবীণদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। দলটি কে চালাবে? পিসি, না ভাইপো? পিসি দলের ওই সভায় ভাইপোকে ডাকেননি। এমনকি সভাস্থলে তার কোনো ছবিও রাখা হয়নি। দিদি তার জনসভায় স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি বিজেপিকে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু গান্ধী হত্যাকারী আরএসএস-কে বিশ্বাস করেন। তার এ বক্তব্যে সারা ভারতে প্রশ্ন উঠেছে, মমতা কি তাহলে এতদিন আরএসএসের সাহায্যেই নির্বাচনে জিতে আসছিলেন? গান্ধী হত্যাকারী, স্বাধীনতা আন্দোলনবিরোধী আরএসএসকেই মমতা এখন সম্বল করতে চাইছেন। শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, ইন্ডিয়া জোটের মধ্যেও আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। একই দিনে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত জেলা উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূলের এক প্রভাবশালী নেত্রী প্রকাশ্যে বলেছেন- বাংলাদেশ থেকে যে কয়েক হাজার লোক এপারে আশ্রয় নিয়েছেন তাদের সবাইকে ভোটার আইডেন্টিটি কার্ড করে দিচ্ছি এবং দেব। এ দুটি মন্তব্য নিয়েই বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। ইন্ডিয়া জোটের সবাই একবাক্যে বলছেন, মমতা নিজের কথা নিজেই ফাঁস করে দিলেন? পশ্চিমবঙ্গের সিপিএম সম্পাদক মুহম্মদ সেলিম সরাসরি মমতাকে আক্রমণ করে বলেছেন- মমতা কী করে গোপনে গোপনে আরএসএসের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছিলেন? এ কথা আমরা আগেই বহুবার বলেছি। ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৪২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মমতা যে আবার আরএসএসকে নিয়ে চলবে সেটা এখন পানির মতো পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেছেন, গোড়া থেকেই মমতাকে এ জোটে নেওয়ার বিরোধী ছিলেন তিনি। এখনো আছেন। সুতরাং আগামী লোকসভা নির্বাচনে মমতা আরএসএস ধরেই এগোতে চাইছেন। গান্ধী হত্যাকারী নাথুরাম গডসেকেও মমতা এখন ঊর্ধ্ব আসনে বসিয়ে তার পূজা করতে শুরু করেছেন। ভারতের মানুষ মমতার এ দুমুখো নীতি মানছে না, মানবে না। পিসিকে আক্রমণ করার জন্য ভাইপো আসরে নামিয়েছে দলের মুখপাত্র কুনাল ঘোষকে। নেতাজি ইন্দোরে হয় তৃণমূলের এ বিশেষ অধিবেশন। তার আগে কিছু মতপার্থক্যের কারণে দলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে সরে থাকার ইঙ্গিত ছিল অভিষেককে ঘিরে। দলের এ অধিবেশনের প্রস্তুতি ঘিরে সেই সরে থাকার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছিল। এবার তা সামনে নিয়ে এসেছেন কুনাল ঘোষ। একবারে শীর্ষস্তরে যে সিদ্ধান্ত হচ্ছে- তার জেরে সরকারকে আদালতে ধাক্কা খেতে হচ্ছে এবং শাসক দলের মুখপাত্র হিসেবে সে সবের পক্ষে সওয়াল করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

প্রবীণদের গুরুত্ব দেওয়া মানে কি পদ আঁকড়ে থাকা, নেতাজি ইন্দোরের সভায় কেন অভিষেকদের কোনো ছবি ছিল না, এসব প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। দল ও সরকার সম্পর্কে এ প্রশ্নগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। কারণ এসব সিদ্ধান্তের বেশির ভাগই তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেওয়া। স্বভাবতই শাসক শিবিরের অন্দরে প্রশ্ন- কুনালরা প্রকাশ্যে যা বলছেন, তার নেপথ্যে কি মেঘের আড়ালে কোনো মেঘনাদ আছেন? দলের একাংশের মতে, কুনালের তোলা প্রশ্নে অভিষেক শিবিরের ক্ষোভের প্রতিধ্বনি আছে। শাসক দলের সবচেয়ে সরব মুখপত্রের ভিন্ন সুরের পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের তরফে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আসেনি। তবে দলের অপর এক সাংসদ তথা আইনজীবী নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কে কী বলছেন, জানি না। যা নিজে শুনিনি, তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। আমাদের দল একটা পরিবারের মতো। সেখানে মমতা ব্যানার্জিই প্রথম ও শেষ কথা। এ নিয়ে কোথাও কোনো বিভ্রান্তির জায়গা নেই। কয়েক বছর ধরে তৃণমূলে নবীন ও প্রবীণদের টানাপোড়েন ছিল। অভিষেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নেওয়ার পর দল ও সরকারে নবীনদের উত্থান গুরুত্ব পায়। কোণঠাসা হয়ে পড়েন প্রবীণদের একটা বড় অংশ। সেদিকে ইঙ্গিত করে নেতাজি ইন্দোরের সভায় মমতা বুঝিয়ে দিয়েছেন, প্রবীণদের সঙ্গে নিয়েই চলতে হবে। বয়সের কারণে কেউ যেন বাদ না পড়েন। সেই সঙ্গে তার খোঁচা দেহত্যাগ না করলে পদত্যাগ নয়, ও তো ভালো কথা নয়। তার আরও মন্তব্য- আমি নিজে আর কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাই না। দলকেও তা জানিয়ে দিয়েছি। সারদা কাজে পুলিশকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য জোগাড় করা হয়েছিল, তা নিয়েও সরব হন কুনাল ঘোষ। জেলযাত্রার ১০ বছরপূর্তিতে এ নিয়ে কুনাল সমাজিকমাধ্যমে যা পোস্ট করেছিলেন তাতে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল।

দলের পাশাপাশি সরকারের কাজকর্ম নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিজেপির সমাবেশে আপত্তি করে রাজ্য সরকার যে প্রশাসনিক ও আইনি লড়াইয়ে এগিয়েছে তাও অগণতান্ত্রিক বলে মন্তব্য করেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র। তার কথায় কিছু কিছু বিষয়ে মুখপাত্র হিসেবে সরকারের কাজ সমর্থন করাও কঠিন হয়ে পড়ছে। যেটা বিষয় নয়, সেটাও প্রচারের বিষয় হয়ে যাচ্ছে। যারাই সরকারকে এরকম পরামর্শ দেন না কেন? এরকম হলে মুখপাত্র হিসেবে সরকারের পক্ষে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে যায়। বিগত শতকে ১৯৯৭ সালে কংগ্রেস ভেঙে বিজেপির হাত ধরে মমতা দিল্লি পৌঁছেছিলেন। সে সময় যারা তাকে মদদ দেন, তাদের অনেকেই এখন তৃণমূলে। তারা সবাই প্রবীণ। এই ডিসেম্বর মাসেই বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। মমতা তখনো বলেছিলেন, আরএসএস একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ দল। সিপিএম/কংগ্রেসের মতো তারা হারমাদ নয়। মততা ক্ষমতায় এসে আরএসএসকে ঢালাও সুবিধাও দিয়েছেন। যে বিজেপি আরএসএসের নামও পশ্চিমবঙ্গে কেউ জানত না, তাদের কোনো অস্তিত্বই সেভাবে ছিল না, সেই আরএসএসকে পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে ৮০০-এর অধিক স্কুল খোলার সুযোগ করে দিয়েছেন মমতা স্বয়ং। পিসি-ভাইপোর দ্বন্দ্ব কি আদৌ মিটবে? নাকি অভিষেক মমতার মতোই মূল দল ভেঙে আরেকটি দল করবেন- এ প্রশ্ন নিয়ে এখন গোটা বাংলা তোলপাড়।

লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে