শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীত্ব নিয়ে রেষারেষি থাকলেও দেশপ্রেমে তা ভুলে যান চারনেতা!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীত্ব নিয়ে রেষারেষি থাকলেও দেশপ্রেমে তা ভুলে যান চারনেতা!

মুজিবনগর সরকার গঠন ও পদপদবি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে পাঁচ সদস্যের ‘হাইকমান্ড’ জড়িয়ে পড়েছিল অন্তঃকলহে। প্রকটরূপ ধারণের আগেই দেশমাতৃকার স্বার্থে মুহূর্তে তা ভুলে গিয়েছিল হাইকমান্ড।

বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে হাইকমান্ড নামে পরিচিত ছিলেন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সংসদীয় দলের উপনেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রাদেশিক পরিষদের সংসদীয় দলের নেতা এম মনসুর আলী, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এএইচএম কামরুজ্জামান, পূর্বপাকিস্তান প্রাদেশিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমেদ, খন্দকার মোশতাক আহমেদ ও ড. কামাল হোসেন।

ড. কামাল হোসেন গ্রেফতার হওয়ার পর হাইকমান্ড বলতে পাঁচ নেতাকেই বোঝাত। অন্তঃকলহের সূত্রপাত ঘটে একাত্তরের ৮ এপ্রিল সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগেই হাইকমান্ডভুক্ত নেতাদের না জানিয়ে তাজউদ্দীন আহমেদ দিল্লিতে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে নিজেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরিচয় দেয়ায়। এতে কলকাতার ভবানীপুরের রাজেন্দ্র রোডের এক বাড়িতে উপস্থিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যদের পাশাপাশি যুবনেতাদের মধ্যেও চরম বাকবিতণ্ডায় এক তিক্তকর পরিস্থিতির উদ্রেক করে।

জাতীয় ও প্রাদেশিক সদস্যদের মধ্য থেকে জোরেশোরে দাবি করা হয় প্রাদেশিক পরিষদের সংসদীয় দলের নেতা এম মনসুর আলীকে প্রধানমন্ত্রী করার। আর দ্বিতীয় দাবিদার হতে পারেন পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এএইচএম কামরুজ্জামান। প্রাদেশিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমেদ প্রধানমন্ত্রিত্বের পদে পরিচয় দান নিয়ে।

উল্লেখ্য একাত্তরের ২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরু করে রাত একটায় পর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কমান্ডো গ্রুপ কর্তৃক গ্রেফতারের প্রাক্কালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। স্বাধীনতাকে বাস্তবে রূপায়নের অবশ্যকীয় শর্ত-সরকার গঠন সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা না থাকায় তার অবর্তমানে সরকারকাঠামোর প্রকৃতি নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়। প্রশ্ন ওঠে, তাজউদ্দীন আহমেদের নীতি নৈতিকতা নিয়ে। প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে মতভেদ থাকলেও স্বাধীনতার প্রশ্নে যে চার নেতাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অন্তঃপ্রাণ তার প্রমাণ তারা রেখেছেন।

এম মনসুর আলী তাজউদ্দীনের প্রতি সদয় হয়ে সেদিন যে উদারতা প্রদর্শন করেন তা বিরল। তিনি অস্থিরতাহীন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে ধীশক্তি দ্বারা অসীম নৈব্যর্ত্তিক ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। তাজউদ্দীনের রাজনৈতিক আচরণ ও নৈতিকতা নিয়ে কটাক্ষ করলেও বলেন, তিনি এটা ঠিক করেননি, তবুও বিরাজমান অবস্থার প্রেক্ষিতে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রীরূপে তাজউদ্দীন আহমেদকে মেনে নেয়া ব্যতীত ভিন্ন উপায় নেই। বস্তুত মনসুর আলীই প্রথমে কামরুজ্জামানকে এবং পরবর্তীতে ১১ এপ্রিল আলাপ-আলোচনা করে খন্দকার মোশতাককে দিল্লিতে পেশকৃত সরকার গঠনের প্রক্রিয়াকে ‘জায়েজ’ করাতে সমর্থ হয়েছিলেন।

খন্দকার মোশতাক পররাষ্ট্রমন্ত্রিত্ব দাবি করায় সমস্যায় পড়েন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন। এ মন্ত্রণালয়টি নিজের হাতেই রাখতে চাইছিলেন তিনি। কিন্তু মোশতাক তখন তাজউদ্দীনকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মানবেন জানিয়ে দেন। বেকায়দায় পড়ে মোশতাকের হাতে ছাড়তে হয় পররাষ্ট্র দপ্তর। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে ন্যস্ত করার চাল চালেন মোশতাক। এবং সে অনুযায়ী আপোষ করতে হয় তাজউদ্দীনকে। তারপর ঘোষণা করা হয় যে, ১৭ এপ্রিল বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রপতি করে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার আত্মপ্রকাশ করবে।

ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় চার নেতা বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে যে স্বল্পতম সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যূদয় ঘটায় তা এক ঐতিহাসিক ঘটনা। খন্দকার মোশতাক বিশ্বাসঘাতকতা করে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সঙ্গে কনফেডারেশন গঠনের চক্রান্তে পা দিলে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ হারান। 
পাকিস্তানীদের আত্মসমর্পণের মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করলে ২২ ডিসেম্বর মুজিবনগর সরকার রাজধানী কুষ্টিয়া থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করে বঙ্গভবনে এসে ওঠেন। মোশতাক চলে যান তার আগামসি হলেনস্থ বাড়িতে। ২২ তারিখ তাজউদ্দীন আহমেদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নতুন করে শপথ নিয়ে নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠন করেন।

খন্দকার মোশতাকের স্থলে আব্দুস সামাদ আজাদকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়। আইনমন্ত্রী হিসেবে মোশতাককে শপথ গ্রহণের আহবান জানালেও তা প্রত্যাখ্যাত হয়। জাতিরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি হিসেবে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্বদেশ ফেরেন। ১২ জানুয়ারি তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদগ্রহণ করলে তাজউদ্দীন মন্ত্রিপরিষদ বিলুপ্তি ঘটে। নতুন মন্ত্রিসভায় মোশতাক বিদ্যুৎ ও সর্বশেষ বঙ্গবন্ধুর বাকশাল মন্ত্রিসভার বাণিজ্যমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে প্রায় সপরিবারে হত্যার পর বিশ্বাসঘাতক মোশতাক রাষ্ট্রপতি হন। ৮১ দিনের মাথায় ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে তিনি জাতীয় চার নেতাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যার নির্দেশ দেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিরাই সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে হত্যার আগে কারাগারে পাঠান। চারনেতা খন্দকার মোশতাকের প্রস্তাব প্রত্যাখান করে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে প্রমাণ করেন যে, তারা যথার্থ অর্থেই বঙ্গবন্ধুর যোগ্যতম সহচর ও উত্তরাধিকারী ছিলেন।

লেখক: সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা
কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু
আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা
নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক
চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার
যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাগুরায় বিসিআইসি বাফার গুদামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মাগুরায় বিসিআইসি বাফার গুদামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল দীন মোহনের
সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল দীন মোহনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে রাস্তার পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে রাস্তার পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাতামুহুরী নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
মাতামুহুরী নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে বরিশালে নার্সিং শিক্ষার্থীসহ তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে বরিশালে নার্সিং শিক্ষার্থীসহ তিনজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে জেলের জালে ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির চারটি ‘টিয়া মাছ’
সাগরে জেলের জালে ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির চারটি ‘টিয়া মাছ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে দলের নতুন অধিনায়ক মিরাজ
ওয়ানডে দলের নতুন অধিনায়ক মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় পাকিস্তানের শোক
ভারতের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় পাকিস্তানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় হতবাক ব্রিটিশ রাজা চার্লস
ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় হতবাক ব্রিটিশ রাজা চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
ফরিদপুরে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নদীতে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নদীতে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা