শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪১, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বাংলাদেশ, বাঙালি, মুক্তিযুদ্ধ কারও একক সম্পত্তি নয়

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ, বাঙালি, মুক্তিযুদ্ধ কারও একক সম্পত্তি নয়

"তুমি কে আমি কে - বাঙালি, বাঙালি।" - এটি  বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের চিরচেনা শ্লোগান। বাংলাদেশের জনগণের লড়াই করার ইতিহাস শুরু হয়েছে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে। ১৯৭১ সালে লালসবুজের পতাকাটা পেতে হয়েছে ৩০ লাখ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি হলো, বাংলাদেশ ভূমির স্বাধীনতা পেলেও পাইনি অর্থনৈতিক মুক্তির স্বাধীনতা। ৫৩ বছর পার হয়ে গেছে স্বাধীনতার কিন্তু দেশ এখনো বিভক্ত হয়ে আছে স্বাধীনতার পক্ষ আর বিপক্ষের ভূমিকা নিয়ে। 

এদেশের জনগণ রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হয়েছে বারবার। যখন যে দল ক্ষমতায় এসেছে সে দল লুটপাট করেছে দেশকে। মানুষের কাছে দল বলতে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি ছাড়া কোনও দল নেই। বিগত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ একচ্ছত্র ভাবে দেশ শাসন করেছে ১/১১ এরপর বিএনপিকে হটিয়ে। এরপর থেকে ক্ষমতার বাইরে আওয়ামী লীগ নিজেকে কল্পনা করতে পারেনি। সময়ের সাথে সাথে প্রশাসন থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বত্র আওয়ামী আধিপত্য বিস্তার লাভ করেছে। মনে হতো দেশে দল বলতেই আওয়ামী লীগ। তার কারণ হলো বাক স্বাধীনতাকে হরন করেছে ভয় দেখিয়ে । রুদ্ধ করেছে কলমের স্বাধীনতা। যার ফল হলো দেশের বর্তমান পরিস্থিতি। মানুষের ক্ষোভ যোগ হয়েছে কোটা আন্দোলনের সাথে। দিশেহারা হয় আওয়ামী সরকার। পুলিশ যাচ্ছেতাই ভাবে আচরণ করেছে জনগণের সাথে। রক্ষা পায়নি ছোট শিশু। তবে সেনাবাহিনী বুঝতে পেরেছিল জনরোষকে রুখতে পারবে না। 

অতঃপর ৭৫ বছরের আওয়ামী লীগের ইতিহাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করলেন। ভাবেননি নেতাকর্মী ও সমর্থকদের কথা। কিন্তু  এ কাজ তিনি কেন করলেন সে উত্তরটা রাজনৈতিক রঙ মাখিয়ে এখন বলার চেষ্টা করাটা বৃথা। বঙ্গবন্ধুকে তিনি অপমান করেছেন সন্তান হয়ে অদ্ভুত কিছু ব্যাপার ঘটিয়ে। বঙ্গবন্ধু থাকে মানুষের হৃদয়ে তার জন্য ভাস্কর্য নির্মানের প্রয়োজন হয় না। এ কথাটার শিক্ষা নিতে পারেনি ইতিহাস থেকে। সত্য কথা শোনার চেয়ে তোষামোদকারীদের বেশি পছন্দ করতেন। যার প্রতিফলন দেখছেন ভারতে বসে। মুক্তিযুদ্ধের সাথে যে সব পরিবার যুক্ত তাদের মানসিকতা এখন কি তা তিনি বুঝতে পারবেন না। যদি বুঝতেন তাহলে নিজের দায় স্বীকার করে প্রয়োজনে কারাবরণ করতে। দেশপ্রেম আসলে এত সহজে আসে না। এবার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি ভালও কোন কিছু দেখাতে পারে নাই।  মুক্তিযুদ্ধ কারও একক সম্পত্তি নয়- এই কথাটা বলে ভুল করেছেন। তবে বর্তমান পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে- " জাতির পতাকা খামচে ধরেছে পুরানো শকুন।"

বিগত কিছু দিন ধরে যে শুধু দেশে হিন্দুদের উপর আক্রমণ হচ্ছে তা কিন্তু নয়। সারাদেশেই জনগণের নানা ধরনের ক্ষোভের প্রকাশ ঘটছে জ্বালাও পুড়াও দিয়ে। অথচ শুধুমাত্র হিন্দুরা অনিরাপদ এ প্রোপাগাণ্ডার সুযোগ নিয়ে জলঘোলা করার মানেই হল দেশকে আরও অশান্ত করা। বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। এখানে ধর্মের রাজনীতি যেমন অচল পয়সা তেমনি জঙ্গিবাদের স্থান নেই। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের সময় জামায়েত ইসলামকে নিষিদ্ধ করে দিয়ে আর এক ভুল করেছেন শেখ হাসিনা। তার এ ভুলের কারণেই ছাত্রদের আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামের প্রবেশের সুযোগ হয়েছে। যার ফলে আজ তারা যা খুশি তাই করছে। বদলে দিচ্ছে দেয়াল চিত্র।  আঘাত হানছে শহীদ মিনারে। 

অন্যদিকে কতিপয় অসাধু ব্যক্তি  হিন্দুদের মন্দির ও ঘরবাড়ীতে হামলার চেষ্টা করে। তবে ছাত্ররা সকল বিপদ উপেক্ষা করে পাহারা দিচ্ছে মন্দিরের সামনে। এক্ষেত্রে একক ভাবে শুধু  হিন্দুদের উপর হামলা হচ্ছে একথা সম্পূর্ণ সত্য নয়। আওয়ামী সরকারের অবসান ও শেখ হাসিনার পলায়নের পর মানুষ নিজের আক্রোশ দমন করতে পারেনি বলে সবচেয়ে বেশি ধবংস করেছে থানা। বাড়িঘর জ্বালিয়েছে আওয়ামী প্রভাবশালীদের ব্যক্তিদের। কোনও হিন্দু ব্যক্তিকে আক্রমণ করেছে বা মেরে ফেলেছে এমন কোনও সত্য তথ্য নেই। মনে রাখতে হবে, আমরা সবাই বাঙালি সে যে ধর্ম বা বর্ণেরই হোক না কেন।  

ক্ষমতার পালাবদল কেবল রাজনৈতিকভাবে যে হয় না তার ইতিহাস বাংলাদেশে নতুন না। একইভাবে ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকার পতন হয়েছে এটাও নতুন ঘটনা নয়। সংবিধানের ব্যবচ্ছেদ এতভাবে হয়েছে যে, দেশ ও জনগন বুঝতেই পারছে না আগামী দিনগুলো কি হবে। অন্তবর্তী সরকার আসলে কার ম্যান্ডেট বাস্তবায়িত করবে সেটা সময় বলে দিবে। ছাত্ররা আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে নবপ্রজন্ম দেশকে নতুনভাবে সাজাতে চায় এটা বাংলাদেশের জনগণের জন্য ভালো কথা। তবে সেজন্য সবার আগে আইন শৃঙ্খলাকে নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে। পুলিশ ছিল আওয়ামী লীগের পুলিশ। তারা বারবার আওয়ামী সরকারকে ক্ষমতা এনেছে নিজেদের স্বার্থে। এমনকি পুলিশ ও  আওয়ামী লীগের দম্ভ দেখে ত্যাগী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ভয় পেত। দল ও সরকারের তাবেদারীর বিরুদ্ধে কথা বললে ছাড় পেত না দলের লোকরাও। প্রয়োজনে সরকার আওয়ামী লীগের লোকজনকে মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। আসলে সারাদেশের ইট পাথরের উন্নয়নে হারিয়ে গেছে মানবিক উন্নয়ন। 

দেশ কোনও ব্যক্তি বা দলের পৈতৃক  সম্পত্তি নয়। দেশ সবার - ১৮ কোটি মানুষের। এখানে বিভেদের রাজনীতির কোনও স্থান নেই। শেখ হাসিনা  নিজ পরিবার ও পিতৃ হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে কিন্তু কোটার আন্দোলনে  দেশের অনেক মায়ের কোল খালি করে দিয়েছেন কেবল মাত্র নিজের দম্ভ কারনে। জানি না এত রক্তের দায় নিয়ে তিনি ঘুমাতে পারেন কিনা। তবে বাংলার মাটিতে ধর্মের সংঘাত সৃষ্টি করাকে মানুষ সহ্য করবে না। এটা মনে রাখতে হবে দেশ বা বিদেশের অপশক্তিকে। বাঙালি, বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধকে টুটি চেপে ধরলে কেউ পার পাবে না; সে যে দলেরই হোক। হিন্দু -মুসলমান ধর্মের বিভেদ দিয়ে বাঙালি বোধকে দুর্বল করার সময় নয় এটা। একতা এখন খুব জরুরি দেশের জন্য, এটা ভুলে গেলে চলবে না।


লেখক - কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা
যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা