শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে

মুশতাক হোসেন
অনলাইন ভার্সন
স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে

সরকারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হলে নানা মহল থেকে এ বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব ও বিশ্লেষণ দেওয়া হচ্ছে। সরকারও একাধিকবার কমিটি গঠন করেছে এবং ভেঙেছে। কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে স্বাস্থ্য সংস্কার করা হবে তা নিয়ে নানা মত আছে বলেই এমনটি হচ্ছে হয়তো। তবে বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা হওয়াটা সুসংবাদ। স্বাস্থ্য সংস্কারের পথে যদি এক পাও এগোতে পারি, তাহলে ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের শহীদদের প্রতি কিছুটা সম্মান জানানো হবে।

প্রশ্নটা হচ্ছে, কোথা থেকে শুরু করব? স্বাস্থ্য খাতে অনেক দিন ধরে জমে থাকা সমস্যার পাহাড় দূর করা শুরু হতে পারে তৃণমূল পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে। এটা করতে গিয়ে যা করতে হবে তা করার মতো রাজনৈতিক দৃঢ়তা থাকতে হবে সরকারের। তাহলে যত বাধা, সমস্যাই আসুক না কেন তা উতরানো সহজ হবে। তবে হ্যাঁ, এ বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য থাকতে হবে।

স্বাস্থ্যসেবার সংজ্ঞাটাও সব পক্ষকে পরিষ্কার করে বলতে হবে এবং একমত হতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা কি শুধুই চিকিৎসা ওষুধ? স্বাস্থ্যসেবা বলতে মানুষকে সুস্থ রাখার আয়োজনকেই বোঝাতে হবে। রোগ যেন না হয় সেই কাজ করাটা স্বাস্থ্যসেবার আসল কথা। আর যদি রোগ হয়েই যায়, খুবই দ্রুত চিকিৎসক কিংবা স্বাস্থ্যকর্মীর কাছে যেতে হবে। যত দেরি ততই সমস্যা বাড়তে থাকবে। এ জন্যই হাতের কাছে থাকতে হবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, যেখানে জরুরি স্বাস্থ্যসেবাও থাকবে।

মানুষকে সুস্থ রাখার আয়োজন আর রোগীর চিকিৎসার আয়োজন এককথা নয়। রোগীর চিকিৎসা হচ্ছে হাসপাতালভিত্তিক, যেখানে একজন অসুস্থ মানুষকে একক ধরে সব ব্যবস্থা করতে হয়। আর মানুষকে সুস্থ রাখতে, মানুষকে রোগ থেকে দূরে রাখতে যে ব্যবস্থা নিতে হয়, সেটা সমাজকে একক ধরে করতে হয়। একটা জনগোষ্ঠীর মাঝে যদি নিরাপদ ও সুপেয় পানির সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়, সেটা করতে হয় একটা নির্দিষ্ট জনপদকে একক ধরেই। বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে যদি খেলার মাঠের আয়োজন করতে হয়, সেটা করতে হবে পাড়া-মহল্লাকে একক ধরেই। ডেঙ্গু থেকে নিরাপদ থাকতে যদি বাড়ির ভেতরে ও বাইরে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিত করতে হয়, সেটা সামষ্টিকভাবে পাড়া-মহল্লাকে একক ধরেই করতে হবে।

স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকেএকটি জনভিত্তিক শক্তিশালী প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কাঠামো আমাদের স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। সারা বিশ্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা একটি কার্যকর স্বাস্থ্যব্যবস্থার মূলস্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু আমাদের দেশে এটি অপর্যাপ্ত ও অবহেলিত। এ জন্য তৃতীয় স্তরের ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনেক রোগীর ভিড় লেগে থাকে। যদি স্বাস্থ্যসেবার প্রাথমিক স্তরে এই রোগীরা সেবা নেওয়ার সুযোগ পেত, তাহলে অনেককেই হয়তো মাধ্যমিক বা তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে যেতে হতো না।

প্রতিটি ইউনিয়নে (নগরে প্রতি ওয়ার্ডে) অন্তত একটি পূর্ণাঙ্গ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে। এ জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের মধ্যে সমন্বয় করে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে সমন্বিত করে কমিউনিটি ক্লিনিকের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। এখানে শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়, রোগ নির্ণয়ের প্রাথমিক সুবিধাও থাকতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা (ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ) বাস্তবায়িত করার। এটা তখনই সম্ভব হবে, যদি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকের আদলে সমগ্র দেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং প্রয়োজনীয় জনবল/সামগ্রী থাকে। গ্রামাঞ্চলে অনেক গ্রামেই কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র রয়েছে। মহানগর অঞ্চলে এ রকম কোনো প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র নেই। মাঝে মাঝে এনজিওর মাধ্যমে সীমিত আকারে নগর/মহানগরে ওয়ার্ড পর্যায়ে মা ও শিশু স্বাস্থ্য-পুষ্টি সেবা দেওয়া হয়। শহর-নগরেও অতি দ্রুত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্বাস্থ্যসেবা কাঠামো গড়ে তোলা দরকার।

সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য পেশাজীবী, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মী প্রভৃতি জনবল নিযুক্ত করে আরো শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হবে। এসব কেন্দ্র শুধু রোগ নির্ণয় ও রোগীর চিকিৎসাই করবে না, এখানে রোগ প্রতিরোধমূলক সেবা, স্বাস্থ্য উন্নয়নমূলক সেবা কার্যক্রমও থাকবে। জটিল রোগীদের এখান থেকেই মাধ্যমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র/হাসপাতাল বা প্রয়োজনবোধে তৃতীয় পর্যায়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে/হাসপাতালে রেফার (সুপারিশ) করা হবে।

মহানগর/নগরে তো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য আউটডোর (বহির্বিভাগ) ব্যবস্থা আছে বড় বড় মেডিক্যাল কলেজেই। মাধ্যমিক পর্যায়ের সেবাও দেওয়া হয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। যেকোনো রোগীর সেখানে না গিয়ে তো উপায় থাকে না। যদিও এসব মহানগর/নগরে হাতে গোনা কিছু আউটডোর ডিসপেন্সারি (ঔষধালয়) রয়েছে, সেগুলো খুবই দুর্বল এবং মানুষের কাছে অজানা। ফলে এগুলো প্রায়   অব্যবহৃতই থাকে। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রীভূত থাকার কারণে সব সময় প্রচণ্ড ভিড় লেগে থাকে। ফলে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবার মানের অবনতি ঘটে।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবার কেন্দ্ররূপে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রকে মূল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শহর ও গ্রামে উপজেলা হাসপাতালের মতো স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাকেন্দ্রকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্বাস্থসেবার সন্ধিস্থল হিসেবে বিকশিত করতে হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী ও সার্বক্ষণিক সচল রাখতে হলে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষকে (উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) আরো শক্তিশালী করতে হবে। অর্থের সংস্থান, জনবল নিয়োগ, প্রয়োজনীয় কেনাকাটা প্রভৃতি বিষয়ে বিদ্যমান সীমানার পরিসর আরো বাড়াতে হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অর্থ ব্যবস্থাপনা, আইটি ব্যবস্থাপনা, তথ্য ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসককেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মর্যাদা দেওয়ার জন্য স্নাতকোত্তর প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। মাধ্যমিক ও তৃতীয় পর্যায়ের হাসপাতালের মতো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে মেডিক্যাল গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসকরাও কাজ করবেন। এখানে কর্মরত নার্স, মিডওয়াইফ (ধাত্রী), মেডিক্যাল প্রযুক্তিবিদ, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্যও উচ্চ পর্যায়ের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য জনবলের জন্য ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

রোগীর স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যতথ্য ডিজিটাল মাধ্যমে সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও ব্যবহারোপযোগী করতে হবে। ই-স্বাস্থ্যব্যবস্থা কার্যকর হলে তৃণমূলে মানুষের স্বাস্থ্যসেবার দক্ষতা অনেক গুণ বাড়বে। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও তৃতীয় স্তরের স্বাস্থ্যসেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান-প্রদান সঙ্গে সঙ্গেই ঘটবে।

এ জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন ও পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ করতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দকে শুধুই খরচ হিসেবে বিবেচনা করলে হবে না। এটাকে স্বাস্থ্যবান জাতি গঠনে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য উন্নয়ন কার্যক্রম ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শুধু স্বাস্থ্যবান জাতি গঠনেই অবদান রাখে না, দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগের চিকিৎসায় যে বিশাল খরচের বোঝা সৃষ্টি হয় তা থেকে রাষ্ট্র ও ব্যক্তিকে রেহাই দেয়। এটা বহু গবেষণায় দেখা গেছে যে জনস্বাস্থ্য ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যে টাকা খরচ করলে তা জাতীয় আয় বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আমাদের স্বাস্থ্য বাজেটের অন্তত ৭০ শতাংশ প্রাথমিক ও জরুরি স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় বরাদ্দ করা দরকার। সেটা পর্যায়ক্রমে আগামী বাজেট থেকেই শুরু হোক আর আগামী বাজেটের আগে সরকারের থোক বরাদ্দ থেকে কাজটা শুরু হোক।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা যেকোনো দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত। এটি সুলভ, টেকসই ও সমতাভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন সবার জন্য সাশ্রয়ী, সহজলভ্য ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারে।

লেখক: জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, খণ্ডকালীন শিক্ষক, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা