শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে

মুশতাক হোসেন
অনলাইন ভার্সন
স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে

সরকারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হলে নানা মহল থেকে এ বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব ও বিশ্লেষণ দেওয়া হচ্ছে। সরকারও একাধিকবার কমিটি গঠন করেছে এবং ভেঙেছে। কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে স্বাস্থ্য সংস্কার করা হবে তা নিয়ে নানা মত আছে বলেই এমনটি হচ্ছে হয়তো। তবে বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা হওয়াটা সুসংবাদ। স্বাস্থ্য সংস্কারের পথে যদি এক পাও এগোতে পারি, তাহলে ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের শহীদদের প্রতি কিছুটা সম্মান জানানো হবে।

প্রশ্নটা হচ্ছে, কোথা থেকে শুরু করব? স্বাস্থ্য খাতে অনেক দিন ধরে জমে থাকা সমস্যার পাহাড় দূর করা শুরু হতে পারে তৃণমূল পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে। এটা করতে গিয়ে যা করতে হবে তা করার মতো রাজনৈতিক দৃঢ়তা থাকতে হবে সরকারের। তাহলে যত বাধা, সমস্যাই আসুক না কেন তা উতরানো সহজ হবে। তবে হ্যাঁ, এ বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য থাকতে হবে।

স্বাস্থ্যসেবার সংজ্ঞাটাও সব পক্ষকে পরিষ্কার করে বলতে হবে এবং একমত হতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা কি শুধুই চিকিৎসা ওষুধ? স্বাস্থ্যসেবা বলতে মানুষকে সুস্থ রাখার আয়োজনকেই বোঝাতে হবে। রোগ যেন না হয় সেই কাজ করাটা স্বাস্থ্যসেবার আসল কথা। আর যদি রোগ হয়েই যায়, খুবই দ্রুত চিকিৎসক কিংবা স্বাস্থ্যকর্মীর কাছে যেতে হবে। যত দেরি ততই সমস্যা বাড়তে থাকবে। এ জন্যই হাতের কাছে থাকতে হবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, যেখানে জরুরি স্বাস্থ্যসেবাও থাকবে।

মানুষকে সুস্থ রাখার আয়োজন আর রোগীর চিকিৎসার আয়োজন এককথা নয়। রোগীর চিকিৎসা হচ্ছে হাসপাতালভিত্তিক, যেখানে একজন অসুস্থ মানুষকে একক ধরে সব ব্যবস্থা করতে হয়। আর মানুষকে সুস্থ রাখতে, মানুষকে রোগ থেকে দূরে রাখতে যে ব্যবস্থা নিতে হয়, সেটা সমাজকে একক ধরে করতে হয়। একটা জনগোষ্ঠীর মাঝে যদি নিরাপদ ও সুপেয় পানির সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়, সেটা করতে হয় একটা নির্দিষ্ট জনপদকে একক ধরেই। বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে যদি খেলার মাঠের আয়োজন করতে হয়, সেটা করতে হবে পাড়া-মহল্লাকে একক ধরেই। ডেঙ্গু থেকে নিরাপদ থাকতে যদি বাড়ির ভেতরে ও বাইরে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিত করতে হয়, সেটা সামষ্টিকভাবে পাড়া-মহল্লাকে একক ধরেই করতে হবে।

স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকেএকটি জনভিত্তিক শক্তিশালী প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কাঠামো আমাদের স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। সারা বিশ্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা একটি কার্যকর স্বাস্থ্যব্যবস্থার মূলস্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু আমাদের দেশে এটি অপর্যাপ্ত ও অবহেলিত। এ জন্য তৃতীয় স্তরের ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনেক রোগীর ভিড় লেগে থাকে। যদি স্বাস্থ্যসেবার প্রাথমিক স্তরে এই রোগীরা সেবা নেওয়ার সুযোগ পেত, তাহলে অনেককেই হয়তো মাধ্যমিক বা তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে যেতে হতো না।

প্রতিটি ইউনিয়নে (নগরে প্রতি ওয়ার্ডে) অন্তত একটি পূর্ণাঙ্গ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে। এ জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের মধ্যে সমন্বয় করে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে সমন্বিত করে কমিউনিটি ক্লিনিকের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। এখানে শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়, রোগ নির্ণয়ের প্রাথমিক সুবিধাও থাকতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা (ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ) বাস্তবায়িত করার। এটা তখনই সম্ভব হবে, যদি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকের আদলে সমগ্র দেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং প্রয়োজনীয় জনবল/সামগ্রী থাকে। গ্রামাঞ্চলে অনেক গ্রামেই কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র রয়েছে। মহানগর অঞ্চলে এ রকম কোনো প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র নেই। মাঝে মাঝে এনজিওর মাধ্যমে সীমিত আকারে নগর/মহানগরে ওয়ার্ড পর্যায়ে মা ও শিশু স্বাস্থ্য-পুষ্টি সেবা দেওয়া হয়। শহর-নগরেও অতি দ্রুত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্বাস্থ্যসেবা কাঠামো গড়ে তোলা দরকার।

সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য পেশাজীবী, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মী প্রভৃতি জনবল নিযুক্ত করে আরো শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হবে। এসব কেন্দ্র শুধু রোগ নির্ণয় ও রোগীর চিকিৎসাই করবে না, এখানে রোগ প্রতিরোধমূলক সেবা, স্বাস্থ্য উন্নয়নমূলক সেবা কার্যক্রমও থাকবে। জটিল রোগীদের এখান থেকেই মাধ্যমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র/হাসপাতাল বা প্রয়োজনবোধে তৃতীয় পর্যায়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে/হাসপাতালে রেফার (সুপারিশ) করা হবে।

মহানগর/নগরে তো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য আউটডোর (বহির্বিভাগ) ব্যবস্থা আছে বড় বড় মেডিক্যাল কলেজেই। মাধ্যমিক পর্যায়ের সেবাও দেওয়া হয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। যেকোনো রোগীর সেখানে না গিয়ে তো উপায় থাকে না। যদিও এসব মহানগর/নগরে হাতে গোনা কিছু আউটডোর ডিসপেন্সারি (ঔষধালয়) রয়েছে, সেগুলো খুবই দুর্বল এবং মানুষের কাছে অজানা। ফলে এগুলো প্রায়   অব্যবহৃতই থাকে। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রীভূত থাকার কারণে সব সময় প্রচণ্ড ভিড় লেগে থাকে। ফলে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবার মানের অবনতি ঘটে।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবার কেন্দ্ররূপে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রকে মূল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শহর ও গ্রামে উপজেলা হাসপাতালের মতো স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাকেন্দ্রকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্বাস্থসেবার সন্ধিস্থল হিসেবে বিকশিত করতে হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী ও সার্বক্ষণিক সচল রাখতে হলে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষকে (উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) আরো শক্তিশালী করতে হবে। অর্থের সংস্থান, জনবল নিয়োগ, প্রয়োজনীয় কেনাকাটা প্রভৃতি বিষয়ে বিদ্যমান সীমানার পরিসর আরো বাড়াতে হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অর্থ ব্যবস্থাপনা, আইটি ব্যবস্থাপনা, তথ্য ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসককেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মর্যাদা দেওয়ার জন্য স্নাতকোত্তর প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। মাধ্যমিক ও তৃতীয় পর্যায়ের হাসপাতালের মতো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে মেডিক্যাল গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসকরাও কাজ করবেন। এখানে কর্মরত নার্স, মিডওয়াইফ (ধাত্রী), মেডিক্যাল প্রযুক্তিবিদ, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্যও উচ্চ পর্যায়ের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য জনবলের জন্য ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

রোগীর স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যতথ্য ডিজিটাল মাধ্যমে সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও ব্যবহারোপযোগী করতে হবে। ই-স্বাস্থ্যব্যবস্থা কার্যকর হলে তৃণমূলে মানুষের স্বাস্থ্যসেবার দক্ষতা অনেক গুণ বাড়বে। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও তৃতীয় স্তরের স্বাস্থ্যসেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান-প্রদান সঙ্গে সঙ্গেই ঘটবে।

এ জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন ও পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ করতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দকে শুধুই খরচ হিসেবে বিবেচনা করলে হবে না। এটাকে স্বাস্থ্যবান জাতি গঠনে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য উন্নয়ন কার্যক্রম ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শুধু স্বাস্থ্যবান জাতি গঠনেই অবদান রাখে না, দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগের চিকিৎসায় যে বিশাল খরচের বোঝা সৃষ্টি হয় তা থেকে রাষ্ট্র ও ব্যক্তিকে রেহাই দেয়। এটা বহু গবেষণায় দেখা গেছে যে জনস্বাস্থ্য ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যে টাকা খরচ করলে তা জাতীয় আয় বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আমাদের স্বাস্থ্য বাজেটের অন্তত ৭০ শতাংশ প্রাথমিক ও জরুরি স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় বরাদ্দ করা দরকার। সেটা পর্যায়ক্রমে আগামী বাজেট থেকেই শুরু হোক আর আগামী বাজেটের আগে সরকারের থোক বরাদ্দ থেকে কাজটা শুরু হোক।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা যেকোনো দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত। এটি সুলভ, টেকসই ও সমতাভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন সবার জন্য সাশ্রয়ী, সহজলভ্য ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারে।

লেখক: জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, খণ্ডকালীন শিক্ষক, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা