শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়

২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে কোনো বিপ্লব ঘটেনি, বিপ্লব সহজ ব্যাপার নয়, যখন-তখন ঘটে না। আর যে বিপ্লবের আশায় আমরা আছি, তা হচ্ছে সামাজিক বিপ্লব। সেটি ঘটেনি। রাজনৈতিক বিপ্লব ঘটেছে, এই সীমিত অর্থে যে চরম ফ্যাসিবাদী একটি সরকার বিদায় নিয়েছে, কিন্তু রাষ্ট্রের অন্তর্গত চরিত্র ঠিক আগের মতোই রয়ে গেছে।

সাতচল্লিশে সেটি বদলায়নি, বদলায়নি এমনকি একাত্তরেও। বদলাবে তখনই, যখন দেখা যাবে সমাজে মানুষে-মানুষে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ঘটেছে এবং সর্বস্তরে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহিসম্পন্ন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তেমন সমাজ যত দিন না পাওয়া যাচ্ছে, তত দিন বুঝে নিতে হবে এবং টেরও পাওয়া যাবে যে রাষ্ট্র সেই আগের মতোই পুঁজিবাদী-আমলাতান্ত্রিক রয়ে গেছে। আগের শাসকরা ছিল বিদেশি, বাংলাদেশের যে শাসকরা শাসন করে যাচ্ছে, তারা চেহারায় স্বদেশি বটে, কিন্তু স্বভাবে তারা আগের শাসকদের মতোই।

তারাও লুণ্ঠন করে এবং সম্পদ পাচার করে; আগের ঔপনিবেশিক শাসকরা যেমনটি করত। তাদের নির্ভরতাও আমলাতন্ত্রের ওপরই।

দেশের উন্নতি? অবশ্যই হয়েছে, কিন্তু সেটি কতিপয়ের, সব মিলিয়ে হয়তো শতকরা ২০ ভাগ তাতে উপকৃত হয়েছে, বঞ্চিত হয়েছে ৮০ জন। অথচ যে উন্নতিটা ঘটল, সেটা কিন্তু ওই ৮০ জনের শ্রমের জন্যই সম্ভব হয়েছে।


কিন্তু সে উন্নতির ফসল তাদের কাছে পৌঁছে সামান্য পরিমাণেই। বেশির ভাগ আত্মসাৎ করেছে সুবিধাভোগীরা।
ফ্যাসিবাদী সরকাররা যা করে থাকে, আমাদের বিগত সরকারও তেমনটিই করেছে। কিছু মানুষকে টেনে নিয়েছে কাছে; লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়ে এবং প্রলোভন দেখিয়ে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নীতি ছিল, দুই হাতে টাকা কামাও।

তিনি সেটি করেছেন; তাঁর কাছের লোকেরা এবং ব্যবসায়ী ও আমলারাও ওই কাজ সমান তালে চালিয়ে গেছেন। তাঁদের ভয়ডর বলতে কিছু ছিল না। পুলিশের জন্য দেশটি ছিল উন্মুক্ত; রাজত্ব ছিল তাদেরই, তারা ঘুষ খেয়েছে, জবরদখল করেছে, বাণিজ্য করেছে গ্রেপ্তারের। পুলিশের বড় দায়িত্ব ছিল বিরোধীদের দমন করা। সে কাজ তারা কেমন দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে তার প্রমাণ রেখে গেছে অভ্যুত্থানের আগমুহূর্তে। জনগণের টাকায় লালিত-পালিত একটি বাহিনী নির্বিচারে এভাবে দেশের মানুষের বুকে গুলি চালাতে পারে, সেটি ছিল কল্পনাতীত। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদাররা গণহত্যা চালিয়েছে। তারা ছিল বিদেশি, পূর্ববঙ্গের মানুষকে তারা শত্রু ভাবতেই অভ্যস্ত ছিল। এবার বাংলাদেশি পুলিশ যা করল, সেটিও গণহত্যাই, যদিও এর পেছনে জাতিগত বিদ্বেষ ছিল না, ছিল কর্তৃপক্ষের হুকুম এবং বাহিনীটির স্বোপার্জিত নিপীড়নকারী চরিত্র।

ভানভণিতার আড়াল-আবডাল ভেদ করে বঞ্চনা ও নিরাপত্তাহীনতার সত্যগুলো এখন বের হয়ে আসছে। সেগুলো পীড়িত মানুষের আর্তনাদের মতোই চাপা পড়ে থাকত যদি না দুর্দমনীয় প্রধানমন্ত্রী টের পেতেন যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পুলিশ বাহিনীর মতো নির্বিচারে অস্ত্র প্রয়োগে রাজি নন।

প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই দৃষ্টান্তও যে ক্ষমতায় টিকে থাকার এবং রাষ্ট্রকে নিজেদের পারিবারিক সম্পত্তিতে পরিণত করার জন্য একজন প্রধানমন্ত্রী কতটা নির্মম হতে পারেন এবং তাঁর অনুসরণে দেশের সম্পদ কিভাবে লুণ্ঠিত ও বিদেশে পাচার হতে পারে, কেমন করে নিজের হাতে তিনি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব প্রতিষ্ঠানকে দুমড়েমুচড়ে ভেঙেচুরে ফেলতে পারেন এবং মাত্র কয়েক দিনে এক হাজারেরও বেশি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে ও হাজার পঁচিশেক মানুষকে আহত করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী তো কখনো কোনো উত্তেজনা প্রকাশ করেননি, ধীরস্থির ও ঠাণ্ডা মাথায় কাজ করেছেন। তবে ক্ষমতা ও সম্পদের লিপ্সা তাঁকে অমানবিক করে তুলেছিল। তিনি কি তাঁর পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়দের হত্যার প্রতিশোধ নিচ্ছিলেন? কিন্তু কার ওপরে প্রতিশোধ? দেশের ওপর? দেশ তো ভূমি নয়, দেশ তো দেশের মানুষ। রক্ত ও অশ্রু তো মানুষেরই ঝরে, মাটির নয়। মাটি কেবল দেখে এবং সিক্ত হয়। একাত্তরে পাকিস্তানিরা বলত তারা মাটি চায়, মানুষ চায় না। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী তো হানাদার ছিলেন না। ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ। ওই যুদ্ধের সন্তান বলেই দাবি করতেন; দাবিটি যে মিথ্যা ছিল, তা-ও তো নয়। তাহলে? নাকি আমরা বলব ক্ষমতা ও অর্থের লিপ্সা এবং প্রতিহিংসাপরায়ণতা একত্র মিশেছিল তাঁর মধ্যে? এবং তিনি আশা করেছিলেন তাঁর পতন কখনো ঘটবে না। কারণ তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় বাহিনী, আদালত, আমলাতন্ত্র, ব্যবসায়ী, দলীয় ক্যাডার এবং বিদেশি শক্তির সহায়তা দ্বারা সুরক্ষিত ছিলেন।

তো তিনি এবং তাঁর সঙ্গীদের কেউ কেউ চলে গেছেন, কিন্তু রাষ্ট্র ও সমাজের ভেতরে যে ফ্যাসিবাদী উপাদানগুলো রয়ে গেছে, তাদের কি তিনি সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন? না, সেটি তিনি করেননি। সেগুলোকে তিনি রেখে গেছেন আমাদের দুর্ভোগ বৃদ্ধির জন্য। উপাদানগুলো পুঁজিবাদী উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত। ওই উন্নয়ন যত ঘটেছে, তত বেড়েছে মানুষে-মানুষে বৈষম্য, বিচ্ছিন্নতা; নিম্নগামী হয়েছে দেশপ্রেম। এবং এসব হ্রাস-বৃদ্ধির সঙ্গে অনিবার্যভাবে ঘটেছে এবং ঘটতে থাকবে ফ্যাসিবাদের পীড়ন। পুঁজিবাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে সংকট বাড়বে, ফলে পীড়নও বাড়বে এবং মানুষ বিদ্রোহ করতে চাইবে। বৃদ্ধি পাবে অরাজকতা ও প্রকৃতির বিরূপতা। সভ্যতা নয়, সংকটে পড়বে মানুষের মনুষ্যত্বই, অস্তিত্বও।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান আরো একটি সত্যকে সামনে নিয়ে এসেছে; সেটি তারুণ্যের শক্তি। এমনিতেই তারুণ্য যা করতে পারে, বার্ধক্য তা করতে অপারগ। আর আমাদের দেশের ক্ষেত্রে বয়স্করা যা দেওয়ার এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছেন, তরুণরাই যদি পারে তবে নতুন কিছু দেবে। কারণ তরুণদের আছে সাহস ও সংবেদনশীলতা; বয়স বাড়লে যা বাড়ে না, বরং উল্টো পথ ধরে। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে প্রধান যে ধারা, সেটি বুর্জোয়াদের। ধর্মনিরপেক্ষ এবং ধর্ম নিয়ে কারবারি, উভয় ধারাই আসলে বুর্জোয়া ধারা। তাদের লক্ষ্য সম্পত্তির ব্যক্তিগত মালিকানাকে সুরক্ষা দেওয়া এবং নিজেদের সুবিধার জন্য ক্ষমতা বৃদ্ধি করা। বুর্জোয়াদের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত তরুণরা সমাজে পরিবর্তন চায় এবং তারা সাহস করে রুখে দাঁড়ায়। আমাদের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ছিল অনেকটা অভ্যুত্থানের মতোই, তার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন শহীদ আবুল বরকত; ওই অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায়ই উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান ঘটে, যার প্রতীক ছিলেন শহীদ আসাদুজ্জামান, যিনি কর্মী ছিলেন কমিউনিস্ট ধারার; তাঁরা দুজনই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এবারের অভ্যুত্থানের প্রতীক আবু সাঈদও ছাত্রই তবে ঢাকার নন, রংপুরের। পাকিস্তানি শাসকরাও পুঁজিবাদী ঘরানারই ছিল, কিন্তু বাংলাদেশের যে সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটল, সেটি পুঁজিবাদীই শুধু নয়, পরিণত হয়েছিল পুরোপুরি ফ্যাসিবাদীতে। আগের দুটি অভ্যুত্থানের সঙ্গে বর্তমান অভ্যুত্থানের চরিত্রেও একটি পার্থক্য রয়েছে। সেটি হলো এই যে এটিতে জনতার অংশগ্রহণ ছিল আগের তুলনায় অনেক বেশি। আন্দোলন শুরুতে ছিল সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য। এতে সরকার পতনের তো নয়ই, এমনকি কোটা ব্যবস্থার বাতিলের দাবিও ছিল না। সীমিত লক্ষ্যের সেই আন্দোলন যে এমন একটি অভ্যুত্থানে পরিণত হলো, তার কারণ একাধিক। তবে প্রথম কারণ কিন্তু সরকারের নৃশংসতা। ফ্যাসিবাদী দুঃশাসকরা সীমা মানে না, কেবলই সীমানা ভাঙতে থাকে। আর ওই ভাঙার মধ্য দিয়েই তাদের পতন ঘটে। হিটলার আত্মহত্যা করেন, মুসোলিনি তাঁর দেশেরই বিপ্লবী সমাজতন্ত্রীদের হাতে ধরা পড়ে প্রাণ হারান এবং আমাদের শেখ হাসিনা প্রতিবেশী রাষ্ট্রে চলে গিয়ে প্রাণ বাঁচান।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজাকারের নাতি-পুতি বলে অপমান করেছিলেন। এতে তরুণরা ভীষণ অপমানিত বোধ করল, মধ্যরাতেই তারা বেরিয়ে এলো প্রতিবাদ জানাতে। এর পরে এলো দ্বিতীয় আঘাত। প্রধানমন্ত্রীর প্রধান মুখপাত্র বললেন, ওই নাতি-পুতিদের মোকাবেলা করতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট। ছাত্রলীগের সভাপতি মওকা খুঁজছিলেন; তিনি ঘোষণা করলেন, ‘আমরা প্রস্তুত।’ তাঁর বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ল আন্দোলনকারীদের ওপর। মেয়েরাও রেহাই পেল না। এরপর এলো পুলিশ। তারপর র‌্যাব ও বিজিবি; সর্বশেষ আর্মিকেও টহল দিতে দেখা গেল। ফল দাঁড়াল উল্টো। ছেলেমেয়েরা তো পিছু হটলই না, সাধারণ মানুষও এলো এগিয়ে। তাদের ভেতর ক্ষোভ ছিল, লাঞ্ছনার ও অপমানের। সেটি প্রকাশের নিয়মতান্ত্রিক পথ পাওয়া যেত নির্বাচন হলে। ওই পথ অবরুদ্ধ হাওয়ায় ক্ষোভটি প্রকাশ পেল এই অভ্যুত্থানে। মানুষের সহানুভূতি ছিল তরুণদের প্রতি, যেমনটি মা-বাবার থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণদের এগিয়ে যেতে দেখে অন্য তরুণরাও চলে এলো। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর ছেলেও দেখা গেল যোগ দিচ্ছে মিছিলে। তাদের বুকের ভেতর ঝড় উঠেছে, তারা বুক পেতে দিয়েছে। অনিবার্য হয়ে পড়ল অভ্যুত্থান।

প্রশ্ন থাকে, রাজনীতিকরা যা করতে পারলেন না, তরুণরা সেটি কেমন করে ঘটিয়ে ফেলল? জবাব হচ্ছে, প্রথমত তরুণদের ছিল সাহস। পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য, যিনি তাঁর ওপরওয়ালাকে বলেছেন, ‘গুলি করি, মরে একটা বাকি ডি যায় না স্যার’, সেই অভিজ্ঞতাটা নিশ্চয়ই অন্য বন্দুকধারীদেরও।

তরুণদের নিজস্ব সাহসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল তাদের প্রতি জনগণের সহানুভূতি ও আস্থা। বড় বড় রাজনৈতিক নেতাকে মানুষ দেখেছে, তাঁদের ওপর আস্থা তো নয়ই, অনাস্থাই জমে উঠেছে ভেতরে ভেতরে। বিএনপির ডাকে যে হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসত, তার কারণ ওই দলের প্রতি যতটা না সমর্থন, তার চেয়ে অধিক আওয়ামী লীগের শাসনে অসন্তোষ। বিএনপি নেতারা যখন গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের আন্দোলন তখন স্তিমিত হয়ে পড়েছে। কারণ সাধারণ মানুষের আস্থার ঘাটতি এবং দলের নিজের সাংগঠনিক দুর্বলতা। রাজনীতিকরা আগেও পারেননি, এবারও যে পারলেন না। এ থেকে তাঁদের অন্তত আত্মানুসন্ধানের সুযোগটা তো আছে। তবে আমরা নিশ্চিত এ সুযোগ তাঁরা গ্রহণ করবেন না। মূল কারণ তাঁদের শ্রেণিগত অবস্থানে; তাঁরা হয় বুর্জোয়া, নয়তো বুর্জোয়া হতে অভিলাষী। রাষ্ট্র ও সামাজিক ব্যবস্থায় মৌলিক পরিবর্তন তাঁরা ঘটতে দেবেন না, পরিবর্তন যাতে না ঘটে সে লক্ষ্যেই কাজ করেছেন এবং করতে থাকবেন।

 

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে