শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়

২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে কোনো বিপ্লব ঘটেনি, বিপ্লব সহজ ব্যাপার নয়, যখন-তখন ঘটে না। আর যে বিপ্লবের আশায় আমরা আছি, তা হচ্ছে সামাজিক বিপ্লব। সেটি ঘটেনি। রাজনৈতিক বিপ্লব ঘটেছে, এই সীমিত অর্থে যে চরম ফ্যাসিবাদী একটি সরকার বিদায় নিয়েছে, কিন্তু রাষ্ট্রের অন্তর্গত চরিত্র ঠিক আগের মতোই রয়ে গেছে।

সাতচল্লিশে সেটি বদলায়নি, বদলায়নি এমনকি একাত্তরেও। বদলাবে তখনই, যখন দেখা যাবে সমাজে মানুষে-মানুষে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ঘটেছে এবং সর্বস্তরে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহিসম্পন্ন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তেমন সমাজ যত দিন না পাওয়া যাচ্ছে, তত দিন বুঝে নিতে হবে এবং টেরও পাওয়া যাবে যে রাষ্ট্র সেই আগের মতোই পুঁজিবাদী-আমলাতান্ত্রিক রয়ে গেছে। আগের শাসকরা ছিল বিদেশি, বাংলাদেশের যে শাসকরা শাসন করে যাচ্ছে, তারা চেহারায় স্বদেশি বটে, কিন্তু স্বভাবে তারা আগের শাসকদের মতোই।

তারাও লুণ্ঠন করে এবং সম্পদ পাচার করে; আগের ঔপনিবেশিক শাসকরা যেমনটি করত। তাদের নির্ভরতাও আমলাতন্ত্রের ওপরই।

দেশের উন্নতি? অবশ্যই হয়েছে, কিন্তু সেটি কতিপয়ের, সব মিলিয়ে হয়তো শতকরা ২০ ভাগ তাতে উপকৃত হয়েছে, বঞ্চিত হয়েছে ৮০ জন। অথচ যে উন্নতিটা ঘটল, সেটা কিন্তু ওই ৮০ জনের শ্রমের জন্যই সম্ভব হয়েছে।


কিন্তু সে উন্নতির ফসল তাদের কাছে পৌঁছে সামান্য পরিমাণেই। বেশির ভাগ আত্মসাৎ করেছে সুবিধাভোগীরা।
ফ্যাসিবাদী সরকাররা যা করে থাকে, আমাদের বিগত সরকারও তেমনটিই করেছে। কিছু মানুষকে টেনে নিয়েছে কাছে; লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়ে এবং প্রলোভন দেখিয়ে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নীতি ছিল, দুই হাতে টাকা কামাও।

তিনি সেটি করেছেন; তাঁর কাছের লোকেরা এবং ব্যবসায়ী ও আমলারাও ওই কাজ সমান তালে চালিয়ে গেছেন। তাঁদের ভয়ডর বলতে কিছু ছিল না। পুলিশের জন্য দেশটি ছিল উন্মুক্ত; রাজত্ব ছিল তাদেরই, তারা ঘুষ খেয়েছে, জবরদখল করেছে, বাণিজ্য করেছে গ্রেপ্তারের। পুলিশের বড় দায়িত্ব ছিল বিরোধীদের দমন করা। সে কাজ তারা কেমন দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে তার প্রমাণ রেখে গেছে অভ্যুত্থানের আগমুহূর্তে। জনগণের টাকায় লালিত-পালিত একটি বাহিনী নির্বিচারে এভাবে দেশের মানুষের বুকে গুলি চালাতে পারে, সেটি ছিল কল্পনাতীত। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদাররা গণহত্যা চালিয়েছে। তারা ছিল বিদেশি, পূর্ববঙ্গের মানুষকে তারা শত্রু ভাবতেই অভ্যস্ত ছিল। এবার বাংলাদেশি পুলিশ যা করল, সেটিও গণহত্যাই, যদিও এর পেছনে জাতিগত বিদ্বেষ ছিল না, ছিল কর্তৃপক্ষের হুকুম এবং বাহিনীটির স্বোপার্জিত নিপীড়নকারী চরিত্র।

ভানভণিতার আড়াল-আবডাল ভেদ করে বঞ্চনা ও নিরাপত্তাহীনতার সত্যগুলো এখন বের হয়ে আসছে। সেগুলো পীড়িত মানুষের আর্তনাদের মতোই চাপা পড়ে থাকত যদি না দুর্দমনীয় প্রধানমন্ত্রী টের পেতেন যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পুলিশ বাহিনীর মতো নির্বিচারে অস্ত্র প্রয়োগে রাজি নন।

প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই দৃষ্টান্তও যে ক্ষমতায় টিকে থাকার এবং রাষ্ট্রকে নিজেদের পারিবারিক সম্পত্তিতে পরিণত করার জন্য একজন প্রধানমন্ত্রী কতটা নির্মম হতে পারেন এবং তাঁর অনুসরণে দেশের সম্পদ কিভাবে লুণ্ঠিত ও বিদেশে পাচার হতে পারে, কেমন করে নিজের হাতে তিনি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব প্রতিষ্ঠানকে দুমড়েমুচড়ে ভেঙেচুরে ফেলতে পারেন এবং মাত্র কয়েক দিনে এক হাজারেরও বেশি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে ও হাজার পঁচিশেক মানুষকে আহত করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী তো কখনো কোনো উত্তেজনা প্রকাশ করেননি, ধীরস্থির ও ঠাণ্ডা মাথায় কাজ করেছেন। তবে ক্ষমতা ও সম্পদের লিপ্সা তাঁকে অমানবিক করে তুলেছিল। তিনি কি তাঁর পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়দের হত্যার প্রতিশোধ নিচ্ছিলেন? কিন্তু কার ওপরে প্রতিশোধ? দেশের ওপর? দেশ তো ভূমি নয়, দেশ তো দেশের মানুষ। রক্ত ও অশ্রু তো মানুষেরই ঝরে, মাটির নয়। মাটি কেবল দেখে এবং সিক্ত হয়। একাত্তরে পাকিস্তানিরা বলত তারা মাটি চায়, মানুষ চায় না। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী তো হানাদার ছিলেন না। ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ। ওই যুদ্ধের সন্তান বলেই দাবি করতেন; দাবিটি যে মিথ্যা ছিল, তা-ও তো নয়। তাহলে? নাকি আমরা বলব ক্ষমতা ও অর্থের লিপ্সা এবং প্রতিহিংসাপরায়ণতা একত্র মিশেছিল তাঁর মধ্যে? এবং তিনি আশা করেছিলেন তাঁর পতন কখনো ঘটবে না। কারণ তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় বাহিনী, আদালত, আমলাতন্ত্র, ব্যবসায়ী, দলীয় ক্যাডার এবং বিদেশি শক্তির সহায়তা দ্বারা সুরক্ষিত ছিলেন।

তো তিনি এবং তাঁর সঙ্গীদের কেউ কেউ চলে গেছেন, কিন্তু রাষ্ট্র ও সমাজের ভেতরে যে ফ্যাসিবাদী উপাদানগুলো রয়ে গেছে, তাদের কি তিনি সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন? না, সেটি তিনি করেননি। সেগুলোকে তিনি রেখে গেছেন আমাদের দুর্ভোগ বৃদ্ধির জন্য। উপাদানগুলো পুঁজিবাদী উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত। ওই উন্নয়ন যত ঘটেছে, তত বেড়েছে মানুষে-মানুষে বৈষম্য, বিচ্ছিন্নতা; নিম্নগামী হয়েছে দেশপ্রেম। এবং এসব হ্রাস-বৃদ্ধির সঙ্গে অনিবার্যভাবে ঘটেছে এবং ঘটতে থাকবে ফ্যাসিবাদের পীড়ন। পুঁজিবাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে সংকট বাড়বে, ফলে পীড়নও বাড়বে এবং মানুষ বিদ্রোহ করতে চাইবে। বৃদ্ধি পাবে অরাজকতা ও প্রকৃতির বিরূপতা। সভ্যতা নয়, সংকটে পড়বে মানুষের মনুষ্যত্বই, অস্তিত্বও।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান আরো একটি সত্যকে সামনে নিয়ে এসেছে; সেটি তারুণ্যের শক্তি। এমনিতেই তারুণ্য যা করতে পারে, বার্ধক্য তা করতে অপারগ। আর আমাদের দেশের ক্ষেত্রে বয়স্করা যা দেওয়ার এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছেন, তরুণরাই যদি পারে তবে নতুন কিছু দেবে। কারণ তরুণদের আছে সাহস ও সংবেদনশীলতা; বয়স বাড়লে যা বাড়ে না, বরং উল্টো পথ ধরে। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে প্রধান যে ধারা, সেটি বুর্জোয়াদের। ধর্মনিরপেক্ষ এবং ধর্ম নিয়ে কারবারি, উভয় ধারাই আসলে বুর্জোয়া ধারা। তাদের লক্ষ্য সম্পত্তির ব্যক্তিগত মালিকানাকে সুরক্ষা দেওয়া এবং নিজেদের সুবিধার জন্য ক্ষমতা বৃদ্ধি করা। বুর্জোয়াদের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত তরুণরা সমাজে পরিবর্তন চায় এবং তারা সাহস করে রুখে দাঁড়ায়। আমাদের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ছিল অনেকটা অভ্যুত্থানের মতোই, তার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন শহীদ আবুল বরকত; ওই অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায়ই উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান ঘটে, যার প্রতীক ছিলেন শহীদ আসাদুজ্জামান, যিনি কর্মী ছিলেন কমিউনিস্ট ধারার; তাঁরা দুজনই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এবারের অভ্যুত্থানের প্রতীক আবু সাঈদও ছাত্রই তবে ঢাকার নন, রংপুরের। পাকিস্তানি শাসকরাও পুঁজিবাদী ঘরানারই ছিল, কিন্তু বাংলাদেশের যে সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটল, সেটি পুঁজিবাদীই শুধু নয়, পরিণত হয়েছিল পুরোপুরি ফ্যাসিবাদীতে। আগের দুটি অভ্যুত্থানের সঙ্গে বর্তমান অভ্যুত্থানের চরিত্রেও একটি পার্থক্য রয়েছে। সেটি হলো এই যে এটিতে জনতার অংশগ্রহণ ছিল আগের তুলনায় অনেক বেশি। আন্দোলন শুরুতে ছিল সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য। এতে সরকার পতনের তো নয়ই, এমনকি কোটা ব্যবস্থার বাতিলের দাবিও ছিল না। সীমিত লক্ষ্যের সেই আন্দোলন যে এমন একটি অভ্যুত্থানে পরিণত হলো, তার কারণ একাধিক। তবে প্রথম কারণ কিন্তু সরকারের নৃশংসতা। ফ্যাসিবাদী দুঃশাসকরা সীমা মানে না, কেবলই সীমানা ভাঙতে থাকে। আর ওই ভাঙার মধ্য দিয়েই তাদের পতন ঘটে। হিটলার আত্মহত্যা করেন, মুসোলিনি তাঁর দেশেরই বিপ্লবী সমাজতন্ত্রীদের হাতে ধরা পড়ে প্রাণ হারান এবং আমাদের শেখ হাসিনা প্রতিবেশী রাষ্ট্রে চলে গিয়ে প্রাণ বাঁচান।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজাকারের নাতি-পুতি বলে অপমান করেছিলেন। এতে তরুণরা ভীষণ অপমানিত বোধ করল, মধ্যরাতেই তারা বেরিয়ে এলো প্রতিবাদ জানাতে। এর পরে এলো দ্বিতীয় আঘাত। প্রধানমন্ত্রীর প্রধান মুখপাত্র বললেন, ওই নাতি-পুতিদের মোকাবেলা করতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট। ছাত্রলীগের সভাপতি মওকা খুঁজছিলেন; তিনি ঘোষণা করলেন, ‘আমরা প্রস্তুত।’ তাঁর বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ল আন্দোলনকারীদের ওপর। মেয়েরাও রেহাই পেল না। এরপর এলো পুলিশ। তারপর র‌্যাব ও বিজিবি; সর্বশেষ আর্মিকেও টহল দিতে দেখা গেল। ফল দাঁড়াল উল্টো। ছেলেমেয়েরা তো পিছু হটলই না, সাধারণ মানুষও এলো এগিয়ে। তাদের ভেতর ক্ষোভ ছিল, লাঞ্ছনার ও অপমানের। সেটি প্রকাশের নিয়মতান্ত্রিক পথ পাওয়া যেত নির্বাচন হলে। ওই পথ অবরুদ্ধ হাওয়ায় ক্ষোভটি প্রকাশ পেল এই অভ্যুত্থানে। মানুষের সহানুভূতি ছিল তরুণদের প্রতি, যেমনটি মা-বাবার থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণদের এগিয়ে যেতে দেখে অন্য তরুণরাও চলে এলো। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর ছেলেও দেখা গেল যোগ দিচ্ছে মিছিলে। তাদের বুকের ভেতর ঝড় উঠেছে, তারা বুক পেতে দিয়েছে। অনিবার্য হয়ে পড়ল অভ্যুত্থান।

প্রশ্ন থাকে, রাজনীতিকরা যা করতে পারলেন না, তরুণরা সেটি কেমন করে ঘটিয়ে ফেলল? জবাব হচ্ছে, প্রথমত তরুণদের ছিল সাহস। পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য, যিনি তাঁর ওপরওয়ালাকে বলেছেন, ‘গুলি করি, মরে একটা বাকি ডি যায় না স্যার’, সেই অভিজ্ঞতাটা নিশ্চয়ই অন্য বন্দুকধারীদেরও।

তরুণদের নিজস্ব সাহসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল তাদের প্রতি জনগণের সহানুভূতি ও আস্থা। বড় বড় রাজনৈতিক নেতাকে মানুষ দেখেছে, তাঁদের ওপর আস্থা তো নয়ই, অনাস্থাই জমে উঠেছে ভেতরে ভেতরে। বিএনপির ডাকে যে হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসত, তার কারণ ওই দলের প্রতি যতটা না সমর্থন, তার চেয়ে অধিক আওয়ামী লীগের শাসনে অসন্তোষ। বিএনপি নেতারা যখন গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের আন্দোলন তখন স্তিমিত হয়ে পড়েছে। কারণ সাধারণ মানুষের আস্থার ঘাটতি এবং দলের নিজের সাংগঠনিক দুর্বলতা। রাজনীতিকরা আগেও পারেননি, এবারও যে পারলেন না। এ থেকে তাঁদের অন্তত আত্মানুসন্ধানের সুযোগটা তো আছে। তবে আমরা নিশ্চিত এ সুযোগ তাঁরা গ্রহণ করবেন না। মূল কারণ তাঁদের শ্রেণিগত অবস্থানে; তাঁরা হয় বুর্জোয়া, নয়তো বুর্জোয়া হতে অভিলাষী। রাষ্ট্র ও সামাজিক ব্যবস্থায় মৌলিক পরিবর্তন তাঁরা ঘটতে দেবেন না, পরিবর্তন যাতে না ঘটে সে লক্ষ্যেই কাজ করেছেন এবং করতে থাকবেন।

 

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
সর্বশেষ খবর
উত্তরায় প্রকাশ্যে নারী-পুরুষকে কোপানোর মামলায় আরও তিনজন রিমান্ডে
উত্তরায় প্রকাশ্যে নারী-পুরুষকে কোপানোর মামলায় আরও তিনজন রিমান্ডে

২৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনে যেসব পথ ব্যবহার করবেন
একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনে যেসব পথ ব্যবহার করবেন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুনিয়ার কোনো উদ্দেশ্যে চরমোনাই মাহফিল প্রতিষ্ঠা করা হয়নি’
‘দুনিয়ার কোনো উদ্দেশ্যে চরমোনাই মাহফিল প্রতিষ্ঠা করা হয়নি’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আসরের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান উইল ইয়ং
আসরের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান উইল ইয়ং

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!
ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!

১৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল
সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়েটে হামলার সঙ্গে ছাত্রদল জড়িত নয়, দাবি সংবাদ সম্মেলনে
কুয়েটে হামলার সঙ্গে ছাত্রদল জড়িত নয়, দাবি সংবাদ সম্মেলনে

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে গোবিপ্রবি প্রশাসনের মতবিনিময়
ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে গোবিপ্রবি প্রশাসনের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে ১ কোটি ৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করলেন উপদেষ্টা নাহিদ
শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে ১ কোটি ৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করলেন উপদেষ্টা নাহিদ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ট্রাক বোঝাই নিষিদ্ধ
পলিথিন জব্দ, আটক ২
সিরাজগঞ্জে ট্রাক বোঝাই নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, আটক ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
হবিগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বইমেলায় মুহাম্মদ সেলিমের ‘ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল’
বইমেলায় মুহাম্মদ সেলিমের ‘ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল’

৩১ মিনিট আগে | একুশে বইমেলা

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ৪৩
চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ৪৩

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় ১৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় ১৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই অভ্যুত্থানেও প্রেরণা দিয়েছে নজরুলের লেখা: উপদেষ্টা ফারুকী
জুলাই অভ্যুত্থানেও প্রেরণা দিয়েছে নজরুলের লেখা: উপদেষ্টা ফারুকী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার
হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রশিদকে হটিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে থিকশানা
রশিদকে হটিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে থিকশানা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাবরকে সরিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে গিল
বাবরকে সরিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে গিল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগকে শুধু নিষিদ্ধ নয়, নিশ্চিহ্ন করতে হবে : আসিফ মাহমুদ
আওয়ামী লীগকে শুধু নিষিদ্ধ নয়, নিশ্চিহ্ন করতে হবে : আসিফ মাহমুদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সমাজ সংস্কারে আলেম সমাজকে সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে’
‘সমাজ সংস্কারে আলেম সমাজকে সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল
রাঙামাটিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চসার ফাজিল মাদরাসায় দোয়া ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
পঞ্চসার ফাজিল মাদরাসায় দোয়া ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কাউকে হারানোর সক্ষমতা আমাদের আছে : শান্ত
যে কাউকে হারানোর সক্ষমতা আমাদের আছে : শান্ত

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাচীন গাছ ও কুঞ্জবনের মর্যাদা নির্ধারণের আবেদন আহ্বান বন অধিদপ্তরের
প্রাচীন গাছ ও কুঞ্জবনের মর্যাদা নির্ধারণের আবেদন আহ্বান বন অধিদপ্তরের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!
ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক
আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক
বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা