শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০১, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:০২, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব মেছো বিড়াল দিবস

জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ

দীপংকর বর
অনলাইন ভার্সন
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ

গ্রামবাংলার একটি পরিচিত দৃশ্য, একটি নিরীহ বন্যপ্রাণীকে ঘিরে মানুষের উত্তেজনা, ধাওয়া, আর চিৎকার। মেছো বাঘ নামে পরিচিত এই প্রাণীটিকে তারা হিংস্র শিকারি ভেবে হত্যা করে বীরত্ব প্রকাশ করে। অথচ তারা জানেই না, এটি প্রকৃতির জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ এক প্রাণী। জলাভূমির বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষায় এরা এক অনন্য সহযোগী। অথচ অজ্ঞতা আর ভুল ধারণার কারণে বারবার এদের জীবন সংকটের মুখে পড়ে।

মেছো বিড়াল (Prionailurus viverrinus) মূলত জলাভূমির অধিবাসী। এরা মাছ, ব্যাঙ, পাখি, কাঁকড়া, সাপ, ইঁদুরসহ নানা ছোট প্রাণী খেয়ে পরিবেশের খাদ্যশৃঙ্খল বজায় রাখতে সহায়তা করে। মরা ও রোগাক্রান্ত মাছ খেয়ে জলাশয়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে, কৃষকদের উপকার করে। মেছো বিড়াল মানুষের ওপর আক্রমণ করে না, বরং বিপদের আভাস পেলে পালিয়ে যায়।

বাংলাদেশে আট প্রজাতির বুনো বিড়ালের মধ্যে একটি এই মেছো বিড়াল। নিশাচর স্বভাবের মেছো বিড়াল মাছ ধরার জন্য বিশেষভাবে অভিযোজিত। পানিতে ডুব দিয়ে শিকার ধরার অসাধারণ ক্ষমতা আছে তাদের। এ দক্ষতার কারণেই "Fishing Cat" নামটি প্রচলিত হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, এই আশ্চর্য প্রাণীটি টিকে থাকার জন্য প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করছে।

মেছো বিড়াল ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ তাদের অন্যতম প্রধান আশ্রয়স্থল। সুন্দরবন, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, সিলেটসহ গ্রামবাংলার প্রায় সব বনে এদের উপস্থিতি রয়েছে। গড় উচ্চতা ৭০-৮৫ সেন্টিমিটার, ওজন ৮-১৬ কেজির মধ্যে। জলপাই-ধূসর দেহে কালো দাগ, ছোট লেজ, এবং ঝিল্লিযুক্ত পায়ের কারণে পানিতে সহজে চলাচল ও শিকার করতে পারে। চিতাবাঘের সঙ্গে কিছুটা মিল থাকায় অনেকেই ভুল করে এদের ভিন্ন কোনো ভয়ংকর প্রাণী ভাবেন।

মেছো বিড়ালের সবচেয়ে বড় হুমকি হলো তাদের আবাসস্থল ধ্বংস। জলাভূমি ভরাট করে কৃষিজমি, শিল্প এলাকা, আবাসন প্রকল্প তৈরি হচ্ছে। বন উজাড়, অতিরিক্ত মাছ ধরা, জলদূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মেছো বিড়ালের জীবন কঠিন করে তুলেছে। মানুষ অনেক সময় এদের ক্ষতিকর প্রাণী ভেবে হত্যা করে। চোরাশিকারও টিকে থাকার পথে বড় বাধা। অধিকাংশ মানুষই জানে না, এই প্রাণী প্রকৃতির কত উপকারে আসে।

মেছো বিড়ালের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমছে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো উদ্বিগ্ন। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (IUCN) এদের "ঝুঁকিপূর্ণ" হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। কনভেনশন অন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইন এনডেঞ্জারড স্পিসিজ অব ওয়াইল্ড ফনা অ্যান্ড ফ্লোরা (CITES) এর আওতায় মেছো বিড়ালের বাণিজ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাংলাদেশে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ অনুযায়ী এটি সংরক্ষিত প্রাণী।

মেছো বিড়াল সংরক্ষণে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এর নেতৃত্বে মন্ত্রণালয় বিভিন্ন কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। মেছো বিড়াল হত্যার সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। মেছো বিড়ালের জন্য বাসস্থান রক্ষা, বন সংরক্ষণ, এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা চলছে। বন অধিদপ্তর ও বিভিন্ন সংস্থা এদের আবাসস্থল চিহ্নিত ও সংরক্ষণে কাজ করছে। সুন্দরবন ও হাওর অঞ্চলে সংঘাত কমাতে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। 

১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব মেছো বিড়াল দিবস ২০২৫- প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে উদযাপন করা হচ্ছে। বন অধিদপ্তরে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এবারের প্রতিপাদ্য “জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ”। সচেতনতা বাড়াতে পোস্টার ডিজাইন প্রতিযোগিতাসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মানুষ ও মেছো বিড়ালের সংঘাত কমাতে স্থানীয় পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। গ্রামে গ্রামে জনসচেতনতামূলক সভা, পোস্টার, র‍্যালি, স্থানীয় ভাষায় নাটক ও গান পরিবেশন করা হচ্ছে। 

মেছো বিড়াল রক্ষায় জনসচেতনতা বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই মেছো বিড়ালকে ক্ষতিকর মনে করে হত্যা করে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরির জন্য প্রচারপত্র, পোস্টার, সভা-সেমিনার এবং গণমাধ্যমে প্রচারণা চালানো দরকার। স্কুল-কলেজেও পরিবেশ শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের মেছো বিড়াল রক্ষায় উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে। এদের আবাসস্থল সংরক্ষণ করতে হবে। জলাভূমি ও বনভূমি ধ্বংস হলে মেছো বিড়ালের খাদ্য সংকট দেখা দেয় এবং তারা লোকালয়ে চলে আসে। তাই জলাভূমি রক্ষা, বনভূমি সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধার জরুরি।

বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে এবং যারা এ প্রাণী শিকার বা পাচার করে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবেশ সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে চোরা শিকার প্রতিরোধে নজরদারি বাড়ানো দরকার। গবেষণার মাধ্যমে মেছো বিড়ালের সংখ্যা, তাদের আবাসস্থল ও হুমকির কারণ সম্পর্কে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতায় মেছো বিড়ালের সংরক্ষণে কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করা যেতে পারে।

তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হলে তারা নিজেদের পরিবার ও কমিউনিটিকে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে পারবে। সংবাদপত্র, টেলিভিশন, রেডিও ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মেছো বিড়াল সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। টিভি ও রেডিওতে স্থানীয় ভাষায় সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান প্রচার করা দরকার, বিশেষ করে হাওর ও সুন্দরবনের মানুষের জন্য। ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবে মেছো বিড়ালের ছবি-ভিডিও শেয়ার করে গণসচেতনতা তৈরি সম্ভব। পরিবেশবিদ, বন্যপ্রাণী আলোকচিত্রী ও সংরক্ষণ কর্মীরা এ নিয়ে প্রচার চালালে তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ বাড়বে।
স্থানীয় জনগণকে সংরক্ষণ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা হলে এটি আরও সফল হবে। তাদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী দল গঠন করে মেছো বিড়ালের চলাচল, হুমকি ও সংরক্ষণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে। পাশাপাশি জলাভূমি দূষণ রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে, কারণ পানির দূষণ মেছো বিড়ালের খাদ্যশৃঙ্খলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। 

সবশেষে, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে মেছো বিড়াল সংরক্ষণে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মেছো বিড়াল রক্ষা করা সম্ভব, যা পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আমাদের সবসময় মনে রাখা প্রয়োজন প্রকৃতিতে সকল প্রাণীই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এবং মেছো বিড়ালও তার ব্যতিক্রম নয়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ এই প্রাণীটিকে আমাদের নিজেদের স্বার্থেই টিকিয়ে রাখতে হবে। আসুন, আমরা এই উপকারী বন্যপ্রাণীকে রক্ষায় সকলে মিলে কাজ করি।

লেখক: উপপ্রধান তথ্য অফিসার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন


 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

এই মাত্র | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা