শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২৪, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না

‘বিদগ্ধ নাগরিকের মার্জিত ভাষা যেন ভিটামিনবর্জিত ছাঁটা সিদ্ধ চালের ফ্যানগালা ভাত। তার না থাকে স্বাদ, না থাকে পুষ্টি’—এ মন্তব্য একদা অন্নদাশঙ্কর রায় করেছিলেন ‘বাংলার রেনেসাঁস’ নামে বইয়ে। বাংলার রেনেসাঁস বহু অঘটন ঘটিয়েছিল ঠিকই, কিন্তু ভদ্রলোক শ্রেণি ও শ্রমিক শ্রেণির মধ্যকার ব্যবধানটি ঘোচাতে পারেনি। আর এই ব্যবধানেরই একটি অভিব্যক্তি হচ্ছে ভাষার ব্যবধান।

সাহিত্যের ভাষাকে রবীন্দ্রনাথ ও প্রমথ চৌধুরী মানুষের মুখের ভাষার কাছাকাছি আনার ব্যাপারে যথেষ্ট করেছেন, এনেছেনও খানিকটা, কিন্তু খুব বেশি দূর এগোয়নি। সাহিত্যের ভাষা আলাদা হয়েই রইল। আর সেই ভাষাই হয়ে দাঁড়াল বিদগ্ধ নাগরিকের মার্জিত ভাষা।

আমরা অবশ্য জানি কেউ কেউ চেষ্টা করেছিলেন চলতি বুলিকেই সাহিত্যের বুলি করবেন—যেমন প্যারীচাঁদ মিত্র ও কালীপ্রসন্ন সিংহ, কিন্তু তাঁদের ভাষা কল্কে পায়নি, বিদগ্ধ মার্জিতজনেরা নিজেদের ভাষাকে আলাদা করে রেখেছেন জনগণের ভাষা থেকে।

অতি সম্প্রতি দেখলাম একজন প্রবীণ সাহিত্যিক ডি. এইচ লরেন্সীয় ভঙ্গিতে রোমহর্ষক শব্দাবলি উপহার দিয়েছেন তাঁর লেখায়, সেই বইয়ের ব্যাপার নিয়ে আমি উচ্চবাচ্য করছি না, খামোখা খামোখা তার কাটতি বাড়াতে রাজি নই আমি, তবে সত্য এই যে এসব শব্দ ব্যবহার করে যতই শিহরণ ব্যক্তি বিশেষের লভ্য হোক না কেন, তাতে ভাষা বদলাবে না, বরঞ্চ ওই সব শব্দগুলোই শিলাবৃষ্টির শিলার মতো মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই গলে যাবে।

বলা হয়ে থাকে যে ইংরেজি ভাষা এ দেশে এসে শিক্ষিতে-অশিক্ষিতে যে সামাজিক ব্যবধান তৈরি করে তেমনটি আগে কখনো ছিল না। কথাটা সত্যও বটে মিথ্যাও বটে। কারণ ইংরেজি ভাষা সামাজিক ব্যবধান সৃষ্টির অন্যতম কারণ ঠিকই, কিন্তু একমাত্র কারণ অবশ্যই নয়।

ব্যবধানটা তো আসলে আর্থ-সামাজিক, ভাষা সেটা বাড়িয়েছে মাত্র এবং ব্যবধানকে প্রকাশ করেছে যে সেটাও ঠিক, কিন্তু এর সব দায়-দায়িত্ব ভাষার ওপরে চাপানোটা একপেশে কাজ বটে। ইংরেজিকে আজও যে কিছুতেই হটানো যাচ্ছে না তার একটা কারণ এই যে ওই সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না। আর সত্যি সত্যি যদি এমন অলৌকিক ঘটনা কোনো দিন ঘটে যায় যে সব শিক্ষিত বাঙালি শুদ্ধ বাংলা ভাষায় কথা বলছে (ইংরেজি আধা ও তিন-পোয়া বাক্যাবলি বাদ দিয়ে)—সেদিনও বাঙালিতে বাঙালিতে তফাত অবশ্যই থাকবে, দূরত্ব দেখা যাবে শিক্ষিতে-অশিক্ষিতে এবং অবশ্যই ধনী ও দরিদ্রে। মানুষই ভাষা সৃষ্টি করে, উল্টোটা সত্য নয়।

সাহিত্যের ভাষা কেন জনগণবিচ্ছিন্ন তার ব্যাখ্যা শ্রী রায় দিয়েছেন এভাবে, ‘...লেখেন যাঁরা তাঁরা ভদ্রলোক। পড়েন যাঁরা তাঁরাও ভদ্রলোক; ভদ্রলোকদের পালিশ-করা ভাষাতেই লেখা হয়।’ অবশ্যই। এই ভদ্রলোকদের যে আর যাই করা যাক শ্রমজীবীতে পরিণত করা কিছুতেই সম্ভব হবে না সে বিষয়ে তাঁর মতও সর্বাংশে সত্য। তিনি বলেছেন, ‘একই রকম ইউনিফর্ম পরিয়েও একজন ভদ্রলোককে একজন শ্রমিক করতে পারা যাবে না। শ্রমিককে ভদ্রলোক করলেও করতে পারা যায়, কিন্তু ভদ্রলোককে শ্রমিক করা কারো সাধ্য নয়। যদি না তাঁকে জেলে পাঠিয়ে ঘানি ঘোরাতে বাধ্য করা যায়। কিংবা সমস্ত দেশটাকে একটা কারাগারে পরিণত করা যায়। তার মানে প্রোলেটারিয়েট ডিক্টেটরশিপ।’

ঘানি অবশ্যি আমরা সবাই কমবেশি টানছি। জিজ্ঞেস করে দেখুন, ভদ্রলোক মাত্রেই একবাক্যে বলবেন যে ঘানি টেনে টেনে শেষ হলেন। আর পারেন না। প্রাণ কণ্ঠাগত। জেল খাটার কথাও বলবেন, বলবেন কয়েদির দশা—শুধু পোশাকটা নেই, এই যা। কিন্তু এই ঘানি, ওই কারাগার—এরা যে প্রকৃত বস্তু থেকে বহু দূরে তা বুঝতে কোনো কষ্ট হয় না, বিশেষ করে অহমিকার মুহূর্তে। তখন কে কত স্বাধীন সেটা প্রকাশের প্রতিযোগিতা চলে।

ব্যবধান ঘুচবে না এটা পয়লা নম্বর সত্য। যত দিন যাচ্ছে ততই ব্যস্ততা বাড়ছে আমাদের। শ্রমজীবীরা বরঞ্চ বেকার থাকে, কাজ খোঁজে হন্যে হয়ে। ভদ্রলোকেরা কাজেই আছেন। কাজের কাজ কি না, শ্রমঘন কি না সে বিচার দরকার নেই। এইটুকু অবশ্যই বলা যাবে যে সব ভদ্রলোকই কাজ করেন এবং কাজকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করেন। শ্রমজীবীরাও তাই, অন্তত এই একটি ক্ষেত্রে—কাজকে ঘৃণা করার ব্যাপারে—শ্রমিকে-ভদ্রলোকে ব্যবধান নেই। কারণ অন্য কিছু নয়, কারণ এই যে শ্রমিক মাত্রেই মনে মনে ভদ্রলোক। শ্রমের মর্যাদা দিলে ভদ্রলোক ভদ্রলোক থাকেন না। তখন তখনই তাঁর ফাঁসি হয়ে যায়— সাংস্কৃতিকভাবে।

কাজ দেওয়াটা অবশ্য খুবই কঠিন কাজ। বেকার সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করছে। একেকজন অভিভাবককে দেখি আর চমকে চমকে উঠি। যেন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। অবস্থা সচ্ছল, অন্নচিন্তা মোটেই নেই। কিন্তু ওই যে এক জিজ্ঞাসা, ছেলে-মেয়েদের কী দিয়ে ব্যস্ত রাখেন, ওই ভূত তো পিছু ছাড়ে না।

না, কাজ দিতে পারব না। না পারব কাজ দিতে নিজেদের সন্তানদের, না পারব গরিবকে। অন্নদাশঙ্কর রায় বলেছেন, ভদ্রলোককে শ্রমিকে পরিণত করতে হলে প্রোলেটারিয়েট ডিক্টেটরশিপ দরকার হবে। ভরসা এই যে তাঁর ওই কথাটার মধ্যে প্রচ্ছন্ন একটা পরিহাস আছে, নইলে এই কথার জন্য ভদ্রসমাজ থেকে তাঁর নির্বাসন প্রাপ্য হতো। অন্যের দরকার ছিল না নিজেই খারিজ করে দিতেন নিজেকে। ওর বিকল্প কি? কেন, গণতন্ত্র! গণতন্ত্রের কথা তিনি অবশ্যই বলেছেন। নবজাগরণে (রেনেসাঁসে) যা সম্ভব হয়নি গণজাগরণে তা সম্ভব হবে। গণজাগরণ আসবে কেমন করে? কেন, গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে। আর গণতন্ত্র? নটে গাছটির বৃত্তান্ত বুঝি। যাই বলি, গণতন্ত্রের কথা বলতে গেলে আজ আর তেমন জোর পাওয়া যায় না। বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে গণতন্ত্রের হাল দেখে অতি বড় গণতন্ত্রপ্রেমিকও আশা ছেড়ে দেবেন, হয়তো বা প্রেমও ভুলবেন, প্রেমকেই বা কতকাল অন্ধকার ঘরে রাখা যায়?

ব্যবধান সত্য হয়ে থাকে। থাকবেও। এই যে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি অত্যাসন্ন, এতে ব্যবধান কমবে না, উল্টো বাড়বে। এই বৃদ্ধিতে সেইসব লোকের কতটা কপাল ফিরবে বলা মুশকিল রোজ যারা টুকরি হাতে বসে থাকে কামলা খাটার জন্য, কিংবা রিকশা টানে, ঠেলাগাড়ি ঠেলে। তাদের কাউকে বরঞ্চ ভীষণ উদ্বিগ্ন দেখেছি জিনিসের দাম আরো বাড়বে এই আশঙ্কায়। এ নিয়ে আমাদের নিজস্ব মহলে আলাপ যে হয় না তা বলা যাবে না। হয়।

নবজাগরণ এ দেশে সত্যি সত্যি ঘটেছে কি না তা নিয়ে তর্ক আছে, কিন্তু নানা উত্থান যে ঘটেছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। বাঘ-ভল্লুক সবই রয়েছে। আর আছে কী? আছে ধাড়ি ইঁদুর। কবি বীরেন চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘পাহাড়গুলি কাঁপছে প্রসবযন্ত্রণায়/এবার তবে জন্ম নেবে/ কয়েক লক্ষ ধাড়ি ইঁদুর, মানুষখেকো বাঘের চেয়ে ভীষণ’। বাঘও আছে, ইঁদুরও আছে, যেমন রয়েছে তাদের দন্তবিদীর্ণ মানুষ। ভাষায় যে কেবল ভদ্রতার আওয়াজ পাই তা নয়, দন্তনির্ঘোষও বিলক্ষণ শুনতে পাই। সাবধান, কামড়ে দেবে।

আর যে বলেছেন ভাষা যেন ‘ভিটামিনবর্জিত সিদ্ধধানের ফ্যানগালা ভাত’...সে প্রসঙ্গে বলতে হয় যে মোটে মা’য় রাঁধে না, তপ্ত আর পান্তা! সমস্যাটা ভাতের স্বাদের ততটা নয়, যতটা ভাত খেতে না পাওয়ার। মূল ব্যবধান ওইখানেই। কেউ খায়, কেউ পায় না।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে