শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

৯ ডিসেম্বর ২০১৯ দৈনিক যুগান্তরে প্রয়াত প্রবীণ কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ‘বিলাতের রাজনীতিতে টিউলিপ ও জায়মা সমাচার’ কলামে লিখেছেন, ‘বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নাতনি এবং তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জায়মা রহমান বিলাতের লিঙ্কনস-ইন থেকে সসম্মানে ব্যারিস্টারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন তিনি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান। এ কৃতিত্ব অর্জনের জন্য তাঁকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। তিনি বংশের গৌরব বৃদ্ধি করেছেন।’

কলামের শেষের দিকে তিনি লিখেছেন, ‘তারেক রহমান নাকি আশা করেন- ব্রিটিশ আইনজীবী মহলে ব্যারিস্টার জায়মার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করে তাদের সাহায্যে খালেদা জিয়ার কারামুক্তি ঘটাবেন এবং নিজেকেও সব মামলা-মোকদ্দমা ও কারাদণ্ডাদেশ থেকে মুক্ত করে দেশে ফিরতে পারবেন। তাঁর নেতৃত্বে বিএনপি আবার ক্ষমতায় যাবে এবং শেখ পরিবারের ওপর কঠোর প্রতিশোধ নেবে। জায়মাকে ব্রিটিশ এমপি করার ব্যাপারে তাঁর আশা, এবারের নির্বাচনেও টিউলিপ সিদ্দিকের জয় ঠেকাতে না পারলেও ভবিষ্যতে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠাতে পারলে ব্রিটিশ রাজনীতিতে টিউলিপ তথা শেখ পরিবারের প্রভাব ঠেকানো যাবে।’

জনাব চৌধুরীর লেখায় পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয় যে তারেক রহমান তাঁর মেয়ে জায়মা রহমানকে ভবিষ্যতের কাণ্ডারি হিসেবে গড়ে তুলছেন।

তিনি দেখতে পাচ্ছেন যে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এবং বিশেষ করে ব্রিটিশ রাজনীতিতে জায়মা রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবেন। আইনজীবী হিসেবে জায়মা রহমানের সাফল্য খালেদা জিয়ার কারামুক্তি এবং তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসার সম্ভাবনা বাড়াবে। এ ছাড়া জায়মাকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠিয়ে শেখ পরিবারের রাজনৈতিক প্রভাব ঠেকানোর চেষ্টা করবেন, যা বিএনপির ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের পথ খুলে দিতে পারে।

জনাব চৌধুরীর বক্তব্যে স্পষ্ট হয়ে উঠে যে তারেক রহমান তাঁর কন্যা জায়মা রহমানকে আন্তর্জাতিক মানের আইন ও রাজনীতির নেতৃত্বে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করছেন। যা তিনি অব্যাহত রেখেছেন।

জায়মা রহমান ২৬ অক্টোবর ১৯৯৫ সালে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈশব কাটে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাসায়—যেখানে তাঁর দাদি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকতেন। এই বাসায় তাঁর মা-বাবাও থাকতেন। জায়মা ঢাকা শহরের বারিধারার আইএসডি (ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব ঢাকা) স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা শুরু করেন।

২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ১/১১ ঘটনাবলি পরবর্তী সময়ে, ১১ সেপ্টেম্বর তিনি তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাজ্যে চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডনের ম্যারি মাউন্ট গার্লস স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি লন্ডনের কুইন ম্যারি ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন। পরে যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ‘ইনার টেম্পল’ থেকে বার অ্যাট ল’ সম্পন্ন করেছেন জায়মা রহমান।

৪ ডিসেম্বর ২০২১ লন্ডন থেকে ব্যারিস্টার আবু সায়েম লিখেছেন, মেয়েটির নাম জায়মা রহমান, শহীদ জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার দৌহিত্রী। তাঁর পিতা নিপীড়িত মানুষের আশ্রয়স্থল মজলুম জননেতা তারেক রহমান, মা ডাক্তার জুবাইদা রহমান। মেয়েটির নানা মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান, নানি বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ইকবাল মান্দ বানু। জিয়া পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম জায়মা রহমান মেধা ও মননে অতুলনীয় একজন মানুষ।

আমার খুব নিকট থেকে দেখা, মার্জিত-রুচিশীল-সুশিক্ষিত, নরম মনের একজন মেয়ে, একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। জায়মা রহমান রাজনীতিতে আসবেন কি না, এলে কখন আসবেন, তা সময়ই বলে দেবে। কারো নসিহতের দরকার নেই। দেশটা আমাদের। আজ হোক কাল হোক, আমরা আমাদের দেশ বুঝে নেবই। আমরা জানি, দেশ, জাতি ও মানুষের দুর্দিনে জিয়া পরিবার বসে থাকে না।’

শৈশবে জায়মা রহমান সুখের দিন কাটালেও রাজনৈতিক কারণে তাঁর পরবর্তী জীবন ছিল দুঃখ-কষ্টে পরিপূর্ণ। তবে এই দুঃখের মধ্যেও তিনি তাঁর বাবা-মা, তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের অমূল্য স্নেহ, মমতা এবং পথপ্রদর্শনে নিজেকে এক দৃঢ়, আত্মবিশ্বাসী এবং যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। লন্ডনে কাটানো সময়টা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জের হলেও সেই চ্যালেঞ্জগুলোই তাঁকে মনের দৃঢ়তা এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রেরণা দিয়েছে। পিতা-মাতার দিকনির্দেশনায় জীবনের কঠিন সময়গুলোকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে তিনি আজ নিজেকে একজন প্রতিশ্রুতিশীল এবং বিশ্বমানের ব্যক্তিত্ব হিসেবে তৈরি করেছেন।

ফলে তারেক রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণে রাজধানীর ওয়াশিংটন ডিসিতে গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি এই ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠিত হয়।

গত ১১ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মার্কিন কংগ্রেসের আয়োজিত ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ কমিটি চিঠি দিয়ে আমন্ত্রণ জানায়। জায়মা রহমান লন্ডন থেকে যুক্তরাষ্ট্র যান। ১৯৫৩ সাল থেকে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশ্বনেতারা অংশ নেন।

ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে উইমেনস ফেলোশিপ ফাউন্ডেশনের নেত্রী রেবেকা ওয়াগনার ও অন্য সদস্যদের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিশ্বশান্তি বিষয়ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস এবং লেবার বিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট এ ডেস্ট্রোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

রবার্ট এ ডেস্ট্রো বর্তমানে ট্রাম্প প্রশাসনের ট্রানজিশন টিমের সঙ্গে কাজ করছেন। তিনি একজন আমেরিকান আইনজীবী, শিক্ষাবিদ, সরকারি কর্মকর্তা এবং মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকার আইন নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচন, কর্মসংস্থান এবং সংবিধান আইন বিষয়ে তাঁর বিশেষজ্ঞতার জন্য তিনি বিশেষভাবে সম্মানিত।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে প্রবেশ করছেন, যা ভবিষ্যতে বিএনপির নেতৃত্বের ধারায় নতুন মাত্রা যোগ করবে। ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধী পরিবারের মতো জিয়া পরিবার থেকেও ধারাবাহিক নেতৃত্ব আসবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

বিএনপির একাধিক নেতা মনে করেন, এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দলকে প্রতিনিধিত্ব করবেন, যা তার রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে আরো উজ্জ্বল করবে। ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে তিনি বিশ্বনেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ পেয়েছেন, যা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা হবে।

মা বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যজনিত কারণে তারেক রহমান অনুষ্ঠানে যেতে না পারলেও তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যা তাঁর রাজনীতিতে প্রথম পদক্ষেপ। লন্ডনে শিক্ষাজীবন কাটানো জায়মা রহমান এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফরমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক যোগাযোগ গড়ে তুলবেন, যা তাঁকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সাহায্য করবে। বিএনপির নেতারা মনে করছেন, রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হিসেবে তাঁর রাজনীতিতে আসা স্বাভাবিক এবং ভবিষ্যতে তিনি বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন। সিনিয়র নেতারা জায়মা রহমানের মধ্যে খালেদা জিয়ার প্রতিচ্ছবি দেখছেন। তাঁরা বলেছেন, ‘তিনি রাজনীতিতে আসলে বাংলাদেশের রাজনীতি আরো শক্তিশালী হবে।’

নেটিজেনরা ফেসবুকে জায়মা রহমানের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘জিয়া পরিবারের সুনাম ধরে রাখবে, বিএনপির ভবিষ্যৎ কর্ণধার, শহীদ জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরি’ ইত্যাদি মন্তব্য। জায়মা রহমানের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বিএনপি ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অভিনন্দন জানানো অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র এবং রাজনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বিদেশে থেকে দলের হাল ধরে রেখেছেন এবং বিএনপিকে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তারেক রহমান শুধু নিজেকে নয়, তাঁর একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম এক যোগ্য প্রতিশ্রুতিশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলছেন। তাঁর লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি উন্নত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলা, যাতে তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের নেতা হিসেবে জায়মা রহমান এটি অব্যাহত রাখেন।

জায়মা রহমান আইন ও রাজনীতি বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সমৃদ্ধ শিক্ষা লাভ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, জায়মা রহমান একদিন বাংলাদেশের নেতৃত্বে আসবেন এবং দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন—যেখানে জনগণের কল্যাণ হবে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। পাশাপাশি তিনি নিরাপদ পৃথিবী এবং মানবতা রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।

অভিনন্দন, অভিবাদন ও শুভ কামনা প্রিয় জায়মা রহমান। আপনার প্রতিটি পদক্ষেপে সাফল্য ও অর্জন ছড়িয়ে পড়ুক জনগণের কল্যাণে। আমরা আশাবাদী যে আপনি বাংলাদেশের জন্য আরো বড় অর্জন বয়ে আনবেন, যা দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা