শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

৯ ডিসেম্বর ২০১৯ দৈনিক যুগান্তরে প্রয়াত প্রবীণ কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ‘বিলাতের রাজনীতিতে টিউলিপ ও জায়মা সমাচার’ কলামে লিখেছেন, ‘বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নাতনি এবং তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জায়মা রহমান বিলাতের লিঙ্কনস-ইন থেকে সসম্মানে ব্যারিস্টারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন তিনি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান। এ কৃতিত্ব অর্জনের জন্য তাঁকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। তিনি বংশের গৌরব বৃদ্ধি করেছেন।’

কলামের শেষের দিকে তিনি লিখেছেন, ‘তারেক রহমান নাকি আশা করেন- ব্রিটিশ আইনজীবী মহলে ব্যারিস্টার জায়মার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করে তাদের সাহায্যে খালেদা জিয়ার কারামুক্তি ঘটাবেন এবং নিজেকেও সব মামলা-মোকদ্দমা ও কারাদণ্ডাদেশ থেকে মুক্ত করে দেশে ফিরতে পারবেন। তাঁর নেতৃত্বে বিএনপি আবার ক্ষমতায় যাবে এবং শেখ পরিবারের ওপর কঠোর প্রতিশোধ নেবে। জায়মাকে ব্রিটিশ এমপি করার ব্যাপারে তাঁর আশা, এবারের নির্বাচনেও টিউলিপ সিদ্দিকের জয় ঠেকাতে না পারলেও ভবিষ্যতে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠাতে পারলে ব্রিটিশ রাজনীতিতে টিউলিপ তথা শেখ পরিবারের প্রভাব ঠেকানো যাবে।’

জনাব চৌধুরীর লেখায় পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয় যে তারেক রহমান তাঁর মেয়ে জায়মা রহমানকে ভবিষ্যতের কাণ্ডারি হিসেবে গড়ে তুলছেন।

তিনি দেখতে পাচ্ছেন যে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এবং বিশেষ করে ব্রিটিশ রাজনীতিতে জায়মা রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবেন। আইনজীবী হিসেবে জায়মা রহমানের সাফল্য খালেদা জিয়ার কারামুক্তি এবং তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসার সম্ভাবনা বাড়াবে। এ ছাড়া জায়মাকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠিয়ে শেখ পরিবারের রাজনৈতিক প্রভাব ঠেকানোর চেষ্টা করবেন, যা বিএনপির ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের পথ খুলে দিতে পারে।

জনাব চৌধুরীর বক্তব্যে স্পষ্ট হয়ে উঠে যে তারেক রহমান তাঁর কন্যা জায়মা রহমানকে আন্তর্জাতিক মানের আইন ও রাজনীতির নেতৃত্বে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করছেন। যা তিনি অব্যাহত রেখেছেন।

জায়মা রহমান ২৬ অক্টোবর ১৯৯৫ সালে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈশব কাটে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাসায়—যেখানে তাঁর দাদি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকতেন। এই বাসায় তাঁর মা-বাবাও থাকতেন। জায়মা ঢাকা শহরের বারিধারার আইএসডি (ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব ঢাকা) স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা শুরু করেন।

২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ১/১১ ঘটনাবলি পরবর্তী সময়ে, ১১ সেপ্টেম্বর তিনি তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাজ্যে চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডনের ম্যারি মাউন্ট গার্লস স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি লন্ডনের কুইন ম্যারি ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন। পরে যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ‘ইনার টেম্পল’ থেকে বার অ্যাট ল’ সম্পন্ন করেছেন জায়মা রহমান।

৪ ডিসেম্বর ২০২১ লন্ডন থেকে ব্যারিস্টার আবু সায়েম লিখেছেন, মেয়েটির নাম জায়মা রহমান, শহীদ জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার দৌহিত্রী। তাঁর পিতা নিপীড়িত মানুষের আশ্রয়স্থল মজলুম জননেতা তারেক রহমান, মা ডাক্তার জুবাইদা রহমান। মেয়েটির নানা মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান, নানি বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ইকবাল মান্দ বানু। জিয়া পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম জায়মা রহমান মেধা ও মননে অতুলনীয় একজন মানুষ।

আমার খুব নিকট থেকে দেখা, মার্জিত-রুচিশীল-সুশিক্ষিত, নরম মনের একজন মেয়ে, একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। জায়মা রহমান রাজনীতিতে আসবেন কি না, এলে কখন আসবেন, তা সময়ই বলে দেবে। কারো নসিহতের দরকার নেই। দেশটা আমাদের। আজ হোক কাল হোক, আমরা আমাদের দেশ বুঝে নেবই। আমরা জানি, দেশ, জাতি ও মানুষের দুর্দিনে জিয়া পরিবার বসে থাকে না।’

শৈশবে জায়মা রহমান সুখের দিন কাটালেও রাজনৈতিক কারণে তাঁর পরবর্তী জীবন ছিল দুঃখ-কষ্টে পরিপূর্ণ। তবে এই দুঃখের মধ্যেও তিনি তাঁর বাবা-মা, তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের অমূল্য স্নেহ, মমতা এবং পথপ্রদর্শনে নিজেকে এক দৃঢ়, আত্মবিশ্বাসী এবং যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। লন্ডনে কাটানো সময়টা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জের হলেও সেই চ্যালেঞ্জগুলোই তাঁকে মনের দৃঢ়তা এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রেরণা দিয়েছে। পিতা-মাতার দিকনির্দেশনায় জীবনের কঠিন সময়গুলোকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে তিনি আজ নিজেকে একজন প্রতিশ্রুতিশীল এবং বিশ্বমানের ব্যক্তিত্ব হিসেবে তৈরি করেছেন।

ফলে তারেক রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণে রাজধানীর ওয়াশিংটন ডিসিতে গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি এই ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠিত হয়।

গত ১১ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মার্কিন কংগ্রেসের আয়োজিত ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ কমিটি চিঠি দিয়ে আমন্ত্রণ জানায়। জায়মা রহমান লন্ডন থেকে যুক্তরাষ্ট্র যান। ১৯৫৩ সাল থেকে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশ্বনেতারা অংশ নেন।

ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে উইমেনস ফেলোশিপ ফাউন্ডেশনের নেত্রী রেবেকা ওয়াগনার ও অন্য সদস্যদের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিশ্বশান্তি বিষয়ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস এবং লেবার বিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট এ ডেস্ট্রোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

রবার্ট এ ডেস্ট্রো বর্তমানে ট্রাম্প প্রশাসনের ট্রানজিশন টিমের সঙ্গে কাজ করছেন। তিনি একজন আমেরিকান আইনজীবী, শিক্ষাবিদ, সরকারি কর্মকর্তা এবং মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকার আইন নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচন, কর্মসংস্থান এবং সংবিধান আইন বিষয়ে তাঁর বিশেষজ্ঞতার জন্য তিনি বিশেষভাবে সম্মানিত।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে প্রবেশ করছেন, যা ভবিষ্যতে বিএনপির নেতৃত্বের ধারায় নতুন মাত্রা যোগ করবে। ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধী পরিবারের মতো জিয়া পরিবার থেকেও ধারাবাহিক নেতৃত্ব আসবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

বিএনপির একাধিক নেতা মনে করেন, এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দলকে প্রতিনিধিত্ব করবেন, যা তার রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে আরো উজ্জ্বল করবে। ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে তিনি বিশ্বনেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ পেয়েছেন, যা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা হবে।

মা বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যজনিত কারণে তারেক রহমান অনুষ্ঠানে যেতে না পারলেও তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যা তাঁর রাজনীতিতে প্রথম পদক্ষেপ। লন্ডনে শিক্ষাজীবন কাটানো জায়মা রহমান এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফরমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক যোগাযোগ গড়ে তুলবেন, যা তাঁকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সাহায্য করবে। বিএনপির নেতারা মনে করছেন, রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হিসেবে তাঁর রাজনীতিতে আসা স্বাভাবিক এবং ভবিষ্যতে তিনি বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন। সিনিয়র নেতারা জায়মা রহমানের মধ্যে খালেদা জিয়ার প্রতিচ্ছবি দেখছেন। তাঁরা বলেছেন, ‘তিনি রাজনীতিতে আসলে বাংলাদেশের রাজনীতি আরো শক্তিশালী হবে।’

নেটিজেনরা ফেসবুকে জায়মা রহমানের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘জিয়া পরিবারের সুনাম ধরে রাখবে, বিএনপির ভবিষ্যৎ কর্ণধার, শহীদ জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরি’ ইত্যাদি মন্তব্য। জায়মা রহমানের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বিএনপি ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অভিনন্দন জানানো অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র এবং রাজনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বিদেশে থেকে দলের হাল ধরে রেখেছেন এবং বিএনপিকে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তারেক রহমান শুধু নিজেকে নয়, তাঁর একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম এক যোগ্য প্রতিশ্রুতিশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলছেন। তাঁর লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি উন্নত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলা, যাতে তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের নেতা হিসেবে জায়মা রহমান এটি অব্যাহত রাখেন।

জায়মা রহমান আইন ও রাজনীতি বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সমৃদ্ধ শিক্ষা লাভ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, জায়মা রহমান একদিন বাংলাদেশের নেতৃত্বে আসবেন এবং দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন—যেখানে জনগণের কল্যাণ হবে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। পাশাপাশি তিনি নিরাপদ পৃথিবী এবং মানবতা রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।

অভিনন্দন, অভিবাদন ও শুভ কামনা প্রিয় জায়মা রহমান। আপনার প্রতিটি পদক্ষেপে সাফল্য ও অর্জন ছড়িয়ে পড়ুক জনগণের কল্যাণে। আমরা আশাবাদী যে আপনি বাংলাদেশের জন্য আরো বড় অর্জন বয়ে আনবেন, যা দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা