শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

৯ ডিসেম্বর ২০১৯ দৈনিক যুগান্তরে প্রয়াত প্রবীণ কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ‘বিলাতের রাজনীতিতে টিউলিপ ও জায়মা সমাচার’ কলামে লিখেছেন, ‘বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নাতনি এবং তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জায়মা রহমান বিলাতের লিঙ্কনস-ইন থেকে সসম্মানে ব্যারিস্টারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন তিনি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান। এ কৃতিত্ব অর্জনের জন্য তাঁকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। তিনি বংশের গৌরব বৃদ্ধি করেছেন।’

কলামের শেষের দিকে তিনি লিখেছেন, ‘তারেক রহমান নাকি আশা করেন- ব্রিটিশ আইনজীবী মহলে ব্যারিস্টার জায়মার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করে তাদের সাহায্যে খালেদা জিয়ার কারামুক্তি ঘটাবেন এবং নিজেকেও সব মামলা-মোকদ্দমা ও কারাদণ্ডাদেশ থেকে মুক্ত করে দেশে ফিরতে পারবেন। তাঁর নেতৃত্বে বিএনপি আবার ক্ষমতায় যাবে এবং শেখ পরিবারের ওপর কঠোর প্রতিশোধ নেবে। জায়মাকে ব্রিটিশ এমপি করার ব্যাপারে তাঁর আশা, এবারের নির্বাচনেও টিউলিপ সিদ্দিকের জয় ঠেকাতে না পারলেও ভবিষ্যতে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠাতে পারলে ব্রিটিশ রাজনীতিতে টিউলিপ তথা শেখ পরিবারের প্রভাব ঠেকানো যাবে।’

জনাব চৌধুরীর লেখায় পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয় যে তারেক রহমান তাঁর মেয়ে জায়মা রহমানকে ভবিষ্যতের কাণ্ডারি হিসেবে গড়ে তুলছেন।

তিনি দেখতে পাচ্ছেন যে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এবং বিশেষ করে ব্রিটিশ রাজনীতিতে জায়মা রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবেন। আইনজীবী হিসেবে জায়মা রহমানের সাফল্য খালেদা জিয়ার কারামুক্তি এবং তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসার সম্ভাবনা বাড়াবে। এ ছাড়া জায়মাকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠিয়ে শেখ পরিবারের রাজনৈতিক প্রভাব ঠেকানোর চেষ্টা করবেন, যা বিএনপির ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের পথ খুলে দিতে পারে।

জনাব চৌধুরীর বক্তব্যে স্পষ্ট হয়ে উঠে যে তারেক রহমান তাঁর কন্যা জায়মা রহমানকে আন্তর্জাতিক মানের আইন ও রাজনীতির নেতৃত্বে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করছেন। যা তিনি অব্যাহত রেখেছেন।

জায়মা রহমান ২৬ অক্টোবর ১৯৯৫ সালে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈশব কাটে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাসায়—যেখানে তাঁর দাদি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকতেন। এই বাসায় তাঁর মা-বাবাও থাকতেন। জায়মা ঢাকা শহরের বারিধারার আইএসডি (ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব ঢাকা) স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা শুরু করেন।

২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ১/১১ ঘটনাবলি পরবর্তী সময়ে, ১১ সেপ্টেম্বর তিনি তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাজ্যে চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডনের ম্যারি মাউন্ট গার্লস স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি লন্ডনের কুইন ম্যারি ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন। পরে যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ‘ইনার টেম্পল’ থেকে বার অ্যাট ল’ সম্পন্ন করেছেন জায়মা রহমান।

৪ ডিসেম্বর ২০২১ লন্ডন থেকে ব্যারিস্টার আবু সায়েম লিখেছেন, মেয়েটির নাম জায়মা রহমান, শহীদ জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার দৌহিত্রী। তাঁর পিতা নিপীড়িত মানুষের আশ্রয়স্থল মজলুম জননেতা তারেক রহমান, মা ডাক্তার জুবাইদা রহমান। মেয়েটির নানা মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান, নানি বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ইকবাল মান্দ বানু। জিয়া পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম জায়মা রহমান মেধা ও মননে অতুলনীয় একজন মানুষ।

আমার খুব নিকট থেকে দেখা, মার্জিত-রুচিশীল-সুশিক্ষিত, নরম মনের একজন মেয়ে, একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। জায়মা রহমান রাজনীতিতে আসবেন কি না, এলে কখন আসবেন, তা সময়ই বলে দেবে। কারো নসিহতের দরকার নেই। দেশটা আমাদের। আজ হোক কাল হোক, আমরা আমাদের দেশ বুঝে নেবই। আমরা জানি, দেশ, জাতি ও মানুষের দুর্দিনে জিয়া পরিবার বসে থাকে না।’

শৈশবে জায়মা রহমান সুখের দিন কাটালেও রাজনৈতিক কারণে তাঁর পরবর্তী জীবন ছিল দুঃখ-কষ্টে পরিপূর্ণ। তবে এই দুঃখের মধ্যেও তিনি তাঁর বাবা-মা, তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের অমূল্য স্নেহ, মমতা এবং পথপ্রদর্শনে নিজেকে এক দৃঢ়, আত্মবিশ্বাসী এবং যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। লন্ডনে কাটানো সময়টা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জের হলেও সেই চ্যালেঞ্জগুলোই তাঁকে মনের দৃঢ়তা এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রেরণা দিয়েছে। পিতা-মাতার দিকনির্দেশনায় জীবনের কঠিন সময়গুলোকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে তিনি আজ নিজেকে একজন প্রতিশ্রুতিশীল এবং বিশ্বমানের ব্যক্তিত্ব হিসেবে তৈরি করেছেন।

ফলে তারেক রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণে রাজধানীর ওয়াশিংটন ডিসিতে গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি এই ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠিত হয়।

গত ১১ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মার্কিন কংগ্রেসের আয়োজিত ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ কমিটি চিঠি দিয়ে আমন্ত্রণ জানায়। জায়মা রহমান লন্ডন থেকে যুক্তরাষ্ট্র যান। ১৯৫৩ সাল থেকে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশ্বনেতারা অংশ নেন।

ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে উইমেনস ফেলোশিপ ফাউন্ডেশনের নেত্রী রেবেকা ওয়াগনার ও অন্য সদস্যদের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিশ্বশান্তি বিষয়ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস এবং লেবার বিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট এ ডেস্ট্রোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

রবার্ট এ ডেস্ট্রো বর্তমানে ট্রাম্প প্রশাসনের ট্রানজিশন টিমের সঙ্গে কাজ করছেন। তিনি একজন আমেরিকান আইনজীবী, শিক্ষাবিদ, সরকারি কর্মকর্তা এবং মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকার আইন নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচন, কর্মসংস্থান এবং সংবিধান আইন বিষয়ে তাঁর বিশেষজ্ঞতার জন্য তিনি বিশেষভাবে সম্মানিত।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে প্রবেশ করছেন, যা ভবিষ্যতে বিএনপির নেতৃত্বের ধারায় নতুন মাত্রা যোগ করবে। ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধী পরিবারের মতো জিয়া পরিবার থেকেও ধারাবাহিক নেতৃত্ব আসবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

বিএনপির একাধিক নেতা মনে করেন, এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দলকে প্রতিনিধিত্ব করবেন, যা তার রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে আরো উজ্জ্বল করবে। ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে তিনি বিশ্বনেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ পেয়েছেন, যা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা হবে।

মা বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যজনিত কারণে তারেক রহমান অনুষ্ঠানে যেতে না পারলেও তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যা তাঁর রাজনীতিতে প্রথম পদক্ষেপ। লন্ডনে শিক্ষাজীবন কাটানো জায়মা রহমান এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফরমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক যোগাযোগ গড়ে তুলবেন, যা তাঁকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সাহায্য করবে। বিএনপির নেতারা মনে করছেন, রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হিসেবে তাঁর রাজনীতিতে আসা স্বাভাবিক এবং ভবিষ্যতে তিনি বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন। সিনিয়র নেতারা জায়মা রহমানের মধ্যে খালেদা জিয়ার প্রতিচ্ছবি দেখছেন। তাঁরা বলেছেন, ‘তিনি রাজনীতিতে আসলে বাংলাদেশের রাজনীতি আরো শক্তিশালী হবে।’

নেটিজেনরা ফেসবুকে জায়মা রহমানের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘জিয়া পরিবারের সুনাম ধরে রাখবে, বিএনপির ভবিষ্যৎ কর্ণধার, শহীদ জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরি’ ইত্যাদি মন্তব্য। জায়মা রহমানের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বিএনপি ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অভিনন্দন জানানো অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র এবং রাজনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বিদেশে থেকে দলের হাল ধরে রেখেছেন এবং বিএনপিকে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তারেক রহমান শুধু নিজেকে নয়, তাঁর একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম এক যোগ্য প্রতিশ্রুতিশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলছেন। তাঁর লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি উন্নত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলা, যাতে তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের নেতা হিসেবে জায়মা রহমান এটি অব্যাহত রাখেন।

জায়মা রহমান আইন ও রাজনীতি বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সমৃদ্ধ শিক্ষা লাভ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, জায়মা রহমান একদিন বাংলাদেশের নেতৃত্বে আসবেন এবং দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন—যেখানে জনগণের কল্যাণ হবে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। পাশাপাশি তিনি নিরাপদ পৃথিবী এবং মানবতা রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।

অভিনন্দন, অভিবাদন ও শুভ কামনা প্রিয় জায়মা রহমান। আপনার প্রতিটি পদক্ষেপে সাফল্য ও অর্জন ছড়িয়ে পড়ুক জনগণের কল্যাণে। আমরা আশাবাদী যে আপনি বাংলাদেশের জন্য আরো বড় অর্জন বয়ে আনবেন, যা দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫৯ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম