শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

বাফুফের আগের নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গত বছর অক্টোবর মাসে নতুন-পুরনো সংগঠক সমন্বয়ে কমিটি নির্বাচিত হয়েছে এবং তারা দায়িত্ব নিয়েছে। এটি কিন্তু সব কিছু নয়। ফুটবলে একটি মূল স্বপ্ন আছে। আর এই স্বপ্ন এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি ডালপালা মেলেছে।

ফুটবলকে ঘিরে চিন্তা-ভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তনের সুস্পষ্ট ইঙ্গিত লক্ষণীয় হচ্ছে। অতএব সম্মিলিতভাবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বপ্নের পথ ধরে হাঁটাই আসল বিষয়। ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থে অযথা হিংসা, বিরুদ্ধাচরণ, সমালোচনা এবং মতলবি অসত্য প্রচারণার ফলাফলের অভিজ্ঞতা তো ফুটবলসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কম হয়নি। অতএব খাল কেটে কুমির না আনা কিংবা ন্যাড়া মাথায় বেল তলায় না যাওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখা দরকার।

সবাই তো সব সময় ফুটবলের স্বার্থের কথা বলেন। মনে রাখতে হবে, মতলব হাসিলের জন্য ফুটবল চত্বরকে অশান্ত করা, বিতর্কিত করার খেসারত তো মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ নয়, পুরো জাতিকে বহন করতে হবে।
ফুটবলে প্রয়োজন রূপান্তর। এখন পর্যন্ত নির্বাচিত কমিটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশ কিছু ভালো কাজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এই চেষ্টাকে অব্যাহত রাখতে হবে নতুবা আবার আমাদের অতীত সংস্কৃতিতে ফিরে যেতে হবে। সময় এবং পরিবেশ এখন অনুকূলে। সময়ের ডাক হলো সামনে তাকাও—আর নিজকে জানো ও বুঝো। অতীতে বছরের পর বছর ধরে বাফুফের নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের অভিযোগ আর আক্ষেপ আমরা সবাই শুনেছি—কাজ করার সুযোগ থাকলেও কাজ করতে দেওয়া হয় না, কাজ করার পরিবেশ নেই। এবার এখন পর্যন্ত এ ধরনের অভিযোগ ও আক্ষেপ কানে আসেনি।
সবাইকে সম্পৃক্ত করে কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।
সমস্যা আছে, আছে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা আছে—তাই বলে হাল ছেড়ে দিলে তো চলবে না। ফুটবলের সার্বিক অবস্থা যথাযথ মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে কিভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা যায় সেই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শুধু সংবেদনশীলতা যথেষ্ট নয়। দরকার সংগঠকদের মধ্যে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা এবং সঠিক রণকৌশল। প্রয়োজন পেশাদারির। সবাই ফুটবলের ভালো চাচ্ছেন, ফুটবল পরিবেশকে সুষ্ঠু ও সুন্দর রাখার কথা ভাবছেন—এমনটি ভাবার খুব বেশি সুযোগ নেই। আর সেই ইঙ্গিত তো লক্ষণীয় হচ্ছে। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গের উদাহরণ তো দেখছি। দেখছি ব্যক্তি, ক্লাব এবং সমষ্টির স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য উসকানির মাধ্যমে মতলবি খেলা। উদ্দেশ্য একটাই ফুটবল পরিবেশ অস্থিতিশীল করা। দেশের বাইরে বাংলাদেশের ফুটবলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা। এটি এক ধরনের বিকৃত মানসিকতা।

ঐক্যবদ্ধ তারুণ্য দেশটাকে নতুন করে জাগিয়ে তুলেছে। সর্বক্ষেত্রে চিন্তা-ভাবনা এবং দৃষ্টিভঙ্গিতে নতুনত্বের হাওয়া বইছে। মানুষ বুঝতে পারছে ঐক্যবদ্ধ মানুষের পক্ষে সবই সম্ভব—শুধু প্রয়োজন দৃঢ় প্রত্যয় এবং ইচ্ছাশক্তি। এর জন্য প্রয়োজন জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট সংস্কৃতির চর্চাকে বেগবান করা। ফুটবলের প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা।

ফুটবল ঘিরে নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার জন্ম হয়েছে। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করছে ফুটবলের আকাশে মেঘের পেছনে লুকিয়ে ঝকঝকে রোদ। এখন প্রয়োজন ফুটবলের ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ভালো ফুটবল পৃষ্ঠপোষকতার জন্য আন্দোলন। সংগঠকদের শুধু জাতীয়তাবাদী হলে চলবে না, হতে হবে দেশপ্রেমিক। হতে হবে গণতান্ত্রিক এবং ‘প্রো-অ্যাকটিভ’। ফুটবল এখন দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে একটি ‘ইন্ডাস্ট্রি’ হিসেবে পরিচিত। এ ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা, নীতি, আদর্শ, সুশাসন, জবাবদিহি এবং শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের পার্থক্য নেই। এ বিষয়ে আমরা ভীষণভাবে পিছিয়ে আছি। আমরা পেশাদার ফুটবলকে অনেক আগেই স্বাগত জানিয়েছি। কিন্তু আমরা জানি না এই ফুটবল কিভাবে চলার কথা, কিভাবে চলছে। পেশাদার ফুটবলে প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী! এএফসির লাইসেন্স দেশে কয়টি ক্লাবের আছে? দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দিকে যদি তাকাই ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা প্রত্যেক দেশে বাংলাদেশ থেকে বেশি আছে। আর ভারতের কথা তো বাদ দিলাম।

মোহামেডান স্পোর্টিং এবারই প্রথম পেশাদার ফুটবলে শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে। তারা নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে অনেক বেশি পয়েন্টে এগিয়ে আছে। ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবটি যদি শেষ পর্যন্ত শিরোপা ঘরে তুলতে পারে এটি হবে তার সমর্থক ও ভক্তদের জন্য অনেক বড় স্বস্তি। পাশাপাশি কিন্তু সচেতন মহলের মনে এক ধরনের ব্যথা অনুভূত হবে—আর সেটি হলো চ্যাম্পিয়ন হয়েও ঐতিহ্যবাহী এবং জননন্দিত এই দলটি এএফসি কাপে খেলার সুযোগ পাবে না। কেননা মোহামেডান ক্লাবের এএফসি লাইসেন্স নেই। এতে লীগের রানার্স আপ দল এএফসি ভালো খেলার সুযোগ পাবে। ক্লাব পরিচালনার ক্ষেত্রে লক্ষ্য নির্ধারণ করে কাজ করা ছাড়া এই পেশাদার যুগে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। এখন সব খেলায় ব্যবস্থাপনা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। অযথা হৈচৈ করে লাভ নেই—যৌক্তিক কাজগুলো করতে হবে প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির সঙ্গে।

দুনিয়াজুড়ে সব দেশে পেশাদার ফুটবল লীগ পরিচালিত হয় হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে পদ্ধতিতে। হোম ভেন্যু সব সময় দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হোম ভেন্যু সব সময় সমর্থক এবং দর্শকদের উচ্ছ্বাস ও আবেগের তীর্থক্ষেত্র। বাংলাদেশে প্রিমিয়ার লীগ চলছে বছরের পর বছর ধরে বসুন্ধরা কিংস ছাড়া তো কারো নিজস্ব ফিফা ও এএফসি স্বীকৃত আধুনিক ‘অ্যারেনা’ নেই। অন্য দলগুলো তো বিভিন্ন ভেন্যুকে নিজের হোম ভেন্যু পরিচয় দিয়ে খেলে থাকে। এই মাঠের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতা তো বড়জোর খেলার দিন বা পরের দিন। অন্যদিকে বসুন্ধরা কিংস তার নিজ অ্যারেনায়, পরিচিত দর্শকের সামনে সব সময় খেলে। এতে হোম অ্যাডভান্টেজ পাবে এটাই স্বাভাবিক—এতে কারো হিংসা বা বিদ্বেষ ছড়ানোর কথা নয়। এটি বিশ্বজুড়ে পরিচিত প্র্যাকটিস।

ভালো এবং যত্নবান মাঠে খেলার সুযোগ প্রিমিয়ার লীগের দলগুলো পায় না। এই মাঠগুলোতে ফুটবলের জন্য আধুনিক প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গের কিছুই নেই। কিছুদিন আগে আলোর অভাবে খেলা বন্ধ রাখতে হয়েছে। কেননা ফ্লাডলাইট নেই। পরে অন্য একদিন লীগ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ধরনের সমস্যা সমাধানের বিষয়টি বাফুফে গভীরভাবে ভাবছে। কেননা এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। বিশ্বাস করি অবস্থার পরিবর্তন হবে। সময় লাগবে, তবে ফুটবল উপযোগী সুন্দর পরিবেশ আমরা পাব।

বারবার লিখেছি দেশের স্বার্থে, ফুটবলের স্বার্থে সবাইকে কতগুলো বিষয়ে ঐকমত্য পোষণের মাধ্যমে কাজ করতে হবে। এই যে বসুন্ধরা গ্রুপ কয়েক বছর ধরে প্রিমিয়ার লীগ ছাড়া সব টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষকতা করছে, করছে ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও জেলা ফুটবল লীগ এবং টুর্নামেন্ট আয়োজনে, এটি তো কোনো দোষণীয় কিছু নয়। বরং এটি ফুটবলের জন্য ইতিবাচক। বিষয়টিকে বাঁকা চোখে দেখা হবে কেন? ফুটবলে তো স্পন্সরশিপের প্রয়োজন আছে। স্পন্সরশিপ তো এখন ক্রীড়াচর্চা বা পরিচালনার ক্ষেত্রে অন্যতম জ্বালানি। বসুন্ধরা গ্রুপ একটি আধুনিক অ্যারেনা নির্মাণ করেছে—এ ধরনের প্রাইভেট অ্যারেনা নির্মাণের নজির দক্ষিণ এশিয়ার আর কোনো দেশে নেই। এটি তো বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়। এই অ্যারেনা তৈরি করা হয়েছিল বলেই এখানে বিশ্বকাপের বাছাই, এএফসি কাপের খেলা এবং বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। একটি সময় গেছে এই অ্যারেনা না থাকলে আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত করা সম্ভব হতো না ঢাকায়।

ফুটবল মাঠে উত্তেজনা বিরাজ করে না, হৈচৈ হয় না, বোতল ও বরফ ছুড়ে মারা হয় না। এ রকম ফুটবল অ্যারেনা শুধু এশিয়ায় নয়, ইউরোপ বা কোনো দেশে আছে কি না আমার জানা নেই। জানা নেই অতিরিক্ত উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে হাতাহাতি হয় না। এটি শুধু দেশে নয়, ইউরোপের গ্যালারিতে দেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অনেকের আছে। আর তাই দেশে কিংস অ্যারেনাকে অনিরাপদ আখ্যায়িত করে প্রচারণার আগে ভাবার দরকার আছে—এটির ক্ষতিকর প্রভাব কী হতে পারে। এ ধরনের প্রচারণা দেশের ফুটবলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে। কিংস অ্যারেনাটি তো এএফসি এবং ফিফার স্বীকৃত ভেন্যু। আন্তর্জাতিক ম্যাচে উত্তেজনা লক্ষণীয় হয়েছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়। এ ধরনের উত্তেজনা কি বিদেশে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে গিয়ে বাংলাদেশ দল মোকাবেলা করেনি। প্রিমিয়ার লীগের খেলায় তো শুধু কিংসের অ্যারেনায় ‘স্মোক ফ্লেয়ার’ ধোঁয়া দেখা যায়নি। ঢাকার বাইরেও তো এই স্মোক ফ্লেয়ারের ধোঁয়া দেখা গেছে। আন্তর্জাতিক ম্যাচ চলাকালীন দর্শকদের আচরণের জন্য বাফুফেকে জরিমানা করেছে ফিফা আমরা জানি। এই ঘটনার নিন্দা সবাই করেছেন। এখন যদি কোনো ক্লাব একটি ক্লাবের নিজস্ব ভেন্যুতে খেলতে না চায়—এটির সমাধান তো ফুটবল ফেডারেশনের কাছে আছে। আমরা শুধু চাইছি, এমন কোনো প্রচারণা অ্যারেনাকে ঘিরে করা উচিত নয়, যা দেশের ফুটবলের বৃহত্তর স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে। মাঠের নিরাপত্তা এবং সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার উদ্যোগ বাফুফে অবশ্যই নেবে। এটি শুধু কিংস অ্যারেনা নয়, অন্য ভেন্যুতেও।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন