শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪

উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে  প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা...

 

দেশে তৈরি হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সই এখন ঈদ উৎসবের চাহিদা পূরণ করছে। রোজার ঈদ কেন্দ্র করে সব ধরনের হোম অ্যাপ্লায়েন্সের প্রয়োজন বাড়ে। তাই ঈদের কেনাকাটায় যুক্ত হয় গ্রাইন্ডার, জুসার, ব্লেন্ডার, মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো এসব পণ্য। এ ছাড়াও ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা। মহামারী পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়া ও ডলার সংকটের প্রভাব পড়ে এ খাতে। সেই প্রভাব কাটিয়ে আবারও ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। মূলত বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিষয়টি বিবেচনা করেই দেশি বড় বড় ব্যবসায়িক গ্রুপগুলো ইলেকট্রনিকস খাতে বড় অংকের বিনিয়োগ করেছে। পাশাপাশি বাজার ধরে রাখতে বেশকিছু বিদেশি ব্র্যান্ডও বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপন করেছে। বিভিন্ন গবেষণার তথ্য বলছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সঙ্গে মানুষের শহরে বসবাসের প্রবণতা বাড়ছে। একই সঙ্গে উত্থান হচ্ছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির। এ সবকিছুর সঙ্গে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারের প্রবৃদ্ধি নির্ভরশীল। গত ১০ বছরে দেশের কনজিউমার ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। ২০২৫ সালে ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের আকার হবে ৬৩৫ কোটি ডলার। মহামারি কভিডের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, টাকার অবমূল্যায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতির কারণে ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারেও প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে ইলেকট্রমার্ট লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আফছার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিগত এক দশকের অধিক সময় ধরে এ খাতের উন্ন্য়নে নানা ধরনের সহযোগিতা প্রদান করে আসছে। বাৎসরিক ভিত্তিতে সরকার ২০২৪ সাল পর্যন্ত এ খাতে অব্যাহতি সুবিধা দিয়েছে। আমরাসহ অনেকে এ খাতে উৎপাদনমুখী কারখানা স্থাপন করেছি ২০১৮ সালের পরে এবং ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী কভিড, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করে তোলে। ফলে আমাদের আবেদন, সরকার ভ্যাট-ট্যাক্সের এই সুবিধাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত করবে। তাহলে ইলেকট্রনিক পণ্যের বাজার আরও বেশি বিকশিত হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বিভাগকে আরও বেশি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ এবং নীতি প্রণয়নের অনুরোধ থাকবে। আমরা মনে করি যে কোনো বিনিয়োগ নীতি নতুন এলে তা যেন দীর্ঘমেয়াদি হয়। স্বল্পমেয়াদি নীতির কারণে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ থাকে কখন এটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এতে নতুন করে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে অনেক বেশি সময় নেয়। ফলে খাতগুলোতে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ আসে না। স্বল্পমেয়াদি নীতিসহায়তা খুব বেশি ফলপ্রসূ হয় না। কোনো শিল্পকারখানা করা হলে সেখান থেকে ব্রেক ইভেনে পৌঁছাতে কমপক্ষে ১০-১৫ বছর প্রয়োজন হয়। বিনিয়োগের এক বছর পর নতুন নিয়ম এলে বা নীতি পরিবর্তিত হলে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন এবং তাদের বিনিয়োগ বোঝা হয়ে ওঠে। সে জন্য সহজে কেউ বিনিয়োগ করতে চান না।

 

ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো।  বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ...

 

আরএফএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আর এন পাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বছরজুড়ে বাংলাদেশিদের যতগুলো উৎসব আছে তার মধ্যে অন্যতম ঈদুল ফিতর। ধর্মীয় এ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশের বাজারে প্রচুর পরিমাণ অর্থনৈতিক লেনদেন হয়। এর ব্যতিক্রম নয় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজার। রসনাবিলাসী বাঙালি জীবনকে আরও একটু সহজ এবং আধুনিক করতে ক্রেতাদের ব্যাপক নির্ভরতা বেড়েছে কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের ওপর। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ভিশনই সর্বপ্রথম বাংলাদেশে এনেছে গুগল সার্টিফাইড টেলিভিশন। ইনফিনিটি ভেজেল বা জিরো ভেজেল টেলিভিশনের ক্ষেত্রেও অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে ভিশন। বাংলাদেশের মার্কেটে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড হিসেবে ভিশনই প্রথম ওলেড টিভি বাজারজাত করেছে। ভিশন টেলিভিশনে আছে ফোরকে রেজুলেশন, এইচডি আর টেন, ডল বি এক মাস এবং ডলবি  সারাউন্ডিং সাউন্ড সিস্টেম। আরও আছে সার্টিফাইড ইউটিউব এবং নেটফ্লিক্স যা দর্শককে দেবে বিনোদনের এক নতুন অভিজ্ঞতা।

এ বিষয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের পরিচালক (মার্কেটিং) সেলিম উল্যা সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক সময়ের আমদানিনির্ভর এ শিল্প বর্তমানে অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে। স্থানীয় শিল্প কর, ভ্যাট, কাস্টমস শুল্কের বিদ্যমান ব্যবস্থাপনা এ শিল্পের অগ্রগতিকে কিছুটা শ্লথ করেছে। আমরা আশা করব, সরকারি নীতিসহায়তা এ শিল্পের অগ্রগতিকে আরও বেগবান করবে। রেফ্রিজারেটর বর্তমানে আমাদের যাপিত জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তিনি আরও বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ৮০ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার দেশীয় কোম্পানিগুলোর। রেফ্রিজারেটর বাজারে নেতৃত্ব দেওয়া দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যমুনা ইলেকট্রনিক্স শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় যমুনা রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন ডিজাইন, সাইজ, ধারণ ক্ষমতা ও কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। নিত্যনতুন প্রযুক্তির ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোলজির স্মার্ট ডাবল ডোর, টি-ডোর, ক্রস ডোর রেফ্রিজারেটর বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সরকারের নীতিসহায়তা। সরকারের নীতিসহায়তাকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়েছে বলেই দেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে।

ওয়ালটনসহ যেসব কোম্পানি এগিয়ে এসেছে, তাদের প্রচেষ্টার ফলে এ খাত একটি ভালো অবস্থানে গেছে। এখন ৯০ ভাগের ওপরে দেশীয় পণ্য দিয়ে চলছে। আমদানিনির্ভরতা কম। তারপরও বৈশ্বিক যে চ্যালেঞ্জ সেটি প্রতিনিয়ত তার রূপ পরিবর্তন করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের নতুন নতুন যে অটোমেশন প্রযুক্তি আছে সেগুলোর ব্যবহার বাড়াতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ও ফিচারের পণ্য উদ্ভাবন করতে গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন দ্রুত অগ্রসরমান দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশ নিশ্চিতকল্পে বিদ্যমান নীতিসহায়তার পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে আমাদের আরও কিছু নীতিসহায়তার কথা জানানো হয়েছে। বিশেষ করে কাঁচামালের ওপরে আমদানি শুল্ক হ্রাস করা প্রয়োজন। পাশাপাশি বিদেশ থেকে আমদানিকৃত নিম্নমানের পণ্য যেন বাজারে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য বিএসটিআই দ্বারা কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।  এ ছাড়া সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ উৎপাদনে দেশীয় শিল্প খাত এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ আমদানির শুল্ক ও কর বাড়ানো প্রয়োজন। আশা করি, দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশে আগের মতোই সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা পাবে বিশাল সম্ভাবনাময় দেশীয় এ শিল্প খাত।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সরকারি জায়গা উদ্ধারে জোরালো অভিযান
চট্টগ্রামে সরকারি জায়গা উদ্ধারে জোরালো অভিযান

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিয়াল মারার ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
মাদারীপুরে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অবৈধ মদের কারখানায় অভিযান, আটক ৪
নাটোরে অবৈধ মদের কারখানায় অভিযান, আটক ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে এসএসসিতে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্য বিষয়ে ফেল!
নড়াইলে এসএসসিতে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্য বিষয়ে ফেল!

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৩
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৩

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রামে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুড়িগ্রামে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
নাইক্ষ্যংছড়িতে মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জঙ্গীবাদ এক সময় নাটক ছিল :  ডিআইজি রেজাউল
জঙ্গীবাদ এক সময় নাটক ছিল :  ডিআইজি রেজাউল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ইবিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে ইভটিজিং ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’
ফেনীতে ইভটিজিং ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ কমপ্লেক্স স্থাপনের দাবি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ কমপ্লেক্স স্থাপনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে আম পাড়াকে কেন্দ্র গুলিবর্ষণের ঘটনায় আটক ২
লালপুরে আম পাড়াকে কেন্দ্র গুলিবর্ষণের ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ট্রাকের চাপায় নিহত ২
কুড়িগ্রামে ট্রাকের চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সরকার চরম উদাসীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার পরিচয় দিচ্ছে: মামুনুর রশিদ
সরকার চরম উদাসীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার পরিচয় দিচ্ছে: মামুনুর রশিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির
৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামছে পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন
নামছে পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ
শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা
যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম
রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ