শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪

উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে  প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা...

 

দেশে তৈরি হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সই এখন ঈদ উৎসবের চাহিদা পূরণ করছে। রোজার ঈদ কেন্দ্র করে সব ধরনের হোম অ্যাপ্লায়েন্সের প্রয়োজন বাড়ে। তাই ঈদের কেনাকাটায় যুক্ত হয় গ্রাইন্ডার, জুসার, ব্লেন্ডার, মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো এসব পণ্য। এ ছাড়াও ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা। মহামারী পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়া ও ডলার সংকটের প্রভাব পড়ে এ খাতে। সেই প্রভাব কাটিয়ে আবারও ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। মূলত বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিষয়টি বিবেচনা করেই দেশি বড় বড় ব্যবসায়িক গ্রুপগুলো ইলেকট্রনিকস খাতে বড় অংকের বিনিয়োগ করেছে। পাশাপাশি বাজার ধরে রাখতে বেশকিছু বিদেশি ব্র্যান্ডও বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপন করেছে। বিভিন্ন গবেষণার তথ্য বলছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সঙ্গে মানুষের শহরে বসবাসের প্রবণতা বাড়ছে। একই সঙ্গে উত্থান হচ্ছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির। এ সবকিছুর সঙ্গে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারের প্রবৃদ্ধি নির্ভরশীল। গত ১০ বছরে দেশের কনজিউমার ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। ২০২৫ সালে ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের আকার হবে ৬৩৫ কোটি ডলার। মহামারি কভিডের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, টাকার অবমূল্যায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতির কারণে ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারেও প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে ইলেকট্রমার্ট লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আফছার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিগত এক দশকের অধিক সময় ধরে এ খাতের উন্ন্য়নে নানা ধরনের সহযোগিতা প্রদান করে আসছে। বাৎসরিক ভিত্তিতে সরকার ২০২৪ সাল পর্যন্ত এ খাতে অব্যাহতি সুবিধা দিয়েছে। আমরাসহ অনেকে এ খাতে উৎপাদনমুখী কারখানা স্থাপন করেছি ২০১৮ সালের পরে এবং ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী কভিড, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করে তোলে। ফলে আমাদের আবেদন, সরকার ভ্যাট-ট্যাক্সের এই সুবিধাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত করবে। তাহলে ইলেকট্রনিক পণ্যের বাজার আরও বেশি বিকশিত হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বিভাগকে আরও বেশি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ এবং নীতি প্রণয়নের অনুরোধ থাকবে। আমরা মনে করি যে কোনো বিনিয়োগ নীতি নতুন এলে তা যেন দীর্ঘমেয়াদি হয়। স্বল্পমেয়াদি নীতির কারণে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ থাকে কখন এটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এতে নতুন করে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে অনেক বেশি সময় নেয়। ফলে খাতগুলোতে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ আসে না। স্বল্পমেয়াদি নীতিসহায়তা খুব বেশি ফলপ্রসূ হয় না। কোনো শিল্পকারখানা করা হলে সেখান থেকে ব্রেক ইভেনে পৌঁছাতে কমপক্ষে ১০-১৫ বছর প্রয়োজন হয়। বিনিয়োগের এক বছর পর নতুন নিয়ম এলে বা নীতি পরিবর্তিত হলে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন এবং তাদের বিনিয়োগ বোঝা হয়ে ওঠে। সে জন্য সহজে কেউ বিনিয়োগ করতে চান না।

 

ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো।  বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ...

 

আরএফএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আর এন পাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বছরজুড়ে বাংলাদেশিদের যতগুলো উৎসব আছে তার মধ্যে অন্যতম ঈদুল ফিতর। ধর্মীয় এ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশের বাজারে প্রচুর পরিমাণ অর্থনৈতিক লেনদেন হয়। এর ব্যতিক্রম নয় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজার। রসনাবিলাসী বাঙালি জীবনকে আরও একটু সহজ এবং আধুনিক করতে ক্রেতাদের ব্যাপক নির্ভরতা বেড়েছে কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের ওপর। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ভিশনই সর্বপ্রথম বাংলাদেশে এনেছে গুগল সার্টিফাইড টেলিভিশন। ইনফিনিটি ভেজেল বা জিরো ভেজেল টেলিভিশনের ক্ষেত্রেও অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে ভিশন। বাংলাদেশের মার্কেটে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড হিসেবে ভিশনই প্রথম ওলেড টিভি বাজারজাত করেছে। ভিশন টেলিভিশনে আছে ফোরকে রেজুলেশন, এইচডি আর টেন, ডল বি এক মাস এবং ডলবি  সারাউন্ডিং সাউন্ড সিস্টেম। আরও আছে সার্টিফাইড ইউটিউব এবং নেটফ্লিক্স যা দর্শককে দেবে বিনোদনের এক নতুন অভিজ্ঞতা।

এ বিষয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের পরিচালক (মার্কেটিং) সেলিম উল্যা সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক সময়ের আমদানিনির্ভর এ শিল্প বর্তমানে অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে। স্থানীয় শিল্প কর, ভ্যাট, কাস্টমস শুল্কের বিদ্যমান ব্যবস্থাপনা এ শিল্পের অগ্রগতিকে কিছুটা শ্লথ করেছে। আমরা আশা করব, সরকারি নীতিসহায়তা এ শিল্পের অগ্রগতিকে আরও বেগবান করবে। রেফ্রিজারেটর বর্তমানে আমাদের যাপিত জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তিনি আরও বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ৮০ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার দেশীয় কোম্পানিগুলোর। রেফ্রিজারেটর বাজারে নেতৃত্ব দেওয়া দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যমুনা ইলেকট্রনিক্স শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় যমুনা রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন ডিজাইন, সাইজ, ধারণ ক্ষমতা ও কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। নিত্যনতুন প্রযুক্তির ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোলজির স্মার্ট ডাবল ডোর, টি-ডোর, ক্রস ডোর রেফ্রিজারেটর বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সরকারের নীতিসহায়তা। সরকারের নীতিসহায়তাকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়েছে বলেই দেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে।

ওয়ালটনসহ যেসব কোম্পানি এগিয়ে এসেছে, তাদের প্রচেষ্টার ফলে এ খাত একটি ভালো অবস্থানে গেছে। এখন ৯০ ভাগের ওপরে দেশীয় পণ্য দিয়ে চলছে। আমদানিনির্ভরতা কম। তারপরও বৈশ্বিক যে চ্যালেঞ্জ সেটি প্রতিনিয়ত তার রূপ পরিবর্তন করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের নতুন নতুন যে অটোমেশন প্রযুক্তি আছে সেগুলোর ব্যবহার বাড়াতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ও ফিচারের পণ্য উদ্ভাবন করতে গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন দ্রুত অগ্রসরমান দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশ নিশ্চিতকল্পে বিদ্যমান নীতিসহায়তার পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে আমাদের আরও কিছু নীতিসহায়তার কথা জানানো হয়েছে। বিশেষ করে কাঁচামালের ওপরে আমদানি শুল্ক হ্রাস করা প্রয়োজন। পাশাপাশি বিদেশ থেকে আমদানিকৃত নিম্নমানের পণ্য যেন বাজারে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য বিএসটিআই দ্বারা কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।  এ ছাড়া সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ উৎপাদনে দেশীয় শিল্প খাত এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ আমদানির শুল্ক ও কর বাড়ানো প্রয়োজন। আশা করি, দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশে আগের মতোই সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা পাবে বিশাল সম্ভাবনাময় দেশীয় এ শিল্প খাত।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহয়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহয়তা চাইলেন সিইসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন