শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪

উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে  প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা...

 

দেশে তৈরি হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সই এখন ঈদ উৎসবের চাহিদা পূরণ করছে। রোজার ঈদ কেন্দ্র করে সব ধরনের হোম অ্যাপ্লায়েন্সের প্রয়োজন বাড়ে। তাই ঈদের কেনাকাটায় যুক্ত হয় গ্রাইন্ডার, জুসার, ব্লেন্ডার, মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো এসব পণ্য। এ ছাড়াও ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা। মহামারী পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়া ও ডলার সংকটের প্রভাব পড়ে এ খাতে। সেই প্রভাব কাটিয়ে আবারও ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। মূলত বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিষয়টি বিবেচনা করেই দেশি বড় বড় ব্যবসায়িক গ্রুপগুলো ইলেকট্রনিকস খাতে বড় অংকের বিনিয়োগ করেছে। পাশাপাশি বাজার ধরে রাখতে বেশকিছু বিদেশি ব্র্যান্ডও বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপন করেছে। বিভিন্ন গবেষণার তথ্য বলছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সঙ্গে মানুষের শহরে বসবাসের প্রবণতা বাড়ছে। একই সঙ্গে উত্থান হচ্ছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির। এ সবকিছুর সঙ্গে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারের প্রবৃদ্ধি নির্ভরশীল। গত ১০ বছরে দেশের কনজিউমার ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। ২০২৫ সালে ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের আকার হবে ৬৩৫ কোটি ডলার। মহামারি কভিডের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, টাকার অবমূল্যায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতির কারণে ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারেও প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে ইলেকট্রমার্ট লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আফছার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিগত এক দশকের অধিক সময় ধরে এ খাতের উন্ন্য়নে নানা ধরনের সহযোগিতা প্রদান করে আসছে। বাৎসরিক ভিত্তিতে সরকার ২০২৪ সাল পর্যন্ত এ খাতে অব্যাহতি সুবিধা দিয়েছে। আমরাসহ অনেকে এ খাতে উৎপাদনমুখী কারখানা স্থাপন করেছি ২০১৮ সালের পরে এবং ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী কভিড, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করে তোলে। ফলে আমাদের আবেদন, সরকার ভ্যাট-ট্যাক্সের এই সুবিধাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত করবে। তাহলে ইলেকট্রনিক পণ্যের বাজার আরও বেশি বিকশিত হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বিভাগকে আরও বেশি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ এবং নীতি প্রণয়নের অনুরোধ থাকবে। আমরা মনে করি যে কোনো বিনিয়োগ নীতি নতুন এলে তা যেন দীর্ঘমেয়াদি হয়। স্বল্পমেয়াদি নীতির কারণে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ থাকে কখন এটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এতে নতুন করে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে অনেক বেশি সময় নেয়। ফলে খাতগুলোতে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ আসে না। স্বল্পমেয়াদি নীতিসহায়তা খুব বেশি ফলপ্রসূ হয় না। কোনো শিল্পকারখানা করা হলে সেখান থেকে ব্রেক ইভেনে পৌঁছাতে কমপক্ষে ১০-১৫ বছর প্রয়োজন হয়। বিনিয়োগের এক বছর পর নতুন নিয়ম এলে বা নীতি পরিবর্তিত হলে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন এবং তাদের বিনিয়োগ বোঝা হয়ে ওঠে। সে জন্য সহজে কেউ বিনিয়োগ করতে চান না।

 

ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো।  বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ...

 

আরএফএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আর এন পাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বছরজুড়ে বাংলাদেশিদের যতগুলো উৎসব আছে তার মধ্যে অন্যতম ঈদুল ফিতর। ধর্মীয় এ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশের বাজারে প্রচুর পরিমাণ অর্থনৈতিক লেনদেন হয়। এর ব্যতিক্রম নয় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজার। রসনাবিলাসী বাঙালি জীবনকে আরও একটু সহজ এবং আধুনিক করতে ক্রেতাদের ব্যাপক নির্ভরতা বেড়েছে কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের ওপর। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ভিশনই সর্বপ্রথম বাংলাদেশে এনেছে গুগল সার্টিফাইড টেলিভিশন। ইনফিনিটি ভেজেল বা জিরো ভেজেল টেলিভিশনের ক্ষেত্রেও অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে ভিশন। বাংলাদেশের মার্কেটে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড হিসেবে ভিশনই প্রথম ওলেড টিভি বাজারজাত করেছে। ভিশন টেলিভিশনে আছে ফোরকে রেজুলেশন, এইচডি আর টেন, ডল বি এক মাস এবং ডলবি  সারাউন্ডিং সাউন্ড সিস্টেম। আরও আছে সার্টিফাইড ইউটিউব এবং নেটফ্লিক্স যা দর্শককে দেবে বিনোদনের এক নতুন অভিজ্ঞতা।

এ বিষয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের পরিচালক (মার্কেটিং) সেলিম উল্যা সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক সময়ের আমদানিনির্ভর এ শিল্প বর্তমানে অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে। স্থানীয় শিল্প কর, ভ্যাট, কাস্টমস শুল্কের বিদ্যমান ব্যবস্থাপনা এ শিল্পের অগ্রগতিকে কিছুটা শ্লথ করেছে। আমরা আশা করব, সরকারি নীতিসহায়তা এ শিল্পের অগ্রগতিকে আরও বেগবান করবে। রেফ্রিজারেটর বর্তমানে আমাদের যাপিত জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তিনি আরও বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ৮০ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার দেশীয় কোম্পানিগুলোর। রেফ্রিজারেটর বাজারে নেতৃত্ব দেওয়া দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যমুনা ইলেকট্রনিক্স শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় যমুনা রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন ডিজাইন, সাইজ, ধারণ ক্ষমতা ও কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। নিত্যনতুন প্রযুক্তির ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোলজির স্মার্ট ডাবল ডোর, টি-ডোর, ক্রস ডোর রেফ্রিজারেটর বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সরকারের নীতিসহায়তা। সরকারের নীতিসহায়তাকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়েছে বলেই দেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে।

ওয়ালটনসহ যেসব কোম্পানি এগিয়ে এসেছে, তাদের প্রচেষ্টার ফলে এ খাত একটি ভালো অবস্থানে গেছে। এখন ৯০ ভাগের ওপরে দেশীয় পণ্য দিয়ে চলছে। আমদানিনির্ভরতা কম। তারপরও বৈশ্বিক যে চ্যালেঞ্জ সেটি প্রতিনিয়ত তার রূপ পরিবর্তন করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের নতুন নতুন যে অটোমেশন প্রযুক্তি আছে সেগুলোর ব্যবহার বাড়াতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ও ফিচারের পণ্য উদ্ভাবন করতে গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন দ্রুত অগ্রসরমান দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশ নিশ্চিতকল্পে বিদ্যমান নীতিসহায়তার পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে আমাদের আরও কিছু নীতিসহায়তার কথা জানানো হয়েছে। বিশেষ করে কাঁচামালের ওপরে আমদানি শুল্ক হ্রাস করা প্রয়োজন। পাশাপাশি বিদেশ থেকে আমদানিকৃত নিম্নমানের পণ্য যেন বাজারে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য বিএসটিআই দ্বারা কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।  এ ছাড়া সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ উৎপাদনে দেশীয় শিল্প খাত এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ আমদানির শুল্ক ও কর বাড়ানো প্রয়োজন। আশা করি, দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশে আগের মতোই সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা পাবে বিশাল সম্ভাবনাময় দেশীয় এ শিল্প খাত।

এই বিভাগের আরও খবর
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লার হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
কুমিল্লার হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে