শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪

উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবের চাহিদা পূরণে দেশি পণ্য

ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে  প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা...

 

দেশে তৈরি হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সই এখন ঈদ উৎসবের চাহিদা পূরণ করছে। রোজার ঈদ কেন্দ্র করে সব ধরনের হোম অ্যাপ্লায়েন্সের প্রয়োজন বাড়ে। তাই ঈদের কেনাকাটায় যুক্ত হয় গ্রাইন্ডার, জুসার, ব্লেন্ডার, মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো এসব পণ্য। এ ছাড়াও ঈদকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ, টিভি, এসির চাহিদা বাড়ে। খাত সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যমতে, দেশে ইলেকট্রনিকস হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার ২ হাজার কোটি টাকার। গুণগত পণ্য উৎপাদনে সরকারের নীতিসহায়তা চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। সহায়তা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মনে করেন তারা। মহামারী পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়া ও ডলার সংকটের প্রভাব পড়ে এ খাতে। সেই প্রভাব কাটিয়ে আবারও ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। মূলত বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিষয়টি বিবেচনা করেই দেশি বড় বড় ব্যবসায়িক গ্রুপগুলো ইলেকট্রনিকস খাতে বড় অংকের বিনিয়োগ করেছে। পাশাপাশি বাজার ধরে রাখতে বেশকিছু বিদেশি ব্র্যান্ডও বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপন করেছে। বিভিন্ন গবেষণার তথ্য বলছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সঙ্গে মানুষের শহরে বসবাসের প্রবণতা বাড়ছে। একই সঙ্গে উত্থান হচ্ছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির। এ সবকিছুর সঙ্গে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারের প্রবৃদ্ধি নির্ভরশীল। গত ১০ বছরে দেশের কনজিউমার ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। ২০২৫ সালে ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারের আকার হবে ৬৩৫ কোটি ডলার। মহামারি কভিডের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, টাকার অবমূল্যায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতির কারণে ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালে কনজিউমার ইলেকট্রনিকসের বাজারেও প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে ইলেকট্রমার্ট লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আফছার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিগত এক দশকের অধিক সময় ধরে এ খাতের উন্ন্য়নে নানা ধরনের সহযোগিতা প্রদান করে আসছে। বাৎসরিক ভিত্তিতে সরকার ২০২৪ সাল পর্যন্ত এ খাতে অব্যাহতি সুবিধা দিয়েছে। আমরাসহ অনেকে এ খাতে উৎপাদনমুখী কারখানা স্থাপন করেছি ২০১৮ সালের পরে এবং ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী কভিড, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করে তোলে। ফলে আমাদের আবেদন, সরকার ভ্যাট-ট্যাক্সের এই সুবিধাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত করবে। তাহলে ইলেকট্রনিক পণ্যের বাজার আরও বেশি বিকশিত হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বিভাগকে আরও বেশি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ এবং নীতি প্রণয়নের অনুরোধ থাকবে। আমরা মনে করি যে কোনো বিনিয়োগ নীতি নতুন এলে তা যেন দীর্ঘমেয়াদি হয়। স্বল্পমেয়াদি নীতির কারণে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ থাকে কখন এটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এতে নতুন করে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে অনেক বেশি সময় নেয়। ফলে খাতগুলোতে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ আসে না। স্বল্পমেয়াদি নীতিসহায়তা খুব বেশি ফলপ্রসূ হয় না। কোনো শিল্পকারখানা করা হলে সেখান থেকে ব্রেক ইভেনে পৌঁছাতে কমপক্ষে ১০-১৫ বছর প্রয়োজন হয়। বিনিয়োগের এক বছর পর নতুন নিয়ম এলে বা নীতি পরিবর্তিত হলে বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন এবং তাদের বিনিয়োগ বোঝা হয়ে ওঠে। সে জন্য সহজে কেউ বিনিয়োগ করতে চান না।

 

ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার। এক দশক আগেও আমদানিনির্ভর এ খাত ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্যে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাজার অংশীদারের ক্ষেত্রেও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হটিয়ে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য বাড়ছে। চাহিদার ৮০ শতাংশই উৎপাদন ও বাজারজাত করছে দেশি কোম্পানিগুলো।  বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে। যা ২০১৫ সালে ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। সে হিসেবে প্রতি বছর মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে যোগ হচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ...

 

আরএফএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আর এন পাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বছরজুড়ে বাংলাদেশিদের যতগুলো উৎসব আছে তার মধ্যে অন্যতম ঈদুল ফিতর। ধর্মীয় এ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশের বাজারে প্রচুর পরিমাণ অর্থনৈতিক লেনদেন হয়। এর ব্যতিক্রম নয় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজার। রসনাবিলাসী বাঙালি জীবনকে আরও একটু সহজ এবং আধুনিক করতে ক্রেতাদের ব্যাপক নির্ভরতা বেড়েছে কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের ওপর। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ভিশনই সর্বপ্রথম বাংলাদেশে এনেছে গুগল সার্টিফাইড টেলিভিশন। ইনফিনিটি ভেজেল বা জিরো ভেজেল টেলিভিশনের ক্ষেত্রেও অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে ভিশন। বাংলাদেশের মার্কেটে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড হিসেবে ভিশনই প্রথম ওলেড টিভি বাজারজাত করেছে। ভিশন টেলিভিশনে আছে ফোরকে রেজুলেশন, এইচডি আর টেন, ডল বি এক মাস এবং ডলবি  সারাউন্ডিং সাউন্ড সিস্টেম। আরও আছে সার্টিফাইড ইউটিউব এবং নেটফ্লিক্স যা দর্শককে দেবে বিনোদনের এক নতুন অভিজ্ঞতা।

এ বিষয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের পরিচালক (মার্কেটিং) সেলিম উল্যা সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক সময়ের আমদানিনির্ভর এ শিল্প বর্তমানে অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে। স্থানীয় শিল্প কর, ভ্যাট, কাস্টমস শুল্কের বিদ্যমান ব্যবস্থাপনা এ শিল্পের অগ্রগতিকে কিছুটা শ্লথ করেছে। আমরা আশা করব, সরকারি নীতিসহায়তা এ শিল্পের অগ্রগতিকে আরও বেগবান করবে। রেফ্রিজারেটর বর্তমানে আমাদের যাপিত জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তিনি আরও বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ৮০ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার দেশীয় কোম্পানিগুলোর। রেফ্রিজারেটর বাজারে নেতৃত্ব দেওয়া দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যমুনা ইলেকট্রনিক্স শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় যমুনা রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন ডিজাইন, সাইজ, ধারণ ক্ষমতা ও কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। নিত্যনতুন প্রযুক্তির ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোলজির স্মার্ট ডাবল ডোর, টি-ডোর, ক্রস ডোর রেফ্রিজারেটর বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সরকারের নীতিসহায়তা। সরকারের নীতিসহায়তাকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়েছে বলেই দেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে।

ওয়ালটনসহ যেসব কোম্পানি এগিয়ে এসেছে, তাদের প্রচেষ্টার ফলে এ খাত একটি ভালো অবস্থানে গেছে। এখন ৯০ ভাগের ওপরে দেশীয় পণ্য দিয়ে চলছে। আমদানিনির্ভরতা কম। তারপরও বৈশ্বিক যে চ্যালেঞ্জ সেটি প্রতিনিয়ত তার রূপ পরিবর্তন করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের নতুন নতুন যে অটোমেশন প্রযুক্তি আছে সেগুলোর ব্যবহার বাড়াতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ও ফিচারের পণ্য উদ্ভাবন করতে গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন দ্রুত অগ্রসরমান দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশ নিশ্চিতকল্পে বিদ্যমান নীতিসহায়তার পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে আমাদের আরও কিছু নীতিসহায়তার কথা জানানো হয়েছে। বিশেষ করে কাঁচামালের ওপরে আমদানি শুল্ক হ্রাস করা প্রয়োজন। পাশাপাশি বিদেশ থেকে আমদানিকৃত নিম্নমানের পণ্য যেন বাজারে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য বিএসটিআই দ্বারা কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।  এ ছাড়া সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ উৎপাদনে দেশীয় শিল্প খাত এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই সেমি-কমার্শিয়াল ফ্রিজ আমদানির শুল্ক ও কর বাড়ানো প্রয়োজন। আশা করি, দেশীয় ইলেকট্রনিক্স শিল্পের টেকসই বিকাশে আগের মতোই সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা পাবে বিশাল সম্ভাবনাময় দেশীয় এ শিল্প খাত।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম