শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৯, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০১৪

বিশ্বকাপের দেশে কেমন আছেন ৪ হাজার বাংলাদেশি

মাঈনুল ইসলাম নাসিম, ব্রাজিল থেকে
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকাপের দেশে কেমন আছেন ৪ হাজার বাংলাদেশি

জোহানেসবার্গ থেকে টোকিও, অকল্যান্ড থেকে টরন্টো, গোটা গ্লোবের ফুটবল-বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে। ঘণ্টা-মিনিটের কাউন্টডাউন শেষে ১২ জুন বৃহস্পতিবার সাও পাওলোতে শুরু হচ্ছে বিশ্ব ফুটবলের মহাধুমধাম। কেউ বলেন ফুটবলের বিশ্বযুদ্ধ। বিশ্বকাপের বাঁশির সুরে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে যারা হাসবে শেষ হাসি, তাদের প্রতি আগাম অভিনন্দন জানিয়ে চলুন সাও পাওলো, পারানা, ব্রাসিলিয়া, রিও দি জেনেইরোসহ বিশাল দেশ ব্রাজিলের বিস্ত্রীর্ণ জনপদে, যেখানে জীবনযুদ্ধে ব্যস্ত আছেন প্রায় চার হাজার বাংলাদেশি।

 

কেমন আছেন ব্রাজিলের বাংলাদেশিরা, ভালো-মন্দের দিনলিপিতে কী তাদের প্রাপ্তি, সমস্যা-সম্ভাবনার কথা জানতে বিভিন্ন শহরের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তাদের কেউ হয়তো গত বছর ব্রাজিলে এসেছেন পার্শ্ববর্তী দেশ বলিভিয়া হয়ে, আবার কেউ হয়তো ২০-২৫ বছর ধরে আপন নিবাস করে নিয়েছেন পেলে-নেইমারের দেশকে। এমন এক দেশে তারা আছেন, আজ সংখ্যায় চার হাজার হলেও অদূর ভবিষ্যতে তা চার লাখ হবার অফুরান সম্ভাবনার দেশ ব্রাজিল। 

 

ব্রাজিল, রাশিয়া, ইন্ডিয়া, চায়না ও সাউথ আফ্রিকার সমন্বয়ে গড়া আন্তঃমহাদেশীয় অর্থনৈতিক ফোরাম BRICS (ব্রিক্স)-এর অন্যতম দেশ ব্রাজিলকে সুদূরপ্রসারী টার্গেট করেই দু’বছর আগে রাজধানী ব্রাসিলিয়াতে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ দূতাবাস। ব্রাসিলিয়াতে ৫শ’র মতো বাংলাদেশির বসবাস। শিল্পনগরী পারানা ও তার আশপাশের এলাকাগুলোতে হাজার দেড়েক আর বানিজ্যিক রাজধানী সাও পাওলোতে বসবাস আরো প্রায় হাজার খানেক বাংলাদেশির। বাকিরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন পুরো ব্রাজিলজুড়ে এমনকি অনেক প্রত্যন্ত জনপদেও। 

 

ঢালাও ইমিগ্রেশনের তেমন কোনো সুযোগ না থাকায় ‘অ্যাসাইলাম’ তথা রাজনৈতিক আশ্রয়ের মাধ্যমেই দেশটিতে বৈধভাবে বসবাসের সুযোগ পেয়েছেন শতকরা ৯৯ ভাগ বাংলাদেশি। তার অর্থ এই নয় যে সবাই রাজনৈতিক আশ্রয়প্রাপ্ত হয়েছেন। আবেদন করা মাত্র বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা গৃহীত হয় বিবেচনার জন্য এবং নিষ্পত্তি হতেই চলে যায় চার থেকে পাঁচ বছর। ইউরোপের মতো ব্রাজিলীয় প্রশাসনও খুব ভালো করেই জানে, বাংলাদেশি রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীরা যেসব কারণ দেখান, নিরানব্বই ভাগেরও বেশি ক্ষেত্রে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন, তথাপি মূলত মানবিক কারণেই তাদের আবেদন ‘টেবিল রিজেক্ট’ না করে অমীমাংসিত রেখে দেয়া হয়।

 

আংশিক রিফিউজি কার্ডধারী বাংলাদেশিরা এই সময়ের মধ্যেই সুযোগ খুঁজে নেন ‘কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ’ বা চুক্তিভিত্তিক বিবাহের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে বৈধ হবার। ব্রাজিলে বসবাসরত চার হাজার বাংলাদেশির এক পঞ্চমাংশ ইতিমধ্যে এই বিশেষ প্রক্রিয়ায় রেসিডেন্স কার্ড হাতে পেয়েছেন। কন্ট্রাক্ট ম্যারেজের জন্য চুক্তিভিত্তিক পাত্রীকে ইউএস ডলারের হিসেবে এক থেকে তিন হাজার ডলার পর্যন্ত ক্যাশ পেমেন্ট করতে হয়, ভাগ্য ভালো হলে বিনা পয়সায়ও কর্ম সম্পাদনের কিছু নজির আছে এখানে। তবে সব কিছুই নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট মেয়ে বা ভদ্র মহিলাকে রাজি করানোর ওপর। অন্যান্য দেশের মতো ব্রাজিলেও লাখ ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে রেসিডেন্স কার্ড পাবার প্রথা চালু আছে, যদিও এর সুফল কোনো বাংলাদেশি পেয়েছেন বলে জানা যায়নি। 

 

অবাক বিষয় হলেও সত্য, প্রায় তিন মিলিয়ন তথা ৩০ লাখ লেবানিজের বসবাস ব্রাজিলে। মূলত তাদের কল্যাণেই শিল্পনগরী পারানাসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে গড়ে উঠেছে হালাল ফুড ইন্ডাস্ট্রির এক বিশাল জগত। এক হাজারের ওপর বাংলাদেশি কর্মরত আছেন পারানা অঞ্চলের এই সেক্টরে, যাদের থাকা-খাওয়া-লন্ড্রি ফ্রি’র পর মাসান্তে হাতে আসে ৬০০ থেকে ৯০০ ইউএস ডলার। বাংলাদেশিদের কর্মদক্ষতা, নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম ও সততার প্রশংসা করেছেন পারানা অঞ্চলের বেশ ক’জন মালিক। 

 

ব্রাসিলিয়ার ৫০০ বাংলাদেশির মাঝে হাতে গোনা কয়েকজনের নিজস্ব রেস্টুরেন্ট ব্যবসা থাকলেও অধিকাংশই বিভিন্ন শিল্পকারখানায় সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। রাজধানীতে প্রভাবশালী বাংলাদেশি আছেন একেবারেই হাতেগোনা মাত্র দু’জন। প্রফেসর আমিরুল ইসলাম ব্রাসিলিয়ার স্থানীয় সরকারের শিক্ষা বিভাগের একজন কর্মকর্তা। অন্যজন কোটিপতি ব্যবসায়ী তারেক, যিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছেন ব্রাজিলীয় রাজধানীতে।

 

বাণিজ্যিক রাজধানী সাও পাওলোতে যে হাজার খানেক বাংলাদেশি আছেন তাদের শতকরা ৯৯ ভাগই ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে এর জন্য তাদেরকে মালপত্র গাড়িতে ভরে যেতে হয় দূর দূরান্তে পূর্ব নির্ধারিত বিভিন্ন মেলায়। ৫০০ থেকে ১৮০০ কিলোমিটারও তাদের পাড়ি দিতে হয় প্রতিনিয়ত। ব্যবসা করার জন্য ব্রাজিলে স্কুলে গিয়ে ব্যবসার ওপর পড়াশোনা করে পাশ করা সাপেক্ষে সার্টিফিকেট বা লাইসেন্স নিতে হয় না। রিফিউজি স্টেটাস নিয়ে বাংলাদেশে যাওয়া-আসা সম্ভব না হলেও চাকরি বা ব্যবসা-বাণিজ্য চোখ বন্ধ করেই করা যায় বছরের পর বছর। অবশ্য চুক্তিভিত্তিক বিবাহ পরবর্তী রেসিডেন্স কার্ড পাবার মধ্য দিয়ে অবসান ঘটে রিফিউজি স্টেটাসের, যাওয়া-আসার সুযোগ তৈরি হয় বাংলাদেশে।  

 

চাকরির জগত থেকে দূরে থেকে যারা ব্যবসায়ীর খাতায় নাম লিখিয়েছেন, তারাই খুব ভালো আছেন অর্থনৈতিকভাবে। নিয়ম অনুয়ায়ী ব্রাজিলিয়ান প্রভাবশালী লোকজন মেলা বা বাজারের ইজারা নিয়ে থাকে প্রশাসনের কাছ থেকে এবং তাদের কাছ থেকেই তিন থেকে চার দিনের জন্য বিশেষ মূল্যে পোস্ট কিনে নিতে হয় বাংলাদেশিদের। আলাদা করে সরকারকে টেক্স দিতে হয় না এবং প্রক্রিয়াগতভাবে তাদের ব্যবসার শুরুটা এক্ষেত্রে বৈধতার মাপকাঠিতে সাময়িক স্বীকৃত হলেও যেসব আইটেম তথা মালের ব্যবসা বাংলাদেশিরা করেন তা নিয়েই যতো ঘাপলা।

 

ব্রাজিলে দূর দূরান্তের মেলায় যেসব বাংলাদেশিদের ব্যবসা জমজমাট, তাদের প্রায় সবারই আইটেম দুই নম্বর মাল, অর্থাৎ নাইক-অ্যাডিডাস সহ বিশ্বখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নকল প্রোডাকশনের রকমারী পণ্যসামগ্রী। দেখতে এবং ব্যবহারে অরিজিনাল পণ্যের মতো হওয়াতে রীতিমতো ‘হট বিজনেস’ এই সেক্টরে, যার টোটাল প্রোডাকশনও ব্রাজিলেই। চাইনিজদের স্টাইলে বাংলাদেশিরাও কয়েকটি ফ্লোরসহ ভবন ভাড়া নিয়ে দিনরাত প্রোডাকশনে যায় এক্ষেত্রে। পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতে হয় যথারীতি, তবে মেলায় একবার যদি মাল পুলিশ নিয়ে যায়, তা পরের দুই মেলাতেই পুষিয়ে নেয়া সম্ভব।

 

পার্টনারশিপে ব্যবসা করলে চোখ বন্ধ করেই মাস শেষে আসে মিনিমাম এক হাজার ইউএস ডলার আর অংশীদারিত্ব বাদ দিয়ে চোখ-কান খোলা রেখে একক ব্যবসায় মাসে ১০ হাজার ইউএস ডলারও খুব কঠিন নয়। সাও পাওলোর ডাউনটাউনে ‘ব্রাইস’ এলাকাটি যেন ‘বুড়িগঙ্গার ওপাড় জিঞ্জিরা’। এককথায় ‘ক্রাইম জোন’। সব হয় এখানে, পাওয়া যায় সব কিছুই। ব্রাইস-এর অন্ধকার জগতে অন্যান্য দেশিদের সঙ্গে অবাধ বিচরণ বেশ কিছু বাংলাদেশির। মজার ব্যাপার হচ্ছে, স্থানীয় পুলিশের একটি অংশ নিয়মিত কমিশন পেয়ে থাকে সাও পাওলোর ‘জিঞ্জিরা’ খ্যাত ‘ব্রাইস’ এরিয়া থেকে।

 

বাংলাদেশের সঙ্গে ৯ ঘণ্টা সময়ের ব্যবধানে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। শুধু সাত সমুদ্র তের নদী নয়, দেশটিতে আসতে মহাসাগরও পাড়ি দিতে হয় বাংলাদেশিদের। ব্রাজিল-বাংলাদেশ দু’দেশসহ অন্যান্য দেশে আছে দালালদের সুবিন্যস্ত নেটওয়ার্ক। আট থেকে ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে একসময় ঢাকা থেকে ফ্লাইটে প্রথমে নিয়ে আসা হতো প্রতিবেশী দেশ বলিভিয়াতে, তারপর চালান করা হতো ব্রাজিলে। গত বছর একসাখে প্রায় চার হাজার বাংলাদেশি পৌঁছে বলিভিয়াতে। তবে বেশ কিছু অঘটনের পর আগেকার রুট আপাততঃ বন্ধ আছে এখন। তারপরও লোকজনের আসা থেমে নেই। বর্তমান রুট অনুযায়ী ফ্লাইটে ঢাকা থেকে দুবাই হয়ে ব্রাজিলের সাও পাওলোতে ট্রানজিট নিয়ে ফ্লাইটেই চলে যেতে হয় মধ্য আমেরিকার দেশ পানামাতে। সেখান থেকে পোর্ট অব স্পেন পরবর্তি গায়ানার জর্জটাউন হয়ে একাধিক সীমান্ত পাড়ি দিয়ে আবার ফিরে আসতে হয় হয় ‘লাস্ট ডেস্টিনেশন’ ব্রাজিল।

 

ব্রাজিল পৌঁছানোর পর রিফিউজি কার্ডের জন্য আবেদন করা সহ অর্থের বিনিময়ে অন্যান্য আনুষাঙ্গিক সার্ভিসও দিয়ে থাকে দালালরা, যদিও ঠকবাজির ধান্ধায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন অনেকেই। এসব নিয়ে আজ অবধি খুনের ঘটনা না ঘটলেও অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন বেশ ক’জন। দালালি-ঠকবাজির অর্থ ভাগাভাগি নিয়ে এক বছর আগেও সাও পাওলোতে বাংলাদেশিদের আভ্যন্তরীণ মারামারি লেগেই থাকতো, তবে ইদানীং লোকজন বাড়াতে এবং দালাল-সিন্ডিকেট কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ায় অঘটনের পরিমাণ আশানুরূপ হারে হ্রাস পেয়েছে। অনেক কাঠখড় পুড়িয়েই শুধু নয়, বিশাল চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ধীরে ধীরে ব্রাজিলে গড়ে উঠছে বাংলাদেশ কমিউনিটি। অন্ধকার জগত পেরিয়েই হয়তো একদিন আলো জ্বলে উঠবে ফুটবলের দেশ ব্রাজিল প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝেও।

এই বিভাগের আরও খবর
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের নতুন দ্রুততম মানবী জেফারসন
বিশ্বের নতুন দ্রুততম মানবী জেফারসন

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জেন-জি’দের রাজনীতি বিমুখ নয়, রাজনীতি সচেতন হতে হবে : প্রিন্স
জেন-জি’দের রাজনীতি বিমুখ নয়, রাজনীতি সচেতন হতে হবে : প্রিন্স

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক
নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোহলি না থাকায় স্বস্তিতে পাকিস্তানি বোলাররা: গাভাস্কার
কোহলি না থাকায় স্বস্তিতে পাকিস্তানি বোলাররা: গাভাস্কার

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

রাকসু নির্বাচন : লটারিতে প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রদান, প্রচারণা শুরু
রাকসু নির্বাচন : লটারিতে প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রদান, প্রচারণা শুরু

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে ‘অপূর্ণাঙ্গ’ স্বতন্ত্র ২ প্যানেল ঘোষণা
রাকসুতে ‘অপূর্ণাঙ্গ’ স্বতন্ত্র ২ প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে
৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর হামলা-ছুরিকাঘাত, অভিযোগ আ.লীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর হামলা-ছুরিকাঘাত, অভিযোগ আ.লীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন নীলফামারী
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন নীলফামারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিরাপত্তাকর্মীদের বেঁধে প্রতিষ্ঠানের টাকা লুট
চট্টগ্রামে নিরাপত্তাকর্মীদের বেঁধে প্রতিষ্ঠানের টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় : নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মী বহিষ্কার
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় : নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় দুই হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় দুই হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার ২০২৫
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে বাস-ট্রাকে তল্লাশি, ১৭৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪
নাটোরে বাস-ট্রাকে তল্লাশি, ১৭৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও শোষণরোধে সমন্বিত সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান
শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও শোষণরোধে সমন্বিত সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারি আটক
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষক-সহপাঠীর ভালোবাসায় সিক্ত সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডি
শিক্ষক-সহপাঠীর ভালোবাসায় সিক্ত সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু
১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে চুরির দায়ে দুইজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চুরির দায়ে দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়
শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মালিক
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মালিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা