শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

শরৎচন্দ্রের চোখে সেই বার্মা

ড. জহির আহমেদ:
অনলাইন ভার্সন
শরৎচন্দ্রের চোখে সেই বার্মা

১৮৭৬ সালে একটি ব্রাহ্মন পরিবারে শরৎচন্দ্রের জন্ম। ১৯০৩ থেকে ১৯১৬ নাগাদ শরৎচন্দ্র বার্মাতে অবস্থান করেন। ১৯০৩ সালে তিনি প্রথম রেঙ্গুনে যান। মামা শ্রী আগরনাথ চট্টপাধ্যায়ের কাছে উঠেন তিনি। মামা ছিলেন প্রতিষ্ঠিত আইনজীবী। সে সুবাধে শরৎচন্দ্র আইন ও বার্মিজ ভাষা শেখেন। কিছুদিন পর রেঙ্গুনের বার্মা রেলওয়েতে চাকুরী পান। মামার অকাল মৃত্যু তার জীবনের পরিকল্পনায় ছন্দপতন ঘটায়। বারবার বাসা বদল করেন, অনিশ্চয়তাকে বরণ করেন। রেঙ্গুনের বার্নার্ড লাইব্রেরীতে নিয়মিত যেতেন এবং পড়তেন স্পেন্সার, টলস্টয়, কান্ট, ডিকেন্স। এই লেখকদের প্রভাব পড়েছে শরৎচন্দ্রের লেখনিতে।

ছোটবেলা থেকেই যাত্রাদলে যোগ দিতেন তিনি। ২৬ বছর বয়সে রেঙ্গুনে জীবিকার সন্ধানে শরৎচন্দ্র চলে যান। রেঙ্গুন ভ্রমন ও জীবনকালের স্বর্ণকাল- এসময়ে তিনি চরিত্রহীন, শ্রীকান্ত এবং পথের দাবি উপন্যাস লিখেন। দূরের একজন আত্মীয় তার ভাগ্যের চাকা খুলে দেয়। তখনকার বার্মা শরৎ চন্দ্রের কাছে হয় এমন একটা ভূমি যেখানে নগরের রাস্তাগুলোতে ছিল স্বর্ণের ছড়াছড়ি। যে মুহূর্তে ভারতের লোকজন বার্মায় গমন করে, তখন অনেকেই চাকুরী, বিত্ত, ক্ষমতা আর মর্যাদাবান হয়ে ওঠে।

শ্রীকান্তের কাছে শুধু ঋণ আর মর্যাদা আকর্ষণীয় ছিল না। বরং প্রমত্ত সমুদ্রের উত্তাল জলরাশি বেয়ে বেয়ে ভ্রমনের আকর্ষণও ছিল। বার্মায় সাময়িক অভিবাসী হবার আগে শ্রীকান্ত গিয়েছিল তার প্রেয়সী পিয়ারী বাঈ এর কাছে। পিয়ারী বাঈ এর অশ্রুসজল জিজ্ঞাসা ছিল, ”যারা বার্মায় যায় তার আর ফেরত আসে না, সেটি কি তুমি জান?” শ্রীকান্তের কাছে পিয়ারীর আকুতি ছিল তাকে যেন সঙ্গে করে বার্মায় নিয়ে যায়। যাতে নর্তকীর পরিচিতি ছাপিয়ে পিয়ারী নতুন পরিচিতি লাভ করে।

কিন্তু শ্রীকান্ত একাই বার্মায় যাবে বলে পণ করেছিল। সমুদ্রে সাইক্লোনে পতিত হয়ে শ্রীকান্ত ঝড়ের যে এথনোগ্রাফিক বর্ণনা দেন, তা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। প্রবল ঝড়ে কিভাবে লঞ্চের ভেতরের যাত্রীরা জাম পাকা হয়ে একবার এদিকে আরেকবার ওদিকে গড়াগড়ি খাচ্ছিল তা ছিল অসম্ভব অনুভূতিপ্রবন একজন লেখকের বর্ণনা। শরৎচন্দ্র যাত্রীদের বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে- বয়স্ক অনেক মানুষ যারা কিনা ব্যবসার খাতিরে বার্মায় ভ্রমণ করে, অনেক যুগল যারা কিনা বার্মা বা আরাকানে পারিবারিক বাধা অতিক্রম করার জন্য ভ্রমণ করে; এবং ভাগ্যাহত মানুষেরা যার উন্নত জীবিকার জন্য নতুন দেশে ভ্রমণ করে। শ্রীকান্তের জীবনে বার্মা সফর ছিল জীবনের নতুন অধ্যায়।

কয়লা ঘাটের কোন এক কুয়াশা ঢাকা ভোরে খাকি পরা একজন কুলি তার ট্রাংক বহন করছিল। স্টেশনে প্রবেশ করে শ্রীকান্ত দেখলো যে, মানুষগুলো জন্তুর পালের মত গাদাগাদি হয়ে বসেছিল, কুয়াশার ঠান্ডায় জমে যাওয়ার ভয়ে টিনশেডে অশ্রয় নিয়েছিল তারা। বন্দরে শরৎচন্দ্রের অভিজ্ঞতা ছিল একজন তৃতীয় শ্রেনীর যাত্রী, ভেড়ার পালের মত যাত্রীদের স্বাস্ত্য পরীক্ষা করার জন্য একজন বৃটিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীকান্তও লাইনে দাড়িয়েছিল। শরৎচন্দ্রের প্রতি এটি অমানবিক, আত্নমর্যাদার পরিপন্থি, উপনিবেশিকদের বৈষম্যের কৌশল। এভাবে স্টিমারে বেশ কয়বার ‘প্লেগ’ বিরোধী অভিযান চলছিল, যাতে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করে বার্মায় প্রবেশ করতে হয়। 

পথের দাবি গল্পের নায়ক অপূর্ব মধ্যবিত্ত পরিবারের তরুন প্রতিনিধি; কিন্তু অপূর্ব বাঙ্গালী ভদ্রলোকও। সে তার বিধবা মা, করুনাময়ী বড় ভাই ও তাদের স্ত্রীদের সাথে কোলকাতায় বাস করত। কলেজ পরীক্ষার পরপরেই অপূর্ব বার্মার রেঙ্গুনে একটি চাকুরীর প্রস্তাব পায়। মাসে ৪০০ টাকার মাহিনা, সাথে বাড়ি ভাড়া, এবং ৬ মাস পরে আরও ২০০ টাকা যোগ হওয়ার গ্যারান্টি। প্রস্তাবনাটি শুনে অপূর্বের মা কে এক অজানা ঝাঁকি দেয়, এটি কি এমন স্থান যেখানে অপূর্ব যাবে? অপূর্বের ভাষ্য “আমাকে বলা হয়েছে যে, বার্মা চরমভাবে একটি অধার্মিক দেশ, বর্বরদের বসবাস ওখানে, আমি কিভাবে ভাবলাম যে, আমার মা আমাকে যেতে দেবে? কিন্তু কলেজ গ্রাজুয়েটের বেকার থাকার ভয়ে করুণাময়ী অবশেষে অপূর্বকে বার্মা যাবার অনুমতি দেয়। অপূর্ব মায়ের রক্ষণশীল নিয়ম মেনে চলতে থাকে। বার্মা যাবার সময় তিওয়ারী নামক একজন ব্রাহ্মণ বাবুর্চিকে সাথে নিয়ে যায়। স্টিমারে অপূর্ব সাথে করে আনা খাবার খায় এবং স্টিমারের পানাহার থেকে বিরত থাকে। সে যখন রেঙ্গুন বন্দরে পৌঁছে, তাকে ভীষন দূর্বল দেখাচ্ছিল। কিন্তু অপূর্বর প্রশান্তি ছিল তাকে ব্রাহ্মণত্ব বিসর্জন দিতে হয়নি।

অপূর্ব যে বাড়িটিতে উঠেছিল সেটি ছিল জীর্ণশীর্ণ। তার উপরে প্রতিবেশীরা ছিল বিধর্মী। সেখানে ছিলেন চায়না ভদ্রলোক, আর একটি পরিবার ছিল এ্যাংলো ভারতীয়। উপর তলার ইউরোপীয় প্রতিবেশী একবার ময়লা পানি মেঝেতে ঢালার কারণে চুঁইয়ে অপূর্বের ঘাড়ে পড়তে থাকে। ফলে তার খাবার ও অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যায়। ক্ষমা চাওয়ার পরিবর্তে ঐ সাহেব উল্টো অপূর্বর বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা ঠুকে দেয় এই বলে যে অপূর্ব নাকি সাহেবের স্ত্রী ও কণ্যাকে অপমান করেছিল। অপূর্ব ও তার সহযোগীকে কোর্টে সমন জারি করা হয় ও ২০ রুপী জরিমানা করা হয়।

এর আগের ঘটে যাওয়া আরেকটি ঘটনা অপূর্বকে অপমানিত করেছিল। অপূর্ব যখন কোলকাতা থেকে বার্মার স্টেশনে পৌছেছিল, তখন সে প্লাটফর্মের একটি বেঞ্চেতে বসেছিল। হঠাৎ করে এ্যাংলো ইন্ডিয়ান ছেলেদের দল তাকে ধাক্কা দিল এবং ভারতীয় দুধ বিক্রেতা বলে উপহাস করছিল। আঘাত আর উপহাসের বিচার চাইল অপূর্ব স্টেশন মাষ্টারের কাছে। কিন্তু অভিযোগ গ্রহন করা হল না একারনে যে, অপূর্ব কোন দু:সাহসে ইউরোপীয়দের জন্য রিজার্ভ করা বেঞ্চে বসেছিল। বার্মায় এসে অপূর্ব এই প্রথম রেসিজম ও বৈষম্যের শিকার হল। অপূর্ব ভেবে পাচ্ছিল না কেন বিদেশের মাটিতে একজন শিক্ষিত ব্রাহ্মণ ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবে? শ্রীকান্তের মতই পথের দাবি আত্নজীবনীমূলক। রেঙ্গুনে ভ্রমন ও বার্মায় অবস্থানকালীন শরৎচন্দ্রের অভিজ্ঞতায় ভরপুর ঐ উপন্যাসগুলো। শরৎচন্দ্রের ভ্রমনকাহিনী হলেও ওগুলো মধ্যবিত্তের ফ্যাশন নির্ভর ভ্রমন ছিল না।

রেঙ্গুনের জীবন অসমতা, বর্ণবাদ এবং তৎপ্রসূত উপনিবেশ বিরোধী এবং পুঁজিবাদ বিরুদ্ধ বার্তাগুলো দুটি উপন্যাসের পরতে পরতে আমরা পাই। রেঙ্গুন অপূর্বর কাছে বিচ্ছিন্ন শহর আর মানুষজন প্রতিনিয়ত সমস্যায় জর্জরিত। তিওয়ারীর যখন জলবসন্ত হয় অপূর্ব তাকে যত্ন নিতে পারেনি। উপরন্তু ভারতীয় প্রবাসী কুলীদের বাসস্থানে গিয়ে তার চোখ ছানাবড়া। দারিদ্রতা, রোগ-শোক- এগুলো নিজের মধ্যবিত্ত অবস্থান দিয়ে মেনে নিতে পারছিল না অপূর্ব। ভাঙ্গাচোরা, জীর্ণশীর্ণ টিনশেডের বসতি ছিল অমানবিক। সামনেই ছিল অনেকগুলো পানির কল আর পিছনে ছিল সারি সারি টয়লেট। যেখানে চটের ছালা ঝুলতেছিল দিনের পর দিন, বৎসরের পর বৎসর—হাজার হাজার পাঞ্জাবী, দক্ষিণ ভারতীয়, বার্মিজ, বাঙ্গালী, উড়িষ্যা, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ বসবাস করছিল ঔ গিঞ্জি এলাকাতে।

অপূর্বের মনে হচ্ছিল রেঙ্গুন এমনে একটি স্থান যেখানে পানির অপ্রতুলতা সাংঘাতিক আর গোসলখানাসহ প্রাইভেসির কোন বালাই ছিল না। অপূর্ব অবাক হয় আরও যখন দেখে ফ্যাক্টরীর শ্রমিকেরা কি মানবেতর জীবন যাপন করে। অপূর্বের ভাবনায় কেন ভারতীয়রা রেঙ্গুনে এই মানবেতর জীবন যাপন করতে অভিবাসন করে?

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ০২ নভেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম