শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

শরৎচন্দ্রের চোখে সেই বার্মা

ড. জহির আহমেদ:
অনলাইন ভার্সন
শরৎচন্দ্রের চোখে সেই বার্মা

১৮৭৬ সালে একটি ব্রাহ্মন পরিবারে শরৎচন্দ্রের জন্ম। ১৯০৩ থেকে ১৯১৬ নাগাদ শরৎচন্দ্র বার্মাতে অবস্থান করেন। ১৯০৩ সালে তিনি প্রথম রেঙ্গুনে যান। মামা শ্রী আগরনাথ চট্টপাধ্যায়ের কাছে উঠেন তিনি। মামা ছিলেন প্রতিষ্ঠিত আইনজীবী। সে সুবাধে শরৎচন্দ্র আইন ও বার্মিজ ভাষা শেখেন। কিছুদিন পর রেঙ্গুনের বার্মা রেলওয়েতে চাকুরী পান। মামার অকাল মৃত্যু তার জীবনের পরিকল্পনায় ছন্দপতন ঘটায়। বারবার বাসা বদল করেন, অনিশ্চয়তাকে বরণ করেন। রেঙ্গুনের বার্নার্ড লাইব্রেরীতে নিয়মিত যেতেন এবং পড়তেন স্পেন্সার, টলস্টয়, কান্ট, ডিকেন্স। এই লেখকদের প্রভাব পড়েছে শরৎচন্দ্রের লেখনিতে।

ছোটবেলা থেকেই যাত্রাদলে যোগ দিতেন তিনি। ২৬ বছর বয়সে রেঙ্গুনে জীবিকার সন্ধানে শরৎচন্দ্র চলে যান। রেঙ্গুন ভ্রমন ও জীবনকালের স্বর্ণকাল- এসময়ে তিনি চরিত্রহীন, শ্রীকান্ত এবং পথের দাবি উপন্যাস লিখেন। দূরের একজন আত্মীয় তার ভাগ্যের চাকা খুলে দেয়। তখনকার বার্মা শরৎ চন্দ্রের কাছে হয় এমন একটা ভূমি যেখানে নগরের রাস্তাগুলোতে ছিল স্বর্ণের ছড়াছড়ি। যে মুহূর্তে ভারতের লোকজন বার্মায় গমন করে, তখন অনেকেই চাকুরী, বিত্ত, ক্ষমতা আর মর্যাদাবান হয়ে ওঠে।

শ্রীকান্তের কাছে শুধু ঋণ আর মর্যাদা আকর্ষণীয় ছিল না। বরং প্রমত্ত সমুদ্রের উত্তাল জলরাশি বেয়ে বেয়ে ভ্রমনের আকর্ষণও ছিল। বার্মায় সাময়িক অভিবাসী হবার আগে শ্রীকান্ত গিয়েছিল তার প্রেয়সী পিয়ারী বাঈ এর কাছে। পিয়ারী বাঈ এর অশ্রুসজল জিজ্ঞাসা ছিল, ”যারা বার্মায় যায় তার আর ফেরত আসে না, সেটি কি তুমি জান?” শ্রীকান্তের কাছে পিয়ারীর আকুতি ছিল তাকে যেন সঙ্গে করে বার্মায় নিয়ে যায়। যাতে নর্তকীর পরিচিতি ছাপিয়ে পিয়ারী নতুন পরিচিতি লাভ করে।

কিন্তু শ্রীকান্ত একাই বার্মায় যাবে বলে পণ করেছিল। সমুদ্রে সাইক্লোনে পতিত হয়ে শ্রীকান্ত ঝড়ের যে এথনোগ্রাফিক বর্ণনা দেন, তা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। প্রবল ঝড়ে কিভাবে লঞ্চের ভেতরের যাত্রীরা জাম পাকা হয়ে একবার এদিকে আরেকবার ওদিকে গড়াগড়ি খাচ্ছিল তা ছিল অসম্ভব অনুভূতিপ্রবন একজন লেখকের বর্ণনা। শরৎচন্দ্র যাত্রীদের বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে- বয়স্ক অনেক মানুষ যারা কিনা ব্যবসার খাতিরে বার্মায় ভ্রমণ করে, অনেক যুগল যারা কিনা বার্মা বা আরাকানে পারিবারিক বাধা অতিক্রম করার জন্য ভ্রমণ করে; এবং ভাগ্যাহত মানুষেরা যার উন্নত জীবিকার জন্য নতুন দেশে ভ্রমণ করে। শ্রীকান্তের জীবনে বার্মা সফর ছিল জীবনের নতুন অধ্যায়।

কয়লা ঘাটের কোন এক কুয়াশা ঢাকা ভোরে খাকি পরা একজন কুলি তার ট্রাংক বহন করছিল। স্টেশনে প্রবেশ করে শ্রীকান্ত দেখলো যে, মানুষগুলো জন্তুর পালের মত গাদাগাদি হয়ে বসেছিল, কুয়াশার ঠান্ডায় জমে যাওয়ার ভয়ে টিনশেডে অশ্রয় নিয়েছিল তারা। বন্দরে শরৎচন্দ্রের অভিজ্ঞতা ছিল একজন তৃতীয় শ্রেনীর যাত্রী, ভেড়ার পালের মত যাত্রীদের স্বাস্ত্য পরীক্ষা করার জন্য একজন বৃটিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীকান্তও লাইনে দাড়িয়েছিল। শরৎচন্দ্রের প্রতি এটি অমানবিক, আত্নমর্যাদার পরিপন্থি, উপনিবেশিকদের বৈষম্যের কৌশল। এভাবে স্টিমারে বেশ কয়বার ‘প্লেগ’ বিরোধী অভিযান চলছিল, যাতে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করে বার্মায় প্রবেশ করতে হয়। 

পথের দাবি গল্পের নায়ক অপূর্ব মধ্যবিত্ত পরিবারের তরুন প্রতিনিধি; কিন্তু অপূর্ব বাঙ্গালী ভদ্রলোকও। সে তার বিধবা মা, করুনাময়ী বড় ভাই ও তাদের স্ত্রীদের সাথে কোলকাতায় বাস করত। কলেজ পরীক্ষার পরপরেই অপূর্ব বার্মার রেঙ্গুনে একটি চাকুরীর প্রস্তাব পায়। মাসে ৪০০ টাকার মাহিনা, সাথে বাড়ি ভাড়া, এবং ৬ মাস পরে আরও ২০০ টাকা যোগ হওয়ার গ্যারান্টি। প্রস্তাবনাটি শুনে অপূর্বের মা কে এক অজানা ঝাঁকি দেয়, এটি কি এমন স্থান যেখানে অপূর্ব যাবে? অপূর্বের ভাষ্য “আমাকে বলা হয়েছে যে, বার্মা চরমভাবে একটি অধার্মিক দেশ, বর্বরদের বসবাস ওখানে, আমি কিভাবে ভাবলাম যে, আমার মা আমাকে যেতে দেবে? কিন্তু কলেজ গ্রাজুয়েটের বেকার থাকার ভয়ে করুণাময়ী অবশেষে অপূর্বকে বার্মা যাবার অনুমতি দেয়। অপূর্ব মায়ের রক্ষণশীল নিয়ম মেনে চলতে থাকে। বার্মা যাবার সময় তিওয়ারী নামক একজন ব্রাহ্মণ বাবুর্চিকে সাথে নিয়ে যায়। স্টিমারে অপূর্ব সাথে করে আনা খাবার খায় এবং স্টিমারের পানাহার থেকে বিরত থাকে। সে যখন রেঙ্গুন বন্দরে পৌঁছে, তাকে ভীষন দূর্বল দেখাচ্ছিল। কিন্তু অপূর্বর প্রশান্তি ছিল তাকে ব্রাহ্মণত্ব বিসর্জন দিতে হয়নি।

অপূর্ব যে বাড়িটিতে উঠেছিল সেটি ছিল জীর্ণশীর্ণ। তার উপরে প্রতিবেশীরা ছিল বিধর্মী। সেখানে ছিলেন চায়না ভদ্রলোক, আর একটি পরিবার ছিল এ্যাংলো ভারতীয়। উপর তলার ইউরোপীয় প্রতিবেশী একবার ময়লা পানি মেঝেতে ঢালার কারণে চুঁইয়ে অপূর্বের ঘাড়ে পড়তে থাকে। ফলে তার খাবার ও অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যায়। ক্ষমা চাওয়ার পরিবর্তে ঐ সাহেব উল্টো অপূর্বর বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা ঠুকে দেয় এই বলে যে অপূর্ব নাকি সাহেবের স্ত্রী ও কণ্যাকে অপমান করেছিল। অপূর্ব ও তার সহযোগীকে কোর্টে সমন জারি করা হয় ও ২০ রুপী জরিমানা করা হয়।

এর আগের ঘটে যাওয়া আরেকটি ঘটনা অপূর্বকে অপমানিত করেছিল। অপূর্ব যখন কোলকাতা থেকে বার্মার স্টেশনে পৌছেছিল, তখন সে প্লাটফর্মের একটি বেঞ্চেতে বসেছিল। হঠাৎ করে এ্যাংলো ইন্ডিয়ান ছেলেদের দল তাকে ধাক্কা দিল এবং ভারতীয় দুধ বিক্রেতা বলে উপহাস করছিল। আঘাত আর উপহাসের বিচার চাইল অপূর্ব স্টেশন মাষ্টারের কাছে। কিন্তু অভিযোগ গ্রহন করা হল না একারনে যে, অপূর্ব কোন দু:সাহসে ইউরোপীয়দের জন্য রিজার্ভ করা বেঞ্চে বসেছিল। বার্মায় এসে অপূর্ব এই প্রথম রেসিজম ও বৈষম্যের শিকার হল। অপূর্ব ভেবে পাচ্ছিল না কেন বিদেশের মাটিতে একজন শিক্ষিত ব্রাহ্মণ ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবে? শ্রীকান্তের মতই পথের দাবি আত্নজীবনীমূলক। রেঙ্গুনে ভ্রমন ও বার্মায় অবস্থানকালীন শরৎচন্দ্রের অভিজ্ঞতায় ভরপুর ঐ উপন্যাসগুলো। শরৎচন্দ্রের ভ্রমনকাহিনী হলেও ওগুলো মধ্যবিত্তের ফ্যাশন নির্ভর ভ্রমন ছিল না।

রেঙ্গুনের জীবন অসমতা, বর্ণবাদ এবং তৎপ্রসূত উপনিবেশ বিরোধী এবং পুঁজিবাদ বিরুদ্ধ বার্তাগুলো দুটি উপন্যাসের পরতে পরতে আমরা পাই। রেঙ্গুন অপূর্বর কাছে বিচ্ছিন্ন শহর আর মানুষজন প্রতিনিয়ত সমস্যায় জর্জরিত। তিওয়ারীর যখন জলবসন্ত হয় অপূর্ব তাকে যত্ন নিতে পারেনি। উপরন্তু ভারতীয় প্রবাসী কুলীদের বাসস্থানে গিয়ে তার চোখ ছানাবড়া। দারিদ্রতা, রোগ-শোক- এগুলো নিজের মধ্যবিত্ত অবস্থান দিয়ে মেনে নিতে পারছিল না অপূর্ব। ভাঙ্গাচোরা, জীর্ণশীর্ণ টিনশেডের বসতি ছিল অমানবিক। সামনেই ছিল অনেকগুলো পানির কল আর পিছনে ছিল সারি সারি টয়লেট। যেখানে চটের ছালা ঝুলতেছিল দিনের পর দিন, বৎসরের পর বৎসর—হাজার হাজার পাঞ্জাবী, দক্ষিণ ভারতীয়, বার্মিজ, বাঙ্গালী, উড়িষ্যা, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ বসবাস করছিল ঔ গিঞ্জি এলাকাতে।

অপূর্বের মনে হচ্ছিল রেঙ্গুন এমনে একটি স্থান যেখানে পানির অপ্রতুলতা সাংঘাতিক আর গোসলখানাসহ প্রাইভেসির কোন বালাই ছিল না। অপূর্ব অবাক হয় আরও যখন দেখে ফ্যাক্টরীর শ্রমিকেরা কি মানবেতর জীবন যাপন করে। অপূর্বের ভাবনায় কেন ভারতীয়রা রেঙ্গুনে এই মানবেতর জীবন যাপন করতে অভিবাসন করে?

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ০২ নভেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম