শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মোটরসাইকেল ট্যুরিজম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মোটরসাইকেল ট্যুরিজম

হাঁটার থেকে দ্রুত কিন্তু বহনে এবং চালনায় কম পরিশ্রম, ঝামেলা মুক্ত মাধ্যম হিসেবে সাইকেলের সাথে মোটর-যুক্ত করেই মোটর সাইকেলের উৎপত্তি। মোটরসাইকেলে ভ্রমণের জনপ্রিয়তার ঢেউ এখন বাংলাদেশেও। কর্মব্যস্ত জীবনে আবদ্ধ জীবন লম্বা ছুটিতে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে মন ছুটে যেতে চায় সব কিছু ছেড়ে একটু দূরে। আর দুঃসাহসিকতা যখন ভর করে বসে তখন দূরত্ব আর বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। তাই আজকাল প্রায়শই দেখা যায় এই ছোট ছোট দলগুলো মোটরসাইকেলে ছুটে বেড়াচ্ছে দেশের ট্যুরিস্ট-স্পট গুলোতে, দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। ভ্রমণটা যদি হয় পুরো পরিবার নিয়ে এর স্বাদটা হয়ে যায় একেবারেই অন্যরকম। ঘরে আর মন পড়ে থাকার কষ্ট থাকে না।

এইতো সেদিন তিন দিনের ছুটিতে ৫৫টি বাইকে করে পরিবার-বন্ধুবান্ধবরা মিলে ঢাকা-কক্সবাজার-টেকনাফ-ঢাকা ঘুরে এলো বি.ডি রাইডার্স নামের ফেসবুকগ্রুপের সদস্যরা। এদের মাঝে চাকুরীজীবী থেকে শুরু করে ছাত্র, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবার কিংবা ব্যাচেলর, বিভিন্ন পেশাজীবী – এ ছিলো এক অনন্য মিশ্রণের মিলনমেলা। ২০১৭ তে শুরু এক হওয়া এই বি.ডি.রাইডারস মোটরসাইকেল ট্যুরিং গ্রুপটি পরিবার-বন্ধুসহ সুস্থ ভ্রমনের উৎসাহ ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে দিতেই পথ ছুটে চলেছে। আর সেই লক্ষকে সামনে রেখে যাত্রার পূর্বেই পর্যবেক্ষক দল ভ্রমণ করে আসে সম্ভাব্য গন্তব্য। পর্যবেক্ষক দলকে হিসেব করতে হয় কোথায় বিরতি, কতক্ষণ বিরতি, খাবারের ব্যবস্থা, সবগুলো মোটরবাইকের নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য-ব্যবস্থাপনাসহ চলার পথের নানাবিধ জোগাড়যন্ত্র। এরপর কঠর নিয়মনীতি’র প্রণয়ন, স্বেচ্ছাসেবক বাছাই।

যাত্রার শুরুর মিলনস্থল ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিশুক-মনির চত্ত্বর। যেখানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো দুই বিশেষ মানুষকে বহনকরা গাড়ির ধ্বংসাবশেষ এর ম্যুরাল যেন এক সাবধানবার্তা। সেখান থেকে হানিফ ফ্লাইওভার এর টোল প্লাজায় সারি দিয়ে দাঁড়ানো। সারিবদ্ধতার সাথে সাথে চলে নিয়মগুলোর পুনরাবৃত্তি এবং মহাসড়কে চলার নিয়মগুলো। দলের ফাঁকে ফাঁকে স্বেচ্ছাসেবকদের অবস্থান গ্রহণ। এগিয়ে চলে ধীরগতিতে পুরো বহরটি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উঠবার পর দায়িত্ব যেন আরও বেড়ে যায়। গতি নয়, ধীরতাই গন্তব্যে পৌছানোর মূলমন্ত্র গেঁথে দিতে হয় প্রতিটি সদস্যদের মনে। যাওয়া আসা মিলে পথের দৈর্ঘ্যে যে প্রায় এক হাজার কিলোমিটার। এ যেন এক ম্যারাথন। গতি নয়, ধৈর্য এর জ্বালানি।

কুমিল্লার কাছাকাছি এসে দেখা যায় রাস্তায় কুয়াশার দল মেঘের আকার নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপত্তার কথা ভেবে গতি আরো কমিয়ে আনা হয়। বিরতিগুলোও একটু দীর্ঘতর হয়। এরই ফাঁকে সেরে নেয়া হয় রাতের খাবার। আবার পথচলা শুরু। রাতের অন্ধকার আর কুয়াশার চাদরের ফাঁকে ফাঁকে জোনাকির দলে ৫৫টি মোটরবাইক এগিয়ে চলে। সাপের মতো একে বেঁকে এগিয়ে চলে দলটি। কোথাও কারো সমস্যা হলেই নিরাপদে সকলেই দাঁড়িয়ে পড়ে। সময়ও এখানে মুখ্য নয়। 

দলটি যখন চট্টগ্রাম শহর পেরোচ্ছে – পুরো শহর তখন মাত্রই ঘুম থেকে জেগে উঠছে। নামাজের বিরতিতে কেউ কেউ ছুটে যাচ্ছে কাছের মাসজিদে। ট্রাফিক সিগনালের পুলিশের ঘোর লাগা দৃষ্টি যেন বলছে, সে কি স্বপ্ন দেখছে নাকি সত্যি! এতোগুলো মোটর-আরোহী কি করছে এখানে! কেউ কেউ তো প্রশ্ন করে – ভাই সাথে কি ভি-আই-পি আছে কিনা। উত্তর আসে আমরাই তো ভি-আই-পি। কক্সবাজারের আনন্দ ভ্রমণ শুনে চলে শুভেচ্ছা আর দোয়া বিনিময়।

শহর পেরিয়ে এসে হালকা নাস্তার বিরতি। কারণ এখন যে নতুন এক ভয়। আর তা হলো সারারাতের ক্লান্তি ঘুম হয়ে ভর করতে পারে। তাই নতুন নির্দেশনা। যখনই প্রয়োজন হবে অল্প বিরতি নিয়ে চোখে মুখে পানি দিয়ে নিতে হবে। কোন ভাবে ঘুম চোখে জোর করে চালানো যাবে না। প্রয়োজনে পিছনের আরোহীকে দিয়ে বাইক চালাতে হবে। কিংবা চায়ের দোকানে বিশ্রাম। যেহেতু ছুটি শুরু হয়ে গেছে ঢাকা থেকে ধেয়ে আসছে শত শত ট্যুরিস্টবাহী বাস। তাই সাবধানতা এখন রাতের অন্ধকারের থেকে দিনের আলোতেও বেশি প্রয়োজন। 

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের মহাসড়কের আকাবাকা উঁচুনিচু পথে এগিয়ে চলে সারিটি। স্বাভাবিক ও নিয়মতান্ত্রিক বিরতিতে দলটিকে দূর থেকে কখনোই জটলা মনে হয়নি। এক সারিতে চলার কারণে তৈরি হয়নি কোন জটিলতা। ধীরে ধিরে দলটি প্রবেশ করে কক্সবাজার শহরে। সূর্য তখন মধ্য গগনে মাথার উপর তাপ ছড়াচ্ছে। শহরটি ইতিমধ্যে লোকে লোকারণ্য। পরে জানা যায় সেদিন নাকি কক্সবাজারে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ পর্যটক ছিলেন।

পরদিন সকাল ৯টায় যাত্রা শুরু হয় টেকনাফের উদ্দেশ্যে। পথ বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ। আসার আগে শোনা যাচ্ছিল সেখানে সংস্কার কাজ চলছে। তাই অতটুকু পথ এড়িয়ে যাবার জন্য সিদ্ধান্ত হয় সমুদ্র সৈকত ধরে এগুনোর। দলটি বালুকা বেলায় উত্তাল সাগরের সাথে মিশে যাবার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। সৈকত হয়ে মেরিন ড্রাইভে উঠে আসে দলটি। এরপর আসে সাবধান সূচক নির্দেশনা। যেহেতু পথটির অধিকাংশই খালি পাওয়া যাবে তাতে কেউ যেন অত্যাধিক গতিতে না চালায়। কারন আশে পাশে রয়েছে অনেক স্কুল মাদ্রাসা এবং হোটেল। তাই সাবধানতা অবশ্যই লক্ষণীয়। ইনানী বিচের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় পর্যটকদের আনন্দ ছিলো লক্ষণীয়। বিডিআর চেক পোস্টে প্রয়োজনীয় কাজ সেরে দলটি আরো এগিয়ে গিয়ে বেছে নেয় একটি নিরব বালুকাবেলা। চলতে থাকে ফটো সেশন আর বাচ্চাদের দৌড়ঝাঁপ। এর সাথে তরমুজ খাবার এক মহোৎসব। প্রায় এক ঘণ্টা পর দলটি সাবরাং অর্থ্যাত মেরিন ড্রাইভের শেষ মাথার উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করে।

সাবারাং পৌছে উত্তাল সাগরের সাম্পানের দলুনীর দৃশ্য ছিলো মহোময়। অতিউৎসাহী কেউ কেউ মোটরবাইকসহ নেমে গেলো সাগর পাড়ে, কেউ কেউ সোজা সমুদ্রে। ব্যাপারটা এমন শখের মোটর বাইক ছাড়া যেন সাগরে নামা যাবে না। সেখানে বসে সিদ্ধান্ত হলো এতো বড় দল নিয়ে টেকনাফ বাজারে প্রবেশ করাটা সমচীন হবে না, কারণ পর্যটকদের ভিড়। অবশ্য সাগর ছেড়ে ভিড়ের ভিতর কেউ যেতেও আগ্রহী বলে মনে হলো না। মা-বাবা’রা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে পানিতে সময় কাটাতেই বরং বেশি উৎসাহী। আশে পাশের দোকানে ডাব-কলা দিয়ে চললো দুপুরের খাবার। কেউ কেউ লবণ খামারে গিয়ে ছবি তোলার ব্যাপারে উৎসাহী। কেউ বা চড়ে বসলো তীরে রাখা সাম্পানে। সে এক অদ্ভুত সময়। দলটি বিকেলে ফিরে আসে কক্সবাজার। সকাল হলেই ফিরে যেতে ভেবে অনেকের তখন থেকেই একটু মনঃ খারাপ মত।

যাত্রার তৃতীয় দিন। যদিও কথা ছিলো ভোরে যাত্রা শুরু। কেউ কেউ ভোর বেলা উঠেই চলে গিয়েছিলো সৈকতে। শেষবারের মতো সমুদ্রে অবগাহনের সুযোগ কে-ই বা ছাড়তে চায়। সকালের নাস্তা খেয়েই দলটি যাত্রা শুরু করতে করতে বেলা ৯টা। সেই একই পদ্ধতিতে নিয়মিত বিরতিতে দলটি ঢাকা ফিরে আসে রাত একটায়।

এতো বড় আয়োজন সম্পর্কে কিভাবে সম্ভব জানতে চাইলে গ্রুপের এডমিন জাভেদ দেলোয়ার বলেন, মোটর-বাইক ট্যুরিং বিশ্বে একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ মাধ্যম। শুধু তরুণ যুবকরা বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে বেড়াবে কেন? মাঝে মাঝে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে ইচ্ছে করে। তাই এই উদ্যোগ। মোটরবাইকের কথা শুনলেই সবাই একটু ভয় পায়, কিন্তু দলীয় সহযোগিতা আর সমমনা হলে ভয় কে জয় করা সম্ভব।

তিনি আরো বলেন, সহযোগী মনভাবের পাশাপাশি  কঠোর নিয়ম মেনে চলার মানসিকতা রাখতে হয় দলের সকলকে। কারন এ ধরণের ভ্রমণে হঠাৎ করেই কারো সমস্যা হতেই পারে। সেক্ষেত্রে সকলকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হতে পারে। যেমন কক্সবাজার থেকে বের হবার কিছু পরেই আমাদের এক বন্ধুর বাইকের চেইন ছিড়ে যাওয়ায় আমরা সকলেই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করি। এতে প্রায় দুই ঘণ্টা রাস্থায় অপেক্ষা করতে হলেও সদস্যরা তাতে বিরক্ত হননি, বরং আশে পাশে ছবি তুলতে তুলতেই সময় কাটিয়ে দেয় তারা।

ঢাকা থেকে রাতে যাত্রা শুরু করতে কোন বাধার সম্মুখীন হয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ। আর সেটা হলো প্রাকৃতিক বাধা, ঘন কুয়াশা। তখন আমাদের গতি ছিলো ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বা তার কিছু বেশি। অবস্থা যাই হোক না কেন আমরা কখনোই উশৃঙ্খলতাকে প্রশ্রয় দেই না আর ঝুঁকি নিতে আগ্রহী হই না। আর তাই তো যাবার দিন আমাদের প্রায় ১৬-১৭ ঘণ্টা সময় লেগে যায় আমাদের।

কক্সবাজার পৌঁছাবার পরদিন দলটি পৌছে মেরিন ড্রাইভ এর শেষ মাথা টেকনাফের সাব্রাং। সারা দিন সাগর পাড়ে সময় কাটিয়ে বিকেলে দলটি ফিরে আসে কক্সবাজার। পরদিন বেলা ৯টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে দলটি। সদস্যদের সকলকেই সুস্থ অবস্থায় ফিরে আসে যার যার ঘরে।

লেখক, ভ্রমণকারী

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

এই মাত্র | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা