শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মোটরসাইকেল ট্যুরিজম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মোটরসাইকেল ট্যুরিজম

হাঁটার থেকে দ্রুত কিন্তু বহনে এবং চালনায় কম পরিশ্রম, ঝামেলা মুক্ত মাধ্যম হিসেবে সাইকেলের সাথে মোটর-যুক্ত করেই মোটর সাইকেলের উৎপত্তি। মোটরসাইকেলে ভ্রমণের জনপ্রিয়তার ঢেউ এখন বাংলাদেশেও। কর্মব্যস্ত জীবনে আবদ্ধ জীবন লম্বা ছুটিতে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে মন ছুটে যেতে চায় সব কিছু ছেড়ে একটু দূরে। আর দুঃসাহসিকতা যখন ভর করে বসে তখন দূরত্ব আর বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। তাই আজকাল প্রায়শই দেখা যায় এই ছোট ছোট দলগুলো মোটরসাইকেলে ছুটে বেড়াচ্ছে দেশের ট্যুরিস্ট-স্পট গুলোতে, দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। ভ্রমণটা যদি হয় পুরো পরিবার নিয়ে এর স্বাদটা হয়ে যায় একেবারেই অন্যরকম। ঘরে আর মন পড়ে থাকার কষ্ট থাকে না।

এইতো সেদিন তিন দিনের ছুটিতে ৫৫টি বাইকে করে পরিবার-বন্ধুবান্ধবরা মিলে ঢাকা-কক্সবাজার-টেকনাফ-ঢাকা ঘুরে এলো বি.ডি রাইডার্স নামের ফেসবুকগ্রুপের সদস্যরা। এদের মাঝে চাকুরীজীবী থেকে শুরু করে ছাত্র, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবার কিংবা ব্যাচেলর, বিভিন্ন পেশাজীবী – এ ছিলো এক অনন্য মিশ্রণের মিলনমেলা। ২০১৭ তে শুরু এক হওয়া এই বি.ডি.রাইডারস মোটরসাইকেল ট্যুরিং গ্রুপটি পরিবার-বন্ধুসহ সুস্থ ভ্রমনের উৎসাহ ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে দিতেই পথ ছুটে চলেছে। আর সেই লক্ষকে সামনে রেখে যাত্রার পূর্বেই পর্যবেক্ষক দল ভ্রমণ করে আসে সম্ভাব্য গন্তব্য। পর্যবেক্ষক দলকে হিসেব করতে হয় কোথায় বিরতি, কতক্ষণ বিরতি, খাবারের ব্যবস্থা, সবগুলো মোটরবাইকের নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য-ব্যবস্থাপনাসহ চলার পথের নানাবিধ জোগাড়যন্ত্র। এরপর কঠর নিয়মনীতি’র প্রণয়ন, স্বেচ্ছাসেবক বাছাই।

যাত্রার শুরুর মিলনস্থল ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিশুক-মনির চত্ত্বর। যেখানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো দুই বিশেষ মানুষকে বহনকরা গাড়ির ধ্বংসাবশেষ এর ম্যুরাল যেন এক সাবধানবার্তা। সেখান থেকে হানিফ ফ্লাইওভার এর টোল প্লাজায় সারি দিয়ে দাঁড়ানো। সারিবদ্ধতার সাথে সাথে চলে নিয়মগুলোর পুনরাবৃত্তি এবং মহাসড়কে চলার নিয়মগুলো। দলের ফাঁকে ফাঁকে স্বেচ্ছাসেবকদের অবস্থান গ্রহণ। এগিয়ে চলে ধীরগতিতে পুরো বহরটি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উঠবার পর দায়িত্ব যেন আরও বেড়ে যায়। গতি নয়, ধীরতাই গন্তব্যে পৌছানোর মূলমন্ত্র গেঁথে দিতে হয় প্রতিটি সদস্যদের মনে। যাওয়া আসা মিলে পথের দৈর্ঘ্যে যে প্রায় এক হাজার কিলোমিটার। এ যেন এক ম্যারাথন। গতি নয়, ধৈর্য এর জ্বালানি।

কুমিল্লার কাছাকাছি এসে দেখা যায় রাস্তায় কুয়াশার দল মেঘের আকার নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপত্তার কথা ভেবে গতি আরো কমিয়ে আনা হয়। বিরতিগুলোও একটু দীর্ঘতর হয়। এরই ফাঁকে সেরে নেয়া হয় রাতের খাবার। আবার পথচলা শুরু। রাতের অন্ধকার আর কুয়াশার চাদরের ফাঁকে ফাঁকে জোনাকির দলে ৫৫টি মোটরবাইক এগিয়ে চলে। সাপের মতো একে বেঁকে এগিয়ে চলে দলটি। কোথাও কারো সমস্যা হলেই নিরাপদে সকলেই দাঁড়িয়ে পড়ে। সময়ও এখানে মুখ্য নয়। 

দলটি যখন চট্টগ্রাম শহর পেরোচ্ছে – পুরো শহর তখন মাত্রই ঘুম থেকে জেগে উঠছে। নামাজের বিরতিতে কেউ কেউ ছুটে যাচ্ছে কাছের মাসজিদে। ট্রাফিক সিগনালের পুলিশের ঘোর লাগা দৃষ্টি যেন বলছে, সে কি স্বপ্ন দেখছে নাকি সত্যি! এতোগুলো মোটর-আরোহী কি করছে এখানে! কেউ কেউ তো প্রশ্ন করে – ভাই সাথে কি ভি-আই-পি আছে কিনা। উত্তর আসে আমরাই তো ভি-আই-পি। কক্সবাজারের আনন্দ ভ্রমণ শুনে চলে শুভেচ্ছা আর দোয়া বিনিময়।

শহর পেরিয়ে এসে হালকা নাস্তার বিরতি। কারণ এখন যে নতুন এক ভয়। আর তা হলো সারারাতের ক্লান্তি ঘুম হয়ে ভর করতে পারে। তাই নতুন নির্দেশনা। যখনই প্রয়োজন হবে অল্প বিরতি নিয়ে চোখে মুখে পানি দিয়ে নিতে হবে। কোন ভাবে ঘুম চোখে জোর করে চালানো যাবে না। প্রয়োজনে পিছনের আরোহীকে দিয়ে বাইক চালাতে হবে। কিংবা চায়ের দোকানে বিশ্রাম। যেহেতু ছুটি শুরু হয়ে গেছে ঢাকা থেকে ধেয়ে আসছে শত শত ট্যুরিস্টবাহী বাস। তাই সাবধানতা এখন রাতের অন্ধকারের থেকে দিনের আলোতেও বেশি প্রয়োজন। 

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের মহাসড়কের আকাবাকা উঁচুনিচু পথে এগিয়ে চলে সারিটি। স্বাভাবিক ও নিয়মতান্ত্রিক বিরতিতে দলটিকে দূর থেকে কখনোই জটলা মনে হয়নি। এক সারিতে চলার কারণে তৈরি হয়নি কোন জটিলতা। ধীরে ধিরে দলটি প্রবেশ করে কক্সবাজার শহরে। সূর্য তখন মধ্য গগনে মাথার উপর তাপ ছড়াচ্ছে। শহরটি ইতিমধ্যে লোকে লোকারণ্য। পরে জানা যায় সেদিন নাকি কক্সবাজারে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ পর্যটক ছিলেন।

পরদিন সকাল ৯টায় যাত্রা শুরু হয় টেকনাফের উদ্দেশ্যে। পথ বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ। আসার আগে শোনা যাচ্ছিল সেখানে সংস্কার কাজ চলছে। তাই অতটুকু পথ এড়িয়ে যাবার জন্য সিদ্ধান্ত হয় সমুদ্র সৈকত ধরে এগুনোর। দলটি বালুকা বেলায় উত্তাল সাগরের সাথে মিশে যাবার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। সৈকত হয়ে মেরিন ড্রাইভে উঠে আসে দলটি। এরপর আসে সাবধান সূচক নির্দেশনা। যেহেতু পথটির অধিকাংশই খালি পাওয়া যাবে তাতে কেউ যেন অত্যাধিক গতিতে না চালায়। কারন আশে পাশে রয়েছে অনেক স্কুল মাদ্রাসা এবং হোটেল। তাই সাবধানতা অবশ্যই লক্ষণীয়। ইনানী বিচের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় পর্যটকদের আনন্দ ছিলো লক্ষণীয়। বিডিআর চেক পোস্টে প্রয়োজনীয় কাজ সেরে দলটি আরো এগিয়ে গিয়ে বেছে নেয় একটি নিরব বালুকাবেলা। চলতে থাকে ফটো সেশন আর বাচ্চাদের দৌড়ঝাঁপ। এর সাথে তরমুজ খাবার এক মহোৎসব। প্রায় এক ঘণ্টা পর দলটি সাবরাং অর্থ্যাত মেরিন ড্রাইভের শেষ মাথার উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করে।

সাবারাং পৌছে উত্তাল সাগরের সাম্পানের দলুনীর দৃশ্য ছিলো মহোময়। অতিউৎসাহী কেউ কেউ মোটরবাইকসহ নেমে গেলো সাগর পাড়ে, কেউ কেউ সোজা সমুদ্রে। ব্যাপারটা এমন শখের মোটর বাইক ছাড়া যেন সাগরে নামা যাবে না। সেখানে বসে সিদ্ধান্ত হলো এতো বড় দল নিয়ে টেকনাফ বাজারে প্রবেশ করাটা সমচীন হবে না, কারণ পর্যটকদের ভিড়। অবশ্য সাগর ছেড়ে ভিড়ের ভিতর কেউ যেতেও আগ্রহী বলে মনে হলো না। মা-বাবা’রা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে পানিতে সময় কাটাতেই বরং বেশি উৎসাহী। আশে পাশের দোকানে ডাব-কলা দিয়ে চললো দুপুরের খাবার। কেউ কেউ লবণ খামারে গিয়ে ছবি তোলার ব্যাপারে উৎসাহী। কেউ বা চড়ে বসলো তীরে রাখা সাম্পানে। সে এক অদ্ভুত সময়। দলটি বিকেলে ফিরে আসে কক্সবাজার। সকাল হলেই ফিরে যেতে ভেবে অনেকের তখন থেকেই একটু মনঃ খারাপ মত।

যাত্রার তৃতীয় দিন। যদিও কথা ছিলো ভোরে যাত্রা শুরু। কেউ কেউ ভোর বেলা উঠেই চলে গিয়েছিলো সৈকতে। শেষবারের মতো সমুদ্রে অবগাহনের সুযোগ কে-ই বা ছাড়তে চায়। সকালের নাস্তা খেয়েই দলটি যাত্রা শুরু করতে করতে বেলা ৯টা। সেই একই পদ্ধতিতে নিয়মিত বিরতিতে দলটি ঢাকা ফিরে আসে রাত একটায়।

এতো বড় আয়োজন সম্পর্কে কিভাবে সম্ভব জানতে চাইলে গ্রুপের এডমিন জাভেদ দেলোয়ার বলেন, মোটর-বাইক ট্যুরিং বিশ্বে একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ মাধ্যম। শুধু তরুণ যুবকরা বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে বেড়াবে কেন? মাঝে মাঝে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে ইচ্ছে করে। তাই এই উদ্যোগ। মোটরবাইকের কথা শুনলেই সবাই একটু ভয় পায়, কিন্তু দলীয় সহযোগিতা আর সমমনা হলে ভয় কে জয় করা সম্ভব।

তিনি আরো বলেন, সহযোগী মনভাবের পাশাপাশি  কঠোর নিয়ম মেনে চলার মানসিকতা রাখতে হয় দলের সকলকে। কারন এ ধরণের ভ্রমণে হঠাৎ করেই কারো সমস্যা হতেই পারে। সেক্ষেত্রে সকলকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হতে পারে। যেমন কক্সবাজার থেকে বের হবার কিছু পরেই আমাদের এক বন্ধুর বাইকের চেইন ছিড়ে যাওয়ায় আমরা সকলেই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করি। এতে প্রায় দুই ঘণ্টা রাস্থায় অপেক্ষা করতে হলেও সদস্যরা তাতে বিরক্ত হননি, বরং আশে পাশে ছবি তুলতে তুলতেই সময় কাটিয়ে দেয় তারা।

ঢাকা থেকে রাতে যাত্রা শুরু করতে কোন বাধার সম্মুখীন হয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ। আর সেটা হলো প্রাকৃতিক বাধা, ঘন কুয়াশা। তখন আমাদের গতি ছিলো ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বা তার কিছু বেশি। অবস্থা যাই হোক না কেন আমরা কখনোই উশৃঙ্খলতাকে প্রশ্রয় দেই না আর ঝুঁকি নিতে আগ্রহী হই না। আর তাই তো যাবার দিন আমাদের প্রায় ১৬-১৭ ঘণ্টা সময় লেগে যায় আমাদের।

কক্সবাজার পৌঁছাবার পরদিন দলটি পৌছে মেরিন ড্রাইভ এর শেষ মাথা টেকনাফের সাব্রাং। সারা দিন সাগর পাড়ে সময় কাটিয়ে বিকেলে দলটি ফিরে আসে কক্সবাজার। পরদিন বেলা ৯টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে দলটি। সদস্যদের সকলকেই সুস্থ অবস্থায় ফিরে আসে যার যার ঘরে।

লেখক, ভ্রমণকারী

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন