শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মোটরসাইকেল ট্যুরিজম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মোটরসাইকেল ট্যুরিজম

হাঁটার থেকে দ্রুত কিন্তু বহনে এবং চালনায় কম পরিশ্রম, ঝামেলা মুক্ত মাধ্যম হিসেবে সাইকেলের সাথে মোটর-যুক্ত করেই মোটর সাইকেলের উৎপত্তি। মোটরসাইকেলে ভ্রমণের জনপ্রিয়তার ঢেউ এখন বাংলাদেশেও। কর্মব্যস্ত জীবনে আবদ্ধ জীবন লম্বা ছুটিতে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে মন ছুটে যেতে চায় সব কিছু ছেড়ে একটু দূরে। আর দুঃসাহসিকতা যখন ভর করে বসে তখন দূরত্ব আর বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। তাই আজকাল প্রায়শই দেখা যায় এই ছোট ছোট দলগুলো মোটরসাইকেলে ছুটে বেড়াচ্ছে দেশের ট্যুরিস্ট-স্পট গুলোতে, দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। ভ্রমণটা যদি হয় পুরো পরিবার নিয়ে এর স্বাদটা হয়ে যায় একেবারেই অন্যরকম। ঘরে আর মন পড়ে থাকার কষ্ট থাকে না।

এইতো সেদিন তিন দিনের ছুটিতে ৫৫টি বাইকে করে পরিবার-বন্ধুবান্ধবরা মিলে ঢাকা-কক্সবাজার-টেকনাফ-ঢাকা ঘুরে এলো বি.ডি রাইডার্স নামের ফেসবুকগ্রুপের সদস্যরা। এদের মাঝে চাকুরীজীবী থেকে শুরু করে ছাত্র, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবার কিংবা ব্যাচেলর, বিভিন্ন পেশাজীবী – এ ছিলো এক অনন্য মিশ্রণের মিলনমেলা। ২০১৭ তে শুরু এক হওয়া এই বি.ডি.রাইডারস মোটরসাইকেল ট্যুরিং গ্রুপটি পরিবার-বন্ধুসহ সুস্থ ভ্রমনের উৎসাহ ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে দিতেই পথ ছুটে চলেছে। আর সেই লক্ষকে সামনে রেখে যাত্রার পূর্বেই পর্যবেক্ষক দল ভ্রমণ করে আসে সম্ভাব্য গন্তব্য। পর্যবেক্ষক দলকে হিসেব করতে হয় কোথায় বিরতি, কতক্ষণ বিরতি, খাবারের ব্যবস্থা, সবগুলো মোটরবাইকের নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য-ব্যবস্থাপনাসহ চলার পথের নানাবিধ জোগাড়যন্ত্র। এরপর কঠর নিয়মনীতি’র প্রণয়ন, স্বেচ্ছাসেবক বাছাই।

যাত্রার শুরুর মিলনস্থল ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিশুক-মনির চত্ত্বর। যেখানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো দুই বিশেষ মানুষকে বহনকরা গাড়ির ধ্বংসাবশেষ এর ম্যুরাল যেন এক সাবধানবার্তা। সেখান থেকে হানিফ ফ্লাইওভার এর টোল প্লাজায় সারি দিয়ে দাঁড়ানো। সারিবদ্ধতার সাথে সাথে চলে নিয়মগুলোর পুনরাবৃত্তি এবং মহাসড়কে চলার নিয়মগুলো। দলের ফাঁকে ফাঁকে স্বেচ্ছাসেবকদের অবস্থান গ্রহণ। এগিয়ে চলে ধীরগতিতে পুরো বহরটি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উঠবার পর দায়িত্ব যেন আরও বেড়ে যায়। গতি নয়, ধীরতাই গন্তব্যে পৌছানোর মূলমন্ত্র গেঁথে দিতে হয় প্রতিটি সদস্যদের মনে। যাওয়া আসা মিলে পথের দৈর্ঘ্যে যে প্রায় এক হাজার কিলোমিটার। এ যেন এক ম্যারাথন। গতি নয়, ধৈর্য এর জ্বালানি।

কুমিল্লার কাছাকাছি এসে দেখা যায় রাস্তায় কুয়াশার দল মেঘের আকার নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপত্তার কথা ভেবে গতি আরো কমিয়ে আনা হয়। বিরতিগুলোও একটু দীর্ঘতর হয়। এরই ফাঁকে সেরে নেয়া হয় রাতের খাবার। আবার পথচলা শুরু। রাতের অন্ধকার আর কুয়াশার চাদরের ফাঁকে ফাঁকে জোনাকির দলে ৫৫টি মোটরবাইক এগিয়ে চলে। সাপের মতো একে বেঁকে এগিয়ে চলে দলটি। কোথাও কারো সমস্যা হলেই নিরাপদে সকলেই দাঁড়িয়ে পড়ে। সময়ও এখানে মুখ্য নয়। 

দলটি যখন চট্টগ্রাম শহর পেরোচ্ছে – পুরো শহর তখন মাত্রই ঘুম থেকে জেগে উঠছে। নামাজের বিরতিতে কেউ কেউ ছুটে যাচ্ছে কাছের মাসজিদে। ট্রাফিক সিগনালের পুলিশের ঘোর লাগা দৃষ্টি যেন বলছে, সে কি স্বপ্ন দেখছে নাকি সত্যি! এতোগুলো মোটর-আরোহী কি করছে এখানে! কেউ কেউ তো প্রশ্ন করে – ভাই সাথে কি ভি-আই-পি আছে কিনা। উত্তর আসে আমরাই তো ভি-আই-পি। কক্সবাজারের আনন্দ ভ্রমণ শুনে চলে শুভেচ্ছা আর দোয়া বিনিময়।

শহর পেরিয়ে এসে হালকা নাস্তার বিরতি। কারণ এখন যে নতুন এক ভয়। আর তা হলো সারারাতের ক্লান্তি ঘুম হয়ে ভর করতে পারে। তাই নতুন নির্দেশনা। যখনই প্রয়োজন হবে অল্প বিরতি নিয়ে চোখে মুখে পানি দিয়ে নিতে হবে। কোন ভাবে ঘুম চোখে জোর করে চালানো যাবে না। প্রয়োজনে পিছনের আরোহীকে দিয়ে বাইক চালাতে হবে। কিংবা চায়ের দোকানে বিশ্রাম। যেহেতু ছুটি শুরু হয়ে গেছে ঢাকা থেকে ধেয়ে আসছে শত শত ট্যুরিস্টবাহী বাস। তাই সাবধানতা এখন রাতের অন্ধকারের থেকে দিনের আলোতেও বেশি প্রয়োজন। 

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের মহাসড়কের আকাবাকা উঁচুনিচু পথে এগিয়ে চলে সারিটি। স্বাভাবিক ও নিয়মতান্ত্রিক বিরতিতে দলটিকে দূর থেকে কখনোই জটলা মনে হয়নি। এক সারিতে চলার কারণে তৈরি হয়নি কোন জটিলতা। ধীরে ধিরে দলটি প্রবেশ করে কক্সবাজার শহরে। সূর্য তখন মধ্য গগনে মাথার উপর তাপ ছড়াচ্ছে। শহরটি ইতিমধ্যে লোকে লোকারণ্য। পরে জানা যায় সেদিন নাকি কক্সবাজারে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ পর্যটক ছিলেন।

পরদিন সকাল ৯টায় যাত্রা শুরু হয় টেকনাফের উদ্দেশ্যে। পথ বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ। আসার আগে শোনা যাচ্ছিল সেখানে সংস্কার কাজ চলছে। তাই অতটুকু পথ এড়িয়ে যাবার জন্য সিদ্ধান্ত হয় সমুদ্র সৈকত ধরে এগুনোর। দলটি বালুকা বেলায় উত্তাল সাগরের সাথে মিশে যাবার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। সৈকত হয়ে মেরিন ড্রাইভে উঠে আসে দলটি। এরপর আসে সাবধান সূচক নির্দেশনা। যেহেতু পথটির অধিকাংশই খালি পাওয়া যাবে তাতে কেউ যেন অত্যাধিক গতিতে না চালায়। কারন আশে পাশে রয়েছে অনেক স্কুল মাদ্রাসা এবং হোটেল। তাই সাবধানতা অবশ্যই লক্ষণীয়। ইনানী বিচের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় পর্যটকদের আনন্দ ছিলো লক্ষণীয়। বিডিআর চেক পোস্টে প্রয়োজনীয় কাজ সেরে দলটি আরো এগিয়ে গিয়ে বেছে নেয় একটি নিরব বালুকাবেলা। চলতে থাকে ফটো সেশন আর বাচ্চাদের দৌড়ঝাঁপ। এর সাথে তরমুজ খাবার এক মহোৎসব। প্রায় এক ঘণ্টা পর দলটি সাবরাং অর্থ্যাত মেরিন ড্রাইভের শেষ মাথার উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করে।

সাবারাং পৌছে উত্তাল সাগরের সাম্পানের দলুনীর দৃশ্য ছিলো মহোময়। অতিউৎসাহী কেউ কেউ মোটরবাইকসহ নেমে গেলো সাগর পাড়ে, কেউ কেউ সোজা সমুদ্রে। ব্যাপারটা এমন শখের মোটর বাইক ছাড়া যেন সাগরে নামা যাবে না। সেখানে বসে সিদ্ধান্ত হলো এতো বড় দল নিয়ে টেকনাফ বাজারে প্রবেশ করাটা সমচীন হবে না, কারণ পর্যটকদের ভিড়। অবশ্য সাগর ছেড়ে ভিড়ের ভিতর কেউ যেতেও আগ্রহী বলে মনে হলো না। মা-বাবা’রা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে পানিতে সময় কাটাতেই বরং বেশি উৎসাহী। আশে পাশের দোকানে ডাব-কলা দিয়ে চললো দুপুরের খাবার। কেউ কেউ লবণ খামারে গিয়ে ছবি তোলার ব্যাপারে উৎসাহী। কেউ বা চড়ে বসলো তীরে রাখা সাম্পানে। সে এক অদ্ভুত সময়। দলটি বিকেলে ফিরে আসে কক্সবাজার। সকাল হলেই ফিরে যেতে ভেবে অনেকের তখন থেকেই একটু মনঃ খারাপ মত।

যাত্রার তৃতীয় দিন। যদিও কথা ছিলো ভোরে যাত্রা শুরু। কেউ কেউ ভোর বেলা উঠেই চলে গিয়েছিলো সৈকতে। শেষবারের মতো সমুদ্রে অবগাহনের সুযোগ কে-ই বা ছাড়তে চায়। সকালের নাস্তা খেয়েই দলটি যাত্রা শুরু করতে করতে বেলা ৯টা। সেই একই পদ্ধতিতে নিয়মিত বিরতিতে দলটি ঢাকা ফিরে আসে রাত একটায়।

এতো বড় আয়োজন সম্পর্কে কিভাবে সম্ভব জানতে চাইলে গ্রুপের এডমিন জাভেদ দেলোয়ার বলেন, মোটর-বাইক ট্যুরিং বিশ্বে একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ মাধ্যম। শুধু তরুণ যুবকরা বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে বেড়াবে কেন? মাঝে মাঝে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে ইচ্ছে করে। তাই এই উদ্যোগ। মোটরবাইকের কথা শুনলেই সবাই একটু ভয় পায়, কিন্তু দলীয় সহযোগিতা আর সমমনা হলে ভয় কে জয় করা সম্ভব।

তিনি আরো বলেন, সহযোগী মনভাবের পাশাপাশি  কঠোর নিয়ম মেনে চলার মানসিকতা রাখতে হয় দলের সকলকে। কারন এ ধরণের ভ্রমণে হঠাৎ করেই কারো সমস্যা হতেই পারে। সেক্ষেত্রে সকলকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হতে পারে। যেমন কক্সবাজার থেকে বের হবার কিছু পরেই আমাদের এক বন্ধুর বাইকের চেইন ছিড়ে যাওয়ায় আমরা সকলেই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করি। এতে প্রায় দুই ঘণ্টা রাস্থায় অপেক্ষা করতে হলেও সদস্যরা তাতে বিরক্ত হননি, বরং আশে পাশে ছবি তুলতে তুলতেই সময় কাটিয়ে দেয় তারা।

ঢাকা থেকে রাতে যাত্রা শুরু করতে কোন বাধার সম্মুখীন হয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ। আর সেটা হলো প্রাকৃতিক বাধা, ঘন কুয়াশা। তখন আমাদের গতি ছিলো ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বা তার কিছু বেশি। অবস্থা যাই হোক না কেন আমরা কখনোই উশৃঙ্খলতাকে প্রশ্রয় দেই না আর ঝুঁকি নিতে আগ্রহী হই না। আর তাই তো যাবার দিন আমাদের প্রায় ১৬-১৭ ঘণ্টা সময় লেগে যায় আমাদের।

কক্সবাজার পৌঁছাবার পরদিন দলটি পৌছে মেরিন ড্রাইভ এর শেষ মাথা টেকনাফের সাব্রাং। সারা দিন সাগর পাড়ে সময় কাটিয়ে বিকেলে দলটি ফিরে আসে কক্সবাজার। পরদিন বেলা ৯টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে দলটি। সদস্যদের সকলকেই সুস্থ অবস্থায় ফিরে আসে যার যার ঘরে।

লেখক, ভ্রমণকারী

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে