শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২২, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৯

সুলতান মনসুরের বঙ্গবন্ধু সাধনা

ছরওয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
সুলতান মনসুরের বঙ্গবন্ধু সাধনা

শোকের মাস আগস্ট। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বিশ্বের নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, বাংলার রাজাধিরাজ, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে নৃসংশ হত্যার রক্তস্নাত শোকাবহ মাসে নানাকারণে দেশের অত্যন্ত প্রসিদ্ধ জনপদ কুলাউড়ার স্থানীয় সংসদ সদস্য জননেতা সুলতান মনসুরের উদ্যোগে কুলাউড়ার বৃটিশ আমলের ডাকবাংলো'র নাম পরিবর্তন করে 'বঙ্গবন্ধু উদ্যান' নামকরণ করা হয়েছে। নি:সন্দেহে এটি একটি অত্যন্ত বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। যা সংবাদপত্র ও সামাজিক মিডিয়ায় প্রচারিত হওয়ার সাথে সাথে দেশে বিদেশে রাজনীতি ও সমাজসচেতন মানুষের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

রাজনৈতিক দোস্ত দুশমন নির্বিশেষে সকলেই (মৌলভীবাজার-২) কুলাউড়ার স্থানীয় সংসদ সদস্য, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র, পচাঁত্তরে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধের অন্যতম কমান্ডার, চতুর্দিকের দুর্নীতির রাহুগ্রাসে জর্জরিত সমাজে আলোর সন্ধানে উচ্চকণ্ঠ পরিচ্ছন্ন রাজনীতিক, দেশের অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল রাজনীতির ক্ষণজন্মা কীর্তিমান নেতৃত্ব, সাবেক ডাকসু ভিপি ও কিংবদন্তী ছাত্রনেতা জননেতা সুলতান মনসুরের প্রতি অভিনন্দন জানাচ্ছেন।

একশত বছর পূর্বে ঔপনিবেশিক বৃটিশের দেওয়া নাম 'কুলাউড়া ডাকবাংলো'র পরিবর্তন ঘটিয়ে নতুন নামকরণ করেছেন 'বঙ্গবন্ধু উদ্যান'। সত্যিকারের এক চমকপ্রদ উদ্যোগে তিনি শোকের মাসে সমগ্র বাঙালির বেদনাসিক্ত হৃদয়ে প্রেরণার বহ্নিশিখা প্রজ্জ্বোলিত করেছেন। সমগ্র দেশের প্রগতিশীল রাজনীতিকদেরও এ থেকে সৎ সাহস ও সৎ উদ্যোগের শিক্ষা গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি। একইসাথে এ সংবাদের প্রেক্ষিতে গভীর শ্রদ্ধাসিক্ত হৃদয়ের গভীর থেকে আমরা যারা বঙ্গপিতা মুজিবকে ভালোবাসী, শ্রদ্ধা করি, যারা তাঁর আদর্শের উত্তরসূরী, একনিষ্ঠ কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ী তাদের মধ্যকার অতি ক্ষুদ্র প্রাণ এক' আনন্দে ব্যাকুল হৃদয়ের সমগ্র বিহ্বলতাকে আলিঙ্গন করে সুদুর যুক্তরাষ্ট্র থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মনসুরকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন। এর বিপরীতে পরনিন্দা, পরচর্চায় উৎসাহী, জনবিচ্ছিন্ন স্বার্থান্বেষী পরশ্রীকাতর প্রতিক্রিশীলচক্রও বসে নেই। তাদের গা জ্বালা শুরু হয়েছে দেখে অবাক নই। এরা আছে বলেইতো টুঙ্গিপাড়ার 'খোকা' হয়েছিলো 'বঙ্গপিতা', আর মরতে মরতে ধ্বংসপ্রায় পরিস্থিতি থেকে বঙ্গপিতার দু:সাহসিক আদর্শে বলীয়ান হয়ে ফিনিক্স পাখির মতো সুলতান'রা সৎ সাহসের বিত্তদ্বারা গণমানুষের চিত্ত জয় করে গর্জে উঠে বার বার। এটাই বিধির বিধান। এটাই রাজনীতির চিত্তাকর্ষক দিক। তাইতো রাজনীতির মহা দুর্যোগেও বঙ্গপিতার মানসপুত্রের কণ্ঠে শোভা পেয়েছিলো-" আমার সমালোচক আমার শক্তির উৎস"।

সুলতান চরিত্রের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে, তিনি যা বিশ্বাস করেন তা অকপটে প্রকাশ করেন (যদিও বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটাই বড় ‘দোষ’)। আর যে সত্য বলতে অন্যেরা রাখঢাক করে কিংবা ইতস্তথায় ভোগেন, তিনি তা সহসাই স্বীকার করেন। তার বক্তব্য মূহুর্তে দেশে বিদেশে প্রচার হয়ে যায়, আলোড়িত হয়, আন্দোলিত হয়- যা তাঁর প্রতিদ্বন্ধি বা শত্রুদের মাথা ব্যথার কারণ। ফলে দলে ও দলের বাইরে যেমন তাঁর শত্রুর সংখ্যা অনেক, তেমনি বাংলার টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া আর রুপসা থেকে পাঠুরিয়ার সর্বত্র রয়েছে তাঁর অসংখ্য গুণগ্রাহী। বাংলাদেশের মানচিত্রের ভিতরে এমন কোন জনপদ নেই যেখানে সমাজসচেতন মানুষের মধ্যে তাঁর প্রতি আকর্ষিত মানুষের সংখ্যা নগণ্য। সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার মানসিকতাই তাঁর প্রধান রাজনৈতিক ভুল, যা দেশব্যাপী শত্রু মিত্র সকলেই একবাক্যে স্বীকার করেন। অথচ, এটাই তাঁকে আপন প্রজন্মের শ্রেষ্ট জনপ্রিয় নেতায় পরিণত করেছে, যা অনস্বীকার্য।

আমি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, বঙ্গবন্ধু আমার নেতা, তাঁর জীবনী আমার রাজনৈতিক আদর্শ, অন্য কিছু নয়। কিংবা জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বাদ দিয়ে সুলতান মনসুর রাজনীতি করতে পারে না-চরম রাজনৈতিক দু:সময়েও এমন স্বীকারোক্তি তাঁর রাজনৈতিক ও ব্যক্তি চরিত্রকে অনন্যমাত্রায় উপনিত করেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাঁর অনিঃশেষ অনুরাগ, নিখাঁদ প্রেম, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রমাণিত হয়েছে বিগত কিছুদিন পূর্বেও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে। নির্বাচন উপলক্ষে যেদিন ঢাকা থেকে প্রথম কুলাউড়ায় আগমন করেন সেদিন রেলষ্টেশনের ঐতিহাসিক জনসমাবেশে বক্তৃতায় দাড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করে যেমন তাঁর নির্বাচনী কর্মকাণ্ডের শুরু করেছিলেন, তেমনি, নির্বাচনের দু দিন পূর্বে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনেও তাঁর কন্ঠে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অশেষ শ্রদ্ধার স্বরুপ উপচে পড়েছিলো।

অথচ, নির্বাচনী যুদ্ধে তিনি ছিলেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী এবং তাঁর কর্মী সমর্থকদের বৃহৎ অংশ ছিলো বিএনপি জামায়াতের নেতাকর্মী। নির্বাচনী যুদ্ধের ময়দানেও বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশে তিনি ছিলেন ভয়হীন, নি:শঙ্ক। নির্বাচনী প্রচারণার এমন কোন বক্তৃতা নেই যেখানে তিনি বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেননি। এসব অবলোকনে ঐ সময়ে এক গভীর রাত্রে টেলিফোনে আমি তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আপনার অফুরন্ত শ্রদ্ধা- ভক্তি প্রদর্শনের বিপরীতে আপনার আদর্শিক বিপরীত মেরুর বিশেষ দলীয় নেতাকর্মীদের মনোভাব কি? তিনি আমাকে বললেন, কে কি ভাবলো তা দেখে দীর্ঘদিন রাজনীতি করা যায় না। তবে কি আমি নির্বাচনী বৈতরণী পাড়ি দিতে আমার আজীবনের লালিত আদর্শের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবো? বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর মমতাজড়ানো কণ্ঠে তিনি বললেন, "সবার বঙ্গবন্ধু আর আমার বঙ্গবন্ধু এক নয়। তপ্ত যৌবনে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষ্ণচুড়ার নীচে বসে প্রেমিকার হাতে হাত রেখে জীবন সাজানোর স্বপ্ন বুনার কথা ছিলো, প্রেয়সীর উষ্ণ চুম্বন হতো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অনুভূতি- তখন বঙ্গবন্ধুর রক্তের বদলা নেওয়ার অভিপ্রায়ে যারা দেশত্যাগী হয়েছিলো তাদের বঙ্গবন্ধু একটু আলাদা। তারা সামান্য স্বার্থে বঙ্গবন্ধুকে পরিত্যাগ করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা প্র‍দর্শনের জন্য যদি কেউ আমাকে ভোট নাও দেয়, তবে সে ভোটের জন্য আমার আফসোস থাকবেনা। যেকোনভাবে এমপি হওয়া যদি আমার লক্ষ্য হতো তবে আজ শুধু এমপি নয়, হয়তো মন্ত্রীই থাকতাম। মনে রেখো, যতোদিন রাজনীতি করবো, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান থেকে এবং জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বলেই রাজনীতি করবো। এতে যা হয় হবে।" নির্বাচনী যুদ্ধের ময়দানেও বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাঁর শ্রদ্ধার স্বরুপ অবলোকনে আমি একটুও অবাক হইনি বরং তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়।

আজো ভাই ভাইয়ের মাংস খাওয়ার মতো আওয়ামী লীগ নামধারী অনেক সুযোগসন্ধানী, স্বার্থান্বেষী, সুদিনের কোকিল সুলতান মনসুরের ভালো কাজগুলোকে নিয়েও সমালোচনাকে উস্কে দেন। তাদের অনুধাবন করা উচিত যে, সুলতান মনসুর মুজিবাদর্শের যে উপলব্ধিকে আত্নীকরণ করেছেন, তা আওয়ামী লীগের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নেতাদের চরিত্রেই কেবল উদ্ভাসিত ছিলো। আজকের বাংলাদেশে হাজার হাজার মানুষের সমাবেশে বজ্রকণ্ঠে যে ঘোষণা দিতে স্বয়ং বঙ্গবন্ধুর মতো সিংহ হৃদয়ের প্রয়োজন, বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মনসুর সে ঘোষণা যখন অনায়াসে দেন, “ বাংলার জমিনে ঘুষ না দিয়ে আর ঘুষ না খেয়ে কতোদিন চলা যায় তা আমি সুলতান মনসুর দেখিয়ে দেবো, কারণ, আমি বঙ্গবন্ধুর কর্মী”-তখন আনন্দচিত্তে তাঁকে শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছে হয়। আমি মনে করি, সারা বাংলার প্রতিটি জেলায় যদি এরকম একজন স্পষ্টবাদী জাতীয়নেতার সৃষ্টি হয় তবেই দেশে দুর্নীতির বিস্তার রোধ করা সম্ভব হবে। কারণ, জাতীয় নেতাদের চরিত্র ও বক্তৃতা দ্বারা গণমানুষ নবচেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়। বঙ্গবন্ধুর রক্তস্নাত আগস্ট মাসকে সম্মুখে রেখে চুরে- পীরে সবাই মিলে কেবল মোমবাতি জ্বালালেই দেশ বঙ্গবন্ধুর চেতনায় প্লাবিত হবেনা। বঙ্গবন্ধুর চেতনার বাস্তবায়নে চাই, সত্যিকারের আদর্শিত যোগ্য ও স্বচ্ছ কর্মী। দেশের প্রতিটি জেলায়, প্রতিটি থানায় শত শত পরিচ্ছন্ন মুজিব সৈনিকের জন্মই কেবল দেশকে সত্যিকারের বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শাণিত করতে সক্ষম।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮’এ অনেক হিসেব- নিকেশের জয়লাভ শেষে শপথ গ্রহণ প্রশ্নে বিএনপির ইউটার্নের পরে একরাত্রে টেলিফোনালাপে তিনি জানতে চান যে, নির্বাচিত সংসদ সদস্য হিসেবে তাঁর শপথ গ্রহণের প্রশ্নে ব্যাপকাংশ প্রবাসীদের মতামত কি? আমি বলি, মানুষ আপনাকে সংসদে দেখতে চায়? আলোচনায় তিনি বললেন, যদি শপথ গ্রহণ করি, তবে ৭ই মার্চেই করবো? আমি বললাম, ৭ই মার্চ কেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতি হৃদয় উজাড় করে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম সুযোগ আর কি হতে পারে? তিনি দৃপ্ত কণ্ঠে বললেন, বঙ্গবন্ধু আমার মনোবল, শক্তি ও সাহসের উৎস। আর কিছু জিজ্ঞেস করার সাহস পাইনি। মনে মনে বলেছি, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু তাঁরই বলা সাজে। টেলিফোন রাখার পর মনে পড়লো- ২০০৯সালের নির্বাচনের পর তাঁর বাসায় সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে আলোচনায় তিনি আমাকে বলেছিলেন, “মনে রাখিও, এ মাথার উপর বঙ্গবন্ধুর ছাঁয়া আছে।” আজ একজন প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মি হিসেবে বলবো, ৭ই মার্চের সুলতান মনসুরের শপথগ্রহণ ঐতিহাসিক সাহসিকতাপূর্ণ। দেশেকে অনেক অনাকাংখিত রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করতে নিয়ামক ভূমিকা পালন করেছে। একজন দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তাঁর এ সিদ্ধান্ত দেশে বিদেশে ব্যাপক প্রসংশালাভ করেছে।

২০০৫ সালে আমি ঢাকায় তাঁর বাসায় বেড়াতে গেলে তিনি রাজনৈতিক আলোচনায় আমাকে বঙ্গবন্ধুর জীবনী ভালোভাবে পড়ে নেওয়ার তাগিদ দেন। তিনি বললেন "যদি রাজনীতি করতে চাও, তবে গথানুগতিকতার গড্ডালিকা প্রবাহে গা না ভাসিয়ে আমার নেতা বঙ্গবন্ধুর জীবনী অধ্যয়ন করো, আত্নস্থ, অনুধাবন ও অনুশীলন করো। আর এটা মনে রেখো যে, বঙ্গবন্ধুর জীবনী সর্বাগ্রে আমাদেরকে আত্নপ্রত্যয়ী, স্পষ্টবাদী ও আত্ন অধিকারের প্রতি সচেতন হওয়ার শিক্ষা দেয়।" সেদিন বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে তিনি অনেক কথাই বললেন। আমি নিবিষ্টমনে তাঁর বক্তব্য শুনেছিলাম। একইসাথে তন্ময় হয়ে তার চোখ মুখের অবস্থা ও অনুভূতি পর্যবেক্ষণ করি। আমি লক্ষ্য করি, আদর্শিক নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতাকাঁতর একটি মুখ দিয়ে অনর্গল বক্তৃতা বের হচ্ছে। চোঁখ তার শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতাবোধ, মমত্ব আর ভলোবাসার প্রেরণায় যেন কথা বলতে উদ্ধ্যত। সুলতান মনসুরের সেদিনের বক্তব্য আমাকে বঙ্গবন্ধুর উপর পাঠ করতে উদ্বুদ্ধ করে। যা আজও প্রেরণাদীপ্ত।

বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র জননেতা সুলতান মনসুর এমপির উদ্যোগে কুলাউড়ার ডাক বাংলোর নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গবন্ধু উদ্যান’ নামকরণে যদি কেউ মনে করেন যে, সুলতান মনসুর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আনুকুল্য পাওয়ার অভিপ্রায়ে এ কাজ করেছেন। তবে, আমরা যারা স্বার্থান্বেষী বর্ণচোরা বঙ্গবন্ধু প্রেমিক তারাসহ সকলের উদ্দেশ্যে একটি গল্পের অবতারণা করছি। গল্পটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮র সময়কার, তবে অন্ধকারভেদী আলো।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮’এ আজীবন আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণকারী একজন জাতীয় নেতা গণফোরাম দলভুক্ত হয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। আমি রুপক অর্থে ঐ নেতার নাম দিলাম ‘তোফায়েল আহমদ’। নির্বাচনী কর্মকাণ্ডের প্রথমদিকে বিএনপি নেতাকর্মীগণই ছিলেন তোফায়েল আহমদের প্রধান ভরসা। বিএনপির তরুণ নেতাকর্মীগণ সাধারণত যেখানে সেখানে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাসহ পুরো বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে শ্রুতিকটু কথা বার্তা বলেন। একদিন গভীর রাতে তোফায়েল সাহেবের লিভিংরুমে তার নির্বাচনী কর্মীগণ এরকম কথপোকথনে লিপ্ত হলে তিনি বাক্যবাণে ক্লান্তপ্রায় কর্মীদের বললেন, অন্যের সমালোচনা না করে বরং আমাদের আত্নসমালোচনা করা উচিত। বিষয়টি তরুণ তূর্কি নির্বাচনী কর্মীরা ভালোভাবে নেননি। তারা স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দের কাছে নালিশ করলেন। দুদিন পর নির্বাচনী কৌশল প্রণয়নের এক গুরুত্বপৃর্ণ সভায় একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ স্থানীয় বিএনপির ক'জন নেতা তোফায়েল আহমদকে বোঝাতে লাগলেন যে, নির্বাচনী নেতাকর্মীরা যে কারো বিরুদ্ধে সমালোচনা করলে তোফায়েল আহমদ যেন তাতে বাধ না সাধেন; এতে নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে উজ্জ্বীবিত নেতাকর্মীদের মনোবল ভেঙ্গে যাবে। আজীবন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর একান্ত আদর্শিত তোফায়েল আহমদ নেতৃবৃন্দের কথা মনোযোগসহকারে শ্রবণ করে প্রত্যুত্তরে বললেন, "আমি আপনাদের কথা শতভাগ বুঝতে পেরেছি। তবে আপনারা আমার কথাটিকে বুঝবেন। নিশ্চয়ই যে, প্রতিটি মানুষের একটি দুর্বল জায়গা থাকে, আর আমার পরম দুর্বলতার ক্ষেত্রটি হচ্ছে 'বঙ্গবন্ধু'।

যে মানুষটি বাঙালির স্বাধীনতা ও আত্ন অধিকারকে সমুন্নত করতে তাঁর জীবন-যৌবন বিলিয়ে দিলেন, নিজের জীবন, সংসার, সম্পত্তি, সন্তান, পরিজন কোনকিছুর ভালোবাসা তাকে তাঁর লক্ষ্য থেকে সরাতে পারলোনা, আজ আমরা আমাদের রাজনৈতিক বৈতরণী পাড়ি দিতে তাঁকে জগণ্যভাবে ব্যবহার করবো-এর চেয়ে বড় নিষ্ঠুরতা আর কি হতে পারে?" তোফায়েল আহমদ প্রতিবাদী কণ্ঠে আক্ষেপ করে বললেন,"এটা দেখতে বড় কষ্ট লাগে যে, আজকের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধাবোধের প্রকাশটাও দলীয় রাজনীতির বাতাবরণের আবিষ্ট হয়েছে।

অথচ, এ জাতির মধ্যে তাঁর সমপর্যায়ের কেউ নেই। এমনকি দুনিয়ায় এমন দ্বিতীয় নেতা নেই, যে তাঁর জাতিকে স্বাধীনতার স্বাধ পাইয়ে দিতে চৌদ্দ বছর জেল খেটেছে।" তিনি নেতৃবৃন্দকে লক্ষ্য করে বললেন, "দয়া করে আমাদের নেতা কর্মীদের এটুকু বোঝান যে, সম্মান সম্মানই আনে।" এরপর আর কেউ তোফায়েল আহমদে সম্মূখে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সমালোচনায় লিপ্ত হয়নি। এটাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও আদর্শিত একজন কর্মীর মানবিকতার স্বরুপ। যা কেবল প্রাকৃতিকভাবেই জন্মলাভ করে। আর জননেতা সুলতান মনসুর হাজারো বঙ্গবন্ধু অনুরাগীর মধ্যে দূর্লভ এক প্রাকৃতিক স্বত্বা। যিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কেবল একজন অনুসারী নয়, মুজিবাদর্শের সাধনার অগ্রবর্তী বীর।

সকল স্বার্থান্বেষী সমালোচনাকে দৃপ্তপদে দলে বীরত্বপূর্ণ অগ্রযাত্রাই বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মনসুরের জন্য কাম্য।

জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন