শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২২, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৯

সুলতান মনসুরের বঙ্গবন্ধু সাধনা

ছরওয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
সুলতান মনসুরের বঙ্গবন্ধু সাধনা

শোকের মাস আগস্ট। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বিশ্বের নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, বাংলার রাজাধিরাজ, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে নৃসংশ হত্যার রক্তস্নাত শোকাবহ মাসে নানাকারণে দেশের অত্যন্ত প্রসিদ্ধ জনপদ কুলাউড়ার স্থানীয় সংসদ সদস্য জননেতা সুলতান মনসুরের উদ্যোগে কুলাউড়ার বৃটিশ আমলের ডাকবাংলো'র নাম পরিবর্তন করে 'বঙ্গবন্ধু উদ্যান' নামকরণ করা হয়েছে। নি:সন্দেহে এটি একটি অত্যন্ত বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। যা সংবাদপত্র ও সামাজিক মিডিয়ায় প্রচারিত হওয়ার সাথে সাথে দেশে বিদেশে রাজনীতি ও সমাজসচেতন মানুষের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

রাজনৈতিক দোস্ত দুশমন নির্বিশেষে সকলেই (মৌলভীবাজার-২) কুলাউড়ার স্থানীয় সংসদ সদস্য, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র, পচাঁত্তরে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধের অন্যতম কমান্ডার, চতুর্দিকের দুর্নীতির রাহুগ্রাসে জর্জরিত সমাজে আলোর সন্ধানে উচ্চকণ্ঠ পরিচ্ছন্ন রাজনীতিক, দেশের অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল রাজনীতির ক্ষণজন্মা কীর্তিমান নেতৃত্ব, সাবেক ডাকসু ভিপি ও কিংবদন্তী ছাত্রনেতা জননেতা সুলতান মনসুরের প্রতি অভিনন্দন জানাচ্ছেন।

একশত বছর পূর্বে ঔপনিবেশিক বৃটিশের দেওয়া নাম 'কুলাউড়া ডাকবাংলো'র পরিবর্তন ঘটিয়ে নতুন নামকরণ করেছেন 'বঙ্গবন্ধু উদ্যান'। সত্যিকারের এক চমকপ্রদ উদ্যোগে তিনি শোকের মাসে সমগ্র বাঙালির বেদনাসিক্ত হৃদয়ে প্রেরণার বহ্নিশিখা প্রজ্জ্বোলিত করেছেন। সমগ্র দেশের প্রগতিশীল রাজনীতিকদেরও এ থেকে সৎ সাহস ও সৎ উদ্যোগের শিক্ষা গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি। একইসাথে এ সংবাদের প্রেক্ষিতে গভীর শ্রদ্ধাসিক্ত হৃদয়ের গভীর থেকে আমরা যারা বঙ্গপিতা মুজিবকে ভালোবাসী, শ্রদ্ধা করি, যারা তাঁর আদর্শের উত্তরসূরী, একনিষ্ঠ কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ী তাদের মধ্যকার অতি ক্ষুদ্র প্রাণ এক' আনন্দে ব্যাকুল হৃদয়ের সমগ্র বিহ্বলতাকে আলিঙ্গন করে সুদুর যুক্তরাষ্ট্র থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মনসুরকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন। এর বিপরীতে পরনিন্দা, পরচর্চায় উৎসাহী, জনবিচ্ছিন্ন স্বার্থান্বেষী পরশ্রীকাতর প্রতিক্রিশীলচক্রও বসে নেই। তাদের গা জ্বালা শুরু হয়েছে দেখে অবাক নই। এরা আছে বলেইতো টুঙ্গিপাড়ার 'খোকা' হয়েছিলো 'বঙ্গপিতা', আর মরতে মরতে ধ্বংসপ্রায় পরিস্থিতি থেকে বঙ্গপিতার দু:সাহসিক আদর্শে বলীয়ান হয়ে ফিনিক্স পাখির মতো সুলতান'রা সৎ সাহসের বিত্তদ্বারা গণমানুষের চিত্ত জয় করে গর্জে উঠে বার বার। এটাই বিধির বিধান। এটাই রাজনীতির চিত্তাকর্ষক দিক। তাইতো রাজনীতির মহা দুর্যোগেও বঙ্গপিতার মানসপুত্রের কণ্ঠে শোভা পেয়েছিলো-" আমার সমালোচক আমার শক্তির উৎস"।

সুলতান চরিত্রের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে, তিনি যা বিশ্বাস করেন তা অকপটে প্রকাশ করেন (যদিও বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটাই বড় ‘দোষ’)। আর যে সত্য বলতে অন্যেরা রাখঢাক করে কিংবা ইতস্তথায় ভোগেন, তিনি তা সহসাই স্বীকার করেন। তার বক্তব্য মূহুর্তে দেশে বিদেশে প্রচার হয়ে যায়, আলোড়িত হয়, আন্দোলিত হয়- যা তাঁর প্রতিদ্বন্ধি বা শত্রুদের মাথা ব্যথার কারণ। ফলে দলে ও দলের বাইরে যেমন তাঁর শত্রুর সংখ্যা অনেক, তেমনি বাংলার টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া আর রুপসা থেকে পাঠুরিয়ার সর্বত্র রয়েছে তাঁর অসংখ্য গুণগ্রাহী। বাংলাদেশের মানচিত্রের ভিতরে এমন কোন জনপদ নেই যেখানে সমাজসচেতন মানুষের মধ্যে তাঁর প্রতি আকর্ষিত মানুষের সংখ্যা নগণ্য। সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার মানসিকতাই তাঁর প্রধান রাজনৈতিক ভুল, যা দেশব্যাপী শত্রু মিত্র সকলেই একবাক্যে স্বীকার করেন। অথচ, এটাই তাঁকে আপন প্রজন্মের শ্রেষ্ট জনপ্রিয় নেতায় পরিণত করেছে, যা অনস্বীকার্য।

আমি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, বঙ্গবন্ধু আমার নেতা, তাঁর জীবনী আমার রাজনৈতিক আদর্শ, অন্য কিছু নয়। কিংবা জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বাদ দিয়ে সুলতান মনসুর রাজনীতি করতে পারে না-চরম রাজনৈতিক দু:সময়েও এমন স্বীকারোক্তি তাঁর রাজনৈতিক ও ব্যক্তি চরিত্রকে অনন্যমাত্রায় উপনিত করেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাঁর অনিঃশেষ অনুরাগ, নিখাঁদ প্রেম, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রমাণিত হয়েছে বিগত কিছুদিন পূর্বেও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে। নির্বাচন উপলক্ষে যেদিন ঢাকা থেকে প্রথম কুলাউড়ায় আগমন করেন সেদিন রেলষ্টেশনের ঐতিহাসিক জনসমাবেশে বক্তৃতায় দাড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করে যেমন তাঁর নির্বাচনী কর্মকাণ্ডের শুরু করেছিলেন, তেমনি, নির্বাচনের দু দিন পূর্বে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনেও তাঁর কন্ঠে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অশেষ শ্রদ্ধার স্বরুপ উপচে পড়েছিলো।

অথচ, নির্বাচনী যুদ্ধে তিনি ছিলেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী এবং তাঁর কর্মী সমর্থকদের বৃহৎ অংশ ছিলো বিএনপি জামায়াতের নেতাকর্মী। নির্বাচনী যুদ্ধের ময়দানেও বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশে তিনি ছিলেন ভয়হীন, নি:শঙ্ক। নির্বাচনী প্রচারণার এমন কোন বক্তৃতা নেই যেখানে তিনি বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেননি। এসব অবলোকনে ঐ সময়ে এক গভীর রাত্রে টেলিফোনে আমি তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আপনার অফুরন্ত শ্রদ্ধা- ভক্তি প্রদর্শনের বিপরীতে আপনার আদর্শিক বিপরীত মেরুর বিশেষ দলীয় নেতাকর্মীদের মনোভাব কি? তিনি আমাকে বললেন, কে কি ভাবলো তা দেখে দীর্ঘদিন রাজনীতি করা যায় না। তবে কি আমি নির্বাচনী বৈতরণী পাড়ি দিতে আমার আজীবনের লালিত আদর্শের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবো? বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর মমতাজড়ানো কণ্ঠে তিনি বললেন, "সবার বঙ্গবন্ধু আর আমার বঙ্গবন্ধু এক নয়। তপ্ত যৌবনে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষ্ণচুড়ার নীচে বসে প্রেমিকার হাতে হাত রেখে জীবন সাজানোর স্বপ্ন বুনার কথা ছিলো, প্রেয়সীর উষ্ণ চুম্বন হতো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অনুভূতি- তখন বঙ্গবন্ধুর রক্তের বদলা নেওয়ার অভিপ্রায়ে যারা দেশত্যাগী হয়েছিলো তাদের বঙ্গবন্ধু একটু আলাদা। তারা সামান্য স্বার্থে বঙ্গবন্ধুকে পরিত্যাগ করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা প্র‍দর্শনের জন্য যদি কেউ আমাকে ভোট নাও দেয়, তবে সে ভোটের জন্য আমার আফসোস থাকবেনা। যেকোনভাবে এমপি হওয়া যদি আমার লক্ষ্য হতো তবে আজ শুধু এমপি নয়, হয়তো মন্ত্রীই থাকতাম। মনে রেখো, যতোদিন রাজনীতি করবো, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান থেকে এবং জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বলেই রাজনীতি করবো। এতে যা হয় হবে।" নির্বাচনী যুদ্ধের ময়দানেও বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাঁর শ্রদ্ধার স্বরুপ অবলোকনে আমি একটুও অবাক হইনি বরং তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়।

আজো ভাই ভাইয়ের মাংস খাওয়ার মতো আওয়ামী লীগ নামধারী অনেক সুযোগসন্ধানী, স্বার্থান্বেষী, সুদিনের কোকিল সুলতান মনসুরের ভালো কাজগুলোকে নিয়েও সমালোচনাকে উস্কে দেন। তাদের অনুধাবন করা উচিত যে, সুলতান মনসুর মুজিবাদর্শের যে উপলব্ধিকে আত্নীকরণ করেছেন, তা আওয়ামী লীগের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নেতাদের চরিত্রেই কেবল উদ্ভাসিত ছিলো। আজকের বাংলাদেশে হাজার হাজার মানুষের সমাবেশে বজ্রকণ্ঠে যে ঘোষণা দিতে স্বয়ং বঙ্গবন্ধুর মতো সিংহ হৃদয়ের প্রয়োজন, বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মনসুর সে ঘোষণা যখন অনায়াসে দেন, “ বাংলার জমিনে ঘুষ না দিয়ে আর ঘুষ না খেয়ে কতোদিন চলা যায় তা আমি সুলতান মনসুর দেখিয়ে দেবো, কারণ, আমি বঙ্গবন্ধুর কর্মী”-তখন আনন্দচিত্তে তাঁকে শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছে হয়। আমি মনে করি, সারা বাংলার প্রতিটি জেলায় যদি এরকম একজন স্পষ্টবাদী জাতীয়নেতার সৃষ্টি হয় তবেই দেশে দুর্নীতির বিস্তার রোধ করা সম্ভব হবে। কারণ, জাতীয় নেতাদের চরিত্র ও বক্তৃতা দ্বারা গণমানুষ নবচেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়। বঙ্গবন্ধুর রক্তস্নাত আগস্ট মাসকে সম্মুখে রেখে চুরে- পীরে সবাই মিলে কেবল মোমবাতি জ্বালালেই দেশ বঙ্গবন্ধুর চেতনায় প্লাবিত হবেনা। বঙ্গবন্ধুর চেতনার বাস্তবায়নে চাই, সত্যিকারের আদর্শিত যোগ্য ও স্বচ্ছ কর্মী। দেশের প্রতিটি জেলায়, প্রতিটি থানায় শত শত পরিচ্ছন্ন মুজিব সৈনিকের জন্মই কেবল দেশকে সত্যিকারের বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শাণিত করতে সক্ষম।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮’এ অনেক হিসেব- নিকেশের জয়লাভ শেষে শপথ গ্রহণ প্রশ্নে বিএনপির ইউটার্নের পরে একরাত্রে টেলিফোনালাপে তিনি জানতে চান যে, নির্বাচিত সংসদ সদস্য হিসেবে তাঁর শপথ গ্রহণের প্রশ্নে ব্যাপকাংশ প্রবাসীদের মতামত কি? আমি বলি, মানুষ আপনাকে সংসদে দেখতে চায়? আলোচনায় তিনি বললেন, যদি শপথ গ্রহণ করি, তবে ৭ই মার্চেই করবো? আমি বললাম, ৭ই মার্চ কেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতি হৃদয় উজাড় করে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম সুযোগ আর কি হতে পারে? তিনি দৃপ্ত কণ্ঠে বললেন, বঙ্গবন্ধু আমার মনোবল, শক্তি ও সাহসের উৎস। আর কিছু জিজ্ঞেস করার সাহস পাইনি। মনে মনে বলেছি, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু তাঁরই বলা সাজে। টেলিফোন রাখার পর মনে পড়লো- ২০০৯সালের নির্বাচনের পর তাঁর বাসায় সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে আলোচনায় তিনি আমাকে বলেছিলেন, “মনে রাখিও, এ মাথার উপর বঙ্গবন্ধুর ছাঁয়া আছে।” আজ একজন প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মি হিসেবে বলবো, ৭ই মার্চের সুলতান মনসুরের শপথগ্রহণ ঐতিহাসিক সাহসিকতাপূর্ণ। দেশেকে অনেক অনাকাংখিত রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করতে নিয়ামক ভূমিকা পালন করেছে। একজন দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তাঁর এ সিদ্ধান্ত দেশে বিদেশে ব্যাপক প্রসংশালাভ করেছে।

২০০৫ সালে আমি ঢাকায় তাঁর বাসায় বেড়াতে গেলে তিনি রাজনৈতিক আলোচনায় আমাকে বঙ্গবন্ধুর জীবনী ভালোভাবে পড়ে নেওয়ার তাগিদ দেন। তিনি বললেন "যদি রাজনীতি করতে চাও, তবে গথানুগতিকতার গড্ডালিকা প্রবাহে গা না ভাসিয়ে আমার নেতা বঙ্গবন্ধুর জীবনী অধ্যয়ন করো, আত্নস্থ, অনুধাবন ও অনুশীলন করো। আর এটা মনে রেখো যে, বঙ্গবন্ধুর জীবনী সর্বাগ্রে আমাদেরকে আত্নপ্রত্যয়ী, স্পষ্টবাদী ও আত্ন অধিকারের প্রতি সচেতন হওয়ার শিক্ষা দেয়।" সেদিন বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে তিনি অনেক কথাই বললেন। আমি নিবিষ্টমনে তাঁর বক্তব্য শুনেছিলাম। একইসাথে তন্ময় হয়ে তার চোখ মুখের অবস্থা ও অনুভূতি পর্যবেক্ষণ করি। আমি লক্ষ্য করি, আদর্শিক নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতাকাঁতর একটি মুখ দিয়ে অনর্গল বক্তৃতা বের হচ্ছে। চোঁখ তার শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতাবোধ, মমত্ব আর ভলোবাসার প্রেরণায় যেন কথা বলতে উদ্ধ্যত। সুলতান মনসুরের সেদিনের বক্তব্য আমাকে বঙ্গবন্ধুর উপর পাঠ করতে উদ্বুদ্ধ করে। যা আজও প্রেরণাদীপ্ত।

বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র জননেতা সুলতান মনসুর এমপির উদ্যোগে কুলাউড়ার ডাক বাংলোর নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গবন্ধু উদ্যান’ নামকরণে যদি কেউ মনে করেন যে, সুলতান মনসুর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আনুকুল্য পাওয়ার অভিপ্রায়ে এ কাজ করেছেন। তবে, আমরা যারা স্বার্থান্বেষী বর্ণচোরা বঙ্গবন্ধু প্রেমিক তারাসহ সকলের উদ্দেশ্যে একটি গল্পের অবতারণা করছি। গল্পটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮র সময়কার, তবে অন্ধকারভেদী আলো।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮’এ আজীবন আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণকারী একজন জাতীয় নেতা গণফোরাম দলভুক্ত হয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। আমি রুপক অর্থে ঐ নেতার নাম দিলাম ‘তোফায়েল আহমদ’। নির্বাচনী কর্মকাণ্ডের প্রথমদিকে বিএনপি নেতাকর্মীগণই ছিলেন তোফায়েল আহমদের প্রধান ভরসা। বিএনপির তরুণ নেতাকর্মীগণ সাধারণত যেখানে সেখানে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাসহ পুরো বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে শ্রুতিকটু কথা বার্তা বলেন। একদিন গভীর রাতে তোফায়েল সাহেবের লিভিংরুমে তার নির্বাচনী কর্মীগণ এরকম কথপোকথনে লিপ্ত হলে তিনি বাক্যবাণে ক্লান্তপ্রায় কর্মীদের বললেন, অন্যের সমালোচনা না করে বরং আমাদের আত্নসমালোচনা করা উচিত। বিষয়টি তরুণ তূর্কি নির্বাচনী কর্মীরা ভালোভাবে নেননি। তারা স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দের কাছে নালিশ করলেন। দুদিন পর নির্বাচনী কৌশল প্রণয়নের এক গুরুত্বপৃর্ণ সভায় একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ স্থানীয় বিএনপির ক'জন নেতা তোফায়েল আহমদকে বোঝাতে লাগলেন যে, নির্বাচনী নেতাকর্মীরা যে কারো বিরুদ্ধে সমালোচনা করলে তোফায়েল আহমদ যেন তাতে বাধ না সাধেন; এতে নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে উজ্জ্বীবিত নেতাকর্মীদের মনোবল ভেঙ্গে যাবে। আজীবন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর একান্ত আদর্শিত তোফায়েল আহমদ নেতৃবৃন্দের কথা মনোযোগসহকারে শ্রবণ করে প্রত্যুত্তরে বললেন, "আমি আপনাদের কথা শতভাগ বুঝতে পেরেছি। তবে আপনারা আমার কথাটিকে বুঝবেন। নিশ্চয়ই যে, প্রতিটি মানুষের একটি দুর্বল জায়গা থাকে, আর আমার পরম দুর্বলতার ক্ষেত্রটি হচ্ছে 'বঙ্গবন্ধু'।

যে মানুষটি বাঙালির স্বাধীনতা ও আত্ন অধিকারকে সমুন্নত করতে তাঁর জীবন-যৌবন বিলিয়ে দিলেন, নিজের জীবন, সংসার, সম্পত্তি, সন্তান, পরিজন কোনকিছুর ভালোবাসা তাকে তাঁর লক্ষ্য থেকে সরাতে পারলোনা, আজ আমরা আমাদের রাজনৈতিক বৈতরণী পাড়ি দিতে তাঁকে জগণ্যভাবে ব্যবহার করবো-এর চেয়ে বড় নিষ্ঠুরতা আর কি হতে পারে?" তোফায়েল আহমদ প্রতিবাদী কণ্ঠে আক্ষেপ করে বললেন,"এটা দেখতে বড় কষ্ট লাগে যে, আজকের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধাবোধের প্রকাশটাও দলীয় রাজনীতির বাতাবরণের আবিষ্ট হয়েছে।

অথচ, এ জাতির মধ্যে তাঁর সমপর্যায়ের কেউ নেই। এমনকি দুনিয়ায় এমন দ্বিতীয় নেতা নেই, যে তাঁর জাতিকে স্বাধীনতার স্বাধ পাইয়ে দিতে চৌদ্দ বছর জেল খেটেছে।" তিনি নেতৃবৃন্দকে লক্ষ্য করে বললেন, "দয়া করে আমাদের নেতা কর্মীদের এটুকু বোঝান যে, সম্মান সম্মানই আনে।" এরপর আর কেউ তোফায়েল আহমদে সম্মূখে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সমালোচনায় লিপ্ত হয়নি। এটাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও আদর্শিত একজন কর্মীর মানবিকতার স্বরুপ। যা কেবল প্রাকৃতিকভাবেই জন্মলাভ করে। আর জননেতা সুলতান মনসুর হাজারো বঙ্গবন্ধু অনুরাগীর মধ্যে দূর্লভ এক প্রাকৃতিক স্বত্বা। যিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কেবল একজন অনুসারী নয়, মুজিবাদর্শের সাধনার অগ্রবর্তী বীর।

সকল স্বার্থান্বেষী সমালোচনাকে দৃপ্তপদে দলে বীরত্বপূর্ণ অগ্রযাত্রাই বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মনসুরের জন্য কাম্য।

জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা