শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাঙাল

স্বকৃত নোমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙাল

মালকোঁচা এমন বেঢপ হতে পারে ক্ষিদর আলীকে যারা দেখেনি তারা আন্দাজ করতে পারবে না। বেঢপ অবশ্য এখন, এই একুশ শতকে, যখন পোশাকের ঢপ মানে কড়া ইস্ত্রির পাজামা-পাঞ্জাবি, প্যান্ট-শার্ট বা ফতুয়া-লুঙ্গি। বিশ শতকের শেষপাদে, যখন সারা গোলাইডাঙার চাষারা জনে জনে মালকোঁচা মেরে জমিনে হাল দিত, মই দিত, রোয়া লাগাত, ধান কাটত বা মাঠ থেকে গরু-মোষের পাল নিয়ে বাড়ি ফিরত কিংবা রোজ বিকালে গ্রামের মাঠে হাডুডু-ফুটবল খেলত, তখন লুঙ্গি পরার এ ধরনটা আলোচনার কোনো বিষয় হতে পারে, কারও মাথায়ই ছিল না। কেন থাকবে? গোলার ধানবেচা টাকায় কেনা লুঙ্গি কি এত সস্তা? সারা বছরে মাত্র এক জোড়া লুঙ্গি। জমিনের পাঁক-কাদায় তো ছ মাসে নষ্ট করে ফেলা যায় না। ছিঁড়ে গেলে সেলাই করে অথবা গিঁট দিয়ে গোটা বছর কাবার করে দিতে হয়।

গল্পটি সেই সময়ের অর্থাৎ বিশ শতকের শেষপাদের, গোলাইডাঙায় যখন বিদ্যুৎ আসেনি, কালীগঙ্গার ওপর যখন ব্রিজ হয়নি। নদীটার দক্ষিণ পাড়ে দাঁড়িয়ে বিস্তীর্ণ প্রান্তরের দিকে তাকালে দেখা যেত মালকোঁচা মারা অগুনতি কিষান। কখনো হাল দিচ্ছে, কখনো রোয়া লাগাচ্ছে, কখনো বা ধান কাটছে। সে সব কিষানের একজন ক্ষিদর আলী, নামের শুরুর অক্ষরটা লিখতেই যার পাক্কা এক মিনিট লেগে যেত, তবু অক্ষরটা জায়গামতো থাকত না, ঝাঁটার বাড়ি খাওয়া থেঁতলানো তেলাপোকার মতো শুঁড় একদিকে লেজ আরেক দিকে চলে যেত। তখন তার মুখের দিকে তাকালে মনে হতো পৃথিবীতে তার মতো অসহায় মানুষ দ্বিতীয়টি নেই। কখনো মুখটি লজ্জায় এমন রাঙা হয়ে উঠত, প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী তাকে মনে হতো সাত বছরের নাদান বালক।

সারা দিন ক্ষেতে-খামারে কাজ করে সন্ধ্যায় যখন হাটে আসত, তখনো শুধু শীতকাল ছাড়া যথারীতি তার মালকোঁচাটা মারা থাকত। হাতে জংধরা তিন ব্যাটারির টর্চ, গায়ে বহু ব্যবহারে মলিন শার্ট এবং গ্রীষ্ম-বর্ষায় বগলের নিচে তালিমারা একটা ছাতা। চা-দোকানে ঢুকে মালকোঁচাটা ছেড়ে কোনার টেবিলটায় পায়ের ওপর পা তুলে বসে এক কাপ চায়ের অর্ডার দিত। এক চুমুক দিয়ে দশ মিনিটের বিরতি। এই ফাঁকে হাটুরেদের হাঁটা, তাদের চোখ-মুখ, কথা বলার ধরন, তর্কাতর্কি, চিত্কার-চেঁচামেচি এবং হাতাহাতি মারামারি দেখত। কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করলে উত্তর দিত সংক্ষেপে, অনুচ্চস্বরে। কাপটা খালি করতে লেগে যেত পাক্কা এক, কখনো কখনো দেড় ঘণ্টা। দোকানের রেডিওতে বিবিসির সংবাদ শেষ হলে কাপে শেষ চুমুকটা দিয়ে আর দেরি করত না, টর্চটা হাতে এবং ছাতাটা বগলে নিয়ে ডানে-বাঁয়ে না তাকিয়ে সোজা বাড়ির পথ ধরত।

দুই ঈদের দিন ছাড়া বছরের অন্যদিন শবেবরাত বা শবেকদরেও না, আশুরায় তো নয়ই, কেউ তাকে কোনোদিন মসজিদে যেতে দেখেনি। রোজার মাসে রোজা রাখত কিনা কে জানে। পাড়াপড়শীদের কেউ তাকে সাহরি খেতে দেখত না। দিনের বেলায় ভাত খেতে বা বিড়ি ফুঁকতেও না।

ধর্মকর্মে উদাসীন হলেও কালীগঙ্গার ওপারে জিন্দাপীর সাদাশাহের মাজারে প্রতি বছর যে ওরস হতো সে না গিয়ে পারত না। ছওয়াবের উদ্দেশ্যে যেত না তবরকের লোভে, বোঝা মুশকিল ছিল। আর যেত সিনেমা দেখতে। বছরে দুইবার দশ মাইল পথ হেঁটে, বাকি পনেরো মাইল বাসে চড়ে জেলাশহরের হলে গিয়ে সিনেমা দেখে আসত। বন্ধুদের কাছে সিনেমা দুটির গল্প করত সারা বছর। নায়ক কিভাবে নায়িকাকে প্রেম নিবেদন করে, কিভাবে গুণ্ডাদের হাত থেকে নায়িকাকে রক্ষা করে, শেষে ভিলেনের কী পরিণতি হয়, এসব। শুনে তাদের ঈর্ষা হতো খুব, একদিন তারাও শহরে গিয়ে সিনেমা দেখার স্বপ্ন দেখত।

আর যেত যাত্রাপালা দেখতে। কোথাও যাত্রাপালার আয়োজন হলে তাকে আর বাড়িতে খুঁজে পাওয়া যেত না। সংসার চুলোয় যাক, যাত্রাপালা সে দেখবেই। আর বাজাত বাঁশি। তা অবশ্য যৌবনে, যখন তার ঘরে বউ আসেনি। কেন কে জানে, বিয়ের পর কেউ কোনো দিন আর তার বাঁশির সুর শুনতে পায়নি। হয়তো বউ তাকে বারণ করেছিল। রাতবিরাতে বাঁশি বাজালে জিন-পরী আসর করে, বারণ করাটাই স্বাভাবিক। কিংবা বউয়ের মনে হয়তো সন্দেহ জেগেছিল, বাঁশির সুর শুনে পাছে কোনো বেহায়া আওরত না আবার স্বামীর প্রেমে মজে যায়!

শুখার মৌসুম ছিল তখন। টানা এক সপ্তাহ ধরে গ্রামে গ্রামে পাবলিসিটি হলো বটতলা বাজারে জিন্দাপীরের মাজারে বিরাট উরস অনুষ্ঠিত হবে। ওয়াজ করতে আসবেন উত্তরবঙ্গের জবরদস্ত এক মাওলানা। বটতলা বাজারের ওই বিশাল বটগাছটি গোলাইডাঙা থেকেও দেখা যায়। গাছটিকেই কেন্দ্র করেই ছোটখাটো মফস্বলী হাট। প্রাচীন গাছ। একশ দেড়শ বছর তো হবেই বয়স। গাছের পুবে বিশাল দিঘিটির যেমন। না, দিঘির বয়স আসলে ঠিক আন্দাজ করা যায় না। কবে কে এই দিঘি খনন করিয়েছিল ইতিহাসের কোথাও লেখাজোখা নেই। ক্ষিদর আলী তো বটেই, তার দাদা, দাদার দাদা এবং দাদার দাদার দাদা এই দিঘিতে সাঁতার কেটেছে, বড়শি দিয়ে বড় বড় রুই-কাতল ধরেছে। তারাও দেখেছে দিঘির পাড়ে অসংখ্য ঝুরি ছড়িয়ে গাছটিকে এভাবে একঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে। ঝরনার মতো স্বচ্ছ ও সুমিষ্ট জলের কারণেই হয়তো বহু বহু এবং বহু বছর আগে সাদাশাহ এ দিঘির পাড়ে বটগাছের নিচে আস্তানা গেড়েছিলেন। গায়ে রং সাদা ছিল বলে, না পানের সঙ্গে সাদাপাতা খেতেন বলে, না সাদা আলখাল্লা পরতেন বলে তার নাম সাদাশাহ, নাকি অন্য কোনো কারণ, এলাকার কেউ কিছু জানত না। জানার চেষ্টাও কোনোদিন করেনি কেউ। লালসালুতে ঢাকা ওই কবরে আদৌ কোনো মানুষকে দাফন করা হয়েছিল ঠিক ঠিক বলা মুশকিল। এমনও হতে পারে, দিঘির দক্ষিণ পাড়ের শ্মশানে মরে পড়ে থাকা সাদা খরগোশ বা বেড়াল বা গরু-ছাগলকে মাটিচাপা দিয়ে কোনো মতলববাজ সাদাশাহের নামে এই মাজারের পত্তন করেছে। কবরে মানুষ থাকুক বা পশু, এলাকাবাসীর বিশ্বাস, ওই বটগাছের নিচে সাদাশাহ নামের এক কামেল পীর শুয়ে থেকে সারা গ্রাম পাহারা দিচ্ছেন। মৃত মানুষ কী করে গ্রাম পাহারা দেয় এ প্রশ্ন করার মতো সাহস কেউ কোনোদিন দেখায়নি।

সাদাশাহের মাজারে উরস প্রতি বছরই হয়। দূরদূরান্ত থেকে লোকজন ওয়াজ শুনতে আসে। গোলাইডাঙা থেকেও যায় অনেকে। যতটা না ওয়াজ শুনতে, তার চেয়ে বেশি উরসকেন্দ্রিক উৎসব দেখতে। চেনা-অচেনা শত শত মানুষের জমায়েত। বিশাল মাঠের একদিকে ওয়াজ-নসিহত জিকির-আজকার, আরেকদিকে এই-সেই খাবারের অস্থায়ী দোকান। কেউ চা খাচ্ছে, কেউ পান চিবুচ্ছে, কেউ বুট-পিয়াজু বা জিলাপি খাচ্ছে, আর কেউ ফুঁকছে বিড়ি। চারদিকে একটা উৎসব উৎসব ভাব।

এবারের উরসের আলাদা মাত্রা উত্তরবঙ্গের ওই মাওলানা। এর আগে এত বড় মাওলানা সাদাশাহের উরসে আসেনি। গোলাইডাঙা থেকে দলে দলে মানুষ যাচ্ছে। বালক নাবালক জওয়ান বুড়ো সবাই। ক্ষিদর আলী না গিয়ে পারে? তা ছাড়া তার বড় বেটা আবদুল কাদের কখনো উরসে যায়নি, এবার তাকে নিয়ে যাওয়ার খুব ইচ্ছা তার। বেলা থাকতে থাকতেই সে কাদেরকে নিয়ে বটতলার উদ্দেশে রওনা হয়ে গেল। এক টানা হাঁটলে পৌনে এক ঘণ্টার পথ। শুখার মৌসুমে নদী প্রায় শুকনোই থাকে, নৌকা পারাপারের ঝামেলা থাকে না। একটা জায়গায় শুধু হাঁটুজল। চটিজোড়া বগলে নিয়ে লুঙ্গিটা গুটিয়ে দুই ঊরুর ফাঁক দিয়ে টেনে পেছনে গুঁজে বেটাকে সে কাঁধে তুলে নিল। নদী পার হয়ে যখন সে বটতলার মুখে পৌঁছল তখন সন্ধ্যা। মাগরিবের নামাজ হয়ে গেছে। মাইকের শব্দে চারদিক মুখর। বড় মাওলানা তখনো স্টেজে উঠেননি, এক মৌলবি ওয়াজ করছেন। কারবালার ময়দানে হজরত আলীর বংশকে কীভাবে নির্বংশ করেছিল ইয়াজিদের সৈন্যরা, সুরে সুরে সেই কাহিনী বয়ান করছেন।

বেটাকে এক টাকার বুট কিনে দিয়ে নিজে এক কাপ চা খেয়ে ওয়াজের মাঠে গিয়ে বসল ক্ষিদর। মাঠজুড়ে খড়ের বিছানা, উপরে শামিয়ানা। তাই ঠাণ্ডার মাত্রা কিছুটা কম। দরগার পেছন থেকে তবরকের মাংসের খিদা চাগিয়ে দেওয়া গন্ধ ভেসে আসছে। ক্ষিদরের কান ওয়াজের দিকে যতটা, তার চেয়ে বেশি হাঁড়ি-পাতিলের টুংটাং শব্দের দিকে। ওয়াজ শেষ হবে সেই রাত ১০টায়। তারপর তবরক। তর সইছে না তার। কাদেরও উসখুস করছে। বারবার মাথা উঁচিয়ে স্টেজের পেছন দিকটা দেখার চেষ্টা করছে। বেটার মুখের দিকে তাকিয়ে উসখুসের কারণটা বুঝতে পারে ক্ষিদর। কতদিন গরুর মাংস খেতে পায়নি ছেলেটা। কোরবানির ঈদে মেম্বারবাড়ি আর সর্দারবাড়ি থেকে এক পোঁটলা করে দুই পোঁটলা বাটারার মাংস পেয়েছিল। তারপর মাংস দূরে থাক, গন্ধও পায়নি। গ্রামে বিয়েশাদি লাগলে বা কেউ মারাটারা গেলে মেজবান-জেয়াফত হয়। কোরবানির ঈদের পর কারও বিয়েও হলো না, কেউ মারাও গেল না।

বড় মাওলানা স্টেজে উঠলেন ঠিক সাড়ে ৭টায়। মাঘের শীত ততক্ষণে আরও জেঁকে বসেছে। মাঠের বাইরে যেদিকে চোখ যায় কুয়াশার দুধেল অন্ধকার। আসমানের চাঁদটা ঢেকে রেখেছে কুয়াশার জাল। স্থাবর-জঙ্গম কাঁপছে শীতে। শ্রোতাদের মনে নরকাগ্নির উত্তাপ। মাওলানা তার সুরেলা ওয়াজে সাত দোজখকে বটতলার মাঠে নামিয়ে এনেছেন। অপার্থিব আগুনের উত্তাপে পার্থিব হিম উধাও। শরিয়ত ছাড়া যে মারেফাতের জগতে যাওয়া যায় না, কোরআন-হাদিসের উক্তি দিয়ে তিনি নাদান শ্রোতাদের বুঝিয়ে দিলেন। শ্রোতারা সুবহানাল্লাহ আল্লাহু আকবার ধ্বনি দিয়ে সারা মাঠ কাঁপিয়ে তুলতে লাগল। অন্যদের দেখাদেখি ক্ষিদরও ধ্বনি না দিয়ে পারল না।

ওয়াজ শুনতে শুনতে ক্ষিদরের চোখ ধরে আসে ঘুমে। মাংসের গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে তার ঊরুতে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে কাদের। আচমকা বাপের ধাক্কা খেয়ে বেটা হুড়মুড়িয়ে উঠে বসল। চোখ ডলতে ডলতে মঞ্চের দিকে তাকাল। মাওলানার সব কথা তার বুঝে আসে না। ঘুমিয়ে পড়ার আগে একটা ওয়াজ মোটামুটি বুঝতে পেরেছিল। ওয়াজটা ছিল হাঁটুর ওপর কাপড় তোলা নিয়ে। গলা চড়িয়ে মাওলানা বলেছিলেন, মুসলমানদের আজ মুসলমানিত্ব বলতে কিছু নাই। থাকলে কেউ হাঁটুর ওপর লুঙ্গি পরত? লুঙ্গির কাছা মেরে পরা হারাম। যে ব্যক্তি কাছা মারবে কাল হাশরে তার পা দুটি কামারশালার গরম লোহার মতো হয়ে যাবে। তার চিত্কারে তখন আসমান-জমিন থরথর করে কাঁপবে।

এই ওয়াজ শুনে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিল কাদের। তার চোখের সামনে বারবারই তখন বাবার লোমঅলা দুই ঊরু এবং মালকোঁচাটা ভেসে উঠছিল। ভয়ে ভয়ে সে বাবার মুখের দিকে তাকায়। মাথা নুইয়ে চুপচাপ ওয়াজ শুনছে তার বাবা। নোয়ানো মাথা সে উঁচু করার সাহস পায় না। মালকোঁচা মারার শাস্তির কথা শুনে সে যতটা ভয় পায় তার চেয়ে বেশি পায় লজ্জা। তখন তার মনে হচ্ছিল মাঠের সব শ্রোতা বুঝি তার দিকে তাকিয়ে হাসাহাসি করছে। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি সবাই তাকে ধরে স্টেজের কাছে নিয়ে বলবে, ‘এই আবাল লোকটারে দ্যাখেন হুজুর। যতক্ষুণ ক্ষ্যাতে থাহে এ্যাকবারও তফনডারে গিড়্যার নিচে নামায় না। আপনে তারে বুঝ দেন। মাথাটা নোয়ানো ছিল বলে সে ঠাওর করতে পারেনি শ্রোতাদের কেউ তার দিকে আদৌ তাকিয়ে কিনা।’

শীতের মাত্রা ধীরে ধীরে তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। শামিয়ানার কাপড় ভেদ করে বিন্দু বিন্দু কুয়াশা গড়িয়ে পড়তে থাকে মাঠে। শ্রোতারা একজন দুজন করে ওঠা ধরে। মাঠের চারদিকে ঘোরাফেরা করে। তাদের মতিগতি দেখে মাওলানার বুঝতে অসুবিধা হয় না কী কারণে তারা ব্যতিব্যস্ত। খিদা তারও যে লাগেনি তা নয়। স্টেজে ওঠার আগে ফলফলাদি কম খাননি। কিন্তু তাতে কি আর পেট ভরে? পেট ভরানোর জন্য চাই ভাত। গরম ভাতের সঙ্গে মুরগির রান আর পেয়ালা ভর্তি গোশত। বাধ্য হয়ে ওয়াজ তাকে সংক্ষেপ করতে হয়। শ্রোতাদের মনের গতিক বুঝে মোনাজাতও।

মুহূর্তে লম্বা লাইন পড়ে গেল মাঠে। লাইন সোজা রাখতে ভলন্টিয়ারদের নাকানি-চুবানি হাল। ঠেলাঠেলির মধ্যে কার ধাক্কা খেয়ে আচমকা কেঁদে উঠল কাদের। পায়ে খুব চোট পেয়েছে বেচারা। বেটাকে এক হাতে আগলে রেখে আরেক হাতে তবরকের একটা ঠোঙা নিয়ে বেটার হাতে দিল ক্ষিদর। ঠোঙাটা পেয়ে চোটের ব্যথা কথা ভুলে গেল কাদের। ততক্ষণে ক্ষিদর নিজের ঠোঙাটাও নেয়। নিয়ে আর দাঁড়ায় না। মাঠের বাইরে এসে এক ফেরিওয়ালার কুপির আলোয় বাপ-বেটা মিলে গফ গফ তবরক গিলে। দিঘিতে নেমে আঁজলা ভরে পানিও খায়।

যখন বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিল রাত তখন প্রায় এগারোটা। কুয়াশার কবলে পড়ে আসমান-জমিন সব একাকার। চাঁদ-তারা কিছু ঠাওরে আসে না। বেটার ডান হাতটা শক্ত করে ধরে রাখে ক্ষিদর। পাছে এই ঘোর কুয়াশায় হারিয়ে যায় তার আদরের ধন!

নদীর পারে এসে দুজন থামে। কুয়াশা এতই গাঢ়, কোনদিকে পথ আর কোনদিকে নদী, কিছুই ঠাওরে আনতে পারে না। শীতের তীব্রতাও দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। ঠকঠক করে কাঁপছে কাদের। কী করে ক্ষিদর? গোলাইডাঙার পথ সে খুঁজে পায় না। শক্ত করে বেটার হাত ধরে সে আন্দাজি হাঁটা ধরল। না, ভুল সে করল না। পায়ের নিচে কিরকিরে বালি টের পেয়ে সে পথ আন্দাজ করতে পারে। আজন্মের চেনা পথ। অন্ধ হলেও এই পথ চিনতে সে মোটেই ভুল করবে না।

নদীর খাঁড়ির কাছে এসে থামল ক্ষিদর। টর্চটা ছেলের হাতে দিয়ে বলল, সুইচটা টিপ্যে ধরতো বাজান। আলোটা বাপের পায়ের দিকে ধরে রাখে কাদের। চটিজোড়াও বেটার হাতে ধরিয়ে দিল ক্ষিদর। তারপর চট করে মালকোঁচা মেরে হাঁটু গেড়ে বসে বলল, বাজান কান্ধে ওঠ। তখন আঁতকে ওঠে কাদের। বড় মাওলানার মুখটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে। হাঁটুর ওপর লুঙ্গি পরার শাস্তিটার কথা মনে পড়ে যায়। টর্চের আলোটা বাবার মালকোঁচার ওপর ধরে রেখে সে বলল, গুনাহ হবে বাজান! হুজুর না উয়াজে মানা করছে কাছা দিব্যের?

ক্ষিদর আলী খিক করে হেসে ওঠে। মৃদু ধমক দিয়ে বেটাকে তাড়া দেয়, আরে উঠতো বাজান। ওঠ ওঠ মেলা রাইত হইছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা