শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাঙাল

স্বকৃত নোমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙাল

মালকোঁচা এমন বেঢপ হতে পারে ক্ষিদর আলীকে যারা দেখেনি তারা আন্দাজ করতে পারবে না। বেঢপ অবশ্য এখন, এই একুশ শতকে, যখন পোশাকের ঢপ মানে কড়া ইস্ত্রির পাজামা-পাঞ্জাবি, প্যান্ট-শার্ট বা ফতুয়া-লুঙ্গি। বিশ শতকের শেষপাদে, যখন সারা গোলাইডাঙার চাষারা জনে জনে মালকোঁচা মেরে জমিনে হাল দিত, মই দিত, রোয়া লাগাত, ধান কাটত বা মাঠ থেকে গরু-মোষের পাল নিয়ে বাড়ি ফিরত কিংবা রোজ বিকালে গ্রামের মাঠে হাডুডু-ফুটবল খেলত, তখন লুঙ্গি পরার এ ধরনটা আলোচনার কোনো বিষয় হতে পারে, কারও মাথায়ই ছিল না। কেন থাকবে? গোলার ধানবেচা টাকায় কেনা লুঙ্গি কি এত সস্তা? সারা বছরে মাত্র এক জোড়া লুঙ্গি। জমিনের পাঁক-কাদায় তো ছ মাসে নষ্ট করে ফেলা যায় না। ছিঁড়ে গেলে সেলাই করে অথবা গিঁট দিয়ে গোটা বছর কাবার করে দিতে হয়।

গল্পটি সেই সময়ের অর্থাৎ বিশ শতকের শেষপাদের, গোলাইডাঙায় যখন বিদ্যুৎ আসেনি, কালীগঙ্গার ওপর যখন ব্রিজ হয়নি। নদীটার দক্ষিণ পাড়ে দাঁড়িয়ে বিস্তীর্ণ প্রান্তরের দিকে তাকালে দেখা যেত মালকোঁচা মারা অগুনতি কিষান। কখনো হাল দিচ্ছে, কখনো রোয়া লাগাচ্ছে, কখনো বা ধান কাটছে। সে সব কিষানের একজন ক্ষিদর আলী, নামের শুরুর অক্ষরটা লিখতেই যার পাক্কা এক মিনিট লেগে যেত, তবু অক্ষরটা জায়গামতো থাকত না, ঝাঁটার বাড়ি খাওয়া থেঁতলানো তেলাপোকার মতো শুঁড় একদিকে লেজ আরেক দিকে চলে যেত। তখন তার মুখের দিকে তাকালে মনে হতো পৃথিবীতে তার মতো অসহায় মানুষ দ্বিতীয়টি নেই। কখনো মুখটি লজ্জায় এমন রাঙা হয়ে উঠত, প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী তাকে মনে হতো সাত বছরের নাদান বালক।

সারা দিন ক্ষেতে-খামারে কাজ করে সন্ধ্যায় যখন হাটে আসত, তখনো শুধু শীতকাল ছাড়া যথারীতি তার মালকোঁচাটা মারা থাকত। হাতে জংধরা তিন ব্যাটারির টর্চ, গায়ে বহু ব্যবহারে মলিন শার্ট এবং গ্রীষ্ম-বর্ষায় বগলের নিচে তালিমারা একটা ছাতা। চা-দোকানে ঢুকে মালকোঁচাটা ছেড়ে কোনার টেবিলটায় পায়ের ওপর পা তুলে বসে এক কাপ চায়ের অর্ডার দিত। এক চুমুক দিয়ে দশ মিনিটের বিরতি। এই ফাঁকে হাটুরেদের হাঁটা, তাদের চোখ-মুখ, কথা বলার ধরন, তর্কাতর্কি, চিত্কার-চেঁচামেচি এবং হাতাহাতি মারামারি দেখত। কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করলে উত্তর দিত সংক্ষেপে, অনুচ্চস্বরে। কাপটা খালি করতে লেগে যেত পাক্কা এক, কখনো কখনো দেড় ঘণ্টা। দোকানের রেডিওতে বিবিসির সংবাদ শেষ হলে কাপে শেষ চুমুকটা দিয়ে আর দেরি করত না, টর্চটা হাতে এবং ছাতাটা বগলে নিয়ে ডানে-বাঁয়ে না তাকিয়ে সোজা বাড়ির পথ ধরত।

দুই ঈদের দিন ছাড়া বছরের অন্যদিন শবেবরাত বা শবেকদরেও না, আশুরায় তো নয়ই, কেউ তাকে কোনোদিন মসজিদে যেতে দেখেনি। রোজার মাসে রোজা রাখত কিনা কে জানে। পাড়াপড়শীদের কেউ তাকে সাহরি খেতে দেখত না। দিনের বেলায় ভাত খেতে বা বিড়ি ফুঁকতেও না।

ধর্মকর্মে উদাসীন হলেও কালীগঙ্গার ওপারে জিন্দাপীর সাদাশাহের মাজারে প্রতি বছর যে ওরস হতো সে না গিয়ে পারত না। ছওয়াবের উদ্দেশ্যে যেত না তবরকের লোভে, বোঝা মুশকিল ছিল। আর যেত সিনেমা দেখতে। বছরে দুইবার দশ মাইল পথ হেঁটে, বাকি পনেরো মাইল বাসে চড়ে জেলাশহরের হলে গিয়ে সিনেমা দেখে আসত। বন্ধুদের কাছে সিনেমা দুটির গল্প করত সারা বছর। নায়ক কিভাবে নায়িকাকে প্রেম নিবেদন করে, কিভাবে গুণ্ডাদের হাত থেকে নায়িকাকে রক্ষা করে, শেষে ভিলেনের কী পরিণতি হয়, এসব। শুনে তাদের ঈর্ষা হতো খুব, একদিন তারাও শহরে গিয়ে সিনেমা দেখার স্বপ্ন দেখত।

আর যেত যাত্রাপালা দেখতে। কোথাও যাত্রাপালার আয়োজন হলে তাকে আর বাড়িতে খুঁজে পাওয়া যেত না। সংসার চুলোয় যাক, যাত্রাপালা সে দেখবেই। আর বাজাত বাঁশি। তা অবশ্য যৌবনে, যখন তার ঘরে বউ আসেনি। কেন কে জানে, বিয়ের পর কেউ কোনো দিন আর তার বাঁশির সুর শুনতে পায়নি। হয়তো বউ তাকে বারণ করেছিল। রাতবিরাতে বাঁশি বাজালে জিন-পরী আসর করে, বারণ করাটাই স্বাভাবিক। কিংবা বউয়ের মনে হয়তো সন্দেহ জেগেছিল, বাঁশির সুর শুনে পাছে কোনো বেহায়া আওরত না আবার স্বামীর প্রেমে মজে যায়!

শুখার মৌসুম ছিল তখন। টানা এক সপ্তাহ ধরে গ্রামে গ্রামে পাবলিসিটি হলো বটতলা বাজারে জিন্দাপীরের মাজারে বিরাট উরস অনুষ্ঠিত হবে। ওয়াজ করতে আসবেন উত্তরবঙ্গের জবরদস্ত এক মাওলানা। বটতলা বাজারের ওই বিশাল বটগাছটি গোলাইডাঙা থেকেও দেখা যায়। গাছটিকেই কেন্দ্র করেই ছোটখাটো মফস্বলী হাট। প্রাচীন গাছ। একশ দেড়শ বছর তো হবেই বয়স। গাছের পুবে বিশাল দিঘিটির যেমন। না, দিঘির বয়স আসলে ঠিক আন্দাজ করা যায় না। কবে কে এই দিঘি খনন করিয়েছিল ইতিহাসের কোথাও লেখাজোখা নেই। ক্ষিদর আলী তো বটেই, তার দাদা, দাদার দাদা এবং দাদার দাদার দাদা এই দিঘিতে সাঁতার কেটেছে, বড়শি দিয়ে বড় বড় রুই-কাতল ধরেছে। তারাও দেখেছে দিঘির পাড়ে অসংখ্য ঝুরি ছড়িয়ে গাছটিকে এভাবে একঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে। ঝরনার মতো স্বচ্ছ ও সুমিষ্ট জলের কারণেই হয়তো বহু বহু এবং বহু বছর আগে সাদাশাহ এ দিঘির পাড়ে বটগাছের নিচে আস্তানা গেড়েছিলেন। গায়ে রং সাদা ছিল বলে, না পানের সঙ্গে সাদাপাতা খেতেন বলে, না সাদা আলখাল্লা পরতেন বলে তার নাম সাদাশাহ, নাকি অন্য কোনো কারণ, এলাকার কেউ কিছু জানত না। জানার চেষ্টাও কোনোদিন করেনি কেউ। লালসালুতে ঢাকা ওই কবরে আদৌ কোনো মানুষকে দাফন করা হয়েছিল ঠিক ঠিক বলা মুশকিল। এমনও হতে পারে, দিঘির দক্ষিণ পাড়ের শ্মশানে মরে পড়ে থাকা সাদা খরগোশ বা বেড়াল বা গরু-ছাগলকে মাটিচাপা দিয়ে কোনো মতলববাজ সাদাশাহের নামে এই মাজারের পত্তন করেছে। কবরে মানুষ থাকুক বা পশু, এলাকাবাসীর বিশ্বাস, ওই বটগাছের নিচে সাদাশাহ নামের এক কামেল পীর শুয়ে থেকে সারা গ্রাম পাহারা দিচ্ছেন। মৃত মানুষ কী করে গ্রাম পাহারা দেয় এ প্রশ্ন করার মতো সাহস কেউ কোনোদিন দেখায়নি।

সাদাশাহের মাজারে উরস প্রতি বছরই হয়। দূরদূরান্ত থেকে লোকজন ওয়াজ শুনতে আসে। গোলাইডাঙা থেকেও যায় অনেকে। যতটা না ওয়াজ শুনতে, তার চেয়ে বেশি উরসকেন্দ্রিক উৎসব দেখতে। চেনা-অচেনা শত শত মানুষের জমায়েত। বিশাল মাঠের একদিকে ওয়াজ-নসিহত জিকির-আজকার, আরেকদিকে এই-সেই খাবারের অস্থায়ী দোকান। কেউ চা খাচ্ছে, কেউ পান চিবুচ্ছে, কেউ বুট-পিয়াজু বা জিলাপি খাচ্ছে, আর কেউ ফুঁকছে বিড়ি। চারদিকে একটা উৎসব উৎসব ভাব।

এবারের উরসের আলাদা মাত্রা উত্তরবঙ্গের ওই মাওলানা। এর আগে এত বড় মাওলানা সাদাশাহের উরসে আসেনি। গোলাইডাঙা থেকে দলে দলে মানুষ যাচ্ছে। বালক নাবালক জওয়ান বুড়ো সবাই। ক্ষিদর আলী না গিয়ে পারে? তা ছাড়া তার বড় বেটা আবদুল কাদের কখনো উরসে যায়নি, এবার তাকে নিয়ে যাওয়ার খুব ইচ্ছা তার। বেলা থাকতে থাকতেই সে কাদেরকে নিয়ে বটতলার উদ্দেশে রওনা হয়ে গেল। এক টানা হাঁটলে পৌনে এক ঘণ্টার পথ। শুখার মৌসুমে নদী প্রায় শুকনোই থাকে, নৌকা পারাপারের ঝামেলা থাকে না। একটা জায়গায় শুধু হাঁটুজল। চটিজোড়া বগলে নিয়ে লুঙ্গিটা গুটিয়ে দুই ঊরুর ফাঁক দিয়ে টেনে পেছনে গুঁজে বেটাকে সে কাঁধে তুলে নিল। নদী পার হয়ে যখন সে বটতলার মুখে পৌঁছল তখন সন্ধ্যা। মাগরিবের নামাজ হয়ে গেছে। মাইকের শব্দে চারদিক মুখর। বড় মাওলানা তখনো স্টেজে উঠেননি, এক মৌলবি ওয়াজ করছেন। কারবালার ময়দানে হজরত আলীর বংশকে কীভাবে নির্বংশ করেছিল ইয়াজিদের সৈন্যরা, সুরে সুরে সেই কাহিনী বয়ান করছেন।

বেটাকে এক টাকার বুট কিনে দিয়ে নিজে এক কাপ চা খেয়ে ওয়াজের মাঠে গিয়ে বসল ক্ষিদর। মাঠজুড়ে খড়ের বিছানা, উপরে শামিয়ানা। তাই ঠাণ্ডার মাত্রা কিছুটা কম। দরগার পেছন থেকে তবরকের মাংসের খিদা চাগিয়ে দেওয়া গন্ধ ভেসে আসছে। ক্ষিদরের কান ওয়াজের দিকে যতটা, তার চেয়ে বেশি হাঁড়ি-পাতিলের টুংটাং শব্দের দিকে। ওয়াজ শেষ হবে সেই রাত ১০টায়। তারপর তবরক। তর সইছে না তার। কাদেরও উসখুস করছে। বারবার মাথা উঁচিয়ে স্টেজের পেছন দিকটা দেখার চেষ্টা করছে। বেটার মুখের দিকে তাকিয়ে উসখুসের কারণটা বুঝতে পারে ক্ষিদর। কতদিন গরুর মাংস খেতে পায়নি ছেলেটা। কোরবানির ঈদে মেম্বারবাড়ি আর সর্দারবাড়ি থেকে এক পোঁটলা করে দুই পোঁটলা বাটারার মাংস পেয়েছিল। তারপর মাংস দূরে থাক, গন্ধও পায়নি। গ্রামে বিয়েশাদি লাগলে বা কেউ মারাটারা গেলে মেজবান-জেয়াফত হয়। কোরবানির ঈদের পর কারও বিয়েও হলো না, কেউ মারাও গেল না।

বড় মাওলানা স্টেজে উঠলেন ঠিক সাড়ে ৭টায়। মাঘের শীত ততক্ষণে আরও জেঁকে বসেছে। মাঠের বাইরে যেদিকে চোখ যায় কুয়াশার দুধেল অন্ধকার। আসমানের চাঁদটা ঢেকে রেখেছে কুয়াশার জাল। স্থাবর-জঙ্গম কাঁপছে শীতে। শ্রোতাদের মনে নরকাগ্নির উত্তাপ। মাওলানা তার সুরেলা ওয়াজে সাত দোজখকে বটতলার মাঠে নামিয়ে এনেছেন। অপার্থিব আগুনের উত্তাপে পার্থিব হিম উধাও। শরিয়ত ছাড়া যে মারেফাতের জগতে যাওয়া যায় না, কোরআন-হাদিসের উক্তি দিয়ে তিনি নাদান শ্রোতাদের বুঝিয়ে দিলেন। শ্রোতারা সুবহানাল্লাহ আল্লাহু আকবার ধ্বনি দিয়ে সারা মাঠ কাঁপিয়ে তুলতে লাগল। অন্যদের দেখাদেখি ক্ষিদরও ধ্বনি না দিয়ে পারল না।

ওয়াজ শুনতে শুনতে ক্ষিদরের চোখ ধরে আসে ঘুমে। মাংসের গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে তার ঊরুতে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে কাদের। আচমকা বাপের ধাক্কা খেয়ে বেটা হুড়মুড়িয়ে উঠে বসল। চোখ ডলতে ডলতে মঞ্চের দিকে তাকাল। মাওলানার সব কথা তার বুঝে আসে না। ঘুমিয়ে পড়ার আগে একটা ওয়াজ মোটামুটি বুঝতে পেরেছিল। ওয়াজটা ছিল হাঁটুর ওপর কাপড় তোলা নিয়ে। গলা চড়িয়ে মাওলানা বলেছিলেন, মুসলমানদের আজ মুসলমানিত্ব বলতে কিছু নাই। থাকলে কেউ হাঁটুর ওপর লুঙ্গি পরত? লুঙ্গির কাছা মেরে পরা হারাম। যে ব্যক্তি কাছা মারবে কাল হাশরে তার পা দুটি কামারশালার গরম লোহার মতো হয়ে যাবে। তার চিত্কারে তখন আসমান-জমিন থরথর করে কাঁপবে।

এই ওয়াজ শুনে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিল কাদের। তার চোখের সামনে বারবারই তখন বাবার লোমঅলা দুই ঊরু এবং মালকোঁচাটা ভেসে উঠছিল। ভয়ে ভয়ে সে বাবার মুখের দিকে তাকায়। মাথা নুইয়ে চুপচাপ ওয়াজ শুনছে তার বাবা। নোয়ানো মাথা সে উঁচু করার সাহস পায় না। মালকোঁচা মারার শাস্তির কথা শুনে সে যতটা ভয় পায় তার চেয়ে বেশি পায় লজ্জা। তখন তার মনে হচ্ছিল মাঠের সব শ্রোতা বুঝি তার দিকে তাকিয়ে হাসাহাসি করছে। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি সবাই তাকে ধরে স্টেজের কাছে নিয়ে বলবে, ‘এই আবাল লোকটারে দ্যাখেন হুজুর। যতক্ষুণ ক্ষ্যাতে থাহে এ্যাকবারও তফনডারে গিড়্যার নিচে নামায় না। আপনে তারে বুঝ দেন। মাথাটা নোয়ানো ছিল বলে সে ঠাওর করতে পারেনি শ্রোতাদের কেউ তার দিকে আদৌ তাকিয়ে কিনা।’

শীতের মাত্রা ধীরে ধীরে তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। শামিয়ানার কাপড় ভেদ করে বিন্দু বিন্দু কুয়াশা গড়িয়ে পড়তে থাকে মাঠে। শ্রোতারা একজন দুজন করে ওঠা ধরে। মাঠের চারদিকে ঘোরাফেরা করে। তাদের মতিগতি দেখে মাওলানার বুঝতে অসুবিধা হয় না কী কারণে তারা ব্যতিব্যস্ত। খিদা তারও যে লাগেনি তা নয়। স্টেজে ওঠার আগে ফলফলাদি কম খাননি। কিন্তু তাতে কি আর পেট ভরে? পেট ভরানোর জন্য চাই ভাত। গরম ভাতের সঙ্গে মুরগির রান আর পেয়ালা ভর্তি গোশত। বাধ্য হয়ে ওয়াজ তাকে সংক্ষেপ করতে হয়। শ্রোতাদের মনের গতিক বুঝে মোনাজাতও।

মুহূর্তে লম্বা লাইন পড়ে গেল মাঠে। লাইন সোজা রাখতে ভলন্টিয়ারদের নাকানি-চুবানি হাল। ঠেলাঠেলির মধ্যে কার ধাক্কা খেয়ে আচমকা কেঁদে উঠল কাদের। পায়ে খুব চোট পেয়েছে বেচারা। বেটাকে এক হাতে আগলে রেখে আরেক হাতে তবরকের একটা ঠোঙা নিয়ে বেটার হাতে দিল ক্ষিদর। ঠোঙাটা পেয়ে চোটের ব্যথা কথা ভুলে গেল কাদের। ততক্ষণে ক্ষিদর নিজের ঠোঙাটাও নেয়। নিয়ে আর দাঁড়ায় না। মাঠের বাইরে এসে এক ফেরিওয়ালার কুপির আলোয় বাপ-বেটা মিলে গফ গফ তবরক গিলে। দিঘিতে নেমে আঁজলা ভরে পানিও খায়।

যখন বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিল রাত তখন প্রায় এগারোটা। কুয়াশার কবলে পড়ে আসমান-জমিন সব একাকার। চাঁদ-তারা কিছু ঠাওরে আসে না। বেটার ডান হাতটা শক্ত করে ধরে রাখে ক্ষিদর। পাছে এই ঘোর কুয়াশায় হারিয়ে যায় তার আদরের ধন!

নদীর পারে এসে দুজন থামে। কুয়াশা এতই গাঢ়, কোনদিকে পথ আর কোনদিকে নদী, কিছুই ঠাওরে আনতে পারে না। শীতের তীব্রতাও দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। ঠকঠক করে কাঁপছে কাদের। কী করে ক্ষিদর? গোলাইডাঙার পথ সে খুঁজে পায় না। শক্ত করে বেটার হাত ধরে সে আন্দাজি হাঁটা ধরল। না, ভুল সে করল না। পায়ের নিচে কিরকিরে বালি টের পেয়ে সে পথ আন্দাজ করতে পারে। আজন্মের চেনা পথ। অন্ধ হলেও এই পথ চিনতে সে মোটেই ভুল করবে না।

নদীর খাঁড়ির কাছে এসে থামল ক্ষিদর। টর্চটা ছেলের হাতে দিয়ে বলল, সুইচটা টিপ্যে ধরতো বাজান। আলোটা বাপের পায়ের দিকে ধরে রাখে কাদের। চটিজোড়াও বেটার হাতে ধরিয়ে দিল ক্ষিদর। তারপর চট করে মালকোঁচা মেরে হাঁটু গেড়ে বসে বলল, বাজান কান্ধে ওঠ। তখন আঁতকে ওঠে কাদের। বড় মাওলানার মুখটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে। হাঁটুর ওপর লুঙ্গি পরার শাস্তিটার কথা মনে পড়ে যায়। টর্চের আলোটা বাবার মালকোঁচার ওপর ধরে রেখে সে বলল, গুনাহ হবে বাজান! হুজুর না উয়াজে মানা করছে কাছা দিব্যের?

ক্ষিদর আলী খিক করে হেসে ওঠে। মৃদু ধমক দিয়ে বেটাকে তাড়া দেয়, আরে উঠতো বাজান। ওঠ ওঠ মেলা রাইত হইছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে