শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১৮

অনুভবের আলোয়

‘খেয়া’ কাব্যের ‘কৃপণ’ কবিতা

মীনাক্ষী সিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
‘খেয়া’ কাব্যের ‘কৃপণ’ কবিতা

প্রাক-গীতাঞ্জলি পর্বে ‘খেয়া’ কাব্য রবীন্দ্র ভাবনার এক বিশিষ্ট তত্ত্ববাহী, দুঃখব্রতের অভিজ্ঞান। ব্যক্তিগত জীবনে পরম প্রিয়জনদের মৃত্যুতে বেদনার অভিধাতে কবিচিত্ত যেন পূর্ণ থেকে পূর্ণতর হয়ে উঠেছে। এ কাব্যেই দেখা গেছে তার রাজাভাবনা যা এক বিশেষ তত্ত্বের বাহক। ‘খেয়া’ কাব্যের ‘আগমন’ কবিতায় এ রাজার প্রথম আবির্ভাব। ঝড়ের রাতে দুঃখের প্রহরে আমাদের জীবনে রাজার আগমন ঘটে। তিনি বিশ্বজীবনাশ্রিত মঙ্গল চৈতন্যস্বরূপ। দুঃখের তিমিরে তার আবির্ভাবেই জ্বলে ওঠে মঙ্গল আলোক। তিনি রাজা, প্রভু, পরাণ প্রিয়, সখা।

‘খেয়া’ কাব্যের ‘কৃপণ’ কবিতায় সেই রাজারই দেখা মিলেছে।  কিন্তু ইনি ঝড়ের রাতে হঠাৎ আসা আঁধার ঘরের রাজা নন; ইনি জয়রথের আরোহী। বিচিত্র শোভা ও বিচিত্র সাজে সজ্জিত এ রাজাধিরাজ এসেছেন স্বয়ং ভক্তের কাছে।

রবীন্দ্রনাথ একটি সংক্ষিপ্ত আখ্যানের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট তত্ত্ব। তিনি যেন একদিন গ্রামের পথে পথে ভিক্ষাব্রত নিয়ে বের হয়েছেন। সেই পথে ঈশ্বর রাজাধিরাজ স্বর্ণরথে পরিক্রমারত।

‘আমি ভিক্ষা করে ফিরতেছিলাম/গ্রামের পথে পথে

তুমি তখন চলেছিলে/তোমার স্বর্ণরথে’

কবির মনে এই প্রত্যাশা আজ তার ভিক্ষার ঝুলি ভরে যাবে রাজার দাক্ষিণ্যে। কিন্তু তিনি পরম বিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করলেন যে স্বয়ং রাজা তার রথ থেকে নেমে দাঁড়িয়েছেন কবির সামনে। শুধু তাই নয় রাজাধিরাজ স্বয়ং তার কাছে ভিক্ষাপ্রার্থী। ‘আমায় কিছু দাও গো বলে/ বাড়িয়ে দিলে হাত’। আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থী হয়েই যাই, কিন্তু কবি অভিভূত বিস্ময়ে দেখলেন বিপরীত দৃশ্য। স্বয়ং ঈশ্বর এসেছেন তার কাছে ভিক্ষা চাইতে। ভগবানের সঙ্গে ভক্তের এই সমতার কথা রবীন্দ্রনাথ বললেন। ঈশ্বর-রাজাধিরাজ মানুষের কাছে আসেন বন্ধুর মতো। দেবতাও প্রিয় রবীন্দ্রমনকে একাকার হয়ে গেছেন। গীতাঞ্জলিতে দেখি— ‘তব সিংহাসনের আসন হতে/এলে তুমি নেমে/ মোর বিজন ঘরের দ্বারের কাছে/ দাঁড়ালে নাথ থেমে’। আমরাই যে কেবল ঈশ্বরের কাছে ভিক্ষার্থী-তাই নয়, কবি দেখালেন ঈশ্বরও মানবের কাছে ভিক্ষার্থী। তিনি আমাদের কাছে প্রেমভক্তি ভালোবাসার প্রত্যাশী। এই বোধেই আছে সীমা অসীম তত্ত্ব।

কিন্তু কবিতাটির নামকরণে আছে আর একটি দ্যোতনা। রবীন্দ্রনাথ বোঝাতে চেয়েছেন যে আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থী হয়ে যাই; কিন্তু নিজেদের সবকিছু উজাড় করে দিতে আমাদের কৃপণতা। তাই রাজভিখারী যখন ভিক্ষা চাইলেন তখন ঝুলি থেকে একটি মাত্র ছোট্ট কণা তাকে দিলাম। দিনশেষে ভিক্ষার ঝুলি উজাড় করে দেখি সেই ছোট্ট কণা সোনার উপহার হয়ে ফিরে এসেছে। তখন চোখের জলে ভেসে গিয়ে কবি কাঁদছেন-কেন, রাজভিখারীকে তার সর্বস্ব দেননি, তা তো অক্ষয় ধন হয়ে ফিরে আসতো তার ভাণ্ডারে। আসলে ঈশ্বরকে আমরা সর্বস্ব দিতে পারি না, আমাদের কৃপণ স্বভাব আমাদের বাধা দেয়। তার গানে রবীন্দ্রনাথ এই ভাবনাকে বারবার রূপ দিয়েছেন।

— ‘আমার যা আছে আমি সকল দিতে পারিনি তোমারে নাথ’

যেদিন সব সমর্পণ করে তাকে দিতে পারবো সেদিনই আমাদের ঘটবে পরম প্রাপ্তি। আমাদের জাগতিক সব কিছুকে যেদিন রাজাধিরাজের চরণে নিবেদন করতে পারবো সেদিন তাকে পাওয়া পূর্ণ হবে।

‘তাই তো প্রভুর রাজার রাজা হয়ে

তবু আমার হৃদয় লাগি

ফিরছ কত মনোহরণ বেশে

প্রভু, নিত্য আছ জাগি।’

প্রভু আমাদের দুয়ারে এসেছেন, আমাদের হৃদয়ের নৈবেদ্যর জন্য; আমরা যেন কৃপণ হয়ে তাকে ফিরিয়ে না দিই। কারণ তাকে যা দেব তা আবার পূর্ণ স্বরূপে আমাদের কাছে ফিরে আসবে, সেদিনই তাকে জীবনে পাওয়া পূর্ণ হবে।

‘কৃপণ’ নামকরণের মধ্যে এই ভাবসত্য রূপায়িত যে ঈশ্বরকে নিবেদনের ক্ষেত্রে আমরা সর্বস্ব দিতে পারি না, অনেক হিসাব করে তবেই তাকে অর্পণ করি। কিন্তু এ আমাদের ভ্রান্তি-কারণ তাকে যদি সর্বস্ব উজাড় করে দিতে পারি, তাহলেই আমরা পূর্ণ হব। আমাদের সম্পদ অক্ষয় হবে।

সেই রাজভিখারী তার অকৃপণ দানে আমাদের পূর্ণ করেন। তার গানে রবীন্দ্রনাথ তাই বলেছেন—

‘তিনি যখন ভিক্ষা নিতে আসেন আমার দ্বারে

বন্ধ তালা ভেঙে দেখি, আপন মাঝে গোপন রতন ভার

হারায় না সে আর’

রবীন্দ্রনাথ ‘খেয়া’ পর্বে তার জীবনদেবতার সঙ্গে যে বন্ধনে আবদ্ধ, সেখানে উভয়ের মধ্যে সমব্যথী বন্ধুত্বের সম্পর্ক। আমরা জানি ঈশ্বরের কাছে আমরাই কেবল প্রার্থী। রবীন্দ্রনাথ দেখালেন—ঈশ্বরও আমাদের কাছে প্রার্থী।

‘তাই তোমার আনন্দ আমার পর

তুমি তাই এসেছ নীচে

আমায় নইলে ত্রিভুবনেশ্বর

তোমার প্রেম হতো যে মিছে’

‘কৃপণ’ কবিতায় আমাদের সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরে কবি দেখালেন ঈশ্বরকে দেওয়ার বেলায় কৃপণতা চলবে না, আমাদের সর্বস্ব উজাড় করে তাকে দিতে হবে, কারণ তিনি তা পূর্ণতর করে ভরে দেবেন। তাই তিনি যখন আমাদের কাছে প্রেমের ভিখারী, তখন আমরা যেন অঙ্গীকার করি—

‘আমার জগতের সব তোমারে দেব

দিয়ে তোমায় নেব-বাসনা’

আমাদের কৃপণ স্বভাবের  দায় ঘুচিয়ে ঈশ্বরকে যেদিন

যথাসর্বস্ব অর্পণ করতে পারব, সেদিনই আমাদের পরম

পাওয়া হবে পরিপূর্ণ।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
অনন্য কথানির্মাতা
অনন্য কথানির্মাতা
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
সর্বশেষ খবর
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬
সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন
জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ
অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ

দেশগ্রাম

বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী
বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের

পূর্ব-পশ্চিম