শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বাঙালির ঈদ উৎসব

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির ঈদ উৎসব

মুসলমানদের প্রধান উৎসব দুটি এবং দুটিই ঈদ। দুটিতেই আনন্দ, তবে এই আনন্দের উদযাপন ও প্রকাশ ভিন্ন।

দীর্ঘদিনের উদযাপনে রমজান মাসের শেষে যে ঈদ আসে, সেটিকেই আনন্দ প্রকাশের বড় একটি উপলক্ষ হিসেবে আমরা বেছে নিয়েছি। এক মাস রোজা রেখে ঈদ পালনটা যেন একটি পুরস্কার হিসেবেই দেখা হয়। অন্য ঈদটি ঈদুল আজহা, আসে এই ঈদের আড়াই মাস পর।

এক সময়, যখন আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল না, সিংহভাগ মানুষকে দারিদ্র্যের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হতো, ঈদুল আজহাতে পরিবারের সবার জন্য আরেক দফা কাপড়-জামা-জুতা কেনা তাদের পক্ষে সম্ভব হতো না। তাছাড়া যারা কোরবানি দিতে পারতেন, তারা এদিকেই মনোনিবেশ করতেন। ফলে ঈদুল আজহাতে রোজার ঈদের মতো উদযাপন হতো না।

এখন বাংলাদেশের মানুষের অবস্থা ফিরেছে। এখন একজন মুদি দোকানদার অথবা সবজি বিক্রেতাও ঈদে সন্তানদের কাপড়-জামা কিনে দিতে পারেন। তারপরও সেই দেওয়াটা রোজার ঈদেই বেশি হয়। এর একটি কারণ হয়তো এই যে, ঈদুল আজহার জন্য মানুষ প্রস্তুত হতে সময় কম পায়। ছুটি-ছাটাও দ্রুত ফুরিয়ে যায়। রোজার ঈদের প্রস্তুতি চলে এক মাসজুড়ে, সারা রমজানেই কেনাকাটা চলে।

আমরা যখন স্কুলে পড়ি, সেই পঞ্চাশ-ষাট দশকে, রমজানের কেনাকাটা ছিল সীমিত। আমাদের শহরটাতে, সিলেটে, কেনাকাটা যেটুকু হতো, বন্দরবাজার আর জিন্দাবাজারেই হতো, কিন্তু মহিলারা তাতে শামিল হতেন না। তাদের শাড়ি-জুতা পুরুষরাই কিনতেন। আমরা প্রতি ঈদে নতুন জামা পেতাম না, না পেলেও কেউ মন খারাপ করত না-আগের বছরের শার্টপ্যান্ট পরেই ঘুরে বেড়াতাম। আমার দু-এক বন্ধু ছিল, যাদের বাবা-চাচারা ইংল্যান্ডে থাকতেন।

তারা ভালো শার্ট-জুতা পাঠালে সেগুলো পরতে তাদের কুণ্ঠা হতো, যেহেতু কোনো কোনো বন্ধু হয়তো ঈদে কোনো উপহার পায়নি। ঈদের দিনে যা হতো, পরিবারের সব পুরুষ যেতেন নামাজে এবং নামাজ থেকে ফেরার পর বাড়ি বাড়ি ঘুরে বেড়ানো, সুখাদ্য খাওয়া, আর খোলা মাঠে আমাদের খেলাধুলায় মেতে ওঠা ছিল একটা প্রতিষ্ঠিত চর্চা। এ জন্য ঈদের আনন্দটা হতো ভোজনের, পাড়া-ভ্রমণের আর পড়াশোনা ভুলে যাওয়ার।

প্রতিটি বাড়িতে ঈদের রান্না হতো ব্যাপক আয়োজনে। আমাদের বাড়িতেও এই আয়োজন চলত দুদিন ধরে। আমার মা রান্নাবান্না করতেন প্রয়োজন হলে, বাহুল্য পছন্দ করতেন না এবং সামান্য আয়োজনে অসামান্য রান্না শেষ করতেন। কিন্তু ঈদের রান্নাতে তিনি ছিলেন অকৃপণ। ঈদের খাদ্যে ভাগ বসাতো বন্ধুরা, পাড়া প্রতিবেশীরা। এটি শুধু আমাদের নয়, সব বাড়িরই চর্চা ছিল।

রোজার দিনে ইফতারি বাড়িতেই তৈরি হতো। বাইরে থেকে ইফতারি কেনা হতো কম বাড়িতে; বাইরে ইফতারি তৈরিও হতো যৎসামান্য। আমার ছেলেবেলা এ বাড়ি থেকে ও বাড়ি ইফতারি যেত। ইফতারির আয়োজনও হতো সাদামাটা। ইফতারির সময়টা ছিল সবার। বাড়ির লোক, খুব প্রয়োজন না হলে, ইফতারে অনুপস্থিত থাকতেন না।

ফকির-মিসকিনদের জন্য ইফতারির একটা অংশ তোলা থাকত, প্রায় প্রতিটি বাড়িতে, যাদের সামর্থ্য ছিল তাদের।

২.

প্রতিটি উৎসবের মতো যুগের প্রকাশ ধারণ করে ঈদ উৎসবও অনেকটা পাল্টেছে, যদিও এর মূল সুর পাল্টায়নি, পাল্টানোর কথাও নয়। মূল সুরটা সেই আনন্দের, নিজের মতো করে উদযাপনের।

যা পাল্টেছে তাতে যুগের হাওয়া প্রবলভাবেই লেগেছে। আমাদের সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে, এখন ইফতারি আর কেনাকাটাই মিডিয়াকে এবং মানুষকে ব্যস্ত রাখে সারা রমজান। অনেকের কাছে শুনেছি, রমজানের আগে থেকেই, প্রধানত ভিড় এড়াতে, ঈদ উপহার কেনা শেষ হয়। অনেকে কলকাতা-ব্যাংককও দৌড়ান। তৃতীয় একটা আয়োজন যা নতুন যুক্ত হয়েছে, তা হচ্ছে ঈদে বেড়াতে যাওয়া। এই বেড়াতে যাওয়া বাড়ি ফেরা নয়-বাড়ি ফেরাটা আগেও ছিল, এখনো আছে। কিন্তু ঈদে মধ্যবিত্তের কক্সবাজার-কুয়াকাটা যাওয়া, উচ্চ-মধ্যবিত্তের এবং উচ্চবিত্তের দেশের বাইরে যাওয়া যেন একটা রেওয়াজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজকাল রমজান মাসে যেরকম আড়ম্বরে নামিদামি রেস্টুরেন্টগুলোতে সেহরি খাওয়া হয়, সেরকম সারা রমজান ধরে ইফতার পার্টিও চলে। এগুলোও মানুষের ঈদ-আনন্দের অগ্রিম জোগান, এসব আগে ছিল না।

এই যে সারা রমজান মাসে প্রতিদিন দুটো-তিনটা বাজলেই সব টিভি চ্যানেলে ইফতারি কেনাবেচার ছবি দেখানো শুরু হয়, নানা দৃষ্টিকোণ থেকে করা প্রতিবেদনে ইফতারিকে আকর্ষণীয় করে তোলা হয়, এ হচ্ছে দৃশ্যমাধ্যমের, প্রধানত টেলিভিশন এবং অতি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অবদান। ঈদের কেনাকাটাও তাই। মানুষ যত তা পর্দায় দেখছে, তত আকৃষ্ট হচ্ছে, উৎসাহিত হচ্ছে, প্রলোভিত হচ্ছে তাতে অংশ নিতে। এটি শুধু ঈদের ক্ষেত্রেই হচ্ছে না, হচ্ছে অন্যান্য ধর্মের উৎসবের ক্ষেত্রে, অন্যত্রও। পশ্চিমে বড়দিন বহুদিন থেকেই এর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য হারিয়েছে। বড়দিন মানেই কেনাকাটা। ডিসেম্বরের শুরু থেকেই দৃশ্যমাধ্যম ব্যস্ত হয়ে পড়ে এই কেনাকাটার প্রচারে। কলকাতার দুর্গাপূজার মৌসুমেও তাই। পণ্যসংস্কৃতি যে ‘চমকের সমাজ’ তৈরি করেছে, যাতে পুষ্টি জোগাচ্ছে দৃশ্যমাধ্যম, তা সব কিছুর একটা পণ্যমূল্য নির্দিষ্ট করে দেয়। উৎসব-পার্বণের শেষে হাসতে হাসতে ব্যাংকে যান ব্যবসায়ীরা। আমাদের দেশে ব্যবসায়ীরা রমজান আসার আগে থেকেই নিত্যপণ্যের মজুদ বাড়ান এবং চাল-ডাল-রান্নার তেল ও পিয়াজ-চিনির দাম আকাশমুখী করে দেন। অনেক মানুষের ঈদ-আনন্দ তাতে অনেকটাই কমে। কিন্তু তাতে এ ব্যবসায়ীদের কোনো সমস্যা হয় না। তাদের বিবেকে টান পড়ে না।

পশ্চিমে অবশ্য বড়দিনের কেনাকাটায় উল্টোটি হয়। অনেক ছাড়ে পণ্য বিক্রি হয়। আমি পাঁচ বছর কানাডায় ছিলাম। আমার বাড়িওয়ালা আমাকে বলতেন, বড়দিনের বাজার থেকে তিনি মাস দুয়েকের প্রয়োজনীয় সামগ্রী অল্প দামে কিনে রাখেন। আমাদের দেশে যদি এই সংস্কৃতিটা চালু হতো!

দৃশ্যমাধ্যমের অনেকগুলো কাজের একটি হচ্ছে চিত্রকল্পের পুনরাবৃত্তি এবং চিত্রের পেছনের কল্পনারও। ইংরেজিতে একে বলে Simulacrum. পুনরাবৃত্ত হতে হতে কোনটা আসল, কোনটা নকল, তা বোঝাটা কঠিন হয়ে পড়ে। বারবার একই জিনিস দেখতে দেখতে মানুষও ভাবে, নকলটাই বোধহয় আসল। প্রতি বছর কেনাকাটাকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দেখাতে দেখাতে টিভি চ্যানেলগুলো মানুষকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছে, কেনাকাটাটাই আসল। মুদ্রিত খবরের কাগজ সেটি পারত না, পারেও না।

দৃশ্যমাধ্যম উদ্ধৃতির ব্যবহারে পারঙ্গম। কেউ একজন পাখি-পোশাক পরে সিনেমায়-টিভি সিরিয়ালে নেমেছে। তারপর অন্যরা তা উদ্ধৃত করতে শুরু করেছে। বাজারে পাখি-পোশাক এসেছে উদ্ধৃতির প্রতীক হয়ে। সেই পোশাক না পেলে জীবন ব্যর্থ বলে ভাবতে শুরু করেছে অনেক মেয়ে। উদ্ধৃতি আড়াল করে ফেলেছে মৌলিকতাকে।

বাজার তার স্বার্থে চমক আর চিত্রকল্পের পুনরাবৃত্তি এবং উদ্ধৃতিকে বাস্তবের মোড়কে ছেড়ে দিয়েছে। বিপত্তিটা সেখানেই।

এ বছরও আমি দেখলাম ঈদ আনন্দের পাশাপাশি কিছু যে অপরিহার্যতা আছে, তার প্রতি মিডিয়ার দৃষ্টি সামান্যই। গরিবের জন্য যা কিছু কর্তব্য-যেমন জাকাত দেওয়া, তাদের ইফতারির এবং ঈদ সামগ্রীর বন্দোবস্ত করা, সেগুলো বলা হয় পাদটীকার মতো। আমি একটা ইফতার পার্টিতে গিয়ে দেখেছি, খাদ্যের কত অপচয়। যারা ইফতারি খাচ্ছেন, তারা কিনে খেতে সক্ষম, দশজনকে খাওয়াতেও সক্ষম। ওই ইফতারি একটা এতিমখানায় পাঠিয়ে দিলে, সামান্য আয়োজনে আমন্ত্রিতদের ইফতারি সারা হলে, তৃপ্তি পেতেন অনেক মানুষ। ইফতার পার্টিটাও মিডিয়ার কল্যাণে এখন পুনরাবৃত্ত একটি রূপকল্প। রাজনৈতিক দলগুলো এটিকে একভাবে দেখছে, নানা বণিক সমিতি ও সংগঠন দেখছে অন্যভাবে। কিন্তু এখানেও তারাই আমন্ত্রিত, যাদের কিনে খাওয়ার (এবং সুবিধাবঞ্চিতদের খাওয়ানোর) সক্ষমতা প্রশ্নাতীত।

৩.

এসব কথা না হয় থাক, আমাকে বলা হয়েছে ঈদ উৎসব নিয়ে লিখতে। উৎসবের আনন্দটা কোনো কিছু দিয়ে মাটি করা ঠিক না। আমি বরং শিশুদের ঈদ উৎসবের কথা বলি। তাতে আলোচনাটি ঈদ আনন্দকে ধরে রাখতে পারে।

শিশুদের সম্বন্ধেও বলা যায়, শৈশব কোনো যুগ-নির্দিষ্ট নয়। একশ’ বছর আগে শিশুরা যেরকম আনন্দ করত, যা কিছুতে আনন্দ পেত, এখনো পায়। অনেক আগে আম-আঁটির ভেঁপু বাজিয়ে শিশুরা আনন্দ করত, এক সময় টিনের বাঁশি এলো, এরপর ভুভুজেলাও এলো কিছুদিনের জন্য। বাঁশির চেহারা বদলেছে; এর দেওয়া আনন্দ বদলায়নি। চীনের বাচ্চারা একরকম ঘুড়ি উড়িয়েছে, আপনারা আরেক রকম, কিন্তু আনন্দটা সমান। ঈদের উৎসবটাও শিশুদের জন্য অবিকল থেকে গেছে। স্কুলে পড়ার সময় বাবার পেছনে লাইন বেঁধে আমরা তিন-চার ভাই ঈদের নামাজে গেছি। তাতে মনে হতো দিনটা খুব ছন্দে শুরু হলো। গত ঈদে দেখি, এক মোটরসাইকেলে তিন ছেলেকে সামনে-পেছনে বসিয়ে এক বাবা যাচ্ছেন ঈদগাহের দিকে। পঞ্চাশ বছর পর ঢাকাতে হয়তো পাতাল রেলে বাবারা যাবেন ছেলেদের নিয়ে ঈদের নামাজে। যাত্রাটা ভিন্ন, আনন্দটা সমান। এ জন্য ঈদ উৎসবটা সবচেয়ে রঙিন হয়, যদি শিশুরা তাতে অংশ নেয়। এখন প্রতিটি শিশুই ঈদে নতুন জামা গায়ে পরতে চায়। জুতা চায়, আরও অনেক কিছু চায়। যদি প্রত্যেক শিশুকে সেসব জোগান দেওয়ার মতো সক্ষম, সংবেদনশীল, বিবেকবান সমাজ আমরা তৈরি করতে পারি, তাহলে মিডিয়ার চমকের জগৎ সত্ত্বেও দারুণ এক আনন্দময় উৎসবে পরিণত করতে পারব ঈদকে।

শিশুদের কথা বলতে গিয়ে আমার চোখে ভাসছে খুন হয়ে যাওয়া এক বাবার দুই কন্যার মুখ, গুম হয়ে যাওয়া অনেক মানুষের সন্তানদের মুখ। এদের ঈদটা কেন আনন্দের হবে না, কোনো দিনই হয়তো হবে না, সে প্রশ্ন আমরা যতই করি, উত্তর মিলবে না।

৪.

পাঠকদের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা রইল। ঈদ তো আর প্রতিদিন আসে না; ঈদটা বিশেষ একটা দিন। এই দিনে আমরা কি নিজেদের দিকে একবার ফিরে তাকাতে পারি না, একটা সংকল্প গ্রহণ করতে পারি না, আগামী প্রতিটা ঈদ যেন আসে সবার আনন্দ নিশ্চিত করতে? বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়েছে, আরও এগোবে, কিন্তু এই এগোনোর পথে সবার হাত ধরে সবাইকে এগোতে হবে, কাউকে পথের পাশে ছিটকে পড়ে যেতে দেওয়া যাবে না।

এবং শিশুদের হাত আমাদের ধরতে হবে পরম মমতা ও ভালোবাসায়।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম